এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • শুধু ডকুমেন্টেশনের জন্যে

    Abhyu
    অন্যান্য | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ | ৫০৫৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 85.137.11.211 | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ১৮:২৩654152
  • কিছু জিনিস ভাটে হারিয়ে যাওয়া ঠিক না, তাই এই টই। এর আগেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে মনে হয়েছে, এবার টইটা খুলেই ফেললাম।

    ------------------
    name: সে mail: country:

    IP Address : 203.108.233.65 (*) Date:31 Oct 2014 -- 02:03 PM

    হ্যাঁ, যা বলছিলাম। নব্বই দশকের গোড়ার দিকে সোভিয়েত ইউনিয়নে আমার মেয়ের জন্ম হয়। মেয়ের মাতা ও পিতা দুজনেই ভারতীয় নাগরিক এবং দুজনেই স্বেচ্ছায় অবিবাহিত। কোনো রেপ নয়, বেশ্যাবৃত্তি নয়, বিয়ের আশ্বাস দিয়ে যৌনসুখ নিয়ে তারপরে প্রবঞ্চনা, ইঃ কোনো কিছুই নয়। সবটাই ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত এবং প্ল্যান করেই একটা শিশুকে দুনিয়ায় আনা। শিশুটিকে ভালোবেসেই।
    জন্মের পরে ওদেশ থেকে সঙ্গে সঙ্গে জন্মপত্রিকা দিয়ে দিলো, রীতিমতো সবুজ মলাটের বাঁধাই করা পুস্তিকা। ইংরেজিতে নয়। ওদেশের দুটি ভাষায়। সেখানে বাপের ও মায়ের নাম,পদবী, নাগরিকত্ব রয়েছে, শিশুর জন্মস্থান (এইটে সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট জিনিস), জন্মতিথি ও শিশুটির নাম ও পদবী। অবিবাহিত মা হিসেবে কোনো ডিস্‌ক্রিমিনেশন পাইনি, বরং অন্যান্য বিবাহিত মায়েদের মতো ই সন্তানের জন্ম দিয়ে গর্বিত, আনন্দিত, অল্প কন্‌ফিউজ্‌ড্‌ ছিলাম।
    এরপরে ভারতীয় কনসুলেটে যেতে হয়েছিলো (এইটে বোধহয় ভারতীয় দূতাবাসের সেক্সি স্টোরিজ এ যাবে) সেখানে সেই হোয়াইট্‌নারখ্যাত সৈনীজি খুব তোয়াজ করে বসালেন (সেটাই প্রথম আলাপ ওঁর সঙ্গে) চা এলো, রেজিস্টার বই এলো, সব লেখা হলো সেখানে বার্থ সার্টিফিকেট থেকে, এবং পাসপোর্টে মেয়েকে ইন্‌ক্লুড করা হোলো। প্লাস ভারতীয় দূতাবাস জন্মের রেকর্ড নথিভূক্ত করল। একটা ইংরিজি কপিও দিলো। সেটা কিন্তু বার্থ সার্টিফিকেট নয়, কারণ বার্থ সার্টিফিকেট দেবার অধিকার তাদের নেই, সেই অধিকার রাষ্ট্রের এবং রাষ্ট্র তা দিয়ে দিয়েছে। রাষ্ট্র কোনো শিশুকেই ভেদাভেদ করে না। সেই ইংরিজি বার্থ রেজিস্ট্রেশন নামক কাগজটিতে মাতা পিতার নাম পেশা (দুজনেই ছাত্র) স্থানীয় ঠিকানা সমস্তই লেখা ছিলো। ভারতীয় দূতাবাস কোনো ঝামেলা করে নি। খুব ভদ্র ব্যবহার করেছে।
    প্রবলেম হোলো দেশে ফিরে। পাসপোর্ট থেকে প্রথমে বাচ্চার নাম ডিলিট করা ও বাচ্চার নতুন পাসপোর্ট বানানোর সময়ে। এটা ১৯৯৮ সাল। নাম ডিলিট করতে সময় লাগল কারণ বিদেশ থেকে ইশ্যুড পাসপোর্ট বলে। এবার বাচ্চার নতুন পাসপোর্ট বানাতে গিয়ে কেলো।
    বাপ মা দুজনের পাসপোর্ট চাই এবং সেখানেই গণ্ডগোল।
    বাপ ও মা যে পরষ্পরের সঙ্গে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ নয় সেটা পাসপোর্টেই পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, ম্যারেজ সার্টিফিকেট ও নাই, এরকম সময়ে "বুদ্ধিদাতা"র অভাব হয় না। কেউ বলল, লিখে দিন বাপ মরে গেছে, ফেক ডেথ সার্টিফিকেট দেখিয়ে দিন, কেউ বলল অন্য কাউকে বাপ খাড়া করে পাসপোর্ট অফিসে মুখ দেখিয়ে আনুন (যদিও তার পাসপোর্ট সম্পর্কে কবি নীরব), কেউ বলল ফেক এফিডেভিট বানিয়ে ফেলুন (এইটে খুউউউব সোজা কাজ যদিও), এইরকম নানা মুনি নানান জ্ঞান ফলালেন।
    ওঃহো, শিশুটির পিতার সঙ্গে তখন সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে তাই সবচেয়ে সহজ পন্থা, অর্থাৎ তাকে পাসপোর্ট সহ উপস্থিত করাটা মুশকিল হয়ে গেল। কিন্তু সেখানেও ঘাপলা হোতো পরে জেনেছি। সে বেচারি বিপদে পড়ে যেত। বিয়ে করা যেহেতু পুরুষের কর্তব্য, এবং সে কেন বিয়ে করেনি এই "দোষে" তার জীবন নাজেহাল হয়ে যেত। ভাগ্যিস তাকে সেদিন খুঁজতে যাই নি!
    যাগ্গে, আমি কোনো অবৈধ পথ নিলাম না, যদিও শিশুটির স্ট্যাটাস "অবৈধ" হয়ে রয়েছে মহান ভারত ও তার সমাজ ও তার জনগনের কাছে।
    পাসপোর্ট অফিস ব্রেবোর্ণ রোডে। দালালে ভর্তি। ফর্ম নিলাম। ফিলাপ করতে গিয়ে দেখি শাঁখের করাত। ঐ ডেটা ছাড়া একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক মানুষের পাসপোর্ট বানানো নামুমকিন।
    ট্র্যাভেল এজেন্ট ধরলাম। আনওয়েড মাদার দেখলেই ভারতীয় পুরুষদের (আরে সবার নয়, সবার নয়!) খুব সেক্স চাপে সেটা প্রত্যক্ষ করতে করতে ঘেন্না ধরে গেল। প্রায় হাল ছেড়েই দিয়েছি এমন সময় একটা কাণ্ড হলো।

    name: সে mail: country:

    IP Address : 203.108.233.65 (*) Date:31 Oct 2014 -- 02:36 PM

    একটা নয়, অ্যাক্‌চুয়ালি দুটো কাণ্ড।
    কাণ্ড একঃ
    তখন বিদেশে যাবার প্রচুর অফার আসছে কাজের জন্যে, ভালো টাকা। কিন্তু মেয়েকে রেখে তো যেতে পারব না। মেয়ের যে পাসপোর্ট নেই!
    তো একটা কোম্পানী এরকম বাইরে পাঠাবেই (অ্যামেরিকায়) বলে চেপে ধরেছে, তখন তাদের এইচারের কাছে বললাম, দেখুন এই হচ্ছে সমস্যা। তিনি এক উকিল বাৎলে দিলেন, আপনি শুক্লাদেবীর সঙ্গে দেখা করুন। এর আগেও উকিলের পরামর্শ নিয়েছি কিন্তু তাঁদের টেন্ডেন্সি ভালো ছিলো না। সকলেই হাইকোর্টের উকিল।
    শুক্লাদেবী একটা পয়সা নিলেন না। শুধু বললেন, আপনি ফর্ম তুলেছেন?
    তুলেছি।
    দেখি।
    দেখে টেখে বললেন, যে পার্টগুলো ফিলাপ করতে পারছেন না, সেগুলো ব্ল্যাঙ্ক রেখে সাবমিট করুন।
    কিন্তু ওরা তো মিলিয়ে দেখবে! কাউন্টারেই জমা নেবে না।
    আলবাৎ জমা নেবে। আপনি জমা দিয়ে আসুন। আর শুনুন পাসপোর্ট ফর্মের "অ্যানেক্স্‌ কে"টা খুঁটিয়ে পড়তে হবে। ওতেই সলিউশান পাওয়া যাবে।
    ফর্ম জমা দিয়ে এলাম।
    কি আশ্চর্য, কাউন্টার ক্লার্ক কিচ্ছু টের পেল না।
    এর পরে আমি বিদেশে গেছলাম অল্প সময়ের জন্যে (লেস্‌ দ্যান অ্যা উইক), ফিরে এসে দেখি পাসপোর্ট অফিস থেকে ডেকে পাঠিয়েছে। রীজনঃ মাদার্স নেম।
    চিঠি পড়ে আমি তাজ্জব।
    যাইহোক, মেয়েকে নিয়ে ব্রেবোর্ণ রোডে গেলা। মেয়েতো সমাজের এসব নোংরামি জানে না, তাকে শিখিয়েও কাজ নেই, তাই সে কেরাণীবাবুর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করল, হাতজোড় করে নমস্কারও করল।
    তারপরে শুরু হলো ইন্ডিয়ান পদ্ধতিতে মজা লোটার এপিসোড।
    আপনার বাচ্চাটা কেমন করে হোলো? (ঘরে আরো জনা আট দশ লোক টেবিল ঘিরে এই আলকাপ নাটকটার রস নিতে মুখিয়ে রয়েছে)
    নর্ম্যাল ডেলিভারি, নো কম্প্লিকেশন।
    (প্রথমে একটু অবাক, তারপরে সামলে নিয়ে সেই কেরাণী বাবুটি আবারো) আরে তা নয়? মেয়ের বাপ কে?
    লিখে দিয়েছি তো ফর্মে।
    হ্যাঁ কিন্তু বাপের পাসপোর্ট কোথায়? তার সঙ্গে আপনার বিয়ে হয়েছিলো কে?
    এবার মেয়ে উত্তর দিলো - না, আমার বাবা মায়ের বিয়ে হয় নি।
    কেরাণী বাবুরা ও উত্সুক দর্শকেরা বিষম খেলেন।
    তুমি চুপ করো।
    আমি কী কল্লাম? (মেয়ে দুঃখিত মুখে বলে)
    না আমাদের বিয়ে হয় নি।
    তাহলে তো ঝামেলা আছে, দেখুন সবকিছুরইতো একটা ইয়ে আছে, আমাদের দেশে এসব জিনিস চলে না। এটা তো ফরেন নয়।

    মোটকথা আমাদের খেদিয়ে দিলো সেদিন।

    কাণ্ড দুইঃ
    ইন্টারনেট চ্যাটের মাধ্যমে এক আই এ এস অফিসারের সঙ্গে আলাপ হয়েছিলো। চিঠির গল্প তাঁকে বললাম। ভদ্রলোক খুব পরোপকারী, বললেন এক কাজ করুন আমার অফিসে আসুন কালকে।
    (এই অফিসের উল্লেখ ঠিকানা সহ, পরে নবারুণ ভট্টাচার্যের কাঙাল মালসাটে পেয়েছিলাম) ভদ্রলোক তখন ছিলেন না, ইডেনে ভারত অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ম্যাচ দেখতে গেছিলেন। কিছুটা ম্যাচ দেখে তারপরে দুপুরের দিকে এলেন। বললেন এক কাজ করুন, রিজিওনাল পাসপোর্ট অফিসারের সঙ্গে ডিরেক্ট কথা বলুন।
    সেখানে আমায় ঢুকতে দেবে কেন? আপনি আমার কার্ড নিয়ে যান, ওটা দেখালে দেবে।
    সত্যিই দিলো।
    আই এ এস দের একটা (বা একাধিক) নিজস্ব লবি থাকে।
    আরপিও খুব যত্ন করে বসালেন আমাকে। কেরাণীবাবুকে ডেকে পাঠালেন।
    কেরাণীটি তো আমায় দেখেই চিনে ফেলে, ও ম্যাডাম আপনি? হেঁ হেঁ।
    আইয়ে! (আরপিও বলনেন) প্লীজ কাম ইন্‌।
    কেরাণী তখন অধোবদনে দাঁড়িয়ে।
    শীট ডাউন! (এইরকম উচ্চারণ করলেন আরপিও কেরাণীর উদ্দেশ্যে)
    কেরাণীবাবু বসলেন আমার পাশের চেয়ারে।
    দেখুনদিকি, আপনি সেদিন এলেন তো, মনে আছে। ইয়ে..
    ফাইল লেকে আইয়ে।
    নিমেষের মধ্যে ফাইল এসে গ্যালো।
    অ্যানেক্স K নাকি J, ঠিক মনে পড়ছে না, সেটা ফীলাপ করলাম।
    থ্যাঙ্কিউ।
    কিন্তু এখানেই শেষ নয়, এপিঠ ওপিঠ লাগবে কোর্ট থেকে। সেই এপিঠ ওপিঠের কথা (ভেতরে কী কী লেখা থাকবে) সেটা বলে গেলেন কেরাণীবাবু (ভয়ঙ্কর ইংরিজি, অথচ উনিতো লার্নিং ইংলিশের বহু বহু আগের জমানার লোক)। আমি টুকে নিয়ে, ধন্যবাদ জানিয়ে বেরিয়ে এলাম।
    নেক্স্‌ট্‌ গন্তব্য কোর্ট।

    name: সে mail: country:

    IP Address : 203.108.233.65 (*) Date:31 Oct 2014 -- 02:56 PM

    কোর্ট হচ্ছে খুব নোংরা জায়গা। এফিডেভিটের নন্‌ জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পেপার সেখানে ব্ল্যাক করা হয়, টাইপিস্টদের কাছেই থাকে। ওদের কাছেই দালাল মুহুরি থাকে যারা সেই এফিডেভিট ফার্স্ট ক্লাস মেট্রোপোলিটান ম্যাজিস্ট্রেট কে দিয়ে সই করিয়ে আনে সঙ্গে অশোকস্তম্ভের সীলমোহর।
    কিন্তু মুহুরি ও দাললারাও এই কেস নিতে সাহস পেলো না।
    হাকিম খুব রাগী লোক কিনা।
    রাগী হাকিম আনওয়েড মাদারের কাগজপত্র দেখলে যদি আরো রেগে যায়।
    আমাকে অ্যাপিয়ার হতে হবে।
    অ্যাপিয়ার হলাম।
    ভগবানের মতো ক্ষমতাবান হাকিম বসে আছেন, একটার পর একটা এফিডেভিট তার হাতে সাপ্লাই করছে গুন্ডামতন একটা লোক, তার কথা বলার ধরণ, স্বভাব আচরণ, অত্যন্ত কদর্য, আবার হাকিমের সঙ্গে খুব মিষ্টি ব্যবহার করছে। লোকটা বোধয় পেশকার শ্রেণীর। ঘুষের টাকাটা ওকেই দিতে হয় দালালের মাধ্যমে। ওটাই নিয়ম। তারথেকে ভাগাভাগি হয়ে হাকিমের পকেটেও যায়।
    ঘুষ ম্যান্ডেটরী, ঐ টাইপিস্ট থেকে শুরু করে, নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পেপারের টাকা, মুহুরির ফি, উকিলের ফি, সমস্তর মধ্যেই ঘুষটা মাস্ট, ওটা নিয়েই হিসেবটা করা থাকে। ওটা না দিলে এফিডেভিট হবে না। হুজুর রেগে যেতে পারে। রেগে গেলে পুরো কাগজ ছিঁড়ে কুটিকুটি করে দেবেন, নয়ত কালি দিয়ে কেটে দেবেন, তখন ফের আসতে হবে আবার গোড়া থেকে সব করতে হবে। হুজুরের সময় নষ্ট করা চলবে না।
    আমারো সমস্তই ইন্‌ক্লুড করা ছিলো মনে হয়, নইলে ঐ অবধি পৌঁছতেই পারতাম না। মুহুরির ফি তেই সব ইন্‌ক্লুডেড ছিলো। কিন্তু তাও আমার বিপত্তি হোলো।
    আমার কাগজটা যেই গুণ্ডামত পেশকার হুজুরের হাতে দিলো, হুজুর তো বাক্‌রহিত!
    ইশারায় পেশকার আমায় হুকুম করল সমনে আসতে। সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম।
    হুজুর চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে বলছেন, এখানে কী লেখা আছে? বিয়ে না করে বাচ্চা হয়েছে?
    হ্যাঁ।
    কী?
    ইয়েস।
    কেন?
    (বোঝো! ইচ্ছে করছে ঝ্যাঁটা মারি, কিন্তু সেসব ইচ্ছে গোপন করে বললাম) ওটা আমার সিদ্ধান্ত।
    কেন?
    (আমি চুপ)
    আপনার প্রোফেশান কী? (পাশের সেই পেশকারের দিকে জিজ্ঞাসু চোখে চোখে কথা)
    চাকরি করি, প্রাইভেট অফিসে।
    না স্যার, প্রস্টিটিউট নয় (পেশকার বললেন)
    এরপরে তিনি (হুজুর) আমাকে কিছু শব্দ ঐ কাগজেই হাতে লিখে দিতে বলেছিলেন। লেখা হয়ে গেলে সই ও অশোকস্তম্ভ নেমে এলো কাগজের ওপরে।
    সেটা নিয়ে দৌড় দৌড় দৌড় ব্রেবোর্ণ রোড।
    সেই সন্ধ্যেয় পাসপোর্ট বানিয়ে তবে শান্তি।

    মেয়ে প্রতিজ্ঞা করেছিলো যেমন করে হোক এই জঘন্য দেশের নাগরিকত্ব সে ত্যাগ করবেই। মেয়ে তার কথা রেখেছে।

    --------
  • Abhyu | 85.137.11.211 | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ১৮:২৫654172
  • name: সে mail: country:

    IP Address : 203.108.233.65 (*) Date:31 Oct 2014 -- 03:18 PM

    মোস্ট ইম্‌পর্ট্যান্ট পয়েন্ট ভুলে মেরে দিয়েছি।
    ঐ পাসপোর্টে ফাদার্স নেম ব্ল্যাঙ্ক ছিলো।

    মেয়ে জীবনে একটিবার মাত্র ভারতীয় পাসপোর্ট ব্যবহার করেছিলো, দিল্লীর ইমিগ্রেশন পেরোতে।
    সেই ইমিগ্রেশনে ওকে আটকে দেয়।

    সেটা অন্য গল্প।
  • কল্লোল | 111.63.76.216 | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ১৯:১৭654183
  • সে কে একটা মস্তো কুর্ণীস।
  • ranjan roy | 132.176.176.96 | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ১৯:৪০654194
  • পায়ের ধুলো!
  • ন্যাড়া | 172.233.205.42 | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ২১:২৬654205
  • "সে" হয়তো শব্দটা অপছন্দ করেন, তাও বলি, যে ফেমিনিজমের সামনে মাথা নোয়ানো ও পেছনে দাঁড়ান যায় - এ সেই জিনিস। চতুর্দিকে ভেজাল দেখে দেখে হেজে গেলাম।
  • তাপস | 126.203.182.216 | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ২১:৪৫654216
  • কিছু ঘটনা কাহিনি হয়ে যায় - এটা সেরকম একটা, অন্তত আমার কাছে । কাহিনিটা চারিয়ে যাক, ছড়িয়ে যাক !
  • - | 109.133.152.163 | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ২১:৪৭654227
  • ব্যাতিক্রম হিসেবে কিছু বলার নেই, কিন্তু নিয়ম হয়ে গেলে খুবই জটিলাবস্থা।
  • ranjan roy | 132.176.142.122 | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ ২৩:২৭654238
  • এটা নিয়ম কি ব্যতিক্রম--- এই প্রশ্নটাই কোন আগামীদিনে হয়ত অপ্রাসংগিক হয়ে যাবে--সেই অপেক্ষায় আছি।
  • 0 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ০০:২০654249
  • ন্যাড়া, নিজের স্বাধীনতার ভাবনাটুকুনিও ট্যাগ্‌ড্‌ হবে?:-( বাকি, অসুবিধেয় পড়া যে কারুর সরকারী দফ্তরগুলোতে অসহায় ছুটোছুটি আর নাহক হয়রানি।
    দেখার চোখ, অ্যানালিটিকাল চিন্তা, আর লেখা - অসা :-)
  • - | 109.133.152.163 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ০০:২০654153
  • সে আগমী যে অনন্ত ঃ-)
    জটিলতাটুকুই অপেক্ষার সার।
  • Sumit | 102.96.236.186 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ০১:২৭654163
  • সে মেয়ের পাসপোর্ট বানানোর সময় কিছু ত্যাদর ট্র্যাভেল এজেন্ট এর পাল্লায় পড়লেন যাদের আনওয়েড মাদার দেখলেই খুব সেক্স চাপে। তাপ্পর শুক্লাদেবী, ভালো উকিল। আবার এক ত্যাদর কেরানী। তাপ্পর ভালো আই এ এস অফিসার। তাপ্পর ভালো আরপিও আর অ্যানেক্স K নাকি J, ফীলাপ। তাপ্পর হাকিম, যিনি কনফার্ম করলেন Unwed মা প্রস্টিটিউট কি না। তাপ্পর সই, অশোকস্তম্ভ, পাসপোর্ট - আর মেয়ের
    এই জঘন্য দেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ । পায়ের ধুলো!
  • Tim | 188.89.103.65 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:০৯654164
  • কোর্ট কিরকম নোংরা জায়গা আর আইনব্যবসায় থাকা জনতা কি প্রজাতি সে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থাকলেই একমাত্র বোঝা সম্ভব।
    এই লড়াইগুলো, যত প্রশংসনীয়ই হোকনা কেন, করতে হওয়ার কথা না। শেষমেশ এই জাঁতাকল থেকে যে মুক্তি যে পাওয়া গেছে, সেটাই একমাত্র ভালো খবর।
  • dd | 132.172.62.20 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৩৯654165
  • TOI'র আজকের এডিশনে ১৩ নংপাতায় খপোরটা আছে।
    কিসুতেই লিং দিতে পাল্লেম না।

    Unwed moms only need childs' birth certficate to apply for passport : MEA

    গর্মেন্ট থেকে বলা হয়েছে যে কোর্টকে জানাতে হবে যে মা ধর্ষিতা কি না- সেই প্রসংগে
    ..... "I am shocked that you would consider this the position of government of India"sais MEA spokesperson Syed Akbaruddin

    উনি কইলেন গর্মেন্টের রুল তো পরিষ্কার। বাবার নাম ফাঁকা রেখে মাকে একটা এপিঠোপিঠ করতে হবে, বার্থ সাট্টিফিকেটের কপি দিতে হবে। ব্যাস। আর কিসু চাই না।

    কিন্তু বাচ্চার কাস্টডি যদি আনওয়েড ফাদারের হয় তাইলে কি হবে? কেউ জানে?

    প্লাস কোনো সহৃদয় ব্যক্তি লিংঅটি তুলে দিতে সকলেই নিজে নিজে পড়তে পারবেন।
  • - | 109.133.152.163 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৫৯654166
  • ভারতে আনোয়েড ফাদার বাচ্চার কাস্টডি পায় নাকি?
  • jhiki | 135.161.19.66 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:০৮654167
  • আনওয়েড ফাদারকে বোধহয় সবার আগে বাচ্চটিকে দত্তক নিতে হবে।

    এরকম তো হতেই পারে, কোন আনওয়েড কাপলের মহিলাটা মারা গেলে বা, সঙ্গী-সন্তান ছেড়ে দিলে।
  • jhiki | 135.161.19.66 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:১৩654168
  • বার্থ সার্টিফিকেটে নাম থাকলে, বাচ্চাকে দত্তক নেওয়ার প্রয়োজন থাকবেনা।

    -, লিয়েন্ডার পেস তো আনওয়েড ফাদার, মেয়ের কাস্টডির জন্য লড়ছে, ভারতেই।
  • - | 109.133.152.163 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:২৪654169
  • ঝিকি, কিছুদিন আগে সুইডেনের কাপলের বাচ্চা নিয়ে ঝামেলা হল না? তো সেই সময় পড়েছিলুম (মনে হচ্ছে) বাবা ঐ বাচ্চাকে নিতে পারবে না। তখন ঠাকুমা ইত্যাদি আছে বলা হচ্ছিল। যদিও ঐ কাপল ম্যারেড ছিলেন, তবুও নারীস্নেহহীন পরিবেশে বোধহয় বাচ্চার কাস্টডি দেওয়া হয় না বলেই পড়েছিলাম -- মনে হচ্ছে।
    এবং মনে হওয়াটা ভুল হওয়া খুবই সম্ভব।
  • jhiki | 135.161.19.66 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৩৬654171
  • ভারতে বাচ্চার ভালো থাকা নিয়ে সরকার ভাবে না ঃ(

    অন্য কেউ চ্যালেঞ্জ না করলে আনওয়েড বাবা বাচ্চার কাস্টডিতেই থাকবে, কেউ চ্যালেঞ্জ করলে তখন বাচ্চার কীসে ভালো সেসব তর্ক শুরু হয়।
  • - | 109.133.152.163 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৪৭654173
  • বুঝ্লুম, ঝিকি ঃ-)
    শুধু আপনার সেকেন লাইনটা, বাবার কাস্টডিতে বাচ্চা, উল্টোটা না। হয়ত।
    ডিঃ মঃ
  • hu | 188.89.103.65 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:২৭654174
  • সে-দিকে কুর্নিশ। সে-দির কন্যাকেও। শিক্ষিত, উদার বাপ-মায়ের সংকীর্ণ, স্বার্থপর সন্তান খুব কম দেখা যায় না তো! সে-দির লড়াইকে একজনও যদি সহজ করে দিয়ে থাকে সে এই পারিজাত ফুলটি। টিম ঠিকই লিখেছে। এই লড়াইটা করতে হল এটাই একটা লজ্জার বিষয়। তবু এই লড়াইটা যে একজন দাঁতে দাঁত চেপে লড়ল, সহজে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার কোন পথ নিল না এটাই মন ভালো করে দেয়।
  • ranjan roy | 132.176.143.102 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ২০:২০654175
  • হু ও টিমকে ক।

    কিন্তু ঝিকি, সে'র ক্ষেত্রে মেয়েটি মায়ের কাছে সুখেই ছিল। সাধারণতঃ ছোট বাচ্চার কাস্টডি মায়েরাই পায়। বাবাকে দেখা করতে দেওয়া হয় এই পর্য্যন্ত। তাই লিয়েন্ডারকে লড়তে হচ্ছে।
    বাবাকে কাস্টডি পেতে হলে কোর্টে প্রমান করতে হবে যে মা বাচ্চার আপব্রিংগিং এ অপারগ। আর্থিক, সময় দেওয়, মায়ের পেশা এই সব পয়েন্ট তুলে।
  • jhiki | 149.194.228.39 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ২০:৩৩654176
  • রঞ্জনদা, আপণি আমার প্রথম পোস্টটা পড়েননি। মা মারা গেলে বা স্বেচ্ছায় ছেড়ে গেলে লিখেছি।
  • ranjan roy | 132.176.143.102 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ২০:৪৭654177
  • ঝিকি,
    ঠিক বলছেন, সরি!!
  • কল্লোল | 111.63.220.94 | ০১ নভেম্বর ২০১৪ ২৩:৫২654178
  • ঠিক ঠিক। সে'র মেয়েকেও অনেক অনেক ভলোবাসা। খুব খুব খুব ভলো থাকিস মুনিয়া। আনন্দে থাকিস, আনন্দে রাখিস সক্কলকে।
  • - | 109.133.152.163 | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:০৩654179
  • আমি নিশ্চয়ই ভুল বুঝছি, "এই জঘন্য দেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ" করায় গৌরবটা ঠিক কোথায়? দেশটা যে "জঘন্য" সেটা বিদেশে বসবাসকারী সকলেই জানে। হামেশাই লোকে "নাগরিকত্ব"-ও ত্যাগ করছে! সেজন্য তো কেউ পায়ের ধুলো নিচ্ছেনা বা স্পেশাল ভালোবাসাও জানাচ্ছে না!
    একটু কেউ ঝুড়ি-কোদাল নিয়ে বুঝিয়ে দিন প্লিজ!
  • কল্লোল | 111.63.81.0 | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৪০654180
  • যে দেশ আইন থাকা সত্ত্বেও অবিবাহিত মা এবং তাঁর সন্তানকে এতোটা যন্ত্রনার মধ্যে দিয়ে যেতে বাধ্য করে। তাদের কাছে স্বভবতঃই সে দেশ "জঘন্য"।
  • - | 109.133.152.163 | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ১১:১৩654181
  • আরে, সেটা বুঝেছি। বিভিন্ন জনের কাছে বিভিন্ন কারণেই দেশটা "জঘন্য"। সেই জন্যই বহু বহু লোক নাগরিকত্ব ত্যাগও করেন। এই নিয়ে কুনো-ও অভিযোগ করি নাই।
    আমি কেবল বুঝতে চাইছি এই রকমই আরেকটা রিজেকশনের মহত্বটা ঠিক কোথায়, যার জন্য ১টা২৭-এ সুমিত "পায়ের ধুলো" নিচ্ছেন বা আপনি ১১টা ৫২-য় এত আনন্দে ভাসছেন!
  • . | 24.96.239.28 | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৩৩654182
  • বিদেশটার ও অনেক কিছুই জঘন্য বলে লেখে এখানে অনেক, কিন্তু তার নাগরিকত্ব ত্যাগ করতে শুনিনি কাউকে - আসলে এগুলি শুধু নিজের মন ভোলানোর জন্য সাফাই।
  • কল্লোল | 125.242.159.173 | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ১৪:৫২654184
  • এটা আসলে মূল্যবোধের বিষয়।
    আপনার পোস্ট - Name: - IP Address 109.133.152.163 (*) Date:31 Oct 2014 -- 09:47 PM
    ব্যাতিক্রম হিসেবে কিছু বলার নেই, কিন্তু নিয়ম হয়ে গেলে খুবই জটিলাবস্থা।

    আপনার মূল্যবোধে অবিবাহিত মায়ের সন্তান ও মা দুটোই "জলিটাবস্থা"। তাই আপনি বুঝতে পারবেন না, যে ঠিকমত পাণীয় জল পাওয়া না যাওয়া, পাওয়ার অধিকার থাকা সত্ত্বেও। আর, আইন থাকা সত্ত্বেও অবিহাহিত মা ও তার মেয়েকে কুরুচিপূর্ণ হেনস্তার মধ্য দিয়ে যাওয়ার কি তফাৎ। কারন আপনি মনে করেন সাধারণভাবে অবিবাহিত মা ও তার সন্তান শুধুই "জটিলাবস্থা"।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন