এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • জলধরবাবুর ভবিষ্যদ্দর্শন

    ন্যাড়া লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ৩১ মে ২০১৬ | ১৪১২ বার পঠিত
  • [
    জলধরবাবুকে যারা চেনেন না, তাদের জন্যে -
    <http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?portletId=9&pid=content/bulbulbhaja/1208670233203.htm#.UkUW9j_IanE>



    <http://www.guruchandali.com/blog/2013/10/25/1382657543822.html>
    ]

    ভাগ্যের ফেরে জলধরবাবু আবার পরভূমে নিজবাসী। সেও নয়-নয় করে আজ তিন বছর হতে চলল। আবার সেই সিলিকন ভ্যালি। আবার সেই হাঁপ-ধরানো ঊর্ধশ্বাস। আবার সেই জিনিসের দাম দেখে খাবি। আবার সেই চাকরি নট হবার ভয়। সাড়ে তিন বছর যে সময় দিয়ে গেলেন অ্যামেরিকাকে, যা নিজের মতন করে পাল্টে নে - কোথায় কী! শুধু ফাঁকি, শুধু ফাঁকি। হওয়ার মধ্যে, চাকরির বাজারখানা পোক্ত হয়েছে ভালমতন। বিশেষত এই ভ্যালিতে তো তার বেশ গাঁট্টাগোঁট্টা অবস্থা। ট্যাক্স বেড়েছে ওবামার দয়ায়। ঢাকঢোল পিটিয়ে, এই-গেল-গেল হেঁচকি তুলতে তুলতে এসে বেশ জাঁকিয়ে বসেছে ওবামাকেয়ার। তিনি আসা ইস্তক শোনা যাচ্ছে অনেকের খুবই সুরাহা হয়েছে, বিশেষত গরীব ও কালোদের। জলধবাবুর হয়েছে লবডংকা। বরং মেডিক্যাল ইন্স্যুরেন্সের প্রিমিয়াম বেড়েই চলেছে, চলেছে, চলেছে। এতদ্‌সত্বেও প্রগতিশীল হবার আকাঙ্খায় সোনামুখে সে সব মেনেও তো নিচ্ছেন বেমালুম!

    এদিকে গেল তিনবছরে প্রযুক্তির রমরমা দেখে জলধরবাবুর চক্ষু চড়কগাছ। দীর্ঘদিন কাজ করছেন টেকনোলজির এই শিশুশয্যায়, এই যৌবনের উপবনে, এই বার্ধক্যের (বালাই ষাট) বারাণসীতে। এত তাক-লাগান কাজকারবার তো আগে দেখেননি! এবার দেখলেন। একেবারে চর্মচক্ষে। দেখলেন মাউন্টেন ভিউ শহরে স্বচালিত মোটরগাড়ি গাভীর মতন চরে বেড়ায়। দেখলেন লোকের কব্জিতে কব্জিতে উত্তরভারতীয় গান্ডার মতন ফিটবিট বা জ-বোন। লোকের হাতে-হাতে স্মার্টফোন। তবে সে নামেই ফোন। কথা হয় অল্পই। সব কাজই অ্যাপ দিয়ে বোতাম টিপে। ট্যাক্সি ডাকতে ইউবার কি লিফট। হোটেলের বদলে এয়ার-বি-অ্যান্ড-বি দিয়ে ব্রেড-অ্যাান্ড-ব্রেকফাস্ট। কথার বদলে মেসেজিং আর চ্যাট। স্ন্যাপচ্যাট, হোয়াটস্যাপ। কত বাহারি নাম। খাবার অর্ডার দিতে অ্যাাপের শেষ নেই। ভূভারতের যত আ্যাপ পেয়েছে, গুগল আর অ্যাপেল নামক মন্দার বোসেরা সব এনে জড় করেছ। জলধরবাবুর মুহূর্মুহূ খাবি খেতে খেতে এখন অভ্যস্ত হয়ে গেছেন।

    অভ্যস্ত হয়ে ভাবতে বসলেন জলধরবাবু। ভাবনা-টাবনা কঠিন জিনিস। জলধরবাবুর ভাল আসেও না, খালি ছেৎরে যায়। কিন্তু জলধরবাবু বুঝতে পারছেন যে শেষের সে দিন আসন্ন। হয় এসপার কি ওসপার। আধুনিক ভাষায় বলতে গেলে, হয় এবার নয় নেভার। কাজেই জল-টল খেয়ে ভাবতে বসলেন তিনি। প্রথমেই ধরা যাক এই সেলফ-ড্রাইভিং কারের কথা। এ আর রূপকথা নয়। এবার সত্যিই বোধহয় এসে পড়ল। হুড়মুড়িয়ে।

    শোনা যাচ্ছে ২০২০ সালের মধ্যে স্বচালিত গাড়ির প্রযুক্তি এতটাই লায়েক হয়ে যাবে যে রাস্তাঘাটে নাকি পাঁচ মিলিয়ন চালকবিহীন গাড়ি ঘোরাফেরা করবে। এর আর বছর পাঁচেকের মধ্যে উত্তর অ্যামেরিকায় ট্রাকার, মানে ট্রাকচালকদের চাকরির বাজার একেবারে মায়ের ভোগে। টোটাল গনগনাগন গন। একে অবহেলা করার কোন সিনই নেই। শুধু অ্যামেরিকাতেই ৩৫ লাখ ট্রাকার। এনাদের সবার রুটি-রুজি যাবার পথে। তার সঙ্গেও নিশ্চয়ই উবে যাবে ট্রাকার্স স্টপ নামক সরাইখানাগুলো। সেখানের কর্মচারী থেকে শুরু করে সেখানকার দেহপসারিনী - সব্বাইকার রুটিরুজিই মায়া হবার পথে।

    আর একটু এগিয়ে ভাবলেন জলধরবাবু। তিনি একটা আপিসে চাকরি করেন। সক্কাল-সক্কাল গাড়ি চড়ে যান আর বিক্কেল-বিক্কেল গাড়ি চড়ে ফিরে আসেন। জলধরবাবুর গিন্নিও আর একটা আপিসে চাকরি করেন। তিনিও সক্কাল-সক্কাল গাড়ি চড়ে যান আর বিক্কেল-বিক্কেল গাড়ি চড়ে ফিরে আসেন। এই দুই চড়ার মাঝে দুটি গাড়িই দুটি ভিন্ন আপিসের ভিন্ন পার্কিং লটে বসে রোদ-বৃষ্টি চাখে আর মালিক-মালকিনের জন্যে অপেক্ষা করে। এখন এই গাড়িরা যদি নিজে চরে বেড়াতে শেখে, তাহলে তাদের সারাদিন বসে বসে বোর হতে হয়না। জলধরবাবুকে আপিসে নাবিয়ে সে দু-চারটে খেপ মেরে আসতে পারত। চাই কি, আপিস যাওয়া-আসার টাইম একটু এদিক-ওদিক করে নিলে জলধরবাবুর আর জলধরগিন্নির দুটো আলাদা গাড়ি লাগতই না। পয়সারও প্রচুর সাশ্রয়, গাড়িরও একঘেঁয়েমি থেকে মুক্তি। জলধরবাবু আরও ভাবলেন। গাড়িবাবাজী যখন এতটাই লায়েক হল, তখন সে মেয়েদের ইশকুল থেকে আনা-নেওয়াও করতে পারে আরামসে। সেদিন আর বেশি দেরি নেই। ভাবতেই জলধরবাবু উঠে একপাক নেচে নিলেন অনাস্বাদিত মুক্তির আসন্নতায়।

    কিন্তু। এই কিন্তুতেই আটকে গেলেন তিনি। আরও যত ভাবতে লাগলেন তত ঘেমে উঠতে লাগলেন তিনি। যত মনকে বলে, "ওরে থাম, থাম, আর ভাবিসনি", বেয়াড়া মন ততই নিজের মনে এঁকেবেঁকে জলধরবাবুর নাগাল এড়িয়ে সাঁইসাঁই করে এগিয়ে চলে, সেলফ-ড্রাইভিং ভাবনার মতন।

    পয়সা সাশ্রয় হল বটে, ওদিকে কিন্তু গাড়ির বিক্কিরির চাহিদা গেল কমে। গাড়ির ব্যবহার বাড়ল, কিন্তু যেহেতু ইউসেজ এফিশিয়েন্সি বাড়ল, সংখ্যায় গাড়ির চাহিদা কমে গেল। গাড়ি কোম্পানি মাথায় হাত। আর মাথায় হাত পড়ল সে কোম্পানিতে যারা কাজ করে। ট্রাকারদের সঙ্গে সঙ্গে তাদের চাকরিও ধীরে ধীরে উবে যেতে থাকল। যদিও গাড়ির জীবন - বছরের হিসেবে - সংক্ষিপ্ত হয়ে যাবে, কারণ প্রতিদিন এখনকার তুলনায় গাড়ি বেশি মাইল চলবে। কিন্তু মোট গাড়ির সংখ্যা যাবে কমে। এর সঙ্গে কমে যাবে মোটর মেকানিকের ও তৎসম্পর্কিত চাকরি। আর যেসব কোম্পানি সেই মোটরগাড়ির যন্ত্রপাতি তৈরি করে তারাও ফেল মারার পথে। যন্ত্র গাড়ি চালালে অ্যাক্সিডেন্ট-টেন্ট কম হবে। কী হবে ইন্স্যুরেন্স কম্পানিতে যারা কাজ করে, তাদের?

    এছাড়া ভাবতে হবে সিকিউরিটির ব্যাপারটা। জলধরবাবুর মেয়েরা যে মহিলার গাড়িতে ইশকুল থেকে বাড়ি ফেরে তিনি নাহোক বিশ্বাসী মহিলা। তবে সাবাধানের তো মার নেই! সেলফ-ড্রাইভিং গাড়ি এসে গেলে সে দিক থেকে বাঁচোয়া। দুষ্টু লোক হতে পারে, দুষ্টু গাড়ি তো আর হবে না! আর তক্ষুনি মাথায় জেঁকে বসে হ্যাকিং-এর দুশ্চিন্তা। হাইটেকে কাজ করার ফলে জলধরবাবু বোঝেন আজকের দিনে কোন সফটওয়্যারই আষ্টেপৃষ্ঠে সিকিওর করা কত শক্ত, প্রায় অসম্ভব। আর সফটওয়্যার সিকিউরিটি যদি চলে ডালে ডালে, তবে নিত্যনতুন হ্যাকিং-এর আইডিয়া চলে পাতায় পাতায়। গাড়ির সফটওয়্যার যদি হ্যাক করে দুষ্টুলোকেরা গাড়ি অন্যদিকে ঘুরিয়ে নিয়ে যায়! হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায় জলধরবাবুর।

    মুখ শুকিয়ে যেতে যেতেও জলধরবাবু কিঞ্চিৎ আশার আলো দেখতে পেলেন। টিমটিমে, তাও আলো। এই গাড়িগুলো, গাড়ির কলকব্জা, সফটওয়্যার ইত্যাদি দুষ্টুলোকেদের হাত থেকে বাঁচাতে গেলে চাই নতুন নতুন টেকনোলজি। সফটওয়্যার সিকিউরিটির টেকনোলজি উন্নত না করলে এই জালাবৃত দুনিয়ায় আর আশা নেই। আর সেই টেকনোলজি বানাতে, তার রক্ষণাবেক্ষন করতে তৈরি হবে নতুন নতুন চাকরি।

    কিন্তু যত চাকরি যাবে তত চাকরি কী আর অন্য জায়গায় তৈরি হবে? শুধু তো আর সেলফ-ড্রাইভিং কারের উৎপাত নয়। আরও অনেক বড় উৎপাত নিয়ে আসছে রোবটকুল। রোবট ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা। রোবট, ড্রোন ও তৎসহ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ভরা কম্পিউটার সিস্টেম। এই তো গেল হপ্তায়ই চীনের এক বড় কন্ট্র্যাক্ট ম্যানুফ্যাকচারার - যারা অ্যাপেলের মতন কোম্পানিরও মাল তৈরি করে - ফক্সকন জানিয়েছে যে তারা ৬০০০০ লোকের কাজ খেয়ে সেই জায়গায় রোবট বহাল করেছে। জলধরবাবুর দুটি কথা মনে পড়ে গেল। প্রথমেই মনে পড়ল ছেলেবেলায় পড়া সত্যজিৎ রায়ের একটি লিমেরিক -

    রামফাঁকিবাজ চাকর জোটে সাধনবাবুর ভাগ্যে।
    বাবু বলেন, "রোবট রাখি, চাকরগুলো যাক্‌গে"।
    রোবট হল কাজে বহাল
    তার ফলে আজ বাবুর কী হাল -
    রোবট বলে, "কই রে ব্যাটা?", বাবু বলেন "আজ্ঞে!"

    আর দুই, আরেক ছেলেবেলার কথা। কলকাতা মহানগরীর একটি ব্যাঙ্ক তাদের আপিসে কম্পিউটার আমদানী করতে চেয়েছিলেন। তৎকালীন সরকারের তাঁবেদার শ্রমিক ইউনিয়ন সেই যন্ত্রদানবের আগমন ভাল মনে নেয়নি। চাকরি হারানোর আশঙ্কায় কর্মক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার নিয়ে এমন আন্দোলন করেছিল যে শুধু সেই ব্যাঙ্কেই কম্পিউটারের আগমন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল শুধু তাই নয়, তার পরের বেশ বহু বহু বছর কর্মক্ষেত্রে কম্পিউটার আনার কথা শুনলেই সংস্থার কর্তাব্যক্তিদের কাপড়ে-চোপড়ে হয়ে যেত। ট্রেড ইউনিয়ন সন্ত্রাসবাদের সে এক দিন ছিল বটে। তৎপরবর্তীতে জলধরবাবু যখন কলেজ-টলেজে পড়েন, এই কম্পিউটার-বিরোধী বিপ্লবের খুব ছ্যা ছ্যা করেছিলেন নাহক। আজ নিজের আর নিজের মেয়েদের ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে প্রায় একইরকম চাকরি খোয়ানোর রক্তচক্ষু উপলব্ধি করে খুব যে উজ্জীবিত বোধ করলেন তা তো নয়ই, বরং কিররকম যেন নিজেকে ট্রেড ইউনিয়ন বিপ্লবীদের আত্মীয় বলে মনে হতে লাগল

    (চলতে পারে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ৩১ মে ২০১৬ | ১৪১২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • dd | 116.51.24.237 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৫:২৪53115
  • হ্যাঁ হ্যাঁ, চলুক চলুক।

    ওরে কে আছিস ? জলধরবাবুকে তাকিয়া বালিশ দে, আদ গেলাস হুইস্কি দে, ভালো দেখে মাউস দে। আর চটি জোড়া লুকিয়ে রাখ।
  • Abhyu | 34.181.4.243 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৫:৩৭53116
  • ভালো দেখে মাউস দে :)
  • de | 24.139.119.173 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৫:৪৩53117
  • অবশ্যই চলুক! এই যে হাতপাখা, পানের ডিবে, গোলাপজলে ভেজানো খসখস টানানো ঘর - আসেন, বসেন আর আরো ল্যাখেন!
  • দ্রি | 203.171.202.150 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:০০53118
  • ayADiDaaser myaanuphyaakachaari`m eshiyaa theke phire aasachhe jaarmaaneete. kintu phirachhenaa jabagulo. sab jab paachchhen roboraa.

    Adidas, the German maker of sportswear and equipment, has announced it will start marketing its first series of shoes manufactured by robots in Germany from 2017.

    More than 20 years after Adidas ceased production activities in Germany and moved them to Asia, chief executive Herbert Hainer unveiled to the press the group’s new prototype “Speedfactory” in Ansbach, southern Germany.

    http://www.forbes.com/sites/timworstall/2016/05/30/more-jobs-not-coming-back-adidas-and-the-robot-shoe-making-factory/#33a4cca01ef7
  • দ্রি | 203.171.202.150 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:১২53119
  • ম্যাকডোনাল্ডের প্রাক্তন সিইও বললেন, মিনিমাম ওয়েজ যদি $১৫/ঘন্টা করে দেওয়া হয়, মানুষকে রোবোর সাথে কম্পিট করতে হবে।

    “I guarantee you if a $15 minimum wage goes across the country you’re going to see a job loss like you can’t believe,” said Edward Rensi in an appearance on Fox Business Network Tuesday. “It’s cheaper to buy a $35,000 robotic arm than it is to hire an employee who’s inefficient making $15 an hour bagging French fries.”

    https://www.washingtonpost.com/news/innovations/wp/2016/05/25/ex-mcdonalds-ceo-says-raising-the-minimum-wage-will-help-robots-take-jobs/
  • দ্রি | 75.19.167.131 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:২৩53120
  • আর মিঃ জলধর,

    বহুদিন আগে অ্যারন রুসোর একটা ইন্টারভিউ দিয়েছিলাম। তাতে রুসো বলেছিলেন, ওয়ান ওয়ার্ল্ড গভর্মেন্টের একটা গোল হল সব মানুষকে মাইক্রোচিপ করা। যতদূর মনে পড়ে আপনি তখন একটু স্কেপ্টিকাল ছিলেন। এ ব্যাপারে কোন চেঞ্জ অফ হার্ট হল?
  • দ্রি | 75.19.167.131 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:২৪53121
  • দ্রি | 119.163.234.2 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:২৪53122
  • lcm | 83.162.22.190 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:৩৬53123
  • মাইক্রোচিপ! মানুষকে আর কত চিপ করবে !
  • d | 144.159.168.72 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:৪৭53124
  • শেষ লাইনটা মোক্ষম। এইটাই এক হীরাভ টইতে বলার চেষ্টা করেছিলাম।

    কলকেতার লোকজন জলধরবাবুর জন্য একটু নকুড়ের সন্দেশের যোগাড় দেখো না
  • Ekak | 53.224.129.53 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:৫০53125
  • বাহ বেশ মজারু হয়েছে :) বসতে আজ্ঞা হোক !

    ফুল অতমেতেদ কার ২০২০ র মধ্যে এসে যাবে ? মনে হচ্ছে না । টেসলা কদিন আগেও পই পই করে বলেছে অটো মোদ এ দিয়ে ঘুমুবেন্না । এই টেকনোলজি লার্ন করে করে তৈরী হতে আরও সময় নেবে । তবে আসবে তো অবস্যই ।

    জলধর্বাবু অবশ্য ঠিক জায়গাটা ধরেছেন । ওই হ্যাকিং ই বাঁচাবে । অটো কার হোক বা শিরা-উপশিরা দিয়ে বয়ে যাওয়া ন্যানো বট , আলটিমেটলি মানুষ ভার্সাস মানুষ লড়াই টা থেকেই যাবে একটু বেশি ইন্টেলিজেন্ট মোদ এ । সেইটেই আশা :)
  • পাগলা জগাই | 131.241.218.132 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৬:৫৭53126
  • কোথায় যেন পড়লাম - আম্রিকার কোনো ল-ফার্ম অলরেডি কিছু AI-বেজড উকিল কিনেছে - সেগুলো শুরুতে ব্যাঙ্করাপ্সি কেসগুলো দেখবে।
  • dc | 132.174.127.35 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:০১53127
  • হ্যাঁ ফুল্লি অটোমেটেড কার তৈরি হতে আরো অন্তত বছর দশ পনেরো লাগবে বোধায়। তবে অগমেন্টেড মানুষ নিজের সেন্সোরিয়ামে একটা ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ রান করে গাড়ি বা চারপাশের কানেক্টেড অ্যাপ্লায়েন্স কন্ট্রোল করবে এমনও হতে পারে। এই যেমন একক বাবু টেসলায় চড়ে পার্কের দিকে যাচ্ছেন, একটা অ্যাপ গাড়িটা সুপারভাইজ করছে, ট্রাফিক অনুযায়ী গাড়িটার রুটম্যাপ আপডেট করে চলেছে, এককবাবু নিজে কিন্তু একটা অফিস অ্যাপ প্রাইমারি মোডে রেখে সেটায় জরুরি একটা নোট লিখে নিচ্ছেন আর অন্য একটা অ্যাপ দিয়ে অফিসের ভিপিএনে কানেক্ট করে আছেন। আর এককবাবুর সেন্সোরিয়ামে একটা হিডেন অ্যাপ আছে, সেটা দিয়ে টুক করে গুরুতে একটা করে থট থ্রো করে দিচ্ছেন, অফিসের লোকেরা জানতেও পারছেনা।
  • Ekak | 53.224.129.53 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:০৫53128
  • হ্যা , এত কিছু করতে গেলে সেই সেই সেক্টরে জব ও ক্রিয়েট হবে :) আমার যেটা মনে হয় , মিডিয়াম স্কিল জব ব্যাপারটা একদম কমে যাবে । হাই স্কিল থাকবে । আর থাকবে স্লেভারি । যেমন বিশাল পয়সাওয়াল লোকেরা রোবট দিয়ে হাত পা টেপানোর চে মানুষ প্রেফার করবে "অর্গ্যানিক " যুক্তি দিয়ে ।
  • Arpan | 233.227.14.4 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:২১53129
  • বিশাল পয়সাওলার দরকার কী? ওয়েজ তো ঘন্টাপিছু ১৫ ডলারে নেমে আসছে।
  • lcm | 83.162.22.190 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৩১53130
  • নেমে আসছে না উঠে আসছে, ওটা তো মিনিমাম ওয়েজ
  • lcm | 83.162.22.190 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৩২53131
  • পৃথিবীর প্রথম রোবোট হোটেল, জাপানে -
  • দ্রি | 89.134.234.247 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৪৩53132
  • "মিডিয়াম স্কিল জব ব্যাপারটা একদম কমে যাবে । হাই স্কিল থাকবে । আর থাকবে স্লেভারি ।"

    এ তো রিভলিউশানের রেসিপি। এসবের আগে একটা বড় যুদ্ধ করে প্রচুর মানুষ মেরে গ্লোবাল পপুলেশান ৭ বিলিয়ান থেকে আধ বিলিয়ানে নামিয়ে আনতে হবে। শুধু হাই স্কিল জব দিয়ে ৭ বিলিয়ানের ১০% লোককেও এনগেজ করা যাবে না।
  • Ekak | 53.224.129.53 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৪৫53133
  • এই দেখনদারি রোবট গুলো বেশি পপুলার হয় :) রোবট রিসেপশনিস্ট অবস্যই কাজের ; মাল্টিলিঙ্গুয়াল -অনেক ফাস্ট প্রসেসিং কিন্তু রোবটিক্স এ বড়সর কাজের কাছে এগুলো খেলনা ছাড়া কিছু নয় । হেভি ইঞ্জিনিয়ারিং এ বরং বিশাল ভাবে রোবটিক্স ঢুকছে । আর ঢুকছে মিলিটারী তে । কমপ্লেক্স সারফেস এর ওপর দিয়ে দৌরন -হাঁটা -হপিং এগুলো এচিভ করা গ্যাছে । জাপান ডিসাসতার ম্যানেজমেন্ট এ ভালো কিছু রোবট এনেছে সেগুলো নিউস মিডিয়ায় সারফেস করেনা :|
  • T | 165.69.181.90 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৪৫53134
  • অটোনমাস কার ছিল (বা আছে) ডারপা প্রোজেক্ট। লস অ্যাঞ্জেলস থেকে লাস ভেগাস প্রায় দেড়শো মাইল দূরত্ব কোনোরকম হিউম্যান ইন্টারভেনশন ছাড়া অতিক্রম করতে হবে এই ছিল চ্যালেঞ্জ। স্ট্যানফোর্ড, সিএমইউ, এমাইটি, হারভার্ড ইত্যাদির রোবোটিক্স ফিল্ডে যারা কাজ করে তাদের মধ্যে প্রতিযোগীতা। শুধু হার্ডকোর রোবোটিক্স নয়, পাথ প্ল্যানিং, সেন্সর ডেটা ফিউশন, এবং কন্ট্রোল নিয়ে যাঁরা কাজ করেন তাঁরাও ইনভলভ ছিলেন। প্রথমদিকে কিছুটা ঝামেলা হলেও পরের দিকে দ্রুত সাফল্য আসে। এবং এই ফিল্ডের অনেককেই গুগুল ওদের অটোনমাস কার প্রোজেক্টের জন্য হায়ার করেছে। সেবাস্তিয়ান থার্ন, ক্রিস আর্মসন ইত্যাদি। এবং দুহাজার সাতের বিবিধ ঘটনার পর (মাঝপথে এস্টিমেশন অ্যালগো ডাইভার্জ হয়ে ট্র্যাক থেকে ছিটকে যাওয়া, সূর্যের পজিশন অনুযায়ী রাস্তার পাশের গাছের ছায়ায় কখনো ফুটপাথ ঢাকা পড়া বা না পড়া ইত্যাদি) থেকে শিক্ষা নিয়ে এই দুহাজার ষোলোয় অটোনমাস কার ব্যাপারটা একদম বাস্তব। কোনো দশ পনের বছরের গল্প নয়।

    ট্র্যাক ড্রাইভারদের কাজ যাবে। বস্তুতঃ পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যাপারটা ফুললি অটোমেটেড হয়ে যাবে। যেমন হয়েছে এভিয়েশনের ক্ষেত্রে। এয়ার ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে প্লেনের টেক অফ ক্রুজ এবং ল্যান্ডিং এর মধ্যে শুধুমাত্র টেক অফ এবং ল্যান্ডিং এর ক্ষেত্রেই পাইলটের ইন্টারভেনশন থাকে, বাদবাকি সময়ে পুরোটাই কম্পিউটার কন্ট্রোলড। উন্নত দেশগুলোতে ট্রেন পরিষেবা পুরোটাই হবে অটোমেটেড, যদি না অলরেডী হয়ে গিয়ে থাকে। ট্রেনের ড্রাইভার দরকার পড়বে না। সিমিলার কেস হতে পারে,মাস র‍্যাপিড ট্রাঞ্জিট সিস্টেমগুলোতে এবং অলরেডী হচ্ছে।

    তো, প্রচুর সংখ্যক লোক কাজ হারাবে। যে কোনো অটোমেশনের ফলেই তাই হয়। এবং সমসংখ্যক লোকের চাকরি অন্যত্র হবে না। ভবিষ্যত খুবই খ্রাপ। খুবই খ্রাপ হওয়ার কারণ রুটিন জব যেখানে বা যেখানে একটা প্রসেসিং এবং থিঙ্কিং ইউনিটের (মানুষ হিসেবে) চয়েস খুব লিমিটেড, সেগুলো দ্রুত কনভার্ট হবে অটোমেটেড প্রসেসে। কিন্তু যেখানে চয়েস বেশ বেশী সেগুলো কখনো হবে না। আপনি একটা ডিসিশন মেকারকে কম্পিউটর দিয়ে রিপ্লেস করতে পারবেন না।

    তো ওইসব মাইক্রোচিপ ইত্যাদি, জগত জুড়ে মানুষ কানেক্টেড এইসব সায়েন্স ফ্যান্টাসির কথা কিছু লোক বলে যাবে, যদিও নিতান্ত হাবিজাবি ছাড়া কিছু নয়। এগুলো হাবিজাবি কারণ যে সত্য কিছুতেই কাটানো যাবে না সেইটে হ'ল জনসংখ্যা ক্রমবর্ধমান এবং রিসোর্স লিমিটেড। ১৯৫০-৬০ এর দশকের কম্প সায়েন্স রিসার্চ ভাবছিল দুহাজার সালের বিশ্ব কিরকম হতে চলেছে। কিছু মিলেছে, কিছু মেলেনি কারণ ভবিষ্যতের সোশ্যাল এবং ইকোনমিক পরিস্থিতি এবং সেসবের ডায়নামিক্স ধরতে পারা অসম্ভব। এটা যত দিন যাবে আরো বেশী অসম্ভব হবে। স্রেফ এটুকুই বলা যেতে পারে যে রিসোর্সের অপ্টিমাল ডিস্ট্রিব্যুশন একপ্রকার অবশ্যম্ভাবী। অ্যামন আরএন্ডডি যেটা ঐ ইক্যুলিব্রিয়াম থেকে মার্কেটকে সরাবে সেটা রিজেক্টেড হয়ে যাবে। ঐ অবধিই দৌড় তার বেশী নয়।
  • Ekak | 53.224.129.53 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৫০53135
  • না না ওসব রেভেলিউশন ইত্যাদি ভাবছিনা আদৌ ! মিডল ক্লাস এ একটা বড় ধাক্কা আসবে এই পর্যন্ত । চার্নিং হবে প্রচুর । স্লেভারির একটা এক্সট্রিম নিদর্শন বললাম বোঝাবার জন্যে । সবকিছু ওরকম রাতারাতি এক্স্ত্রাপলেত হয় নাকি !
  • দ্রি | 89.134.234.247 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৫২53136
  • মিলিটারীতে রোবোর ব্যবহার সেদিনই হল। রাশিয়া আর সিরিয়া মিলে পালমিরা উদ্ধার করল আইসিসের হাত থেকে। পালমিরার ঐ হিস্টোরিক রুইনসগুলো মাইনের ল্যাবিরিন্থ দিয়ে কানেক্টেড ছিল। রোবোরা এসে পুরো সাইট ডিমাইনিং করল।
  • T | 165.69.181.90 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৫৩53137
  • সেকী, দ্রি সাহেব কি ইহুহিদের আয়রন ডোমের কথা ভুলে গেলেন।
  • পাগলা জগাই | 131.241.218.132 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৫৬53138
  • টি কে মোর অর লেস ক।

    হাই স্কিলড জবেরও যে রিস্ক নেই তা নয়। আইবিএম প্রকাশ্যে যাই বলুক না কেন, জনান্তিকে বলে ওয়াটসনের আসল উদ্দেশ্য ডাক্তারদের রিপ্লেস করা। উকিলদেরও। কতদূর সম্ভব জানি না, তবে দাবীটা মোটামুটি তাই।

    আর লেভেল ওয়ান সাপোর্ট জব তো অটোমেট হওয়া শুরু হয়ে গেছে। মেশিন নিজেই নিজেকে টিকিট অ্যাসাইন করছে, প্রবলেম বের করে ফিক্স করছে। নিজে না পারলে একটা মানুষকে অ্যাসাইন করছে, বেশ কয়েকবার - তারপর কোনো প্যাটার্ন পেলে সেটা শিখে নিচ্ছে। আগামী বছর দুইয়ের মধ্যে বিপিও উঠে যাবে।

    আরো অ্যাডভান্সড হলে এর পর এল২ ইত্যাদিও যাবে।
  • lcm | 83.162.22.190 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:০৩53139
  • টি, নাইস সামারি।

    তবে কি, দাঁড়াও, এইসব সময় লাগবে। এই একটা হরিণ এসে দুম করে ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লাগাবে, আর জঙ্গলের মধ্যে ড্রাইভারহীন ট্রাকের লাইন পরে যাবে। তাদের মধ্যে গাড়িতে জলধরবাবুরা বসে থাকবেন কখন রোবোকপ এসে ট্রাফিক ঠিক করবে।
  • পাগলা জগাই | 131.241.218.132 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:০৭53140
  • তাপ্পর সেইসব ড্রাইভিং ডিলেমাও আছে।
  • দ্রি | 172.247.72.202 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:১১53141
  • টিবাবু, চালের দানার সাইজের ইমপ্ল্যান্টেব্‌ল মাইক্রোচিপ কিন্তু আজ রিয়েলিটি। ইট ইজ নট ফিকশান।
  • পাগলা জগাই | 131.241.218.132 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:১১53142
  • বাই দ্য ওয়ে, এই যে রোবটরা এসে মাইন ডিসকানেক্ট করলো, এগুলো কেমন রোবট?

    রিসেন্ট রোবোটিক কম্পিটিশনের ভিডিওগুলো দেখছিলুম - ব্যাটারা এখনো হাঁটতেই পারে না, গুটি গুটি করে গুড়গুড়িয়ে ফুটবল খেলছে। একক যে বল্ল কমপ্লেক্স সারফেসে হাঁটা/দৌড়নো - সেগুলো কোনগুলো? লিঙ্ক আছে?
  • S | 108.127.180.11 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:১২53143
  • আপনাদের লেখা পড়ে মনে শুধুই হাসি পায়।
  • দ্রি | 173.172.131.186 (*) | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:১৬53144
  • ডার্পার চারপেয়ে রোবোট।

  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন