এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নারী বর্জিত ইঞ্জিনিয়ারিং

    bip
    অন্যান্য | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ | ৩৬৭৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ | 79.138.209.156 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৪৯668726
  • ইঞ্জিনিয়ারিং কেরিয়ারে মেয়েরা কি কি সমস্যার সম্মুখীন?
    কেন কোর ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রে এখনো মেয়েদের দেখা যায় না?

    আমি নিজের চেনাশোনা মেধাবী মেয়েদের দেখেছি, তাদের জন্য ইঞ্জিনিয়ারিং কেরিয়ার বেশ হতাশার। প্রথম পাঁচ বছর তারা মেধা এবং কাজের জোরে তরতরিয়ে সংস্থার ওপরে উঠেছে। কিন্ত এরপরে বিয়ে হতেই শুরু হয় সমস্যা। কারন বিয়ের পর ক্লায়েন্টের অনসাইটে যাওয়াটা অনেক শশুর বাড়ি থেকেই পছন্দ করে না । মা হয়ে যাওয়ার পরে সেটা মেয়েদের ক্ষেত্রে সম্ভব ও হয় না । অনেকে এই জন্য মা হওয়াটা ডিলে করে-তাতে পরিবার থেকে চাপ আরো বাড়ে। আমি টিসিএস বা ইনফিত দুটো কেস জানি চেনাশোনার মধ্যে যাদের এই ইস্যুতে ডিভোর্স হয়ে গেছে। শেষে দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে বিয়ের পর অনসাইটে যাবে না -ছেলে মেয়ে মানুষ করবে, এই শর্তে বিয়ে হয়েছে। সুতরাং কোন মেয়ে ইনফি বা টিসিএসে পেলে বাবা মার লাফানোর কিছু নেই -কারন বিয়ে হওয়ার পরে ভবিষ্যতে সমস্যা আরো বেশী আছে!!

    ফলে মহিলা ইঞ্জিনিয়ারদের একটা বড় অংশ বিয়ের পরে গুটিয়ে যায়-মা হওয়ার পরে অনেকে কাজ ছেড়েও দিচ্ছে।

    একজন মেধাবী মেয়েদের জন্য, ইঞ্জিনিয়ারিং পেশার জগত বেশ হতাশার জায়গা। সারাজীবন ছেলেদের থেকে এগিয়ে থেকে, মা হওয়ার পরে হঠাৎ করেই রেস থেকে ছিটকে যেতে হয়। ডাক্তার, শিক্ষকতা বা নার্সিং লাইনে এই সমস্যা নেই বা কম। যেসব মেয়েরা পি এই চ ডি বা উচ্চশিক্ষায় যাচ্ছে, তাদের জীবন আরো করুন।

    প্রতিষ্ঠিত হতে হতেই ত্রিশ বছর সাবাড়। তারপর বিয়ে করে বরের সাথে একসাথে একশহরে চাকরি পাওয়াটা আরো সমস্যার। সেই সব করে মা হতে হতে পঁয়ত্রিশ ছত্রিশ হয়ে যাচ্ছে-যেটা ডাক্তারি শাস্ত্রে খুব একটা উৎসাহ দেয় না ।

    সমাজের এইসব লিঙ্গ অসাম্য দূর করা বর্তমান ক্যাপিটালিস্ট সিস্টেমে সম্ভব না । ভবিষ্যতে রোবটিক্স বা অটোমেশনের জন্য যখন বাড়ি থেকে কাজ করা আরো অনেক সহজ হবে, অনসাইটে কাজ করার চাহিদা কম হবে -ইঞ্জিনিয়ারং পেশাতে হয়ত অনেক বেশী মেয়ে সফল ভাবে আসবে।
  • sch | 192.71.182.106 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:০৯668737
  • আই টি টা ইঞ্জিনিয়ারিং? জানতাম না
  • de | 69.185.236.51 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:৪০668748
  • বেশ কিছু পারসেন্টেজ ভারতীয় মেয়েদের জন্য বিয়েটা আর এসেন্শিয়াল নয়। বিয়ে করতেই হবে নাকি?

    বিয়ে করার জন্যে কাজকম্মো ছাড়তে হলে নাই বা হোলো বিয়ে -
  • b | 135.20.82.164 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৪:১০668759
  • শুধু বিবাহিতা নয়, অবিবাহিতা মেয়েদেরো সমস্যায় পড়তে হয় না? শ্রাবণী লিখেছিলেন না কোনো একটা তই-তে।
  • potke | 126.202.132.140 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৭:৪৭668770
  • রাইট, বি। এই কোর সেক্টর নিয়ে শ্রাবণীর একটা লেখা আছে- আই ওপেনার। অনেক টন্ট শুনতে হয়েছিল অবশ্য।
  • একক | 24.99.50.233 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:৪৬668781
  • কিছু জায়গা সর্বদাই থাকবে যেখানে গোদা গায়ের জোর দরকার বা এডভার্স এনভায়রনমেন্ট । সে জায়গা গুলো ছেলেরা বেশি থাকলে ক্ষতি টাই বা কী । এগুলো নিয়ে ছেলেদের হেক্কারী বা মেয়েদের অতিরিক্ত রিস্ক নিয়ে প্রমান করে দেওয়ার এটিটিউড দুটোই বোকা বোকা ।
  • tania | 27.246.53.51 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০০:৫৮668792
  • বিপ কি এগুলো যাস্ট অ্যানেকডোটাল এভিডেন্সের ভিত্তিতে লিখলেন? কোর ইন্জিনিয়ারিং দিয়ে বক্তব্য শুরু করে আইটিতে চলে এলেন, তাই আইটি নিয়েই বলছি। আজকাল মেয়েরা শুধু বিয়ে বা বাচ্চার কারনে পিছিয়ে নেই।

    যারা পিছিয়ে আছে/যাচ্ছে তাদের এটা অজুহাত অনেক ক্ষেত্রেই। বিয়ে বা বাচ্চা ন হলে খুব কিছু তির মারতে পারত বলে মনে করিনা। যেকোনো লাইনে প্রথম কয়েকটা ধাপ সহজে পার করা যায়, পিরামিডে যত উঠবেন তত পরের ধাপ শক্ত হতে থাকে। আর ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে এখানেই অনেকে পিছিয়ে যায়।

    আপনি যেহেতু অ্যানেকডোটাল এভিডেন্স দিলেন, আমিও দি। আমার টিমের বেশ কয়েকটি মেয়ে আছে যারা ৯-১০ মাস টানা বর এবং বাচ্চা দেশে রেখে অনসাইটে থাকে। ফ্যামিলি সাপোর্ট করে। আরো কয়েকজন বিজনেস ট্রিপে মাসখানেকের জন্য মাঝেমাঝেই আসে। কোনোদিন পার্সোনাল গ্রাউন্ডে কোনো এক্সকিউজ শুনিনি। আর সিনিয়র পোজিশনে অনেক মেয়ে আছে, ছেলের তুলনায় সংখ্যায় বেশিই (আমার LOB তে)। সবাই বিবাহিত। মা। অ্যান্ড অ্যাবাভ ৩৫।
  • S | 160.148.14.8 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০১:১৬668798
  • এককের কমেন্টটা কিরকম একটা আগের শতাব্দীর সামাজিক মাথা দের মতন মনে হল - যারা বলত মেয়েদের লেখাপড়া করার দরকার কি, ঘর সংসার করলেই হয়।
    আর বিপের কথাটা খুব একটা ভুল নয়। কালকের LA Times এর রিপোর্ট-
    Women are leaving the tech industry in droves

    http://www.latimes.com/business/la-fi-women-tech-20150222-story.html#page=1
  • Reshmi | 129.226.173.2 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১০:০০668799
  • আমাদের দেশে চাকরীর ক্ষেত্রে কোর ইঞ্জিনিয়ারিং এ মেয়েদের সংখ্যা অনেক কম, তা নিয়ে আবার তর্কের অবকাশ আছে নাকি? অন্য একটা টই তে কালকেই লিখলাম, আমার ইঞ্জিনিয়ারিং ক্লাসে ২৫% মেয়ে ছিল। অথচ চাকরীতে ঢুকে দেখলাম সেই সংখ্যা কমে টেনেটুনে ১০%। তাও তো আমার আর অ্যান্ড ডি। অ্যাকচুয়াল সাইটে, মানে রিফাইনারীতে ৫% ও নয় মনে হয়। জিএম লেভেলের ওপর হাতেগোণা কজন মাত্রই মহিলা আছে, আর অদ্ভুত কথা তারা সবাই অবিবাহিত!

    আইটির সঙ্গে তুলনা টানার মানেই হয় না।
  • trx | 125.112.74.130 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১০:২২668727
  • দু লাইন লিখি।

    কোর সেক্টর (সিভিল যেটুকু দেখেছি তার ভিত্তিতে বলছি) মোটামুটি মেল-ডমিনেটেড, শুধু সংখ্যার দিকে নয়, মাইন্ডসেটেও। হ্যাঁ, একটা মেয়েকে নেবো - তাকে তো সাইটে পাঠাতে পারবো না, সেখানে নানান ঝামেলা...এমন কিন্তু নয় যে মেয়েটা নিজেই যেতে চাইছে না, কিন্তু না নেওয়া বা সাইটে না পাঠানোর জন্যে হাজারখানেক অজুহাত সবসময় রেডি। চাপটা অনেক বেশি খোদ ম্যানেজমেন্টের মধ্যে, আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মেয়েটার বাড়ির দিক থেকে (বিশেষতঃ বিবাহিত হলে) - সেও সেই একটা মাইন্ডসেটেরই সমস্যা।

    তারপর ধরুন আপনি জোরজার করে সাইটে গেলেন - গিয়ে দেখবেন সত্যিই হাজার ঝামেলা - টয়লেট নেই, সাইটে পরার উপযুক্ত জুতো নেই আপনার সাইজে, কারণ কেউ কখনো ভাবেইনি - মাইন্ডসেটটাই তো ওরকম। শ্রাবণী বেশ কিছু লিখেছিলো এই নিয়ে, আর আমি আমার বউয়ের ক্ষেত্রে দেখেছি।

    অথচ, ইংল্যান্ডে একেবারেই উল্টো। দিব্যি মাঝরাত্তিরে রেললাইন বা মেট্রোলাইনের ওপর ব্রীজ ইনস্পেকশনের জন্যে যেত, হেলমেট/জ্যাকেট/জুতো সব হাজির। রাতে ইন্সপেকশন বলে আপিস থেকেই দিনের বেলা বাড়ি পাঠিয়ে দিত ঘুমিয়ে নেওয়ার জন্যে। এক দুই বছরের বাচ্চা আমার কাছেই রাতে খেত/ঘুমতো।
  • cm | 116.208.11.52 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১০:৩৭668728
  • সব সমস্যার মূলে ঢ্যাঁড়শের মূল্যায়নের গোলমাল। সেটি না সারালে কিসুই হবেনা।
  • কেসি | 198.71.230.227 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১০:৪১668729
  • সুপারভিশনে দুজন মেয়েকে আমাদের দোকানে রাখল। প্রায় ফ্রেশ পাসাউট। দাপিয়ে কাজ করছে। খিস্তি মারা, চেঁচানো, সবকিছুতেই পাল্লা দিয়ে কাজ করছে।
  • Reshmi | 129.226.173.2 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১০:৪৩668730
  • মাইন্ডসেট তো একটা ফ্যাক্টর বটেই। কিন্তু সত্যি বলতে কি আমরা মেয়েরাও এর জন্য অনেকাংশে দায়ী। আমার নিজের চোখে দেখা একবার রিক্রুটমেন্টের সময় আমার এক সিনিয়র কি ভাবে প্রায় তার জিএম এর সঙ্গে লড়াই করে একটি মেয়েকে সিলেক্ট করাতে কনভিন্স করে। জিএম এর এর সেই টিপিকাল যুক্তি ছিল, এ তো আনম্যারেড, বিয়ে হলেই চাকরি ছেড়ে চলে যাবে। আর রেসিগনশন এর এগেইনস্টে আবার রিক্রুটমেন্টের জন্য ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ্রুভাল পাওয়া খুব ঝামেলার, হাজারটা পেপার ওয়র্ক ইত্যাদি। তবুও আমার সেই সিনিয়র ভদ্রলোক প্রচুর যুক্তি দেখিয়ে রাজি করাতে পেরেছিলেন।
    কিন্তু আনফরচুনেটলি মাত্র এক বছরের মধ্যেই সেই মেয়ে জিএম এর ভবিষ্যতবাণী সত্যি প্রমাণ করে বিয়ে করে বিদেশে চলে গেল। আমি তো আমার ডিপেই এরকম ৪-৫ টা কেস দেখলাম। বিয়ে না করা পর্যন্ত সব ঠিক, তার পরেই ট্রান্স্ফার চায় বর যেখানে চাকরী করে সেখানে, যেটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেওয়া সম্ভব নয়। শেষমেষ চাকরী ছাড়ে, আর মাঝখানের এই সময়্টায় এই সব নিয়েই এত ব্যতিব্যস্ত থাকে যে অফিসের কাজে মনই দিতে পারে না।
  • trx | 125.112.74.130 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:০৮668731
  • হ্যাঁ, সে তো হয়ই। আইটিতে আরো বেশি হয়। আমার টিমের একটা মেয়ে অন্য জায়গায় চলে গেলো - তাকে অপশনও দেওয়া হয়েছিলো যে বরকে এখানে নিয়ে আসতে, অনায়াসে সেটা করা যেত - যেহেতু একই দোকানের একই অর্গানাইজেশন। তো সে রাজীই হল না। এখন মেলে/ফোনে/ওয়েবেক্সে চলছে যতটা হয়। কদিন চলবে কে জানে।
  • de | 24.139.119.171 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:১১668732
  • একদম সমর্থন করলাম রেশমীর কথা - আমাদের দেশে মেয়েদের নিজেদের মাইন্ডসেট বদলানোর সময় এসেছে। ছেলেরা তো কোনরকম পরিস্থিতিতেই চাকরী ছাড়ার কথা ভাবে না। মেয়েরা কেন ভাববে? অজস্র মেয়ে দিব্বি এমবিএ, এঞ্জিনিয়ারীং, ল পড়ে - এমনকি পিএইচডি করেও বাড়িতে বসে আরামের জীবন বেছে নেয়। আমার বহু ছেলে ব্যাচমেটদের বউয়েরা এরকম। আশেপাশে আরো দেখতে পাই। এইসব মেয়েদের পড়িয়ে সিম্পলি বাপমায়েরা টাকা নষ্ট করেছেন। তাচ্চেয়ে এই টাকায় অনাথ বাচ্চা মানুষ করা উচিত ছিলো!

    চ্যালেঞ্জ নিতে তো শিখতে হবে রে বাবা!

    মেয়েদের আজকে যা অবস্থা তাতে মেয়েদের নিজেদের দায় কিছু কম নয়!
  • lcm | 118.91.116.131 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:১৮668733
  • না না, ছেলেরাও ভাবে, চাগ্রি ছাড়েও। হয়ত কম। পিন্টু-কে দেখো না। সিলিকন ভ্যালি-র পাকা চাগ্রি ছেড়ে চলে গেল। বৌ বোধহয় কলকাতায় কলেজ প্রফেসর বা সিমিলার কোনো প্রফেশনে আছে।
  • de | 69.185.236.53 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৩৪668734
  • চাগ্রী ছেড়ে আরেকটা খুঁজে নিলো নিশ্চয়ই - বৌয়ের নিয়ারেস্ট নেবারহুডে -

    কন্যেরা তো চাগ্রী ছেড়ে ঘরে বসে যান! তফাত হ্যাজ!
  • Reshmi | 129.226.173.2 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৪০668735
  • আমার সীমিত অব্সার্ভেশন, বর ট্রান্সফার নিয়ে/চাকরী পাল্টে বৌ এর চাকরীস্থলে গেছে বা বর-বৌ দুজনে দুটো আলাদা শহরে থেকে চাকরী করছে, এ সব ক্ষেত্রে বেশিরভাগ দেখেছি বর বাঙালী বা দক্ষিণ ভারতীয়,ওড়িশা বা নর্থ-ইস্ট ও কিছু দেখেছি মনে হয় কিন্তু উত্তর ভারতীয় দেখিনি।
  • একক | 24.99.227.253 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৬668736
  • যার ইচ্ছে চাগরি করবে ,ছাড়বে । আফনেরা বাজার শুনলে এতো আঁতকে ওঠেন ঈদিকে প্রফেসনালিস্মের নামে মানুষের ব্যক্তিগত ইচ্ছের ওপর হাজার রকম দায়বদ্ধতা চাপানো হয় সেটি চোখে পরে না :) আর হ্যা ,প্রচুর ছেলেও চাগরি ছেড়ে বউ এর এলাকায় যায় । আবার বউ চাগরি করে নিজে জব ছেড়ে ঘর সামলায়,লেখালেখি করে । আমার পরিচিত ৩ টি কেস এইমুহুর্তে এরকম । একজন একটা সিনেমার স্ক্রিপট নাবিয়ে দিলো । মানুষ যা করে মস্তি পাবে করবে । কারো কিস্যু প্রমান করার দায় নেই ।
  • lcm | 118.91.116.131 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৭668738
  • এখানে গত আট-দশ বছরে আমার টিমে বিভিন্ন সময়ে বেশ কয়েকজন মহিলা ছিলেন। দারুণ প্রোগ্রামার। দুজন ছিলেন দুই সন্তানের মা, একজন এক সন্তানের। সংসার-বাচ্চা সামলে তারা দারুণ কাজ করছেন, এবং টিমে অপরিহার্য হয়ে উঠেছিলেন। এর মধ্যেই কনফারেন্সে বা ট্রেনিং ও অ্যাটেন্ড করেছেন।

    আর, এই যে বিপ যে কথা লিখেছে না এখানে -- "... মা হওয়ার পরে হঠাৎ করেই রেস থেকে ছিটকে যেতে হয়..." , প্রথমত আমার মনে হয় না সবাই রেসকোর্সে দৌড়োবে বলে চাগ্রি করে, কাজটা ভালো লাগে বলেই করে, টাকাপয়সা তো আছেও কিন্তু তা ছাড়াও কাজটা এন্‌জয় করার ব্যাপার আছে, অর্জিত বিদ্যা কাজে লাগানোর সুযোগ পাওয়ার একটা ব্যাপার আছে। আর, ছিটকে যাওয়া কথাটা ঠিক নয়। এটা ব্যক্তিগত চয়েস।
  • Tim | 188.91.253.22 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৫৮668739
  • আপাতত দেদির ১১ঃ১১ তে আর তানিয়াদির পোস্টে ক দিলাম। আরো অনেকেই সব লিখেটিখে দিয়েছেন। তবে মাইন্ডসেট পাল্টাতে দেরি আছে।
  • সে | 188.83.87.102 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:০০668740
  • এইখানে আমার দুটি কথা বলার ছেলো। তা আপনারা বলে নেন। হয়ত আপনারাই বলে দেবেন। না বলে দিলে পরে লিখবো। বিপ্‌ বাবুকে বলি (এবং যাদের যাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) হঠাৎ "নারী বর্জিত ইঞ্জিনিয়ারিং" কেন? ইঞ্জিনিয়ারিং টা খুব ঘ্যামের জিনিস? তাই কি? তারপরে সফ্‌ট্‌ওয়্যার লাইনে এসে গেছে জিনিসটা।
    আমি কিন্তু লিখবো, কেমন? আপনারা আগে লিখে নিন।
  • Tim | 188.91.253.22 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:০৯668741
  • বাজারে যার ডিম্যান্ড আছে তা-ই ঘ্যামের। সে আমরা জোর করে অস্বীকার করে কি করবো?
    (ছবিবিশ্বাসের গলায় )"পারবে, পারবে আমার কুড়িটা বছর....?" ইত্যাদি।
  • de | 69.185.236.53 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৩৩668742
  • বম্বেতে এলে আর এঞ্জিনিয়ারিং ঘ্যামের মনে হবে না - গত কয়েক বছরে বাচ্চাকাচ্চাদের যারেই জিগাই সবাইই শুনি এঞ্জিনিয়ারিং পড়চে! অ্যাতো অ্যাতো এঞ্জিনিয়ার চাগ্রী কোতায় পাবে তাই ভেবে পাইনা!

    আইআইটি চেন্নাই, বম্বে এইসবের বেশ কয়েকটি ছেলেপুলে দেখি ডয়েশব্যাঙ্ক আর আরো আরো কি সব ব্যাঙ্ক জয়েন করেছে। ইদিকে তাদের ডিসিপ্লিন ছিলো মেটালার্জি, মেক্যানিক্যাল এই সব। এরা ব্যাঙ্কে কি করে?

    একক, আমারি দুর্ভাগ্য - এইসব ঘর সামলানো "প্রচুর" ছেলেদের একজনও আমার চোখে পড়েনি। এতোদিনকার প্রফেশনাল লাইফে একজনও না !
  • একক | 24.99.227.253 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৩৬668743
  • ব্যাঙ্কের এনালিটিক এ আইআইটিআন ইঞ্জিনিয়ার নেয় প্রচুর।
  • একক | 24.99.227.253 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৪৬668744
  • @দে

    এখন মেয়েরাই বা কে কী "সামলায়" ! সামলানোর দিন আর নেই । বাচ্চাকাচ্চা হলে আলাদা কথা ,তখন সেই এনিমালিস্তিক বাবা পাখি-মা পাখি র গল্প কয়েক মাস বা বছর । কিন্তু ওই হিসেবের বাইরে কোনো মেয়েকে কিছু "সামলাতে" আমি দেখিনি এই জেনেরেশনে । এক ছাদের তলায় থাকে । রান্না করার জন্যে এ ওকে ঠেলে , ও একে । তাপ্পর দোকানে ফোন লাগায় । যত সময় যাচ্ছে তত "সামলানো" ব্যাপারটাই আউটসোর্সড হয়ে যাচ্ছে । এটা বরং ভালো । কোনো ফালতু দায় নেই । এই পুরো হিসেব টা বদলায় বাচ্চাকে কেন্দ্র করে । আবার বাচ্চা একটু বড় হলেই বাচ্চা ও বাচ্চার মা একটা ইউনিট । বাবা পাখি নিজের মত ঘুরে বেড়ায় । "সামলানো" ইস ওল্ড স্কুল অল্টুগেদার :)
  • Reshmi | 129.226.173.2 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫১668745
  • ইঞ্জিনিয়ারিং ঘ্যাম কি ঘ্যাম নয় সেটার এই আলোচনায় কী গুরুত্ব? অন্য সবকিছুর মত কোর ইঞ্জিনিয়ারিংটাও চাকরীর একটা ক্ষেত্র যেখানে আমাদের দেশে মেয়েদের সংখ্যা চোখে পড়ার মত কম। এটা আরো চোখে লাগে এই কারণেই যে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া মেয়ের সংখ্যা কিন্তু ভালোই।

    অবশ্যই যার যা ইচ্ছে সে তাই করবে, কিন্তু ২৪-২৫ বছর বয়সে যখন একজন চাকরীতে ঢোকে তার তো মোটামুটি আইডিয়া থাকে সে কী করতে চায়? যদি বাড়িতে বসে সংসার করতেই ভালো লাগে (লাগতেই পারে এবং সেটাকে আমি কক্ষনো ছোট করি না), প্রথম থেকে সেই অনুযায়ীই কাজ করা উচিত নয় কি?
  • de | 69.185.236.53 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫৫668746
  • একক,
    যাদের কথা লিখলেন, তারা পুরো সোসাইটির ১% এও আসবে না। আপনি আমার পরের জেনারেশনেই হবেন - আমার খুব ভালো লাগলো এই সিচুয়েশনটা জেনে! আমি আমার জেনারেশনে বা আশেপাশে এরকম দেখিনি।

    বাচ্চা আর বাচ্চার মা যেখানে একটা ইউনিট - সেখানে বাচ্চা সংক্রান্ত যাবতীয় কিছু মেয়েটিকেই সামলাতে হয়। এছাড়াও ঘর সংসারের যাবতীয় ঝামেলা তো থাকেই। সুতরাং সে ক্ষেত্রে "সামলানো" কে অস্বীকার করি কি করে?
  • একক | 24.99.227.253 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:১৫668747
  • @দে

    ঐযে বল্লুম বাচ্চা হলে কেস আলাদা । আমি অবশ্যই ক্ষুদ্র আরবান সোসাইটির কথা বলছি । সারা সমাজ নয় । বলার উদ্দেশ্য হচ্ছে যত বেশি উন্নত হচ্ছে সমাজ তত বায়োলজিকাল ডিফারেন্স এর জায়গাটা প্রাধান্য হারাচ্ছে । আর এটা যে কোনো আন্দোলন করে বক্তৃতা দিয়ে আসছে তাও নয় , দুজনেই রাঁধতে জানেনা , দোকানে অর্ডার না দিলে খাবে কী !
    এটাতো ঘটনা যে আরবান সোসাইটি তে যারা রান্না জানে বা করে সেটা একটা ভলান্টারি এফর্ট , জেন্ডার বেসড নয় কারণ মেয়েরা রান্না জানেই না করবেটা কী !! আর যারা জানে বা করে সেটা একেবারেই ছোটো একটা পার্ট যার মধ্যে ছেলে-মেয়ে ব্যাপারটা প্রাধান্য নেই । এক সময় ছিল মেয়েরা ঘর গোছান । আমি এখন অনেকের বাড়ি গিয়েই দেখি সব অগোছালো । কোনো অসুবিধে হয়না । একটু বেড়ালের মত এদিক ওদিক ঠেলে বসার জায়গা করে নি । আমার নিজের ঘর ও আমি গোছাই না ।

    যেটা বলতে চাইছি যে "বাচ্চা হরমোন " এর খেলা শুরু না হলে নারী ও পুরুষ একইরকম বেসামাল ,অগোছালো ও নিষ্কর্মা হয়ে থাকতে ভালবাসে । এইখানে জেন্ডার বায়াস আরবান লাইফে মুছে যাচ্ছে । বাচ্চা হলে ব্যাপারটা এখনো কিছুটা মা-কেন্দ্রিক । সেটাও মুছে যাবে আশা করি ।

    [প্রসঙ্গত : এগুলো সর্বর্ত্র এক না । বউ এর কাছে শুনলুম তার এক বিবাহিতা ল্যাবমেট রোজ সকালে স্কুটি চালিয়ে পাওয়াই থেকে বিশ কিলোমিটার দুরে শ্বশুরবাড়িতে জলের পাম্প চালিয়ে আসে !!! এটা কোনো বাঙালি বা বেন্গালোরিয়ান মেয়ে হলে টোটাল রিফিউস করে দিত আই এম শিওর । মরাঠী মেয়েদের একটু উত্পাত সহ্য করার ধৈর্য্য বেশি মনে হয় ]
  • S | 109.27.138.238 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:২৭668749
  • কিছু কথা।
    কোর ইন্জিনিয়ারিঙ্গ বা আইটি তো বুঝলাম। শক্ত কাজ, সাইটের চাপ, অনসাইটে যেতে হয় ইত্যাদি। তবুও আইটিতে বহু মহিলা কাজ করেন।
    কিন্তু ফাইনান্সে এতো কম কেন? সেতো ডেস্কের পিছনে কাজ। কোনো লঙ্গ টার্ম ক্লায়েন্ট ভিজিট নেই। ভারতে তাও মনে হয় অনেক বেশি। অন্য ডেভেলপ্ড মার্কেটে খুব কম। থাকলেও এইচারে - অপারেশন্সে। কিন্তু কম মেয়ে তো এমবিএ বা ফাইনান্স পড়ে না।
    এক্জন উচ্চপদস্ত ফ্রেন্চ মহিলা বিদেশি ব্যাকের হংকং ব্র্যান্চে কাজ করতেন বলেছিলেন যে আমি বেশ কিছু বছর সংসার (বাচ্চা বড় করার কথা বলেছিলেন মনে হয়) করা জন্যে কাজ ছেড়ে দিয়েছিলাম।
    আবার ইন্ফিতে আমার এক বসের বস (তিনি এখন অনেক উপরে উঠেছেন) একই কথা বলেছিলেন। আবার এ কথাও বলেছিলেন যে আমি কাজ থেকে ফিরে রোজ রান্না করি; আমার বর-মেয়ে কাজের লোকের রান্না পছন্দ করেননা।
    অদ্ভুত ভাবে ইন্ডিয়াতে স্পোর্টসে মেয়েদের পার্টিসিপেশন খুব বেশি। অলিপিক্সে এশিয়াডে তো অনেক যায় - আর পদকও পায়। এবং তাদের মধ্যে অনেকেই বিবাহিতা। তাছড়া সানিয়ে মির্জা তো আছেই। অতএব এর কোনো সহজ ফর্মুলা নেই।
    আর কেউ যদি শিক্ষিতা হয়েও বাড়িয়ে বসে বর-বাচ্চাদের দেখভাল করে, তাতে কিছুই বলার নেই। আমিও আগে ভাবতাম যে তাহলে পড়াশুনা কেন? কিন্তু এখন ভাবি যে এটা তো ব্যক্তিস্বাধিনতা। তাছাড়া এর মানে হোলো হোমমেকিঙ্গের কোনো দাম নেই? কারো যদি পয়সার দরকার না থাকে আর বড়িতে বসে থাকেন, তাহলে তো ভালই। কারন উনার জায়গায় আরো একজন চাক্রি পাবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন