এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আনন্দবাজার ও ভারতের প্রতিরক্ষাবাহিনী

    Abhyu
    অন্যান্য | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ | ৮৩৭৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 109.172.116.187 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:২৯689010
  • কি চলছে বলুন তো? সামান্য কিছু কই পেস্ট করে দিলাম, লিংকও রইল।

    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    জলে
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

    http://www.anandabazar.com/photogallery/indian-navy-s-war-exercise-dgtl-1.263475#

    জলসীমায় সদাজাগ্রত শত্রুর যম
    -------------------------------------

    আস্ফালন নয়, নীরবে বেড়ে ওঠার নীতি নিয়েছিল ভারতীয় নৌবাহিনী। সেই পর্যায় কাটিয়ে গোটা বিশ্বের সামনে অন্যতম সেরা নৌবাহিনী হিসেবে মাথা তোলার কাজও সারা। আরব সাগর, ভারত মহাসাগর, বঙ্গোপসাগর-সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জলভাগে যুদ্ধের মহড়া দিয়ে নানা সময়ে শক্তি প্রদর্শন করেছে ভারতীয় নৌবাহিনী। আদায় করে নিয়েছে বিশ্বের সমীহ।

    http://www.anandabazar.com/photogallery/highly-potential-submarine-fleet-of-india-dgtl-1.259811#

    ভারতের ‘ভয়ঙ্কর’ সাবমেরিন বাহিনী
    ----------------------------------------

    যে সব বিধ্বংসী ডুবোজাহাজের জন্য ভারত গোটা বিশ্বের সমীহ আদায় করতে শুরু করেছে, সেগুলি এখন গোটা পৃথিবীর কাছে চর্চার বিষয়।

    http://www.anandabazar.com/national/india-starts-building-second-nuclear-attack-capability-dgtl-1.255130#

    পরমাণু হামলা হলে আরও ভয়ঙ্কর পাল্টা আঘাতের জন্য প্রস্তুত ভারত
    -------------------------------------------------------------------------------

    ...বিশেষজ্ঞদের মতে, যে দেশ পরমাণু অস্ত্রে আক্রান্ত হয়েও পাল্টা আঘাত হানার ক্ষমতা রাখে, তাকেই প্রকৃতপক্ষে পরমাণু যুদ্ধের যোগ্য বলে মনে করা হয়।

    ভারত ঠিক এই ভাবেই পরমাণু যুদ্ধের উপযুক্ত হয়ে উঠছে। অর্থাৎ, যুদ্ধের সময় প্রতিপক্ষ দেশ ভারতে পরমাণু হামলা চালালে সঙ্গে সঙ্গে উপযুক্ত জবাব যাতে দেওয়া যায়, তার ব্যবস্থা তৈরি রাখছে ভারত। সামরিক পরিভাষায় এই ব্যবস্থাকে বলা হয় ‘সেকেন্ড নিউক্লিয়ার অ্যাটাক ক্যাপাবিলিটি’। মুখে বলা যত সহজ, বাস্তবে এই সেকেন্ড অ্যাটাক কিন্তু ততটাই কঠিন। পরমাণু হামলা যখন কোনও দেশ চালায়, তখন বিপক্ষের স্থলসীমায় সব পরমাণু পরিকাঠামোকে অকেজো করে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়েই হামলা চালায়। ভারতের যা প্রস্তুতি, তাতে সে রকম ভয়ঙ্কর আক্রমণের মুখে পড়লেও, পাল্টা জবাব দেওয়া সম্ভব হবে। প্রথমে কারওর উপর পরমাণু হামলা না চালানো বা ‘নো ফার্স্ট অ্যাটাক’ নীতির বাখ্যা দিতে গিয়েও ভারত সরকার সেই বার্তা আন্তর্জাতিক মহলকে দিয়ে রেখেছে। ভারতের তরফে বলা হয়েছে, প্রথমে কাউকে পরমাণু অস্ত্রে আঘাত করবে না ভারতীয় বাহিনী। কিন্তু কেউ ভারতের উপর পরমাণু হামলা চালালে, সেই দেশের উপর ভারত এত ভয়ঙ্কর আঘাত হানবে যে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে সেই দেশ মুছে যাবে।

    এই নীতির রূপায়ণের জন্যই পরমাণু শক্তিধর ডুবোজাহাজ বা নিউক্লিয়ার সাবমেরিনের সংখ্যা বাড়াতে শুরু করেছে নয়াদিল্লি। নৌবাহিনীকে ওই ধরনের ডুবোজাহাজ চালানোর প্রশিক্ষণ দিতে আগেই রাশিয়া থেকে একটি নিউক্লিয়ার সাবমেরিন লিজ নেওয়া হয়েছিল। তার পর এ বছরই নৌবাহিনী হাতে পেয়েছে দেশে তৈরি নিউক্লিয়ার সাবমেরিন আইএনএস অরিহন্ত। ওই শ্রেণিরই আরও একটি ডুবোজাহাজ তৈরির কাজ শেষ পথে। তার নাম আইএনএস অরিদমন। এই সাবমেরিনগুলি থেকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে পরমাণু হামলা চালানো যায়। প্রতিটিতেই অনেকগুলি করে পরমাণু অস্ত্রবাহী ক্ষেপণাস্ত্র মজুত করা যায়। কোনও প্রতিপক্ষ ভারতের স্থলসীমায় পরমাণু হামলা চালালেও, সমুদ্রের গভীরে পরমাণু অস্ত্র নিয়ে লুকিয়ে থাকা ভারতীয় নিউক্লিয়ার সাবমেরিনে আঘাত হানা প্রায় অসম্ভব। কারণ তাদের অবস্থানই নির্ণয় করা যায় না। তাই স্থলভাগে হামলা হলে সমুদ্র ফুঁড়ে পাল্টা ছুটে যাবে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র। সেনার ভাষায়, ভারতকে যারা বিধ্বস্ত করবে, উল্লাস করার জন্য তাদের দেশে যাতে কেউ অবশিষ্ট না থাকে, নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলি তা নিশ্চিত করবে।

    http://www.anandabazar.com/international/china-lags-far-behind-india-in-nuclear-submarine-technology-clear-in-us-report-dgtl-1.275212#

    নিউক্লিয়ার সাবমেরিনে ভারতের চেয়ে অনেক পিছিয়ে পড়েছে চিন!
    ----------------------------------------------------------------------------

    নিউক্লিয়ার সাবমেরিনকে বলা হয় ‘স্টিল্থ ফাইটার’। অর্থাৎ ‘নীরব ঘাতক’। ভারী ক্ষেপণাস্ত্র হানার এবং পরমাণু হামলা চালানোর ক্ষমতা থাকে এই নিউক্লিয়ার সাবমেরিনের। কিন্তু এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই সাবমেরিন তৈরি হয় যে প্রতিপক্ষকে সে তার অবস্থান বুঝতে দেয় না। সমুদ্রের গভীরে ডুবে যাতায়াতের সময় এই সাবমেরিন থেকে কোনও আওয়াজ বাইরে বেরোয় না। রেডারকে ফাঁকি দিয়ে শত্রুশিবিরের খুব কাছাকাছি গোপনে পৌঁছে যেতে পারে নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলি।

    চিনের তৈরি নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলি যথেষ্ট শব্দ করে যাতায়াত করে। ফলে অনেক সময় রেডার ছাড়াও এই সব চিনা সাবমেরিনের উপস্থিতি টের পাওয়া সম্ভব। তাই মার্কিন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিনা নিউক্লিয়ার সাবমেরিনকে কিছুতেই ‘স্টিল্থ ফাইটার’ বলা যাবে না। চিনের তৈরি জিন ক্লাস নিউক্লিয়ার সাবমেরিন খুব আধুনিক। কিন্তু, মার্কিন নেভাল ইনটেলিজেন্স রিপোর্ট বলছে, ওই চিনা সাবমেরিন ১৯৭০ সালে রাশিয়ায় তৈরি পুরনো প্রযুক্তির সাবমেরিনের চেয়েও অনেক বেশি আওয়াজ করে। চিন টাইপ-৯৫ নামে নতুন এক ধরনের নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরি করছে। কিন্তু তার আওয়াজও রাশিয়ার আকুলা ক্লাস সাবমেরিনের চেয়ে অনেকটা বেশিই হবে।

    ভারতের তৈরি নিউক্লিয়ার সাবমেরিন আইএনএস অরিহন্ত কেমন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাশিয়ার আকুলা ক্লাসের চেয়েও অনেক আধুনিক মানের নিউক্লিয়ার সাবমেরিন হল ভারতের অরিহন্ত। ভারতের হাতে থাকা আইএনএস চক্র নামের নিউক্লিয়ার সাবমেরিনটি আসলে আকুলা ক্লাসেরই। সেটি রাশিয়ার কাছ থেকে লিজ নিয়েছে ভারত। আইএনএস অরিহন্ত ভারতীয় নৌসেনার অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর দেখা গিয়েছে ক্ষিপ্রতা, নীরবে হানা দেওয়ার দক্ষতা, বিধ্বংসী আক্রমণের ক্ষমতা— সব দিক থেকেই ভারতের অরিহন্ত রুশ আকুলার চেয়ে অনেক এগিয়ে। অরিহন্তের চেয়ে উন্নত আইএনএস অরিদমনের কাজও শেষের পথে। অরিহন্ত বা অরিদমনের সঙ্গে এঁটে ওঠা অনেক দূরের কথা, চিনের তৈরি নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলি এখনও আকুলার সঙ্গেই পাল্লা দিতে সক্ষম নয়।

    http://www.anandabazar.com/national/dadiwala-fauz-deployed-at-wuller-lake-terrorists-in-deadly-crisis-dgtl-1.278751#

    উলার লেকে মোতায়েন ‘দাড়িওয়ালা ফৌজ’, ঘুম উড়েছে জঙ্গিদের
    ---------------------------------------------------------------------------

    পাক অধিকৃত কাশ্মীর থেকে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে জম্মু-কাশ্মীরে ঢোকার পর জঙ্গিরা শ্রীনগরে পৌঁছত উলার লেক হয়ে। নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে সড়ক পথে শ্রীনগর যেতে হলে ১০০ কিলোমিটার রাস্তা পার হতে হয়। একে দুর্গম পাহাড়ি রাস্তা। তার উপরে আবার কিছু দূর অন্তর ভারতীয় সেনার কড়া নজরদারি। নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে সড়ক পথে শ্রীনগর পৌঁছনো খুব কঠিন হচ্ছিল জঙ্গিদের পক্ষে। তাই তারা শর্ট কাট বেছে নেয়। ২৫০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত বিশাল উলার লেক হয়ে উঠেছিল জঙ্গিদের এই শর্ট কাট। চারিদিকে দুর্গম পাহাড়ে ঘেরা উলার। এক বার পাহাড় ডিঙিয়ে লেকের ধারে পৌঁছে যেতে পারলেই আর চিন্তা নেই। নৌকা বেয়ে নিশ্চিন্তে পৌঁছে যাওয়া যায় শ্রীনগরের উপকণ্ঠে। পুলিশের পাহারা নেই, সেনার নজরদারি নেই, দীর্ঘ পাহাড়ি রাস্তা উজিয়ে গন্তব্যে পৌঁছনোর ঝক্কি নেই।

    গোয়ন্দা সূত্রে সেনাবাহিনীর কাছে খবর পৌঁছতে সময় লাগেনি খুব একটা। কিন্তু উলার লেকে জঙ্গিদের সঙ্গে খুব একটা এঁটে উঠতে পারছিল না সেনা। জলভাগে যুদ্ধ করার প্রশিক্ষণ সেনাবাহিনীর সেভাবে নেই। এর জন্য দরকার নৌসেনাকে। কিন্তু নৌসেনা উলারের জলে জঙ্গিদের মোকাবিলা করতে পারলেও দুর্গম পাহাড়ে তাদের সমস্যা হবেই। তাই উলারের জঙ্গি করিডর ধ্বংস করার জন্য এমন কোনও বাহিনীর দরকার ছিল যারা ‘অ্যাম্ফিবিয়াস ওয়ারফেয়ার’-এ পারদর্শী। স্থলে ও জলে— দুই জায়গাতেই যুদ্ধ করাকে অ্যাম্ফিবিয়াস ওয়ারফেয়ার বলা হয়। ভারতীয় নৌসেনার এলিট ফোর্স ‘মার্কোস’ সেই কাজে দুর্ধর্ষ। ১৯৮৭ সালে নৌসেনা এই বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বাহিনী তৈরি করে। পুরো নাম মেরিন কম্যান্ডোস। সংক্ষেপে মার্কোস। দীর্ঘ দিন ধরে দেশে-বিদেশে নানা রকমের নজিরবিহীন পরিস্থিতিতে সফল অভিযান চালানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে এই মার্কোসের ভাঁড়ারে। তাদের ব্যবহৃত অস্ত্রশস্ত্র এবং অন্যান্য সরঞ্জামও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির। তাই মার্কোস কম্যান্ডোদেরই মোতায়েন করা হয় দুর্গম পাহাড়ে ঘেরা উলার লেকে।

    জঙ্গিরা উলার লেকে ভারতীয় সেনাকে নাস্তানাবুদ করছিল বার বার। মার্কোস বাহিনীকেও সেভাবেই কাবু করে ফেলা যাবে বলে জঙ্গিরা মনে করেছিল। ভারতীয় নৌসেনা উঁচু পাহাড়ি এলাকায় খুব একটা সুবিধা করতে পারবে না বলেই মনে করেছিল পাকিস্তান থেকে আসা প্রশিক্ষিত জঙ্গিরা। কিন্তু, মার্কোস-এর ক্ষিপ্রতা এবং সম্পূর্ণ অচেনা যুদ্ধ কৌশল শুধু জঙ্গিদের নয়, অনেক উন্নত দেশের সশস্ত্র বাহিনীকেও গোল খাইয়ে দিতে পারে। ফলে উলার লেকে মার্কোস মোতায়েন হওয়ার পর থেকেই শর্ট কাটে জঙ্গিদের শ্রীনগর যাতায়াত বন্ধ হয়ে গিয়েছে। উলার লেক বিশাল বিস্তার সত্ত্বেও কোনও এলাকা মার্কোসের তীক্ষ্ণ নজরের বাইরে নেই। জলভাগে মুখোমুখি সংঘর্ষে কিছুতেই মেরিন কম্যান্ডোদের সঙ্গে এঁটে উঠতে পারেনি জঙ্গি বাহিনী।

    শর্ট কাট পথ পুনরুদ্ধারের চেষ্টা অবশ্য কম করেনি জঙ্গিরা। উলারের চার পাশের এলাকায় ঘাঁটি গেড়ে জবরদস্ত প্রত্যাঘাতের ছক কষেছিল। কিন্তু বিভিন্ন ধরনের অপ্রচলিত যুদ্ধের প্রশিক্ষণই দেওয়া হয় মার্কোসকে। চূড়ান্ত প্রতিকূল পরিস্থিতি সম্পূর্ণ অচেনা কৌশল প্রয়োগ করে কী করে প্রতিপক্ষকে শেষ করতে হয়, তা মার্কোস ভালই জানে। এ বিষয়ে আমেরিকা, রাশিয়া এবং ইজরায়েলের স্পেশ্যাল কম্যান্ডোদের সঙ্গে তুলনা হয় মার্কোসের। উলারের আশপাশের এলাকায় মার্কোস কম্যান্ডোরা ভিড়ে মিশে গিয়ে অভিয়ান চালাতে শুরু করেন। লম্বা দাড়ি-গোঁফ রেখে, কাশ্মীরের স্থানীয় পোশাক ফিরান পরে, স্থানীয় আদব-কায়দা রপ্ত করে এলাকাবাসীর ছদ্মবেশ নিয়ে নেন মার্কোস কম্যান্ডোরা। ফলে উলারের আশপাশের এলাকায় জঙ্গিদের গতিবিধি নজরে রাখতে সুবিধা হয় বাহিনীর। কাশ্মীরের ওই সব এলাকায় প্রকাশ্যেই কার্যকলাপ চালায় জঙ্গিরা। মার্কোস কম্যান্ডোরা আশপাশেই ছড়িয়ে থেকে সব নজরে রাখছে, তা বুঝতে পারেনি জঙ্গিরা। ফলে মাঝেমধ্যেই অতর্কিত হামলার শিকার হতে হয়েছে। মার্কোসেই এই ছদ্মবেশী গেরিলা যুদ্ধের সঙ্গে এঁটে উঠতে না পেরে উলারের আশপাশের এলাকা থেকে অচিরেই পালাতে বাধ্য হয়েছে লস্কর এবং জইশের প্রশিক্ষিত জঙ্গিরা। গোঁফ-দাড়ির ছদ্মবেশে থাকায় জঙ্গিরা মার্কোস-এর নাম দিয়েছে ‘দাড়িওয়ালা ফৌজ’। এই দাড়িওয়ালা ফৌজ উপত্যকার বিস্তীর্ণ এলাকায় এখন জঙ্গিদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে অচেনা কৌশল নিয়ে হানা দেওয়া দাড়িওয়ালা ফৌজের মোকাবিলার উপায় খুঁজে পাচ্ছে না জঙ্গিরা।

    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    স্থলে
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

    http://www.anandabazar.com/national/india-army-to-become-the-most-dreadful-on-the-planet-by-forming-a-robot-like-army-dgtl-1.280368#

    মানুষ নয় যেন রোবট! বাহিনীকে নতুন করে ঢেলে সাজছে ভারত
    -------------------------------------------------------------------------

    পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সেনাবাহিনী তৈরি করতে চলেছে ভারত? প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পরিকল্পনা সে রকমই। অত্যাধুনিক পোশাক, প্রায় হাফ ডজন সেন্সর এবং সর্বাধুনিক স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে যেভাবে বাড়ানো হচ্ছে বাছাই জওয়ানদের সক্ষমতা, তাতে প্রত্যেক জওয়ান একটি একটি রোবটের সমান হয়ে উঠবেন প্রায়। এই ফিউচার সোলজার প্ল্যান দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এগোচ্ছে ভারত।

    ভারতের সেনাবাহিনী আকারে বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম। সৈন্য সংখ্যার বিচারে আমেরিকা-রাশিয়াকেও ভারত ছাপিয়ে গিয়েছে। এ ব্যাপারে ভারতের চেয়ে এগিয়ে শুধু চিন। ... জওয়ানদের বাছাই করা অংশকে অত্যাধুনিক সরঞ্জাম আর খুব শক্তিশালী স্বয়ক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে এমনভাবে সুসজ্জিত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে যে, কোনও কোনও ক্ষেত্রে মার্কিন বাহিনীর চেয়েও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে ভারতের সেনা।
    ...

    এই বিপুল অস্ত্রশস্ত্র এবং প্রযুক্তির সম্ভার যাতে ওজনে যথেষ্ট হালকা হয়, তাও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। সেন্সর, স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রের মাধ্যমে হামলার ব্যবস্থা এবং অত্যাধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা এমনভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে, যাতে নতুন পোশাক পরার সঙ্গেই পুরো বন্দোবস্ত প্রস্তুত হয়ে যায় জওয়ানের শরীরেই। এমন রোবটের মতো বাহিনী তৈরির পরিকল্পনা সফল হলে সত্যিই পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বাহিনী হতে চলেছে ভারতের সেনাবাহিনী।

    http://www.anandabazar.com/international/india-is-aheah-of-us-and-russia-in-number-of-soldiers-dgtl-1.264868#

    সৈন্য সংখ্যায় আমেরিকা-রাশিয়ার থেকে এগিয়ে ভারত
    --------------------------------------------------------------

    বিশ্বের চতুর্থ শক্তিশালী সেনাবাহিনী হিসেবে ফের উঠে এল ভারতীয় সেনাবাহিনীর নাম। আমেরিকা, রাশিয়া আর চিনের পরই ভারত। সৈন্যদলের আকারের নিরিখে অবশ্য ইতিমধ্যেই আমেরিকা এবং রাশিয়াকে ভারত ছাপিয়ে গিয়েছে। সেই হিসেবে গোটা পৃথিবীতে ভারতের চেয়ে এখন এগিয়ে শুধুমাত্র চিন।

    সৈন্যসংখ্যার বিচারে পাকিস্তান পঞ্চম স্থানে থাকলেও সেনাবাহিনীর অন্যান্য দক্ষতার বিচারে পিছিয়ে থাকায় শক্তিশালী সেনাবাহিনীর তালিকায় প্রথম দশেও ঠাঁই হয়নি সে দেশের।

    সাম্প্রতিকতম সমীক্ষা বলছে, পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিধর ১০টি দেশের তালিকায় প্রথম স্থানে অবশ্যই আমেরিকা। দ্বিতীয় রাশিয়া, তৃতীয় চিন এবং চতুর্থ ভারত। প্রথম পাঁচে থাকা অপর দেশ হল ব্রিটেন। এর পর যথাক্রমে রয়েছে ফ্রান্স ও জার্মানি। তবে অষ্টম, নবম ও দশম স্থানে রাখা হয়েছে তুরস্ক, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানকে। তবে, প্রথম দশে থাকা দেশগুলির মধ্যে চিন, ভারত, আমেরিকা ও রাশিয়া কিন্তু সৈন্যসংখ্যার বিচারে অন্য ছ’টি দেশের চেয়ে অনেক এগিয়ে। এই নিরিখে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে চিন। সে দেশের সেনাবাহিনীতে যোদ্ধার সংখ্যা ২২ লক্ষ ৮৫ হাজার। এ ছাড়াও আধাসামরিক বাহিনীতে রয়েছেন প্রায় ২৩ লক্ষ কর্মী। সব মিলিয়ে সংখ্যাটা ৪৬ লক্ষের কাছাকাছি। ভারতের সেনাবাহিনীতে এই মুহূর্তে কর্মীর সংখ্যা ১৩ লক্ষ ২৫ হাজার। সঙ্গে আধাসামরিক বাহিনীতে রয়েছেন আরও প্রায় ২২ লক্ষ। সব মিলিয়ে ৩৫ লক্ষের মতো। রাশিয়ার সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক ফৌজ মিলিয়ে মোট সৈন্যসংখ্যা ৩২ লক্ষের কিছু বেশি। আর আমেরিকার সেনাবাহিনীতে এখন কর্মীর সংখ্যা ১৪ লক্ষের মতো। আধাসামরিক বাহিনী বা রিজার্ভ ফোর্সে রয়েছে আরও প্রায় ৮ লক্ষ। মোট ২২ লক্ষ। ভারতের চেয়ে এই হিসেবে রাশিয়া সামান্য পিছিয়ে। বেশ খানিকটা পিছিয়ে আমেরিকা।

    তবে শুধু সৈন্যসংখ্যা দিয়ে সেনাবাহিনীর প্রকৃত শক্তি বিচার করেন না প্রতিরক্ষা বিশারদরা। সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ কতটা জোরদার, পেশাদারিত্বের মাপকাঠিতে বাহিনী কতটা এগিয়ে, কতটা আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র এবং সরঞ্জাম ব্যবহার করে একটি দেশের সেনা, যুদ্ধ বা প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাফল্য কতটা পেয়েছে বাহিনী, এই সব নানা মাপকাঠি মাথায় রেখেই সমীক্ষক সংস্থা শক্তিশালী সেনাবাহিনীর র‌্যাঙ্কিং নির্ধারণ করে। ট্যাঙ্কের সংখ্যায় পৃথিবীর সব দেশের চেয়ে অনেক এগিয়ে থাকায় রাশিয়া শক্তিধরের তালিকায় ভারত আর চিনকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। আর অত্যাধুনিক যুদ্ধ কৌশলে ব্যবহারে সবচেয়ে দক্ষ হওয়ায় মার্কিন বাহিনী সবার আগে স্থান পেয়েছে। তার পরেই চিন ও ভারতের জায়গা। কিন্তু অত্যাধুনিক যুদ্ধে অদক্ষতা, পেশাদারিত্বের অভার, প্রশিক্ষণের ঘাটতি-সহ নানা খামতির কারণে সৈন্যসংখ্যার বিচারে পঞ্চম স্থানে থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানের সেনা প্রথম দশ শক্তিধর সেনাবাহিনীর তালিকার ধারেকাছেও পৌঁছতে পারেনি। বলছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা।

    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    আকাশে
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

    http://www.anandabazar.com/international/where-has-india-deployed-its-s-300-vm-units-ignorance-haunts-pakistan-dgtl-1.270823#

    এস-৩০০ মিসাইল কোথায় মোতায়েন করল ভারত? চিন্তায় পাকিস্তান
    -------------------------------------------------------------------------------

    ভারতের এস-৩০০ ভিএম এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম নিয়ে ঘোর চিন্তায় পাকিস্তান। ... পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সংক্রান্ত সুপরিচিত ওয়েবসাইট ‘পাকিস্তান ডিফেন্স’-এ তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।

    এস-৩০০ ভিএম এমন এক আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যা এক সঙ্গে ২৪টি টার্গেটে আঘাত হানতে সক্ষম। এস-৪০০ ট্রায়াম্ফের মতোই এস-৩০০ ভিএম-ও যুদ্ধবিমান, ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। প্রতিপক্ষের সেনা বা যুদ্ধবিমান অনেক সময় ইলেকট্রনিক কাউন্টারমেজার বা ইসিএম পদ্ধতি ব্যবহার করে রেডারকে ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু এস-৩০০ ভিএম এয়ার ডিফেন্স ব্যাটারির রেডার এতই শক্তিশালী যে ইসিএম ব্যবহার করেও তাকে ধোঁকা দেওয়া যায় না। প্রতিপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্র বা যুদ্ধবিমান ঠিক কোথায় হামলা চালাতে চলেছে বা কোন পথে ধেয়ে আসছে, এস-৩০০ ভিএম তা নিখুঁতভাবে ধরে ফেলে। এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের পাল্লা প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। অর্থাৎ প্রতিপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্র ভারতীয় আকাশসীমায় ঢোকার ২৫০ কিলোমিটার আগে শূন্যেই তাকে ধ্বংস করতে সক্ষম এস-৩০০ ভিএম।

    http://www.anandabazar.com/international/how-strong-iaf-is-going-to-be-after-it-gets-rafale-dgtl-1.270863#

    রাফাল হাতে পেলে কতটা শক্তিশালী হবে ভারতীয় বায়ুসেনা
    --------------------------------------------------------------------

    ফ্রান্সের কাছ থেকে রাফাল যুদ্ধবিমান কিনতে চলেছে ভারত। ... এত রকম দক্ষতা থাকায় রাফালকে মাল্টি-রোল ফাইটার জেট বলা হয়। যে কোনও আবহাওয়াতেই সমান ক্ষিপ্রতা এই যুদ্ধবিমানের। ৩৬টি রাফাল ভারতের হাতে এলে, ভারতীয় বায়ুসেনা এক ধাক্কায় অনেকটা শক্তি বাড়িয়ে নেবে।

    http://www.anandabazar.com/international/new-delhi-gifts-flying-tanks-to-kabul-danger-looms-large-over-taliban-fortress-dgtl-1.274435#

    কাবুলকে ‘উড়ন্ত ট্যাঙ্ক’ দিয়েছে দিল্লি, বিপদের মেঘ দেখছে পাকিস্তান
    -----------------------------------------------------------------------------

    ভারত উপহার দিয়েছে চারটি ‘উড়ন্ত ট্যাঙ্ক’। উচ্ছ্বসিত আফগানিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী। দেশের অশান্ত দক্ষিণাংশে তালিবান বিরোধী অভিযান চালাতে বেগ পেতে হচ্ছিল আফগান সেনাকে। কিন্তু আফগানিস্তানকে ভারতের দেওয়া ‘উড়ন্ত ট্যাঙ্ক’ অর্থাৎ এমআই-২৫ অ্যাটাক হেলিকপ্টার এ বার কাঁপুনি ধরিয়েছে তালিবানের বুকেও। একই সঙ্গে ঘোর চিন্তায় পাকিস্তানও। আকাশ থেকে কীভাবে আগুন ঝরায় এই হেলিকপ্টার গানশিপ, তা ভালই জানে যে কোনও দেশের সেনা। ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানের বন্ধুত্ব যে ভাবে বাড়ছে, তাতে অনেক দিন ধরেই উদ্বেগে পাকিস্তান। এবার নিজেদের প্রতিরক্ষা নীতি ভেঙে আফগানিস্তানকে ভারত বিধ্বংসী হেলিকপ্টার দিয়ে দেওয়ায়, দু’দিক দিয়ে ঘেরাও হওয়ার আশঙ্কা দেখছে ইসলামাবাদ। ... কাবুল যে এখন পুরোপুরি নয়াদিল্লির নিয়ন্ত্রণে, তা ভালই বুঝতে পারছেন ইসলামাবাদের কর্তারা। ফলে পূর্ব এবং পশ্চিম দুই সীমান্তেই ভারতের উপস্থিতি টের পাচ্ছে পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী।

    http://www.anandabazar.com/national/what-will-be-india-s-benefit-if-it-gets-s-400-triumf-from-russia-dgtl-1.270111#

    এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ পেলে কী লাভ হবে ভারতের?
    -------------------------------------------------------

    রাশিয়ার তৈরি এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ শুধুমাত্র ক্ষেপণাস্ত্র নয়। এটি আসলে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ ব্যবস্থায় ক্ষেপণাস্ত্র ছাড়াও রয়েছে ক্ষেপণাস্ত্রের লঞ্চিং প্যাড, ক্ষেপণাস্ত্রবাহী গাড়ি, শক্তিশালী রেডার এবং স্বয়ংক্রিয় আক্রমণে প্রতিপক্ষকে বিপর্যস্ত করার বন্দোবস্ত। এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ-এর পাঁচটি উইনিট আপাতত কিনতে চাইছে ভারত। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, তিনটি ইউনিট মোতায়েন করা হবে পশ্চিম সীমান্তে। দু’টি ইউনিট পূর্ব তথা উত্তর-পূর্ব সীমান্তে মোতায়েন করা হবে। এক দিকে পাকিস্তান আর অন্য দিকে চিনের কথা মাথায় রেখেই যে এই ব্যবস্থা, তা নিয়ে প্রতিরক্ষা বিশারদদের সংশয় নেই।

    রাশিয়ার কাছ থেকে ভারত এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনার সিদ্ধান্তে শুধু চিন বা পাকিস্তান নয়, ন্যাটো বাহিনীও অশনি সঙ্কেত দেখছে। এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ যে কোনও অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান, স্টিল্থ ফাইটার (গোপনে হামলা চালাতে সক্ষম যুদ্ধবিমান), ড্রোন এবং ব্যালিস্টিক মিসাইলের হামলাও রুখে দিতে সক্ষম। আকাশপথে এই ধরনের কোনও হামলা চালানোর চেষ্টা হলে এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ ইউনিট ক্ষেপণাস্ত্র হেনে আকাশেই ধ্বংস করে দিতে পারে প্রতিপক্ষের বিমান, ড্রোন বা ক্ষেপণাস্ত্রকে।

    http://www.anandabazar.com/national/indian-navy-successfully-testfires-barak-8-giving-a-huge-jolt-to-country-s-air-defence-system-dgtl-1.273719#

    বারাক ক্ষেপণাস্ত্রের নিখুঁত লক্ষ্যভেদ, এয়ার ডিফেন্সে বিরাট সাফল্য ভারতের
    --------------------------------------------------------------------------------------

    আকাশসীমা প্রতিরক্ষায় বিরাট সাফল্য পেল ভারত। ইজরায়েলের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে তৈরি ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র ‘বারাক-৮’ এর সফল উৎক্ষেপণ হল ভারতীয় নৌসেনার জাহাজ আইএনএস কলকাতা থেকে। ... বারাক-৮ ক্ষেপণাস্ত্রের রেডার অত্যন্ত শক্তিশালী। ৩৬০ ডিগ্রি কভারেজে সক্ষম এই রেডার যে কোনও দিক থেকে ধেয়ে আসা বিপদের আগাম আভাস দিতে পারে। এই ক্ষেপণাস্ত্রের কম্যান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল ব্যবস্থায় জটিলতাও অনেক কম। ফলে বিপদের আভাস পেলে দ্রুত হামলা চালানো যাবে। বোমারু হেলিকপ্টার, ফাইটার জেট, ড্রোন, ক্রুজ মিসাইল, জাহাজ বিধ্বংসী মিসাইল— সব ধরনের আঘাতের চেষ্টাকেই বারাক-৮ মাঝ আকাশে রুখে দিতে পারবে। জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

    যুদ্ধজাহাজ থেকে একে যেমন ব্যবহার করা যাবে, তেমনই কাজে লাগানো যাবে স্থলভাগেও। প্রতিপক্ষের হামলা ভারতীয় স্থলভাগে বা যুদ্ধজাহাজ পর্যন্ত পৌঁছনোর ৭০ থেকে ৯০ কিলোমিটার আগেই তাকে খতম করতে সক্ষম বারাক-৮। যদি কখনও হামলার আভাস পেতে দেরিও হয়, তা হলেও সমস্যা সমাধানে প্রস্তুত বারাক-৮। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, প্রতিপক্ষের মিসাইল ভারতীয় ডেষ্ট্রয়ারের ৫০০ মিটারের মধ্যে পৌঁছে যাওয়ার পরও বারাক-৮ হেনে তাকে ধ্বংস করে দেওয়া যায়।

    http://www.anandabazar.com/national/garud-commandoes-play-important-role-in-terror-attack-at-pathankot-air-force-station-dgtl-1.278065#

    ক্ষিপ্র হামলায় গরুড়, আড়াই দিন নড়তেই পারল না জঙ্গিরা
    -------------------------------------------------------------------

    বায়ুসেনা ঘাঁটিতে ঢুকে পড়েছিল জঙ্গিরা। লক্ষ্য ছিল ফাইটার জেট, অ্যাটাক হেলিকপ্টার এবং অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র ধ্বংস করা। সে সবের খুব কাছাকাছি পৌঁছেও গিয়েছিল জইশ-ই-মহম্মদের আত্মঘাতী বাহিনী। কিন্তু বায়ুসেনার কোনও সরঞ্জামে তাদের আঁচড় কাটতে দেয়নি এলিট ফোর্স ‘গরুড়’। দীর্ঘ ৬০ ঘণ্টা লড়াই চলেছে। অর্থাৎ আড়াই দিন। এতটা সময় ধরে ফাইটার জেট বা কপ্টারের দিকে জঙ্গিদের ঘেঁষতে না দিয়ে প্রায় অসম্ভবকে সম্ভব করেছে গরুড় বাহিনী। বিভিন্ন দেশের এলিট ফোর্সের কাছে ভারতের গরুড় এখন তাই চর্চার প্রধান বিষয়।

    যত রকম এলিট ফোর্স রয়েছে দেশের সশস্ত্র বাহিনীতে, পাঠানকোটে তাদের সবাইকে এক সঙ্গে ময়দানে নামিয়ে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। সেনাবাহিনীর কম্যান্ডোরা ছিলেন। ছিল এনএসজি। সর্বোপরি ছিল বায়ুসেনার নিজস্ব স্পেশ্যাল এলিট ফোর্স— গরুড়। বায়ুসেনার এই বিশেষ গরুড় কম্যান্ডোরাই অভিযানের মূল দায়িত্বে ছিলেন। পাকিস্তানে ঢুকে লাদেনকে নিকেশ করেছিল মার্কিন নৌসেনার যে সিল-টিম-৬, ভারতীয় বায়ুসেনার গরুড় কম্যান্ডোরা দক্ষতায়, আধুনিকতায় এবং ক্ষিপ্রতায় তাদের সঙ্গেই তুলনীয় বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। গরুড় কম্যান্ডোদের অবিশ্বাস্য প্রতি আক্রমণের জেরেই বায়ুসেনা ঘাঁটিতে ঢুকেও ফাইটার জেট বা অ্যাটাক হেলিকপ্টারের কোনও ক্ষতি করতে পারেনি জঙ্গিরা। বায়ুসেনার এলিট ফোর্স গরুড় ঠিক কী ধরনের কাজে পারদর্শী? পাঠানকোটের হাতের বাইরে চলে যাওয়া পরিস্থিতির মোকাবিলাই বা তাঁরা করলেন কোন পথে? জেনে নেওয়া যাক সংক্ষেপে।

    বায়ুসেনার বিভিন্ন ঘাঁটি রক্ষা করার মূল দায়িত্ব গরুড় কম্যান্ডোদের। সন্ত্রাসবাদ বিরোধী অভিযানের জন্যও বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় গরুড় বাহিনীকে। আচমকা কোনও পরিস্থিতি সামনে এলে দ্রুত তার মোকাবিলা করতে দক্ষ গরুড়। এ ছাড়া যুদ্ধের সময় শত্রুর এলাকায় আকাশপথে রেকি চালিয়ে আসা, প্রতিপক্ষের রেডার অকেজো করে দেওয়া, যে কোনও ধরনের বিপর্যয়ে উদ্ধারকাজ চালানো— এমন নানা প্রশিক্ষণ রয়েছে গরুড় বাহিনীর। অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র এবং বিধ্বংসী হেলিকপ্টার ও ফাইটার জেটে সমৃদ্ধ এলিট ফোর্স গরুড়, দ্রুত হামলা চালিয়ে প্রতিপক্ষকে তছনছ করতে প্রবল দক্ষ।

    তাই পাঠানকোটে গরুড় কম্যান্ডোদের দ্রুত মোতায়েন করতে সময় নেয়নি বায়ুসেনা। হামলাকারী জঙ্গিদের কাছে পাকিস্তান থেকে বার বার নির্দেশ এসেছিল, ভারতীয় বায়ুসেনার এমআই-২৫ ও এমআই-৩৫ কপ্টার ধ্বংস করার জন্য। নির্দেশ এসেছিল অন্যান্য আধুনিক যুদ্ধের সরঞ্জাম নষ্ট করার জন্য। জঙ্গিরা মরিয়া হয়ে সেই চেষ্টা করেছে। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে। বায়ুসেনা ঘাঁটিতে ঢুকে, তারা বায়ুসেনার কপ্টার এবং ফাইটার জেটগুলির খুব কাছেই পৌঁছে যায়। যে ক্যান্টিনে লুকিয়ে তারা ৬০ ঘণ্টা লড়াই চালিয়েছে, সেখান থেকে ওই কপ্টারগুলিতে আঘাত করাও এমন কিছু শক্ত ছিল না। কিন্তু কোনও এয়ারক্র্যাফ্টের গায়ে জঙ্গিরা যে ৬০ ঘণ্টার চেষ্টাতেও আঁচড় কাটতে পারেনি, তার কৃতিত্ব মূলত গরুড় কম্যান্ডোদেরই। হেলিকপ্টার নিয়ে বায়ুসেনা ঘাঁটির আকাশে দাপিয়ে বেড়িয়েছে গরুড়। মহাভারতে বর্ণিত গরুড় যেমন সাপেদের যম ছিলেন, পাঠানকোটে গরুড় কম্যান্ডোরাও একই রকম ভঙ্গিতে যম হয়ে উঠেছিলেন আত্মঘাতী জঙ্গিদের জন্য। হেলিকপ্টারের এমন ক্ষিপ্র আনাগোনা আগে কখনও দেখেনি পাঠানকোট। ক্যান্টিন বিল্ডিংকে ঘিরে বিভিন্ন দিক থেকে এমন ভাবে টহল দিচ্ছিল গরুড়ের কপ্টারগুলি যে, বাইরে বেরিয়ে দামী যুদ্ধ সরঞ্জামের ক্ষতির চেষ্টাই করতে পারেনি জঙ্গিরা। যত বার বাইরের দিকে আসার চেষ্টা করেছে জঙ্গিরা, অ্যাটাক হেলিকপ্টারের বিধ্বংসী গোলাবর্ষণ ভিতরে ঢুকিয়ে দিয়েছে তাদের। উঁচুতে উড়তে উড়তে আচমকা চোখের পলকে নীচে নেমে এসে যে ভাবে গুলি চালিয়েছে হেলিকপ্টার গানশিপ, সে দৃশ্য চমকে দিয়েছে পাঠানকোটের বাসিন্দাদের। ফলে বায়ুসেনা ঘাঁটির ক্ষতি করার চেষ্টা সে ভাবে করতেই পারেনি। ক্ষতি করার সুযোগটুকু পাওয়ার জন্য বেঁচে থাকা দরকার। সেই চেষ্টাতেই তটস্থ হয়ে থেকেছে আড়াই দিন। তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি।

    গরুড় কম্যান্ডোদের এই কৌশলী লড়াই প্রশংসা কুড়িয়েছে বিভিন্ন মহলের। বিশ্বের সেরা সশস্ত্র বাহিনীগুলির যে সব এলিট ফোর্স রয়েছে, ভারতের গরুড় বাহিনীর লড়াইয়ের কৌশল নিয়ে এখন কাটাছেঁড়ায় ব্যস্ত তারাও।
  • Ekak | 125.99.230.220 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:৪৭689064
  • দিল্লি নাগাদ একটা বাচ্চা দেখে এটম পরার হাই সম্ভাবনা আচে। ওদিকে পাল্টা ইসলামদে ফেললে পাশতো রা আজাদ হয়ে যাবে। ইদিকে দিল্লি চচ্চরি পাকিয়ে গেলে রাতারাতি গুজরাট এ রাজধানী তুলে নিয়ে যাওয়া যাবে। বন্দর এর কাছাকাছি রাজধানী মন্দ না।

    তবে এসব কিস্যু হবা না। পাকিস্তানের সমস্যা কড়া হাতে মোকাবিলা করার ইচ্ছে -সাহস কোনটাই বিজেপি র নেই। যে এন্ড কে -র লাস্ট মিটিং তা অবধি এড়িয়ে গেছে ওসব রাজ্যের পারসনাল ব্যাপর বলে। নাটক করে আর কদ্দিন চলে। কদিন বাদেই এই মিসাইল কেনা -ফাইটার জেট কেনা র টাকা কোন মন্ত্রী হাতিয়েছে এই নিয়ে লম্ফঝম্প শুরু হলো বলে। বাজেট ওপেন দিলে বোঝা যেত মিলিটারী পারচেস এর গল্প কী। একপাল ভাঁড় জুটেছে।
  • Abhyu | 109.172.116.187 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:০০689075
  • শুধু কি পাকিস্থান? আবাপ পড়লে মনে হয় চীন পর্য্ন্ত ভয়ে কাঁপছে!
  • avi | 125.187.41.211 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:১৪689097
  • আবাপের এই প্রবণতাটা বেশ কদিন ধরে বেশ খোরাক দিচ্ছে। আর সবই সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রের। পরিচিত সফট চাড্ডিরা এই খবরগুলো খুব খায় দেখেছি, এরই বোধ হয় টার্গেট মার্কেট। বিপদটা হয়, এরা এসব খবরের ওপর ভরসা করে আওয়াজ তোলে পাকিস্তান, চীন সবার সাথে যুদ্ধ করার।
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:১৪689086
  • আমার অনেকদিন ধরেই মনে হচ্ছে যে কেসি পাল মহাশয়কে আনন্দ গ্রুপ তাদের সমর বিভাগে রিক্রুট করেচে। এরম লেখা আর কার হাত দিয়ে বেরুবে? বুঝলেন তো! সেই কেসিপাল, সূর্য্য যাঁর দায়িত্বে বোঁ বোঁ করে ঘুরত।
  • Ekak | 125.99.230.220 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:৩১689130
  • এগুলো নতুন না । চীন ভারত যুদ্ধের সময় , তার আগে , খপরের কাগজ দেখুন। ভয়ঙ্কর হাইপ দেওয়া হত। আরে লোকে এসব হেব্বি খায়। ন্যাতাপরা সাত বাস্টে রুটি বেগুনভাজা জীবন লোকাল ট্রেনের ঘেমো কামরা এসবের মধ্যে এরকম যুধ্ধু যুধ্ধু খপর না থাকলে হাতে হাতে কাগজ চলবে কীকরে।
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:৩১689119
  • খুবি বিস্ময়াকর ব্যাপার বলব...
  • bip | 81.244.130.85 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:৪৬689141
  • মিলিটারীর একটা পি আর বাজেট আছে।সব দেশেই থাকে। কংগ্রেসের আমলে মেরে দিত। বিজেপি খরচ করছে। এই আর কি।
  • ঘেঁচু | 192.69.246.234 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:২০689011
  • ঘেঁচু খরচ করছে। ডিফেন্সে কোটি কোটি টাকার ছয়লাপ রিজাইম থেকে রিজাইমে একই রকমভাবে হয়, কি মনু, কি মোদী। বিপকে আবারও অনুরোধ, একটু পড়াশোনা করে এগুলো নিয়ে কথা বোলো।
  • Abhyu | 109.172.116.187 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:৩৭689022
  • ঘেঁচু আপনি এই ভাবে বলবেন না, বিপ আমার টইতে কমেন করেছেন, সেটাই অনেক বড়ো ব্যাপার। কি বলেছেন ঠিক কি ভুল সে আপনি জানলেন কি করে? হতেও তো পারে উনি ঠিক বলেছেন। বা যদি ভুলও বলেন, এতো রূঢ়ভাবে সেই নিয়ে মন্তব্য করা কি উচিত?

    তবে কিনা বিজেপি যদি টাকা খরচ করেও থাকে, সব ছেড়ে আবাপকে সেই টাকা দিতে গেল কেন? মানে অন্য কাগজে তো এমন খবর দেখি না।
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:০০689033
  • তা যা বোলেছেন অভ্যুদা,
    কিন্তু আপনি টইয়ের শুরুতে কালির কথা বললেন না তো। সেই যো ‘কিলো অ্যাম্পিয়ার লিনিয়র ইনজেক্টর’, যাকে কিনা- 'হিন্দু দেবী কালীর তাণ্ডবের সঙ্গেই তুলনা করেছিল পাক সংবাদ মাধ্যম'। বেশ এ্যকটা হিঁদু হিঁদু ব্যাপার আছে কিন্তু, লকখো করেছেন?
    http://www.anandabazar.com/national/revealing-india-s-laser-like-beam-weapon-the-kali-5000-anti-missile-and-anti-aircraft-weapon-1.212132#
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:২৭689044
  • তাছাড়া ছবিকে ছবি ওজনকে ওজনও মিলে যাচ্ছে -

    এবং

    ওপরেরটা কালী আর নিচেরটা হল গিয়ে...মানে ঐ যাতে চেপে বাবা মার সঙ্গে পুরী -দেওঘর যেতাম।
    দুটোর মধ্যে তফাতটা কোথায় আমায় একটু কেউ বুঝিয়ে দিন তো!
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:২৯689055
  • হুঁঃ
    বাবুদের আবার এদিক নেই ওদিক আছে। বলে কিনা হটলিঙ্ক এলাউ করবে না।
    এ কি রকম হটোকারীতা বলুন তো!
  • T | 190.255.241.54 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৩৪689059
  • আমার কেমন সন্দেহ হয় যে, যে মোজাগুলো এবিপি আনন্দে ঐ 'আসুন এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক অমুকে কিভাবে...' ওগুলো লেখে সেগুলোই এই যুদ্ধু যুদ্ধু খবর গুলোও লেখে।
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৪১689060
  • না না, ঐ এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক সিরিজটা মোটেই কে সি পাল ঘরানার নয়। আমি আপনার সঙ্গে একমত হতে পারলুম না। কে সি পাল ইজ ডিফারেন্ট ....
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৪৩689061
  • হাঁ তবে হতে পারে একই লোক লেখে ... কিন্তু ঘরানা আলাদা। খুবই পোতিভাবান লোক এঁরা..
  • lcm | 60.242.74.27 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৪৪689062
  • তো এসব নিয়ে একজন -- একটু তো বুস্ট দিতে হবে, ডিফেন্স কত বড় এম্‌প্লয়ার, প্রায় ১২ লাখ লোকের জীবিকা, রিজার্ভেও ৮-৯ লাখ।

    তাকে বললাম, এবার থেকে তাহলে সপ্তাহে এক-দুদিন ম্যাকডোনাল্ডে খান, দুনিয়া জুড়ে প্রায় ১৯ লাখ লোক চাগ্রি করে, একটু হেল্প না করলে কি করে হবে (ইনি ম্যাকডি পছন্দ করেন না, এবং বলতেন - বিগ কর্প ইজ এভিল)
  • T | 190.255.241.54 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৪৫689065
  • অভ্যুসারের দেওয়া প্রথম লিঙ্কটাতেই আছে..." বঙ্গোপসাগর-সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জলভাগে যুদ্ধের মহড়া দিয়ে নানা সময়ে শক্তি প্রদর্শন করেছে ভারতীয় নৌবাহিনী। আদায় করে নিয়েছে বিশ্বের সমীহ। সেই সব মহড়ার কিছু টুকরো টুকরো ছবি দেখে নেওয়া যাক"...

    হুঁ হুঁ বাবা, সিংহকে তার থাবা দিয়ে চিনতে হয়।
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৪৭689066
  • সত্যের খাতিরে এও জানিয়ে যাওয়া উচিত যে ওই এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক সিরিজের ছবিগুলোকেও আনন্দ গ্রুপ, শত্রুপক্ষের হাত থেকে নানাভাবে প্রোটেক্ট করে রাখেন। একবার বন্ধুকে সানিদেবীর একটি মনোরম ছবির লিঙ্ক দিতে গিয়ে এরকমই বোকা বনেছিলাম....
  • T | 190.255.241.54 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৪৮689067
  • বাবা রে,

    "স্বয়ংক্রিয় হ্যান্ডগ্রেনেড— যা জিপিএস-এর মাধ্যমে শক্রুর উপস্থিতি বুঝে নিয়ে নিজে থেকেই আছড়ে পড়বে প্রতিপক্ষের শিবিরে"
  • Abhyu | 109.172.116.187 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৫৫689068
  • আচ্ছা কেলোস্যার আপনি এই আনন্দবাজারের ছবি পোস্ট করেন কিভাবে একটু শেখাবেন? (আপনাকে আরো এক ব্যাপারে দরকার ছিল, কিন্তু এবার নানা ঝামেলায় ফেঁসে গিয়ে হল না, পরের বার চেষ্টা করব)
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৫৮689069
  • এই স্বয়ংক্রিয়ভাবে আছড়ে পড়ার ব্যাপারটা কিন্তু নোতুন কিছু নয় মিগ ২১ তো কবে থেকেই ওরমভাবে আছড়ে পড়ছে।
    বরং এক কিলোমিটার পাল্লার ইনসাস ছেড়ে দিয়ে ৪০০ মিটার পাল্লার টেভর TAR-21 ধরবে শুনে আমোদ পেলাম। শত্রুর সঙ্গে যে হারে ঘনিষ্ঠতা বাড়ছে তাতে পাল্লা কমাতেই হবে। হুঁ হুঁ বাবা..
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২২:০২689070
  • কই.. পারি না তো। আনন্দবাজারের ছোবি পোস্ট করতে পারি না তো। তার আবার শেখাব কি? আমায় কেউ শেখালে ধন্য হই।
    অনেক ঘুরিয়ে করা যায় বটে কিন্তু তাতে আনন্দ গ্রুপ মামলা করতে পারে। এমনিতেই আমার বিরুদ্ধে অনেক মামলা। ও আমি কিছুতেই পারবো না।
  • | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২২:১৩689071
  • আচ্ছা ডিডি, কেলোদাদা, অভিবাবুদের জন্য খবর হল পুণেতে প্রতিরক্ষা বিভাগের তৈরী একটা মিউজিয়াম আছে ন্যাশনাল ওয়ার মিউজিয়াম। এইবছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে আবার তার মধ্যে আরেকটা ছানা ওয়্যার মিউজিয়াম উদ্বোধন করেছে যাতে নাকি শত্তুরের হাত ছিনিয়ে আনা ট্যাংক ইত্যাদি রেখেছে। ওতে আবার একটা যুদ্ধুর ইতিহাস দিয়েছে ছবি মডেল দিয়ে। ১০০০ এডি থেকে শুরু করে।
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২২:১৯689072
  • মাত্র হাজার এডি দমদি? ঠিক জানেন? ওটা বিসি নয়তো? লরেনবাবুরা তো পারোদের বোমারু বিমানের নিচে কোন কথাই বলেন না!
  • avi | 125.187.41.211 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২২:২১689073
  • এ বাবা, আগের বছর না তার আগের বছর আমি যখন পুণেতে তেরোবার শনিবারওয়াড়া দেখে কাটালাম, তখন আমাকে এগুলো জানানো হয় নি, সখত না-ইনসাফি।
    বিজয় দিবস কি এদানীং এট্টু বেশি উদযাপন হচ্ছে? আগের বারে কলকাতা ময়দানের আর সি জি সি টেন্টের পাশে পড়ে থাকা একখানা বাপে খেদানো প্যাটন ট্যাঙ্ককেও কনেবৌ টাইপের সাজিয়ে হেস্টিংসে HRBC আপিসের বাইরে বসিয়েছিল, পাশে এক মিগ-২৩ কে প্রতিবেশী বানিয়ে।
  • সিংগল k | 212.142.123.156 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২২:২৫689074
  • হ্যাঁ হ্যাঁ অভিদা, সে গরের মাঠের ট্যাঙ্কটাও তো একাত্তরে দখোল করা। সেটার কামান ধরে খুব দোল খেইচি একসময়।
  • | ০৮ জানুয়ারি ২০১৬ ২২:৪০689076
  • কাজগে তো ১০০০ এডিই লিখেছে। আমি তো এখনও দেখতে যাই নি।

    অভি কেলকার মিউজিয়ামেও ম্যালা অস্ত্রশস্ত্র আছে ভল্ল গদা তলোয়ার নানারকম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন