এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিএস | 2405:201:8803:bf86:e527:5a63:aa23:57 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৯:১৯454373
  • কেন পুলিশমন্ত্রী ও সংস্কৃতিমন্ত্রী দেখেননি ?
  • | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৯:১৯454372
  • মেকলেই তাইলে পীযুষ গোয়ালের পূর্বসুরী। সে লোকটাও দরকারমত এক একটা মন্য্রী হয়ে যায়।
  • সিএস | 2405:201:8803:bf86:e527:5a63:aa23:57 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৯:১৭454371
  • বোধির পোস্টের পরেই পড়ে গেছে আমার আগের পোস্টটা, কিন্তু সেটা বোধির পোস্টের উত্তরে নয়। ঃ-)
  • | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৯:১৭454370
  • ৎি, বইকত, থ্যাঙ্কু।
  • b | 14.139.196.11 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৯:১৬454369
  • মেকলে সায়েবই তো ইন্ডিয়ান পেনাল কোড লিখছেন। এদিকে পুলিশমন্ত্রী, ওদিকে শিক্ষামন্ত্রী। বহুমুখী প্রতিভার হদ্দমুদ্দ।
  • সিএস | 2405:201:8803:bf86:e527:5a63:aa23:57 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৯:১৩454368
  • দুশো বছর পরেও স্বাধীন দেশে পড়ানোর মাধ্যম কী হবে, শিক্ষার বিস্তার কীভাবে হবে, সরকারী মদত কতখানি হবে সেসব ঠিক করতে না পারলে, সুরাহা করতে না পারলে তার যুক্তি হিসেবে তখন এই সব পুরোন কাসুন্দি ঘেঁটে বলতে হয়, আমরা কী করব, মেকলে ও মনীষীরাই দায়ী, তাত্ত্বিকভাবে কলোনিয়ালিজম জনিত পঙ্গুত্ব দেখাতে হয়।
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.90.218 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৯:১০454367
  • এই বাড়ির কেজো স্কুলিং তখন কার কাজের পক্ষে যথেষ্ট ছিল না ছিল না কেউ জানে না হয়তো ছিল।দর্শন চর্চার জন্য কেউ লেন দেন শিখতো কিনা কেউ জানে না, একটা আচার পালনের কাজ চালাতে পারতো নিশ্চয়ী, পাবলিক স্পেস ইত্যাদি বদলালো বলে নতুন শিক্ষা র দর্কার হল একটা শ্রেণীর জন্য, কিন্তু তাই বলে পূর্বাপর অশিক্ষিত হয়ে যায় না, এরকম ও হতে পারে।
    সুতরাং বিনুনী বেন্ধে মাঠের মধ্যে লাখ লাখ মেয়ে স্কুলে যেত কিনা কেউ দাবী যেরকম করছে না, কলোনীর প্রয়োজনে যেটা তৈরী হল, সেটাকেই অন্ধকার থেকে আলোতে তমসো মা জ্যোতির্গোমোয়ো ভাবনা টা কেও পেজোরেটিভ সেন্স এ টেলিওলোজিকাল বলে প্যাঁক দেবা যেতে পারে।
    খামোখা কিছু সায়েব এসে তোমাদের মধ্যে অমুক অমুক আমার কাজে লাগবে, তাই এসো বৎস তোমারে নতুন শিক্ষা দেই, এসব বললে তাকে লোকে কেন আবাজ দেবে না এটাই আশ্চর্য্যের।

    ট, মাইরি বার্সা নিয়ে কত্ত থ্যাওরি করলাম, তুমি তো অপমানিত হয়ে উপে গেলে। বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • সিএস | 2405:201:8803:bf86:e527:5a63:aa23:57 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৯:০২454366
  • * সরকারী কী একটা হিসেব ছিল

    * প্রতি গ্রামে একটি করে পাঠশালা ধরে নেওয়া যায়

    মোদ্দা কথা আগের সার্ভে দেখে বা গুণে দেখে অ্যাডামস সাহেব ঐ সংখ্যায় পৌঁছননি। তবে সন্দেহ নেই পুরো ব্যাপারটাই বিতর্কমূলক, "জান, কী অসামান্য পড়াশোনার স্বর্ণযুগ ছিল সারা গ্রাম বাংলায়", খুব সহজে এরকম একটা স্পিন দেওয়া যায়। সেরকম হলে খেটেখুটে রিপোর্টটি বানিয়ে ঐ ব্যবস্থার উন্নতির কথা বলতে হত না। এই বদলের প্রধাণ দিক ছিল আলাদা স্কুল বাড়ী করা ও মাইনে করা মাস্টার রাখা। সামান্য মনে হতে পারে কিন্তু আমার ধারণা এই দুইটি বিষয়ই বিশাল বদল ছিল। আবার অ্যাডামস সাহেব নিজেও নিশ্চিত ছিলেন না যে ওনার মতগুলি সহজে কাজে পরিণত করা যাবে কিনা, লোককে কী জোর করে পড়াতে নিয়ে আসতে হবে, কিন্তু সেরকম করতে হলে সেটা উচিত নয়, এরকম প্রচুর বাক্য আছে রিপোর্ট জুড়ে। ইন জেনারেল ওনার মডেলের খরচ আর সেই তুলনায় ফল পাওয়া যাবে কীনা নিজেই লিখেছেন, তাও সরকারকে টাকা খরচ করতে বলেছেন।

    তবে অ্যাডামসের রিপোর্ট বা মেকলের মিনিটস সারা ভারতের সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে। উনিশ শতকের প্রথম থেকে ১৮৩০-৩৫ অবধি ভারতের অন্য দুটি ইংরেজ কেন্দ্র যথা মাদ্রাজ ও বম্বেতেও এই পড়াশোনা নিয়ে সাহেবরা ভাবছিল যার প্রধান কারণ ছিল, জায়গা-জমি তো দখল হল, এবার এই সাবজেক্টদের সাথে সম্পর্কটা হবে কেমন ? নানা রকমের তর্ক ছিল, নেটিভদের পড়াশোনার পদ্ধতিতে হাত দেব কিনা নাকি পুরো বদল করে ফেলব, মোটামুটি মত ছিল খুব বেশী হাত না দেওয়া। আবার শুধুই শিক্ষা নিয়ে কোম্পানীর মাথাব্যাথা ছিল সেরকম ভাবলেও ভুল হবে, খুঁজে দেখলে দেখা যাবে সরকার চালানোর অন্য দিকগুলি(স্বাস্থ্য বা কৃষি) নিয়েও একই রকমের ভাবনা-চিন্তা চলছিল। (আছে নিশ্চয় লেখাপত্তর, তবে সেসব নিয়ে তক্ক মোটেই জমবে না, বড়ই বোরিং হবে !)
  • r2h | 73.106.235.66 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৮:৪৯454365
  • সেটাই তো, আজকের স্কুলের ধারনার সঙ্গে (বা বৃটিশ স্কুলেরও) ওগুলো মেলালে চলবে কী করে। জাতপাতের ব্যাপার ছিল, লিঙ্গনির্বিশেষেই ঐ প্রতিবন্ধ ছিল, এখন যাকে হোম স্কুলিং বলে তা ছিল, সামগ্রিক ভাবেই জ্ঞানচর্চা আর কেজো শিক্ষা দুটো আকাশ পাতাল আলাদা ছিল; অন্যদিকে ব্রিটিশ পদ্ধতির স্কুলেও সামাজিক অবস্থানের ভেদাভেদ ভালো রকমই ছিল।
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.90.218 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৮:৪৮454364
  • সুধীর খাস্তগীর এর মেয়ে শ্যামলী দি কে নিশ্চয়ি চেনেন, নিজে শিল্পী, পেসিফিস্ট এবং পরিবেশ আন্দোলনের কর্মী, আম্রা জীবনে এই কনসেপ্ট ওঁর কাছেই প্রথম শুনেছি, ওনার ছেলে আনন্দ দা (আমাদের চেয়ে অল্প বড়) শুনেছি আমেরিকান নেশনের আন্দোলনের অ্যাকট্ভিস্ট নর্থ আমেরিকায়।
    আনন্দ দা বিজি না থাকলে কোনো চেনা জানা থাকলে যোগাযোগ করতে পারেন কিনা দেখেন।
    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • সিএস | 2405:201:8803:bf86:e527:5a63:aa23:57 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৮:৪২454363
  • আরে এই লাখ খানেক স্কুল অ্যাডামস সাহেব গুণে দেখেননি। সরকারী কে একটা হিসেব ছিল, টাকা খরচের, সেখান থেকে হিসেব করেছিলেন। আর সেই সময়ে বাংলায় দেড় লাখ মত গ্রাম ছিল, লোকজন পড়শোনা করে, প্রতি গ্রামে একটি করে পাঠশলা ধরে নেওয়া যায়, অতএব ঐ দেড় লাখের মধ্য ওয়ান-্থার্ড বাদ দিলেও লাখ খানেক মত পাঠশালা থাকতে পারে। এরকম ছিল ওনার অনুমান।

    আর এই স্কুল জিনিসটা নিয়ে বিতর্ক আগেও হয়েছে, তিরিশ চল্লিশের দশকে। আলাদা একটা পরিকাঠামো, সেখানে টাকা দিয়ে পড়শোনা করতে হয়, স্কুলের এই ধারণাটার সাথে ওনার ধারণার মিল ছিল না। গ্রাম বাংলায় পড়াবার জায়গাটি অনেক ক্ষেত্রেই গ্রামের বড় মানুষদের বাড়িতে বা তার কাছে হত, যারা পড়াত তারা পড়ানোর বিনিময়ে এটা-সেটা পেত আর যা পড়ানো হত সে হল হিসেব আর লিখতে শেখা, যাতে কোন মানসিক প্রসার নেই (অ্যাডাম সাহেবের মত)।

    সুতরাং গ্রাম বাংলায় এক লাখ স্কুলে খুব উন্নত ও সংগঠিত শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল, অন্তত পড়ানো সম্বন্ধে আমাদের আজকের যা ধারণা, সেরকম ধারণা তৈরী হলে সেটা ভুল। আবার একেবারে নিরক্ষর ও ভূতের মত কেউ ছিল না, একেবারে অন্ধকারে মোড়া সময় ছিল না আবার খুব উন্নত ও বিকল্প একটা মডেল ছিল সেরকমও নয়। গ্রাম নয় এরকম জায়গায় চিত্রটা আলাদা ছিল যেটা প্রধানতঃ তৈরী হয়েছিল আঠারো শতকের শেষ থেকে ১৮২০-এর মধ্যে, যেমন কলকাতা, বর্ধমান বা চন্দনগরে, সেখানে নানা রকমের স্কুল ছিল, মিশনারীদের স্কুল, স্কুল সোসাইটির স্কুল, টোল, মাদ্রাসা ইত্যাদি। আর মেয়েরা মোটামুটি বাড়ীতে পড়ত, সুতরাং লাখ লাখ স্কুলে লাখ লাখ মেয়ে সাইকেল নিয়ে স্কুলে করতে যাচ্ছে, সেরকম ধারণা দিলেও ওটির কোন অর্থ নেই।
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.90.218 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৮:২৬454362
  • অর্জুন অভিষেক,
    এইটা উইকি তে আছে।
    রতনপল্লীর ডেইলি ব্রেড এর রাস্তায়, ওনাদের একটা খুব পুরোনো বাড়ি ছিল। অর্থনীতিবিদ অনুপম গুপ্ত ওনাদের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন, আমি ওনাদের বাড়িতে ওনার সন্তান দের সংগে খেলতে যেতাম। ঐ বাড়ির একটা বিশেষত্ব ছিল, বিশাল বাঁশ গাছ ছিল, সেই খানে আমি বহুবার পড়ে গিয়ে হাত পা কেটেছি। তান লি তখন থাকতেন ঐ বাড়িতে। স্মৃতি বলতে এই। এবার এটা আত্মজীবনী তে লিখলে দু পয়হা হত, তো এই পরের বাড়ির বাঁশঝাড়ে গিয়ে হাত পা কেটে আসার মত সিরিয়াস ঘনিষ্ঠতা টি খ্যাল করবেন। কিন্তু এরা কবে কি পাশ করেছিলেন এই টা বলা চাপে হয়ে যাছে। হিসেব করে দেখা যাছে, আমার শশ্রুমাতা, ১৯৫৭ থেক ১৯৭১, আমি ১৯৭৫-১৯৯১, মা ১৯৭৫-৭৭ শান্তিনিকেতনের ছাত্র ছিলাম, কিন্তু কেউ কবে কোন ছেলে মেয়ে কবে কি পাশ করেছেন টা বলতে পারছি না। আর সেবারে অন্যেরা কে কি পাশ করলেন তাও বলতে পারছি না। আমার আর মা র এসব জানার কথা না, কারণ আমরা শ্রীনিকেতন। কিন্তু শশ্রু মাতা ইজ অলসো ফেইলিং।
    তন অর্জুন এর ছেলে দুর্দান্ত বাস্কেট খেলতো এটা মনে আছে। তবে একটু খোঁচালে আমার শাশুড়ি মা, কে কবে কার সংগে প্রেম করেছেন, যদি করে থাকেন, টা সেটা বলে দেবেন, শি নোজ দ্য হিস্টরি অফ দ্য টোয়েন্টিএথ সেঞ্চুরি, ইন টার্ম্স ওফ ইট্স মিরিআড স্ক্যান্ডাল্স ওর অ্যাট লিস্ট কেসেস অফ আনরিকুইটেড লাভ।

    এই যে আপনাদের ওবামা, উনি ও শ্যামবাটীর রত্না কাকিমার বাড়িতে ছোটোবেলায় কত এসেছেন এবং কুচু পিশির মেয়ে কে কিরকম ইংরেজি তে কবিতা লিখে দিয়েছিলেন, এবং শুধু তাই না, বোলপুর থেকে ভেদিয়া অব্দি কিরকম ট্রেনের দরজা থেকে মুখ বার করে চুমু ছুঁড়ে দিছিলেন, সে সব আপনি জানতেন কি? আমার এই ইতিহাসেও জ্ঞান কম না ঃ-))ফুল বেত্তা মত।

    https://en.wikipedia.org/wiki/Tan_Yun-Shan

    Tan met Chen’ Nai-Wei at Johore, where she was principal of a school and they were married in 1926. She died in 1980.[1]

    Tan Chung, their eldest son, was born at Matuabahar in Johore state, Malaya, on 18 April 1929. Initially educated in China and came to Santinietan in 1955. After completing his Ph D from Visva Bharati, taught in NDA, Khadakvasla, then joined Delhi University as professor of Chinese and became head of the department of Chinese and Japanese studies at Jawaharlal Nehru University. His wife, Huang I-Shu, taught Chinese at Delhi University.[1]
    Tan Chen, their second son, was born at Changsha, China, on 10 August 1932. He remained in China till he, with his family, came to Santiniketan in 1976. He taught Chinese at Cheena Bhavana from 1979 to 1987, before emigrating to the USA.[1]
    Tan Lee, their third son, was born at Shanghai, China, on 30 November 1934.[1]
    Tan Wen, their eldest daughter, was born at Changsha, on 4 July 1936. In BA (Hons) in Bengali, she topped the class in Santiniketan and in 1964 went on to complete her Ph D in Bengali, the first Chinese to do so.[1]
    Tan Yuan, their second daughter, was born at Santiniketan, on 5 August 1940. Tagore had named her Chameli.[1]
    Tan Ajit, their fourth son, was born at Santiniketan, on 3 April 1942.[1]
    Tan Arjun, their fifth son, was born at Santiniketan, on 6 August 1943.[1]

    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • r2h | 73.106.235.66 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৮:২৫454361
  • সেটাই, প্রাকবৃটিশ যুগ একেবারে লিঙ্গবৈষম্যহীন বিজ্ঞানসচেতন যুক্তিবাদী সমাজ ছিল তা নিশ্চয় নয়, কিন্তু ইংরেজরা আসার আগে বঙ্গভূমি অন্ধকার গুহামানবের দেশ ছিল তাও তো নয়।

    যদিও তাতে বিদ্যাসাগরকে গাল দেওয়ার যুক্তি আমি খুঁজে পাই তা নয়, ওঁরা সমকালীন সিস্টেমের মধ্যে যতদূর সম্ভব (এবং অনেকখানি অসম্ভবও) করেছেন, সময় শকটে দম দিয়ে আবার সপ্তদশ শতক থেকে শুরু করতে পারেননি, সে তো আর ওঁদের দোষ নয়।

    ইন্ফ্যাক্ট নিজের বই সিলেবাসে ঢোকানো ইত্যাদি - এসবকেও আমি খুবই অ্যাপ্রিসিয়েট করি, সিস্টেমের মধ্যে ঢুকে এবং থেকে নিজে যেটা ঠিক মনে করেন সেটা অ্যাচিভ করা - খুবই বড় ব্যাপার। ব্যাটন নেওয়ার কেউ ছিল না, সেটা দুর্ভাগ্য। বাঙালীদের কি গড়ে পিটে উত্তরাধিকারী তৈরীতে একটু খামতি?
  • T | 146.196.46.99 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৮:০৯454360
  • আমার মনে হয় মুঘল শাসকদের পতন হলেও মুঘল শাসন ও রাজস্ব ব্যবস্থা তো আর দুম করে উবে যায়নি রে বাবা। বেশ কিছু তালুক ও রায়তিগুলোর ইকোনমিক সিস্টেম যাকে বলে আতমোনির্ভর ছিল বা গ্রামীণ হাট নির্ভর। রায়তিগুলোতে জীবিকা বেসড ক্লাস্টারিং হয়েছে মানে তাঁতিপাড়া, কুমোরপাড়া, মুচিপাড়া তৈরী হয়েছে। নিজেদের প্রয়োজনে, মানে অর্থনৈতিক কাজকর্ম চালিয়ে যাওয়ার জন্য যে মিনিমাম পাটিগণিত জানা দরকার তা শিখে নেওয়ার মতন পাঠশালা জাতীয় খুলে নিয়েছিল। অন্যদিকে তালুকগুলো ছিল একধরণের মিক্সড কালচার। সেখানে তালুকগুলোর চতুষ্পাঠী গুলিতে মনে হয় নীচু জাতের প্রবেশাধিকার ছিল না। আপটু নবশাখ।

    এইরকম হতে পারে। নাও হতে পারে।

  • T | 146.196.46.99 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৮:০০454359
  • একলাখ স্কুলের ব্যাপারটা অ্যাডাম সায়েবের রিপোর্টে রয়েছে। আমি লাইন বাই লাইন পড়ে দেখিনি তাই উনি নিজেই বলেছেন না আগের কারো করা সার্ভে রেফার করেছেন সেটা জানি না।

    কিন্তু মেয়েদের শিক্ষার সুযোগ ব্রিটিশ ব্যবস্থার আগে ছিল বা ছিল না, সেটার জন্য শিক্ষার রকমফের বা ডিগ্রীটা নির্ধারণ করা উচিত। টোলে কী পড়ানো হ'ত, চতুষ্পাঠীর সিলেবাস এবং সমসাময়িক মিশনারি ইশকুল গুলোয় কী পড়ানো হচ্ছে ইত্যাদি। এসবের সঙ্গে আবার মুসলমানদের শিক্ষা এবং অন্ত্যজদের শিক্ষা ইত্যাদি। এবং একপেশে ছবি বোধহয় নেই।

    টোল চতুষ্পাঠীতে কিচ্ছু পড়ানো হচ্ছে না, চুরিচামারি শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে; অন্যদিকে ক্রিশ্চান মিশনারিদের স্কুলে ভালো পড়াশুনো হচ্ছে এই মর্মে সংবাদপত্রে আর্টিকল যেমন বেরোচ্ছে ও শিক্ষার বেহাল দশা ইন্ডিকেট করছে, তেমনি প্রচুর গ্রামে যে টোল/পাঠশালা বা এই জাতীয় কিছু মিনিমাল শিক্ষাব্যবস্থা ছিল এও মনে হয় সত্যি।

    ইসলামোফোবিয়া যেমন রয়েছে, তেমনি এও সত্যি যে মার্শম্যানের ইশকুল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কারণ হিঁদু ছাত্রীরা আপত্তি করেচে তাদেরই দুই সহপাঠী ক্রিশ্চান হয়ে গ্যাচে বলে। অন্যদিকে বিশপস কলেজে নেটিবদের পোষাক আর ইওরোপীয়ান দের পোষাক এক হতে পারে না বলে ফরমান জারি হচ্ছে।

    আবার দ্যাখো, বেঙ্গল গেজেটিয়ার হুগলি জানাচ্ছে, টোল চতুষ্পাঠীতে নবশাখ ছাড়া অন্যান্যদের, মানে যাকে বলে আনটাচেবলস, এদের কোনো এক্তিয়ার ছিল না।

    এইরকম নানা বর্ণের ছবি। এর ভিত্তিতে একবগগা কোনো ছবি আঁকা মনে হয় না আদৌ দরকারী।

  • r2h | 73.106.235.66 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৭:১১454358
  • লাখে লাখে নিতান্তই, মিস্টি করে বললে এগ্জাজারেশন বিশ্রী করে বললে বাজে ঢপ। ব্রিটিশরা আসার আগে মেয়েদের শিক্ষার হাল এত খারাপ ছিল না, এবং ব্রিটিশদের আসার পর হওয়া সংস্কারে মেয়েদের শিক্ষার সুযোগ অভ্হিজাতদের মধ্য সীমাবদ্ধ হয়ে গেছিল, বক্তব্যটা বোধয় ওরকম ছিল। যদ্দূর মনে পড়ে তাতিনও ওটা নিয়ে লেখালিখি করেছে।

    লাখেলাখেটা তথ্য ও যুক্তির অভাবজনিত খিল্লি। হতেই পারে প্রথম মতটি সত্যি নয়, তবে ঐ মতের সপক্ষে সলিড তর্ক পাওয়া যায়।

    আর, টোল চতুষ্পাঠি ইত্যাদি ট্র‌্যাডিশনলা সেটাপ আর 'স্কুল' এক নয়, স্কুল জিনিসটা ইংরেজদের স্থাপিত ঐ কারনেই কিছু সন্দেহ থাকা সম্ভব। মেয়েরা স্কুলে যেতে ভয় পেত মানে পড়াশোনার চল ছিল না, তেমন যুক্তি বোধয় টেঁকে না। তৎকালীন ভারতবাসী বিস্কিট বা বরফ খেতে ভয় পেতেন, তার মানে এটা নয় যে তারা হাওয়া খেতেন।
  • অর্জুন | 113.21.67.93 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৭:০৭454357
  • সেকি রঞ্জন-দা, আবার আপনি কেন? আমি ঠিক আছি। আপনি কেমন আছেন? তান চামেলীর কথাও শুনলাম । 

    আসলে একজন চীনা ছাত্রী বাংলায় সর্বোচ্চ নম্বর পাচ্ছেন, আবার এক বাঙালি ছাত্রী চাইনিজে প্রথম হচ্ছেন, এটা কালচারাল এক্সচেঞ্জের একটা উৎকৃষ্ট ও ইন্টারেস্টিং উদাহরণ। তাও ৬০-৬৫ বছর আগে! 

  • বোধিসত্ত্ব | 2405:201:8008:c82b:4434:edc1:28a9:6129 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৪:৫০454355
  • রঞ্জন দা , আপনাকে বলার সুযোগ হয়নি, শিবদার মৃত্যুর পরে হাসপাতালে রজত দার সঙ্গে দেখা হয়েছিল, উনি আমায় চিনতে পারেন নি, কোন চেনার কারণ নেই তাই, পিতৃপরিচয় দেওয়া য় বুঝতে পারলেন। সৌর দা ও এসেছিলেন। আজকাল একটা মজা হয়েছে, সৌর দার ভাই শুভ দার বক্তৃতা থাকলে আমি মাঝে মাঝে ওয়েবিনার শুনি।
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.90.218 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৪:৩৫454354
  • সে অনেক বড় গল্প।
    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • রঞ্জন | 122.180.34.52 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৪:৩৩454353
  • প্রশান্তভূষণের কেসটা এখনও মেটেনি। রায়ে বলা হয়েছে উনি যদি ওই একটাকা ফাইন না দেন তাহলে তিনমাস বিনাশ্রম জেল এবং আগামী তিনবছর প্র্যাকটিস করতে পারবেন না।

     বল এখন প্রশান্তের কোর্টে !

    @অর্জুন,

     সুস্থ হয়ে উঠুন।

    যতদূর মনে পড়ছে ছোট মেয়ে তান চামেলি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনাভাষার অধ্যাপক ছিলেন সম্ভবতঃ দেড় দশক আগে  রিটায়ার করেছেন। আপনার দিল্লি কন্ট্যাক্টে ওনাকে যদি পান তো---!

  • sm | 42.110.166.17 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৪:১১454352
  • রিয়ার কেসটা নিয়ে খুব মিডিয়া ট্রায়াল চলছে।অর্ণব এমন চিল্লাচ্ছে যে ধারে কাছে কেউ বসতে পারছে না।

  • sm | 42.110.166.17 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১৪:০৩454351
  • বোলতার চাকে কেউ ঢিল ছোঁড়ে?

  • অর্জুন | 113.21.70.20 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১২:৫২454349
  • ধন্যবাদ বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত। তবে শান্তিনিকেতনের ক্ষেত্রে 'আশ্রমিক' ট্যাগটি এখন ট্যাবু হিসেবে গণ্য হয়। :-) 

  • অর্জুন | 113.21.70.20 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১২:৪৮454348
  • লাখে, লাখে মহিলারা স্কুলে যেতেন বিদ্যাসগরের পূর্ববর্তী প্রজন্মে? বেথুন স্কুল প্রতিষ্ঠার পরে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর তার বড়মেয়ে সৌদামিনীকে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্যে একদিনের জন্যে স্কুলে পাঠিয়েছিলেন। সৌদামিনীর জন্ম ১৮৪৭ সালে। তাহলে ১৮৫৩/৫৪ হবে !  এতখোদ কলকাতা শহরে্র কথা । 

    তবে পণ্ডিত পরিবারের মহিলাদের সম্ভবত সংস্কৃত শেখাবার ব্যবস্থা হত। সেরকম কিছু মহিলা শিক্ষিকার কথা ইতিহাসে পাওয়া যায়।  পূর্ববঙ্গে নারী শিক্ষার চল ছিল।  মৈমনসিং গীতিকা'র চন্দ্রাবতী পিতার টোলের দায়িত্ব নেন। এরকম টোল কিছু মহিলা পরিচালিত ছিল । পূর্ববঙ্গে ১৮৮০ থেকে গ্রামে, মফস্বলে নিজগৃহে অনেক মহিলা পাঠশালা চালাতেন, কয়েকটি কো-এডুকেশনল ছিল। ছেলে মেয়ের প্রাথমিক শিক্ষা একসঙ্গে হত। 

    আমাকে একজন সোশ্যাল অ্যানথ্রপলজিস্ট বলেছিলেন পশ্চিম বঙ্গে মহিলারা পুরুতের মুখে পাঁচালি শুনে মুখস্থ করত, তাদের অক্ষর পরিচয় ছিল না/ হত না। পূর্ববঙ্গের মহিলারা বই খুলে পাঁচালি পড়তেন। 

  • Amit | 203.0.3.2 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১২:৩৬454347
  • পব তে নীট জেই ই এক্সাম কি শুরু হচ্ছে কালকে থেকে ? নাকি ডিসিশন এখনো পেন্ডিং ?
  • অরিন | 161.65.237.26 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১২:১২454346
  • দীপাঞ্জন, শিক্ষানীতির এফেকটিভনেস বুঝবেন কি ভাবে? কোন কোন ভ্যারিয়েবল ধরবেন?  

  • সিএস | 103.99.156.98 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১১:৫৭454345
  • দীপাঞ্জন, আপনার মতটা পড়লাম। কিন্তু সবেতেই প্রশ্ন পায়, কেন, কীভাবে হয়েছিল সেসব, প্রক্রিয়াটা কী ছিল, সিদ্ধান্তগুলো জেনারাইলেজেশন হয়ে যাচ্ছে না তো এরকম নানা কিছু। তার ওপর এখন দেশের যা পরিস্থিতি তখন এরকম অতীত আজকের বর্তমানের সাথে সমঝোতা করতে সাহায্য করে বলে মনে করি। ইতিহাস নিয়ে ইদানীংকালের টানাটানির একটা কারণ তো আজকের বর্তমানের উত্তর খোঁজা যদিও মনে করি বর্তমানের উত্তর অনেকটাই সেখানেই থাকে। কিন্তু সেসব অন্য তর্ক।
  • অরিন | 161.65.237.26 | ৩১ আগস্ট ২০২০ ১১:৫৬454344
  • চরিত্র বিচারের কথা বলছি না তো, অন্তত আমি বলছিনা। খেলতে গিয়ে কেউ মুখ খারাপ করলে, অভদ্রতা করলে বাজে লাগে, এইটুকুই বলছি। খেলতে গেলেও বাজে লাগে, দেখতেও বাজে লাগে। 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত