এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • এন্ডি গেন্ডি ও তত্সংক্রান্ত আদিখ্যেতা

    Ekak
    অন্যান্য | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ | ৪০৫৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PM | 233.223.154.118 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২০:৫২690067
  • এককের কথা শুনে এটার কথা মনে পড়লো ঃ) ঃ) ঃ)

  • PM | 233.223.154.118 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২০:৫২690066
  • এককের কথা শুনে এটার কথা মনে পড়লো ঃ) ঃ) ঃ)

  • PM | 233.223.154.118 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২০:৫৪690068
  • দুঃখিত
  • | 183.17.193.253 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২১:৪৫690069
  • টাচ একটা খুব বড় জিনিস। পৃথিবীতে আসার পর কান্না ছাড়া আর কি উপায় আছে কমিউনিকেট করার? খিদে, ঘুম, হাগুহিসু, যে কোনো ব্যাদনা- কি করে জানাবে? কাঁদবে,মনোযোগ আকর্ষণের আর তো কোনো উপায় নেই। অধিকাংশ বাচ্চা এই অসুবিধেগুলো দূর হলে চুপ করে যায়। এইবার দু ঘন্টা অন্তর খাওয়াতে হবে,তারপর ঢেঁকুর তোলানো, ন্যাপি বদলানো ইত্যাদি- নতুন বাবামার এই কাজটা করতে বেশ অনেক সময় লাগে, শেষ হতে না হতেই পরের খাওয়ানোর সময় এসে যায়।মানুষের বাচ্চার সঙ্গে অন্য পশুদের তুলনা করে লাভ নেই( বড় হওয়ার প্রক্রিয়াটাই অনেক ধীর গতিতে চলে)।দেশে আরো লোকজন থাকতো,সাহায্যের জন্যে লোক পাওয়া যায় তবুও মাকে( বাবাদের ভূমিকা আগে প্রায় ছিলো ই না, এখ্ন হয়তো অল্প হলেও বদলেছে)তুলনায় বেশি দায়িত্ত্ব নিতে হয়।

    ঐ উলুঘুলু খুব জরুরি।অ্যাবসোলিউটলি নেসেসারি। মা বাবাকে করতে হবে নয়, যে কেউ, যে ঐ গ্যাঁদাশিশুটির সঙ্গে সময় কাটায়( কেয়ারগিভার)তাকে দেখতেই হবে, বাচ্চা যেন নিরাপদ বোধ করে,এবং ভালোবাসা টের পায়। বহু সমীক্ষা হয়েছে,এবং হয়ে চলেছে এই সময় কেন মানুষের সাহচর্য প্রয়োজন এবং না পেলে কী হয়। আর যে কথা বলতে পারে,সে তো শব্দ দিয়েই কমিউনিকেট করবে। উলুঘুলুর মানে নেই, শুধু বলার ভঙ্গীতে,সুরের ওঠাপড়ায় বাচ্চা তার থেকে নিজের মত করে মানে বার করে, কোনোটা নরম, আহ্লাদী, কোনটা তীব্র, শুনলেই কান্না পায়।সঙ্গে চোখমুখের ভঙ্গী-আমি যে ভাবে বলছি,বাচ্চার কাছে সেইমত একটা মানে দাঁড়াচ্ছে,এবং ও সেই ভাবে কেঁদে,হেসে, অবাক হয়ে, দুঃখী মুখে নিজের প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে-এটা জরুরি নয়? আর কিভাবে কমিউনিকেট করবে? আশ্চর্য!

    অধিক আহ্লাদে বাঁদর করা অন্য জিনিস। বাচ্চা একা থাকতে ভালোবাসে না। সে যদি বোঝে যে কাঁদলেই কেউ দৌড়ে আসবে, তাহলে কদিন পরে ভালো না লাগলেও( এমনি এমনি) কাঁদে। সেই জন্যে সব সময় বাচ্চা কাঁদলে( অসুস্থ না হলে,বা প্রাথমিক প্রয়োজনের সময় না হলে) কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলে।অধিকাংশ সময় নিজেই থেমে যায়। আমি সবসময় আছি, কিন্তু কিছুটা সময় নিজের সঙ্গেও থাকো, এইটা বাচ্চা মাস চারেক থেকে বুঝে যায়। বুকে পাথর রেখে দৌড়ে না যাওয়াটা মাবাবাকেও বা যার কাছে বাচ্চা থাকে তাকেও অভ্যাস করতে হয়।

    ট্রেনেবাসেপ্লেনে বাচ্চা নিয়ে বহুলোককেই যাতায়াত করতে হয়।বাধ্যতামূলকভাবে।গেঁড়ি বাচ্চাদের কেউ কেউ কাঁদবেই ধরে নিয়ে একটু সহিষ্ণু হওয়া প্রয়োজন।সব বাচ্চাই কাঁদে না। প্লেনে যত বাচ্চা থাকে, সবাই যদি কাঁদতে শুরু করতো,তাহলে সেই কান্নার ঠেলায় পাইলটকে সাগরে ডুব দিতে হতঃ) বহুলোক দৃশ্যত বিরক্ত হন,প্রকাশও করেন- একে বাচ্চা কাঁদছে, তারপর লোকের বক্র দৃষ্টি।মা-বাপেরও খুব ভাল্লাগে এমন না। আমি এখানে ছোট বলতে দুবছরের মধ্যে যাদের বয়েস তাদের কথা বলছি। দুই এর ওপরের বাচ্চাদের অনেকটাই চুপ করিয়ে রাখা যায়( শারীরিক,মানসিক সমস্যা হলে আলাদা কথা) অনেকেই সেই পরিশ্রম করতে চান না।

    গান-নাটক-ছবি দেখা ইত্যাদিতে একমত। বাচ্চা নিয়ে যাওয়া অনুচিত। দেখতে হলে আলাদা করে বাচ্চাকে রেখে দেখতে যাওয়া উচিত।
    অনেকেই অবশ্য মনে করেন তার বাচ্চার অসভ্যতা অন্যদেরও চমৎকার লাগে বা তারা জ্বালাতনের সংজ্ঞা নিজেদের মত করে বহুদূরে( যতদূর তার বাচ্চা যায়)সেট করে রেখেছেন।

    আড্ডায় অনেক ছেলেমেয়েদের গল্প করেন। যখন বাচ্চা ছোট থাকে, মাবাপের জগতের বড় অংশটা তাকে ঘিরে থাকে, তাই সে আলোচনায় আসে। বড় হয়ে গেলে তার নিজের জগত হয়, বাপমাও নিজেদের জগতে ফেরত যায়।ওভারল্যাপ হয়,আবার তাদের ঘরে ঢুকতে গেলে ভেজানো দরজায় নক ও করতে হয়ঃ)
    বাচ্চার সঙ্গে সঙ্গে মাবাপ ও বড় হয়। এটি একটি চিরকালীন বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়া।
  • avi | 113.252.164.73 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২১:৪৮690070
  • ইয়ে, মানে শিশুরা অতীব বিপজ্জনক ও ইরিটেটিং বলেই বোধ হয় পরম করুণাময় শ্রীকৃষ্ণ অব্দি শিশুপাল বধ করেছিলেন।
  • sinfaut | 74.233.173.203 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২২:০৫690071
  • ল্যাংগুয়েজ নিয়ে নতুন নতুন জিনিস শিখলে অমন প্রশ্ন হয়। কেন কিলিবিলি করে, মানে নেই তো করে কেন, এসব কিলিবিলি দিয়ে কী গ্রামার অর্গ্যান অ্যাক্টিভেটেড হয় এইসব। এদিকে একক ধেড়ে খোকা হয়ে যে কিলিবিলি ল্যাংগুয়েজে কবিতা লিখে ভরে ফেলছে সে খ্যাল নেই।
  • san | 113.245.12.188 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২২:১৬690072
  • কিন্তু একক কি বাচ্চাদের ইরিটেটিং বলেছেন ? (সিনেমা থিয়েটার আর্ট গ্যালারির নুইসেন্স ছাড়া - তাতে বোধয় এমনিও অনেকে একমত হবেন )। আমি যা বুঝলাম তাতে উনি বড়দেরই একধরণের মাইন্ডসেটকে অসহ্য বলেছেন মনে হল তো। সকলকে বাচ্চার সান্নিধ্যে আহ্লাদিত হতে হবে ধরণের এক্ষপেক্টেশন পছন্দ নয় ইত্যাদি। কিজানি।
  • 4z | 79.157.32.154 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২২:৩৩690073
  • যত্তসব
  • | 183.17.193.253 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২২:৩৯690074
  • এটি কোনো একরৈখিক প্রক্রিয়া নহে। বড় এবং ছোট একসঙ্গে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত।
  • dd | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২২:৪৪690076
  • একক রৈখিক সমিস্যে তাইলে?
  • Abhyu | 126.203.219.251 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২২:৫৯690077
  • আট ঘন্টা প্লাস ছঘন্টার প্লেন জার্নিতে পাশে এক বছরের বাচ্চা প্রাণপণে কেঁদে চললে মনের যে ভাব হয় সেটা চেপে রাখার নামই সংযম।
  • | 183.17.193.253 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২৩:২১690078
  • সংযমীকে আরেক সংযমীর রেড স্যালুট।
    তবে ননস্টপ অতক্ষণ কাঁদলে গলা শুকিয়ে মরে যাবার কথা।মাঝে মাঝে বিরতি দিয়ে কাঁদেঃ)
  • TB | 118.171.130.187 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ ২৩:৪৯690079
  • এককের উদ্দেশ্যটা ঠিক বোঝা যাচ্ছে না!
    এন্ডি গেন্ডি বানান খুবি রিসোর্স ইনটেন্সিভ প্রজেক্ট। কোন কোন ক্ষেত্রে কোর টিম কে অনেক কিছু (যেমন, নাচা-গানা-মুভি-আহ্লাদে ডিগবাজি খাওয়া-ড্রোন উড়ান ইঃ প্রঃ) থেকে মেন্টাল শাট অফ করে নিতে হয়; তাই তারা অন্য কিছু নিয়ে কথা বলার অবস্থায় থাকে না! এদিকে বাচ্ছা বানান আর বড় করার প্রসেসটা এক্ষুনি এক্ষুনি অটোমেট করার মত অবস্থায় হিউম্যান স্পিসিস বোধায় নেই।

    মনে হচ্ছে ছুটির বাজার গরম করাই একমাত্র উদ্দেশ্য, নিজে খিস্তি খেয়েও! একেই বলে মহত প্রাণ। ঃ-)
  • aranya | 154.160.5.104 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৪:০৬690080
  • 'নীলগাই দের ন্যাজ নাড়া খেয়াল করবে' - এটা কি ইউটিউবে আছে কোথাও? নইলে এট্টু টাফ হবা। চিড়িয়াখানায় নীলগাই তেমন থাকে না, জঙ্গলে ছুটতে হবে :-)
  • Atoz | 161.141.84.176 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৪:১৬690081
  • ছোটো ছোটো বাঁদরছানা, ওরা ও কি মায়ের সঙ্গে ইলিবিলিকিঞ্চিকিঁচিৎ কিঁচিৎ বলে? ঃ-)
    কলাবাদুড়ের(fruit bat) ছা নিয়ে একটা স্টাডি পড়লাম সেদিন, মা কলাবাদুড়েরা ওরকম ইলিবিলিকিলি ছিনিছিনি করে কথা বলে ছানাদের সঙ্গে, তাতে নাকি আস্তে আস্তে ওদের ল্যাংগুয়েজ ডেভেলপ করে।
    কন্ট্রোল গ্রুপে, যেসব বাদুড়ছানা মা-মাসী টাসী ছাড়া ছিল, তারা নাকি কথা কইতে শেখেনি, পরে ওদের মিশেলি গ্রুপে যখন দিল, কষ্ট করে শিখলো।
  • Tim | 140.126.225.237 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৪:৫৩690082
  • এ হে একক তো পুরো মালাটালা পড়ে ফায়ারিং স্কোয়াডের সামনে ঃ-)

    আসল কেসটা হলো, মানুষের স্বভাবই হলো আদিখ্যেতা করা, এবং একের আদিখ্যেতা দেখে অন্যের মোজা জ্বলা। এই লুপে সবাই আছে। কেউ অংক দেখে, কেউ পাহাড় দেখে, তো কেউ নিজ/পরের সিসু দেখে ঘুচুমুচু মোডে চলে যায় (এবং প্রতি ক্ষেত্রে অন্যদল সকবার্নিং স্টেজে)।
  • Tim | 140.126.225.237 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৫:০১690083
  • শুদু তফাৎটা হলো, পোকিতি ভালো না বাসা অপরাধ না, কিন্তু সিসু ভালো না বাসা লোককে পোটেনশিয়াল খুনী বলা হয়। মোটের ওপর প্রোক্রিয়েট করে করেই তো মানুষ এতবড়ো হনু হলো, বায়াস তো থাকবেই। ঃ-)
  • | 183.17.193.253 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৫:৫৪690084
  • অরণ্যদা, একটু কষ্ট করে মিডোয়েস্টে আসবেন। নীলগাই দের সঙ্গে ছোঁয়াছুয় খেলার সুবন্দোবস্ত আছেঃ)

    তিমি, শিশু ভালোবাসে না মানে পোটেনশিয়াল খুনী!!! এমন যুকুতি কে দিলে?
  • Abhyu | 126.202.192.185 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৬:১৮690085
  • যুক্তি নয়, কিন্তু অনেক বাবা মা-ই প্রায় সেই টোনে কথা বলে থাকেন। তেনাদের বাচ্চা নিয়ে নিয়ে তেনাদের মতো উলুতপ্লুত হতে হবে আমাকেও, দাবি এমনিই।
  • | 183.17.193.253 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৬:৩৪690087
  • এরকম বাবামার সঙ্গে আলাপ হয় নি ভাগ্যিস! ছেলে মেয়ে অন্যায় করতেই পারে না গোছের বাপমা অবশ্য এখন অনেক দেখি।
  • Abhyu | 126.202.192.185 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৬:৩৮690088
  • না না এই বাচ্চাগুলো কিছু বোঝার স্টেজে আসে নি এখনো। হাসি আর ট্যাঁ।
  • Dashak | 119.163.234.7 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৭:২৩690089
  • বুড়ো সুড়ো, মানে এমনি ঠিকাছে , ইটস ইওর ড্যাড অর মম কিন্তু ওই মা মা বাপি বাপি জাস্ট অসহ্য । অত ন্যাকামির কী আছে টা কী ? কেও বুড়োসুড়ো পছন্দ করতেই পারেন,যার যেমন খুশি কিন্তু এই যে ধরে নেওয়া , যে বুড়ো পছন্দ না করা মানে একটা অতীব পাপিষ্ঠ পামর ইত্যাদি ইত্যাদি এই উতেরোসেন্ত্রিক ঢপের মাইন্ড সেট দেখলে জাস্ট গা পিত্তি জ্বলে যায়।

    মানে ধরুন একটা থুত্থুরে বুড়ো , জাস্ট লাস্ট স্টেজ , আলফাল বকেই চলেছে। বিছানায় বসতে দিলেন তো প্যান্টে মুতে দিলো। বাঁচিয়ে রাখতে কী বিশাল সময় এর অপচয়! তারপর ধরুন আশেপাশে কটা বুড়ো আছে কে বিছানায় বসে হাগে কে মেঝেতে লাল ফেলে দেয় আর সেটা অপছন্দ করলেই ছেলেমেয়ের কী রাগ !! হওয়াই ? হওয়াই আই শুড বদার এবাঔত ইওর পিস অফ শিটি কোড ?

    কেমন লাগছে শুনতে?
  • Abhyu | 126.202.192.185 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৭:৪২690090
  • জীবনের দুই প্রান্তেই ব্যাপারটা একই রকম। অন্যের উপর নির্ভরশীল। যার দায় সে হয়ত আনন্দের সাথে জিনিসটা করে, কিন্তু সেই আনদের ভাগ অন্যকে নিতে বাধ্য করা ঠিক নয়।
  • Dashak | 47.130.227.133 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৮:৩২690091
  • কেটে যান, কে কান ধরে বাধ্য করবে? মাইনে দেয় কি?
  • তান সেন | 11.39.38.82 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৮:৩৫690092
  • ঐ রোগে ভুগে ভুগে মরার ব্যাপারটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। আমি সুস্থ অবস্থাতেই নিজের শ্রাদ্ধের মোচ্ছবটি করে মরতে চাই। কিন্ত এ জিনিস আইনসিদ্ধ হতে আরো কদ্দিন লাগে কে জানে।
  • তান সেন | 11.39.38.82 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৮:৩৯690093
  • বুড়োদের সাথে বাচ্চাদের ব্যাপারটা সম্পূর্ণ আলাদা। ঐ ঘুঞ্চুমুঞ্চু আদরের মাধ্যমে তথ্যের আদানপ্রদান হয়। পয়েন করে করে কদিন পরে কেউ লিখে দেবেন।
  • Dashak | 95.16.128.243 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ১০:৪৬690094
  • এই থ্রেডটা গাছন্যাকামির থ্রেড। যাদের এক্সপেক্টেশন নিয়ে সমস্যা তাদের সন্তুষ্ট রাখার দায় নিজেদেরই ১০০%। থ্রেডের নাম পাল্টে নিজেদের আত্মীয়সজন বন্ধুবান্ধব ও তত্সংক্রান্ত আদিখ্যেতা করে দিন।
  • Ekak | 125.99.230.220 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ১৪:২৯690095
  • যারা ম্যা ম্যা করে সেই ছাগ সিসু দের এড়িয়ে চলি তো ! বলে এইকারণে শ্যামা সঙ্গীত পড়ি কিন্তু শুনি না :( ওই টান দিয়ে ম্যা শুনলেই মন বলে ধরত শালার পেছনের পা দুটো , প্যাঁজ -ওসুন দিয়ে জমিয়ে হয়ে যাক !
  • aka | 34.96.82.109 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ১৭:৪৫690096
  • বুড়োদের ক্ষেত্রে ব্যপারটা আর একটু জটিল। রিসোর্স এত কম খামোকা বাচিয়ে রাখার চেষ্টা মানে অপচয়, অন্য একটা যুবক বা শিশু মানে ইকনমিকালি প্রোডাক্টিভ হতে পারে বা এখনই প্রোডাক্টিভ তাদের বাচানো উচিত। হাবড়া বুড়োদের খরচার খাতায় ফেলে দেওয়া উচিত।

    এমন একটা যুক্তি বাজারে ঘোরাফেরা করে।
  • aka | 34.96.82.109 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ ১৭:৪৯690098
  • বাচ্চা কাদবে না, অসভ্যতা করবে না, শোফায় নাচবে না, বিছানার চাদর ওলোট পালট করবে না, বই ছিড়বে না, কাদা মাখবে না, খেলবে না, শুধু ওদের দু ছিলিম গাজা বা ভদকা দিন। খেয়ে উল্টে থাকুক, নয়ত বমি করে ভাসাক। সেগুলো লেজিটিমেট সিভিক আচরণ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন