খালি গা,ঝুঁকে বসা অনুকূল তো লোকের বাড়ির সিংহাসন আলো করে থাকতেন - রা স্বা ভক্তদের বাড়ি গেলেই চোখে পড়ত।
*সমাজটা মনে হয়
ঐ উন্নত মহিলাসমাজ ডমনে হয় অন্ধকারযুগে হারিয়ে গেছে:-(
আমার তো আবার যাবতীয় বায়বীয় বাবা/ ছেলে ( মূল) চরিত্রের পিছনে খালি গায়ে অনুকূলের ছায়া দেখি:-(
রজ্জুতে সর্পভ্রম ই হবে...
আমারও জানতে ইচ্ছে করে এই মহিলারা গেলেন কোথায়? আরো ভালো হল এরা নাকি বেশ স্বাধীন ছিলেন এবং বহুমহিলা নিজে উপার্জনও করতেন!
শীর্ষেন্দু পড়ার সময় মনে হতো কেউ যেন চমৎকার করে সুখ, দু:খ, আনন্দ, মনকেমন সব হেমসেলাই করে মুড়ে দিয়েছে।এসব সেই আমলের কথা যখন জাতপাত গোত্র, পলিটিক্যাল কারেক্টনেস ইত্যাদি নিয়ে তেমন করে কোনও ভাবনাই ছিলো না। বাংলাদেশ থেকে ছেলের এনে দেওয়া আমগাছের ডাল হাতে বাবার বসে থাকা ... কি জানি এখন কখনো কখনো ফিরে পড়তে গিয়ে নানা কারণে বিরক্তি লাগে তবু শীর্ষেন্দু বড় হয়ে ওঠার সময়টা অনেকটা জুড়ে আছেন
মাস্ক, ফেসশিল্ড ঠিক আছে,কিন্তু গ্লাভস পরে লোকজন হাত সম্পর্কে খুব নিশ্চিন্ত হয়ে যেখানে সেখানে হাত দেয়, নিজেদের মুখেও - ভাবটা এমন,ভাইরাস কেবলমাত্র হাত দিয়েই ঢুকে পড়তে পারে! এখানে দোকান বাজারে দেখে এ ব্যাপারে আমার দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে:-)
অভ্যু ধন্যযোগ।,দেবুদাদু আর সুবিদাদু আমাদের জীবন আলো করে আছেন। এমনকি ম্লেচ্ছও শোনে:-)
আং
মিঠুদি।
' 'চশমা'র বাংলা কী হতে পারে?