এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::806:217 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:৩০454163
  • কিন্তু এই দুই ঢেউয়ের দেওয়া লিন্কেই তো রয়েছে যে মহিলাদের মধ্যে শিক্ষা কম হওয়ার মূল কারণ বাল্যবিবাহ। সেটা বন্ধ না হলে তো উন্নতি হওয়ারও কথা নয়।
  • ~~ | 103.76.82.18 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:২৬454162
  • এলেবেলের কেমিস্ট্রি ছিল না তো? দেখবেন আবার। ঝট করে এত এভিডেন্স জড়ো হয়ে যাচ্ছে এক একটা হাইপোথিসিসের। উফফ

  • hu | 2607:fcc8:ec45:b800:dc8e:b287:ecac:97d7 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:২৪454161
  • মেয়েদের শিক্ষার হার সারা পৃথিবীতেই কম ছিল এতে তো সন্দেহই নেই। তারপর যদি বা স্কুল খোলা হল তো সেখানে পাঠাবে কে? কাজেই বিদ্যাসাগরের জীবদ্দশায় বা তাঁর মৃত্যুর অব্যবহিত পরেই মেয়েদের লিটরেসি রেটের বিশাল উন্নতি ঘটে যাবে এতটা আশা বোধহয় সেসময়ের বাস্তববাদী মানুষ কেউই করেন নি। তবে সেজন্য বিদ্যাসাগরের সৎ চেষ্টা ছোটও হয় না, ব্যর্থও হয় না। এই আর কি।
  • এলেবেলে | 202.142.71.235 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:২৪454160
  • রাজশাহীর মহিলা জমিদাররা ব্রিটিশদের তীব্র অস্বস্তির মুখে ফেলে দেয়। সেই আমলে একজন মহিলা স্বাধীনভাবে জমিদারি চালাচ্ছেন, কর কিংবা খাজনা দিচ্ছেন এসব জন শোর (কর্নওয়ালিসের পরের জন) হজমই করতে পারেন না। বর্ধমান তার জ্বলন্ত প্রমাণ। সম্পত্তির অধিকার মেয়েদের থেকে আমরা কাড়িনি, কেড়েছে ব্রিটিশরা।

    না না সৈকত, আমি লিখলে আপনি লিখবেন না কেন? বরং আপনাকে দেখে গায়ে বল পেলাম! তাই আপনার বানানো 'সেন্টার স্টেজ'-এ এট্টুস নেচে গেলাম!

  • Ishan | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:১৮454159
  • ওঃ এলেবেলেও একই কথা লিখেছেন। অকারণে টাইপ করলাম।
  • | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:১৭454158
  • বড়েসের #৪ ডকুমেন্টেশান বলতে কিছু মেমোয়ার্স বা কোনও বিদেশীর ভ্রমণবৃত্তন্ত ইত্যাদি থাকতেই পারে। যেমন ধরুন ট্যাভার্নিএ (নাকি তাভার্নিয়ে)

    উইকি রেফার করা সময় জনতা একটু রেফারেন্সগুলো চেক করে নেবেন।

    ভাটে লোকে ভাট করবে না তো কী করবে? যত্তসব!
  • Ishan | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:১৭454157
  • মেয়েদের শিক্ষা নিয়ে কিন্তু অ্যাডামে খুব পরিষ্কার লেখা আছে।

    ১। বাড়িতে মূলত নারীদের ধারণা ছিল, মেয়েরা বেশি পড়লে বিধবা হয়না। সেই কারণে নারীশিক্ষার ব্যাপক প্রচলন ছিলনা।

    ২। বৈষ্ণবদের মেয়েদের পড়তে যাবার চল ছিল।

    ৩। জমিদাররা মেয়েদের অবশ্যই পড়াতেন, যাতে শ্বশুরবাড়িতে কেউ ঠকিয়ে না নেয়। রাজশাহীর অর্ধেক জমিদার ছিলেন মহিলা।

    তবে, এ সবই অন্ধকারময় ইংরেজযুগের প্রথম সত্তর বছর ঘটে যাবার পরের চিত্র। ১৭৫৭ সালে এর চেয়ে ভালো অবস্থা বই খারাপ ছিলনা। ইংরেজদের আদিভূমিতে তখন জনশিক্ষা নামক ব্যাপারটাই ছিলনা। এর অনেক পরেও ছিলনা। বাংলায় ছিল। হ্যাঁ, নারীশিক্ষার প্রচলন থাকলেও পুংদের থেকে কম ছিল। নিঃসন্দেহে। কিন্তু পড়তে বা সামান্য অঙ্ক করতে অনেকেই পারতেন। এই আর কি।
  • এলেবেলে | 202.142.71.235 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:১৫454156
  • বৈষ্ণবদের মধ্যে রীতিমাফিক নারীশিক্ষা চালু ছিল। বিপিন পাল এবং রামমোহন পড়ুন। সাহিত্যেও একাধিক উল্লেখ আছে। তাঁরাই অন্তঃপুরবাসিনী হতে বাধ্য হওয়া হিন্দু মেয়েদের শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন। লক্ষীর পাঁচালি, ব্রতকথা, বটতলার বই কারা পড়তেন? শুধুই পুরুষরা?

  • S | 2405:8100:8000:5ca1::1c4:464a | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:১৪454155
  • In 1800 around 40 percent of males and 60 percent of females in England and Wales were illiterate; by 1900 illiteracy for both sexes had dropped to around 3 percent.

    However, as late as the 1850s, approximately half of all children in England and Wales attended no school
    (other than Sunday school). Day schools were not as popular as Sunday schools for working-class children, as they charged fees and operated during the week. Indeed, many working-class parents—especially unskilled workers—were forced through economic need to send their children to work, rather than to
    school. Moreover, as the average length of attendance was only around three years, even those children who
    did attend day schools probably did not achieve a high level of educational attainment.

    https://www.gale.com/binaries/content/assets/gale-us-en/primary-sources/intl-gps/intl-gps-essays/full-ghn-contextual-essays/ghn_essay_bln_lloyd3_website.pdf
  • ~~ | 103.76.82.18 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:১৩454154
  • আরে ওটা আমার বই না। আমারটা এখনো লিখে উঠিনি।

    ওটাকে স্ট্যান্ডার্ড ঐতিহাসিকের ভার্সান বলে ধরা যেতে পারে। স্পেকুলেশনের জায়গা নেই। সেসব হয়তো চ্যালেঞ্জড হচ্ছে এখন, চ্যালেঞ্জাররা বলতে পারবেন।

    আতোজের ওয়ান লাইনারের ওপর ভরসা করেও লাভ নেই, কী পড়েছিল, কোথায় রেফারেন্স সব ভুলে গেছে, পড়ে কী মনে হয়েছিল সেটা দশবার লিখে সেটাকেই কথাবার্তার স্টার্টিং পয়েন্ট বানিয়ে রেখেছে। 

  • S | 2405:8100:8000:5ca1::a21:2164 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:১১454153
  • পাশ্চাত্যের মডেলে প্রাচ্যকে মাপাটা অনেকটা খিচুরিতে কয় বিঘা চাল আর কয় সেকেন্ড ডাল দেবো সেই হিসাবের মতন। দুটো সমস্যা আছে। ধরুন আমি আইআইটি আর এমাইটিতে ক্যাম্পাস প্লেসমেন্টে দুজায়্গাতেই ঘোষণা করলাম যে ঘন্টায় আট ডলার দেবো, তাতে দেখলাম আইআইটিতে লম্বা লাইন পড়লো আর এমাইটিতে কেউ এলোনা। আমি কনক্লুশান টানলাম যে এমাইটিতে ছেলেপিলেরা সবাই অলস, কেউ কাজ করতে চায় না।

    সেকালের কথা ভুলে যান, মহিলাদের ব্যাপারে সার্ভেতে এখনও ঠিক ইনফর্মেশান পাওয়া যায় না। সেসবের জন্য অনেক কারেকশান, প্রক্সি ব্যবহার করতে হয়।
  • এলেবেলে | 202.142.71.235 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:১০454152
  • তো ওই সময়ে নারীশিক্ষার হার খোদ ইংল্যান্ডে কত শতাংশ ছিল? বাল্যবিবাহ বুঝি শুধু ভারতেই ছিল? ইংল্যান্ডে ছিল-টিল না! তাই মদনমোহন অত সুখ্যাত করে বিদূষী ইংরেজ মহিলাদের গপ্পো ফেঁদেছিলেন!! আর গোটা মুসলমান শাসনকালে কোনও শিক্ষিত মহিলার সন্ধান পাননি!

    শিক্ষা মানে স্কুল - এই ধারণা ভারতবর্ষে ছিল? চিরকালই তো গুরুগৃহে বিদ্যাশিক্ষা বা গুরু বাড়িতে রেখে বিদ্যাশিক্ষা। সব কিছুকে পাশ্চাত্যের চশমা দিয়ে দেখতে হবেই বা কেন?

  • ~~ | 103.76.82.18 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:০৮454151
  • না, না আর কিছু খোঁজার সময় বা এ বিষয়ে আর এফোর্ট দেওয়ার মত ইচ্ছেও নেই। কিন্তু যেটা দেওয়া রয়েছে সেটাই দেখি কেউ পড়ে নাই। একটা স্ট্যান্ডার্ড ইতিহাস বই তো বটে।

  • hu | 2607:fcc8:ec45:b800:dc8e:b287:ecac:97d7 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:০৬454150
  • ওমনাথের বইটার শিক্ষা সংক্রান্ত চ্যাপ্টারটা পড়ে কিন্তু এটাই মনে হচ্ছে যে যেসব মেয়েরা লেখাপড়া শিখতেন তাঁরা ব্যাতিক্রমী ছিলেন। ব্যাপক হারে নারীশিক্ষার প্রচলন ছিল এমন তো দেখছি না। ছেলেদের পাঠশালার যে বিশদ বর্ণনা পাচ্ছি সেটাও মেয়েদের ক্ষেত্রে দেখলাম না। মেয়েরাও পাঠশালায় যেত - শুধু এইটুকু লেখা আছে। সম্ভ্রান্ত ঘরের মেয়েরা বাড়িতে শিক্ষালাভ করত। এছাড়া হটি বিদ্যালঙ্কার, হটু বিদ্যালঙ্কারের মত দুএকজন ক্ষণজন্মার উল্লেখ পাচ্ছি। আনন্দময়ী দেবী ও বৈজয়ন্তী দেবীর নাম এখানেই জানলাম। সেজন্য ধন্যবাদ। মেয়েদের নীতিশিক্ষালাভের ক্ষেত্রে পাঁচালী গানের উল্লেখ আছে। সেটাকে আমি খুব একটা গুরুত্ব দিতে পারলাম না।
  • এলেবেলে | 202.142.71.235 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১১:০৩454149
  • হায় আল্লা! ডবল ঢেউ দেখছি আঠারো শতক মানেই অতুল সুর ভাবছেন! প্রথম কথা অ্যাডাম কি একথা লিখেছিলেন কোথাও যে পাঠশালায় লাখে লাখে মেয়ে পড়ত? যেটা নেই সেটার পেছনে ছুটে চাট্টি কথা মানে তো ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করে...

    দ্বিতীয়ত অ্যাডাম নিজে কোথাও বলেননি যে বাংলায় এক লাখ পাঠশালা ছিল। সেটা তার আগের লোকজন বলেছেন। উনি সেটার রেফারেন্স দিয়েছেন মাত্র। মাত্র পাঁচটা জেলার সমীক্ষা করে অমন কথা বলার লোক তিনি ছিলেন না।

    অ্যাডাম রিপোর্টের দুটো বিশেষত্ব - দরিদ্র অন্ত্যজ হিন্দু ও মুসলমানদের শিক্ষাক্ষেত্রে বিচরণ এবং তাঁদের জীবনধারার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ এক স্বয়ংসম্পূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থা যার আর্থিক দায়ভার তাঁরাই বহন করতেন। সেখানে সরকারও ছিল না, জমিদাররাও ছিল না। তবুও ১৮৩৫ সালে নাটোরে স্বাক্ষরের হার ছিল ১১.৪%।

    ডবল ঢেউ ভেবেছিলাম অন্য কোনও রিপোর্ট-ফিপোর্টের লিং দেবেন। কিন্তু অতুলকেই অতুল সম্ভাবনাময় ভাবছেন হয়তো!

  • ~~ | 103.76.82.18 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৫৮454148
  • আর গোয়েন্দাদেরও ওই গালাগাল খাওয়ারই বরাত।

  • সিএস | 49.37.10.58 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৫৮454147
  • আপনাদের ভাট পড়েই মনে হয় আজকে আবাপ এক 'টুলো পন্ডিতের' জীবনী ছাপিয়েছে যিনি ইংরেজদের সংস্কৃত শেখাতেন !
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::10d1:6a0f | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৫৭454146
  • এই ব্যাপারে কতকগুলো কথা মাথায় থাকা ভালো।
    ১) আমরা যেসব ইতিহাস বই বা ডকুমেন্ট, এভিডেন্স ইত্যাদি পড়ে থাকি সেগুলো প্রধাণত বৃটিশ-ইয়োরোপিয়ান এবং তাদের অ্যাপ্রুভালে লেখা। তাদের কাজের একটা বড় অংশ যে ইন্ডিয়াতে কলোনাইজেশনকে লেজিটিমাইজ করার উদ্দেশ্যে ছিল, সেটা বলাই বাহুল্য। কাউন্টার করে লেখার লোক তখন কম-নেই, লেখা হয়ে থাকলেও সেসব আদৌ কল্কে পায়নি ইত্যাদি।

    ২) এটা হতেই পারে যে ইয়োরোপিয়ান মডেলের ইস্কুলশিক্ষা, ইংরেজীর ঘনঘটা ইত্যাদি শিক্ষার বিস্তারে বহুদিনের জন্য অন্তরায় হয়ে উঠেছিল।

    ৩) মহিলাদের শিক্ষার ব্যপারে যেসব চ্যালেন্জের কথা বলা হচ্ছে, বিয়ের পর শিক্ষা স্তব্ধ ইত্যাদি সেসব এখনও আছে। বেশিরভাগ দেশেই আছে।

    ৪) সাহেবদের আগে ঠিক কিরকম অবস্থা ছিল, সেসবের ডকুমেন্টেশান কিছু আছে আদৌ? মানে লিটারেসি রেট ঠিক কত ছিল সেসবের কোনও ভরসাযোগ্য পরিসংখ্যান আছে? এমনকি সাহেবরাও যে পরিসংখ্যান নিয়েছে, সেও তো ভরসা করা যায়্না। কারণ (অন্তত সেকালে) পাশ্চাত্যের স্কেল দিয়ে প্রাচ্যের মাপ নেওয়া যায় না।

    ৫) পরিসংখ্যান (উইকি থেকে) বলছে যে ১৮৯১ সালে (বিদ্যাসাগরের জীবনকালের শেষে) ভারতবর্ষে মহিলাদের মধ্যে লিটারেসী রেট মাত্র ০.৪২%। ১৯০১ সালে শুধু বাংলায় মহিলাদের লিটারেসী রেট ০.৫%। তাহলে তো বলতেই হয় যে খুব বেশি কিছু ইম্প্রুভ করেনি। কারণ এর থেকে কম হওয়া তো প্রায় সম্ভবই নয়।
  • সম্বিৎ | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৫৩454145
  • অতুল সুরের ব্যাকগ্রাউন্ড আর ক্রেডেনশিয়াল কেউ বাতলাতে পারেন? 

  • সিএস | 49.37.10.58 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৫৩454144
  • দেখেন যা বুঝছি, বাঙালীর ইতিহাস জানতে গেলে - ফ্রম চৈতন্যর ডেথ টু লেখাপড়ার হাল - গোয়েন্দা লাগানো ছাড়া উপায় নেই।
  • ~~ | 103.76.82.18 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৪৯454143
  • https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.298828/page/n101/mode/2up

    স্ট্যান্ডার্ড ইতিহাস বই এর লিংক দিলেও পড়বেন না। এডুকেশন রিপোর্টের লিংক দিলেও না। শুধু স্পেকুলেট করবেন আর ভাট করবেন। আপনাদের আর কী হবে? কেউ সেসব ভাট পড়ে চটে মটে চাট্টি নতুন রেফারেন্স দিলে আবার তাকে টইমুখো করে ভাটে বসে একই গজল্লা করবেন। কীরম গা রি রি করে বলুন দিকি।

  • aranya | 162.115.44.104 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৪৭454142
  • দেখেন, অনুকূল ঠাকুরের সিক্স প্যাক চেহারা নিয়ে ঈর্ষাবসতঃ আপনেরা ঠাট্টা তামাশা করেন, এদিকে ধরেন মহম্মদ-কে নিয়ে ভুলেও কোন এয়ার্কি দেওয়ার কথা ভাবেন না, কারণ তাইলে কল্লা যেতে পারে। রামচন্দ্র-কে নিয়ে এখনো হয়ত একটু আধটু মশকরা চলতে পারে, কদিন পরে তাও করা যাবে না।
    জেবন বড়ই আনফেয়ার
    এবং মানুষ শক্তের ভক্ত, নরমের যম। অমন বলিষ্ঠ চেহারার অন্তরালে ঠাকুরের ছিল নরম মন, তার ভক্তদেরও। তাই আপনেরা এমন যা তা লিকতে পারছেন
  • hu | 2607:fcc8:ec45:b800:dc8e:b287:ecac:97d7 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৪৫454141
  • আবার বিদ্যাসাগর পরবর্তী যুগে যখন ঘরে ঘরে গিয়ে মেয়েদের স্কুলে পাঠানোর অনুরোধ করা হচ্ছে তখন প্রবল রেজিস্ট্যান্স পাওয়া যাচ্ছে। পড়াশোনার ঐতিহ্য থাকলে সেটাই বা কেন হবে?
  • | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:৪২454140
  • এইটা :-(

  • | ৩০ আগস্ট ২০২০ ১০:২৪454137
  • 'লাখ লাখ' - এটা বড্ড বড় একটা সংখ্যা। তখন বাংলার লোকসংখ্যা কত ছিল? তার কত অংশ মহিলা ছিল?

    এমন হতে পারে যে মেয়েরা পাঠশালে যেত, বেসিক অক্ষর পরিচয় যাতে কৃত্তিবাসী রামায়ন পড়তে পারে, বেসিক হিসেবপত্তর করতে পারে, তারপর বিয়ে হলে বা হবার কথা শুরু খলে পড়ার গল্প সেশ।
    তাহলে আবার লজিকাল প্রশ্ন হল তাহলে রাসসুন্দরী দেবী ইত্যাদির অমন কষ্ট করে অক্ষর পরিচয় করতে হয় কেন।

    আবার বিদ্যাসারের পাশাপাশি যদি সাবিত্রীবাঈ ফুলেকে দেখি, তাহলে তাঁকে মানসিকতায় বিদ্যাসাগরের চেয়ে অনেকটাই অগ্রসর মনে হয়।
  • Atoz | 151.141.85.8 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ০৯:৫০454136
  • বুনো রামনাথের আমল তো বিদ্যাসাগরের আমলের অনেক আগের, সেই আমলের বহু তথ্যাদি ইতিহাসে পাওয়া যায়। কই, সেইসব তথ্যাদি থেকে তো লাখে লাখে মহিলার পাঠশালে পড়ার কথা শোনা যায় না? বরং হটী বিদ্যালঙ্কার এর কাহিনিতে দেখি পড়াশোনা নিয়ে বহু বাধার সম্মুখীন তিনি। ব্যতিক্রমী নারী একজন, অনেক লড়াই করে পড়াশোনা করেছিলেন ও পড়ানোর অধিকার অর্জন করেছিলেন।
  • Atoz | 151.141.85.8 | ৩০ আগস্ট ২০২০ ০৯:৩৯454135
  • ভাবাবেগে আঁজলা আঁজলা বরফজল দিন। ঃ-)
  • সম্বিৎ | ৩০ আগস্ট ২০২০ ০৯:৩৮454134
  • অনুকূল ঠাকুরের নামে এসব প্রতিকূল কথায় আমার ভাবাবেগে খুবই আঘাত লাগছে। ভাবাবেগ আঘাতে আঘাতে জর্জরিত, ছটফট করছে। এর প্রতিকার চাই।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত