এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভারতীয় ইতিহাসের কিছু বিস্মৃত ঘটনা: বিমান আবিষ্কার

    Partha লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ | ১০১৩০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Partha | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ১৮:০৯622952
  • ভারতীয় ইতিহাসের কিছু বিস্মৃত ঘটনা: বিমান আবিষ্কার

    নিশ্চয় মনে করানোর দরকার নেই যে আমরা রাইট ভাতৃদ্বয়কেই প্রথম বিমান আবিষ্কারের কৃতিত্ব দিয়ে থাকি। তাঁদের কিছু কৃতিত্ব আছে, সেটা অস্বীকার করে লাভ নেই। নাহলে রাইট না হয়ে লেফট বা টম ডিক হ্যারির ভাগ্যে এই কৃতিত্ব জুটত। কিন্তু ওই যে আমরা নিজেরাই নিজেদের অতীত সম্বন্ধে বেশ অজ্ঞ। আর শুনলেই বিশ্বাস করার আগে বলে উঠি এসব ফালতু কথা, সব যদি বেদেই থাকে তাহলে আমরা আবিষ্কার করিনি কেন ইত্যাদি। আসলে আমরা একটু সাদা চামড়ার গোলামী করতে পছন্দ করি। সাহেবরা বললে সব ঠিক। যদিও অনেকে জানেন "বৈমানিক শাস্ত্র"-এ শুধু তথ্য ছাড়াও "শকুনা ভিমান" বা "রুক্মা ভিমান" (সংস্কৃতে বানানটি বিমান নয় ভিমান) ইত্যাদির নকশাও দেওয়া আছে। তবু আপাতত সরিয়ে রাখা যাক "বৈমানিক শাস্ত্র"-এর কথা বা অনেকের মতে "বৈমানিক শাস্ত্র" বলে আদপে কিছু ছিল কিনা সেই কথা।

    অনেকে শুনে থাকতে পারেন লিওনার্দোর নোটবুকের কথা। সেই লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি (১৪৫২ থেকে ১৫১৯) যিনি 'কি ছিলেন' না বলে, 'কি ছিলেন না' সেটা বলাই হয়তো অনেক সহজ। চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্থপতি, সঙ্গীতজ্ঞ, গণিতজ্ঞ, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক, শারীরস্থানবিৎ (অঙ্গব্যবচ্ছেদে দক্ষ ব্যক্তি), ভূবিজ্ঞানী, মানচিত্রকার, উদ্ভিদবিজ্ঞানী, লেখক – আরও কিছু। এই ভদ্রলোক ইতালিয়ান ভাষায় পুরোপুরি উল্টোভাবে পাঁচহাজার পাতার উপর একটা নোটবুক লিখে গিয়েছেন। যার খুব সামান্য অংশই উদ্ধার বা পাঠোদ্ধার করা গেছে। অনেক আশ্চর্য্য জিনিসের সাথে লিখে গেছেন গতিবিদ্যার মুলনীতিগুলো। আজ্ঞে হ্যাঁ, বৈদিক সুত্র ছেড়ে দিন, আমরা এটাকে নিউটন সাহেবের আবিষ্কার বলেই জানি ও মানি। অবাক হচ্ছেন বা সন্দেহ হচ্ছে, তাহলে আরও বলি, মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবও তার কিছু নকশায় বলা ছিল। আগ্রহী পাঠক শ্রদ্ধেয় নারায়ণ সান্যালের "লেঅনার্দোর নোটবই এবং..." বইটি পড়ে নিতে পারেন। কি আশ্চর্য, একটা বিমানের নকশা দেওয়া হোল। এটা দিনের পর দিন বাজার থেকে পায়রা কিনে উড়িয়ে স্কেচ করা সেই লিওনার্দোর আঁকা যার নামই হয়ে গিয়েছিল 'পায়রা ওড়ানো কাপ্তেন"। .নকশাটি বিভিন্ন কারনে পরীক্ষামুলকভাবে সফল না হলেও আজকের বিমানের সাথে কতো মিল!

    আরও একটা তথ্য অন্তর্জালে খুঁজে দেখা যেতে পারে। আনুমানিকভাবে খ্রিষ্টপূর্ব ৬,০০০-এর আগে কোনসময় আমেরিকা থেকে ইজিপ্ট হয়ে ভারতবর্ষের উত্তরপ্রান্তের মধ্যে একটা বিমান পরিষেবা চলতো। অবাস্তব লাগছে, স্বাভাবিক। হিন্দু পুরাণে উল্লিখিত প্রথম বিমান - রামায়নের উত্তরখণ্ডে পুস্পক রথের কথা মনে আছে? বিশাল আকৃতির এই দোতলা বিমানটি বিশ্বকর্মা তৈরী করেছিলেন ব্রহ্মার জন্যে, পরে ব্রহ্মা এটা জামাই কুবেরকে উপহার দেন। কুবেরের কাছ থেকে এটি চুরি করেন তাঁর বৈমাত্রেয় ভাই লঙ্কারাজ রাবন। পুস্পক রথে করে রাম, সীতা, বিভীষণ এবং সুগ্রীবসহ বানরসেনা লঙ্কাবিজয় করে অযোধ্যা ফিরে আসেন। বাল্মিকি উল্লিখিত মঙ্গলগ্রহ ও কোশালার বিশাখা নক্ষত্রের অবস্থান অনুসারে লঙ্কার যুদ্ধ শেষ হয়েছিল ১৫ই নভেম্বর, ৭২৯২ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ – ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণ আমাবস্যায় রাবনের মৃত্যুর সাথে। রামায়নের সমস্ত বর্ণনা খুঁটিয়ে পড়লে এটাকে কাল্পনিক পুরাণ না বলে বাস্তব (বা ঐতিহাসিক) ভ্রমনকাহিনী বলা যায়।

    ব্যক্তিগত বিশ্বাস অবিশ্বাস সরিয়ে রেখে ফিরে আসা যাক কিছু প্রমাণিত ঐতিহাসিক তথ্যে। শিভকার বাপুজি তলপাড়ে (১৮৪৬-১৯১৬) নামে এক মহারাষ্ট্রের এক ব্যাক্তি ১৮৯৫ সালে সফলভাবে "মরুৎসখা" নামে একটি মানববর্জিত বা স্বয়ংক্রিয় বিমান উড়িয়েছিলেন প্রায় ১,৫০০ ফুট উচ্চতায়। রাইট ভাইদের বিমান উড়ানোরও আট বছর আগে। অনেকে ভাববেন যেমন হয়েছিল মার্কনি সাহেবের ক্ষেত্রে – এখানেও বোধহয় তাই। মানে তারাও বিমান আবিষ্কার নিয়ে কাজ করছিলেন আর কাজটি আগেই দাখিল করে দেন বিশ্বদরবারে। আজ্ঞে না, মার্কনি সাহেবরা কি করতেন তখন সে কথায় পরে আসছি। ১৮৯৫ সালে ব্রিটিশ সূর্য মধ্যগগনে। সিপাহীদের দমন হয়ে গেছে। দেশীয় রাজারা বশ্যতা স্বীকার করেছে বা করতে বাধ্য হয়েছে। সেই সময় এক কালা আদমির এই অভূতপূর্ব সাফল্য ইংরেজশাসক ভালো চোখে নেবার কথাই হয় না। বেশ কিছু বছর আগে বাবু রাধানাথ শিকদারের জরিপ করা শৃঙ্গের নাম হয়েছে উপরওয়ালা জর্জ এভারেস্টের নামে।

    ভারতের ইতিহাস সবসময় শাসকের ইচ্ছায় হয় বিনষ্ট বা অন্যায়ভাবে পরিবর্তিত। তলপাড়ে ছিলেন সংস্কৃত ভাষায় পণ্ডিত ও বেদজ্ঞ। একমতে 'মরুৎসখা' হল দেবী সরস্বতীর উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত (ঋগবেদ ৭।৯৬।২)। .অন্যমতে 'মরুৎ' মানে বায়ু বা বায়ুপ্রবাহ এবং 'সখা' মানে বন্ধু। তাঁর বৈদিক শাস্ত্রের মহিমা প্রমান করার প্রচেষ্টা ভারতীয় পণ্ডিতদের দ্বারা স্বীকৃত হয় – এবং তলপাড়ে বিদ্যা প্রকাশ প্রদীপ উপাধিতে ভূষিত হন। শোনা যায় এই পরীক্ষা চাক্ষুষ করার জন্য বোম্বে চৌপাট্টীর সমুদ্র সৈকতে বিশাল জনসমাগম হয়েছিল – যার মধ্যে ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ অফিসার, জাস্টিস মহাদেব গোবিন্দ রানাড়ে ও বড়োদার মহারাজা তৃতীয় সায়াজিরাও গাইকোয়াড। সফল উড্ডয়নের পরে ব্রিটিশ অফিসাররা এসে তলপাড়েকে রাজি করান (মতান্তরে ভয় দেখান) সব নকশা, গণনা ও নথিপত্র তাঁদের হাতে তুলে দেবার জন্যে। তাঁরা বলেন এইসব তথ্য ইংল্যান্ডে নিয়ে গিয়ে সারা বিশ্বের কাছে প্রদর্শন করা হবে। তা যে হয়নি, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। মনে করা হয় সব তথ্য ইংল্যান্ড হয়ে গিয়ে পৌছায় আমেরিকায়।

    অন্য আরেকটি তথ্য থেকে জানা যায়, এই পরীক্ষার মুল পৃষ্ঠপোষক ছিলেন বড়োদার রাজা। সফল উড্ডয়নের পরে তলপাড়ে তার সব তথ্য ইংরেজ শাসকদের হাতে তুলে দিতে রাজি না হওয়ায়, ব্রিটিশ সরকারের নিষেধাজ্ঞায় বড়োদার মহারাজা তলপাড়েকে সাহায্য করতে অস্বীকৃত হন। তলপাড়ের স্ত্রী বিনা চিকিৎসায় মারা যান। তলপাড়ে আর্থিক ও মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন। এই আবস্থায় মহারাজার ঋণ শোধ করার জন্য তাঁর আত্মীয়রা মরুৎসখার অবশেষ বিদেশীদের কাছে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হন। ১৯১৬ সালে অস্বীকৃত দুর্ভাগা এই পণ্ডিত নিজদেশে লোকচক্ষুর অন্তরালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

    এবার আসা যাক রাইট ভাইদের কথায়। প্লেন আবিস্কারের বা না-আবিস্কারের আগে এঁদের ছিল একটা প্রিন্টিং ও সাইকেল সারানোর দোকান। ১৮৮৫-৮৬ নাগাদ মুখে একটা হকি স্টিকের আঘাতে উইলবার গৃহবন্দী হয়ে যান। উইলবার ছিলেন লেখক। ১৮৮৮ সালে উইলবারের সহায়তায় বেশী বরাত নেবার জন্যে অরভিল একটা বড়সড় ছাপাখানা তৈরী করেন। প্রথমবার ছাপার অক্ষরে লেখা হয় 'রাইট ভ্রাতৃদ্বয়' (দ্যা রাইট ব্রাদার)। .এরপর ১৮৯৯ সাল পর্যন্ত্য রাইট ভ্রাতৃদ্বয় বেশ কিছু প্রকাশনা এবং কিছু স্বল্পস্থায়ী স্থানীয় সংবাদপত্রের কাজ করেন। ইতিমধ্যে ১৮৯২ সাল নাগাদ রাইটরা 'রাইট সাইকেল কোম্পানি' নামে বাইসাইকেল উৎপাদন ও মেরামতির ব্যবসা শুরু করেন। ১৮৯৬ থেকে ১৯০০-র মধ্যে অনেকগুলি ব্রান্ডের সেই ব্যবসাও বেশ ফুলেফেঁপে ওঠে। এরপর ১৯০৩ নাগাদ রাইট ভ্রাতৃদ্বয়ের 'তথাকথিত' বিমান আবিষ্কার। ইন্টারনেটে একটু খুঁজে দেখলে 'প্রিন্টিং প্রেস টু বাইসাইকেল রিপেয়ার সপ টু এয়ারপ্লেন' সম্বন্ধে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে। এবার আসা যাক বেশ কিছু কৌতূহলোদ্দীপক তথ্যেঃ

    ১. উইলবারের কোন প্রকৌশল শিক্ষা ছিল না এবং অরভিল উচ্চবিদ্যালয়ের গণ্ডী পার করেন নি। কিন্তু এনারা হঠাৎ সফলভাবে উড়োজাহাজের উত্তোলনের সমীকরণ আবিষ্কার করে ফেললেন! এর জন্যে কোন ইউনিভার্সিটির পরীক্ষাগারও দরকার পড়েনি। শোনা যায় ওনারা নাকি সাইকেল তৈরীর কারখানাতেই সব পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ফেলেছিলেন!

    ২. রাইট ভ্রাতৃদ্বয় এরোপ্লেন আবিষ্কার করে ফেললেন এমন একটা সময় যখন ওনাদের বাইসাইকেল তৈরীর ব্যবসা রমরমিয়ে চলছে এবং সবথেকে বেশী উত্পাদন করতে হচ্ছে!

    ৩. রাইটরা এরোপ্লেন আবিষ্কার করে ফেললেন, এদিকে প্রেস ও সাইকেল তৈরীর ব্যবসাও দারুন চলছে। বেশ কিছু মার্কিন ও ইউরোপীয়ান ধনকুবের অংশীদার হয়েছেন। যখন বৃহস্পতি তুঙ্গে তখন ১৯০২ সালে ওনারা সাইকেল ব্যবসাটি বেচে দিলেন হেনরি ফোর্ডকে!

    ৪. বলা হয় জাতে ফরাসী, কর্মসূত্রে আমেরিকান অক্টেভ চানুটে নাকি আসল এরোপ্লেন বানিয়েছিলেন। কিন্তু ওনার বয়স হয়ে গিয়েছিল বলে রাইট ভাইদের কপালে প্রথম প্লেন চালানোর সুযোগ জোটে। এটা নিয়ে সন্দেহ নেই, কিন্ত খেয়াল রাখা উচিত প্রথম প্লেন চালানো আর প্লেন আবিষ্কার এক নয়।

    ৫. মনে রাখা উচিত আমেরিকায় বসে পেটেন্ট নেওয়া সহজ হলেও তখন ভারতীয়দের অনেক কাঠখড় পোড়াতে হত, অনেক নিয়মের বেড়াজাল টপকাতে হতো, ব্রিটিশ সরকারের অনুমতি নিতে হতো। ১৮৯৬ সালে, তলপাড়ের এক বছর পর অক্টেভ গ্লাইডার বাইপ্লেন তৈরী করেন এবং নিজেও সফল উড্ডয়ন করেন। তারমানে রাইট ভাইদের আগে এক ফরাসীয় আকাশে উড়েছিলেন!

    ৬. তলপাড়ের বিমান আকাশে ছিল কয়েক মিনিট আর এর মূল উপাদান ছিল সৌর শক্তি ও পারদ। রাইট ভায়েরা আকাশে ছিলেন মাত্র ৩৭ সেকেন্ড। তবু আমরা ছেলেমেয়েদের শেখাব বিমান আবিষ্কার করেছিলেন – উইলবার ও অরভিল রাইট।

    ৭. আরও আছে! ১৮৮০ সালে আলভা এডিসন একটি বেলুনে উড়েছিলেন এবং ভাগ্যক্রমে বেঁচে ফিরে এসেছিলেন। ১৮৯৬ সালে আমেরিকান স্যামুয়েল ল্যাংলে বাস্পচালিত বেলুনে ১০০ ফুট উচ্চতায় প্রায় পৌনে মাইল পাড়ি দিয়েছিলেন। ১৯০০ সালে জার্মান ইঞ্জিনিয়ার ফার্ডিন্যান্ড ভন যেপ্পেলিন ১,১০০ ফুট উচ্চতায় উড়েছিলেন। এগুলো ছাড়াও ১৯০১ থেকে ১৯০৪-এর মধ্যে ব্রাজিলিয়ান স্যান্টোস ডি মন্টি প্রায় ১৪ টি এরোপ্লেন তৈরী করেছিলেন এবং নিজেও সফলভাবে আকাশে উড়েছিলেন রাইট ভায়েদের অনেক আগেই।

    ৮. অক্টেভের বাইপ্লেনের নকশায় একটু অদলবদল করে রাইট ভায়েরা আকাশে ওড়েন ১৯০৩ সালে। তাঁদের কপালে জোটে বিমান আবিস্কারের (!) তকমা। অক্টেভের নামেও মিউজিয়াম আছে। লিওনার্দোকে লোকে মনে রেখেছে মোনালিসা (La Gioconda) বা শেষ সায়মাশ (Last Supper) আঁকার জন্যে। তলপাড়ের নামে এখনো নিজের দেশেও একটা মিউজিয়াম বা রাস্তা হয় নি। মুম্বাইয়ের ভিলে পার্লেতে এক প্রদর্শনীতে মরুৎসখার একটি মডেল দেখানো হয়েছিল এবং হিন্দুস্থান এরোনটিক্স লিমিটেডে এই ঐতিহাসিক পরীক্ষার কিছু তথ্য সংরক্ষন করা আছে।

    তথ্যসুত্রঃ উইকিপিডিয়া; টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া (অক্টোবর ১৮, ২০০৪); ডেকান হেরাল্ড (ডিসেম্বর ১৬, ২০০৩) এবং অন্যান্য ইন্টারনেট সুত্র।

  • দেব | 212.54.176.14 | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ১৮:৩০622980
  • ইন্টারনেট থেকে সত্যিই কত কিছু জানা যায়!

    স্মল নোট। 'ভিমান' নয়, উইমান। অন্তস্থ 'ব' এর উচ্চারণটা হল 'উঅ'।
  • Don’t sell the bike shop, Orvi | 106.32.199.75 | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:৩৬622991
  • দেব | 212.54.176.14 | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:৪০623002
  • ইন্টারনেট থেকে এক্ষুনি জানলাম, আপনার ধারণা ভুল। প্রথম বিমান আবিস্কারের কৃতিত্ব রাইট ভায়েদের নয়, এমনকি তলপাড়েরও নয়, ইবনে ফিরনা নামে এক আরব মুসলিম বিজ্ঞানীর! উনি ৮৭৫ সালে বিমান আবিস্কার করেন। ভাবতে পারেন, হাজার বছর আগে!
  • কুশ | 132.164.23.227 | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:৫৬623013
  • " আনুমানিকভাবে খ্রিষ্টপূর্ব ৬,০০০-এর আগে কোনসময় আমেরিকা থেকে ইজিপ্ট হয়ে ভারতবর্ষের উত্তরপ্রান্তের মধ্যে একটা বিমান পরিষেবা চলতো।"

    একদম সঠিক তথ্য পার্থবাবু। ঐ পরিষেবার একটি ফার্স্টক্লাস টিকিটের প্রতিলিপি আমার ঠাকুর্দার কাছে ছিল। টিকিটে পষ্টো লেখা, রাম-সীতা ট্রান্স-আট্লান্টিক হনিমুন সিট বুক করেছে। ইয়ে, মানে প্লেনে করে ফষ্টিনষ্টি করতে করতে আমেরিক ভ্রমণ করেছিল আর কি।
  • PT | 213.110.246.230 | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ২০:০৭623024
  • আরো আগে নাকি আমরা পারদ দিয়ে বিমান চালাতাম?!
  • | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ২০:৪৬623035
  • আহা আরব্য উপন্যাসের সেই উড়ন্ত গালিচা একখান যদি পাইতাম!! কে না জানে সেসবও আসলে সত্য ঘটনা। :-D
  • π | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ২২:১৩623046
  • ' আনুমানিকভাবে খ্রিষ্টপূর্ব ৬,০০০-এর আগে কোনসময় আমেরিকা থেকে ইজিপ্ট হয়ে ভারতবর্ষের উত্তরপ্রান্তের মধ্যে একটা বিমান পরিষেবা চলতো।'

    পার্থবাবু নিজে এটা বিশ্বাস করেন ?
  • cm | 127.247.113.101 | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ ২২:১৭623057
  • অবশ্যই সেতো বিগব্যাং এর আগের ঘটনা।
  • Ranjan Roy | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০১:১৩622953
  • আনুমানিক ৬০০০ বিসি তে আমার পূর্বপুরুষ প্রাকৃতিক কর্ম নিষ্পাদন করিয়া হাতে গঙ্গামাটি নিয়ে শুদ্ধ হতেন অথবা তখন সাবান বা লিকুইড সোপ প্রচলিত ছিল, কেউ বলতে পারবেন?
  • Ranjan Roy | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০১:২১622964
  • জুল ভার্নের হিরো ফিলিয়াস ফগও আশি দিনে পৃথিবী ঘুরে এসেছিলেন।
    এইচ জি ওয়েলস /জুলের লেখা থেকে জানা যায় যে গত শতাব্দীর গোড়াতেই মানুষে চাঁদে গেছল, আর পৃথিবীর ভেতরে গর্ত খুঁড়ে কেন্দ্রে পৌঁছে ছিলো।
    গ্রীকপুরাণ ও ইতিহাস।দেবরাজ জিউস রাজকুমারী ইউরোপা কে পিঠে করে নিয়ে সমুদ্রে ডুব মেরে পাতালে চলে যান। সাবমেরিন তখনই আবিষ্কার হয়েছিল,ধর্ষণ তখনও হত। আজকে কিছুই নতুন নয়।
  • π | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৪:৩৩622972
  • ৬০০০ বিসি তে কেমন জানি রানারা গন্ধ ঠেকছিল।

    যাই হোক, তলপডের ক্লেইম বিষয়ে আপনারই সূত্র উইকিতে গিয়ে এটা পেলাম যে !
    However, this claim is not supported factually since its technical basis has been deprecated by researches into the technological feasibility of such flights Indian Institute of Science, Bangalore

    (Mukunda, H.S.; Deshpande, S.M., Nagendra, H.R., Prabhu, A. and Govindraju, S.P. (1974). "A critical study of the work "Vyamanika Shastra"". Scientific Opinion: 5–12)

    এটার কোন উল্লেখ তো আপনার লেখায় পেলাম না !

    টাইমস অব ইন্ডিয়ার আর্টিকল নিশ্চয় এইটিঃ
    http://m.timesofindia.com/articleshow/msid-890055,curpg-1.cms

    এখানেও ওটার উল্লেখ নেই। আর পারদের কথা এখানেও আছে !!
  • Partha | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৩৯622973
  • Name: দেব

    ধন্যবাদ। ঠিক ওটা 'উঅ' ই হবে।
  • Partha | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৪৪622974
  • Name: দেব

    ইবনে ফিরনা-র ব্যপারটা জানতাম না। দেখলাম। ধন্যবাদ।
  • Partha | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৪৮622975
  • Name: কুশ

    আপনার ঠাকুরদা সম্বন্ধে কিছু বললাম না। ব্যাপারটা ঠিক সুস্থ রুচির হবে না। বর্ণনা অনুসারে ফার্স্টক্লাস-এর মতো কিছু ছিল না। সব যাত্রী বসে যাত্রা করতেন, যেমন ট্রাম বা বাসে।

    "আমেরিকা থেকে ইজিপ্ট হয়ে ভারতবর্ষের উত্তরপ্রান্তের মধ্যে একটা বিমান পরিষেবা" নিয়ে পড়ে লিখবো। আশা করি কিছু মন্তব্য না হোক, কিছু ব্যঙ্গ বিদ্রূপ জুটবে। কি বলেন?
  • Partha | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৫০622976
  • Name: PT

    ইউটিউব লিঙ্ক তাই তো বলছে। ভিডিওটার নিচে বিবিসি বা সিএনএন লেখা থাকলে আমাদের বিশ্বাস করতে সুবিধে হবে। আর না হয়ে কোন ভারতীয় চ্যানেল হলে বেশ সন্দেহ হবে। :)
  • Partha | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৫৮622977
  • Name: দ

    কে জানে, অসম্ভব নয়। ব্যবিলনের শুন্য উদ্যান আমরা তো এখনো বানাতে পারি নি। অথবা কয়েক হাজার বছর আগে বানানো সেই পারস্য দেশের মুভি ক্যামেরা। গিজার পিরামিডের রহস্য, পৃথিবীর জন্ম, প্রানের সৃষ্টি, ঈশ্বর কণা, ভুতুড়ে কণা। তাই না?
  • Partha | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:০০622978
  • Name: π

    নিজেকেই নিজে বিশ্বাস করে উঠতে পারলাম কই? আপনি পারেন? তবে হ্যাঁ, অবিশ্বাস ছিল পুরোপুরি, এখন মনে হয় বিশ্বাস না হলেও পুরোপুরি অবিশ্বাস হয়তো করা যায় না।
  • Partha | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:১১622979
  • Name: Ranjan Roy

    সুত্র বলে এটা প্রমানিত যে, ৫০০০ বছর আগে ক্ষার, দারচিনি আর জল দিয়ে সাবান তৈরী হতো ব্যবিলন ও পারস্য দেশে। পশম ও সুতো পরিষ্কার করার জন্যে। তার আগে সাবান ছিল কিনা সেটা বিশ্বাস ও অবিশ্বাস দুটোই করতে পারেন। তবে শ্রুশ্রুত, পাণিনি এই রকম অনেক জিনিসের ব্যবহার উল্লেখ করে গেছেন। তবে সেটা আপনার প্রশ্ন অনুসারে টয়লেটে ছিল কিনা জানিনা। হয়তো তখন রিঠা বা গঙ্গা মাটি ব্যবহারটাই হাইজেনিক মনে হতো। এখনকার মতো জল ছাড়া কাগজে মুছে স্যুট প্যান্ট পড়ে নেওয়াটা আলট্রা মর্ডান মনে হতো না। :)
  • Partha | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:১৭622981
  • Name: π

    আপনি মশাই আদর্শ ভারতীয় - আমার মতো। সন্দেহ হল ওই যে ব্ল্যাক নিগার মানে তলপাড়ের উপর। তাই বেদ মানলেন আমেরিকান তথ্য মানে উইকিকে। ভিয়েতনামের ইতিহাস, নেতাজী, গালফ ওয়ার বা এলটিটিই নিয়ে পড়ে দেখবেন - ইতিহাসের কতো পিণ্ডি চটকানো আছে।

    তবে ওই যে বললাম, এতো পড়েও রাইটদের উপর কোন সন্দ হল না। হবে কি করে? সাহেব মানুষ তো?

    আর হ্যাল নিশ্চয় পাগল ছাগলদের জায়গা নাহলে তলপাড়ের পরীক্ষার নথি সামলে রাখে। কি বলনে?
  • siki | 132.177.178.135 | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৭:৫৫622982
  • পলাশীর প্রান্তর বড় কঠিন জায়গা ...
  • π | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:১৮622983
  • আপনিও তো উইকি থেকেই তথ্য নিয়েছেন !
    এনিওয়ে, আমি যেটা লিখেছি, তার একটা তথ্যসূত্র আছেঃ
    Mukunda, H.S.; Deshpande, S.M., Nagendra, H.R., Prabhu, A. and Govindraju, S.P. (1974). "A critical study of the work "Vyamanika Shastra"". Scientific Opinion: 5–12

    এটা পাওয়া গেলে ভাল হত। কিন্তু আপনি এটা বাদ দিলেন কীসের ভিত্তিতে, সেটাই জানতে চাইছি।তলপাড়েকে নিয়ে যেগুলো লেখা, মানে আপনি যেগুলো লিখেছেন, সেগুলো ইতিহাসের পিণ্ডি চটকানো নয়, সেটাতেই বা শিওর হলেন কীকরে ?
  • Partha Pratim Roy | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:২৮622984
  • Name: π

    এটাই তো ভুল করেছি। কোন ভারতীয়র আবিষ্কার কোন আসলে সাহেব করেছিলো বললে এতো মুস্কিল হতো না। তাই তো?

    আমি অনেক কিছুই জানিনা, অনেক কিছু মানিনা, তাই সেসব বাদ গেছে। আর বাকিগুলোর সুত্র দিয়ে যা বুঝেছি তাই লিখেছি। ফালতু মনে করে বাদ দিতেই পারেন। এতো আগ্রহ দেখিয়ে লাভ নেই।

    ইতিমধ্যে রাইট ভাইদের গোঁজামিলটা একটু ঘেঁটে দেখেছেন। না সাহেব বলে সেটা নিয়ে তদন্ত বাদ দেওয়াই ভালো?
  • π | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:৩৪622985
  • না তো, একটা নতুন জিনিস, যেটা ডকুমেন্টেড নয়, সেটা নিয়ে বললে তো তথ্য প্রমাণ চাওয়া হবেই। আর বিপরীতে কোন তথ্য প্রমাণ থাকলে সেটা ভুল কেন, সেটাও জানতে চাওয়া হবে। এটা তো যুক্তি পরম্পরা অনুযায়ীই আসে।
    আর আগ্রহ দেখাবো কি দেখাবো না, সেটা তো আমার ব্যাপার। ওপেন ফোরামে লেখা যখন, তখন পাঠককে আগ্রহ দেখিয়ে লাভ নেই বলেও তো লাভ নেই ঃ)
  • π | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:৩৬622986
  • আর সেই তথ্য প্রমাণ, আজ উল্টোটা হলেও চাওয়া হত। মানে, আজ ইতিহাস বইয়ে তলপাড়ের নাম থাকলে, আর এইভাবে রাইট ভাইদের গল্প উঠে আসলে, সেই নিয়েও চাওয়া হত। এর মধ্যে কালো সাদা চামড়া, আদর্শ ভারতীয় টেনে কোন লাভ নেই।
  • T | 24.139.128.14 | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:৪৮622988
  • পার্থবাবু, গ্লাইডার কি জিনিস, পাওয়ারড ফ্লাইট কি জিনিস আর পাওয়ারড কন্ট্রোলড ফ্লাইট কি জিনিস আগে আপনি সেটা ভাল করে জানুন। রাইট ব্রাদার্স সংক্রান্ত চাট্টী এলোমেলো বক্তব্য রাখার আগে একটু পড়াশোনা করে নিন। একটু জেনে নিন এরোপ্লেন বানানোর জন্য সাইকেল বানানোর অভিজ্ঞতা এবং সংবাদপত্র সংক্রান্ত ঘটনা কিভাবে কাজে এসেছিল। সময় থাকলে বিশপস বয়েজ পড়ে দেখতে পারেন।
  • T | 24.139.128.14 | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:৫১622989
  • পালভৌমিকিতে পাঠিয়েছি।
  • π | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:৫৪622990
  • দেখছি। থ্যাংক্স।

    এর মধ্যে এইটা দেখলাম।

    এখানে ৬ঃ০০ মিনিটের পর থেকে এই পেপারটা থেকে কোট করে বলা আছে। পার্থবাবু, কোন কাউন্টার ?
  • Atoz | 161.141.84.239 | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:৫৫622992
  • আরে আমি তো পারদ আর সৌরশক্তির বিমান শুনে একেবারে উলুতপ্লুত হয়ে গেছিলাম। ঃ-)
    পারদ জিনিসটা এই ক্ষেত্রে কীভাবে কাজে লাগতে পারে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন