টুইটার থেকে
ও ঐটে, বুঝেছি!
আচ্ছা এই যে শুনতে পাই ট্রাম্প এর রাজনৈতিক গুরুত্ব হচ্ছে সে জিওপি কে গরীবদের পার্টি আর ডেমদের বড়লোকের পার্টি বানিয়ে ছেড়েছে। এর কাউন্টার ন্যারেটিভ আছে না কি আপনাদের কাছে?
ধুর মহায়, যেটা সবে ক্লাসে পড়ালেন। 'পেপার' পেপারের কথা নয়।
অ্যাকাডেমিক লোক নৈ কিনা, টার্মিনোলজিগুলো ঠিকঠাক আসছে না, বুঝ্তেই পাচ্ছেন
আমার পেপার? কোন পেপার? ওয়েবসাইটটা বহুদিন আপডেট করা হয় না, ফুল প্রফেসর হয়ে যাবার পর ল্যাদ :)
কার্ল রোভও তো পরোক্ষে ট্রাম্পকে ঝামেলা কমাতে বলল ফক্স এ।
তবে ফিলাডেলফিয়া মেয়র ট্রাম্পকে কন্সিড করার সাজেশান না দিলেই পারতো কাউন্টিং যখন চলছে এখনও
জানি অভ্যুর কিছু বলার জন্য পরিবর্তন্শীল নামের জন্য।
জানি অভ্যুর কিছু বলার নেই পরিবর্তন্শীল নামের জন্য।
অভ্যুর পেপারটা প্রিন্ট আউট নিয়ে ছেলেকে দিলাম। সবে হাই স্কুলে উঠেছে, বিশেষ কিছুই বোঝার কথা নয়। তবুও, হয় না, এককালে কিছু চোখে দেখেছেন, ক্লাসে পড়ান হচ্ছে, সবই মাথার ওপর দিয়ে, আকস্মিকভাবে ছোট্কালে দেখা একটা কিছু মনে পড়ল আর হঠাত আলোর ঝলকানির মত টপিকটা একটু একটু বোঝা যেতে লাগল ? এইরকমই অ্যাম্বিশাস আশায় আর কি।
জানি অভ্যুর কিছু বলার জন্য পরিবর্তন্শীল নামের জন্য। তবু তাকে ধন্যবাদ দিতে ভাল লাগল।
কেসিদা, হুম।
তিমি আর অভ্যু, আমারতো পচ্চিমবঙ্গে ভোট। দিইও। ৭% এর একজন তো আমিও।
NBC তে ই বোধয়, এক অ্যানালিষ্ট কাল বললেন, নেক্স্ট দু বছর মার্কিন রাজনীতিতে ট্রাম্প খুবই রেলেভেন্ট থাকবেন - সারা পেলিনর মত। এই অ্যানালিসিসটা হয়ত ঠিক - সে এক্ষুনি এক্ষুনি উধাও হচ্ছে না। রাশিয়াও যাচ্ছে না। বরং জমিয়ে বাজারে থাকবে, বই লিখবে, বক্তৃতা দেবে। খুবিই আশ্চর্য হব যদি কোন লিগাল টিম, নিউ ইয়র্ক স্টেট শুদ্ধ, তাকে ক্রিমিনাল কোর্টে তোলার ধক দেখাতে পারে.
"Living in America can be an outrageous ripoff, and it baffles outsiders that Americans don’t just accept these conditions but seem to think that their system is the best one possible"
ইয়াসমিন আল সৈয়দ নামে জনৈক সাংবাদিকের বক্তব্য। নিচের আর্টিকেল টায় বিস্তৃতভাবে,
ও হরি, এটা আতোজ। তা বাবা নাম নিয়ে লেখো না কেন? কেউ বকবে না :)
এইরকম ডীপ নাটকে ডীপ স্টেট করছেটা কী? ওদিকে করোনা পরিস্থিতিও তো ঘোরালো।
হাড় বজ্জাত পাজি সব। দুনিয়া জুড়ে। এ বলে আমায় দ্যাখ, ও বলে আমায় দ্যাখ।
স্টিভ ব্যানন টুইটারে ভিডিও পোস্ট করেছে যে এই রেজাল্টের জন্যে এন্থনি ফাউচি আর এফবিআই ডিরেক্টর ক্রিস্টোফার রে কে বিহেড করার জন্যে. টুইটার থেকে ব্লক করে দিয়েছে.
মোদী আর ওর গো রক্ষকরা যেমন ইন্ডিয়া কে ফাস্টেস্ট গ্রাউইং ইকোনমি র তকমা থেকে এখন পাকিস্তান বাংলাদেশ র নিচে টেনে নামিয়েছে , ট্রাম্প আর চেলারা যাওয়ার আগে সেরকম ই কিছু চেষ্টা করছে মনে হয়. বাকি ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড এর কাছে জাস্ট লাফিং স্টক হয়ে দাঁড়াচ্ছে .
Zootopia মুভিটা খুব ভাল লাগে এই সরল সত্যটার জন্য
তা কেন? আমরা সবাই শুধু রেসিস্ট নৈ, হাজার রকম সেগ্রেগেশান পচ্ছন্দ করি। কিছু বায়াসের জন্য কিছু প্র্যাকটিকাল কারণে। কখনো প্র্যাকটিকাল কারণ শেষে বায়াস হয়ে যায়। সবাই জানে সবাই বোঝে। সেগ্রেগেসান কে আমেরিকার মত ডিভার্স দেশে, যাকে আবার ফাউন্ডিং ফাদার রা সবার দেশ বলেছেন (যদিও ইউরোপিয়ান্দের বুঝিয়েছে বোধয় ) পলিটিক্সের বেস করা রিস্কি, তাই কেরিয়ার পলিটিশিয়ানরা অ্যাভয়েড করে। ট্রাম্পের তো হারাবার কিছু ছিল না, জয় করার জন্য ছিল গোটা আমেরিকা। সে রিস্ক নিতে পেরেছে। তারপর আর বাঘের পিঠ থেকে নামতে পারে নি।
আরগু করতে পারেন, নামতে চায় নি। হতেই পারে, কারণ নামলে ভোটার বেস ধরে রাখতে যে রাজনৈতিক স্কিল ও টুলস লাগবে, তা তার নেই।
এমেসেনবিসিতে রিপোর্টার একটা ঘটনার কথা বললো। ফিনিক্স অ্যারিজোনার কাউন্টিং সেন্টারের সামনে। একদিকে মিডিয়ার গাড়ি পার্ক করা থাকে। অন্যদিকে ট্রাম্প ভক্তরা প্রতিবাদ টতিবাদ করছে। এইসময় একটা মিডিয়া ভ্যান এলো। সেই মিডিয়া ভ্যান থেকে কিছু বাক্স বেড়লো। এইসব ট্রাম্পভক্তরা দৌঁড়ে গেল এই দাবী করে যে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নাকি রিপার্টাররা ব্যালট নিয়ে আসছে। তারপর দেখা গেল ঐ বাক্সগুলোর মধ্যে ফক্স নিউজের ক্রিউ ক্যামেরা ট্যামেরা নিয়ে এসেছে।
মুশকিল হল এই ঘটনা সবাই ততক্ষনে মোবাইল ফোনে তুলে টুলে হয়ত তাদের সোশাল নেটওয়ার্কে ছড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু এইযে তারা ভুল প্রমাণিত হল, সেইটা কিন্তু কাউকে বলবেনা। এর ফলে এসে মনে ধারনা তৈরী হচ্ছে যে প্রতিদিন হাজার হাজার কনস্পিরেসি হচ্ছে। অথচ সেগুলো যে সবই মিথ্যা সেই খবরটা তাদের কাছে কেউ দেয়না।
কালকে এরকমই একটা ঘটনা ব্রডকাস্ট করেছে এক ট্রাম্পভক্ত ইউটিউবার। ঐযে দেখো ব্যালট নিয়ে এসেছে বা নিয়ে সড়ে পড়ছে। পরে দেখা গেছিল সেই রিপোর্টার সারাদিন কাজের পর ক্লান্ত হয়ে ক্যামেরা ট্যামেরা বন্ধ করে গাড়িতে তুলে চলে যাচ্ছিল। সমস্যা হল এটা যে মিথ্যা, সেটা এরা স্বীকার করবে না। ফলে এদের সমর্থকরা গল্পের শুধু মিথ্যা পার্টটাই জানবে।
আইসি, বারকোড থাকে।
আচ্ছা ট্রাম্পই বলেছিল না ওর ভোটারদের দুবার ভোট দিতে?
খামে একটা বার কোড আছে, ওটা স্ক্যান করে দেখে ভ্যালিড এনভেলপ কিনা, ভোটার আদৌ সিস্টেমে আছেন কি না, ডুপ্লিকেট কি না - - এই সব - তাই তো বলে।
মেইল ইন ব্যালটের জন্য রিকোয়েস্ট করতে হয়। সেখানে দুবার রিকোয়েস্ট করা যায় না। তাছাড়া গোনার সময় সিগনেচার ম্যাচ করা হয়। সেখানে একই সিগনেচার আর অন্যান্য ডিটেলে দুটো ব্যালট এলেই সেটা ইল্লিগাল হয়ে যায়।
@অরিন, আসলে এরা যে মিডিয়া গেলে সারাদিন ধরে সেসব ভাবা যায়্না। ট্রাম্প জিনিয়াস এই কারণেই যে ট্রাম্পই আসলে বুঝতে পেরেছিল যে এই দেশটার একদল লোক কি পরিমাণ রেসিস্ট। কেউ খুব ভালো ডেটা অ্যানালিসিস করেছিল বোধয়। ফলে জানে ঠিক কি কি বললে এদের ট্রীগার পয়েন্টে চাপ পড়ে আর সমর্থন পাওয়া যায়।
আচ্ছা মেইল-ইন ব্যালটে কি করে বোঝে কেউ দু তিনবার ভোট দিল কিনা।
অনেকে প্রশ্ন করছে যে এত সময় লাগছে কেন। এবারে প্রচুর মেইল ইন ব্যালট পড়েছে। আগে অ্যাবসেন্টি ব্যালটের জন্য যথাযথ কারণ দেখাতে হত। এবারে প্যান্ডামিকের জন্য বেশিরভাগ রাজ্যেই মেইল ইন ব্যালট চাইলেই দেওয়া গেছে। এবারে বহু রাজ্যে ইলেক্শান শেষ হওয়ার আগে সেই ব্যালট গুনতে দেয়নি, রিপাব্লিকানরাই আপত্তি করেছিল। অথচ ফ্লোরিডাতে আপত্তি করেনি।
ট্রাম্প এবং ট্রাম্পভক্তদের প্ল্যান ছিল ইলেকশানের রাতে যখন ট্রাম্প অনেকটা এগিয়ে থাকবে তখন জয়ী ঘোষণা করে দেবে। মুশকিল হল আর কেউ সাথ দেয়নি। এমনকি ফক্স নিউজও উল্টে অ্যারিজোনাকে বাইডেনের ঘরে দিয়ে দিয়েছে। ফলে প্ল্যানটা সার্থক হয়নি।
এইযে বলছে ইল্লিগাল ভোটের জন্য ট্রাম্প হারছে, আসলে ট্রাম্প বিরোধী ব্যালট কথা বলছে।
“It’s very disconcerting to see that almost 50 per cent of people – with everything they know about Trump, his failure to manage COVID-19, his failure to manage the collapse of the economy, the racial and social strife – have said, ‘yes, let’s have more of it.’ ”
মাইকেল স্টীল, যে ভদ্রলোক ২০০৯-২০১১ সাল রিপাবলিকান পার্টির চেয়ারম্যান ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান সাংবাদিক পিটার হারচার কে বলেছেন। পুরো লেখাটা,
"কোর্ট কেস টেস করে যত দেরী করাতে পারে আরকি।"
সেটা অবশ্য হতেই পারে, যেভাবে ২০০০ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে জর্জ বুশ আল গোর কে হারিয়ে প্রেসিডেন্ট হন। দেখা যাক।
একটা অদ্ভুত জিনিষ নজরে এলো, ফক্সের সাইট থেকে - এক একটা স্টেটে ক্যান্ডিডেটগুলোর নাম এক এক রকম! কেবল তিন জন কমন সব স্টেটে। বাকিগুলো সব হাতে লেখা না কি কে জানে !