এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গ্রীস এর গল্পটা আসলে হচ্ছ কি ?

    Khujchi
    অন্যান্য | ২৯ জুন ২০১৫ | ৯২৫০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 109.27.138.238 | ০৪ জুলাই ২০১৫ ১৩:১৩681361
  • বেচে দিতেই পারে। ১ কোটি লোক থাকে, তার অনেকটাই থাকে এথেন্সে। অতএব অত জমির দরকার নেই।

    কিন্তু দ্বীপ বিক্কিরি করে তো তেমন পয়সা পাবেনা।

    http://www.privateislandsonline.com/
  • ঊমেশ | 96.143.228.7 | ০৪ জুলাই ২০১৫ ১৩:২৫681362
  • নো সিরিয়াস নোটঃ
    কাল একটা বন্ধু'র কাছ থেকে পেলাম,
    এখন গ্রিস এর যা ধার, তার থেকে বেশী না কি অ্যাপেল এর কাছে ক্যাশ ডিপোজিট আছে, তাই ইচ্ছে করলেই অ্যাপেল দেশ কিনে নিয়ে নাম বদলে "আই-গ্রিস" দিয়ে অ্যাপেল এমপ্লোয়ী দের জন্যে হলিডে হোম করে দিতে পারে।
  • S | 109.27.138.238 | ০৪ জুলাই ২০১৫ ২৩:০৫681363
  • সিরিয়াসলি এইসব ভুল ভাল কথাবার্তা বলতে আপনার বন্ধুকে বারণ করুন। লোকের যাস্ট কোনো অইডিয়া না থাকলে এইসব কথাবার্তা বলে।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৬ জুলাই ২০১৫ ০৩:৫৫681365
  • যা আশা করছিলাম। ইসবার গ্রিস অ্যায়্সেই বকরি নহি বানেগা।
    কথায় আছে, The Eurozone credit ratings are like a frying pan. Greece at the bottom...

    কিছুদিন আগে ল্যারি এলিসন (ওর‌্যাক্‌ল্‌) একটা হাওয়াই-এর দ্বীপ কিনল না, দোকানপাট/বাড়িঘর শুদ্ধু।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৬ জুলাই ২০১৫ ০৯:৪৯681366
  • গ্রিসে 'না' নিয়ে ক্রুগম্যান --

    Of course, that’s not the way the creditors would have you see it. Their story, echoed by many in the business press, is that the failure of their attempt to bully Greece into acquiescence was a triumph of irrationality and irresponsibility over sound technocratic advice.

    But the campaign of bullying — the attempt to terrify Greeks by cutting off bank financing and threatening general chaos, all with the almost open goal of pushing the current leftist government out of office — was a shameful moment in a Europe that claims to believe in democratic principles. It would have set a terrible precedent if that campaign had succeeded, even if the creditors were making sense.

    What’s more, they weren’t. The truth is that Europe’s self-styled technocrats are like medieval doctors who insisted on bleeding their patients — and when their treatment made the patients sicker, demanded even more bleeding.
  • sm | 233.223.153.77 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৬:৫৭681368
  • কি দাপট! কেন যে বেকার রেফারেন্ডাম হলো কে জানে?
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৭:০৪681369
  • যাহ বাবা। এই আজকালের লোকেদের যাস্ট কোনো আইডিয়া নেই, যত্তসব লেখে। না পোষালে লোন না নিলেই চলে। একের পর এক লোন নিয়ে চলেছে, অথচ বাজেট কন্ট্রোলের কোনো নাম গন্ধ নেই। এইভাবে অনন্ত কাল ধরে চলবে নাকি।
  • sm | 233.223.153.77 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৭:১৫681229
  • আজকালের রিপোর্ট টি যথেষ্ঠ ভালো। ভালো করে পড়তে হবে। রেফারেন্ডামের উদ্দেশ্য ছিল, লোনের ওপর কড়া শর্ত না মানা।
    দেশবাসী মতামত জানিয়েই দিয়েছে। এবার জার্মানি বকলমে আরো কড়া শর্ত চাপলে এবং সেটা সিপ্রাস মেনে নিলে ; দেশবাসীর ওপর বিশ্বাসঘাতকতা হবে। জার্মানির আচরণ যেকোনো বড়মাপের বুলির মতন।ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্য দেশ; অথচ থাকবে পদানত হয়ে।
    গ্রিস ডিফল্ট করেছে; তাঁকে লোন না দিলেই হলো।যাগ্গে , জার্মানি নিজেই তার লোন পুরোপরি শোধ করেনি কোনদিন।
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৭:৫৫681230
  • "জার্মানি নিজেই তার লোন পুরোপরি শোধ করেনি কোনদিন।"
    মানে?

    আর আজকালের লোকটিও না বুঝে লিখছে, আপনিও না বুঝে তক্ক করছেন। এইসব বুলি মুলি অনেক কিছুই বলা যায়। কিন্তু আজকে গ্রীসের এই ধারের বোঝা কেন হয়েছে, সেটাও কি জার্মানীর বুলিয়িঙ্গের জন্যে, নাকি নিজেদের বেহিসেবি খরচের জন্যে। গ্রীসের এখন যা অবস্থা, ডেসপারেট মেজার না নিলে মুশকিল। আর পারলে ইউরোজোন থেকে বেড়িয়ে আসতো, কিন্তু আসেনি কারণ তাহলে কেউ একটা পয়সাও দিতো না।

    ডিফল্ট করা, আর ধার রাখার মধ্যে অনেক তফাত।
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৮:০৮681233
  • ধুর এ তো সেই পুরোনো দিনের ব্যাপার স্যাপার। আর একটু ভেতরে গিয়ে দেখতে পারতেন, কেন ক্যানসেল করা হয়েছিলো।
  • sm | 233.223.153.77 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৮:১০681234
  • ওপরের লিংক টি পড়ুন আর এঁড়ে তর্ক করার অভ্যেস টি ত্যাগ করুন।না জানা টা কিছু খারাপ নয়; না জেনে তর্ক করা টা বদ অভ্যেস।
    Piketty: When I hear the Germans say that they maintain a very moral stance about debt and strongly believe that debts must be repaid, then I think: what a huge joke! Germany is the country that has never repaid its debts. It has no standing to lecture other nations.
    যদি কোনো কিছু প্রশ্ন করতে হয় পিকেটি সাহেব কে করুন গিয়ে।
    দ্বিতীয় কথা হলো, গ্রিস ডিফল্ট করেছে।তাকে ব্যান্ক রাপট কান্ট্রি ঘোষণা করে পুনরায় লোন না দেবার বন্দোবস্ত করাই যায়।
    আপনি জ্ঞানী গুনি জনের মত ভবিস্যবানি দিচ্ছেন কেন, ইউরোজন থেকে বেরিয়ে আসলে কেউ পয়সা দেবে না।
    চীন দিতে পারে, রাশিয়া, আমেরিকা দিতে পারে, আই এম এফ ও দিতে পারে।ঋণ দেওয়ার লোকের অভাব নেই।
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৮:১৯681235
  • "ওপরের লিংক টি পড়ুন আর এঁড়ে তর্ক করার অভ্যেস টি ত্যাগ করুন।না জানা টা কিছু খারাপ নয়; না জেনে তর্ক করা টা বদ অভ্যেস।"

    হ্যাঁ আপনার লেখা দেখে সেইটা খুব ভালোমত বোঝা যায়।

    তাইলে ইউরোজোন থেকে বেড়িয়ে আসেনি কেন, ডিসপাইট রেফারেন্ডাম। তার একখান এক্সপ্লেনেশন দিন। রাশিয়া দেবে? রাশিয়ার জিডিপি কত, আর গ্রীসের ডেট কত? এই নাম্বার গুলো জানার খুব দরকার আছে। আমেরিকা? সত্যি?

    আর আপনি একখান লিন্ক পড়ে নিজেকে জ্ঞানী গুনি ভাবছেন। যদিও জানা বিষয়, তাই লিন্ক না দিলেও চলতো। কিন্তু আপনি যখন লিন্কের উপরেই চলেন, তখন থাকলো ঃ নিন আমিও লিন্ক দিলাম ঃ

    http://www.theguardian.com/commentisfree/2013/feb/27/greece-spain-helped-germany-recover
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৮:৪২681236
  • ও হ্যাঁ আরো একটা ব্যাপার। এখন যেই গ্রীসকে লোন দিকনা কেন, সেইটার প্রথম ইউজ হবে আগের লোন শোধ করতে। মানে চীন দিলে, ঐ টাকা চলে যাবে জার্মানী, আই এম এফ, স্পেন, ফ্রান্স, ইসিবির কাছে। ফলে কেউ দিতে চাইবে না। তাই জার্মানী বা অন্য দেশগুলো দিচ্ছে কারণ তাদের স্বার্থ আছে, আগের লোন ফেরত পাওয়া। অন্যদিকে এইটা মনে হয় থার্ড বেইলাউট প্যাকেজ, কিন্তু গ্রীস সেভাবে কোনো মেজার নেয়নি নিজেদের পাবলিক অ্যাকাউন্টকে ঠিক করার। সেইটা করানোর জন্যেই এখন অনেক স্ট্রিক্ট টার্মে লোন দিতে হচ্ছে।
  • sm | 53.251.90.142 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৯:১৩681237
  • "It’s becoming hard to see any path that doesn’t lead to Grexit," Krugman wrote recently. "It is also, although this is still something few want to accept, becoming increasingly obvious that Grexit is Greece’s best hope. Otherwise, where is recovery ever supposed to come from?"

    Grexit enthusiasts, particularly Mark Weisbrot of the Center for Economic and Policy Research, often suggest that Greece could follow in the footsteps of Argentina, the poster child for surviving and even thriving after a massive default. In many ways, it's a seemingly tidy historical comparison. Much as Greece today finds itself stuck deep in debt with a depressed economy and a currency it can't control, during the 1990s Argentina tied its currency's value to the dollar, and later fell into a painful recession that forced it to accept a bailout from the International Monetary Fund in order to keep paying its creditors. But in 2001 and early 2002, the country changed course, defaulting on its loans and breaking the dollar peg, letting the peso fall in value.

    The immediate aftermath was miserable—the economy crashed hard, leaving more than half the country's urban population in poverty. Food prices skyrocketed. Imported medications became scarce. There were street protests and riots. But while the upheaval was violent, it was also relatively brief. Aided by its cheaper currency, Argentina's economy recovered by 2005, which allowed the country to sit down with lenders and restructure its debts. From there it posted years of strong growth.
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৯:৩০681238


  • জার্মানি (৩৮০০ বিলিয়ন ডলার জিডিপি, ৪৬০০০ পার ক্যাপিটা)-র দেশের কাছে ৮৬ বিলিয়ন ইউরো তেমন কিছু না, ঐ ঋণ মকুব করে দিলে জার্মানি অবস্থার কুনো পরিবর্তন হবে না, এখন তো টাকাটা নাই। চায়্না বা ইউএস (প্রত্যেকের ১৯০০০ বিলিয়ন ডলার জিডিপি)-এর কাছে তেমন কিছু না, রাশিয়া (জিডিপি ৪০০০ বিলিয়ন) তো অলরেডি ঘুরিয়ে অফার দিয়েছে।

    ইরাক যুদ্ধের জন্য ইউএস এখনও অবধি খরচা করেছে ২০০০ বিলিয়ন ডলার। ২০১৫-তে চায়না-র ডিফেন্স বাজেট ১৩০ বিলিয়ন, ইন্ডিয়ার ৪০ বিলিয়ন। বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক মিলিয়ে ব্রেজিল-এর খরচা হচ্ছে ৩০ বিলিয়ন ডলার।
    এই সবের পরিপ্রেক্ষিতে দেখলে বোঝা যাবে, ১৮ টা দেশের থেকে ৩০০ বিলিয়ন লোন তেমন কিছু না।
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ০৯:৪২681240
  • লসাগু বাবুর দেওয়া নাম্বারগুলোর একটু পার্সপেক্টিভ দরকার। এক হোলো, রাশিয়ার জিডিপি ২ ট্রিলিয়ন ডলার। পিপিপি রেটে ৪ এর কাছাকাছি হবে, কিন্তু এইক্ষেত্রে পিপিপির কোনো দাম নেই। জার্মানীর কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স পজিটিভ, আর বাজেট সারপ্লাস - এই মুহুর্তে খুব কম দেশ আছে এমন। গ্রীসের ইন্টারেস্ট রেট প্রায় ১১।৫%, জার্মানীর ১% এর কম। ইন্ডিয়ার ডিফেন্স বাজেটের মধ্যে পার্সোনেলের মাইনে পরে না, ফলে আসল নাম্বার আরো বড়। বিশ্ব্কাপ, অলিম্পিক্স এগুলো ইনভেস্টমেন্ট - ঠিক ঠাক করতে পারলে প্রচুর রিটার্ণ পাওয়া যায়, প্লাস ইনফ্রাসট্রাকচার তইরী হয় দেশের মধ্যে।

    কিন্তু কেউ কেন গ্রীসকে (বিদেশিদের) একগাদা টাকা দেবে যাতে তাদের পলিটিশিয়ানরা সেগুলো নিয়ে ছেলেখেলা করতে পারে।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:০৫681241
  • ২০১০ সাল থেকে ট্রইকা (আই এম এফ, ইসিবি....) মোট ২৫২ বিলিয়ন ইউরো গ্রিস-কে ধার দেয়। কোথায় গেল সেই টাকা? ২০১০ সালে গ্রিস-এর গর্ভর্নমেন্টের অনেক দেনা ছিল। কিন্তু, কার কাছে? প্রাইভেট ব্যাংকের কাছে। ২৫২ বিলিয়ন ইউরোর মধ্যে ২৩২ বিলিয়ন গ্রিস সরকার দিয়েছে প্রাইভেট ব্যাংক-কে দেনা শোধ করতে। অর্থাৎ, প্রায় ৯০% চলে গেছে প্রাইভেট ব্যাংকে। আইএমএফ-এর টাকা হাত ঘুরে চলে যায় প্রাইভেট ব্যাংকে।
    তাই এখন গ্রিসের সরকারের প্রাইভেট ব্যাংকের দেনা শোধ, কিন্তু এখন দেনা হল ইউরো/ট্রইকার কাছে।

    এখন ইউরো চাইছে, গ্রিসের পেনশন কাট করতে, লেবার ফোর্স/ল রিফাইন করতে - বেসিক্যালি চাকরি ছাঁটাই চাইছে, গ্রিসে লোক চাকরি থেকে বাদ দেওয়া সহজ নয়, সেইসব আইন পাল্টাতে চাইছে।

    কিন্তু, একদল পন্ডিতের মতে, এসব মেজার নিলেও কিস্যু হবে না, গ্রিস ঐ ৩৫০ বিলিয়ন শোধ দিতে পারবে না। ৪২ বছরেও পারবে না। কিন্তু, এই জাঁতাকলে আটকে যাবে।

    অন্য দেশের ধারের টাকা নিয়ে গ্রিস ছেলেখেলা করেছে - বড় নাইভ কমেন্ট, এমন কথা কইও না। জার্মানরা অবশ্য এরকম জোক মারছে আজকাল।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:১১681242
  • অর্থাৎ, জার্মানি/ফ্রান্স এরাও ভালো করেই জানে, ঐ ৭০/৮০ বিলিয়ন ইউরো ধার আর ফেরত পাবার সম্ভাবনা কম, মায়া করে দিয়েছেও।

    আসলে, গ্রিসের ক্রাইসিস টাকার পরিমাণ নিয়ে নয়। এখন গ্রিস ক্রাইসিস পলিটিক্যাল হেজেমনি-র। নইলে যে কোনো ধার শোধ দিতে পারছে না, তাকে আবার নতুন করে কে ধার দেয়?
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:১৫681243
  • "অন্য দেশের ধারের টাকা নিয়ে গ্রিস ছেলেখেলা করেছে - বড় নাইভ কমেন্ট"

    কেন? একটু বুঝিয়ে বলুন।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:১৬681244
  • ঐ তো হিসেব দিয়েছে তো - ৯০% ধারের টাকা গেছে সরকারের দেনা শোধ করতে। ছেলেখেলা করতে নয়।
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:১৮681245
  • এলসিএমঃ "নইলে যে কোনো ধার শোধ দিতে পারছে না, তাকে আবার নতুন করে কে ধার দেয়?"

    নইলে গ্রীস ডিফল্ট করবে, ইন্টারেস্ট রেট আরো বাড়বে, আরো লোন নিতে হবে, আর লোন ফেরত দেওয়া আরো মুশকিল হয়ে দাঁড়াবে। জার্মানী, ফ্রান্স চাইছে গ্রীসের ইকনমিকে ঠিক ঠাক করতে - আর তার পরে ঐ লোন শোধ করতে বলবে। এখন লোন না দিলে গ্রীসের ইকনমি ধ্বসে যাবে, ওদের আগের দেওয়া লোনগুলো কোনোদিনও ফেরত পাবেনা।
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:২০681246
  • লসাগু বাবু, আপনি কি নিজে পড়ছেন আপনি কি লিখছেন।
    "ঐ তো হিসেব দিয়েছে তো - ৯০% ধারের টাকা গেছে সরকারের দেনা শোধ করতে। ছেলেখেলা করতে নয়।"

    এই ৯০% টাই বা হোলো কি করে?
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:২১681247
  • ৩০০ বিলিয়ন ইউরো ইজ নাথিং টু জার্মানি এন্ড ফ্রান্স।
    দিস ইজ নট অ্যাবাউট মানি।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:২২681248
  • ঐ যে সংখ্যা দিয়েছে, ২৫২ বিলিয়ন যে ধার পেয়েছিল, তার মধ্যে ২৩২ (৯০%+) চলে গেছে আগের ধার শোধ দিতে।
  • S | 139.115.2.75 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:২৪681251
  • সেই তো বলছিঃ আগের ধার হোলো কি করে? আর লোকে যে বলে গ্রীসের পলিটিশিয়ানরা প্রচুর কোরাপ্ট, সেইতাও নাইভ স্টেটমেন্ট?
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৪ জুলাই ২০১৫ ১০:২৪681249
  • ভুল বললাম, ৮৬ বিলিয়ন ইউরো ইজ নাথিং ফর জার্মানি। প্রান্সের কাছে ৬৬ বিলিয়ন কোনো বড় সংখ্যা নয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন