ন্যাড়াদার প্রশ্নটা হয়তো কোনো উত্তর পাওয়ার জন্য করা নয়। তবু ব্রতীন্দার মতো লিস্টি করে লিখি।
১। রেড ভলান্টিয়ারসরা মানুষকে দাঙ্গা করতে উদ্বুদ্ধ করেছে এমনটা আমি তো অন্তত শুনিনি।
২। আরো একটা তফাত আছে ত্রাণের ক্ষেত্রেঃ হাসপাতালে ইনটিউবেটেড পেশেন্টকে গোচোনা গেলানো একমাত্র একটি দলেরই ত্রাণ ও সমাজসেবামূলক কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
৩। কেরালার বন্যার সময় এঁদের লোকেরাই আবার বলেছিলেন খ্রীস্টানরা তো ঢের পাচ্ছে, আপনারা হিন্দুরা কেবল হিন্দুদের ত্রাণ দিন।
৪। আরো কিছু ছিল, মনে পড়ছে না, তবে সুখ্যাতি না পাওয়ার জন্য এই কারণগুলোই তো যথেষ্ঠ।
১। দেখ, যা বুঝছি, রেড ভলান্টিয়ার্স সিপিয়েমের ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন। রেড ভলান্টিয়ার্স যেমন দাঙ্গায় উদবুদ্ধ করে না, আরএসএসের ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশনও করে বলে শুনিনি। আরএসএস করে। কাউকে ডিমোনাইজ করা আবহমান রাজনৈতিক কর্মপদ্ধতি। হিটলার জু-দের করেছিল। আরএসএস মুশলমানদের করেছে। ট্রাম্প ইমিগ্র্যান্টদের করেছে। বামরা শ্রেণীশত্রুদের করেছে। তোমার ব্যক্তিগতভাবে বায়াস থাকতে পারে। তাতে গ্রাউন্ড রুল বদলে যায় না।
২। এটা করে থাকলে একেবারেই নো-নো।
৩। সি পয়েন্ট নাম্বার ওয়ান।
আমি নিজেই আরএসএসের ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন সম্বন্ধে বন্ধুদের অবহিত করেছিলাম। পরে ভেবে দেখছিলাম সেটা নী-জার্ক রিয়্যাকশন কিনা। ভলান্টিয়ারিং দিয়ে দু-পার্টিই লোকের গুডবুকে আসতে চাইছে যাতে পরে কাজে আসে। কাজেই এদের তফাতটা জানা প্রয়োজন।
বোতিন্দা, বি-র আসল নাম বিমান চক্রবর্তী। প্রবালদার পিএইচডি ছাত্র, খুব নাম করা লোক, তুমি চিনতে পারছো না? ISI টইতে তো অনেক রেফারেন্স আছে।
হ্যাঁ ভাজাপুরুষ অতি উত্তম নাম I
ন্যাড়াদার প্রশ্নটা হয়তো কোনো উত্তর পাওয়ার জন্য করা নয়। তবু ব্রতীন্দার মতো লিস্টি করে লিখি।
১। রেড ভলান্টিয়ারসরা মানুষকে দাঙ্গা করতে উদ্বুদ্ধ করেছে এমনটা আমি তো অন্তত শুনিনি।
২। আরো একটা তফাত আছে ত্রাণের ক্ষেত্রেঃ হাসপাতালে ইনটিউবেটেড পেশেন্টকে গোচোনা গেলানো একমাত্র একটি দলেরই ত্রাণ ও সমাজসেবামূলক কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
৩। কেরালার বন্যার সময় এঁদের লোকেরাই আবার বলেছিলেন খ্রীস্টানরা তো ঢের পাচ্ছে, আপনারা হিন্দুরা কেবল হিন্দুদের ত্রাণ দিন।
৪। আরো কিছু ছিল, মনে পড়ছে না, তবে সুখ্যাতি না পাওয়ার জন্য এই কারণগুলোই তো যথেষ্ঠ।
টাইটনেস, টেনশন এই কথাগুলোর কথ্য বাংলা কেউ প্লিজ বলে দেবেন আমাকে?
রামমোহন ১৬ বছর বয়সে বাড়ী ছেড়ে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে ঘোরেন, তিব্বত যান - দারুণ ব্যাপার তো
বাংলা উইকিপিডিয়াও প্রপিতামহ কৃষ্ণকান্ত ই লিখেছে।
কাকার বিরুদ্ধে সম্পত্তি-সংক্রান্ত মামলা করে বসলেন সুপ্রিম কোর্টে। পরে অবশ্য রামমোহনের কাছে এ জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেন গোবিন্দপ্রসাদ। --- এটুকু টেকস্ট এ কবে মামলা করেন আর কবে ক্ষমা প্রার্থনা করেন সেটা তো বলা হয়নি। তাই শুধু ১৮১৭ সালের ২৩ জুন এর মামলার কথা বলা হল, না, ১৮২১-এর ১৩ এপ্রিল এর মামলাটিকেও একসাথেই ধরে নিয়ে ক্ষমাপ্রার্থনাটি ওই বছর ৩০ নভেম্বর এর পর করা হয় বলা হল সেটা ক্লিয়ার নয়। তাই ২ নং পয়েন্ট সে অর্থে লেখাটির প্রমাদ নির্দেশ না করে পত্রপ্রেরকের তথ্যজ্ঞানের প্রদর্শন করছে বলেই বিবেচনা করা যায়।
গয়না বন্ধক রেখে স্বামীর শ্রাদ্ধ করলেন তারিণীদেবীও! কারণ, ম্লেচ্ছ ছেলে রামমোহনের টাকা নেওয়া যাবে না। যদিও পরে মা-ছেলের সম্মিলনও ঘটে। - দেবসেবার ব্যয়ভার তথা ছেলের টাকা গ্রহণ করার আগেই এই সম্মিলন হয়েছিল কিনা পরিষ্কার না হওয়ায় এক্ষেত্রেও চিঠিতে বাড়তি তথ্যের প্রদর্শনই দেখা যাচ্ছে, প্রমাদনির্দেশের বদলে।
‘হিন্দুদিগের পৌত্তলিক ধর্ম্মপ্রণালী’ বই প্রকাশের পরে সমস্যা আরও বাড়ে। ও সব সমস্যাকে বিশেষ আমল না দিয়ে সত্যের সন্ধানে ‘ভারতপথিক’ অবশ্য বেরিয়ে পড়েন দেশ ভ্রমণে। পরে যান তিব্বতেও।
রামমোহন তখন তিব্বতে। এখানে বেশির ভাগ বাসিন্দা লামা উপাধিধারী মানুষকেই ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তা ভাবেন। তিনি এর বিরোধিতা করে জনতার রোষানলে পড়লেন। কিন্তু এখানকার নারীদের স্নেহে তিনি বেঁচে ফেরেন। এই ঘটনা জীবনভর রামমোহন কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন।
- এই দুই বাক্যের খন্ডনে ৪ নং পয়েন্টে যা লেখা হয়, তা পুরো অপ্রাসঙ্গিক, কারণ এই দুটি বাক্যের রেফারেন্সও পত্রলেখক নিজেই অনুমান করে নিয়েছেন, নিজেই তার কাউন্টার করেছেন। লেখক আদৌ ডা. ল্যান্ট কার্পেন্টার কে রেফার না করে থাকলে, বা পার্বত্য ভূমিতে পর্যটন এর স্মৃতিউচ্চারণ ছাড়া ঘটনাটির অন্য কোনো রেফারেন্স থেকে থাকলে ৪ নং পয়েন্টটা দাঁড়ায় না। পড়ে মনে হচ্ছে কায়দা করে সেই অজ্ঞাত রেফারেন্সটি জেনে নিতে চেয়েই দুখানি জানা রেফারেন্সের ঢিল ছুঁড়ে 'অবান্তর' বলে গালি দিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এমনকি তিব্বতভ্রমণ ১৮১৪-১৫ তে হলেও পত্রলেখকের যে কী সমস্যা তা বোঝা দায়, যেখানে লেখা হয়েছে "পরে" যাওয়ার কথা।
আবাপতে যারা এডিট করে, শব্দসংখ্যা কমাবার জন্যে, তারা অতিবৃদ্ধ প্রপিতামহ র সাথে যে প্রপিতামহ অতিরিক্ত বৃদ্ধ হয়েছেন তার তফাত জানে না। ফলে প্রপিতামহ অতি বৃদ্ধ বয়সে রায় উপাধি পান ভেবে অবলীলায় অতি বৃদ্ধ শব্দদুটি বাহুল্য বিবেচনায় বাদ দিয়েছিল। সে কথার প্রতিবাদ জানিয়ে চিঠি এলে ছাপা কঠিন। তবু নিশ্চয় প্রতিবাদপত্র লেখকের কাছে গেছে। লেখক কী রিপ্লাই দেন দেখে ডিসিশন নিয়েছে/নেবে।
২০১১ আর ২০২১-এ তেমন পার্থক্য দেখলাম না।
আমার অন্য একটা প্রশ্ন ছিল। রেড ভলান্টিয়ার্স, যারা, যা শুনতে পাই, অসম্ভব ভাল কাজ করছে এবং মোটামুটি দলমতনির্বিশেষের সুখ্যাত কুড়োচ্ছে। আরএসএসের ত্রাণ কাজের ফ্রন্টাল ভলান্টিয়াররা কেন তালে, ভাল কাজ করলেও, সুখ্যাত পান না?
হাঁ হাঁ, ভাজাপুরুষ ভি বলা যেতে পারে।
ও আর ওই চরম বাওয়ালের মধ্যে হুতো আর টিমি মন দিয়ে কিম কার্দাশিয়ানকে নিয়ে কালজয়ী সব কবতে লিখে গেছে!
পুরানো ভাটের আর্কাইভ খুলে ১২৫৭ থেকে ১২৪৪ পাতা অবধি পড়লাম। ২০১১ র বিধানসভা ভোটের রেজাল্ট ও পরবর্তী প্রতিক্রিয়াসমূহ। তুমূল এন্টারটেইনিং। বিশেষত ১২৪৮ ও ১২৪৭ পাতা।
এলেবেলে দা, দিনকাল কেমন কাটছে বস ?
@এলেবেলে ও আচ্ছা আচ্ছা। মূল লেখাটা তো দু সপ্তাহ আগে পড়েছিলাম। এটা আমি খেয়াল করিনি। তাাাহলে তো অবশ্যই তথ্য বিকৃতি। ক্লিযার করে দেেওয়া র জন্য ধন্যবাদ।
একটু হিন্টস দাও না অভ্যু। 2009 এ বি কে মিট করেছি শুনে অবধি মনটা খচকচ করছে :(((
ইকিরে ভাই! কাপুরুষ ও মহাপুরুষ দ্যাখেননি? তাইলে কি আপনাকে প্রথমটা বললে ভাল্লাগত?
পুরুষসিংহ তো ছিলই। সিদ্ধপুরুষসিংহ বেশ জাঁদরেল ব্যাপার হবে একটা।
রমিত, আপনি কি মূল লেখাটা পড়েছেন? সেখানে লেখা হয়েছে রামমোহনের প্রপিতামহ কৃষ্ণচন্দ্র 'রায়' উপাধি পান। আসলে তিনি রামমোহনের প্রপিতামহ ব্রজবিনোদ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রপিতামহ।
সিদ্ধপুরুষ বলা যায়।
নইলে কী মহানারী বলবে?
আজকে বৃষ্টি নামার একটু আগে। বাঙলা সেল দিয়ে তোলা...
ও এলসিএম দা, স্মাইলি গুলো কাজ করছে না। একটু দেখো না গো। :(((
ব্যানার্জি ছিলেন রায় হয়েছেন।
ব্যানার্জি ছিলেন এটা মেনশন করা হয়নি।
গালাগালি দিতে হলে এমনিতেই দাও বি। তাবলে "মহাপুরুষ" বলবে। :((((
মানে আপনি বলতে চাইছেন লেখক ওনার প্ৰপিতামহ র পদবি কি ছিল লিখতে পারতেন কিনতু মেনশন করেন নি। এটাই বলছেন তো ?
রমিত (০৭ জুন ২০২১ ১৩:৫৬), আপনার প্রপিতামহ চ্যাটার্জি হলেন নাকি অতি-বৃদ্ধ প্রপিতামহ চ্যাটার্জি ছিলেন, সেই নিয়ে কারও কৌতূহল না থাকতেই পারে। কিন্তু যাঁকে ভগোমানের আসনে বসানো হচ্ছে, সেক্ষেত্রে তো তথ্যটা ঠিক রাখতে হবে। তথ্যটা দুর্লভও নয়, বিশেষত যখন লেখক স্বয়ং সেই বইটার ঋণ স্বীকার করেছেন (অন্যত্রও আছে)।
অলকমণি ও তিব্বত ভ্রমণ একই সুতোয় বাঁধা। কারণ এই দুটি দেখিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা হয় যে, এই দুটো ঘটনা থেকেই ভগোমান নারীদের 'উদ্ধার' করার 'ব্রত' গ্রহণ করেছিলেন। অথচ জগমোহন যখন জেলে এবং ভগোমান যখন বিদেশে কর্মরত, তখন তাঁর মায়ের সংসার কীভাবে চলেছিল তার খোঁজ কেউ দিয়েছেন? জগমোহনের মৃত্যুর পরে তাঁর সম্পত্তির যাবতীয় উত্তরাধিকার কেন তাঁর স্ত্রী্র বদলে পনেরো বছরের পুত্রটি পেল, সেই নিয়ে কোনও প্রশ্ন আজ অবধি কোনও 'বিদগ্ধ গবেষক' তুলেছেন?
আরশোলা নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল দেখছি। একসময় সমকামী আরশোলার কথাও উঠেছিল - কী কনটেক্সেটে ভুলে গেছি। তিমি আপত্তি করেছিল।