এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ১১ এপ্রিল ২০২২ ২০:২২500193
  • যাকগে ফেবুতে যা লিখলাম এখানেও লিখে যাই
     
    হ্যাঁ মুখ্যমন্ত্রী মহাশয়া  এটা রেপ। সম্পর্ক থাকলেও বিনা অনুমতিতে গায়ে হাত দেওয়া যায় না, জোর করে অপরপক্ষের অনিচ্ছায় মিলিত হওয়াকে ধর্ষণ বলে। আর এই মেয়েটির বয়স এগারো। নাবালিকার সাথে জোর করে মিলিত হলে সেটাকে বলে স্ট্যাটুটরি রেপ। যে কোন ভয়ানক ক্রাইমের ক্ষেত্রে ট্রমাটাইজড পরিবার বা ব্যক্তি তক্ষুণি অভিযোগ নাও জানাতে পারে। পরে জানালেও তাদের বিচারের দাবী নস্যাৎ করার অধিকার কারোর নেই। আই রিপিট কারোর নেই।  জোর করে পুড়িয়ে  দিতে বাধ্য করা হয়েছে বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগের উপযুক্ত তদন্ত করাও আপনার দায়িত্ব। 

    মানুষের জীবন সস্তা ঠিকই, তবে অতটাও সস্তা নয় যে যা ইচ্ছে বলে বা করে সব ঢেকে ফেলা যাবে। যায় নি যাবেও না।
     
  • bengali | 216.105.168.26 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ২০:২১500192
  • বাঙালির আসলি যায়গা একাডেমিয়া দাদা। দুনিয়ায় যেখানে জান, ইউনিভার্সিটি আলো করে বাঙালি বসে আছে। কর্পো কালচার মেড়ো-গুজ্জুদের জিনিস।
  • যোষিতা | ১১ এপ্রিল ২০২২ ২০:২০500191
  • আইটি ছাড়াও অনেক ইন্ডাস্ট্রি আছে। তথাকথিত কর্পোরেট লেভেলেই আছে। যেমন তামাক। সেখানেও খুব বাজে ব্যবহার করা হয় নতুনদের ওপর।
  • যোষিতা | ১১ এপ্রিল ২০২২ ২০:১৯500190
  • চা ইন্ডাস্ট্রির কালচার খুব অদ্ভূত। বাগান কালচার + টি বোর্ড + টি অকশন এই তিনটে মিলিয়ে স্বাধীনতাপূর্ব ব্রিটিশ চাবাগানের দাসপ্রথা গোছের কালচার, এবং কোলকাতার চা কোম্পানীগুলোর সাহেবদের নকল করা বাঙালীসাহেব কালচার মিলেমিশে অদ্ভূত দুনিয়া। পুরো অন্য জগৎ। এদের কোন গোত্রে ফেলা যায় জানি না।
  • dc | 171.60.203.142 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ২০:১৮500189
  • সিএস এর বক্তব্য বেশ লজিকাল মনে হলো, মানে এটা নিয়ে আগে তেমন ভাবিনি, তবে এরকমই হওয়ার কথা।
  • সিএস | 49.37.32.252 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ২০:১৩500188
  • * কখনই কর্পোরেটব্যপ্তি নেই।
  • সিএস | 49.37.32.252 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ২০:১১500187
  • ব্যাপারটা তত্ত্ব আকারে ফেলুন, স্পেসিফিক কেস থেকে সরে এসে কোন জেনারেল নিয়ম আছে কিনা, সেটা দেখা যায় ?

    বিষয় তো হোল, কর্পোরেট কালচারে honorific ব্যবহার কোথায় বেশী হয় বা কম হয় ?

    আমার ধারণা, যেখানে ঐ কালচারটা স্ট্রং, সেখানে এটা কম হবে। দক্ষিণের শহরে বা বম্বে - পুণেতে। কলকাতায় কর্পোরেট কিছুই নাই, অতএব সেখানে এই ব্যবহার বেশী হবে। স্ট্রং মানে দীর্ঘদিন ধরে কর্পোরেট বিষয় - আশয় তৈরী হয়েছে, তার পদ্ধতি ও নিয়মকানুন, অন্য দেশের সাথে কাজকর্মের যোগ তৈরী হয়েছে। কলকাতায় তো এসব খুবই কম, সফ্টওয়ারের যুগ হোক বা ম্যানুফ্যাকচারিং - এর, কখনই কর্পোরেট ব্যক্তি নেই, ফলে বাড়িতে - পাড়ায় যে সম্বোধনপদ্ধতি সেটাই অফিসে প্রচলিত, সেগুলো ভেঙ্গে যায়নি।

    এবার, কলকাতায় কেন কর্পোরেট নেই, সে বুঝতে গেলে তো ইতিহাস পাড়তে হবে !

    আর যেখানে কর্পোরেট - চাকুরি ইত্যাদি ব্যপ্ত বেশীরকমের, সেখানে লোকজনের ভেতরে সেই জোরটা থাকে, ব্যক্তিগত সম্বন্ধে ইত্যাদিকে অস্বীকার করার। এবার সমস্যা হল, অন্য জায়গা থেকে কাজ করে কলকাতায় এলে তো এগুলো অবাক করার মতো লাগবেই, কারণ বেসিকেই তফাত হয়ে গেছে, দু'জায়গার কর্পোরেট চরিত্র আলাদা।

    তো বক্তব্য হলো, এই সব বৈশিষ্ট্যগুলো বাঙালী - অবাঙালী দিয়ে শুধু বিচার করা যায় না মনে হয়। অন্য দিকও থাকে।
  • r2h | 134.238.14.27 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৯:৫৯500186
  • মুশকিল হলো, এই কর্পোরেট কালচার জিনিসটা এক্কেবারে পাশ্চাত্য কায়দা। এবার পাশ্চাত্য মডেলে ব্যবসা করতে গেলে পাশ্চাত্য কায়দা লাগবে তাও ঠিক।

    কলকাতায় লোকের দা দিদি ডাকের আকাঙ্খায় অত্যন্ত বিরক্ত হয়েছি তাও ঠিক। আমার আবার আরেকটা বিড়ম্বনা ছিল, যেহেতু পড়াশুনো বেশি করিনি, তাই অনেক উচ্চতরপদস্থ লোকজন আসলে আমার থেকে বয়সে ছোট। আবার আমাকে দেখেও ঠিক বয়স বোঝা যেত না। তো, বিরক্তিকর ব্যাপার।

    তবে ঐ আরকি, নানান ফ্যাক্টর। কগনিতে যে অ্যাকাউন্টে ছিলাম, সেখানে দেখতাম ফ্রেশারদের খুব আল্হাদ, ফলত সবাই খুব মোটিভেটেড। উল্টো গল্পও শুনেছি। আবার লুরুতে এইচসিএলে দেখতাম ফ্রেশারদের মানুষ বলেই গন্য করে না অধিকাংশ ম্যানেজার।

    আজ এক ভদ্রমহিলাকে মৃদু ভর্ত্সনা করেছি। তিনি দু'দিনের ছুটি নেবেন, তার জন্যে গলবস্ত্র হয়ে দোরে দোরে অনুমতি প্রার্থনা করছেন। তো কড়া করে বললাম অত মেলামেলি করতে হবে না, আউট অফ অফিস টাঙানো আছে, টিম জানে, ম্যানেজার জানে, ব্যাস।
    কিন্তু এরকমই গ্রুমিং হয়।
  • kk | 2600:6c40:7b00:103a:6892:1f8f:f5c9:162c | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৯:৪০500185
  • হুঁ, ওয়াইল্ড রাইস আসলেই রাইস নয়। জাইজেনিয়া বলে একরকম ঘাসের দানা। এমনি ধান হলো ওরাইজা স্যাটাইভা। অবশ্য দুজনেই এক পরিবারের (পোয়েসি)।
  • Somnath Roy | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৯:৩৫500184
  • দাদা দিদি না বলে একটা বড় বা অচেনা লোককে ডাকতে খুব অসুবিধা হয়। শুধু বাংলায় এইটা হয় এরকম না। বিহারে ভাইয়া বলা হয়।
  • | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৮:২৩500183
  • আউট অব অফিস মেসেজেও অমুকিদা লিখে রাখে মাঝে মাঝে। smiley
  • একক | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৮:১৮500182
  • অন্য রাজ্যে সমস্যা নেই তা নয় কিন্তু। গর্বিত  চাড্ডির সংখ্যা অনেক বেশি বাইরে। ভুলক্রমে কোন পলিটিকাল ডিস্কাশনে ঢুকলে মাথা ঝাঁ ঝাঁ করবে। 
     
    এখন ব্যাপার হল, আপিসে ত প্রধানত পলিটিকাল ডিস্কাশন করতে যায়না লোকে। ত এসব টোটাল এভয়েড করে কাটিয়ে দেওয়া যায়। কাজের ক্ষেত্রে সমস্যা হলে, সেটা যায়না।
  • একক | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৮:১৩500181
  • হ্যাঁ, এই, আমার জন্যে কাজ করো - টা বাঙালি স্পেশালিটি। সবাই একেকজন স্যার নয় দাদা। টেক লীড দাদা চলেছেন গরবিত মোরগের চালে আর পেছনে গোটা টীম। কোথায় চলেচেন?  হায়ার অথরিটিকে ফেস কত্তে?  ন্যাহ তখন দাদা সামনে থাকেন্না। ওনারা ঝুপ্স এ চা খেতে চলেচেন।
     
    মাইরি, এতো যে হিরোগিরির ভক্ত তামিল জনতাকুল এদের কাওকে কোনদিন আন্না ডাক শোনার জন্যে ব্যাকুল হতে দেখিনি আপিসে। কেও ডাকেও না। অফিস মানে নাম ধরে বা পদবি ধরে। দাদা-দিদি বাদ বাংলার নিজস্ব জিনিস ঃ))
  • | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৭:৫৮500180
  • ধুর আমার প্রায় সব সিস্টেম অ্যাকসেস লাইভ অ্যাকসেস নেওয়া। দরকারমত ঢুকে দেখে নিই। 
     
    বাঙালিরা জাস্ট দুচ্ছাই করে ইগনোর করে নিয়মনীতি যতক্ষণ না সলিড হুড়কো খাচ্ছে। :-)
    কয়েক বছর আগে একটা ঘটনা শুনেছিলাম এক পড়শি কোম্পানির। তাদেরও সেক-৫ এ বিশাল বিশাল অফিস। তো এবারে এক প্রোজেক্টের ডিজাইনার কলকাতার আর তার রিপোর্টিং এক কলকাতার ম্যানেজারের কাছেই রেখেছে কিন্তু রি-ম্যা নির্দিষ্টভাবে জানে না বা বোঝে না যে এ ছোকরা কী করে। তা একবারে কিছু চাপ ছিল সে ডিজাইনার দিনরাত এক করে ডিজাইন শেষ করে বরাদ্দ কম্প অফ নিয়েছে। তখন তাকে রি-ম্যা বলেছে আমাকে না জানিয়ে কম্প অফ নিয়েছ কেন? অ্যাপ্রুভ করব না যাও উইদাউট পে হও। এ খচে ব্যোম, বলেছে আমি এইচ আর কমপ্লেইন করছি আমার বরাদ্দ কম্প অফ দিচ্ছ না। তো সে তখন একটু ঘাবড়েছে। বলে দ্যাখো এবারে অ্যাপ্রুভ করছি কিন্তু মনে রেখো তুমি আমার জন্য কাজ করো আমাকে না জানিয়ে কিচ্ছু করবে না। সে ছেলে তখন বলে না হে আমি অমুক তুসুক লিমিটেডের জন্য কাজ করি আর তোমার সাথে কাজ করি। 
    তারপরে পুরোটা আবার  মেল করে বিইউ হেডকে জানিয়েছে। 
  • সিএস | 103.99.156.98 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৭:৩০500179
  • আমি ভাবলাম, তুমি কোনো রিপোর্ট চেয়েছিলে, তার নিজেরই বানাবার কথা, সে সেটা নেটফ্লিক্স দেখতে দেখতে সন্ধ্যেতে পাঠিয়েছে ! কিন্তু অন্যটাও, নিজের কাজের জন্য অন্যকে বসিয়ে রাখা, যে করছে তার 'ক্ষমতা' আছেই বলেই করছে। তার সেই অপকর্মকে আঁটকানো যাচ্ছে না, যেটা করার কথা কর্পো কোম্পানীরই। এটাকে এক্সপ্লয়েটেশন বা দাদাগিরি বললে, তার দায়িত্ব কোম্পানীরই, প্রসেস আর যা যা জিনিস লাগে সেসব ঠিকঠাক নেই। অবশ্য এটা জানি না, বাঙালীরা কুচুটে বলেই সেইসব নিয়মনীতি আঁটকে দেয় কিনা, সেরকম হলেও সেসবের দায়িত্ব ঐ অফিসের বড়কর্তাদেরই, তাদেরই অক্ষমতা। মানে বক্তব্য হল, কর্পোরেট বা যে কোন সংস্থা নিয়ম ইত্যাদি ইম্প্লিমিন্ট না করতে পারলে, সেই না পারাকে বাঙালী বা মারোয়াড়ী বৈশিষ্ট্য দিয়ে জাস্টিফাই করা যায় কিনা।

    (দ-এর কেস লিখেছিলাম, কারণ অন্য কেসটা ছিল এককের। দুটোই বাঙালীর ওয়ার্ক কালচার আর বদভ্যাস নিয়ে ছিল !

    ওয়ার্ক কালচার লিখে মনে পড়ল, '৯০-এর সময়ে কলকাতা পুরসভায় ওয়ার্ক কালচার উন্নতির নানা চেষ্টা হয়েছিল, ঘুঘুর বাসা ভাঙা ইত্যাদি, কে যেন একজন পুর-্কমিশনার ছিল, খুব চেষ্টা ইত্যাদি করেছিল, তারপর সেসবের কী হল কে জানে।)
  • dc | 171.60.203.142 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৬:৫৭500178
  • আপাতত দেখুন চিজ কি করে বানায় 
     
  • | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৬:৪৪500177
  • আমার কেস মানে? 
     
    ওয়ার্ক ফ্রম ​​​​​​​হোমে ​​​​​​​নেটফ্লিক্স ​​​​​​​দেখতে ​​​​​​​দেখতে ​​​​​​​কি ​​​​​​​নাক ​​​​​​​খুঁটতে ​​​​​​​খুঁটতে ​​​​​​​পাঠালো ​​​​​​​পাঠাক ​​​​​​​না, অন্যকে ​​​​​​​বসিয়ে ​​​​​​​আটকে ​​​​​​​না ​​​​​​​রাখলেই ​​​​​​​হল। 
    কেউ নিজে নিজে রিপোর্ট বানিয়ে পাঠালে সে তার সময়মত পাঠাক অসুবিস্তে নেইকো। কিছু লোক করে কি সারাদিন এলে ঢেলে সন্ধ্যে ৭টায় হাঁক ডাক করে ক খ গ ঘ কে ডেকে গাদা ভ্যাজর ভ্যাজর করে রিপোর্ট বানায়। মানে ইনপুট  ঐ ক খ গ ঘএর থেকে নিলো। আর ঐটুকু নেবে বলেই সাড়ে সাত অবধি কি আট অবধি বসিয়ে রাখল। কথা সেটা নিয়েই। 
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৬:১৩500176
  • কিন্তু দ-এর কেসটায় হয়তো, লোকটা সন্ধ্যেবেলা নেটফ্লিক্স দেখতে দেখতে রিপোর্টটা পাঠিয়েছে। সে দেখাও তো একটা হবি। আর বিকেল ৫ টায় পাঠানো আর ৭টায় পাঠানো তো একই ব্যাপার, দ তো দেখবে পরের দিন ! পার্সেন্টেজ খেলেছে, উপায় থাকলে খেলবে না কেন ?
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::347:5c80 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৪৫500175
  • সেতো একসময় কারা যেন গবেষণা করে বেড় করেছিলো টিনটিন নাকি গে। কারণ তার কোনও গার্লফ্রেন্ড নেই। আমার এক সিনিয়র আমেরিকায় গেছিলো অনসাইটে। সে হালকা রঙের মোজা পড়তো। তার ম্যান্জার নাকি ওরিয়েন্টেশন জানতে চেয়েছিলো। মানুষকে যথাযথ খোপে না পুড়লে কোম্পানিগুলো বিক্রি করবে কি করে?
  • dc | 171.60.203.142 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৪৩500174
  • দ দিও টেক মাহিন্দ্রা? ও বাবা laugh
  • dc | 171.60.203.142 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৪২500173
  • এই রে r2h রেগে গেছে :-) সব দিকেই এক্সেপশান আছে, সে তো বটেই। আচ্ছা ঠিক আছে ইন্ডিয়ানরাও খুব ভালো :-)
  • | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৩৫500172
  • না বাপু বাঙালি কর্পোদের সাথে কাজ করা যায় না একবার বাইরে কাজ করে অভ্যেস হয়ে গেলে। অতীব ইসে। সবচেয়ে ক্যাচাল করে আর রাত অবধি বসে গেঁজিয়ে হঠাৎ সন্ধ্যে থেকে চাট্টি আংসাং রিপোর্ট পাঠায় সেই লোকগুলো যাদের ব্যক্তিগত কোনও হবি টবি নেই। জাস্ট জানে না অফিস ছাড়া আর কীভাবে দিনরাতের বেশী সময় কাটাবে। বই পড়ার অভ্যেস নেই খেলাধুলোর অভ্যেস নেই গান বাজনার শখ নেই বেড়াতে তেড়াতেও তেমন ভালবাসে না ফলে ওদের হতে সময় হি সময়। বরং এর তুলনায় হেলথ ফ্রিক লোকগুলো অনেক বেটার। দৌড়ানো কি খেলা কি সাঁতার কাটার জন্য ঠিক বেরিয়ে যায়। 
     
    বড়েস হ্যাঁ মিডল ম্যানেজমেন্টের এগজিস্টেন্শিয়াল ক্রাইসিস নিয়ে অনেকদিনই চর্চা হচ্ছে। মাঝে তো বিভিন্ন কোম্পানি মাস লেঅফ করল টরল। যে লোকগুলো ইউনিয়ানের নামে বিশাল ক্যাও করত তারাই তখন কুঁইকুঁই করে ইউনিয়ানের অপশান খোঁজে।  অনেকেই আওয়ার গ্লাস শেপের টার্গেট রেখে ঠিক পুরো আওয়ার গ্লাস না হলেও অনেকটাই বেলি ফ্যাট ঝরিয়ে ফেলেছে। কিছু লোক আবার মহানন্দে কোডিঙে ব্যাক করেছে তাও দেখেছি। 
     
     
    এই সেরেছে! ডিসির সামনে আর কোম্পানি রিলেটেড মুখ খোলা চলবে না দেখি। 
  • একক | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৩৫500171
  • আরে,  সে ত,  ছেলেরা নিজেদের জড়িয়ে ধরে ওয়েল্কাম করচে,   আর কাঁধে হাত রেখে কথা বলচে দেখে পিটার রোলেডার,  আমার লুরুর কোং এর সিইও,  সুইস জার্মান,  ফিসফিস করে জিগিয়েছিল,  এখানে সবাই ওপেনলি গে কি না। বোঝো ঠ্যালা। 
     
    আমি,  জেন্ডার সেন্সিটিভিটির ইউরোপীয় মডেল টা,  মোর প্রুসাইস্লি আমেরিকান মডেল টা একেবারেই সাবস্ক্রাইব করি না। ওরা যেখানে পায় একটা নতুন খোপ বানিয়ে দেয়। আর জনতা সেই খোপ দিয়ে খাপ পেতে ধরার চেষ্টা করে যাচ্চে কার কী ওরিয়েন্টেশন।  আরে ভাই, গোলাপি জামা পরলে বা কাজল চোখে দিলেই কেও ফেমিনিন ঘেঁষা হয় না। প্রাচীন ইনকা থেকে আমাদের দেশিও পূর্বপুরুষ রাও কানে দুল চোখে কাজল দিয়েচে। এই ইউরোপীয়রা পুরুষের পোশাকের নাম করে কলে ছাঁটা কদর্য ক্লান্তিকর সব পোশাক বছরের পর বছর চালিয়ে গেছে,  তার বাইরে বেরনর চেষ্টা কল্লে,  আগে হোমো বলত টিটকিরি দেওয়ার উদ্দেশ্যে ,  এখন হোমো বলে একটা ফলস এক্সেপ্টেন্স এর জোব্বা পরিয়ে। দুটোই অসহ্য বিরক্তিকর। ওরিয়েন্টেশন আলাদা জিনিশ তার সঙ্গে এসবের ওয়ান টু ওয়ান ম্যাপিং নেই সেটা অশিক্ষিত এবং শিক্ষিত দুটি শ্রেণীই দুরকম করে বোঝে না।
  • r2h | 134.238.18.211 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:০৭500170
  • দু হাজার ছয়ে, কলকাতায় সুকন্যার একটা গোলাপি রঙের ফোন ছিল। একদিন কী যেন হয়েছে, আমার ফোন খারাপ, সুকন্যা বাড়িতে, তো আমি ওর ফোনটা নিয়ে আপিস গেছি। আপিসে লোকজন উল্টেপাল্টে বাহ কী সুন্দর ফোন এসব বলেছে টলেছে, ওদিকে আমেরিকান বড়সাহেব এসেছে সেদিন। আমার কাছে কী কাজে এসেছে, আর আমার ফোন দেখে খৌয়া খৌয়া করে বিশাল হাসি।
    আমিও বোকার মত একটু হাসলাম, কিন্তু ঠিক বুঝলাম না কী কেস। পরে গুগল টুগল করে বুঝতে পারলাম।

    আবার দুহাজার সাতে, শিকাগো গেছি একটা ছোট ব্যবসা আনতে, কী ব্যাপার, না একটা বড় কোম্পানীর স্থানীয় শাখার এলজিবিটিকিউ গোষ্ঠী নিজেদের জন্যে একটা ইন্ট্রানেট সাইট বানাবে, কোং ফান্ডেড।
    তখনো একটু গুগল করতে হল, পড়ে টড়ে তো আমি খুবই ইম্প্রেসড।

    আবার স্কুলে আমাদের সহপাঠী ছিল, হয়তো রূপান্তরকামী, হয়তো কী জানি কী, তখন তো আর জানতাম না। তাকে মাঝে মধ্যে জনতা আবডালে প্রেম নিবেদন করেছে, কিন্তু কেউ বুলি কখনো করেনি, কেউ করার কদাচিৎ চেষ্টা করলেও অন্যরা দাবড়ে দিয়েছে।

    আমেরিকার কর্পো কালচার শক্ত বটে, কিন্তু আমাদের দেশে চাকরি থেকে কাউকে ছাঁটাই করতে এখনো লোকে পাঁচবার ভাবে। হায়ার অ্যান্ড ফায়ার, অ্যাট উইল এইসব ফ্যান্সি শব্দ বড় বিপজ্জনক।

    বাঙালী কুচুটে ভারতীয় টক্সিক ওসব বলে কী লাভ। হোমো স্যাপিয়েন্স সবই এক, একটু শিখিয়ে পড়িয়ে নিতে হয়।
  • dc | 171.60.203.142 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৪:৪৩500169
  • একক, কি আর বলবো :-( ইন্ডিয়াতে টক্সিক মেল শভিনিজম, ম্যাসকুলিনিটি, হোমোফোবিয়া ইত্যাদির ছড়াছড়ি। কাস্টিজম, রেসিজম, ক্লাস ডিফারেন্স সব কিছু নিয়ে দেশটা একটা চিড়িয়াখানা হয়ে আছে। 
     
    আর দ দির লাস্ট পোস্টের দ্বিতীয় প্যারাটা খুব ইন্টারেস্টিং, কারন ঠিক এটাই আমারো মনে হয়। প্যানডেমিকের ফলে অর্গানাইজেশান কালচার আর ওয়ার্ক নর্মস এ বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে। আমি একজনকে চিনি যে টেক মাহিন্দ্রার একজন ভিপি, তার সাথে মাঝে মাঝে এরকম নানান কিছু নিয়ে কথা হয়। এই মাইক্রো ম্যানেজারদের ডাইলেমা নিয়ে সেও কদিন আগেই বললো, তার কোম্পানিতেও মিডল লেয়ারে ওপর আর নীচ দু দিক দিয়েই চাপ আসছে। 
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::344:69fe | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৪:২৫500168
  • মিডল ম্যানেজারদের এই সার্ভাইভাল জনিত ইনসিকিউরিটি কিন্তু বহুদিন আগেই দেখেছি। আসলে কোম্পানিগুলো ঠিকমতন গ্রোথ ম্যানেজ করতে পারেনি। প্রোমোশান, রিক্রুটমেন্ট সব গোলমাল করে ফেলেছে। এমপ্লয়ি কস্ট সামলাতে প্রচুর লোককে স্যালারি তেমন না বাড়িয়ে প্রোমোট করে দিয়েছে। আবার রিটেনশানের জন্যও অনেককে প্রোমোট করে দিয়েছে। ফলে পিরামিডের বদলে কর্পোরেট স্ট্রাকচার একটা বালবের মতন দেখতে হয়ে গেছে। একগাদা অপ্রয়োজনীয় মিডল ম্যানেজার হয়ে গেছে কোম্পানিতে। মনে করে দেখুন একটা সময়ে একগাদা মিডল ম্যানেজার পজিশান তৈরী করা হয়েছিলো। আগে যেগুলো রোল ছিলো, সেগুলোকে ডেজিগনেশান-র‌্যান্কে পরিণত করে ফেলা হয়। সবই এই সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে। আমার ধারণা এর ফলে সমস্যা হয়তো আরো বেড়েছে। বহু মিডল ম্যানেজাররা ঠিকমতন জানেই না যে তাদের কাজটা কি। তাদের কাজ আর তাদের নীচে বা উপরের লোকের কাজের মধ্যে পার্থক্য কি? কোম্পানিও জানে না। একটা উদাহরণ দিইঃ প্রজেক্ট ম্যানেজার, সিনিয়র প্রজেক্ট ম্যানেজার, প্রোগ্রাম ম্যানেজার ইত্যাদি। এদের মধ্যে কাজের তেমন কোনও পার্থক্যই নেই, একস্ট্রা ভ্যালু অ্যাডিশনেরও তেমন জায়্গাই নেই। ফলে এরা অনেকেই আসলে কোম্পানির বাড়তি মেদ, ডিসপেনসেবল। সেখান থেকেই ইনসিকিউরিটি। ভাট বকে আর কতদিন চালাবে। আর সেটার একটা বিশাল প্রভাব পড়ছে কর্পোরেট কালচারেও। এবং এর পুরো দোষ ঠিক সেই লোকগুলোরও নয়। কোম্পানিগুলো জানেই না ম্যানেজারদের নিয়ে কি করাবে। এটা কিন্তু একটা খুব বড় সমস্যা ইন্ডিয়ান কার্পোরেটে। আসলে ওদের দরকার হল মালিক আর একগাদা চাকরের মধ্যে কিছু মনিটার, যারা চাকরের কাছ থেকে বেশি বেশি কাজ বেড় করে মালিকের স্বার্থসিদ্ধি করবে। কোনও মৌলিক কাজকর্মের তো কোনও ইচ্ছাই নেই। প্রচন্ড শর্ট টার্ম চিন্তা ভাবনা। সব মিলিয়ে আজ কর্পোরেট কালচারেরও এই অবস্থা।
  • একক | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৪:২৩500167
  • হে হে ইনক্লুসিভিটি ঃ))) কী যে কন আপ্নেরা। কলকাতার এক ক্লায়েন্ট হাউসে,  আমার ল্যাপটপ ব্যাগ দেখে এক ম্যানেজার জিগালেন,  এটা লেডিজ ব্যাগ না?  হাল্কা ভ্রু কুঁচকে তাকানোতে সামলে নিলেন। 
     
    কালো ব্যাগে দুটি পিন্ক কালারের ফুল আঁকা সুতোর কাজ করে, বেশ ভালো দেখতে। তাই দেকে ওঁয়ার " জেন্টস " সত্বা চুল্কে উটেচে আর কী।  কালচারের ভেতরে ছাগ্লামো ঢুকে থাকলে কোন আইন আর ট্রেনিং দিয়ে আটকাবেন ঃ//
  • | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৩:৫৬500166
  • একজন ঠিক লোক আসাটা পার্শিয়ালি ঠিক বলেছেন। উনি থাকাতে পরিবর্তনের মোমেন্টাম বেশী হয়েছে এটা ঘটনা। কিন্তু এটা পুরো নয়। আইটিতে অন্তত ওয়ার্ক কালচারে ওভারল পরিবর্তন এসেছে পশ্চিমবঙ্গের বাইরে। ২০০৮-০৯ ওনোয়ার্ড্স সেক্শ্যুয়াল হ্যারাসমেন্ট বুলিয়িঙের ব্যপারে সিরিয়াস স্টেপ নেয়। সেক্শ্যুয়াল হ্যারসমেন্টের কেসে ২৪ ঘন্টার মধ্যে চাকরি গেছে এরকম বেশ কিছু কেস প্রত্যক্ষভাবে জানি। শুধু আমাদের কোম্পানি নয় পড়শি কোম্পানিগুলোতেও। বুলিয়িঙকেও সিরিয়াসলি নিচে আর ওভারল হ্যারাসমেন্টের মধ্যে ঢুকিয়ে শাস্তি ইত্যাদি হচ্ছে ২০১৬ থেকেই দেখছি।  
     
    করোনা আর লক ডাউনে যে বিরাট সুবিধে হয়েছে সেটা হল মাইক্রো ম্যানেজ করা অ্যাবিউজিভ ম্যানেজারগুলো অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাচ্ছে অধিকাংশ ক্ষেত্রে। ওয়ার্ক ফ্রম হোম টানা দুই বছরের বেশী হয়ে ফ্লেক্সি ওয়ার্ক আওয়ার্সটা নর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে অনেকেরই। আর দরকারমত ক্লায়েন্ট ম্যানেজার ডায়রেক্ট যে কাজ করছে তাকেই আইএমে ধরে নেয়।  এই মাইক্রো ম্যানেজ করা পাবলিকগুলোই চাইছে ঝটপট ওয়ার্ক ফ্রম আপিস চালু হোক কেননা ওরা দিনে দিনেই অপ্রয়োজনীয় হচ্ছে।  দেখা যাক কোথায় যায় পুরো ব্যপারটা। ইন্টারেস্টিং টাইম। 
     
    এই ম্যানেজাররা পুরো উবে যায় নি, কিন্তু অপ্রাসঙ্গিক হয়েছে বেশ খানিকটা। 
  • dc | 171.60.203.142 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৩:৩৪500165
  • ঠিক কথা। 
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::193:7852 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৩:১৭500164
  • ফ্যান্টাস্টিক। কিন্তু এক্ষেত্রে নেহাত ঐ পরিবর্তন হয়ে একজন ঠিক লোক এসেছিলেন তাই। নইলে তো কিছুই হতনা, হয়ওনা। আনফর্চুনেটলি বুলিয়িং, হ্যারাসমেন্টস আর ইন্টিগ্রাল পার্টস অব ইন্ডিয়ান অফিস কালচার।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত