এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • লোকাল ট্রেনের খোরাকসমূহ

    Samik
    অন্যান্য | ১৩ অক্টোবর ২০০৬ | ৬২৮৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • raatri | 59.93.241.34 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ১৪:৫৪669490
  • বেলঘরিয়া স্টেশনে এক বন্ধুর শোনা গপ্পো।এক ডেলি প্যাসেন্‌জার দেরী করে এসে সহযাত্রীকে বললেন 'আজ খুব দেরী হয়ে গেলো।আমাদের কুকার,মানে ঐ রান্নার লোকটা এলো না আজ'।
  • Paramita | 64.105.168.210 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ২১:২৫669491
  • এটা ঠিক খোরাক নয়, কিন্তু যদি কেউ শেয়ালদা মেন লাইন সাউথ লাইন করে থাকো বেশী না, মাত্র বছর পনেরো আগে, সেই বাঁশুরিয়াকে মনে আছে শেয়ালদা সাউথে ওঠার ঠিক মুখটায় সিঁড়িতে বসে বাজাত?
  • m | 67.173.95.163 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ২১:৫০669492
  • পরে যখন সাউথের চেহারা টা একটু বদলালো ,লোক টা তখন টিকিট কাউন্টারের সামনে বসে বাঁশি বাজাতো।
  • Sisu | 195.68.73.197 | ০১ ডিসেম্বর ২০০৬ ২৩:১৯669493
  • একট খোরাক না বলে থাকা যাচ্ছে না। ৮০-র দশকের গোড়ার গল্পো। শেয়ালদা তে সন্ধের কল্যানী লোকাল। সুবলদা এসে গেচেন (হারমোনিয়ামের C শার্প-এ গলা)
    adv টা সুবলদার কোট-এ-ই বলি:

    ""
    এই যে দাদা-রা, (পজ)
    শুওর-এর বাচ্চারা (নো পজ)
    গুলান এতোদিন ফোঁটা ফোঁটা করে পরে আপনাদের যন্তন্না দিতো, (পজ)
    এই যে দিদি-রা, (পজ)
    যাঁরা এতদিন ছেঁড়া ল্যাকড়া ব্যবহার করে এয়েচেন (পজ)
    তাদের জন্য, (পজ)
    শুধুমাত্র তাদের জন্য, (পজ)
    পেলাসটিকের ডাবোল নেটের চা ছাকনি।
    বাড়ির সব্বাইকার মুখে হাসি ফোটাতে নিয়ে যান,
    হাতে নিয়ে দেখা ফিরি।
    কিনতে গেলে মাত্তর দুই টাকা। দুই টাকা। দুই টাকা। দুই টাকা। (দুই আঙ্গুল তুলে চতুর্দিকের সবাই কে দেখালেন)
    আর না কিনলে বাড়ি নিতে পারবেন না। (অমায়িক হাসি)
    যা'দের বাড়ীতে আগেরটা ছিড়ে গেছে, তাদের জন্য এক টাকা।
    ''
  • b | 193.1.100.109 | ২০ ডিসেম্বর ২০০৭ ১৯:৫৯669494
  • শিয়ালদা সাউথ-এ লোকাল-দের ডাকনাম ছিলো: ডায়মন গাড়ি, নক্কি গাড়ি (মানে লক্ষ্মীকান্তপুর লোকাল),তরকারিউলি মাসিদের ভাষায়।
  • d | 144.160.5.25 | ২৮ জুলাই ২০০৯ ১৫:২৭669495
  • এটা ঠিক খোরাক নয়, তবু এখানেই লিখে রাখি।

    গত বুধবার হাওড়া থেকে 7.40 এর ব্যান্ডেল লোকালে উঠেছি। লেডিস কম্পার্টমেন্টে ছুঁচ ফেললেও মাটিতে পড়বে না এমন ভীড়। আমি ভেতরে জানালার থেকে একটা সীট পরে বসে বসে ঘামছি ----- ট্রেন গুড়গুড় করে কারশেডে হামাগুড়ি দিচ্ছে। হঠাৎ দুই মহিলায় লেগে গেল।

    ১মা: কি হচ্ছে কী ঈ? গায়ে পড়ছেন কেন হ্যাঁ? গায়ে পড়ছেন কেন? সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারছেন না?

    ২য়া: ইচ্ছে করে আপনার গায়ে পড়ছি নাকি? দেখছেন না কিরকম ভীড়? অ্যাত্ত থেললে কী করে সোজা হয়ে দাঁড়াব শুনি? সোজা হয়ে দাঁড়াবার জায়গা আছে?

    ১মা: ওপরের হাতলটা ধরতে পারছেন না? ওটা ধরে সোজা হয়ে দাঁড়ালেই হয়। তা না .... আসলে সবসময় গায়ে পড়া অভ্যেস কিনা ....

    ২য়া: (দাঁত খিঁচিয়ে) কেন মেয়েলোকের গায়ে মেয়েলোক পড়লে কি হয়েছে শুনি? এটা কি ব্যটাছেলেদের কম্পার্টমেন্ট? মেয়েলোক মেয়েলোকের গায়ে একটু টাচ হয়েছে অমনি একেবারে ফোসকা পড়েছে? হাওড়া থেকে ট্যাক্সি নিয়ে গেলেই তো পারেন।

    ১মা: (মুচকি হেসে) অ আপনি লেসবো-ও? তা, আপনাদের জন্য তো কোর্টে আইন করেছে। যান না .... খুঁজেপেতে ওদের গায়ে পড়ুন না ... এই গরমে আমার ওপরে কেন? আমি তো লেসবো নই। (তারপরে বাকীদের দিকে তাকিয়ে) গরমে গায়ে কাপড় রাখতে কষ্ট হচ্ছে .... আর উনি এলেন ওনার মজা লুটতে।

    এরপরে ১মা উত্তরপাড়ায় নেমে যাওয়া পর্যন্ত পশাপাশি দাঁড়িয়ে দুজনে গেলেন, আর কোন ঝামেলা হয় নি।
  • Samik | 219.64.11.35 | ২৮ জুলাই ২০০৯ ১৫:৪৫669496
  • সত্যি ... ব্যান্ডেল লোকালও কত ম্যাচো হয়ে গেছে।

    দময়ন্তী, লেডিজ স্পেশালে চাপো নি?
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৮ জুলাই ২০০৯ ১৭:৩০669497
  • শমিকের ২৩ অক্টো ২০০৬ সকাল ১১.৪৪এর পোষ্টের দুটো গানই খুব বিখ্যাত লোকগীতি। প্রথমটা রাঢ় বাংলার বাউল - মা আমাদের পাগলিনী / পাগলা বাবা গাঁজাখোর - পূর্ণদাস খুব গাইতেন। পরেরটা হেমাঙ্গদার(বিশ্বাস) কাছে শুনেছি - হেইডা সিলেডি - হবিগঞ্জের কইতর আমি / হুন্যে দিলম উড়া / ডানা ভাইঙ্গা পড়লাম আমি / কইলকাত্তার এই চরে / তুমরা আমায় চিনো কি

    এই সুতোয় রেলের গপ্পো। আমার একটা মনে আছে। তবে, সেটা ঘুরিয়ে রেলের।
    ৭৪ সাল। রেল ধর্মঘট চলছে। ফলে বাসে খুব ভিড়। আমাদের ওদিকে (টালিগঞ্জ) ৬ নম্বর বাস অপিসের সময় রৌরব নরকের চলমান সংস্করন। তার মধ্যে একজন আরেকজনের পা মাড়িয়ে দিয়েছেন। ব্যস। শুরু হয়ে গেলো। দেখে চলতে পারেন না দিয়ে শুরু.... পদদলিত মানুষটি ক্রমাগত চড়ছেন। শেষ কালে না পেরে দলনকারী মিনমিনে গলায় বললেন - আরে আমদের ট্রেনেও তো কতো এরকম হয়, তাতে এতো গরম কেউ হয় না। পদদলিত আচমকা ব্রেক মারলেন। তারপর গলায় চার আনা করুণার সাথে আট আনা বিদ্রুপ আর দু আনা বিরক্তি মিশিয়ে বললেন - অ, ট্রেনযাত্রী ! বারুইপুরে বই পাওয়া যায় - আট আনা - কিনে পড়ে নেবেন। কেমন করিয়া বাসে চড়িতে হয়।

  • Samik | 219.64.11.35 | ২৮ জুলাই ২০০৯ ১৮:১৯669498
  • কল্লোলদা কতদিন হয়ে গেল, বেঙ্গালুরু চলে গেছে। কিন্তু গানগুলো আমায় আজও তুলে দিল না। কপিরাইটেড বোধ হয়।
  • Abhyu | 128.192.7.51 | ২৯ জুলাই ২০০৯ ০১:২৫669500
  • শীতের সকালে কল্যাণী লোকাল ধরে আই এস আই যাচ্ছি। এটা সেটা নিয়ে কথা হচ্ছে, একজন মুরুব্বি (এবং জ্ঞানী) পাষণ্ড আছেন, তিনি হঠাৎ ফল খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে পড়লেন - "আম খাবেন, নিয়মিত আম খেলে গায়ের লেদারটা ভালো থাকে।'
  • Bratin | 117.194.97.161 | ২৯ জুলাই ২০০৯ ১৭:৫৩669501
  • আমার প্রেসি র বন্ধু র রাজর্ষি মুখে শোনা গল্প...

    ওরা তখন 2nd ইয়ারে পড়ে। শেয়ালদা line দিয়ে আসছে। হঠাৎ চেকার উঠেছে। অনেকের টিকিট চেক করছে। বেশীর ভাগের ই নেই ।কেউ বলছে প্রেসিডেন্সি,কেউ বলছে সুরেন্দ্রনাথ.. এইসব হচ্ছে। বিশেষ কেউ টিকিট কাটে নি দেখে চেকার খুব খছে গেছে। দরজার সামনে র রাজর্ষি দাঁড়িয়ে ছিল, তাকে বলছে দেখেছেন আজকাল ছেলেপুলে,বড় বড় কলেজে পড়ে,অথচ টিকিট কাটবে না; রাজর্ষি ও গম্ভীর মুখে হ্যাঁ হ্যাঁ করছে। একটু পরে চেকার র কেমান সন্দেহ হয়েছে। বলছে 'আপনার টিকিট?' উত্তর 'প্রেসিডেন্সি'......
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৯ জুলাই ২০০৯ ১৮:৪৬669502
  • এই রাজর্ষি কি কোনভাবে জতুগৃহের পাখীরা-র রাজর্ষি ?
  • vikram | 193.120.76.238 | ২৯ জুলাই ২০০৯ ১৯:৫৫669503
  • জতুগৃহে ছিলো পাণ্ডবেরা, রাজর্ষি নয়। রাজর্ষি বলতে কি যুধিষ্ঠিরকে বোঝানো হচ্ছে? কিন্তু তিনি কি করে রাজর্ষি হবেন। রাজর্ষি তো বিশ্বামিত্র। তখন তো তিনি মেনকার বাহোঁ মেঁ আবদ্ধ। তাহলে রাজর্ষি কি লুকিয়ে ছিলো? তার এত বয়েস কেন? তা সঙ্কেÄও ইংরাজের প্রেসিডেন্সিতে সুজোগ পেলো? কোন পদে? সে কেন টিকিট কাটতো না? আগেকার দিনে ট্রেন ছিলো না বলে?
  • ranjan roy | 122.168.5.240 | ৩০ জুলাই ২০০৯ ০০:৫৩669504
  • কল্লোল,
    আচ্ছা, এ গানটা "" হবিগঞ্জের জালালী কইতর, সুনামগঞ্জের কুড়া।
    থাকতো যদি আমার পাখা আসমানে দিতাম উড়া।'' এমনি হবে না?
  • Blank | 59.93.193.156 | ৩০ জুলাই ২০০৯ ০০:৫৮669505
  • এই যে অভ্যু দা, কল্যানী লোকাল ধরে আয়েসাই কেমনি করে যেতে !!
  • Abhyu | 128.192.7.51 | ৩০ জুলাই ২০০৯ ০১:১৫669506
  • মানে? ঘোষপাড়া থেকে উঠতাম। আগরপাড়ায় নামতাম। তিন নম্বর প্লাটফর্মের পাশ থেকে ঐ সিঁড়ি বেয়ে মাথার উপরে ব্রিজে উঠে ২০১, ২৩৪ বা ৭৮সি ধরতাম। বনহুগলিতে নামতাম।

    ঐ বাস না পেলে প্রব্লেম হত। তখন ডানলপ পর্যন্ত একটা বাসে এসে আবার অন্য বাস ধরতে হত। সেই বাসে উঠেই কণ্ডাকটারের সাথে ঝগড়া করতে হত, আর তারপরে টিকিট না কেটেই নেক্সট স্টপে নেমে পড়তে হত :)
  • kallol | 122.167.26.92 | ৩০ জুলাই ২০০৯ ০৪:০৩669507
  • হ্যাঁ রঞ্জন - তুমি ঠিকই বলছো। গানটা ওরকমই হবে।
  • pinaki | 68.147.28.180 | ৩০ জুলাই ২০০৯ ০৭:৫৮669508
  • চেকার বিষয়ে দুটো গল্প:

    ১) বঙ্গবাসীর এক জনতাকে একবার চেকার ধরেছে।
    চেকার : ভাই টিকিট?
    ছেলেটি : (ঠান্ডা চোখে তাকিয়ে) জুতোটা খুলব নাকি?
    চেকার : মানে! জুতো মারবে আমায়!!! এত সাহস!!!
    ছেলেটি : (সলজ্জ হেসে) এই না না, ছি ছি, কি যে বলেন, মানে, ইয়ে ওখানেই টিকিটটা রেখেছি কিনা।

    ২) এটা এট্টু অ্যাডাল গল্প। :-P সুরেন্দ্রনাথ কলেজের এক ছাত্রকে নিয়ে। চেকার ধরেছে। ছেলেটি যথারীতি ডোন্ট কেয়ার ভাব নিয়ে বলেছে - ""সুরেন্দ্রনাথ""। চেকার খুব গম্ভীরভাবে বলেছে - ""আমার সাথে একটু আসবেন প্লিজ""। সাধারণত: চেকাররা ফাইনের জন্য হম্বিতম্বি করে, নাহলে ছেড়ে দেয়। এক্ষেত্রে দুটোর কোনোটাই না হওয়ায় ছেলেটি কিছুটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে চেকারটির পিছু নেয়। চেকার তাকে নিয়ে যায় একদম ফাঁকা ৮ নং প্ল্যাটফর্মে। একটা কারশেডগামী ফাঁকা গাড়ীতে ছেলেটিকে তোলে এবং বলে যে ""প্যান্টের চেনটা খোল।"" ছেলেটা একটু ভয় পেয়ে যায়। তবু কিছুটা স্বমূর্তি ধরার চেষ্টা করে। বলে - ""আপনি কিন্তু বাড়াবাড়ি করছেন। আপনি জানেন সুরেন্দ্রনাথ কলেজের ছেলেরা কি করতে পারে?"" চেকারেরও গলার স্বর পাল্টে যায়। বলে - ""আমি খুব ভালো করেই জানি আমি কি করছি। তোর যা করার তুই পরে করে নিস। এখন আমি যা বলছি সেটা কর। দুটো বাল ছেঁড়।"" ছেলেটা একটু ঘাবড়ে যায়। কি হচ্ছে কিছু বুঝতে না পেরে চেকারের নির্দেশ পালন করে। চেকারটি তারপর বলে - ""নে, এবার ফোট এখান থেকে। রোজ তো কলেজে গিয়ে গল্প দিস - 'শিয়ালদা স্টেশনের চেকার আমার একটা বালও ছিঁড়তে পারবে না'। এবার থেকে বন্ধুদের কাছে গিয়ে ঐ গল্পটা অন্তত: আর দিতে পারবি না।""

  • r | 125.18.104.1 | ৩০ জুলাই ২০০৯ ১২:৩৪669509
  • চেকার: ভাই, টিকিটটা?
    আমাদের স্কুলের জনৈক ছাত্র: (ডান হাত কপালে ঠেকিয়ে) মাপ করো বাবা।

  • bubu | 218.186.12.229 | ১৫ আগস্ট ২০০৯ ২৩:৫৯669511
  • দক্ষিনেশ্বর ডেলিভারি

    মেইন লাইনের গাড়িতে খরদা যাচ্ছি। দমদম ছরিয়েছে সবে। খানিকটা এগিয়েই সিগ্ন্যাল। গাড়ি দাড়িয়ে তো দাড়িয়েই। পাষ থেকে একটা ডান্‌কুনি লোকাল হুষ করে বেরিয়ে গেল। আমার সামনের এক কাকু মতন ভদ্রলোক হঠাৎ, "খোকা আমার ব্যাগটা একটু ধরবে।' ধরলুম। আবার, "খোকা এইবার আমায় একটু ধরবে, যদি হঠাৎ গাড়িটা হ্যাচকা মেরে স্ট্যার্ট নেয়।" এইবারো ধোরলুম। ওনার কোমর। ভদ্রলোক এইবার ডান্‌কুনি লাইনের ট্রেনটার দিকে মুখ করে, দু হাতে ভক্তি ভরে জড়ো করে পেন্নাম ঠুকলেন। ট্রেনটাকেই। "মা, মা গো।"
  • b | 117.193.38.244 | ১৬ আগস্ট ২০০৯ ২২:৩৪669512
  • ট্রেনকে করতে দেখিনি, তবে বেলঘরে আর দমদমের মাঝে যেই মাথার ওপর দিয়ে হুস করে লাইনটা বেরিয়ে যেত সঙ্গে সঙ্গে দশ সেকেন্ডের জন্যে কথাবার্তা বন্ধ রেখে চোখ বুজে বিড়বিড় আর একটা বারো আনা প্রণাম। লাইনটাকেই!
  • Abhyu | 97.81.99.89 | ১৭ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৪৪669513
  • ঠিক ট্রেনের না, তবে ঐ লাইনেরই।

    সেই গবা মহারাজ, সঙ্গে দীপঙ্কর (সর্বগানন্দ) মহারাজ ও আরো কয়েকজন। পুজোর ঠিক আগে আগে করে মিশনের গাড়িতে চড়ে কোথায় একটা যাচ্ছেন। গড়িয়া স্টেশনের কাছে হঠাৎ কপালে হাত ঠেকিয়ে সে কি ভক্তিভরে প্রণাম।
    দীপঙ্কর মহারাজ আর থাকতে না পেরে জিজ্ঞাসা করলেন - মহারাজ কাকে প্রণাম করছেন?
    গবা - ঐ যে মা আসছেন, ঢাক বাজছে।
    দীপঙ্কর মহারাজ - দূর ও তো ব্রিজের উপর দিয়ে ট্রেন যাচ্ছে।
  • dipu | 207.179.11.216 | ১৭ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৪৭669514
  • :-P
  • debu | 72.130.151.116 | ১৮ আগস্ট ২০০৯ ০৭:৪৯669515
  • শিআলদহ থেকে ট্রেন টা সবে ছেরেছে ,কার্শেড তা পার হয়েছে,এক ভদ্র মহিলা তার পিছনে দুই জন দাদু, হেভি ভির ট্রেনে ,প্রথম দাদু যথারিতী চাপ মার্ছে মহিলা কে,
    মহিল আর না পেরে দাদু কে বোল্লেন এক্টু ঠিক ভাবে দাড়ান ।
    প্রথম দাদু চুপ কিন্তু দ্বিতীও দাদু বোলে ওঠলো " যা ভির চাপ তো এক্টু লাগ্বেই"।
    ঊল্টোডাঙ্গা পার হোলো ,চাপ আরো বেশি।।।
    মহিলা আবর দাদু কে বোলেন এক্টু ঠিক ভাবে দাড়ান, এবারো প্রথম দাদু চুপ ।
    দ্বিতীও দাদু আবার বোলে উথে্‌লা " যা ভির চাপ তো লাগ্বেই"।
    এবার ভদ্র মহিলে রেগে দ্বিতিও দাদু কে জিগ্গসা কর্লো ,আপনি কথ বলে্‌ছন কেনো, আমি তো ওনাকে বোলি্‌ছ।
    দ্বিতিও দাদো উত্তরে বোল্লো।।ওনি তো দম্‌দম নেমে যাবে ঐ জায়্‌গয় আমি আসবো তাই।

    (বানান ভুলের জন্য ক্ষমা)
  • ranjan roy | 122.168.216.5 | ১৯ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩৫669516
  • অভ্যু, হেব্বি হয়েছে।
    আচ্ছা, গবা মহারাজ মানে তরুণকান্তির সন্ন্যাসনাম কি ছিল?
    ছেলেটার মহারাজ হয়ে স্পষ্টত: অধ:পতন হয়েছিলো।( ডি: , রঙ্গন কথিত নয়। )
    স্কুলের ছাত্তর থাকাকালীন এত গবেট ছিল না। বেশ খিল্লিবাজ হয়ে উঠেছিল।
  • Jay | 90.208.202.110 | ১৯ আগস্ট ২০০৯ ০১:১৩669517
  • সে নামও বাঁধিয়ে রাখার মত- স্বামী পুরাতনানন্দ। বিশ্বাস করুন - বানাম ভুল করি। আর সত্যদা - স্বামী সুপর্ণানন্দ।
  • Jay | 90.208.202.110 | ১৯ আগস্ট ২০০৯ ০১:১৭669518
  • * করিনি
  • ranjan roy | 122.168.212.195 | ২১ আগস্ট ২০০৯ ০০:০০669519
  • তরুণ মানে আমাদের ""গোলবাবু'' গেরুয়া পরে হয়ে গেল পুরাতনানন্দ! আমি আর নেই। আমি সন্ন্যাসী হলে হরিদাসানন্দ?
  • RATssss | 63.192.82.30 | ২১ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩০669520
  • অভ্যু ব্যাটা আগরপাড়া থেকে ২০১ / ২৩৪ / ৭৮সি কি করে ধরত? ওগুলো তো বেলঘড়িয়া দিয়ে যায় জানতুম। ব্রীজটাও তো বেলঘড়ে তে। সিঁড়িটা তো ১-এ আর ৪-এ ছিল, ৩থেকে তো ব্রীজে ওঠা যেত না!!!
    হয় অভ্যু ভুল বকছে, নয়ত অনেক কিছু পাল্টে গেছে।
  • Abhyu | 128.192.7.51 | ২১ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩৪669522
  • এতোক্ষণে খেয়াল করলাম। আগাগোড়া ভুল বলেছি। সবসময় বেলঘরিয়ায় নামতাম। আগরপাড়ার পরের স্টেশন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন