হ্যাঁ ট্রাম্প এখনও প্রেসিডেন্ট। লেম ডাক। কিন্তু ক্ষমতা সবই আছে।
কোর্ট কেস টেস করে যত দেরী করাতে পারে আরকি। ৬ই ডিসেম্বর নাকি জানুয়ারি কবে একটার মধ্যে অফিশিয়াল ফল না বেড়োলে কিসব প্রভিশান আছে যে সেই রাজ্যের হাউস নিজেরা ডেলিগেট অ্যাপয়েন্ট করতে পারে। সেক্ষেত্রে ট্রাম্প ইলেকশান হেরেও হয়ত প্রেসিডেন্ট থেকে যাবে।
"সেক্ষেত্রে ট্রাম্প কি এর মধ্যে আর কোনো এক্সেকিউটিভ অর্ডার দিতে পারে (যুদ্ধ ন্যাচারাল ডিসাস্টার এই সব বাদ দিয়ে বলছি )?"
একটাই ব্যাপার যে ট্রাম্পের coup করার বা করানোর ক্যালিবার নেই, লাফালাফি করা ছাড়া ভদ্রলোক আর কিছু করার যোগ্য নন।
কেবলই হাইজেনবার্গ সাহেবকে স্মরণ করছি। হে হাইজেনবার্গ, তুমিই সত্য হে গুরু!
পবতেও ভোট নাকি? এই না সেদিন হয়ে গেল?
কেশিদা খুবই অসমালোচক পোকিতির কিনা, তাই একেবারে কথাটি বলবেনা পবর ভোট নিয়ে
দেখো না, একজন কুমারীপূজা ছেড়ে বিদ্যাসাগরে দীপ জ্বালছেন।
গোলকবিহারী ভাইরাস, বিহারী ইলেকশন, হাউমাউ চীন, দুদ্দাড় লাদাখ, ওদিকে ফ্রান্সে কী যেন হল, ওদিকে আবার বনে আগুন লাগল----এ মানে যাকে বলে অবতারকান্ড চলছে!
ও কেশিদা, তুমি বুঝি ভোটের সময় কিছু বলবে না?
এরকমই তো হবার কথা, না কি ? না হলে তো জীবনটাই পানসে
মনে হয় আপনাদিগের কচি মনন, মার্কিন প্রেসিডেন্সিয়াল ইলেকসান পূর্বে অনুধ্যানের সুযোগ মেলে নাই।
খবরের পোর্টালগুলো বোধয় আস্তে আস্তে ভোট গোনার জন্যে পয়সা দিয়েছে।
এটা ইলেকশন নাকি? এ তো ফিউচারলিউডের ফোর-ডাইমেনশনাল থ্রিলার চলছে!
নজর রেখেছি, এই আম্রু পাট্টির একটাও যদি পচ্চিমবঙ্গের ইলেকশনের সময় বক্কাবাজি করে, তাহলে কিন্তু .....
গোটা না, গোণা
ভবিষ্যতে এসব জিনিসের জন্য হাইটেক কিছু রাখা দরকার। ধরুন হাজারখানেক কি পনেরোহাজার গোটা হলেই বাকীটা সিমুলেশনে দিয়ে দেওয়া।
কাল ট্রাম্প ক্যাম্পেন ফিলিতে লসুট ফাইল করেছিল কারণ পোল ওয়াচাররা নাকি 'মিনিংফুল অ্যাক্সেস' পাচ্ছিল না ভোট কাউন্টিং দেখার। এক্টু খোঁজ করে দেখ্লাম তাদের নাকি বাইনোকুলার ইউজ করতে দেওয়া হয় নি, তাই কেস ঠুকেছে। কি খোরাক।
নর্থ ক্যারোলাইনা আর আলাস্কাও আছে।
তিমি তোরা বড্ড গোল করিস। উর্জিত বাবুর নোট গুণতে কত সময় লেগেছিল? এখানে হলেই দোষ, অ্যাঁ?
এর মধ্যে ভালো খবর হলো পি এ আর নেভাডায় মার্জিন আরো বাড়ছে। রিকাউন্টের আওতার বাইরে চলে গেলেই আর এই নিয়ে দেরি করাতে পারবেনা। কি নাটক মাইরি
চারটে স্টেটই বাকী তো? জর্জিয়া, নেভাডা, পেন্সিলভানিয়া আর আরিজোনা?
সেই যে দিদিপিসি বলতেন সায়েন্টিফিক রিগিং, এই কমলাচুল মামাদাদুও শুনছি তাই বলছেন।
ভালই তো, সময় লাগাই তো উচিত, এত এত ভোট ম্যানুয়ালি চেক করতে হচ্ছে।
কিন্তু এঁরা করছেনটা কী????? দিনের পর দিন চলে যাচ্ছে---
না, লিগাল ব্যাটেল পুরো পশ্চারিং, এক, এভিডেন্স অফ ফ্রড থাকতে হবে, দুই, আরও ইম্পর্ট্যান্ট, ইম্প্যাক্ট এত বেশি যে তা ওভারঅল রেজাল্টকে ইমপ্যাক্ট করবে।
যদি এখন ২৭০-২৬৮ হয় তাহলে লিগাল কেসের ছড়াছড়ি হবে।
আগে জানতাম এসব বিহারে ঘটে। এখন দেখি দুনিয়া বিহারী হয়ে গ্যাছে। গোলকবিহারী।
লিগালি ব্যাটেল তো চাইলেই আর চলে না। আমাকে জিতিয়ে দাও বলে তো আর কোর্টে যাওয়া যাবেনা। মানে কোনও প্রপার লজিক বা এভিডেন্স ছাড়া কোর্ট তো কেসই নেবেনা। ট্রাম্পকে বোধয় রুডি বুঝিয়েছে যে এই কোর্ট সেই কোর্ট করে একবার সুপ্রীম কোর্টে যেতে পারলেই সেখানে তোমার বন্ধুরা তোমায় জিতিয়ে দেবে। একটা লজিক আছে যে ৩ তারিখের পর আসা ব্যালটগুলো কনসিডার করা যাবেনা। কিন্তু আমেরিকাতে নিয়ম হল ৩ তারিখের পোস্ট মার্ক থাকলে এবং কোথাও ৬ কোথাও ১০ তারিখের মধ্যে ব্যালট এলেই সেটাকে কনসিডার করতে হবে। এর আগেও অ্যাবসেন্টি ব্যলটে সেই নিয়মই ছিল।
কিন্তু লীগ্যাল ব্যাটেল তো চলতে চাকবে, নয়? এখানে শেষ পর্যন্ত রেজাল্ট ডিক্লেয়ার করার দায়িত্বে কে?
Larry Kudlow, President Donald Trump’s top economic adviser, insisted Friday that “there will be a peaceful transfer of power” if Democratic presidential nominee Joe Biden is declared the winner of the White House race.
“This is a great country. This is the greatest democracy in the world. And we abide by the rule of law, and so will this president,” Kudlow said in an interview on CNBC. “There are some things to clean up here, and again, it’s not my area of expertise. I’ll leave that discussion to the campaign.”
আম্রুপার্টিগুলো অন্য সবাইকে তাড়িয়ে ছেড়েছে দেখা যাচ্ছে।