ঋতু তো দক্ষিণীর প্রাণপুরুষ শুভ গুহঠাকুরতার ভাইঝি।
তাই? গুহঠাকুরতা বিয়ের পরে গুহ হয়েছেন?
এই আগের গাওয়াটা শুনতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগল।
অফ কোর্স।
বিয়ের আগে ঋতু গুহঠাকুরতাই ছিলেন। প্রথম গানটার রেডিও সিটিঙের রেফারেন্স বুগুর 'খেলা যখন' উপন্যাসে আছে।
বাঙাল কাঙাল গানটা সূত্রে মনে পড়ল। ন্যাড়াদার ভাই প্রথম গানটাকে ঋতু গুহর গাওয়া বলে পোস্ট করেছেন কিন্তু গানের শেষে ঘোষক বলছেন "ঋতু গুহ ঠাকুরতা" - ন্যাড়াদা, তোমার কি মনে হয় নীচের দুটো গান একই লোকের গাওয়া?
আরো কি তোমারো ভার্সাস তোমার চাই
খুব ভালো লাগল, হুতো। থ্যাঙ্কু
দ-দি, আপনার দেওয়া লিঙ্কটি পড়লাম। ইন ফ্যাক্ট আমি যখন গুরুতে নতুন, অত্যন্ত বিনয়ী এবং মারাত্মক রকমের র্যাগড (ভিক্টিম প্লে-র গপ্পো নেই, ওই ছিচকাঁদুনেপনা আমার রক্তে নেই) তখন বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত (B নামে লিখতেন) তাঁর দুটি মেল আইডি দিয়ে আমার সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কথা হয়, একাধিবার হয় এবং তিনি গুরুর একজন পুরনো ইউজার হিসেবে অনেক আঁতের কথা আমাকে জানিয়েছিলেন। যদিও আমি আজ অবধি সে প্রসঙ্গটা তুলিনি, কী কী লিখেছিলেন সেটাও ইহজীবনে জানাব না। কাজেই এসব আমার কাছে নতুন কিছু নয়।
আচ্ছা, হ্যাঁ বলেছিলেন বটে। শক্তিনাথ ঝা প্রসঙ্গে। দেখুন সবার কথা তো আলাদাভাবে বলা সম্ভব নয়। মেজরিটির কথা বলেছি মাত্র।
এলে, ১৯ জুন ২০২১ ২১:০১,
বহরমপুর। ফকর হ্যায়।
এতে প্যাঁচ কষার কি দেখলেন?থার্ড পারসন কে আর কি ভাবে ডাকবো? আপনি নিজেই যখন বলছেন,ব্রতীন বাবু উপকারী ও ভালো মানুষ তখন তো মিটেই গেছে। এই সামান্য পোষ্টের পর কিছু জ্যাঠামশাই মার্কা পোষ্ট পড়লো বলে আমার বক্তব্য জানালাম।এটুকুই।
কেকে, সরি আমি জানতাম না। ডিসিজনাব, শিবাংশুবাবু এবং পাইয়ের কথাও ভুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু এখানে মেজরিটি ওই তিনটে এলাকারই। তাঁদের কেউ কেউ অন্য শহর-মফস্সলগুলোকে 'গেরাম' বলে আনন্দ পান।
ব্রতীনবাবু ব্যক্তিটি ভালোমানুষ, প্যাঁচ-পয়জারহীন এবং উপকারী। হক কথা :)
দমুদির আবার ভ এক্সট্রা হয়েছে :)
আচ্ছা এসেম এসে গেছেন! দেখুন ব্রতীনবাবুর সঙ্গে প্যাঁচ কষিয়ে লাভ কিছুই হবে না। ওঁর মুখোমুখি আমি একবারই হয়েছি, বাকি যাবতীয় কথা ফোনে হয়েছে। একাধিকবার। তাতে আমার নিজস্ব মনে হওয়া যে ব্যক্তিটি ভালোমানুষ, প্যাঁচ-পয়জারহীন এবং উপকারী। উনি এই প্রসঙ্গটা দু-দুবার উত্থাপন করলেও আমি একবারের জন্যও বলিনি কেন এটার উল্লেখ করলেন। আমার সবকিছুই খোলা খবরের কাগজ। সেখানে কোনও লুকোছাপা নেই, কারণও নেই। তবে যে বিষয়ে আলোচনাটা হচ্ছিল তাতে ওটা অপ্রাসঙ্গিক। এখন যদি কেউ তাই নিয়ে আপত্তি জানান সেটাকে 'থার্ড পার্সনের ইনটারফেয়ার' জাতীয় কিছু বলার মানে হয় না। আশা করি লেবু আর নতুন করে কচলাবেন না। সঙ্গে এটাও উল্লেখ থাক, একই কথা তিনি না বলে কোনও নিননিছা বললে আমার ভঙ্গি যথেষ্ট অ্যাগ্রেসিভ হত।
দ-দি ঘাবড়াবেন না। কলকাতা থেকে ১২৫ কিমি দূরে থেকে যখন একাধিক অর্থগৃধ্নু পিজিমালিক-বাড়িওয়ালাকে সামলাতে পেরেছি এবং ধাউড় চূড়ামণি প্রোমোটারের কব্জা থেকে চিরতরে মুক্তি পেয়েছি, তখন অত সস্তা নয় সেটা বেহাত হয়ে যাওয়া। কে কত খুঁজে বের করতে পারে করুক।
আপাতত ওই শহরে বই কিনতে যাওয়া ছাড়া আমার দ্বিতীয় কোনও প্রয়োজন নেই।
হক কথা!
দ্যাখেন, পব - তে আছে তো ঐ একটাই শহর। বাকী আর শহর কোথায়, আসানসোল, দূর্গাপুর, শিলিগুড়ি এসব তো যাকে বলে, শিল্পশহর আর মূলতঃ বাজার, নদীয়া - মুর্শিদাবাদ তো 'ঐতিহাসিক দ্রষ্টব্যস্থল', শহর আর কোথা। এই সব জায়গাগুলোর হয় চরিত্র নেই আর নয় এককালে ছিল এখন আর নেই। কলকাতার চরিত্র আছে কিন্তু সেটা চরিত্রহীনের চরিত্র। কলোনিয়াল থেকে বিপ্লবের শহর হয়ে, মৃত নগরী ইত্যাদি, সে ঠিক কীরকম সেটা ঠিক বোঝা যায় না। আর যারা সেখানে থাকে বা যারা কাজের জন্য আসে, তাদের দ্বারা ক্রমাগত ব্যবহৃত ও ছিবড়ে হয়ে যাওয়া।
আর একটা শহরের যদি লাম্পট্য বা চরিত্রহীনতা না থাকে অথবা অস্থানে - কুস্থানে ফোঁড়ার দাগ না থাকে, সে শহর বলার মত কোন শহরই নয়।
হুঁ। কিন্তু সেটা বাড়ে না। আর যদফুর মনে পড়ে কোথাও পড়েছিলাম মূল লেবুটার স্বাদের উলটো স্বাদ হয়। মূলটা তেতো আর ওইটা তেতো নয়।ভ
জানো তো, ঐ নাভিটা আসলে আরেকটা ছোট্টো লেবু। লেবুর পেটে লেবু থাকে। পুরো মানুষের ছানার মতো :)
না, ব্রতীনদা কোনটা লোকে চায় আর কোনটা চায় না তার তফাৎ করতে পারে না। সে জন্যেই অরিজিতের কথা বলেছিলাম। আজ এলেবেলে বাবুর কথা বলেছে, ওনার আপত্তি নেই সে ভালো কথা, কাল অন্য লোকের কথা বলবে, তারপরে সরি বলবে। তাতে লাভ কী?
এলেবেলে বাবু,নিজেই তো ফ্ল্যাটের কথা অতীতে উল্লেখ করেছেন ।ফালতু ব্রতীন এর লেগ পুলিং কেন?
দুই, ফ্ল্যাটের কথা উল্লেখ করার পর,এলেবেলে বাবুর দিক থেকে প্রথমে আপত্তি আসলে কথা ছিল । আপত্তি তো থার্ড পার্সনস দের কাছ থেকে আসছে!
এই গুরুতে তো গরিমা দেখানোর একটা চল ই রয়েছে। তখন তো জুজুতে ধরতে পারে বলে,বিশেষ হয় মাউ দেখি না। ব্রতীন, এলেবেলের একটা ফ্ল্যাট আছে বলতেই ,ধর ধর ওই ... বলে লেগে পড়া। বালখিল্য তার সীমা থাকা উচিত তো
এছাড়াও সমস্যা আছে। অনলাউন ফোরামে বিরুদ্ধমতের লোকেরা বাড়ি খুঁজে বাড়ির লোককে চমকানোর চেষ্টা করে। আর এলেবেলে আরেকজন! দিব্বি কে থাকে কে থাকে না সেসবও বলে গেলেন। এইবারে খুঁজেপেতে তাদের বের করার চেষ্টা করতেই পারে লোকে।
ব্যক্তিগত তথ্য দেবার জন্য যত প্ররোচনাই দেওয়া হোক সেগুলোতে উত্তর না দেওয়াই ভাল বলে মনে করি।
kk কাল দেখবো।
দেখতেই ত নাভির মত।
ক্যুইজঃ নাভাল অরেঞ্জ কেন বলে?
ফ্ল্যাট থাকা না থাকা ব্যক্তিগত তথ্য। যদি বাড়ির মালিক এটা শেয়ার করেন পাবলিক ফোরামে সেটা অন্য প্রসঙ্গ। কিন্তু মালিক যদি সেটা শেয়ার করতে না চান তাহলে সেই নিয়ে কথা বলা ঠিক নয়। প্রোমেটারের ও পলিটিক্যাল পার্টির চাপ থাকে সস্তায় বিক্রি করে দেবার - "আপনি তো মশাই থাকেন না ওখানে, ফেসবুকে নিজেই বলে বেড়ান - আমাদের ক্লাবকে একটা ঘর ব্যবহার করতে দিন"
ক্লিয়ার হল?
প্রসঙ্গক্রমে, শান্তি মিস (অরণ্যদা চিনবেন) মারা যাবার পরে আমি ওনার ফ্যামিলির সাথে যোগাযোগ করতে পারি নি, কারণ ওনার মেয়ে খুব স্ট্রিকটলি বারণ করেছিলেন ভাড়াটেকে কনট্যাক্ট ইনফর্মেশন জানাতে - কারণ বাড়ি বিক্রি করার খুব চাপ ছিল।
গঙ্গাচরণ বিরক্তির সুরে বললে-আমি বিনি মিষ্টিতে ফুটি কাঁকুড় খেতে পারি নে। ওসব বাঙালে খাওয়া তোমরা খাও।
অনঙ্গ-বৌ সকৌতুক হাসি হেসে চোখ নাচিয়ে বললে-বাঙাল বাঙাল করো না বলচি, ভালো হবে না! আমি বাঙাল, আর উনি এসেচেন একেবারে মুকসুদোবাদ জেলা থেকে-
কলকাতা বা হাওড়া-হুগলীর নন এমন লোকও আছেন এখানে অনেক। আমিই আছি।
ডিসি, ইকুয়ালাইজার টু ও আছে তো। সেটাও দেখে নিন। না দেখা হয়ে গেছে অলরেডি?
একটা ভারি ভালো সিনেমা দেখলাম, দ্য ইকোয়ালাইজার। ডেনজেল ওয়াশিংটনের। না দেখে থাকলে দেখতে পারেন।
আরে না সাত খুন কোথায় একটা আঁচড়ও মাফ হইত না। তারপরে লোকে দেখল এ পুরো পাথরের দেবাল। কাজেই আর কি।
সেদিন এই টইটা দিয়ে গেসলাম। এটা আসলে ভাট থেকে তুলে অভ্যু টইতে নিয়েছিল। ১০ই জানু ২০১৩র ভাট যদি খুঁজে দেখেন, দেখবেন অপ্পন ওই ঘোষণাটি দেবার পরে পরেই আরো কয়েকজন তাঁদের বিরক্তি জানিয়েছেন, অপছন্দ জানিয়েছেন। তো, অপ্পনকে ঘোষণাটি দিতে হয়েছিল কেন? কারণ আমি ভাটে সরাসরি কিছু বলায় এক ব্যক্তি উত্তেজিত হয়ে অপ্পনসহ বেশ কিছুলোককে ভাটে আমার বিরুদ্ধে লিখতে বলে এসেমেস মেল ইত্যাদি কর্ছিলেন।
তা অপ্পন তো সোজা ভাটে বিজ্ঞপ্তি দিয়েই কাজ সারে। কিন্তু আরো যাঁরা যাঁরা পেয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে জনা দুয়েক যত্ন করে বার্তাটি আমাকে পাঠিয়েও দিয়েছিলেন। ভালবেসেই হয়ত পাঠিয়েছিলেন, তবে আমি জানিয়েছিলাম জানতে আগ্রহী নই। তো তাঁরা আর ভবিষ্যতে পাঠান নি, কাজেই জানা নেই এরপরেও ওই ব্যক্তি আমার নামে পিছনে চুকলি কিরেছেন কিনা।
এবার সেইসময়কার ভাট এবং এই টইটা দেখলে দেখবেন বার্তাটি যে আমি পেয়েছি সেকথা উল্লেখও করি নি কিছু প্রতিক্রিয়াও দেখাই নি। আমার মনে হয়েছিল এক ত যাঁরা আমাকে বার্তাটি ফরোয়ার্ড করেছিলেন তাঁরা অনৈতিক কাজ করেছিলেন। আর আমি বললে ওই ব্যক্তি আরো চাট্টি ত্যানা পেঁচিয়ে ভিক্টিম প্লে করে কেউমেউ করবে, সে সুযোগ দেব না। ও আরো কৌতুকের বিষয় হল ওই আমার বিরুদ্ধে লোক ক্ষ্যাপানোর চেষ্টারত ব্যক্তিটিও এই টই ও সেইসময়ের ভাটে দিব্বি ভাল্মানুষের মত অংশগ্রহণ করে গেছে।
তো কথা হল আপনি মোটেও একা নন। আপনাকেই টার্গেট করা হয় এমনও নয়। তবে কে কীভাবে রিয়্যাক্ট করবেন সেটা তাঁর স্বভাব ও ব্যক্তিত্বের উপঅর নির্ভর করে। ও নিয়ে আমার আলাদা কোন বক্তব্য নাই।
আরো বিভিন্ন লোকের বিবিধ আক্রমণ সময় সুযোগ করে দেবখন তুলে। এগুলোই লিখতে চেয়েছিলাম।
জাঙ্গিয়া থাকা ভালো, তার বুকপকেট না থাকলেই হলো।