এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • জলের সংকট

    bip
    অন্যান্য | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ | ৫০০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arpan | 100.207.176.251 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৭:৩৬727505
  • জলও দিব্যি ক্যাশলেসে কেনা যাচ্ছে। কোলকাতায় একটু অসুবিধে হচ্ছে।

    যা বুঝলুম।
  • Bip | 57.15.88.192 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৭:৪৫727507
  • If you are upper middleclass you dont need cash in India. I spent only 300/ and 200/ in cash all for tips in bangalore and pune. Rest for everything credit card transaction was available. Situation in kolkata is bit hard and different.
  • Bip | 57.15.88.192 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৭:৪৫727506
  • If you are upper middleclass you dont need cash in India. I spent only 300/ and 200/ in cash all for tips in bangalore and pune. Rest for everything credit card transaction was available. Situation in kolkata is bit hard and different.
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৯:৩৭727508
  • জলের ব্যাপারে না লিখলে কিন্তু এবার পলিগ্যামি এবং ম্যারেজ অ্যাক্ট নিয়ে লিখতে শুরু করে দেব। হুঁ হুঁ...
  • asmita | 162.79.18.112 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৫:৪৮727509
  • Bip, just a question- what is the percentage of non upper middle class people in India? I thought those are the majority?
  • cm | 127.247.98.199 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:০৫727510
  • আপার মিডল ক্লাস ছাড়া বাকিদের বৃহত্তর অংশের খুব অসুবিধে হলে ভোটেই বুঝতে পারার কথা নয় কি?
  • dc | 167.50.62.90 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:২৭727511
  • অসুবিধা তো অনেকেরই হচ্ছে, মেজরিটি মানুষেরই হচ্ছে। বেশ কয়েকটা কারনে, যেগুলো আগে লিখলাম, পদক্ষেপটা খুব ভালো। কিন্তু ইম্প্লিমেন্টেশনটা যাচ্ছেতাই রকম বাজে হয়েছে।
  • cm | 127.247.98.199 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:৫৪727512
  • খুব অসুবিধে হচ্ছে কিনা সেটাই প্রশ্ন। ভোটেই মালুম হবে। এমনিতেই তলার ৯০% নিয়ে আমরা বিশেষ ভাবিত নই।
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৭:৩০727513
  • অসুবিধে তো হচ্ছে বলেই মনে হয়, আমার চারপাশের মানুষজনকেই দেখছি বেশ অসুবিধেয় পড়তে। যদিও এখন বোধায় পরিস্থিতি আগের থেকে অল্প ইমপ্রুভ করেছে (এটা শুধুমাত্র চেন্নাই আর ব্যঙ্গালোরে দেখার ভিত্তিতে বললাম, তার বাইরে যাইনি)। মিডিয়াতে যা রিপোর্ট বেরোচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে এখনও অনেকেরই অসুবিধে হচ্ছে।

    তবে আমার মনে হয় কোন ইকনমিক রিফর্ম বা এই ধরনের পলিসি ইনিশিয়েটিভে আসল প্রশ্ন সেটা কতোটা পপুলার সাপোর্ট পেল সেটা হওয়া উচিত না। প্রশ্নটা হওয়া উচিত সেই পলিসিটার ইকনমিক বেনিফিট আছে কিনা। লং টার্মে ইকনমিক বেনিফিট হলে সেরকম স্টেপ নেওয়া যেতেই পারে - যেমন ডিমনেটাইজেশানের ফলে এটা পরিষ্কার যে ডিজিটাইজেশান অফ মনেটারি ট্রান্সকশান নিয়ে পাবলিক স্ফিয়ারে বেশ বড়ো একটা ডিবেট তৈরি হয়েছে, বেশ কয়েকটা সেক্টরে "বিজনেস অ্যাজ ইউসুয়াল" মনোভাবটা ধাক্কা খেয়েছে। এগুলো অবশ্যই পজিটিভ দিক।
  • cm | 127.247.98.199 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৭:৪৪727515
  • ভোটের কথা বলা বর্তমান অসুবিধের মাত্রা বোঝার জন্য। আর পলিসি রিফর্মের অদূর বা সুদূরপ্রসারী লাভক্ষতি ভোটে ধরা পড়বেনা কেন? জনতার বুদ্ধির প্রাখর্যকে সন্দেহ করছেননাতো?

    আমার ব্যাক্তিগত মত, এনিয়ে মতামত দেওয়ার সময় আসেনি। সামান্য টাকার ব্যাপারেই বিশ্বাসযোগ্য তথ্য নেই। মোট কত নোট বাজারে এল তাই নিয়ে এক এক আধিকারিক এক এক রকম বলছেন।
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:০২727516
  • না জনতার বুদ্ধিকে একেবারেই সন্দেহ করছিনা ঃ) এক্ষেত্রে যদ্দুর মনে হচ্ছে, জনতার সাপোর্ট বোধায় আছে। কিন্তু আমি বলতে চেয়েছিলাম পলিসি ইনিশিয়েটিভ নেওয়ার সময়ে জনতার সাপোর্ট মুখ্য বিষয় হওয়া উচিত না।

    "আমার ব্যাক্তিগত মত, এনিয়ে মতামত দেওয়ার সময় আসেনি"

    সম্পূর্ণ একমত। ডিমনেটাইজেশানের এফেক্ট অন্তত পাঁচ-ছ বছর পর পুরোটা বোঝা যাবে, বিশেষ করে এর ফলে ওভারল বিহেভিয়রাল চেঞ্জ হলো কিনা। আমার মনে হয় এখন যে ডিবেটটা হচ্ছে সেটা একেবারেই জি জার্ক রিয়াকশান, খানিকটা এরকম নব্বুইয়ের রিফর্মের পরেও হয়েছিল। ডিবেট হওয়া উচিত ডিজিটাল সিকিউরিটি যথাযথ আছে কিনা, পেটিএম টাইপের চোর কোম্পানিগুলোকে বেটার রেগুলেট কিভাবে করা যায়, ইনফরমেশান কনফিডেনশিয়ালিটি এনশিওর করা যায় কিনা, সেসব নিয়ে। এগুলো নিয়ে প্রায় কিছুই আলোচনা হচ্ছেনা।
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:০৩727517
  • *নি জার্ক
  • PT | 213.110.242.8 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:৩৪727518
  • "`নব্বুইয়ের ইকনমিক লিবারালাইজেশানের পরে ........ লিবারালাইজেশান যেমন লং টার্মে আজকের ভারত গড়তে সাহায্য করেছিল,........."

    A 2014 McKinsey study found that 680 million people – more than half the Indian population – live in deprivation. To ameliorate this, McKinsey advocated job creation, sharing productivity gains and increased public spending and efficiency for basic services (health care, water and sanitation).
    `http://www.nytimes.com/roomfordebate/2016/06/22/opening-india-to-foreign-investors/economic-liberalization-ignores-indias-rural-misery

    "এই মোবাইল পেনিট্রেশানের সাথে কিন্তু নব্বুইয়ের লিবারাইজেশান ইনডিরেক্টলি জড়িয়ে আছে।"
    India's mobile subscribers totalled 563.73 million at the last count, enough to serve nearly half of the country's 1.2 billion population........উত জুস্ত ৩৬৬ মিল্লিওন পেওপ্লে - অরৌন্দ অ থির্দ ওফ থে পোপুলতিওন - হদ অেস্স তো প্রোপের সনিততিওন ইন ২০০৮, সইদ থে স্তুদ্য পুব্লিশেদ ব্য থে ঊনিতেদ ণতিওন্স ঊনিভের্সিত্য, অ ঊণ থিন্ক-তন্ক।
    http://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/asia/india/7593567/India-has-more-mobile-phones-than-toilets-UN-report.html

    ক্যাপিটালিস্টদের কাছে স্যানিটেসনের চাইতে মোবাইল কেন বেশী জরুরী কে জানে!!
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:৩৬727520
  • সাধুটা কিন্তু হেব্বি কুল :d
  • PT | 213.110.242.8 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:৩৬727519
  • `"এই মোবাইল পেনিট্রেশানের সাথে কিন্তু নব্বুইয়ের লিবারাইজেশান ইনডিরেক্টলি জড়িয়ে আছে।"
    India's mobile subscribers totalled 563.73 million at the last count, enough to serve nearly half of the country's 1.2 billion population.........But just 366 million people - around a third of the population - had access to proper sanitation in 2008, said the study published by the United Nations University, a UN think-tank.
    http://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/asia/india/7593567/India-has
    -more-mobile-phones-than-toilets-UN-report.html
  • T | 229.75.11.86 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:০৩727521
  • নী জার্ক রিয়্যাকশন! তা বটে! অ্যাতগুলো লোক জাস্ট লাইনে দাঁড়িয়ে মরে গেলো, গুচ্ছ লোক কাজ হারিয়েছে, বাচ্চাকে খাবার দিতে পারেনি, সুইসাইড করেছে, এরম কেসও আছে। অবশ্য ওরম কত লোকই তো রোজ মরচে। নী জার্ক রিয়্যাকশনই বটে।

    এদিকে প্রথমে জানা গেলো যে কালো টাকা হঠানোর জন্য দেশের ছিয়াশি শতাংশ টাকাকে গুপি করা হয়েছে। তারপর শোনা গেল না না, আসলে জাল কারেন্সি হঠাতে এই ব্যবস্থা। তারপর কিছুদিন আমতা আমতা। তারপর প্রতিভাবানরা বলতে লাগল যে, ক্যাশলেস সোসাইটির জন্যই নাকি এই পদক্ষেপ। শোনা গেল যে, লোকে নাকি গুছিয়ে কার্ডে ট্রানস্যাকশন করবে বলে উঠে পড়ে লেগেছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে সরকারই আবার নতুন পাঁচশো, হাজার ইত্যাদির নোট ছাপছে। কোনটা আসল কারণ? ক্যাপিটালিস্ট গাড়লরা নিজেদের বক্তব্য একটু ঠিকঠাক ভাবে প্রেজেন্ট করতে পারে তো।

    এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের উপকারিতা নাকি পাঁচ বছর পরে টের পাওয়া যাবে। হুরিবাবা, একেবারে বোধিবৃক্ষ বৎ। আজ রোপণ হইল, কিয়ৎকাল পরে টের পাইবে। খুচরো মার্কেট প্রায় ছমাসের মতো (অ্যাকচুয়ালি আরো কতদিন লাগবে কে জানে) কাত করে দিয়ে, টের পাওয়ানো হচ্ছে। বাল। ডিমানিটাইজেশন কোন ফান্ডামেন্টাল ইকোনমিক চেঞ্জ করছে? পুরোনো নোটের বদলে নতুন নোট আসছে, কালো টাকার উৎস যেমনকে তেমন রেখে। মাঝখান থেকে সাধারণ লোকের ভোগান্তির শেষ নেই। তৃণমূলে সুবিধে করতে না পেরে এখন বিজেপি মারানো বিবেক দেবরায়, নীতি আয়োগের অন্যতম হনু, টেলিভিশনে বলছে, আমরা জানতামইইই না যে দেশের পঞ্চাশ পার্সেন্ট এটিএম খারাপ। ঢং হচ্ছে শালা! এদিকে আসলি খেলোয়াড়রা খানিক ঘা খেয়ে নতুন বছরে নতুন করে 'বিজনেস অ্যাজ ইউজুয়াল' চালাবে এবং নতুন নতুন বিজয় মাল্যরা পেছনের দরজা দিয়ে বিদেশে পালাবে। এই পোঁদক্ষেপ গরীব মানুষের কোন কাজে লাগল তার হদিশ ক্যাপিটালিস্ট বারফট্টাই মারা চাটুজ্জেদের রোয়াক ইকোনমিস্টরা একটু দিতে পারেন তো। ক্যাশলেস ইকোনমির ইনফ্রাস্ট্রাকচার আচে ভারতে? ঘোড়ার আগে গাড়ী জুড়ে দিলেই হল!

    বিজেপির ইলেকশন ম্যানিফেস্টো তে ক্যাশলেস ইকোনমির কথা ছিল? লোকের বাইং প্যাটার্ণ জানার জন্য অ্যাত সেন্ট্রালাইজড ছোঁকছোঁক কিসের। পানুর সিডি কিনলে কুড়ি পার্সেন্ট ডিসকাউন্টে পাশবালিশ বেচবে বলে? মাইরি শালা। বাজারের নিজস্ব ডায়নামিক্সকে ধরতে না পেরে সেটাকে নিজেদের মতো করে লাইনে আনার চেষ্টা! বাইং প্যাটার্ণ কাস্টমাইজড হয়ে গেলে ক্যাপিটালিস্টদের সাধের ইনোভেশনের কি হবে! চুক চুক।

    কিন্তু জল? ইয়েস, জল প্রচন্ড সমস্যা। পুণের কথা জানি না, কিন্তু লুরুতে জলের সমস্যা যা তা লেভেলের। এই একটি ক্ষেত্রে লুরু ভবিষ্যতে গুছিয়ে কেস খেতে চলেছে। কিন্তু জল নিয়ে তক্কোটা বেশীদূর গড়াবে না, কারণ সিপিয়েম ব্যাপারটা থাকলেও বিপ বিধিমতো আইয়াইটি, মেড়ো, স্টার্টাপ, ডিপ লার্ণিং ইত্যাদি টেনে আনেনি। এই উইকেন্ডে তাই কিচ্ছু করা গেল না।
  • sm | 57.15.187.109 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:০৫727522
  • আজকে পেপারে দেখলাম বি যে পি র কোন মুখপাত্র তথ্য দিয়ে বলেছে ;২০০৪-১৩ এই দশ বছরে তদানীন্তন সরকার প্রায় ৩৬ লক্ষ কোটি টাকা কর্পোরেট লোন মুকুব করেছে। এর ওপর ছিল লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বাংলা চুরি ও বিভিন্ন স্ক্যাম।তো,ডিমনি হয়ে কি লাভ হবে?যদি কিছু বাঁচে সেতো বারোভূতে চুরি করে নেবে। এতো বিপুল চুরি তো কেউ বাপের জম্মে শোনে নি। তা,গরিব ও সাধারণ মানুষ ডিমনির এই পেইন নিতে যাবে কেন?
    দুই টাকা ছেপে সাপ্লাই দিতেই কেন্দ্রীয় সরকারের ডায়েরিয়া শুরু হয়ে গেছে।যা কিনা থামছেই না।
    তাহলে ১২০ কোটির দেশে এই বিপুল ডিজিটাল ট্র্যানসাকশনের দ্বায়িত্ব কে নেবে। হ্যাকিং,তথ্য চুরি কে আটকাবে?কারণ এরা দ্বায়িত্ব নিয়ে ছড়িয়ে থাকে।
    ডিসির কথা অনুযায়ী নব্বই এর লিবারেসাইজেশনের ফল স্বরুপ আমাদের সার্বিক উন্নতি হয়েছে। কিন্তু কার্য্য ক্ষেত্রে কি দেখাগেছে?কিছু শিল্পপতির শ্রীবৃদ্ধি। জনগণ খাদের কিনারায়।
    এই ডিমনি আর জি এস টি হয়তো খাদ থেকে ঠেলেই ফেলে দেবে।
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:২৫727523
  • sm হ্যাঁ, ডিজিটাল ট্রান্সাকশানের সিকিউরিটি ইত্যাদি নিয়ে অবশ্যই ডিবেট হওয়া উচিত। সরকারের উচিত এগুলো নিয়ে আও অ্যাওয়ারনেস বাড়ানোর। তবে ডিমনেটাইজেশানের ফলে যদি ট্র্যান্সাকশান হ্যাবিট চেঞ্জ হয়, ক্যাশের বদলে ডিজিটাল ট্র্যান্সাকশান বেশী হয়, তাহলে আমার আপনার সবার লাভ। এফিসিয়েন্সি বাড়বে, ট্রান্সপারেন্সি বাড়বে, ইনকাম ট্যাক্স বেস এক্সপ্যান্ড হবে। তাছাড়া ফর্মাল ইকনমি আরো এক্সপ্যান্ড করবে, সেটা একটা বড়ো লাভ।
  • sm | 57.15.187.109 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:৩৫727524
  • আর একটা জিনিস লক্ষ্য করার মতন;সেটা হলো এই কালান্তক ঘোষণার পর পর ই বিভিন্ন ধরণের চুরি ভয়ঙ্কর বেড়ে গেছে।
    প্রথম দিকেশুরু হয়েছিল কমিশন প্রথা। অর্থাৎ ১০ -২০ পার্সেন্ট কমিশনের বিনিময়ে ৫০০ -১০০০ নোট ভাঙিয়ে দেওয়া।
    তার পর এলো ব্যাংকের লোকেদের তথ্য চুরি।
    তারা প্রচুর লোকের তথ্য বেমালুম চুরি করে ভুয়ো একাউন্ট খুলে কালোটাকা সাদা করেছে।
    প্রচুর বেনামি কোম্পানি খুলেও টাকা সাইফন করা হয়েছে।
    সোনার দোকান গুলো শয়ে শয়ে কোটি টাকার সোনা বিক্রি করেছে। ব্যাক ডেটে বিল বানিয়েছে।এগুলো পূর্বতন কাস্টমার দের নাম ইনক্লুডেড হয়েছে ;যারা কেনা বেচায় যুক্তই ছিল না।
    বড়ো খেলোয়াড় রা ভুয়ো জিনিস রপ্তানি করে বিদেশে মানি লন্ডয়ারিং করেছে।
    রিসার্ভ ব্যাংক থেকে টাকা ঘুরপথে চলে গেছে।ব্যাংক গুলো এ টি এমএ টাকা না ভরে শিল্পপতি /ব্যবসায়ীদের ঘরে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেছে ।
    এই নতুন চুরি গুলো ধরার জন্য কি কি ব্যবস্থা বা স্টেপ নেওয়া উচিত ছিল ? কারণ ভবিষ্যতে আরো হাইটেক চুরি হতে চলেছে।
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:৪৪727526
  • ঠিক বলেছেন, এই ধরনের চুরিগুলো রোখা উচিত ছিল বা ভবিষ্যতে রোখার জন্য কি স্টেপ নেওয়া হচ্ছে সেটা সরকারের জানানো উচিত। সোনার দোকানের মালিকদের, বা অন্যান্য যেসব ব্যবসায়ী যারা ব্যাক ডেটেড বিল বানিয়েছে তাদের ধরার জন্য কি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে সেগুলো জানানো উচিত। এখন যে মাঝেমাঝেই খবরে পড়ছি ইনকাম ট্যাক্স রেড হচ্ছে, সেই কেসগুলোর কি হবে সেগুলো জানা উচিত। এইসব নিয়ে লাগাতার সরকারকে চাপে রাখা দরকার।
  • sm | 57.15.187.109 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:৪৬727527
  • আমি ব্যক্তিগত ভাবে ক্যাশলেস ট্র্যাঞ্জাকশনের পক্ষে। কারণ এতে অনেক সুবিধে।উল্টে পাল্টে আলোর নিচে ধরে জাল কিনা বুঝতে হবে না।যেকোনো ট্র্যাশন্যাক্সন ডকুমেন্টেড হবে।পরে অস্বীকারের প্রশ্ন বা ডিস্পিউট কম হবে।
    দিনে পঞ্চাশ হাজার টাকা সেল করা মিষ্টির দোকানি,রেস্তোরাঁ মালিক অন্তত কিছু ট্যাক্স দিতে বাধ্য হবে।
    ব্যবসাদার / প্রোমোটার এদের ব্যবসার ভল্যুম সম্মন্ধে আই ডিয়া করা যাবে।
    তবে সবটাই নির্ভর করছে সিস্টেম কতটা এফিশিয়েন্ট তার ওপর।
  • sch | 55.251.235.29 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:৪৭727528
  • "পরিবেশ নিয়ে চিন্তাভাবনা আছে। মোদি সরকার দেখছি ঠুটো জগন্নাথ পল্যুউশন বোর্ডকে একটু হলেও নাড়িয়েছে। ২৩০০ কোম্পানীর কাছে ক্লোজার নোটিশ গেছে।"

    কি গভীর চিন্তা ভাবনা করছে সরকার একটু নমুনা রইলো নিচে

    1) Taking away the right of tribal village councils to oppose an industrial project
    2) Reconfiguring the National Board of Wildlife to reduce the authority of independent experts
    3) Exempting coal mining from public hearings, allowing irrigation projects without clearances
    4) Lifting the moratorium on new industries in critically polluted areas
    5) Diluting forest norms and allowing industry to creep closer to national parks
    6) Diluting the scope of the National Green Tribunal

    অনেক লিঙ্কে খবরটা রয়েছে - একটা লিঙ্ক দিলাম (http://scroll.in/article/678380/modi-government-has-launched-a-silent-war-on-the-environment) - চাইলে প্রত্যেকটা রেগুলেশানের কপিও দেখানো যায় সরকারী সাইট থেকে।

    আরো দু এক পিস রইলো
    http://america.aljazeera.com/multimedia/2015/4/narendra-modis-war-on-the-indian-environment.html
    http://www.dailymail.co.uk/indiahome/indianews/article-3075916/A-green-PM-Modi-s-government-changed-environmental-laws-improve-ease-business.html

    ওই মূর্খ ট্র্যাম্প যেমন USEPA র বারোটা বাজিয়ে দেবে মোদীও MoEF এর তাই করবে। অশিক্ষিত ক্যাপিটালিস্টগুলো এরকমই হয়।

    যে জিনিস বোঝে না লোকে কেন তা নিয়ে কথা বলে কে জানে।
    বিপের মত চার অক্ষরের বোকার লেখায় মন্তব্য করতাম না - কিন্তু ভুল ইনফরমেশান দিচ্ছে বলে লিখলাম
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:৫৭727529
  • হ্যাঁ সিস্টেমের এফিসিয়েন্সি অবশ্যই আরো বাড়তে হবে, ফিনান্সিয়াল ট্রানসাকশানে স্ট্রং এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশান আনতে হবে, কনসিউমার প্রোটেকশান বাড়ানোর জন্য আইন আনতে হবে। ডিমনেটাইজশনের পর এগুলো নিয়ে ডিবেট হওয়াটা জরুরি।
  • cm | 127.247.98.199 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১১:০০727530
  • সব টাকা ফিরে এলে আবার যথা পূর্বং তথা পরং হয়ে যাবেনা?
  • sm | 57.15.187.109 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১১:০৫727531
  • কিন্তু ডিবেটে কি ছেঁড়া যাবে?বিশেষত আমাদের এই ঘুনেধরা সিস্টেমে এ?৩ মাস আগে পুরীর টিকিট কেটেছিলাম ৩ নম্বর ওয়েটিং লিস্টে।যাবার একদিন আগেও সিট্ কনফার্ম হয় নি।
    কোনো মানে হয়?
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১১:৪৫727532
  • এই সব টাকা ফিরে আসার থিওরিটা আমি ঠিক বুঝতে পারিনি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রচুর ঢপ দেন, কাজেই এটাকে ওই সার্জিকাল স্ট্রাইক ক্যাটেগোরির ঢপের মধ্যে রেখেছি। তার কারন পেপার মানি তো বাই ইটসেল্ফ কালোও না সাদাও ন, ওটা স্রেফ টাকা (বা একটা মিডিয়াম অফ এক্সচেঞ্জ)। তো ওটা সবটা ফিরে এলেই বা কি? কথা হচ্ছে যে যারা ডিপোজিট করছে তারা যদি আয়ের সাথে সংগতি না দেখাতে পারে তাহলে ইনকাম ট্যাক্সাম প্রশ্ন করবে, আর তারপর হয়তো ফাইন করবে। যে ইনকামের ওপর ইনকাম ট্যাক্সাম আইন অনুসারে ট্যাক্সো দেওয়া হয়নি সেটা হলো কালো টাকা। এখন দেখছি ইনকাম ট্যাক্স রেইডের খবর আসছে, এরকম যদি চালিয়ে যাওয়া হয় তাহলে বরং কিছুটা লাভ হবে। আর ডিমনেটাইজেশানের ফলে যদি আরো বেশী সংখ্যক লোক ডিজিটাল ট্রান্জাকশান করতে শুরু করেন তাহলেও কিছুটা লাভ হবে, কারন তাহলে ট্রানসাকশানগুলো রেকর্ডেড হবে।

    sm, ডিবেট বলতে আমাদের এমনি ডিবেটের কথা বলিনি, এতে সত্যিই বোধায় তেমন লাভ হয়না (আমার আন্দাজ)। আমি বলতে চেয়েছি ন্যাশনাল লেভেলে বা পলিসি লেভেলে ডিবেট। সেই ডিবেটের ফলে যদি ডিজিটাল ট্রান্সাকশানের রুলস অ্যান্ড রেগুলেশানস আরো জোরদার হয় তাহলে কনসিউমারদের লাভ।
  • cm | 127.247.98.199 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:০০727533
  • না না সব টাকা ফিরে আসা বলতে ৫০০ আর ১০০০ এর যা মূল্যমান ছিল ঠিক তত টাকাই যদি আবার ছাড়া হয়। ধরা যাক যা কালো টাকা ধরা পড়ল তা বাদ দেওয়া হল, ওতেও কি নগদে লেনদেন কমবে? অর্থক্রান্তির তো আরো নানারকম পরামর্শ বাজারে ঘুরছে। সেসব কতদূর বাস্তবসম্মত, বা ওতে কি ধরনের পরিবর্তন, পরিমার্জন দরকার।
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:১৯727534
  • দেখা যাক নগদে লেনদেনের অভ্যাস পাল্টায় কিনা। আমার মনে হয় ডিমনেটাইজেশানের ফলে এই যে পাবলিক স্ফিয়ারে একটা বড়ো ডিবেট তৈরি হলো বা আওঅ্যারনেস তৈরি হলো এতে কিছুটা লাভ হবে। চার-পাঁচ বছর পর ফিরে তাকালে বোঝা যাবে।

    তবে একটা উদাহরন দিতে পারি, অবশ্যই অ্যানেকডোটাল এভিডেন্স, হয়তো সেরকম মূল্য নেই। জাস্ট একটা অবসারভেশান আর কি। ডিমনির ধাক্কায় রিয়েল এস্টেটের বেহাল অবস্থা, তো ভাবলাম এই ঘোলা জলে যদি মাছ ধরা যায়। চেন্নাইয়ে কয়েকটা প্রোজেক্টওলা আর এজেন্টের সাথে কথা বলে দেখছি, ক্যাশ টাকার রেশিও অনেক কমে এসেছে। আগে কোন ফ্ল্যাট ইত্যাদি কেনাবেচায় অন্তত চল্লিশ টাকা ক্যাশে লেনদেন হতো, ষাট টাকা চেক ইত্যাদি। (এই রেশিওটাও কমিয়ে বল্লাম)। তো এখন দেখছি সব্বাই চিন্তায়, বেশীরভাগ আগে জিগ্যেস করছে ক্যাশে কতোটা দেবেন, কুড়ির বেশী রেশিও না রাখাই ভালো, পারলে আরো কম (মানে চেকে আরো বেশী)। এই যে বিজনেস অ্যাজ ইউসুয়াল থেকে সরে এসেছে, এই ধাক্কাটার ফলে ক্যাশ লেনদেনের প্রবনতা কমলেও কমতে পারে।
  • cm | 127.247.98.199 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:৩৭727535
  • আমি ১০০% চেকেই পেমেন্ট করেছিলাম। ঈশ্বরে অবিশ্বাসী বলে ক্যাশে দিতে পারতামনা।
  • dc | 132.174.190.236 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:৪৩727537
  • বাঃ ভাল্লাগলো। আমি বছর দুয়েক আগের কথা বলছি, তখন পুরো চেকে পেমেন্ট হয়নি। এখন যা বুঝছি, মাস দুতিন অপেক্ষা করলে পুরো চেকে করা যাবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন