এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমাদের সাধারণ মানসিকতা কি শুধুই ধংসাত্মক রাজনীতি করা ??

    adhuli
    অন্যান্য | ১১ এপ্রিল ২০১৫ | ৬৩৪৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • adhuli | 190.148.69.210 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:৪৮674504
  • সকাল সকাল এই খবর পরে মাথা গরম হয়ে গেল।

    http://www.anandabazar.com/calcutta/%E0%A6%9F-%E0%A6%B0-%E0%A6%A8-%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%B2-%E0%A7%9F-%E0%A6%B6-%E0%A6%B6-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%B0-%E0%A6%A7-%E0%A6%AC-%E0%A6%AA%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A6%B8-%E0%A6%A4-%E0%A6%B0-%E0%A6%B2-1.133472

    একটি চার বছরের বাছা মায়ের হাত ছাড়িয়ে ট্রেন লাইন পার হতে গিয়ে চাপা পড়েছে। অতন্ত্য বাজে, দুহ্ক্ষের ঘটনা , কিন্তু দোষ তা কার ? ট্রেন এর চালকের ? নাকি যাত্রীদের ? বাচ্চাটির মা-এর কোনো দায়িত্ব নেই নিজের বাচ্ছার খেয়াল রাখার ? একটা কযেক হাজার টনের ট্রেন কে ব্রেঁক কষে সঙ্গে সঙ্গে থামানো সম্ভভ-? জোরে ব্রেক মারলে তো ট্রেন উল্টে যাবে। আরো অনেক লোক মরবে । যেকোনো সভ্য দেশে এই ঘটনা হলে মাকে আর্রেস্ট করা হত ক্রিমিনাল নেগলিজেন্স এর দায়ে। আর এখানে জনতা ট্রেন এর যাত্রীদের কে পাথর ছুড়ছে-? আর পুলিশ চার ঘন্টা ধরে দাড়িয়ে দেখেছে ? কোথায় যাচ্ছি আমরা ? আমাদের দেশে এখন যেকোনো দুর্ঘটনা তে বাস , ট্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া , রাস্তা অবরোধ একটা ফুল টাইম বিসনেস হয়ে দাড়িয়েছে । এত তাড়াতাড়ি এ সব ঘটানো হয় যে ভেবে পাই না , এ সব কি স্বতস্ফুর্ত , না কি পয়সা দিয়ে সংগঠিত করা হয় , কিন্তু যেভাবেই হোক , এই মানসিকতা আগুনের মত চড়িয়ে যাচ্ছে।

    সি পি এম, তিনোমুল, এ সবের বাইরে এসে ভাবছি, এটাই আমাদের ভবিতব্য। আমরা নিজেরা আসলে সভ্য নয়, মমতা, বুদ্ধ এরা একা কি করবেন ? যে রকম জনগণ, তাদের সে রকম নেতাই জুটবে। আমরা গঠনমূলক কিছু চাই না, তাই পাই-ও না। হতাশায় ভোগা টাই আমাদের ভবিষ্যত। একটা উদ্ভট অন্ধকার আমাদের গ্রাস করে ফেলছে, আমাদের পরের জেনারেশন এর কি হবে ? এই সর্বগ্রাসী ধংসের হাত থেকে কি করে বাচবে তারা ? আজকে অন্য পাড়া জ্বলছে,, নিজেদের ঘরে আগুন লাগতে বেশি দেরী নেই আর।
  • কল্লোল | 125.242.191.217 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:১৫674515
  • খুব জরুরী প্রশ্ন তুলেছেন আধুলী।
    আমার এ নিয়ে কিছু মত আছে।
    "এ সব কি স্বতস্ফুর্ত , না কি পয়সা দিয়ে সংগঠিত করা হয়"
    দুইই হয়।
    স্বতস্ফুর্ত। আমরা ভালো নেই। কেউই ভালো নেই। আমরা যারা "ভালো" রোজগার করি, আমরা যারা "কিছুটা ভালো" রোজগার করি, আমরা যারা "মোটামুটি" রোজগার করি, আমরা যারা "বেশ খারাপ" রোজগার করি বা আদৌ রোজগার বলে কিছু নেই, কেউ কেউ কেউই ভালো নেই। এই ভালো না থাকার কারন এক একজনের কাছে এক এক রকম। তার তীব্রতা এক এক রকমের। কেউ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের গলা কাটা নিয়ে ভালো নেই, কেউ প্রশাসনের নির্লজ্জ দলদাসগিরি নিয়ে ভালো নেই, কেউ চাল-ডাল-মাছের অগ্নিমূল্য নিয়ে ভালো নেই, কেউ শুধু বেঁচে থাকার জন্য যা যা ঘানি ঠেলতে হয় তা নিয়ে ভালো নেই। আরও তিন কোটি কারন আছে ভালো না থাকার। এগুলো সাধারণভাবে গরীব দেশগুলোর সমস্যা।
    তাই যখনই কিছু ঘটে যাতে হাতের কাছে "দোষ" দেবার মতো কিছু/কাউকে পাওয়া যায় তখন এভাবেই মানুষ ক্ষেপে ওঠে। আগে রাজনীতির লোকেরা কিছুটা বেঁচে যেতেন। আজকাল সেটাও চলছে না। এখন লোকে সোচ্চারে বলছে - রাজনীতি নয়।
    এবারে ঘটনা বিশেষে এগুলোতে ইন্ধন জোগানোর প্রচুর স্বার্থান্বেষী থাকে। তারা ইন্ধন জোগায়, পয়সা দিয়ে বা না দিয়েও।
    ডিমাপুরের ঘটনা, দমদমের ঘটনা সব নিয়েই আলোচনা চলুক।
  • PT | 213.110.243.22 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৪৮674526
  • "বাচ্চাটির মা-এর কোনো দায়িত্ব নেই নিজের বাচ্ছার খেয়াল রাখার ?"

    একটা ঘটনা মনে পড়ল। দু-আড়াই দশক আগে একটি বাচ্চা কলকাতার ম্যানহোলের মধ্যে পড়ে মারা গিয়েছিল। তাতে বিখ্যাত কেউ একজন "বাচ্চার মা কি করছিল?" জাতীয় প্রশ্ন তোলায় বাঙালী জনতা ও মিডিয়া সেই ভদ্রলোকের বাপ-বাপান্ত করেছিল। এখনো সুযোগ পেলেই করে।
    সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলছে।

    গেট বন্ধ থাকলে রেল লাইন পেরোনো দন্ডনীয় অপরাধ সেটা বাঙালী বা ভারতীয়দের বোঝার মত মানসিক বয়স এখনো হয়নি। তার ওপরে আইন ভাঙ্গাটাই এখন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার জন্য ক্ষমতাশালী, উচ্চশিক্ষিত, উচ্চবিত্ত মানুষেরাই বহুলাংশে দায়ী।

    এই নিয়ম ভাঙ্গার সঙ্গে "গরীব" দেশের অন্যান্য সমস্যার কোন যোগাযোগ নেই।
  • shatadal | 203.138.216.101 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:০৫674537
  • ভারতে ট্রেনে চড়ার সুযোগ ক'জন পায়? বা জীবনে ক'বার পায়? ট্রেন আস্তে চললে, বা অসময়ে চললে ক'জনের কিছু যায় আসে? এই ট্রেনের উপর হামলা যে বৃহৎ জনতা ট্রেনে চড়তে পায় না তাদের স্বর। একে লেজিটিমাইজ করা চাই।
  • | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:১৬674548
  • হুঁ পিটির পোস্ট পড়ে মনে পড়ল ভিকি মানে বিক্রম একবার লিখেছিল ট্রেনে করে কোথাও যাচ্ছে, কামরার মেঝেতে বসা লোক কামরার ভেতরেই থুতু ফেলছে। তা মানা করায় বলেছিল 'কেয়া করে বাবু হাম গরীব আদমি হ্যায়'
    কামরার মেঝেতে থুতু ফেলার সাথে দারিদ্রের খুব একটা সম্প্র্ক কিন্তু নেই।

    ভারতীয়রা খুব 'বেশী চালাক' তো, তাই আইনকে ফাঁকি দেবার মধ্যেই যাবতীয় চালাকি কাজে লাগায় আর কি।
  • b | 135.20.82.164 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:২০674559
  • ম্যানহোলের ঢাকনা খোলা থাকাটা একটা নেগলিজেন্স (করপোরেশনের)। সেটা আর ট্রেনে চাপা পড়ার একটা তফাৎ আছে।

    আইনের প্রতি মাস ডিসওবিডিয়েন্সকে অস্ত্র হিসেবে তুলে ধরেছিলেন গান্ধী-ই প্রথম। অবশ্য তার সাথে রাইডার জুড়ে দিয়েছিলেনঃ সেই আন্দোলন হবে অহিংস, কাউকে জোর করা হবে ন, ইত্যাদি ইত্যাদি। ব্রিটিশ শাসন ব্যবস্থা এতটাই নৈর্ব্যক্তিক আর অমানুষ ছিলো, যে তার বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা না নেওয়া ছাড়া উপায় ছিলো না বোধ করি। সেই ট্র্যাডিশন চলচে। প্রশাসন তার পোশাক ও চামড়ার রং পাল্টেছে, বাকি কিছুই পরিবর্তন হয় নি। আবার মাস ডিসওবিডিয়েন্স, কখোনো সত্যিকারের, কখনো পারসিভড ( পরীক্ষায় টুকতে না দিলে) অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে সেও চলেছে। দুটো-ই বৈধ। সরকার একই সাথে মাই-বাপ এবং ব্যহন*****।

    আম্বেদকারের একটা কোট করি, ১৯৪৯ সালে লেখাঃ

    "“If we wish to maintain democracy not merely in form, but also in fact, what must we do? The first thing in my judgement we must do is to hold fast to constitutional methods of achieving our social and economic objectives. It means we must abandon the bloody methods of revolution. It means that we must abandon the method of civil disobedience, non-cooperation and satyagraha. When there was no way left for constitutional methods for achieving economic and social objectives, there was a great deal of justification for unconstitutional methods. But where constitutional methods are open, there can be no justification for these unconstitutional methods. These methods are nothing but the Grammar of Anarchy and the sooner they are abandoned, the better for us.”
  • PT | 213.110.246.230 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১১:৫০674570
  • "ম্যানহোলের ঢাকনা খোলা থাকাটা একটা নেগলিজেন্স (করপোরেশনের)। সেটা আর ট্রেনে চাপা পড়ার একটা তফাৎ আছে।"
    যে মানুষটি গেট বন্ধ রেললাইন পেরিয়ে অনায়াসে আইনের প্রতি "নেগ্লিজেন্স" দেখায় সেই লোকটিকেই ম্যানহোলের দায়িত্ব দিলে ঐ একই ভাবে "নেগ্লিজেন্স" দেখাবে। খুঁজলে দেখাও যাবে হয়ত যে ম্যানহোলের মুখ খুলে রাখাও দন্ডণীয় অপরাধ।
    "দ" চমৎকার লিখেছেনঃ "ভারতীয়রা খুব 'বেশী চালাক' তো, তাই আইনকে ফাঁকি দেবার মধ্যেই যাবতীয় চালাকি কাজে লাগায় আর কি।"

    আর অত জটিলতায় যাওয়ার দরকার কি? দুচাকায় হেলমেটহীন পরিবারসহ চালক ও যাত্রী তো আকছাড় দেখছি। যারা নিজের পরিবারের নিরাপত্তার তোয়াক্কা করেনা তাদের ম্যানহোল নিয়ে মাথা ঘামাবার সময় বা ইচ্ছে আছে?
  • b | 135.20.82.164 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১২:০৫674581
  • দুটো পার্টি তো? একজন দুর্ঘটনায় মারা পড়ছে/ আহত, অন্যজন সেই দুর্ঘটনা ঘটাচ্ছে। ট্রেন ড্রাইভারের এক্ষেত্রে দোষ নেই, মায়ের দোষ পুরোমাত্রয়। ম্যানহোলের ঢাকনা খোলা থাকলে দু পক্ষই দোষী। এ অমুক জায়গায় তমুক থাকলে কি করত সেই হাইপথেটিক্যাল সিচুয়েশনে না যাওয়াই ভালো।
  • PT | 213.110.246.230 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১২:১৫674592
  • ওঃ! আলোচনাটা কোর্টে চলে গিয়েছে বুঝিনি।
    আমি কোথাও ট্রেনের ড্রাইভারকে দোষী সাব্যস্ত করিনি।
  • b | 135.20.82.164 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১২:১৭674505
  • কোর্টে যায় নি। লজিক্যাল কিছু কথা বলছিলাম। তা সেটা যদি আপনার পছন্দ না হয়, তবে দাঁড়ি দিলাম।
  • adhuli | 37.33.251.124 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১২:১৯674506
  • তবে বিদেশের সেফটি রুল বুকে যা দেখি, ম্যানহোল খোলা থাকলে এবং সেটা ঠিক থাক ব্যারিকেড না থাকলে মিউনিসিপালিটি এর পেছনে ভালই বাঁশ পড়ে। এখানে যেকোনো ইন্ডাস্ট্রিয়াল দুর্ঘটনা তে কোম্পানি এর টপ বস আর ইঞ্জিনিয়ার্স দের প্রায় জেল হয়ে থাকে। কিন্তু রেল ব্রিজ ছাড়া লাইন পার হতে গেলে সেটা পুরোপুরি যে করেছে তার দোষ। যদি ব্যারিকেড থাকে, এবং সেটা না মানা হয়, তাহলে রেল কোম্পানির কিছু হবে না।

    যাই হোক, কোনো পার্টিকুলার ঘটনা কে এনালাইসিস করা আমার উদ্দেশ্য নয়। এই যে লোকের এন মাস ক্ষোভের এত ধংসাত্মক, রক্তাক্ত বহিপ্রকাশ, এটাকেই সব থেকে ভয় লাগছে। ইটা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। কিন্তু এই করতে গিয়ে সব থেকে বেশি ক্ষতি হয়ে যাছে আরো কজন সাধারণ মানুষেরই, যারা কোনো ভাবেই ঘটনার সাথে জড়িত নয়। এই কোলাতেরাল ডামেজ কি করে বন্ধ/ কম করা সম্ভভ-?
  • PT | 213.110.246.230 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১২:৩২674507
  • যদি এই ঘটনাগুলো অন্য রাজ্যের তুলনায় পব-তে বেশী ঘটতে থাকে তাহলে এই মন্তব্যটির চর্চা করা যেতে পারেঃ
    “If you can’t give them jobs, it may turn into a time bomb. I may add it’s already ticking quite loudly in West Bengal,”
    অবিশ্যি তার সঙ্গে পুলিশী নিষ্ক্রীয়তাকেও জুড়তে হবে।
  • একক | 24.99.77.240 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১৯:৩৩674508
  • আম্বেদকার এর বক্তব্য বি কোট করেছেন দেখে ভাল্লাগলো । ডিসওবিদিয়েনস এর রাজনীতি ভারতীয়দের ব্যুমেরাং হয়ে দাঁড়িয়েছে । বাংলার বেশি করে কারণ স্বাধীনতার আগেও সবচে বেশি ডিসওবিদিয়েনস এর রাজনীতি তে নেচেছিলো এরাই । মুশকিল হচ্ছে এসব প্রসঙ্গ এলে ৫৬ ঘন্টা ঘেরাও এর সমর্থকরা রে রে করে আসবেন । রাষ্ট্রশাসন জিনিসটা এই দেশে কোনকালেই বলবৎ হয়নি ।যা চলেছে তা সমাজশাসন । রাষ্ট্র ও সমাজের মাঝখানে বসে থেকেছে রাজনীতির ফরে রা ।

    এবার কথা হলো ব্যাখ্যা ট্যাখ্যা তো একহাজার পাতা দেওয়া যায় ,মালটাকে লাইনে আনবেন কী করে ? এটুকু জেনে রাখুন লি -এর মত লোক এদেশের সমাজ-রাজনীতি থেকে উঠে আসবেনা । এলে আসবে ওই কেজ্রির মত কিছু আধপাকা আমলা-গামলা আর নয়তো মোদীর মত গুজ্জু লবির পোষা জোকার । অথচ ভারতীয় রা পপুলিস্ট ডিকটেটর এর হেব্বি ভক্ত । এবং এইখানেই গোলমাল ওই "পপুলিস্ট" জুড়ে গিয়ে । আমাদের এমন রাষ্ট্র চাই হু ইস ইকুয়ালি ব্যাড টু এভরিওয়ান । সেটাও হওয়া চাপের ।কারণ ওরকম রাষ্ট্র হয় চরম ইন্দিভিজুয়ালিস্ট দর্শন থেকে ।এবং লুকিয়ে ইন্ডিভিজুয়াল না ,খুলে আম ।

    তাহলে আমরা কী খুব ভাই-ভাই আর সেটাই সমস্যা ? না ,একেবারেই ভাই-ভাই না ।সর্বদা পরস্পরকে বাঁশ দিচ্ছি ।আসলে গান্ধী একটা বাঁশি তুলে দিয়েছিলো সকলের হাতে যেটা বাজালে চারপাশের ইঁদুর রা ছুটে এসে জড়ো হয় । গান্ধীর ইউনিকনেস এটাই । কোনো একজনের হাতে না দিয়ে সবার জন্যে এক পিস করে বাঁশি । নিজেকে ঠকিয়ে জগৎ ঠকাও ইহাই গান্ধী দর্শন।

    এদেশের লোকেরা একচুয়ালি প্রচন্ড ইন্দিভিজুয়ালিস্ট কিন্তু কানা-মনে-মনে-জানা ।বাইরে সর্বদা কালেকটিভ এর আশ্রয় নিয়ে শয়তানি করছে ।যতদিন আমরা কালেকটিভ এর আড়ালে ব্যক্তিগত-সামাজিক সমস্ত রকম ধ্যাম্নাম চালিয়ে যাবো আর সব কিছুকেই রাজনৈতিক তাই সঠিক বলে যাবো ..........নাহ আশা নাই । কিন্তু তাই বলে ইম্পোর্ট করে পলিটিক্স আসেনা :) কনফ্লিক্ট ও না ।এখানেই চরম কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট তৈরী হওয়া দরকার একদম মাইক্রো মাইক্রো লেভেলে।

    সেটা সিভিল ওয়র কন্ডিশনের মধ্যে দিয়ে হবে নাকী অনেকদিন ধরে মার্কেট কনফ্লিক্ট হয়ে হয়ে তা নিশ্চিত করে বলা যায়না । কোনো "দল" কে ক্ষমতায় এনে হবেনা এটুকু বলা যায়।ক্ষমতাকেন্দ্রে দল বদলাতে থাকা টা জাস্ট ফুটন্ত করাই তে হাতা নেড়ে যাওয়ার প্রাত্যহিক । কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট একটা চরম জায়গায় যাওয়া প্রয়োজনীয় নইলে এই কালেক্টিভের ছাতার আড়াল নেওয়া কুনাট্যের ইতি নেই ।
  • DK | 15.79.68.161 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১৯:৩৮674509
  • আইন হচ্ছে প্যাত্রিয়ার্কি+ইম্পেরিয়ালিস্ম এর ক্ষয়িষ্ণু অবশেষ মাত্র।
  • shatadal | 219.126.110.112 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১৯:৪৯674510
  • একক যে ঠিক কি বলল সেটা বুঝলাম না। ভারতীয়রা খুব ইনডিভিজুয়ালিস্ট, কিন্তু বাইরে দেখায় কালেকটিভিস্ট। সেটাই সব সমস্যার মূল। এইটাই কি?
  • skm | 83.6.121.117 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ১৯:৫২674511
  • Once, I crossed the railwayline when gate was closed and train was far away to catch the train att Melbourne, Australia. When I came near station, I was caught and had to pay A$100
  • একক | 24.99.77.240 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ২০:১১674512
  • শতদল
    অনেকটা ,সেটাই । পরস্পরের পিঠ চুলকাও -সমিতি তে ভরে গ্যাছে দেশ ।এগুলোর মূলোত্পাটন জরুরি চরম ইন্টারেস্ট কনফ্লিক্ট ক্রিয়েট করে । ওপর থেকে নীচ অবধি ।
  • shatadal | 186.10.99.202 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ২০:১৯674513
  • মানে ভারতীয়রা খুব ক্ল্যানিশ। ক্ল্যানগুলো নিজের সদস্যদের লাভ দেখে, তাতে অন্যের ক্ষতি হলেও কিছু এসে যায় না। তাই কি?

    মার্কেট কনফ্লিক্ট দিয়ে কিভাবে এগুলোর মূলোচ্ছেদ হবে? সিভিল ওয়ার দিয়েই বা কি করে হবে?
  • b | 24.139.196.6 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ২০:২৭674514
  • তবে আরেকটা কথাও মনে রাখতে হবে। । এটা একটা অদ্ভুত ভিসিয়াস সাইকল। প্রশাসন ক্যালাস ও নির্বিকার। তাই লোকজন ভাবে যে চেঁচামেচি করে, রাস্তা আটকে দাবি দাওয়া করা ছাড়া, ভাঙচুর করা ছাড়া ন্যায্য পাওনা পাওয়া যাবে না। আবার প্রশাসন-ও ভাবে যে, আরে, এই লোকগুলো বন্ধ করছে, রাস্তা আটকাচ্ছে, গাড়িতে আগুন লাগাচ্ছে? তাহলে এরা যা চাইছে দিয়ে দাও, নিশ্চয় এদের দাবী ন্যায্য।
  • dc | 132.164.235.68 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ২০:৪১674516
  • সবার ভয়েসটা থাকা জরুরি। আর আইন কানুন উঠিয়ে দিয়ে সবরকম খুন অপরাধ ধর্ষন রাহাজানি মব লিঞ্চিং রায়ট লেজিটিমাইজ করে দেওয়া হোক। আইন না থাকলে আইন ভাঙ্গারও দরকার পড়বে না। আসুন আমরা সবাই গুহায় ফিরে যাই, এই ভোগবাদের সভ্যতা আর ভাল্লাগে না।
  • Somnath Roy | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ২০:৫৯674517
  • DC একদম মনের কথা বলেছেন। আর দেখাই যাচ্ছে এইসব নিয়ে হাতে গোণা কয়েকজনের বেশি চিন্তিতও নয়
  • dc | 132.164.235.68 | ১১ এপ্রিল ২০১৫ ২১:০৭674518
  • সেটাই মুশকিল।
  • sm | 53.251.90.96 | ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০০:২৩674519
  • কেউ জানে চিনে কিভাবে এইসব জিনিস হ্যান্ডেল করা হয়?
    মানে চাইনিস মডেল টা ভালো হলে, সেইটা দিয়েই কাজ চলে যেত ।
  • একক | 24.99.220.124 | ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০০:৩৬674520
  • হেহে ওটা করতে হলে সংবিধান পাল্টাতে হবে আর ঘেরাও-আন্দোলন ইত্যাদিকে বেয়ায়নি ঘোষণা করতে হবে :)
  • একক | 24.99.220.124 | ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০১:০৫674521
  • আন্দোলনের নামে আইন ভাঙ্গা কালচারের সবচে খারাপ দিক হলো মাস ডিসেন্সিটাইস হয়ে যাওয়া । এটা যত দিন যাবে বাড়বে । অভিজিত হত্যার খবরে সেটা সবচে শকিং লেগেছিলো খবরে প্রকাশ লোকজন বলছে .......ছাত্রলীগ তো প্রায় ই ওরকম খুনোখুনি করে তাই জনতা এটাকেও ছাত্রলীগের নিজেদের মারপিট ভেবে এগিয়ে আসেনি । এটা ক্রমশ সর্বর্ত্র ঘটবে । আমরা একদিকে আন্দোলনের নামে আইন ভাঙ্গা -মারপিট সাপোর্ট করব আরেকদিকে মানুষের মধ্যে মানবিক রিএকশন খুঁজবো এটা একধরনের ফাজলামি বই কিছু না ।
  • কল্লোল | 125.242.183.62 | ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০২:০৩674522
  • কিন্তু কেউ বললো না, লোকে ভাঙ্গচুর করে কেন?
  • একক | 24.99.110.209 | ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০৪:৫০674523
  • ভাংচুর কল্লে হেব্বি মস্তি হয় তাই :)) যেকোনো জায়গায় ভাংচুর শুরু করে দ্যাখো একগুচ্ছ লোক জুটে যাবে যারা জিগ্যেস ও করবেনা কেসটা কী ।আগে ঢিল পাটকেল তুলে নেবে :দ

    এটা ঘটনা ।দুর্বলের ক্রোধ ,গণহতাশা যে নাম দিয়েই থিওরি খাড়া করা হোক না কেন ভাংচুরের পেছনে একটা কাঁচা বায়োলজি আছে । নিড ফর এদ্রেনালীন রাশ । রিলিফ ফ্রম বোরডম ।এইজন্যে মক দেস্ত্রাক্ষন ক্লাব খোলা উচিত । যেখানে লোকে কিছু পয়সা দিয়ে ঘেরা জায়গায় উদ্দাম ভাংচুর করতে পারবে ।

    আমরা ,মানে আমি নিজেও নিউ ইয়ারে নিয়ম করে বাওয়াল দিয়ে বার এ গ্লাস ভান্গ্তুম :)) জাস্ট ওই হই চৈ ঝনঝন আওয়াজ টা ভাল্লাগে । তারপর দাম ফাম দিয়ে দিলুম নো প্রবলেম। এগুলো চারপাশে শুরু হওয়া দরকার ।পাবলিকের ভাংচুরেচ্ছা প্রকাশের একটা চ্যানেল দরকার ।
  • জলপাই | 122.79.35.32 | ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:৩১674524
  • ভাঙ্গচূড় করলে মস্তি কেন হয়? আমি যা পাবনা তা যে পাচ্ছে তার প্রতি রাগের প্রকাশ নয় কি? গাড়ি থেকে নেমে কি কেউ ঢিল মারতে যাবে?
  • কল্লোল | 125.242.131.107 | ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:৫৭674525
  • এককের যুক্তি মানতে পারলাম না।
    তাহলে ভাঙ্গচুরের কারন লাগে কেন? রোজই তো বিনা কারনে গাড়ি, বাস, দোকানের কাঁচ ভাঙ্গা যায়। কই তেমন তো শুনি না, যে অমুক জায়গায় বেশ কিছু মানুষ বিনা কারনে একটা গাড়ি ভেঙ্গে দিলো বা দোকানে আগুন লাগিয়ে দিলো। এককেরও তো দেখি নিউ ইয়ার বাহানা লাগে!! ভাঙ্গচুর করতে চাইলে তো করতেই পারতো বছরের যে কোন দিনে। তা তো করে নি একক।
    এই যে চোর বা ছেলেধরা বা ধর্ষণকারী সন্দেহে গণপিটুনি। তাতেও তো দেখি বাহানা লাগে। কিছু লোক মিলে একজনকে বিনা কারনে পিটিয়ে দিলেই হয়!! কিন্তু হয় না তো!!!

    আসলে মুস্কিল হলো কেন ভাঙ্গচুর সেটা বললেই ধরে নেওয়া হয় ভাঙ্গচুর কে মান্যতা দেওয়া হচ্ছে। না, তা কখনোই নয়। কিন্তু এটা যদি বন্ধ করতে হয় তবে তার কারন খুঁজে বার করাটা জরুরী, তা না হলে খবর দেখে মাথা গরমই হবে ও হতেই থাকবে।
  • একক | 24.96.1.64 | ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:০৫674527
  • গাড়িতে ঢিল মারা টা মিক্সড ফিলিং । তার বাইরেও ভাংচুর হয় । ইন জেনেরাল ভাংচুর মস্তির ব্যাপার । এবার তার সঙ্গে ঈর্ষা -প্রতিশোধ অনেককিছু জুড়ে যেতে পারে । সাইকেল ওয়ালা ট্যাক্সি তে ঢিল ছুঁড়তে পারে । মারুতি ওয়ালা মার্সিডিজ এর গায়ে ডেন্ট ফেলে না পাওয়া পোষাতে পারে । মোদ্দা কথা মানুষের এই ফিলিং এর জায়গাগুলো ইস্কুল খুলে জ্ঞান দিয়ে "ঠিক" করা যায়না ।
    একদিকে অন্যের ক্ষতি করলে বাটাম দেওয়ার বন্দোবস্ত করতে হবে ,অন্যদিকে মক ডেসট্রাকসন এটেন্ড করার কালচার গ্রো করতে হবে ।
    এগুলো একধরনের খিদে যেটা অন্যের খাবার কেড়ে খেওনা বললেই মিটে যায়না । খাবারের বন্দোবস্ত করতে হয় । এবার খুঁটিবাদী রা বলে যার গাড়ির খিদে তার যাতে গাড়ি হয় দেখো ।ওটা বোকা বোকা ।ওকে ছোটো গাড়ি পাইয়ে দিলে ও বড় গাড়িতে ঠোক্কর মারবে ।কারণ খিদে বেসিকালি একটা ইমোশনাল এনটিটি যা বিভিন্ন অবজেক্ট এর মধ্যে দিয়ে প্রকাশ পায় মাত্র ।ওভাবে অবজেক্ট পাইয়ে দিয়ে অবজেক্ট ফেটিশ মেটানো যায়না । রাগ,যৌনতা এগুলো খিদের বেসিক রূপ।একে বশে রাখতে হলে ইমোশন টা কে ভার্চুয়ালায়স করে দিতে হয় । মক ডেসট্রাকসন , ডাব্লুডাব্লুএফ মার্কা কুস্তির আখড়া ,ধ্বংসাত্মক ভিডিও গেম এসব এইজন্যেই আসে ।এগুলো মীনস টু ভার্চুয়ালায়স ইওর এইমলেস এন্গার । ইন্ডিয়াতে এগুলো নেই বা খুব কম ।সাধারণ মানুষের লাইফে ,গরিবদের লাইফে কোনো চার্ম নেই । মুরগি লড়াই /কুস্তি কিছুই নেই ।কিরকম একটা আধকাঁচা হাফ আধুনিক কালচার । লোকগুলোর এক্সট্রা এনার্জি ড্রেইন হবে কীসে ভাবুন তো ?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন