এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • phutki | 14.96.31.99 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১২:০৪500009
  • কোষ্ঠী মেলায় বটে, কিন্তু সব দোষ ই তো নাকি কাটানো যায়। সবেরই নাকি বিধান আছে! আমার বাড়িতে কারো কোষ্ঠী নেই। খুব বেশি জানিও না তাই।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১২:০৫500010
  • হিন্দু ধর্ম থেকে বেরিয়ে এসে ব্রাম্ভ ( ঠিক কায়দা করা গেল না)। অনেক গুলো র মধ্যে একটা আপত্তি হল পৌত্তলিকতার।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১২:০৭500011
  • সেক্ষেত্রে তো কুমোরটুলি তে অর্ডার দিতে হয়। শুধু গুন টা নেব দোষ টা নেবো না তাহলে তো চাপ!!:-))
  • phutki | 14.96.31.99 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১২:১০500012
  • এটা বেশ লাগসই কথা ব্রতীন। পরে কোথাও না কোথাও লাগিয়ে দেবো। :-)
  • bb | 122.248.161.59 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১২:২৫500013
  • @Putki নেহাতই কৌতূহল, আপনার বন্ধুর শরীর খারাপ ও কি বন্ধ হয়ে গেছে। তাহলে তাকে ডাক্তার দেখান , কারণ এটা তার performance anxiety থেকেও হতে পারে।
    আশাকরি ব্যক্তিগত ব্যাপারে মাথা ঘামালম বলেকিছু মনে করবেন না।
  • phutki | 14.96.31.99 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৪৬500014
  • সবই সম্ভব bb। তার পরিবারের অদ্ভুত এই আচরণে আমরা ভারি বিরক্ত হয়েছিলাম।
  • SG | 203.76.134.147 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৩:২২500015
  • আমার বিএয় 6yrs হএয় এগ্লো।।।কোনো Kundli Management ছারা
  • Jhiki | 182.253.0.99 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৩:৫০500016
  • ক্রিসমাসে কেক খাওয়া আর ধনতেরাসে গয়না কেনা কি একই ধরনের হুচুক নয়?
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৩:৫৪500017
  • না ধনতেরাস বেটার। এখন সোনা তে ইনভেস্টমেন্ট সব থেকে ভালো। কবি কী সাধে বলেছেন ' সোনা কিতনা সোনা হ্যায়' :-)
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৩:৫৯500019
  • স্মৃতি থেকে।
  • umesh | 80.254.147.148 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৪:০৭500020
  • কারো ভালো কোনো kundali Maker জানা আছে?
    ভাবছি মেয়েটার একটা বানিয়ে নেবো।
    সবাই যেমন বলছে তাতে তো ১৫ বছর বাদে kundali matching বাধ্যতা হয়ে যাবে।
    lcm এর কথা শুনে মনে হয় আমার মেয়ে মাঙ্গলিক হতে পারে। মঙ্গল বারে জন্মেছে, কিন্তু মঙ্গল গ্রহের দিকে কিনা জানি না।
    হায় রে জানি মেয়ে কপালে কি আছে?

  • dukhe | 122.160.114.85 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৪:১০500021
  • আগাম বানানোর দরকার নেই । পাত্রের কোষ্ঠী নিয়ে ম্যাচ করে বানিয়ে নেবেন ।
  • dd | 124.247.203.12 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৪:২৪500022
  • ক্রিসমাসের কেক খাওয়া এমন কি আমাদের ছোটোবেলাতেও ছিলো, হয়তো তারো আগে ছিলো। রথ টানা আর ঝুলনের মতন- এ ক্রিসমাসের গাছ সাজানো আর কেক খাওয়া গুলো বাচ্ছাদের কাছে এমনি মজার যে কি করে অন্য ধর্মের গেরস্তো বাড়ীতে ঢুকে যায় সেটা বোঝা যায় না।
  • umesh | 80.254.147.148 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৪:৩৪500023
  • দুখে, বাঁচালে আমায়। আমার তো ঘুম উড়ে যাচ্ছিলো প্রায়।
  • Jhiki | 182.253.0.99 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৪:৫৩500024
  • dd দা, নাহয় ক্রিসমাসের কেক খাওয়ার হুজুগটা আমাদের দাদুর আমলে শুরু হয়েছিল, আর ধনতেরাসে কেনাকাটা-টা আমাদের নাতি-নাতনিদের দাদুর আমলে, কিন্তু ক্রিসমাসে কেক খাওয়াও যা, ধনতেরাসে কেনাকাটাও তা।
  • rupankar sarkar | 14.99.22.69 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৫:১৮500025
  • ব্রতীনবাবু, ম এর পর ভ লিখেছেন তাই বিপাকে পড়েছেন। হ এর পর ম লিখলেই ব্রাহ্ম। যাক, একটা গল্প শোনাই আপনাদের। গল্প নয়, আসলে সত্যি ঘটনা। বছর তিরিশ বত্রিশ আগের কথা। একটি মেয়ের সম্বন্ধ করে বিয়ের ঠিক হয়েছে। পাকা দেখা ফেখা ও শেষ। কার্ড ছাপানো, শাড়ি কেনা, এই সব চলছে। পাত্র এবং পাত্রী কনে দেখার সময় একে অপরকে দেখে বেজায় খুশি। একদম ফেয়ারিটেল এন্ডিং হতে যাচ্ছিল।

    অফিস যাবার সময় পা হড়কে ছেলেটি ট্রামের তলায় গেল। প্রাণে বাঁচলেও একটা পা বাদ চলে গেল। ছেলের বাড়ির লোকেরা মেয়ের বাড়িতে এসে শুকনো মুখে দু:সংবাদ দিলেন। বিয়ে তাহলে ক্যানসেল। মেয়ের বাড়িতে কান্নাকাটি, মেয়ে শুনে বলে, ওমা, তাতে কী, আমিতো ওনাকেই বিয়ে করব। একবার যখন ঠিক করে ফেলেছি, আর তো পেছবনা। এবার ছেলের বাড়ির লোকেরা অবাক, তারাও অনেক বোঝালেন, ভবি ভোলবার নয়।

    আপনারা ভাবছেন, ধূর মশাই, টই টা তো জ্যোতিষ নিয়ে, - একটু দাঁড়ান স্যার। মেয়ের মা এবার কাছাকাছি এক জ্যোতিষীর বাড়ি নিয়ে গেলেন মেয়েকে। ওর আবার একটু জ্যোতিষ ফোতিষে আস্থা ছিল। যদি কোনও রকমে ভোলানো যায়। জন্মপত্রিকা বের করতেই জ্যোতিষবাবু বললেন, আর তো সবই ভাল বিয়েও ভালই হবে, তবে লগ্নের সপ্তমে কুদিষ আছে, এঁর স্বামীর পায়ের ওপর মস্ত ফাঁড়া, পা কাটাও পড়তে পারে। ব্যাস মেয়ে বলল, তোমরা কটা লোকের পা কটবে শুনি ? শুনলে তো, আমার সঙ্গে যার বিয়ে হবে, তারই পা কাটা যাবে। ফেয়ারিটেল এন্ডিং সত্যি সত্যি হয়ে গেল।

    আর একটা কথে বলি, ধনতেরাসের সঙ্গে সোনার কোনও সম্বন্ধ নেই। এটা মারোয়াড়িদের অবদান। ধনতেরাস হচ্ছে ধণ্বন্তরী ত্রয়োদশী ( ধণ্বন্তরী দেবতাদের ডাক্তার ) এ পূজার উপচারে একটা রূপোর মুদ্রা থাকার কথা, সোনার কখনই নয়। পূজো ফুজো কবে উঠে গেছে, রূপোর একটা টাকার বদলে এখন কাঁড়ি কাঁড়ি সোনা।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৫:২১500026
  • রুপঙ্কর দা ধন্যবাদ।:-)

    এমন মেয়ে ও আছে। একেবরে গল্পের মতন।
  • siki | 123.242.248.130 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৫:২২500027
  • রূপো কেনার চল চলে। এখানে যাদের তেমন সঙ্গতি নেই, জাস্ট উপচার হিসেবে মানার জন্য জার্মান সিলভারের চামচ কেনেন। এখানে ধনতেরাসের সময়ে অনেক চামচ বিক্কিরি হয়।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৫:২২500028
  • না না। সেই সপ্তম আর অষ্টাম শ্রেণী তে পড়েছি। সেই সময়।
  • dd | 124.247.203.12 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৫:২৩500031
  • না:।
    একটা বাচ্ছা কাচ্ছাদের থ্রু দিয়ে, খচ্চাও সামান্য (হতেও পারে) আরেকটা শুধু ট্যাকার খ্যালা।

    এই টুকুই যা তফাৎ।

    আরো অনেক নতুন হুজুক এসে পরেছে। নিউ ইয়ারের এতো হুলোহুলি আগে চোখে পরতো না, খুবই এলিটিস্ট ছিলো সেই আমোদ। কিন্তু এখন সবাই মাতে। বিশষত: এটা একটা নেহাৎ মাতলামোর পরব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই শান্ত শিষ্ট লুরুতেও ৩১ ডিসেম্বর রাতে রাস্তায় বেরোনো এক বিড়ম্বনা।
    দোল,পনেরো'ই অগাস্ট, ইত্যাদিতে এসেমেস আসে হ্যাপী অমুক ডে। নানান ই কার্ড ও বেরোয়।
    ভ্যালেন্টাইন ডের নাম ও শুনুনি ভরন্তো কৈশোরে।

    তবে হচ্ছে, লোকে মজা করছে। ট্যাকা আর টাইম - দুটোই আছে। কারুর ক্ষেতি তো করছে না।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৫:২৩500030
  • দু:খের সাথে একমত হতে পারলুম না।
  • bb | 122.248.161.59 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৬:০১500032
  • রূপংকর বাবু, সোনা কেন, আমার মাড়োয়ারী ক্রেতা ধনতেরাসে আমার কোম্পানীতে থেকে স্টীল কিনতেন। কিছু মেটাল হলে হল। এখন্‌কার মার্কেটিংয়ে এটা সোনা হয়ে গেছে।
  • Shubha | 59.93.204.140 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৬:০৮500033
  • আর ল্যা টমেটিনো? সেও ত এল বলে ।

  • dukhe | 122.160.114.85 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৮:৩২500034
  • কিন্তু রূপংকরবাবুর জ্যোতিষীর গণনা বৈজ্ঞানিক না অবৈজ্ঞানিক ?
  • aka | 168.26.215.13 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ১৯:১১500035
  • কাল ভেবে দেখলাম। যে কেউ কারুর ঘরের চারটে দেয়ালে চার রকম ভয়ংকর রঙ দিয়ে সাজালে আমার কি? দেখতে খারাপ লাগে। কিন্তু তাতে তার কি? সে তার নিজের ঘরে রঙ করেছে বেশ করেছে। তেমনি কেউ ঝালোর ঝোলোর হলুদ জিনস আর বেগনী রঙের জামা পরলেই বা আমার কি? বাঙালীর ঐতিহ্য গিয়ে যদি ধনতরাসই আসে তাতে ক্ষতি কি? আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পরে যদি বাংলাদেশে কালিপুজো উঠে দিওয়ালি হয় তাতেই বা ক্ষতি কি? জোর করে কোন কিছুই আটকে রাখা যায় না। বাঙালী ঐতিহ্য বাঙালীদের যদি না টানে তাহলে জোর করে কি হয়? তবে ফ্যাশন আসে যায়। যেমন বেল বটম প্যান্টস এসেছে গেছে, আবার এসেছে, আবার গেছে। কদিন বাদে দেখবেন লোকে শেরওয়ানি বা শ্যুট টাই ছেড়ে বিয়েতে আবার ধুতি পাঞ্জাবি পরছে। কুন্ডলি ম্যাচিংকে কোষ্ঠী মেলানো বলছে।

    আর সত্যের খাতিরে বলে রাখি, আমাকেও হীরে রেকমেন্ড করা হয়েছিল। পরা হয় নি বলে এখনো লাইব্রেরিতে আমার বইটা দেখতে পাচ্ছেন না, বা বিল্লুদার সাথে আমার ইন্টারভিউটা রেকর্ডেড হয় নি। একটা হীরে শুধু একটা হীরে ভাবতে পারেন। পৃথিবীর ইতিহাসের স্বার্থে যদি কোন মহানুভব থাকেন যিনি এ বিষয়ে কথা বলতে ইচ্ছুক তাহলে জানাবেন আমাকে। পৃথিবীর স্বার্থে হীরে পরতে আমার আপত্তি নেই।
  • pi | 72.83.76.29 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ২০:১৩500036
  • কোষ্ঠীকী কুন্ডলীম্যাচিং বলা হচ্ছে, এই নামকরণের পরিবর্তনে আপত্তি ... এরকম বোধ্‌হয় বলেনি কেউ।

    আর বাঙালী ধিতি পাঞ্জাবীই তো ফ্যাশন , এখনো। ইন থিং , তবে একটু অন্য ফর্মে।
    সেই ফর্ম নিয়ে এক্ষপেরিমেন্ট ফেন্ট ও হোক গে যাগ, আমার তা নিয়ে আপত্তি নাই। কোন রঙ্গের কী হল, সেসব নিয়ে বিলকুল কিছু বলার নেই। মনে হয়, অনেকেরই নেই।
  • pi | 72.83.76.29 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ২০:২৭500037
  • এইরকমের দামের পোশাকপত্তরের ট্রেন্ড সেট করে সে নিয়ে পিয়ার প্রেশার তৈরি করা হলে আর লোকজনকেও এসবের পিছনে সত্যি সত্যি ছুটতে দেখলে ( টাকা আছে তো ছুটছে, কার তাতে কী সেও যেমন ঠিক, তেমনি আরো আরো টাকার পিছনে ছোটার পিছনে কারণও তো এগুলৈ তৈরি করে। এই এগুলো না করলে সোসাইটিতে মুখ দেখানো দায়, বা অতটা না হলেও, এগুলো করলে একটা কিছু করা গেল বটে, না করলে জীবন বৃথা ) , না:, আপত্তি বলব না, তাতে একটু অস্বস্তি হয়।

    http://www.anandabazar.com/archive/1111126/26nibon.html
    বিয়ে নামের ফ্যাশন শোয়ে
    কলেজ স্ট্রিট বা গড়িয়াহাটের শাড়ির দোকান থেকে কেনা বেনারসি আর ঢাকাই মসলিন অতীত। শর্বরী দত্ত, সব্যসাচী মুখোপাধ্যায় আর রিতু কুমারদেরই রমরমা আজকাল। বাঙালি বিয়ে যে এখন মেগা ফ্যাশন শো-ও। তাই বলে বেনারসিকে উড়িয়ে কনের গায়ে লহেঙ্গা চোলি বা ধুতি-পাঞ্জাবির বদলে কুর্তা-চুড়িদার উঠছে বরের গায়ে, এমন কিন্তু নয়। “বিশুদ্ধ পাঞ্জাবির এখন অনেক রূপ আঙরাখা, আচকান, শেরওয়ানি, বন্ধগলা। সেখানে গ্রাফিক্স, অ্যাবস্‌ট্‌র্‌যাক্ট আর্ট যেমন থাকছে, তেমন শঙ্খ পাড়ও। তবে চুনোট-করা সুতির ধুতি নেই। এখন যুগ সিল্কের,” বলছিলেন শর্বরী দত্ত।
    ও দিকে কনের বেনারসির সঙ্গে সারা বাড়ির বাকি মহিলাদের জন্যও ডিজাইনারের কাছে অর্ডার যাচ্ছে। বাঙালি বিয়েতে ডিজাইনার পোশাক পরার ঘটা যে গত তিন চার বছরে গড়ে ৩০ শতাংশ বেড়েছে, স্বীকার করছেন ডিজাইনার অভিষেক দত্ত। “বাড়িতে বিয়ে লাগলে ইদানীং ডিজাইনারের কাছে চলে আসছে পুরো পরিবারই। একটা বিয়েবাড়িতে সবাইকে সাজাতে খরচ হয়ে যাচ্ছে ৫০ লক্ষ থেকে এক কোটি টাকা,” জানাচ্ছেন তিনি। রিতু কুমার বলছেন, “আজকাল সবাই ডিজাইনার পোশাকে সাজতে চান। বিয়ের অনুষ্ঠানও অনেক লম্বা চওড়া হয়ে গেছে। মেহেন্দি, সঙ্গীত, আরও অনেক প্রথা মিলিয়ে প্রায় এক ডজন অনুষ্ঠান।” বাঙালি বিয়েতেও এখন অন্য রাজ্যের ট্‌র্‌যাডিশন ঢুকে পড়েছে। গায়ে হলুদের পাশে দিব্যি জায়গা করে নিয়েছে সঙ্গীত। আর এক-একটা অনুষ্ঠানের জন্য এক-এক রকমের ডিজাইনার পোশাক। “কলকাতায় কেউ কেউ এক বা দুই লক্ষ টাকার বিয়ের পোশাক কিনছেন আজকাল,” বলছেন রিতু।
    খরচ: কনের পোশাক ৫০ লক্ষ থেকে এক কোটি। বরের সাজের পুরো সেটের দাম ১৫,০০০ থেকে ৮০,০০০ টাকা। অন্যদেরও ধরলে টাকাটা দ্বিগুণ।
  • aka | 168.26.215.13 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ২০:৩৩500038
  • এ বরাবর আছে। আমাদের পাড়ার এক প্রভাবশালী ব্যক্তির মেয়ের বিয়েতে এক পাড়া প্যাণ্ডেল হয়েছিল, বিলিতি মদের ফোয়ারা হয়েছিল, আর সারা পাড়ার সবাই নিমন্ত্রিত ছিল, প্লেট হয়েছিল মনে হয় ৪০০ কি ৫০০ টাকা। কাগজে বেরয় নি বলে কি বিয়ে নিয়ে বড়লোকেদের জাঁকজমক কম ছিল?

    আপত্তি কি? যার টাকা আছে সে কিনছে। যারা টাকা নেই সে কিনছে না। ববের মার্সিডিজ দেখে আমার কিনতে ইচ্ছে হতেই পারে, কিন্তু যতক্ষণ আমি সেটা কেনার জন্য সৎ পথে থেকে পরিশ্রম করছি কার তাতে কি আপত্তি?
  • pi | 72.83.76.29 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ২০:৩৮500039
  • আপত্তি না লিখলেও তাকে আপত্তি বলা নিয়ে আপত্তি আছে :)
  • pi | 72.83.76.29 | ৩০ নভেম্বর ২০১১ ২০:৪০500041
  • এখন প্রায় যেকোন বিয়েতেই জাংকজমক অনেক বেশি আর সেটাই মুখ্য হবার, সেটাকে মুখ্য করার সোস্যাল প্রেশারের একটা ট্রেন্ড তো আছেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন