এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রামকৃষ্ণ-ঠাকুর না রুগী?

    Biplab Pal
    অন্যান্য | ০৮ এপ্রিল ২০১২ | ৬২৯৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • SC | 63.131.47.67 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ১২:৩৭536588
  • বিপ পাল আর সমকামিতা, দুটো শব্দ একসাথে এলেই সেই মহাভারতের কথা মনে পড়ে যায়, অর্কুট জমানার এপিক লড়াই।
    যদি না পড়ে থাকেন, হাতে সময় নিয়ে বসে ধীরে ধীরে পড়ুন। একা বিপ, অন্যদিকে বাংলার সমস্ত বুদ্ধিজীবি। কি লড়াইটাই না লড়েছিলেন বিপদা, পুরো পাখা হয়ে গিয়েছিলাম। :)
    http://bit.ly/HtFXzx

    (লিং নির্ভয়ে খুলতে পারেন, কোনো ভাইরাস নেই)
  • oparhar chele | 14.99.151.150 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ১২:৪৯536589
  • বিপ পাল মালটা মোমোছাগির মতন megalomaniac নিজেই লেখে নিজেই পড়ে নিজেই নিজের পিঠ চাপড়ায়।
    পুসিমালটা ভুসিমাল যা লেখে সব ভুল
  • tatin | 122.252.251.244 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ১৫:৩০536590
  • বিপদা, অনাত্মার ব্যাপারে শোনো নি?
  • ranjan roy | 14.97.166.98 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ২২:৩৪536591
  • মোমোছাগি কারে কয়?

  • dukhe | 117.194.246.102 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ২২:৪৫536592
  • যিনি কেবলই যাতনাময়। থুড়ি, ময়ী।
  • Siddhartha | 131.104.32.147 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০০:৩৭536593
  • বিপ্লব আবারো একগাদা কোটেশন দিয়ে গেলেন, কোনো সোর্স ছাড়াই।

    নাস্তিকতাও যে এক-ধরণের অন্ধ-বিশ্বাস সেটা আর আমরা কবে বুঝব!
  • riddhi | 128.62.97.88 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০১:১৪536594
  • সোর্স তো আছেই। এই লাস্ট সিরিজ কোট গুলো রনজন দা নিজেই করেছিলেন। আগের বাওয়াল টই টাতে। ভারবাটিম। এগুলো সবি ডকুমেন্টেড।

    আর সুদীপ্ত বাবুর কাউন্টার টা খুব ভুলভাল লাগল। বেঁচে থেকে লাভ নেই মনে করা, আর বেঁচে থাকার অধিকার কেড়ে নেয়া এক হল নাকি? লাভ- হীন বেচে থাকাটাই তো আসল বেচে থাকা, অনেক আধ্যাত্মিকদের মতে। তাকে 'পুরুষ' বলা যায় কি?
    এটা একটা সংজ্ঞার প্রশ্ন আর খুব ভাল প্রশ্ন। পুরুষ তো আর ইঁরেজী মেলের প্রতিশব্দ নয়। পুরুষ পৌরুষ এসবের প্রচুর কালচারাল কনোটেশান আছে। পুরুষ যৌনাঙ্গ থাকলেই তাকে পুরুষ বলব কি বলব না? এর তো কোন ঠিক ভুল উত্তর নেই। একটা ক্যাটিগোরাইজেশানের সওয়াল।

    সবচে বড় কথা, এই প্রশ্নের সাথে সমকামী দের অস্তিত্ব সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল হওয়া বা তাদের অধিকারকে তাচ্ছিল্ল্য করার কোন সম্পর্কই নেই।
  • riddhi | 128.62.97.88 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০১:১৯536595
  • আর 'ভক্তদের' স্তরে নামিয়ে না আনা, মানে নিজেকে উর্দ্ধে বসানো?? সিপিএম-তৃণমূল, আমেরিকা-কলকাতা, কোন তর্কেই ভক্তের লেভেলে নামলে সেটা যুক্তিপূর্ণ আলোচনা থাকে কি?
    'ভক্তি' আর শ্রদ্ধার তফত নিয়ে কদিন আগেই তো অনেক কোট চালাচালি হল।
  • Biplab Pal | 68.33.140.55 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৩:২২536596
  • বিপ্লব আবারো একগাদা কোটেশন দিয়ে গেলেন, কোনো সোর্স ছাড়াই।

    নাস্তিকতাও যে এক-ধরণের অন্ধ-বিশ্বাস সেটা আর আমরা কবে বুঝব!

    ****************
    মানে আমি যে কোটেশন গুলো দিলাম, সেগুলো রামকৃষ্ণের না?????

    এই ফোরামে আর কেও আছে য়ে এই দাবী করার সাহস রাখে??? আগে সাহস রাখুক।
    তারপরে কন্টেটেক্সট তুলে দেব।

    মুক্তমনাতে একটা ব্যাপারে আমরা একমত। অধিকাংশ ধার্মিক যখন কোন মানুষকে দেবতা বানায়
    একটা ব্যপারে নিশ্চিত তারা তার জীবনীটা ঠিক ঠাক পড়ে নি।

    আমি আবার বলছি-ঠাকুর এখানে যা বলেছেন, সেটা ভারতীয় যোগীদের লাইন। বেলাইন কিছু না। আমি ঠাকুরকে আলাদা করছি না। প্রশ্ন করছি, এই লাইনের যৌত্বিকতাটা কি? আমি জানতে চাইছি।

    খুব সহজ ব্যাপার। এইসব আধ্যাত্মিক জীবনে টেনশন কমে। মনে প্রশান্তি থাকে। আনন্দ থাকে। এসব আমি নিজেই অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অর্জন করেছি। আবার এটাও ঠিক, নারী সঙ্গে লাইফে টেনশন বাড়ে-ব্লাড প্রেশার বাড়ে-মনের ফোকাস কমতে পাড়ে। এসবই ঠিক। কিন্ত এর পরেও প্রশ্ন হচ্ছে, নারী বিহীন বা নারীসঙ্গের কামনা বিহীন জীবন কাটালে, তাকে পুরুষ বলা সঙ্গত কি না। বা জীবনের কোন অর্থ বেঁচে থাকে কি না। এখন মহারাজদয়ের অনেকেই সমাজ সেবা করেই জীবনের অর্থ খুঁজে নেয়। কিন্ত সাংসারিক দ্বায়িত্ব না দিয়ে, মানে ছেলে মেয়ে মানুষ করার দ্বায়িত্ব না নেওয়াটা কি ভাল? আপনাদের কি মত? আবার মতের প্রশ্ন। কারুর অধিকার কারছি না।
  • Sudipta | 71.68.123.243 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৫:৫৮536598
  • আগে ঋদ্ধি কে উত্তর দিই:

    যে বক্তব্য গুলো নিয়ে আপত্তি ছিল, যার কনটেক্সট জানতে চেয়েছিলাম বা প্রামাণ্য গ্রন্থের হদিশ অথবা যেগুলো আমার মনে হয়েছে মূল লেখক নিজেও ঠিক ঠাক বুঝে লেখেন নি। নিজের মত করে যুক্তি ইত্যাদি খাটিয়ে পারম্পর্য তৈরী করে নিয়েছেন; রামকৃষ্ণের কথাবার্তা নিয়ে বিচার করার সময় এটা-ও স্মরণে রাখতে হবে তো যে তিনি তথাকথিত শিক্ষিত ছিলেন না, পড়াশোনা বিশেষ জানতেন না। কথাগুলো কে এত আক্ষরিক অর্থে ধরে নেওয়ার তো নয়! "আমি ব্রাহ্মণ" মানে কি তিনি নিজের ব্রাহ্মণত্বের প্রচার করলেন, ঐ কন্টেক্সটে এরকম-ই মনে হল ঠিক? ভক্তের দৃষ্টিতে দেখলেও যেমন বিচার হবে না, চরম বিরোধী হয়ে বিচার করলে-ও ব্যাপার টা এক-ই জায়গায় থমকে যাবে শেষ অবধি। আর-ও দেখুন একবেলা খাওয়ালে আর বস্ত্র বিতরণ করলে যে দারিদ্র্য দূর হয় না সে তো আমরা সবাই জানি, কিন্তু সেটুকু-ই বা কজন দেয়! আর পাড়ায় পাড়ায় এখন-ও তো বস্ত্র বিতরণ হয়, পাত পেড়ে কাঙালীভোজন হয়, প্রতিবাদ করতে হলে সেখানেও তো করা উচিৎ, শুধু ব্লগ সাইটে লিখে দিলে কি হল? এইগুলো-ই বলতে চাইছি, রামকৃষ্ণের শিক্ষা এতদূর ছিল না যে যোজনা কমিশন টাইপের প্ল্যান বানিয়ে একটি অঞ্চলের মানুষের দারিদ্র্য দূর করবেন, নিজের-ই থাকা খাওয়ার ঠিক ছিল না, একবার যে সাহস করে বলেছিলেন মথুর বাবুকে সে-ও কি যথেষ্ট নয়? অনেক নেতা বা মন্ত্রীর-ই তো মোসায়েব থাকে, তারা নিজের কথা ভেবেই সন্তুষ্ট থাকে, পাড়া পড়শীর জন্য সুবিধে করে দেয় কি কিছু চট করে? আর রামকৃষ্ণ মোটেই সব মানুষ কে কাজ কর্ম ছেড়ে ঈশ্বর সাধনায় সামিল হতে বলেন নি, কথামৃত-য় এমন উদাহরণ অনেক আছে; কিন্তু ঐ যে, প্রত্যেকটি কথার-ই প্রসঙ্গ আছে, পাত্র আছে, সেগুলো কে বাদ দিলে খাপছাড়া একেকটা মন্তব্য কে দেখলে পুরোটাই ধাপ্পাবাজি মনে হবে, তর্ক করা যাবে না। আর হ্যাঁ নারীদের বিষয়ে রামকৃষ্ণের মন্তব্য যে অনেকাংশেই অশোভন সে আগে-ও অন্যত্র আমি বলেছি, নতুন কিছু নয়।

    এবার বলি, আপনি যদি বিজ্ঞান মানেন, তাহলে এটা অবশ্য-ই মানবেন যে যৌনাঙ্গ দিয়ে-ই পুরুষ ও নারী নির্ধারিত হয়; পৌরুষ বললে অন্য প্রশ্ন এসে পড়ে, কিন্তু তাতে তার লিঙ্গ নির্ধারণ আটকায় না; সমকামী পুরুষ আর সমকামী নারী এক নয়। নারীর নারীত্বে মুগ্‌ধ না হলেও সে পুরুষ হতেই পারে, একজন পুরুষ আরেকজন পুরুষে আকৃষ্ট হতেই পারে, সেক্ষেত্রে তারা সমকামী হলে-ও পুরুষ ই থেকে যায়। পৌরুষের ব্যাপারটা যদি আপনি ফিলজফিক্যালি বিচার করেন তাহলে আলাদা কথা!

    আর ভক্তদের স্তরে নামিয়ে আনার কথায় এটাই বলতে চেয়েছি যে, উনি আগেই ধরে নিচ্ছেন যে এখানে লোক জন ভক্তদের স্তরে নেমে এসেই তর্ক করবে, এরকম সিদ্দান্ত আগেই নিয়ে নেওয়াটা কোনো কাজের কথা নয়, টই তর্কের জন্যেই, আর এরকম প্রসঙ্গে ভক্তদের দৃষ্টিভঙ্গী কে কাউন্টার করাই তো বাঞ্ছনীয়, তারা কেন ভক্তি করে সেটা না জেনে তর্ক করব কি করে!

    পরিশেষে, রঞ্জনদা অধিকাংশ কোট ই কথামৃত থেকে দিয়েছিলেন আর প্রসঙ্গ-সহ দিয়েছিলেন (এখানে না অন্য পাড়ায়? আমি মাঝে বেশ কিছুদিন অনুপস্থিত ছিলাম, পরে কিছু হয়ে থাকলে খেয়াল করি নি), তার সাথে বিপ্লব বাবুর মুক্তমনার ঐ কোট করা লেখাটির অনেক পার্থক্য আছে, বিষয়, বিশ্লেষণ আর যুক্তিতে; দুটো কে এক গোত্রে নামাতে চাই না। (বাই দ্য ওয়ে সেখানেও রামকৃষ্ণের নারীদের প্রতি রাখা বেশ কিছু বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেছিলাম রঞ্জনদাকে সমর্থন করে, যতদূর মনে পড়ে); ডা: মহেন্দ্রলাল সরকার যা মনে করতেন সেসব ও উল্লেখ করেছিলাম, এখানে পুরনো একটা টই তে-ও রঙ্গন আর রঞ্জন দা আলোচনা করেছিলেন মনে পড়ে, সুমিত সরকারের ('রামকৃষ্ণ ও কলিকাল'?) বইটির-ও উল্লেখ করা হয়েছিল বলে মনে পড়ছে।

    রামকৃষ্ণ সম্পর্কে সবচেয়ে প্রামাণ্য গ্রন্থ সম্ভবত: কথামৃত, কিন্তু মুশকিল হল সেটিও ভক্তিরসে প্রভাবমুক্ত নয়, ফলে ঐতিহাসিক ঘটনাগুলি-ও হয়ত কিছুটা আবৃত হয়েছে!
  • Sudipta | 71.68.123.243 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৬:২৫536599
  • বিপ্লব কে:

    ১) সংসারী লোক মাগ-ছেলের দেখাশোনা না করে সন্ন্যাস নিতে চাইলে রামকৃষ্ণ তাকে বলতেন 'ঢ্যামনা শালা' : এর মানে বোধ হয় তাদের সন্ন্যাস নিতে বা স্ত্রী-সন্তানের কাছ থেকে দূরে থাকতে বলা নয়। সব কথা সবার জন্যে তো উনি বলেন নি, পাত্র বুঝে বলেছেন। বরং আমার আপত্তি এই জায়গাটা-য় যখন উনি বলেন 'দুটি-তিন টি ছেলেপুলে হওয়ার পর স্বামী-স্ত্রী ভাই-বোনের মত থাকবে'; এক্ষেত্রে সম্পর্কের সংজ্ঞা বদলে দেওয়া হচ্ছে আর প্রতিটা সম্পর্কের আলাদা যে সম্মান সেটা দেওয়া হচ্ছে না, আর এই দৃষ্টিভঙ্গী তে এই মন্তব্যের আমি প্রতিবাদ করি। স্বামী-স্ত্রী আর ভাই-বোন দুটো আলাদা সম্পর্ক, এভাবে গুলিয়ে দেওয়া কোনো কাজের কথা নয়; তবে শয্যা-সম্পর্ক বা শারীরিক সম্পর্কের প্রসঙ্গ এলে এর-ও তাৎপর্য থেকে যায়, কিন্তু তার জন্যে সম্পর্কের ডেফিনিশন বদলে দেওয়া কোনো কাজের কথা নয় বলে আমি মনে করি।

    ২) নিজে তো বলেই দিচ্ছেন আধ্যাত্মিক জীবনে টেনশন কম, মনে প্রশান্তি, আনন্দ ইত্যাদি। তাহলে আর কি? পৃথিবীর সব মানুষের জীবনযাত্রা কি একই রকম হতে হবে? সবাই কেই যে কোমর বেঁধে সংসার করতে হবে, বংশবৃদ্ধি করতে হবে তার কি মানে আছে, এতে আর মতামতের ই বা কি আছে! নারীর সঙ্গে লাইফে টেন্‌শন বাড়ে, ব্লাড প্রেশার বাড়ে, মনের ফোকাস কমে এগুলো-ও তো ব্যক্তিগত ভাবনাচিন্তা, সবার সেটা না-ও হতে পারে, তাই না? পুরুষ নারী নিয়ে ঋদ্ধিকে লেখা উত্তরে তো বলেইছি।

    ৩) রামকৃষ্ণ যা বলেছেন সেটা দিয়ে সব ভারতীয় যোগীদের এক লাইনে বসিয়ে দেওয়া চলে না! নারী বিষয়ে রামকৃষ্ণের যা অভিমত, তন্ত্রসাধক-দের মোটেই তেমন নয়।

    যাক, এসব তর্ক আগে করা হয়ে গেছে, লেখাগুলো কেমন একপেশে অবুঝ সমালোচনা মত লেগেছিল, তাই দু-চার কথা বল্লুম, এবার জমিয়ে লিখুন, আর বিরক্ত করব না।
  • ranjan roy | 14.97.109.60 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৬:৩৫536601
  • সিমপ্যাথি নইলে অ্যান্টিপ্যাথি? এমপ্যাথি বলেও
    তো কিছু আছে? কোন মতকে কাউন্টার করতে গেলে তার বক্তব্যটিকে আগে বুঝতে হবে। কি বলছে,কেন বলছে--দুটোই। তার জন্যে দরকার বিরোধীবক্তব্যের প্রতি পর্যাপ্ত সম্মান ও এমপ্যাথি। নইলে আলোচনা হয় না, ডিবেট হয় না, ডায়লগ হয় না; হয় শুধু ঝগড়া।
    বিপ্লব আগে স্পষ্ট করুন উনি কি চান। একবার বলছেন--এটা রামকৃষ্ণের কথা। তারপর বলছেন এটা জেনারেলি ভারতের যোগীদের স্ট্যান্ড।
    উনি স্পেসিফিক রাম্‌কৃষ্ণের কথা নিয়ে বলতে চান না কি ভারতীয়
    যোগীদের/সন্ন্যাসীদের কিছু কমন স্ট্যান্ড/ অভ্যেস নিয়ে বা সেগুলোর ঠিক/ভুল নিয়ে কথা বলতে চান?
    ওনার এই টইয়ে নিজের কনটেক্‌স্‌ট স্পষ্ট করে এক-দুই করে প্রশ্ন করুন। আমরা যে যার সাধ্যমত বা রুচিমত উত্তর দেব।
    আর ওই ইনটেলেক্‌চুয়াল অ্যারোগ্যান্স ছাড়ুন। ওতে লোককে দূরে ঠেলে দেয়।
    " নিজেকে ভক্তদের স্তরে নামিয়ে আনতে পারব না', কাজেই কথা বলব না। একি অসভ্যতা! তাহলে টই খোলা কেন?
    এটা তো মানবেন যে ভারতে এবং গোটা দুনিয়ায় ভক্তদের সংখ্যা অগুন্তি। বরং নাস্তিকের সংখ্যা কোটিকে গোটিক। তাহলে আপনি কাদের সঙ্গে কথা বলতে চান? নাস্তিকদের সঙ্গে? তাদের এইসব বোঝানো অপ্রয়োজনীয়।
    আর সো -কলড নাস্তিকদের পক্ষ থেকে লেখা হলেও মুক্তমনা'র লেখাটি বালখিল্য স্তরের।
    উদাহরণ, যখন বস্তুবাদ/ যুক্তিবাদের প্রসার হতে থাকে তখন এইরকম একজন তথাকথিত অবতার এসে ভক্তিবাদের স্রোতে যুক্তিবাদের প্রভাব নষ্ট করে, এমনি কিছু বলা হয়েছে।
    এই বক্তব্যটিই আগাপাশতলা ভাববাদ, দর্শনের চোখে।
    কোন ভক্তি আন্দোলন বা মহাপুরুষ হাওয়া থেকে জন্মায় না, গাছ থেকে টুপ করে খসে পড়ে না। তার পেছনে নির্দিষ্ট সামাজিক বস্তুভিত্তি থাকে, সোশ্যাল ফোর্স অ্যাট ওয়ার্ক থাকে।
    ( এ ব্যাপারে এই পাতায় কয়েক বছর আগে বৈজয়ন্ত চক্রবর্তীর আলোচনা ভালো মডেল।)
  • Sudipta | 71.68.123.243 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৬:৩৯536602
  • ওহ এতো গুছিয়ে হয়েছে! বেকার এত খাটলুম, আর ভুল জায়গায় লিখলাম এ-ও মনে হল, কারণ জানি যে লুপ চলবে :(

    থ্যাঙ্কু পাইদি!
  • Lama | 117.194.232.205 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৮:৩৩536603
  • রঞ্জনদার বেশিরভাগ বক্তব্যের সঙ্গে একমত।

    শুধু ভক্তি আন্দোলনের নির্দিষ্ট বস্তুভিত্তি ব্যাপারটার সঙ্গে আরেকটা জিনিস ভেবে দেখার আছে- ঠিক কতটা "মহা' হলে মহাপুরুষ হয়। যেমন বালক ব্রহ্মচারী - সামাজিক বস্তুভিত্তির চেয়ে হুজুগটাই যেন বেশি। অবশ্য উক্ত ব্রহ্মচারীর মতাদর্শের সঙ্গে আমার পরিচয় নেই। অধিকাংশই ওনাকে "মৃতদেহের বেঁচে ওঠা' ইস্যুতে চেনে।
  • Biplab Pal | 68.33.140.55 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৮:৩৫536604
  • এটা তো মানবেন যে ভারতে এবং গোটা দুনিয়ায় ভক্তদের সংখ্যা অগুন্তি। বরং নাস্তিকের সংখ্যা কোটিকে গোটিক।

    ************
    তাই আস্তিকেরা ঠিক!!! আরে বাবা মানুষ জন্মে থেকে আস্তিক হয়? যে কোন শিশুই নাস্তিক। সমাজ তাকে ধার্মিক বানায়। কারন সেক্ষেত্রে, সমাজের " রিপ্রোডাক্টিভ ফিটনেস" আগে বাড়ত।
    "আস্তিকতা" একটা সামাজিক ভাবে ইনডিউসড "বিশ্বাসের ভাইরাস" হিসাবে দেখা য়েতে পারে

    আর নাস্তিকের সংখ্যা এত কম এখন না। ইউরোপে-বিশেষত পূবে এবং স্ক্যান্ডেনেভিয়াতে, আস্তিকদয়ের সংখ্যা ২০-৩০% এর নীচে ছিল। জার্মানী, ইংল্যান্ড, ফ্রান্সে নাধার্মিকদয়ের সংখ্যা এখন ধার্মিকদয়ের থেকে বেশী। দেখে নিন।

    http://en.wikipedia.org/wiki/Demographics_of_atheism

    সম্প্রতি সমাজ বিজ্ঞানের একটা গবেষণা বলছে আগামি ১০০ বছরের মধ্যে সব ধর্ম নিশ্চিহ্ন হবে। সমাজ ১০০% নাস্তিক হবে। গত ১০ বছরে যেকোন উন্নত দেশের ডেমোগ্রাফি সেটাই বলছে।

    সামাজিক বিবর্তনের ইতিহাস দেখলে-সেটাই বাস্তব। হোম ইরেক্টাসদে র সমাজে কখন ঈশ্বর ঢুকেছিল কেও জানে না। কিন্ত দেখা গেল যে সব সমাজের ঈশ্বর পরকাল আছে, তাদের বিশ্বাসের ভাইরাসের জোরে সংঘবদ্ধ হতে সুবিধা হয়। ব্যাস সেই সব সমাজগুলো টিকে গেল বিবর্তনের পথে-ফলে সেই পথ ধরে জীশু, মহম্মদরা এলেন!!! এখন সামাজিক শক্তির জন্যে ধর্মর দরকার নেই।অফলে, ধর্ম এবং ঈশ্বরের মৃত্যু অবধারিত।
  • Somnath | 59.160.210.2 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৮:৫০536605
  • "তাই আস্তিকরা ঠিক" একথা রঞ্জনদা কোথায় বললেন বিপ্লব? আপনার কিছু বলার থাকলে সেটা আপনি বলুন, কিন্তু সেটার জন্যে কারো বক্তব্যকে হাফকোট করার দরকার কি? অন্তত যখন আপনি তাঁর কথার উত্তর আদৌ দিচ্ছেন না !!
  • SC | 63.131.47.67 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৮:৫৬536606
  • একেবারেই না। ওরকম ঈশ্বরের মৃত্যু অবধারিত, একশো বছর আগেও লোকে ভাবত, আর বিতর্ক্সভায় অনেক রেলা নিত। :)
    বিপ্লবদার এই বিপ্লবী দাবীগুলো অনেকটা সেই ডস্টোয়েভস্কির গল্পের রাশিয়ান লিবারালদের মতো। আমি বরং মনে করি একশো বছর পরে মানুষ আজকের থেকেও বেশী ধর্মকে আঁকড়ে ধরবে। তার ফর্ম হয়ত আলাদা হবে। কিন্তু ধর্ম থাকবে।

    সে যাই হোক, আমি বিপ্লবদার সাথে সহমত পোষণ করি না। তবে ঐ ভক্তদের স্তরে নামিয়ে আনব না টা খুব বাজে কথা। রঞ্জনদা একদম ঠিকই বলেছেন। এগুলো "লিবারাল এরোগেন্স"। পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষের ধর্মবিশ্বাসকে তাচ্ছিল্য করাটা কোনো কাজের কথা নয়। কে ঠিক ভুল, সে তো বিতর্কে করলেই বোঝা যাবে, কিন্তু বিতর্কে না নেমে তাচ্ছিল্য করলে মনে হয় সেটা প্রমাণ করা যায় না।

    লামা, বালক ব্রক্ষ্মচারীর ভক্তরা বলেন ওনাকে মিসরেপ্রেসেন্ট করা হয়েছিলো। সন্তানদল নিজেদের ফায়দার কারণে নাকি ঐ হুজুগে ঘি ঢেলেছিলো।আনেক রাজনীতি ছিলো, তার মধ্যে ঢুকব না আর। আমার মায়ের দিকে সকলে বালক ব্রক্ষ্মচারীর কাছে দীক্ষা নিয়েছিলেন। তাদের কাছে যেটা শুনেছি, সেটাই বললাম। ওনার অনেক সাধারণ ভক্ত নাকি ব্যাপারটা ভালোভাবে নেননি,মানে ঐ পুরো মৃতদেহ বেঁচে ওঠার ড্রামাটা। তবে বালক ব্রক্ষ্মচারী খুব একটা দাগ কাটতে পারেননি মনেহয় আলাদা করে, লোকনাথ বাবা বা মোহনানন্দ আরও সফল মনে হয়। লোকনাথ বাবাকে নিয়ে গুরুতে অনেকদিন আগে একটা দারুণ আলোচনা পড়েছিলাম, মনে আছে।
  • Tim | 98.249.6.161 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:০০536607
  • আমার কে ইংরেজির মাষ্টারমশাই বালকবাবার শিষ্য হয়েছিলেন। একদিন দেবসন্দর্শন থেকে ফিরে অভিভূত, নাকি হেন শাস্ত্র নেই যা ওনার মুখস্থ না।

    কিছুদিন পরে অবশ্য মৃতদেহ সংক্রান্ত লাটকের সময় ভক্তি চটে গিয়েছিলো। হতাশ হয়েছিলেন গুরুর অধ:পতনে। :-)
  • Tim | 98.249.6.161 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:০২536609
  • *কে =এক

    রাত হচ্চে...
  • pi | 72.83.85.245 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:০৪536610
  • কে ঠিক, ভুল সে কি আর বিতর্ক করলেও বোঝা যায় ? :)
  • Biplab Pal | 68.33.140.55 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:২২536611
  • আগামি ১০০ বছরের মধ্যে ধর্মের মৃত্যু বেশ অঙ্ক কশে জার্নালে প্রকাশিত পেপারেই বলা হয়েছে।

    ডেমোগ্রাফিক ট্রেন্ডো তাই বলে। এখানে প্রকাশিত পেপারটা দিলাম

    http://arxiv.org/PS_cache/arxiv/pdf/1012/1012.1375v2.pdf

    এই পেপারের ওপর ভিত্তি করে বা পেপারটিকে জার্নালিস্ট সরলতায় একটা ব্যখ্যা করার চেষ্টা করে ছিলাম আমার প্রবন্ধ ধর্মের মৃত্যু ঘন্টায়। কেন এমন হবে।

    http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=15186

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর, পৃথিবীর যেকোন উন্নত দেশে প্রতিটি দশকে নাস্তিকদয়ের % ২-৩% করে বেড়েছে। ইংল্যান্ড, জার্মানী, ফ্রান্স, স্ক্যান্ডেনেভিয়া সহ পূর্ব ইউরোপের সব দেশেই অবিশ্বাসীরা এখন সংখ্যগুরু। আমি আগের উইকি লিংক দিয়েছি।
  • Biplab Pal | 68.33.140.55 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:৩১536612
  • পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষের ধর্মবিশ্বাসকে তাচ্ছিল্য করাটা কোনো কাজের কথা নয়। কে ঠিক ভুল, সে তো বিতর্কে করলেই বোঝা যাবে, কিন্তু বিতর্কে না নেমে তাচ্ছিল্য করলে মনে হয় সেটা প্রমাণ করা যায় না।

    ************
    ঈশ্বর বা ধর্ম বিশ্বাসের সাথে তর্ক কি জিনিস আমি জানি না। ভূতের অস্তিত্ব আছে কি নেই-সেটা নিয়ে কি বিতর্ক হতে পারে আমার জানা নেই। আমি শুধু এটুকুই জানি যে -যারা ভক্ত-মানে বিশ্বাসী-তারা বিশ্বাসের ভাইরাসে আক্রান্ত। সব ভাইরাস যেমন খারাপ না-সব বিশ্বাসের ভাইরাস ও খারাপ না।

    ধর্ম বিশ্বাসকে তাচ্ছিল্য করা আর ভুতে বিশ্বাস তাচ্ছিল্য করার মধ্যে পার্থক্য কি?

    ভূত, প্রেত, ভগবান এগুলো কি করে তাচ্ছিল্য করা যায় কেও বুঝিয়ে বললে ভাল হয়। কেও য়দি বলে আমি ভূতে বিশ্বাস করি। আমার ত মুচকি না হেসে উপায় নেই। সেটা করলে কি তাচ্ছিল্য হয়?
  • Biplab Pal | 68.33.140.55 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:৪২536613
  • লিব্যারাল এরোগান্স?

    ভুতে বিশ্বাসীদের নিয়ে সিরিয়াস হতে হবে কারন বিশ্বের, ধুরি তৃতীয় বিশ্বের অশিক্ষিত দেশগুলিতে অধিকাংশ লোক ভুতে বিশ্বাস করে বলে? এটা আবার যুক্তি এবং তর্কের অঙ্গ বলে মানতে হবে?

    কারুর ভূত ভগবানে বিশ্বাস নিয়ে আমার কোন আপত্তি নেই। কিচ্ছু নেই। শুধু সিরিয়াস হতে বলবেন না প্লিজ।

    হিন্দু ধর্মের বা দর্শনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সেই নাস্তিকতাই! ইসলামের সুফী দর্শনে ও সর্বোচ্চ ধাপে গিয়ে ঈশ্বর এবং মানুষ আলাদা থাকে না। এই ধরনের অদ্বৈতবাদি চিন্তা কোন কাজে আসে জানা নেই-তবে ভুল বলাও যাবে না। কারন এটলিস্ট এগুলো সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর নয়।

    কিন্ত এই সব বালক বাবা, লোকনাথ বাবা, পাগল বাবা, সাপ বাবা, ব্যাঙ বাবা, হাগিং মা, মিস্টি মা- এদের শিষ্যকূলে শচীন থেকে আমার অনেক বন্ধুই আছে। আমার মা ও বালক বাবার শিষ্যা ছিলেন। কিন্ত সিরিয়াস কি করে হব? ভূত আর ছায়ার সাথে কি ভাবে যুদ্ধ করা সম্ভব?
  • Biplab Pal | 68.33.140.55 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:৫২536614
  • গত শুক্রবার একটা সিনেমা দেখলাম। রয়াথ অভ টাইটান। গ্রীক পুরান।

    সিনেমাটা ফালতু। শুধু একটা জায়গা দারুন লেগেছে-মানে দারুন দিয়েছে স্ক্রিপ্ট রাইটার।

    একটা ভগবানের সাথে দৈত্যের যুদ্ধ হচ্ছে। ভগবানকে দালানে বেঁধে এইস্যা পেটাচ্ছে। দৈত্যটা বলছে, তোকে পিটিয়ে মেরে ফেলব। ভগবান [ জিউস] বলছে, মূর্খ, ভগবানকে এই ভাবে পিটিয়ে মারা যায় না। ভগবানের মৃত্যু মানে মানুষের মন থেকে তার মৃত্যু!! ইটস নট ডেথ-অবলিভিয়ান ফ্রম মাইন্ড।
  • riddhi | 108.218.136.234 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ১০:১২536615
  • বিপ দা আবার গ্র্যান্ড ইউনিফায়েড টইয়ের ধান্দায়। ব্যাং বাবা, মিস্টি মা, শচীন এরা সব আলাদা আলাদা সুতোয় যাবে।
  • dukhe | 202.54.74.119 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ১০:৪২536616
  • বিপ ঠিকই কইসেন। ভূত, ভগবান, অভিজিৎ, ধর্ম, সুমিত দেবনাথ, স্ট্রিং থিওরি, রামকৃষ্ণ - কিসে বিশ্বাস করবেন, কী নিয়ে সিরিয়াস হবেন - সে তো নিজের ব্যাপার। আমি যেমন মুক্তমনার ভক্ত না। ছিরিয়াস হব ক্যামনে? পড়লেই ফ্যাক ফ্যাক করে হাসি।
  • lcm | 69.236.167.153 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ১০:৪৪536618
  • ah... But, you never know - একথা বলতেন আইনস্টাইনের কাকা।
    আইনস্টাইনের পরিবার ছিল ঘোর নাস্তিক, ধম্মো-কম্মো এক্কেবারে মানত না কেউ। কাকাও ছিলেন নাস্তিক। কিন্তু, পরিবারে একমাত্র ঐ এক কাকা ছিলেন যিনি মাঝে মধ্যে সাইনাগগে যেতেন। পরিবারের কেউ তাকে যদি জিগ্গেস করত কেন তিনি ধর্মীয় উপাসনা ক্ষেত্রে যান, তখন তার ছিল ঐ এক উত্তর - Ah... But, you never know

    পার্সোনাল গড-এ আইনস্টাইনের মোটেই বিশ্বাস ছিল না, যে কথা তিনি বলেছেন - The main source of the present-day conflicts between the spheres of religion and of science lies in this concept of a personal God...

    কিন্তু ঘোর নাস্তিকদের সম্বন্ধেও আইনস্টাইন খুব উচ্চ ধারণা পোষন করতেন না - ...The fanatical atheists are like slaves who are still feeling the weight of their chains which they have thrown off after hard struggle. They are creatures who in their grudge against traditional religion as the 'opium of the masses'- cannot hear the music of the spheres...

    বিপ্লব বড় বেশী উত্তেজিত হয়ে পড়ছে।

    বিজ্ঞান, সমাজের অগ্রগতি, মানুষের বিবর্তন --- ইত্যাদির সঙ্গে ভগবান/ধর্মের কনফ্লিক্ট নেই, থাকার কথা নয়। ভগবানে বা ধর্মের বিশ্বাসের সাথে অন্য কোনো কিছুর সংঘর্ষ নেই। আইনস্টাইনের কথায় - science without religion is lame, religion without science is blind...। বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোনো যোগাযোগ না থাকলেও বিরোধ তেমন কিছু নেই।

    শেষে আবার আইনস্টাইন কোট - God is cunning but He is not malicious
    ভগবান - এই কনস্পেট-টার মূলে একটা বেসিক নোব্‌ল ব্যাপার আছে। এই কনসেপ্টটার নানা বিকৃতি যে হয় নি তা নয়, কিন্তু তা সঙ্কেÄও বেসিক ব্যাকগ্রাউন্ডটার বদল হয় নি।
  • Siddhartha | 131.104.241.62 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ১০:৪৪536617
  • সে তো আম্মো রামকৃষ্ণের ভক্ত না। তা বলে মিনিমাম ডিগনিটি অফ ডিসকাশন থাকবে না? নাকি খেউড় হবে?

    ফাক দ্যাট! ঘেণ্না ধরে গেল বাল!
  • dukhe | 202.54.74.119 | ১৩ এপ্রিল ২০১২ ১০:৫৭536620
  • আইনস্টাইনের ব এল বলে!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন