এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাউন্ডুলে ইতিবৃত্ত

    DILIP RAY
    অন্যান্য | ০৩ এপ্রিল ২০১২ | ৫৫৮৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dilip ray | 122.167.174.121 | ০৩ এপ্রিল ২০১২ ১১:১৪538643
  • আমি লেখা সুরু করছি।
  • siki | 155.136.80.36 | ০৩ এপ্রিল ২০১২ ১১:১৬538654
  • দিলীপদা, ওয়েলকাম। :)

    আমি শমীক।

    লিখতে শুরু করুন।
  • DILIP RAY | 122.167.174.121 | ০৩ এপ্রিল ২০১২ ১২:০৪538665
  • বাউনডুলের ইতিবৃত্ত

    FRIEND

    Thinkwheretheman'sglorymustbegins
    andends
    AndsaymyglorywasIhadsuchfriends.

    (Yetes )

    এটাকে যদি কেউ আত্মজীবনী বলে মনে করেন, তার মত ভুল আর হবে না।অএটা মোটেই কোন আত্মজীবনী নয়। এটি একটি ছন্নছাড়া মানুষের ছন্নছাড়া জীবন চলার গল্প। কোন chronologically হিসাবে কিছু সাজান নেই। নানান ঘটনা নানানভাবে যখন যেরকম এসেছে তারই ছবি।অএকটি মানুষ কি অদ্ভুতভাবে তার জীবনযাপন করে , যে সবসময়য়ে জীবনের প্রতি অসম্ভব ঝুঁকি নেয়, আবার সে নিজেই জানে না যে এরকম ঝুঁকি নিচ্ছে।আদ্ভুত স্রোতে নিজের গা ভাসিয়ে দেওয়া তারপর "চরৈবেতি" আসলে এতা একটা নিরবিচ্ছিন্ন যাত্রা। যে যাত্রার কোনও শেষ নেই।

    সূর্য নিভে গিয়ে সমস্ত চরাচর জুড়ে নেমে আসে মায়াবী আলো। পাখীরা দিনান্তের কথা ভেবে দ্রুত আশ্রয়ে ফিরে আসে। গাছের ছায়া মাটিতে জ্যোৎস্না রাতের মতো ঝিলমিল কোরে ওঠে । নদীর জল ফুটে ওঠে। ফুলে ফেঁপে ওঠা জল ডুবন্ত মন্দিরের ঘণ্টায় আঘাত করা মাত্র সেই অঞ্চল জুড়ে ঘণ্টার ধ্বনি থৈ থৈ করতে থাকে বাতাসে। সেই ধ্বনি ছড়িয়ে যায় দূরে ,,,,, বহুদূরে। এক অদ্ভুত নদিদ্বিপে শুয়ে আছি, অর্ধেক ঘাস ও অর্ধেক বালুর ওপর , পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম নদিদ্বিপ নাম মাজুলি। ব্রম্ভপুত্র নদির অপর এই দ্বিপ।অএকপাশে ধুবরি , অন্যদিকে শোনিতপুর। কি ভাবে এখানে এলাম তা পরের গল্প, এখন প্রায় সন্ধায় নির্মল এই দ্বীপে জীবনানন্দ মনে পড়ে - "আত্মপ্রত্যয়ের হে অগ্নি, হে সন্তান,প্রথম জ্বলুক তব ঘরে ।
    জান না কি রাত্রি এসে ফিরিতেছে আরও এক দীর্ঘতর বৃত্তে
    রোজ মানুশের জীবনকে।
    যে সব সৌন্দর্য রচে দিয়েছিলো একদিন মেধাবীরা আজ এই
    রজনীর অবরোধে মনে হয় ,তাহাদের জ্যোতি যেন বিস্ফোরক
    বাষ্প হয়ে জ্বলে
    সহসা আকাশপথে দিক- হস্তিদের মত- "

    জিবনানন্দ দাস।
  • kallol | 119.226.79.139 | ০৩ এপ্রিল ২০১২ ১২:২৮538676
  • প্রথমবার, তাই বলার কিছু নেই। তবে বানান সামলে। বাঁদিকে বাংলা দেখা যাচ্ছে কি? ওটা দেখে, একবার বানানগুলো ঠিক করে নিয়ে তবে পোস্ট কর।
    দারুন হচ্ছে।
  • siki | 155.136.80.36 | ০৩ এপ্রিল ২০১২ ১২:২৯538687
  • কল্লোলদা, দিলীপদা ইউনিকোড ভার্সনে গিয়ে টাইপ করছেন। ওঁকে এখন বাংলাপ্লেন টাইপিং শেখানো চাপ আছে। তাই।
  • pi | 72.83.76.34 | ০৩ এপ্রিল ২০১২ ১৫:০০538698
  • ইউনিকোডে তো সাথে সাথেই বানান দেখায়।

    দিলীপদা, চলুক :)
  • siki | 122.177.58.73 | ০৩ এপ্রিল ২০১২ ২১:০৬538709
  • এই তালেগোলে দিলীপদার থ্রেডটাই নিচে চলে গেল। ও দিলীপদা, আরেকটু বেশি করে লিখুন।
  • SUVRA BHATTACHARYA | 141.0.8.39 | ০৪ এপ্রিল ২০১২ ২১:১৪538720
  • আত্মজীবনীর পরতে পরতে আমরা ব্যাক্তিজীবনের সমান্তরালে সমসাময়িক দেশ কাল সংস্কৃতির চিত্র প্রত্যাশী! ব্যাক্তিজীবন অনেকাংশেই এই সমষ্টির সংবেদনে গড়ে ওঠে! সেই ইতিহাসের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে ব্যক্তিত্বের ক্রমবিকাশের সূত্রটি! দিলীপদার জীবন চিত্রের সেই সাতরঙা রামধনুর আলোতে আমরা আবিষ্কার করব বিগত পাঁচ দশক!
  • SUVRA BHATTACHARYA | 141.0.8.39 | ০৪ এপ্রিল ২০১২ ২১:১৬538731
  • আত্মজীবনীর পরতে পরতে আমরা ব্যাক্তিজীবনের সমান্তরালে সমসাময়িক দেশ কাল সংস্কৃতির চিত্র প্রত্যাশী! ব্যাক্তিজীবন অনেকাংশেই এই সমষ্টির সংবেদনে গড়ে ওঠে! সেই ইতিহাসের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে ব্যক্তিত্বের ক্রমবিকাশের সূত্রটি! দিলীপদার জীবন চিত্রের সেই সাতরঙা রামধনুর আলোতে আমরা আবিষ্কার করব বিগত পাঁচ দশক!
  • SUVRA BHATTACHARYA | 141.0.8.39 | ০৪ এপ্রিল ২০১২ ২১:১৬538644
  • আত্মজীবনীর পরতে পরতে আমরা ব্যাক্তিজীবনের সমান্তরালে সমসাময়িক দেশ কাল সংস্কৃতির চিত্র প্রত্যাশী! ব্যাক্তিজীবন অনেকাংশেই এই সমষ্টির সংবেদনে গড়ে ওঠে! সেই ইতিহাসের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে ব্যক্তিত্বের ক্রমবিকাশের সূত্রটি! দিলীপদার জীবন চিত্রের সেই সাতরঙা রামধনুর আলোতে আমরা আবিষ্কার করব বিগত পাঁচ দশক!
  • DILIP ROY | 122.172.20.232 | ০৫ এপ্রিল ২০১২ ১৩:০০538645
  • কালকে ভোরবেলার বোটে এখান থেকে চলে যাবো।
  • DILIP RAY | 122.172.9.18 | ০৫ এপ্রিল ২০১২ ১৫:০৪538646
  • কালকে ভোর বেলার বোটে এখান থেকে চলে যাব ।অউঙ্কÄল এসে নিয়ে যাবে । এই বোটটা ধুবরি যাবে । উজ্জলদের পক্ষে অন্য কোথাও যাওয়া খুব মুশকিল । কারণ ওরা বোরো আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত , আমি যে কি ভাবে যুক্ত হয়ে গেলাম কে জানে ? এখন ওরা চাইছে আমার নিরাপত্তার কারণে আমাকে এখান থেকে পাঠিয়ে দিতে ,কারন নিউ বঙ্গাইগাওতে আমাকে নিয়ে বেশ বিপদ হয়েছিল।অআমার চেহারা বোরোদের মতো হোলেও ভাষাতে গণ্ডগোল , কিন্তু বি.এস.এফ এর সরদারজি অফিসারকে বোবা সেজে ধোঁকা দিতে খুব একটা অসুবিধা হয়নি।অধুবরি তে থাকবো চৌধুরীর স্টুডিওতে, স্টুডিও মানে গ্রামীণ ফটোগ্রাফির দোকান যেমন হয় আর কি ,দশ বছর আগে কেনা একটা ক্যামেরা ,একটা শতছিন্ন তাজমহল আঁকা সিন, একটা বসার টুল অ একটি পারা ওঠা আয়না ।অব্যাস , এই হোল চৌধুরী স্টুডিও। নাম হারিণ চৌধুরী ।অবাঙালি হয়েও বোরো আন্দোলনের সমর্থক। কিন্তু মানুষটা অসাধারন সবসময় মুখে হাসি লেগেই আছে।অএখানে দুদিন থেকে কুচবিহার যাবো। ওখানে অরুনেশ আছে ।আরুনেশ ঘোষ হাংরি জেনারেসনের এক বিখ্যাত কবি ও লেখক । জার লেখা গল্প 'থাবা'এক্সময় সাহিত্যজগতে হৈ হৈ ফেলে দিয়েছিল। ওর গ্রামটার নাম অদ্ভুত। গ্রামের নাম 'হাওয়ার গাড়ী' । ওর পুরো ঠিকানাটা খুব মজার গ্রাম : হাওয়ার গাড়ী , পোষ্ট : ঘুঘুমারি জিলা কুচবিহার।
  • siki | 155.136.80.36 | ০৫ এপ্রিল ২০১২ ১৫:০৭538647
  • এই তো হয়েছে!

    দিলীপদা, একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন। দাঁড়ি / পূর্ণচ্ছেদ দেবার পরে একটা স্পেস ছাড়বেন। নইলে একটা করে বাড়তি "অ' জুড়ে যাঅবে।
  • kallol | 119.226.79.139 | ০৫ এপ্রিল ২০১২ ১৫:১০538648
  • ক্যাবাৎ। দারুণ হচ্ছে। চালিয়ে যা।
  • DILIP RAY | 122.172.9.18 | ০৫ এপ্রিল ২০১২ ১৭:৪৮538649
  • এবার অরুনেশের গল্প বিশ্রামে যাক। এখন চলুন এক অদ্ভুত বেড়ানো বেড়াই। ১৯৯৫ কি ১৯৯৬ সাল হবে। মা মারা গেছেন, বাড়ির সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ তার আগেই। ঐ মা যা একটু টান ছিল, যেটা আজো আছে । ঘুরে বেড়াচ্ছি - এদেশে, ওদেশে , কখনো স্টেশনে , কখনো ধর্মশালায় , কখনো এর তার বাড়িতে কখনো পার্কে , কখন বা ফুটপাথেও , আত্মীয় স্বজন ভয় পাচ্ছে, কিছু বন্ধুও । কেউ বলছে সন্ন্যাসি কেউ বলছে পাগল , কেউ বা প্রতারক, কেউ সাহসী, তবে একটা কথা সবাকি বিশ্বাস করত যে আমাকে বন্ধু হিসাবে একবার পেলে আমি তার জন্য প্রান দিতে বা নিতে কোনটাতেই দ্বিধা করব না। এবং আমি আর যাই হই স্বার্থপর নই।

    গৌহাটি স্টেশনে দুপুর,গতকাল রাত থেকে পেটে কিছু ঢোকেনি । সাথে একটা ব্যাগ তাতে কিছু জামাকাপড় আর হাতে একটি ঘড়ি। চেহারাটা তো ভদ্রলোকের মতৈ। বসে আছি, পকেটে পয়সা নেই, কি খাব, কোথায় যাব এইসব আকাশ পাতাল চিন্তা করছি।
  • Nina | 12.149.39.84 | ০৫ এপ্রিল ২০১২ ১৯:২১538650
  • বাহ!
    জানি বলে " good things come in a small package
    তবু মনে হচ্ছে আর একটু বেশি করে পেলে কি ভালই না হত--মানে বড্ড তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাচ্ছে তো !!
  • DILIP RAY | 122.172.9.18 | ০৫ এপ্রিল ২০১২ ১৯:২৪538651
  • একটা অদ্ভুত ব্যাপার আমার প্রায়ই ঘটে কোন একটা বিপদ আপদ হোলে কোত্থেকে যেন আমার উদ্ধারকর্তা এসে উপস্থিত হয়। এমন সব মানুষ যাকে আমি কোনদিন দেখিনি বা জানিনা, অথচ সেই এসে আমায় চরম বিপদ থেকে রক্ষা করেছে। আর এরকম হতে হতে আমার ভেতরেও এক্তা কনফিডেন্স কাজ করে যে ও ঠিক কিছু না কিছু হয়ে যাবে। তাই সারাজীবন এরকম সব ঝুঁকি নিয়ে এসেছি। যাক গে, ধান ভান্তে শিবের গীত সুরু করেছি।অহান, গৌহাটি স্তেসন, বসে আছি। এমন সময় একজন মানুষ লুঙ্গি অ সার্ট পরা গুয়া পান মুখে দিয়ে বসলেন।
  • kallol | 101.63.239.106 | ০৬ এপ্রিল ২০১২ ০৬:৩১538652
  • কিস্তিগুলো আর একটু বড় হলে ভালো হতো। তোর খুব অসুবিধা না হলে, আর একটু বড় কিস্তি হোক। অন্তত: পনেরো কুড়ি লাইন।
  • kd | 74.66.241.238 | ০৬ এপ্রিল ২০১২ ০৮:৩৩538653
  • দিলীপ, লিখতে শুরু করবে বলেছিলে, ফাইনালি শুরু করেছো দেখে ভালো লাগছে।। মুখে মুখে কিছু বলেছিলে, তার থেকেও ভালো লাগছে পড়তে। পুরোদমে চালিয়ে যাও।

    হ্যাঁ, একটা কথা। তোমাদের ক্লাসের তরুণ তো দিল্লিতে, সুপ্রীম কোর্টে। কল্লোল চ্যাটার্জিকে মনে আছে? বছর দু'য়েক আগে যখন ও মারা যায়, তখন তরুণ এসেছিলো - অনেকের খোঁজখবর করছিলো। তখন তো তোমার পাত্তা জানতুম না। তুমি লক্কাকে ফোন করে তরুণের নম্বর নিয়ে নাও, ওর কাছে থাকবে মনে হয়।

    বাকীদের: দিলীপ মিত্তির ইস্কুলের, আমার থেকে এক ক্লাস জুনিয়র। আমাদের পাড়াতেই আড্ডা মারতো। আবেশ ইত্যাদি অনেক কমন বন্ধু।
  • DILIP RAY | 122.172.170.99 | ০৬ এপ্রিল ২০১২ ১২:৩০538655
  • এতক্ষন ধরে ভাবছিলাম ঘড়িটা কোথায় বেচি , ঐ একটা সম্পদই আছে বেচার মতো, ঠিক এই সময়েই এই লোকটার আবির্ভাব। ঠিক সময়ে ঠিক লোকের উপস্থিতি আমার ভাগ্যে যেন নাচে। আমি তো ভেবেনিলাম যাক , মুর্গি পাওয়া গেছে এবার ঘড়িটার কিছু একটা ব্যবস্থা হতে পারে। কিন্তু আমার জীবন যে একেবারে অন্য দিকে বইবার প্ল্যান করেছে তখন কি জানি ? এখন নিচে কথোপকথনের আকারে দিচ্ছি তাতে বুঝতে সুবিধা হবে, লোকটার মুখ ভর্তি গুয়া পান ।অএ পান কাঁচা সুপারি সাথে পান আর চুন দিয়ে খায় , দারুন নেশা হয়। আমার কাছে একটা বাংলা পত্রিকা ছিল , লক্তা সেটা চাইল এবং সুরু হোল অর্ধেক বাংলা আর অর্ধেক সিলেটী ভাষার কথোপকথন ।

    লোকটা - এই বইটা দ্যাখতে পারতাম এক টুস।
    আমি - হ্যাঁ।
    লোকটা - যাইবেন কৈ ?
    আমি - জানিনা
    লোকটা -জানি না মানে? আপনে কৈ যাইবেন আপনে জানেন না ?
    আমি - না
    লোকটা - আসতাছেন কৈ থিকা?
    আমি - এই ঘুরতে ঘুরতে।
    লোকটা - খারান , খারান , আপনে তো আজব মানুষ মশয় । তো বাড়ি কৈ ?
    আমি - জানি না।
    লোকটা - সে আবার কি ?এই মশয় , আপনে সুস্থ মানুষ তো ?
    আমি -এখনো তো তাই জানি ।
    লোকটা - সেকি মশয় , এখনও জানেন মানে ? আগে জানতেন না ?
    আমি -নিজেকে কখনই জানি না ।
    লোকটা - ওরে বাবুরে, আপনে তো সাধু সন্তের মতো কথা কন । ছিলেন কৈ এতদিন ?
    আমি - পৃথিবীতেই ।
    লোকটা - খারান । পিরথিবে তে ছিলেন , একটা জায়গার নাম তো আছে।
    আমি - জানি না ।
    লোকটা -খাইছেন কিছু ?
    আমি - না ।
  • DILIP RAY | 122.172.11.209 | ০৬ এপ্রিল ২০১২ ১৮:৩৮538656
  • ব্যাস , হয়ে গেলো খাবার জোগাড় । এই হয় আমার বলছিলাম না কোথাও কেউ নেই ,ঠিক কেউ না কেউ এসে যাবে আমায় উদ্ধার কোরতে ,ইনিও তাই। পরে জানলাম তিনি মালগাড়ীর ড্রাইভার ।অবল্লেন শুনেন মশয় আমি একলগে দুইখান মুখ্যমন্ত্রি।অআমি অবাক হয়ে বলি সে আবার কি ? উনি বলেন আমার নাম কি জানেন? প্রফুল্ল শইকিয়া । তার মানে প্রফুল্ল মোহান্তর প্রফুল্ল আর হিতেস্বর শইকিয়ার শইকিয়া । বুঝলেন নি ? আমি ঘার কাত করলাম।অউনি জিজ্ঞেশ করলেন সত্ত্য কথা কন দেহি আপনের কেসটা কি?আমি বল্লাম , কিছুই না,আমার কেউ নাই ঘুরতে খুব ভালো বাসি তাই ঘুরে ঘুরে বেড়াই । খাওয়া দাওয়া জোটে কিকরে? ওনার প্রশ্ন ।অকখনও জোটে কখনও জোটে না। তা এখন কই যাইবেন ঠিক করছেন কিছু? না। আমার উত্তর। আপনের কোথাও যাওয়ার তাড়া আছে ? একেবারেই না।অআমি বলি। যাইবেন আমার লগে ? কোথায় ? আমি যেখানে যামু ঐখানে । মালগাড়ীতে কোরে ,সুনে ত আমার প্রান একেবারে উথলে উঠল । কতদিন ? আমার আগ্রহিত জিজ্ঞাশা, তা ধরেন তিন্মাশ।অতবে পুরা আসাম দেইখা ফেলবেন, এইতা থিক।অযা পয়সা খরচ করে দ্যাখতে পারবেন না।অআমি এক কথায় রাজি ।অঠিক হোল আজ রাত এগারটায় গাড়ী ছাড়বে । তবে আমায় যেতে হবে ইঞ্জিনে চেপে । তাতে তো আমার আরও স্ফূর্তি। জীবনে কোনদিন ইঞ্জিনে চরিনি । এই প্রথম । তখন কি জানি আমার জন্য এই তিনমাস কি রহস্য লুকিয়ে রেখেছে।
  • Lama | 117.194.231.130 | ০৬ এপ্রিল ২০১২ ১৮:৪২538657
  • দিলীপদা, আফনে ত দেহি আমার থেইকাও বর বাউন্ডুইল্যা। আরও ল্যাহেন তারাতারি।
  • kallol | 115.242.147.227 | ০৭ এপ্রিল ২০১২ ১০:৩৮538658
  • ইনারে চিনি ১৯৭৮ সাল থিক্যা। বন্যার সোমোয় আলাপ।
    ইনি খান্দানী বাউন্ডুলে। ইনার নামে আজিও ডিহি কলকেতার বহুচর্চিত বাউন্ডুলে মহল কোফালে হাত ঠেকায়।
  • DILIP RAY | 122.167.169.178 | ০৭ এপ্রিল ২০১২ ১০:৫৩538659
  • রাত এগারটা গৌহাটি স্টেশনের ইয়ার্ড দিয়ে হেঁটে চলেছি , আমি , প্রফুল্লদা , কার্ত্তিক ,(প্রফুল্লদার খালাসী ), এবং দাস শর্মা (গার্ড) । দূরে দাঁড়িয়ে আছে সেই মালগাড়ী যাতে আমার তিনমাস কাটবে । আমার দারুন মজা লাগছে। কার্ত্তিক একটা দারুন ছেলে অসমিয়া কিন্তু বাংলাটা বলতে পারে ।অযখন কাছে গিয়ে পৌঁছলাম তখন বুঝলাম মজাটা কোথায় ? যখন বয়লারের আগুন গায়ে এসে লাগলো তখন অবাক হলাম এই ভেবে যে কি ভাবে এরা দিনের পর দিন এই গরমে কাটায় ।
  • Lama | 117.194.243.11 | ০৭ এপ্রিল ২০১২ ১৪:২৫538660
  • দিলীপদার পরবর্তী কিস্তি যতক্ষণ না আসছে, হঠাৎ মনে পড়ে যাওয়া একটা অভিজ্ঞতা লেখার লোভ সামলাতে পারছি না। আশা করি তালভঙ্গ করছি না। করে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী।

    গৌহাটির কাছাকাছি কৈঠালকুছি নামে একটা জায়গায় একজন সর্দারজীর সঙ্গে আলাপ হয়েছিল, একজন সর্দারের পক্ষে বেমানান খর্বকায় ও শীর্ণকায় মানুষটিকে দেখে কৌতূহল বোধ করেছিলাম। পরে তিনি নিজেই পরিষ্কার বাংলায়, ঈষৎ বাঙাল টানে আমার সঙ্গে আলাপ করলেন। এত ভাল বাংলা কোথায় শিখলেন এই প্রশ্নের উত্তরে বললেন "আমি তো বাঙালীই'। জিজ্ঞাসা করে জানলাম, উনি এককালে সেনাবাহিনীতে ছিলেন। শিখ সহকর্মীদের জীবনযাত্রায় অনুপ্রাণিত হয়ে শিখ ধর্ম গ্রহণ করেন এবং আরো কয়েকটি বাঙালী পরিবারকে সেই ধর্ম গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেন। এখন গৌহাটির উপকন্ঠে একটি গ্রামে শ দেড়েক বাঙালি শিখ পরিবার বসবাস করে।
  • siki | 122.177.58.73 | ০৭ এপ্রিল ২০১২ ২১:৩৪538661
  • জমছে।
  • DILIP RAY | 122.172.47.133 | ০৮ এপ্রিল ২০১২ ১১:১৭538662
  • ইয়ার্ডের যতো কাছাকাছী আসছি ততই মন একেবারে "মম চিত্তে নিতি নৃত্যে' র মত অবস্থা ।অতা তা থৈ থৈ করছে প্রাণ, গাড়ি , ট্রেন , প্লেন । জাহাজ , সবি চড়া হয়ে গেছে এখন মালগাড়ীটা বাকি ছিল । এবার তাও হতে চলেছে ।অকার্ত্তিক কিন্তু অসমিয়া নয় ও আসলে বোরো ।
    এবার সমস্যা হোল আমি শোব কোথায় , গার্ডের ঘরে গিয়ে শোয়া যায়, কিন্তু আমি নারাজ । সেই বাহান্নটা কামরার পেছনে গিয়ে কি মজা পাবো? ধুর ! তার চেয়ে ইঞ্জিনই ভালো , হোক গরম , দুদিনে অভ্যাস হয়ে যাবে । ঠিক হোল বয়লারের উল্টোদিকে যে উঁচু মতো জায়গা আছে সেখানে আমি শোব । প্রফফুল্লদা আর কার্ত্তিক মাঝে মাঝে জায়গা পালতে শোবে। আমার আপত্তি ছিল , কিন্তু কে শোনে আমার আপত্তি । প্রফুল্লদার এক ধমকানিতেই কাত। ট্রেন ছাড়ল , আহা রে ছাড়ল রে ট্রেন ছাড়ল।অআবার চরৈবেতি , চল পানসি বেলঘরিয়া...।অ।

    রাতের অন্ধকারে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না । শুনলাম প্রথমে রঙ্গিয়া যাবে ।অপ্রফুল্ল দা আগাম জানালেন রঙ্গিয়ার কাছ দিয়া যখন যামু তখন একপাশে "মানস" জঙ্গল পরব,জদি খিয়াল রাখ ত ভাইগ্যে দু একটা তেনাদের দেখা পাইলেও পাইতে পারেন।অবলে কি লোকটা এত দেখছি সোনায় সহাগা, চড়তে এলাম মালগাড়ী সাথে ফাউ এই জংগল । ভাবা যায় ।অএর নাম কপাল।অকাল দুপুরে যার খাওয়ার কিছু ছিল না সে এখন মালগাড়ীর ওপরে চেপে বেড়াচ্ছে পেট ভর্তি রুটি মাংস খেয়ে ।অতার ওপর আবার জঙ্গল দেখবো ।অনাহ! আনন্দধারা বহিছে ভুবনে এখন আমার।
  • DILIP RAY | 122.167.174.191 | ০৮ এপ্রিল ২০১২ ১৯:১৩538663
  • ট্রেন চলা শুরু করেছে যা না চলছে তার চেয়ে ধোঁয়া আর কয়লা ঊড়ছে বেশী । খানিকক্ষণ যেতে যেতেই চেহারা একদম কালাপাহাড় ,প্রফুল্ল দা হটাৎ তাকালেন আমার দিকে । হায় রে তুমি কি এই পইড়া ঘূড়বা নাকি মনে লৈছো ?আমি বলি তাইলে ? প্রফুল্ল দা কোত্থেকে খুঁজে একটা রেলের দেওয়া ঘন নীল রঙের একটা ঢোলা প্যান্ট আর একটা বিরাট একি রঙের জামা বার কোরে দিলেন । জামাটা যাও বা পদের প্যান্টটা তার দড়ি সবকিছু দিয়ে বাঁধতে হোলো , ব্যাস , আমাকে এখন আড় পায় কে ? মাথায় একটা নীল রূমালও জুটল । সেটা পরার পর কোন বেটা বলবে যে আমি রেলের খালাসি নই । আমাড় সঙ্গে সঙ্গে যেন মানসিক একটা জোর এসে গেলো । মনে হতে লাগলো আমি যেন বহুযুগ ধরে রেলেই চাকরী করে আসছি । আমার এরকমই হয় । কি করে যে হয় তা আমিও জানি না। আমি যদি একবার নিজেকে রাষ্ট্রপুঞ্জের সচিব ভাবতে শুরু করি তাহলে কেঊ নেই এরকম যে অবিশ্বাস করবে । এসব গল্পও হবে ধীরে বন্ধু ধীরে। এখন অসম ভ্রমণ।
  • DILIP RAY | 122.172.22.181 | ০৯ এপ্রিল ২০১২ ১৯:১৭538664
  • ট্রেন চলতে শুরু করেছে । আস্তে আস্তে গতিও বাড়ছে , বাহান্নটা বগি টানা কি মুখের কথা । আমি অন্ধকারে কিছুই দেখতে পাচ্ছী না । প্রফুল্লদারা সমানে বেলচা কোরে কয়লা দিয়ে চলেছে , মাঝে মাঝে এক একটা ছোট স্টেশন আসছে , তখন দেখছি কার্তিক ঝুঁকে পড়ে স্টেশনের একটা লোক দাঁড়ীয়ে আছে একটা রিঙের মতো কি একটা রয়েছে সেখানে একটা বলের মতো কিছু আটকানো ,কার্তিক ঐ গতির মধ্যেই ঐ বলটা কি ক্ষিপ্রতার সঙ্গে নিচ্ছে সেটা সার্কাসের মতো । জানলাম ওটা কোশোণ অর্থাৎ সাবধান করা হোলো কোথায় গতি কমাতে হবে এবং কোথায় বাড়াতে হবে । ভোরের আলো সবে ফূটবে ফুটবে করছে ট্রেন রঙ্গিয়া থেকে বেশ কিছুটা দূরে তখনও , হটাৎ কার্তিকের চীৎকার দাদা ধীরে করেন , ঐ দ্যাহেণ , তাকিয়ে দেখি ঐ ভোরবেলায় একটি ভালুক তার বাচ্চা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে , দুহাত তূলে , বুকের ভেতর ক্রিকেটারদের মতো একটা ভী এড় মতো দাগ । প্রফুল্ল দা বললেন ভাগ্য যে আমরা গাড়ীতে আছি নইলে ভালুক বাচ্চা নিয়ে থাকলে খুব ডেঞ্জারাস । আমার ওসব আড় কিছু মনে হচ্ছে না , কী ভাগ্য রে বাবা !রঙ্গিয়া ণা আসতেই ভালুক তা হোলে মানসে কী ডেখবো ? তারপর আবার কাজিরাঙা জঙ্গল আছে , ও রে মঙগু ,আজ কার মূখ দেখে উঠেছিলি রে !!
  • DILIP RAY | 122.172.22.181 | ০৯ এপ্রিল ২০১২ ১৯:১৭538666
  • ট্রেন চলতে শুরু করেছে । আস্তে আস্তে গতিও বাড়ছে , বাহান্নটা বগি টানা কি মুখের কথা । আমি অন্ধকারে কিছুই দেখতে পাচ্ছী না । প্রফুল্লদারা সমানে বেলচা কোরে কয়লা দিয়ে চলেছে , মাঝে মাঝে এক একটা ছোট স্টেশন আসছে , তখন দেখছি কার্তিক ঝুঁকে পড়ে স্টেশনের একটা লোক দাঁড়ীয়ে আছে একটা রিঙের মতো কি একটা রয়েছে সেখানে একটা বলের মতো কিছু আটকানো ,কার্তিক ঐ গতির মধ্যেই ঐ বলটা কি ক্ষিপ্রতার সঙ্গে নিচ্ছে সেটা সার্কাসের মতো । জানলাম ওটা কোশোণ অর্থাৎ সাবধান করা হোলো কোথায় গতি কমাতে হবে এবং কোথায় বাড়াতে হবে । ভোরের আলো সবে ফূটবে ফুটবে করছে ট্রেন রঙ্গিয়া থেকে বেশ কিছুটা দূরে তখনও , হটাৎ কার্তিকের চীৎকার দাদা ধীরে করেন , ঐ দ্যাহেণ , তাকিয়ে দেখি ঐ ভোরবেলায় একটি ভালুক তার বাচ্চা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে , দুহাত তূলে , বুকের ভেতর ক্রিকেটারদের মতো একটা ভী এড় মতো দাগ । প্রফুল্ল দা বললেন ভাগ্য যে আমরা গাড়ীতে আছি নইলে ভালুক বাচ্চা নিয়ে থাকলে খুব ডেঞ্জারাস । আমার ওসব আড় কিছু মনে হচ্ছে না , কী ভাগ্য রে বাবা !রঙ্গিয়া ণা আসতেই ভালুক তা হোলে মানসে কী ডেখবো ? তারপর আবার কাজিরাঙা জঙ্গল আছে , ও রে মঙগু ,আজ কার মূখ দেখে উঠেছিলি রে !!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন