এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)

    r
    অন্যান্য | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ | ২২০৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r | 61.95.167.91 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ১৫:১৫696057
  • :-D
  • Arjit | 128.240.229.6 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ১৫:৩৭696068
  • হেইখানে কি অইবো? বাওয়াল?
  • r | 61.95.167.91 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:০০696079
  • আমি কি জানি? মনে আইল, লিখ্যা দিলাম। এরপর জানবা তো তুমি। ;-)
  • Arjit | 128.240.229.6 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:০২696090
  • লাঠি এনেছি, তেল মাখিয়ে:-)
  • r | 61.95.167.91 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:৩১696101
  • আমার কথা তো পোষ্কার করে আগেই অন্য জায়গায় লিখে দিয়েছি। আমি আস্তিকতাকে ভয় পাই। কারণ আস্তিকতার চূড়ান্ত স্তর হল অন্ধ ভক্তি আর আনুগত্য। ডেমোক্র্যাটিক সে¾ট্রালিজ্‌ম্‌ বলে সোনার পাথরবাটিতে সেই সম্ভাবনা আরও বাড়ে। আমার এক প্রাক্তন কমরেড বলেছিল: "সত্য জানতে হলে গণশক্তি পড়। ইউনিট মিটিঙে যারা গণশক্তি ছাড়া অন্য কোনো পত্রিকার খবর কোট করবে তারা প্রতিক্রিয়াশীল এবং সংশোধনবাদী।" বিরোধী আসনে বসে এই বিশ্বাস হয় তো বিভিন্ন আন্দোলনকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। যেভাবে মমতা তার ব্যক্তিসত্তার প্রতি আনুগত্যকে কাজে লাগিয়েছেন এক সময়। কিন্তু তিরিশ বছর ক্ষমতায় থাকার পরেও যখন দেখি চারদিকে ভক্তি ও বিশ্বাসের সমাহার, তখন ভয় লাগে বৈকি।
  • Arjit | 128.240.229.6 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:৫৬696112
  • আমার অত ভক্তি-শ্রদ্ধা নেই। গাঁটামো, ট্রান্সপারেন্সির অভাব এগুলো আগেও বলেছি, এখনো বলি। তবে অর্থনীতি নিয়ে বেশি ফাণ্ডা নেই বলে সব বিষয়গুলোতে বেশি ভিতরে যাবার ক্ষমতা নেই।

    বাই দ্য ওয়ে - তিয়েনআন মেন নিয়ে অফিসিয়ালি সিপিএম কখনো কিছু বলেছে কি?
  • Arjit | 128.240.229.6 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:৫৬696123
  • মানে খুঁজছি, পাচ্ছি না।
  • Ishan | 130.36.62.140 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২১:২৯696058
  • রকে সাপোর্ট দিলাম।

    ডেমোক্র্যাটিক সে¾ট্রালাইজেশন হল শাসক কমিউনিস্ট পার্টির সবচেয়ে কুৎসিত জিনিসগুলোর মধ্যে একটা। ডেমোক্র্যাসি মানে সংখ্যালঘুর বাক এবং অন্যান্য স্বাধীনতা। কিন্তু সে¾ট্রালাইজেশন সেটাকে নেগেট করে। সব মিলিয়ে জিনিসটা ডায়লেকটিকাল না থেকে মনোলিথিক হয়ে ওঠে।

    সব শাসক কমিউনিস্ট পার্টির ক্ষেত্রেই এটা সত্যি। সিপিএমের ক্ষেত্রেও তাই।

    দুই নম্বর জিনিসটা হল গোঁড়ামি। মার্ক্সবাদে সব লেখা আছে। যেন বেদ। সোভিয়েত ইউনিয়নে পাভলভের পদ্ধতি স্বীকৃত ছিল, কারণ পাভলভ "পার্টি অনুমোদিত', অর্থাৎ মার্ক্সবাদ অনুমোদিত। কিন্তু ফ্রয়েড নিন্দনীয়। কারণ মার্কসবাদ বিরোধী। একই ভাবে ফিজিক্সে কোয়ান্টাম মেকানিক্স নিন্দনীয় ছিল, কারণ উহা মার্কসবাদ বিরোধী। (ফিজিক্সের ডিটেলটা অবশ্য জানিনা, মানে গবেষকরা কিভাবে কাজ করতেন etc etc, কিন্তু পার্টি লিটেরেচারে কোয়ান্টাম মেকানিক্সের নিন্দে আমি দেখেছি)।

  • Arjit | 128.240.229.6 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২১:২৯696145
  • ব্যাপারটা হল ক্যাচাল হয়েছিলো - ভালোরকম, আর পোচুর মিডিয়া পাবলিক অলরেডি ছিলো (গর্বাচেভ আসবে বলে) - তাই জবরদস্ত প্রচার হয়ে যায়। কোশ্চেন হল এরকম ক্যাচাল হবে কেন, আর ট্যাঙ্কই বা চলবে কেন। সেই নিয়ে তাহলে কখনো কিছু বলেনি - অন্তত এই লিংকে উদ্বেগ দেখলাম, ক্রিটিসিজম নয়।
  • Arjit | 128.240.229.6 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২১:৩১696059
  • ফিজিক্স - কোয়ান্টাম মেকানিক্স - ল্যাণ্ডাউ কি নিয়ে কাজ কত্ত? সেও তো ওই কোয়ান্টাম টাইপই কিছু ছিলো বলে মনে হয়। অবশ্য আমার ফিজিক্সের জ্ঞান বারো ক্লাসে সমাপ্ত।
  • tan | 131.95.121.127 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২১:৩৩696060
  • কেন,কোয়ান্টাম মেকানিক্স কি দোষ করলো? মানে পার্টিকুলারলি সত্যি সত্যি কোন্‌খানে গন্ডগোল?
    আর পার্টির নীতির সঙ্গে কোয়ান্টামের নীতির বিরোধ কেন?
    (আমি অত্যন্ত সিরিয়াস)

  • Ishan | 130.36.62.140 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২১:৫০696061
  • কোয়ান্টাম মেকানিক্স নিয়ে ডিটেল নেই বললাম তো। কিন্তু সমালোচনাটা কি ছিল সেটা বলতে পারি। হাইজেনবার্গ আনসার্টেন্টি প্রিন্সিপল বলে বাস্তবতাকে নিখুঁত ভাবে জানা যায়না। এবং সেটা যন্ত্রের দোষ না। যন্ত্র যতই নিখুঁত কর পিজিশন আর ভেলোসিটি একসঙ্গে নিখুঁত ভাবে জানতে পারবে না।

    ওদিকে লেনিন বলেছেন, বিজ্ঞান হল রিয়েলিটির মিরর ইমেজ। সবই জানা যায়, যদি "আসল' থিয়োরিটা জানা যায় আর যন্ত্রপাতি ঠিকঠাক থাকে। বিজ্ঞানের জানার কোনো সীমা নেই। সবই তুমি জানতে পারো, থিয়োরিটিক্যালি।

    তো, এটা একটা ডিবেট। ফিজিক্সকে ঠিক ধরে নিলে সেটা মার্কসবাদের বিপক্ষেই যায়। তখন ডিবেটটা উঠেছিল, পার্টি মার্কসবাদের পক্ষ নিয়েছিল। এখন যেহেতু ফিজিক্সকে চ্যালেঞ্জ করাটা একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে, তাই ডিবেটটা ধামাচাপা দেওয়া আছে।

    এখন অবশ্য এই একই কারণে আক্রমণ করা হয় উত্তরাধুনিকতাকে। সেটাও যদিও অলরেডি একটা স্বীকৃত মেথডোলজি,পৃথিবীর সব বিশ্ববিদ্যালায়ে (ইনক্লুডিং যাদবপুর কলকাতা) পড়ানো টড়ানো হয়, কিন্তু এখনও কম্পারেটিভলি নতুন তো, তাই এখনও আক্রমন করা জারি। আশা করা যায় আর কদিন পরে এই ডিবেটটাও ধামাচাপা দেওয়া হবে। :-)
  • Ishan | 130.36.62.140 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২২:০৫696063
  • তো সে মরুকগে। কথা হচ্ছিল সিপিএমকে নিয়ে। এই প্রশ্নগুলো করুন গিয়ে। চারটে স্ট্যান্ডার্ড উত্তর আছে:

    এক। আপনি সাম্রাজ্যবাদের দালাল।
    দুই। আপনি বিজেপি/আর এস এস, মৌলবাদী।
    তিন। আপনি মমতাপন্থী তাই উল্টোপাল্টা বকেন।
    চার। আপনি অতিবামপন্থী।অর্থাৎ সন্ত্রাসবাদী।

    পার্টির উপরতলা থেকে নিচতলা পর্যন্ত যেকোনো জায়গায় প্রশ্নের উত্তরে এই চারটি জিনিস ছুঁড়ে দেওয়া হয়। আপনার জ্বর হোক কি পাতলা পায়খানা ওষুধ সেই একই।চিন্তাভাবনার এই প্যাটার্নের সঙ্গে বিজেপি-আর এস এসের চিন্তার কোনো তফাত নেই।

    এইটাকেই রঙ্গন আস্তিকতা বলছিল। যেকোনো প্রশ্নপত্র হাতে পেলেই চোতা খোঁজা। প্রশ্ন যাই হোক না কেন, চোতায় যা লেখা আছে সেটাই উত্তর।
  • tan | 131.95.121.127 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২২:০৫696062
  • লেভ ডেভিডোভিচ ল্যান্ডাউ এর লিংক।
    http://en.wikipedia.org/wiki/Lev_Landau
  • saa | 62.254.64.15 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২২:৩৭696064
  • ঈশান কে ডিটো,

    আর এস এস , বিজেপি তো আজ অচ্ছুৎ, কিন্তু এই বি জে পি র সঙ্গে হাত মিলিয়ে যখন কেন্দ্রে সিপিএম সরকার গড়েছিলো? (ভি পি সিং এর কালা যুগ!!) তখন কি বিজেপি ওয়াশড তুলসীপত্র ছিলো? আশ্চর্য তখন কংগ্রেস ই ছিলো বিরোধী নীতিগত ভাবে এবং সবগত ভাবে। আর বন্ধু সরকারে ছিলো আজকের পোধান শত্তুর বিজেপি!!!
    হায় কপাল আজ কং হলো গিয়া বন্ধু আর বিজেপি হইলা অচ্ছুৎ।
    আসলে নীতি ফিতি কিস্যু নাই, সুবিধাবাদ ই মার্ক্সবাদ!!!! অন্তত পশ্চিমবঙ্গে!!
  • kallol | 221.135.208.214 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২৩:১২696065
  • এই সুতোটা পাকানো হলো সি.পি.এম.এর নামে তাতে গণতান্ত্রিক কেন্দ্রীকতা (এইরে! বাংলায় ডেমোক্রেটিক সে¾ট্রালিজম লিখলেই বোধহয় ঠিক হতো। মাকুরা যে ""গুরু"" পড়ে না, তার কোন গ্যারান্টি আছে?) অবধি ঠিক আছে। এর মধ্যে আবার কোয়ান্টাম মেকানিক্স-টেকানিক্স কেন!!! তাও আবার ঈশেন লিখে দিলে সেটি মার্কসবাদবিরোধী। খামোখা কম:কূল ভেবে আকুল হবেন উটি তৃণমূলী না মাওবাদী। অবশ্য আজকাল উচ্চকূলের কম:সকল আবাপ পড়েন। তারা মুচকি হেসে ঈশেনের বিদ্যে-বুদ্ধি নিয়ে করুনাভরে বলবেন - আবাপের জিনিস কখনো পার্টিবিরোধী হতে পারে ? ও তো কম: এস্টারিক্সের (কিছুতেই এ-তে য-ফলা লাগানো গেলো না) বন্ধু রে পাগলা!!!
    সি.পি.এম. শুনলেই আমার দুটো ঘটনা মনে পড়ে।
    প্রথমটা ১৯৭৪-এর। তখন আমরা অনেকেই সরকারী অতিথিশালার আদর-যত্ন থেকে সদ্য বঞ্চিত হয়েছি। কেউ কেউ তখনো আন্ডারগ্রাউন্ডে। নতুন করে ভাবনা চিন্তা শুরু হয়েছে। আমরা অনেকেই মনে করছি গণআন্দোলনের রাস্তা ছেড়ে শুধুই গেরিলা যুদ্ধ-এটা ভুল ছিলো। তাই রাজনৈতিক বন্দীমুক্তির দাবী নিয়ে প্রকাশ্য রাস্তায় মিটিং-মিছিল-গান-নাটক করছি। প্রথমবার ১লা মে শ্রমিক-কৃষকের দাবী নিয়ে মিছিল। মিছিল জুড়ে স্লোগানের বদলে গান, যায়গায় যায়গায় থেমে বক্তৃতার বদলে নাটক............... সে এক দি-লা-গ্র্যান্ডি-মেফিস্টোফেলিস-ইয়াক-ইয়াক। কেস জমে যেতেই পরের মাসেই ২০শে জুন ফ্যাসিবাদ বিরোধী মিছিল। আবার সেই গান-নাটকের মিছিল। এই দুবারই মিছিল শেষ হয়েছিলো এসপ্ল্যানেড ইষ্টে (তখনো সেটা সিধু-কানু-ডহর হায় নি)। তাই প্রথা ভাঙতে ঠিক হলো ২০শে জুলাই সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দিবসের মিছিল শুরু হবে কার্জন পার্ক থেকে। নাদান আমরা জানতামই না যে গোটা কার্জন পার্কটাই ১৪৪ ধারার ভিতর। তারপরের ঘটনা সবাই জানে-পুলিশের লাঠির ঘায়ে শহীদ হলো প্রবীর দত্ত।
    সে এক ভয়াবহ অবস্থা। ঠিক হালো মৌন মিছিল হবে। সমস্ত বাম গণসংগঠনদের ডাকা হবে সেই মিছিলে। আমার আর দেবাশিস-এর (এখন আকাশ-বাংলার বার্তা বিভাগের বড় কর্তা) উপর ভার পড়ল এস.এফ.আই./ডি.ওয়াই.এফ., ডি.এস.. আর ছাত্রবক্লের সাথে কথা বলার। ডি.এস.. রাজি হলো। গেলাম এস.এফ.আই./ডি.ওয়াই.এফ. অফিসে। সেখানে ছিলেন, বিমান বসু, দীনেশ মজুমদার এবং সুভাষ চক্রবর্তি। প্রস্তাব শুনেই দৃশ্যত: ভয় পেলেন এবং পত্রপাঠ আমাদের বিদায় করলেন। ছত্র বক্লও রাজি হয়নি। তারা খোলাখুলিই জানিয়েছিলেন তাদের লোকবল একেবারেই শূণ্য। কিন্তু চা খাওয়াতে ভোলেননি।
    সেই বিমান বসু প্রবীর দত্তের মাকে পাশে নিয়ে এই ২০০৬-এর ২০শে জুলাই মিছিল করলো। দি-লা-গ্র্যান্ডি-মেফিস্টোফেলিস-ইয়াক-ইয়াক।

  • kallol | 221.135.208.214 | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ ২৩:৪৩696066
  • দ্বিতীয় ঘটনা ১৯৭৭-এর।
    তখন, জরুরী অবস্থা উঠে যাওয়ায়, দ্বিতীয়বার ধরা পড়ার পর ছাড়া পেয়েছি। রাজনৈতিক বন্দীমুক্তির আন্দোলন তখন তুঙ্গে। কি কারনে জানি না এলাকার ডি.ওয়াই.এফ. গণতান্ত্রিক ও নাগরিক অধিকার নিয়ে আলোচনায় আমায় ডাকলো। হেব্বি ফুত্তিসে গেছি-এই তো আইস ইজ গলিং। প্রশান্ত শুর সভাপতি। নানা নেতায় নানা ভাষণ দিলো, তাপ্পর একগুচ্ছ প্রস্তাব পেশ করে বলা হলো কেউ পক্ষে বা বিপক্ষে বললে বলতে পারেন। কে আর কি বলবে! সব তো হাত তোলা পাট্টি। আমার মনে হলো বলি। বিপক্ষে নয়। একটা প্রস্তাব যোগ করি। তার দিন কতক আগে মেদিনীপুরে সন্তোষ রানার এক জনসভায় আই.বি-র লোকজন সন্তোষ রানার বক্তৃতা টেপ করতে যায়, সেই নিয়ে বেশ ঝনঝাট হয়। সেই ঘটনার প্রেক্ষিতে আমার প্রস্তাব ছিলো ""ইন্দিরা জামানার মতো বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর গোয়েন্দাগিরি বন্ধ হোক""। সে এক ক্যাডাভ্যারাস অবস্থা। বারবার ঘোষনা করা হচ্ছে এই প্রস্তাবের বিপক্ষে কেউ বলবেন ? হাত তোলা পাট্টির কারুর তো বলার কথা নয়, তাছাড়া কী বলবে তাওতো ""লিডারশিপ"" বলে দ্যায় নি। ফলে শেষমেষ আমারটা সমেত প্রস্তাব পাশ হয়ে গেলো।
    লে হালুয়া কাগেয়াপোট্টি।

  • tan | 131.95.121.127 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০০:১৬696067
  • এ যে দেখি ছুপা রুস্তুমী!
    বলুন বলুন ভালো করে সব ধারাবাহিকভাবে বলুন, সব ডকুমেন্টেড থেকে যাক।
    ওরা গুরু কি ফতে!!!
    ঈশেন,তুমি আজ ওশেন হয়ে গেলে।:-))))
  • Samik | 125.23.123.178 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০০:২১696069
  • এ সুতো আগে কেন খোলা হয় নি?
  • Arjit | 82.39.106.176 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০১:৩২696070
  • আজ্ঞে সা - এট্টু ভোটের ইতিহাসটা উল্টে দেকুন। সিপিএম শুরু থেকে শেষ অবধি বিজেপিকে সঙ্গে নিতে ভিপি-কে বারণ করেছিলো, ভিপি শোনেননি। সেই ভোটে কোথাও সিপিএম-বিজেপি জোট হয়নি, বরং লক্ষ্ণৌয়ে সুহাষিণী আলি বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ে জিতেছিলেন। একমাত্র বাধ্যবাধকতার কারণে শেষ সমাবেশে এক মঞ্চে উঠতে হয়েছিলো।

    ইশানের কথার মধ্যে এরকম কিছুই নেই - আপনি গণতান্ত্রিক কেন্দ্রিকতা নিয়ে কিছু বল্লে না হয় শুনতাম, আরবিট বাজে যুক্তি জমে না আজ্ঞে।
  • Arjit | 82.39.106.176 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০১:৩৪696071
  • ইয়ে কল্লোল - আমি কিন্তু পাঁড় সিপিএম:-) তবে ভয় নাই, কামড়ে দিই না:-) নিজের বিদ্যেতে কুলোলে তক্কো করবো, না কুলোলে চুপ করে শুনবো, শিখবো:-)
  • Arjit | 82.39.106.176 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০২:১৩696072
  • আচ্ছ, গোটা গুরু-র পপুলেশনে আমিই মনে হয় একমাত্তর ঘোষিত সিপিএম, তাই না? ক্যালি আছে, বলো?
  • m | 67.173.95.163 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০৩:১৯696073
  • অরি,
    এতে তোমার ক্যালি বিশেষ নাই,এখানে বামপন্থী রাই সংখ্যাগুরু,তবে তারা সবাই সিপিএম নন,তাই রক্ষে।হলে তারা তেড়ে মারতে আসতেন:))
    আর সদ্য "উপাধি প্রাপ্ত" মমতা পন্থী ও তো এখানে আছেন:))))
  • a x | 192.35.79.70 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০৩:২৯696074
  • দুপুরবেলা এই খুদে বাক্সটাতে অনেকটা লিখেও মুছে ফেলি, এই সিরিয়াস ডিস্কোর্সের মধ্যে একটা সাধারণ এবং খুবই ব্যক্তিগত গল্প বলা হবে ভেবে। কল্লোলের লেখাটা পড়ার পর সাবমিটে একটা এন্টার মেরেই ফেল্লাম। বহুল পরিমানে আবেগ মেশানো, কাটানোর চেষ্টা করিনি।
    বাবা হাজং আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিল, এবং সেই সময়ের আরো অসংখ্য মানুষের মত জীবনের একটা ক্রিটিকাল সময়, ডাক্তারি পড়া স্থগিত রেখে, মৃত্যুপথযাত্রি বাপকে মা'র ঘাড়ে ছেড়ে আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যায় বছর দুয়েকের জন্য। যার ক্ষোভ সারাজীবন আমার ঠাকুমা বয়ে বেড়ান। এই সময়ের আন্দোলনের সাথী বাংলাদেশ থেকে বহু চাষী আসেন, তাদের সব কিছু বিক্রি করে, শেষ পাই পয়সাটুকু পার্টিকে দান করেন। স্বাধীনতাত্তোর এই সব মানুষ গুলোর যখন দেশে ফিরে যাবার সময় হয়, পার্টি সমস্ত দায় অস্বীকার করে। তাদের বক্তব্য, এরা বাংলাদেশের, কাজেই আমাদের দায় নেই। "আজ আমরা ওপাড়ের হয়া গালাম?" হাউ হাউ করে তাদের সেই কান্নার গল্প আমি শুনেছিলাম বহু বহু বছর বাদে যখন ঘড়ির কাঁটা ঘুরে বাবা নিজে "borrowed time"'এ বিছানায়ে শুয়ে।
    পার্টি ভাগ হবার কয়েক বছর আগেই ইস্তফা দেন, অথচ কোনো এক অজ্ঞাত কারণে সেই সিপিএমকেই ভোট দিয়ে যায় বাবা। মা'ও, শুধু জীবনে প্রথমবার শেষ ইলেকশনে নিজের ভোট ক্যান্সেল করে দিয়ে আসে।
  • tan | 131.95.121.127 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০৬:৫১696075
  • কল্লোল,
    মাফ করুন, অ্যাস্টেরিক্স এইভাবে লিখুন। ayAsTEriks
    আর আরো বলুন আপনার অভিজ্ঞতা,অত্যন্ত সিরিয়াস হয়ে শুনছি।

    এইবারে নন-সিরিয়াস এক লাইন, কোয়ান্টাম বোধহয় একইসঙ্গে তৃণমূলী আর মাওবাদী।একেবারে ক্ষুদ্রস্তরের জিনিস নিয়ে কারবার আর শ্রোডিংগারের ম্যাও মানে বেড়ালের কথা কে না জানে!:-)))

    অপেক্ষায় আছি,লিখুন।সাতাত্তরের পরে কি হলো?
  • tan | 131.95.121.127 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০৬:৫৪696076
  • কারেকশান:
    অ্যাস্টেরিক্স হলো ayAsTeriks
  • kallol | 210.214.29.130 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০৭:২৫696077
  • অর্জ্জিত - সি.পি.এম. নিগ্‌ঘাত জানে না যে তুমি যাকে বলে ইয়ে সি.পি.এম. আবার গুরুও ধরো। জানলে তোমায় ত্যাজ্য কর্মী/সমর্থক করত। এইবার পোশ্ন : ক্যানো কত্তো? কারন, তোমার সুতো পড়ে তোমায় কান্ডজ্ঞান সম্পন্ন মানুষ বলে মনে হয়।
    এই তো দ্যাখো, যখন ৬৪-র পার্টি ভাগ হলো, তখন কান্ডজ্ঞান সম্পন্ন মানুষেরা পুরোনো পার্টিতেই রয়ে গেলো, যেমন, সোমনাথ লাহিড়ী, সুভাস মুখার্জি, গোলাম কুদ্দুস, পি সি জোশী, ভবানী সেন, বলরাজ সাহানী, ক্যায়্‌ফী আজমী.........। অবশ্য আরো কান্ডজ্ঞান সম্পন্ন মানুষেরা পার্টিই ছেড়ে দ্যান। বাকিরা তখন সি.পি.এম.। এক জ্যোতি বসু, বীরেন রায় আর অজিত চৌধুরী ছাড়া। এরা তখন একটা পত্রিকায় জড়ো হন (মার্কসিস্ট রিভিয়ু বা ওরকম একটা কিছু-পরে জেনে বলে দেবো)। ওদের বলা হত ""সেϾট্রস্ট""। প্রমোদবাবু (দাশগুপ্ত, মহাজন নয় কিন্তু) সেসময় হেব্বি গাল পাড়তেন এদের (সেই থেকেই তো প্রমোদ-জ্যোতি খাড়াখাড়ি শুরু)। শেষে (গাল খেয়ে না কিসের ঠ্যালায়-খোদায় মালুম) যিনি সি.পি.এম. -এ যোগ দিয়ে সি.পি.এম.কে ধোন্যো করলেন, তিনি কে, তা জানার জন্য কৌ-ব-ক তে ফুটো পয়সাও দেবে না। তার, বাংলায় যাকে বলে intellect, নিয়েও কোনো কোচ্চেন নাই। অন্য দুজন চিরকাল ঐ পত্রিকা চালিয়ে গেলেন এবং শ্রমিক সংগঠন করতেন।
    এর পর ৬৭-তে নকশালবাড়ীর ঠেলায় আর যা সামান্য কান্ডজ্ঞান সম্পন্ন মানুষেরা ছিলেন বা পরে যোগ দিয়েছিলেন, তারাও ছেড়ে গেলেন। হাতে পেঞ্চিল থাকলো কি না ?
    তবে হ্যাঁ, আজ যিনি কান্ডজ্ঞান সম্পন্ন, চিরকাল তিনি তাই থাকবেন, এমন মাথার দিব্যি কেউ দ্যায় নি। তবে পরে কান্ডজ্ঞান সম্পন্ন হয়ে ওঠাটা বোধহয় হয় না, দেখেশুনে তেমনই তো মনে হয়। তাই বলছিলাম কি ওরা বোধহয় অর্জ্জিতের খপর জানে না।
  • bozo | 70.241.144.240 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ০৯:৩৬696078
  • নাম যখন এলো-ই তখন একটা ঘটনার কথা লিখি।
    সুভাষিনী আলি (সুহাসিনী নয়) ১৯৯১ এর কানপুরের এম পি। নিন্দুকে বলে যত না পার্টির জোর তার থেকে বেশী ফ্যামিলি। কর্নেল প্রেম সায়গল আর ক্যাপ্তেন লক্ষ্মী সায়গলের মেয়ে সুভাষিনী। 'উমরাও জান' এর ডিরেক্টর মুজফ্‌ফর আলির এক্স ওয়াইফ। ওমেন ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্টের নেত্রী। প্রশ্ন যখন বি জে পি এর বিরুদ্ধে হল, আর সি পি এম যখন খুব ধর্মনিরপেক্ষ স্ট্যান্ডের কথা বলে তখন একবার দেখা যাক ১৯৯১ এর কানপুর কে। কানপুর সিটি এমন কেন্দ্র যেখানে কিছু মুসলিম ভোট বা কিছু হিন্দু ভোট না পেলে জেতা যাবে না। এই সময়ে ট্রেড ইউনিয়ন নেত্রী হিসাবে সুভাষিনী আলিকে প্রোজেক্ট করা হল। মৌলবাদী বি জে পির বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে এক মজার পন্থা নিয়েছিল ধর্ম নিরপেক্ষ সি পি এম।
    কানপুরের হিন্দু প্রধান অঞ্চল যেমন কিদোয়াই নগর, রাওয়াত পুর এখানে পোস্টার পড়ল 'সুভাষিনী দিদি কো ভোট দো'। ইংরাজী তে এলো 'Vote for sister Subhashini Sehgal'. আর মুসলিম প্রধান অঞ্চল যেমন মেস্টন রোড, চুন্নীগঞ্জ এই সব জায়গায় পোস্টার এলো 'আলি আপা কো ভোট দো'। ইংরাজী তে ছাপা হল 'Vote for sister (Mrs.) Ali'
    ব্যালট বক্সে কোন নাম টা লেখা ছিল আমি জানি না।

  • kallol | 220.226.209.2 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ১২:১১696080
  • বোজো - এই কেসটা জানতাম না (অবশ্য, কতো কিছুই তো জানি না)। কিন্তু এই কিত্তি তো বরাবরই করে এসেছেন ভারতের ""নাস্তিক"" কম-অনিষ্টের দল। মুসলমান প্রধান এলাকায় মুসলমান কম-অনিষ্ট প্রার্থী - এ তো কবে থেকেই চলছে।
    এই প্রসঙ্গে মনে এলো। সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে কোনো একটা আলোচনা সভায় (বোধহয় ইমানুল হকদের ভাষা চেতনা সমিতির) অশোক মিত্র মশায় নানান কথা বলেলন। সবটাই হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে। কি একটা প্রসঙ্গে দেশ ভাগের কথা উঠলো। যথারিতি অশোকবাবু দেশভাগের বিরোধীতা করে হিন্দু জমিদারদের ঘাড়ে পুরো দায়টা চাপালেন (যেনো মুসলিম লীগ ছিলো মুসলমান প্রলেতারিয়েৎ পার্টি)।
    আমার প্রশ্ন ছিলো, সি পি আই দেশভাগকে সমর্থন করলো কেন? গঙ্গাধর অধিকারী নামে এক (সম্ভবত সে¾ট্রাল কমিটির) নেতা একটা দলিল পেশ করলেন। ""মুসলমান জাতির আত্মনিয়ন্ত্রনের অধিকার""। তাতে তিনি বলেন যে, মুসলমানরা যেহেতু হিন্দুদের থেকে আলাদা , তাই তারা অলাদা জাতি। খেয়াল করো, যেটা যুক্তি-সেটাই প্রমান-সেটাই সিদ্ধান্ত। আর আলাদা জাতি মানেই তাদের আত্মনিয়ন্ত্রনের অধিকার আছে (স্তালিনের জাতিসমস্যা নিয়ে লেখাটি দ্রষ্টব্য-মার্কসিজ্‌ম এন্ড দ্য ন্যাশেনাল কোয়েশ্চেন-১৯১৩)। একদম খাপে খাপ মন্টুর বাপ।
    মুসলমান আবার একটা জাতি হলো কবে? বাংলার রমজান আলি আর আমেরিকার মহম্মদ আলি আর সৌদির হজরৎ আলি - এক জাতি!!!! কোনো উত্তর নাই।
    আমার প্রশ্ন ছিলো, সি পি আই-এর লাইন তখন ""য়ে আজাদী ঝুঠা হ্যায়""। তা আজাদীই যদি ঝুঠা হ্যায়, তো আবার দেশভাগ-টাগ নিয়ে কিসের মতামত ? কোনো উত্তর নাই।
    আমার প্রশ্ন ছিলো, দেশভাগ তো আটকানো গেলো না। কিন্তু যে সব ""হিন্দু"" কমিউনিষ্ট পার্টি মেম্বারদের কাজ কর্ম পাকিস্তানে, তারা চলে এলেন কেনো ? এমনকি যে সব ""হিন্দু"" কমিউনিষ্ট পার্টি মেম্বারদের ভিটেমাটি পাকিস্তানে তারা পাকিস্তানে চলে গেলেন না কেনো ? যেমন অশোকবাবু নিজে, জ্যোতিবাবু, মুজফ্‌ফর আহমেদ সায়েব!!! এমনি আরও কতো। পাকিস্তানে কি প্রলেতারিয়েৎ ছিলো না? নাকি তাদের মুক্তি আনার জন্য মুসলমান কমিউনিষ্টরাই যোগ্য ? কোনো উত্তর নাই।
    তখন একটাই প্রশ্ন করতে ইচ্ছে হয় : রাইত কত হইল?

    অক্ষ - তোমার বাবাকে আমার প্রণাম জানিও। কি কষ্ট যে হয়, যখন তোমার বিশ্বাসকে চোখের সামনে তুমি ক্লেদাক্ত হয়ে যেতে দ্যাখো। আমি একটু জানি। ওনার কষ্ট, হয়তো খুব সামান্য হলেও, হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে অনুভব করতে পারি। আমি জানি না আমি খুব দেরী করে ফেলেছি কি না।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন