এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • জে এন ইউ নিয়ে এখানে ওখানে যা লিখেছিলাম

    Sakyajit Bhattacharya লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | ১০০৮৪ বার পঠিত
  • এই জে এন ইউ কাণ্ডের সময় ফেসবুকে এখানে ওখানে কিছু লেখা লিখেছিলাম। পাইদি বলল সব একজায়গায় করে তুলে রাখতে। তো রইল।
    **********************************************

    সত্যজিৎ রায় মারা যাবার পর পশ্চিমবংগ সরকার থেকে ওনার ওপর একটা বিশেষ সংখ্যা করা হয়েছিল। সেখানে একটা লেখায় উৎপল দত্ত একটা ইন্টারেস্টিং গল্প শুনিয়েছিলেন। যখন হীরক রাজার দেশে শুটিং হচ্ছে, উৎপল দত্ত-র প্রথম দিনের শুটিং-এ কয়েকটা ডায়ালগ থ্রো করার পর মাণিকবাবু ওনার কানে কানে বললেন “উচ্চারণে একটু গ্রাম্যতা আর অশিক্ষার ছাপ আনো। ‘করেছিল’ না বলে বলো ‘কইরেছিল’”।
    উৎপল জিজ্ঞাসু চোখে তাঁর দিকে তাকাতে দীর্ঘদেহী মানুষটি একটু ঝুঁকে পড়ে বললেন “আসলে এই জোতদার ধরণের লোক বেশ ক্রুড আর অশিক্ষিত হয়। নাহলে অন্য লোকেদের অপ্রেস করবার চিন্তা এদের মাথায় আসত না। তাই এই ধরণের লোককে ডিমীন করে দাও। যাতে ভয় পাবার বদলে লোকে তোমায় দেখে হাসাহাসি করে”।
    উৎপল তারপর লিখছেন “আমি স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম। মনে পড়ছিল চেয়ারম্যান মাও-এর কাগুজে বাঘের তত্ব। শত্রুকে সবসময় হাস্যকর করে খড়ের সৈনিকের স্ট্যান্ডার্ডে নামিয়ে আনতে হবে। এই তত্বের এরকম প্রয়োগ যে হতে পারে আমি ভাবতে পারিনি এর আগে”।
    এই মুহূর্তে ভারতে যে ব্যাটল অফ আইডিয়াজ চলছে সেখানে কাগুজে বাঘেদের লাফালাফি দেখে হীরক রাজের কথাই মনে পড়ছিল। এই ব্যাটলের একদিকে মেধাবী ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবিরা। অন্যদিকে রাইটিস্টরা যাদের উপন্যাস পড়ার দৌড় চেতন ভগত এবং বিজ্ঞানচর্চার দৌড় গণেশের শুঁড়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কারীকুরী আবিষ্কারেই জিভ বার করে হ্যা হ্যা হাঁপাতে থাকে। একদিকে চমস্কি, পামুক, প্রভাত পটনায়েকরা, অন্যদিকে সাদ্ধ্বী ঋতাম্ভরা, বাবা রামদেব এবং যোগী আদিত্যনাথেরা। এরকম অ্যাবসার্ড ব্যাটল অফ আইডিয়াজ যখন স্ট্রিট ফাইটিং-এর পর্যায়ে নেমে আসে এবং উজ্জ্বল ছেলেমেয়েরা ব্যারিকেড রক্ষার্থে ছুটে যায়, সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে কাগুজে বাঘেদের রিঅ্যাকশন দেখার মত হয়। ‘আমার ট্যাক্সের টাকায় কেন ইউনিভার্সিটিতে দেশদ্রোহী স্লোগান দেওয়া হবে’, ‘জেএনইউ তে পর্ন ফিল্ম তোলা হয়’, ‘কোনো আইআইটি ছাত্র কেন আর্মীতে যোগদান করে না’, ‘ইউনিভার্সিটির ছেলেরা মহিষাসুরের পুজো করে তাই তাদের বিরুদ্ধে সিডিশন অ্যাক্ট আনা উচিত’ এরকম অসংখ্য পেটফাটা কমেডির ডায়লগ বেরিয়ে আসতে থাকে। অশিক্ষিত, ক্রুড এবং অসংস্কৃত রাইটিস্টদের হাতে দেশের সরকার থাকলে ভয়ের পাশাপাশি এরকম হাসির জিনিসপত্র-ও আসার সম্ভাবনা আছে আজ বুঝছি। দেশপ্রেমকে ইন্সটিটিউশনালাইজ করতে গেলে যে মিনিমাম শিক্ষা এবং রুচি লাগে সেটা এদের নেই। তাই দেশজোড়া ইন্টেলিজেনশিয়ার ডিসকোর্সে এদের অবস্থান গ্রাম্য ভাঁড় হয়েই থেকে গেল।
    আজকের এই ২০১৬ সালে দেশজুড়ে যে হীরক রাজার সিনেমা অভিনীত হচ্ছে, সেখানে উৎপল দত্তদের তাই আর আলাদা করে নিজ-অভিনীত চরিত্রকে ভাঁড় সাজাতে হয় না। হীরক রাজ বাস্তব জীবনে যা যা বলছেন হুবহু সেইগুলো রিপীট করে গেলেই দর্শকদের পেটে খিল ধরে যায়।

    *********************************************************************************************

    ১৯৬৮ সালে প্যারিসে ছাত্র-বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করে জাঁ পল সাঁর্ত্র অ্যারেস্ট হয়েছিলেন। সেই বিক্ষোভের একটা বড় স্লোগান ছিল 'রাষ্ট্র ধ্বংস হোক, ক্ষমতা ধ্বংস হোক'। ক্ষমতায় তখন সার্ল দ্যু গলের দক্ষিণপন্থী সরকার। সাঁর্ত্র সেই সরকার এবং রাষ্ট্রকে ছুঁড়ে ফেলার ডাক দিয়ে রাস্তায় নেমেছিলেন। পার্লামেন্টে তুমুল ক্ষোভ-বিক্ষোভ হহয় সাঁর্ত্র-র এই রাষ্ট্রবিরোধী অবস্থানের জন্য এবং দাবী ওঠে তাঁকে জেলে পোরার। তার উত্তরে দ্যু গল সাঁর্ত্রকে সসম্মানে মুক্তি দিয়ে এই উক্তি করেন "রাষ্ট্র কখনো তার ভলতেয়ারকে জেলে পোরে না"।
    আমাদের দেশের দক্ষিণপন্থীদের সমস্যা হোল সকলেই বামন। তাদের মধ্যে দ্যু গল উচ্চতার কোনো দানব নেই। এত মিডিওকার, এত নিম্নমেধার মানুষজন থাকলে যা হয়, রাইটিস্টদের কোনও হেজিমনি তৈরী হয়নি। তাই আমাদের দক্ষিণপন্থী শিল্পীদের দৌড় শংকর বা সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়তেই শেষ হয়ে যায়। বামপন্থী উৎপল দত্ত বা সলীল চৌধুরীর দানবিক ক্ষমতার পাশে তাঁদের জাস্ট ধুলোবালির মতন উড়িয়ে দেওয়া যায়। বাংলার বাইরেও এটা সত্যি। আর এর-ই প্রতিফলন দেখা যায় রাষ্ট্র শাসনেও। মেধাবী ছেলেপুলের দল দেশ জুড়ে ভারত রাষ্ট্রের পতন চাইছে তার উত্তরে দক্ষিণপন্থীরা কোনো ম্যাচিওরড পলেমিক নামাতে পারে না, উলটে 'এদের মেরে ফেলো, জেলে পোরো" অথবা মেয়ে হলে "এ বেশ্যা, এ খানকি মাগি" এসবের বাইরে আর কোনো স্ট্যান্ড-ই নামাতে পারে না। বাঁদরের মস্তিষ্কে পাঁচ টেরাবাইটের হার্ড ডিস্ক পুরলে তা আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক হয়ে যায় না এটা এবার দক্ষিণীদের বোঝার সময় এসেছে।
    রাষ্ট্র যেদিন থেকে তার ভলতেয়ারদের জেলে পুরবে সেদিন আর আলাদা করে স্লোগান দেবার দরকার পড়বে না, এমনিতেই পতন ঘটবে।

    ***************************************************************************************************

    অশোক মিত্র-র ক্যালকাটা ডায়রিজে পড়েছি, এবং সম্ভবত তাল বেতালেও লিখেছিলেন, যে সত্তর দশকে ইমার্জেন্সির সময় যখন সমস্ত সরকার ও রাষ্ট্রের সমালোচনা করা কাগজ ও ম্যাগাজিনগুলি নিয়ন্ত্রিত হচ্ছিল, এবং সুব্রত মুখার্জী সদম্ভে রাইটার্সে বসে বলছিলেন ‘সব সেন্সাস করে দিলাম’ (দুর্ভাগ্যজনকভাবে যুব কংগ্রেস জানত না যে কথাটা ‘সেন্সর’), সেইসময়েও বহুদিন সমর সেনের ‘ফ্রন্টিয়ার’ ম্যাগাজিনের গায়ে হাত পড়েনি। যদিও ‘ফ্রন্টিয়ার’ নিয়মিত আগুন ঝরানো সরকারবিরোধী লেখা লিখে যাচ্ছিল। তার কারণ সমর সেনের ওই অভিজাত সুললিত ইংরেজি বোঝার ক্ষমতা সুব্রতবাবুর ছিল না। না বুঝলে আর কেমনভাবে সেন্সাস করবে !
    আজ যখন সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট বলছে যে নেগেটিভ নিউজ পোর্টাল বা ব্লগগুলোকে ট্র্যাক করবে, বারবার মনে হচ্ছে, কোনটা নেগেটিভ কোনটা পজিটিভ সেটা বোঝার মত ক্ষমতা এই দেশের রাইটিস্টদের আছে?যারা ফেকিংনিউজের লিংককে নিজেদের সপক্ষে সত্যি খবর বলে চালায় আর অ্যানার্কিস্টদের পতাকা দেখে বলে ‘আমায় কালো পতাকা দেখানো হয়েছে’ তাদের সত্যি কি শিশুর মস্তিষ্ক থেকে বিকাশ ঘটেছে?
    এবং অবধারিতভাবে সমস্ত জায়গাতেই দক্ষিণপন্থীরা এরকম-ই অশিক্ষিত ভাঁড়। প্রত্যক্ষদর্শীর মুখে শোনা- কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের শেষ বয়েসে, যখন মমতা বন্দোপাধ্যায় তাঁর ঘনিষ্ঠ হয়েছিলেন, সেই সময়ে একদিন সুভাষের বাড়িতে গিয়ে দেখেন তাঁকে ঘিরে মমতা, মদন এরকম আরো কেউ কেউ বসে আছেন। সুভাষের তখন খুব আর্থিক টানাটানি চলছিল। কথা হচ্ছে কেমনভাবে সুভাষদাকে হেল্প করা যায়। দুম করে মমতা বলে বসলেন “আচ্ছা সুভাষদা কয়েকটা উপন্যাস লিখেছেন না? যে কোনো একটা নিয়ে বাংলা সিরিয়াল বানালেই তো পার এপিসোড অনেক টাকা উঠে আসবে !”
    তো, এদের হাতে যদি সংস্কৃতির ভার যায়, বা ব্লগ কাগজ ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণের দায়ীত্ব পড়ে, তাহলে কি হবে সেটা বলাই বাহুল্য। সম্প্রতি কাশ্মীরের এক বিজেপি কর্মী শুনলাম ‘আ কান্ট্রি উইদাউট পোস্ট অফিস’ কবিতাটির বিরুদ্ধে ভুয়ো খবর ছড়ানোর মামলা করেছে, কাশ্মীরে কোন জেলায় কতগুলো পোস্ট অফিস আছে সেই হিসেব দেখিয়ে। অন্তত শিক্ষা-সংস্কৃতির আংগীনায় দক্ষিণপন্থীরা সার্কাসের ক্লাউনের ভূমিকা দক্ষভাবে পালন করে চলেছে বলতেই হবে।

    ***************************************************************************************************
    আজ ভাষা দিবসে কয়েকজন দেশদ্রোহীর গল্প শুনুন।
    তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তিযুদ্ধ যখন তুংগে, সেইসময় একটি ছোট্ট গ্রামে খবর আসল খানসেনারা হানা দিয়েছে। তারা গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিচ্ছে। যাকে পাচ্ছে তাকেই গুলি করে মারছে। শিশু বৃদ্ধ জোয়ান কাউকেই ছাড়ছে না। গ্রামের সব লোক ভয়ে পালাতে লাগলো। গ্রামে একটি গীর্জা ছিল। গীর্জার ফাদার-ও পালিয়ে গেলেন। রয়ে গেল শুধু এক বৃদ্ধ মানুষ ডেসমণ্ড যে গীর্জার দেখাশোনা করত। কিছুদিন পর কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা যখন এসে আশ্রয় চাইল তার গীর্জায়, ডেসমণ্ড সেখানে ওদেরকে থাকতে দিল। সেই মুক্তিযোদ্ধারা উজ্জ্বল তরুণ। হাসি গান গল্পে তারা ভরে তুলল নিঃসংগ গীর্জা। ডেসমন্ড ওদের খাওয়াল, যত্ন নিল। আর ওরা এখান থেকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে লাগলো।
    এরপর একদিন এক যুদ্ধ শেষে ফেরার পথে সেই তিনজন মুক্তিযোদ্ধা পাক-বাহিনীর হাতে ধরা পড়ল। গির্জার কেয়ারটেকার ডেসমন্ডকে সামনে পেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয় জানতে চাইল পাক-বাহিনী। তারা বলল, ‘দেশদ্রোহীর শাস্তি দেওয়া আমাদের পবিত্র কর্তব্য’। কিন্তু ডেসমন্ড নিজের প্রাণ বাঁচাতে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচিতি অস্বীকার করল। পালিয়ে গেল গির্জার ভেতরে। পাক আর্মি গির্জার সামনে রাখা যীশুর ক্রুশবিদ্ধ মূর্তি দেখে অনুরূপভাবে ক্রুশবিদ্ধ করে এই তিন মুক্তিযোদ্ধাদের মাঠের মধ্যে টানিয়ে দিল। মৃত্যুর সময়ে যীশু বিড়বিড় করে বলে উঠেছিলেন “ঈশ্বর, আমার ঈশ্বর!” আর্মি চলে যাবার পর ডেসমণ্ড হামাগুড়ি দিয়ে চলে এসেছিল সেই মৃতপ্রায়, অত্যাচারে ছিন্নভিন্ন দেশদ্রোহীদের কাছে। তাদের ঠোঁটের কাছে কান নিয়ে গিয়ে শুনেছিল তারা বিড়বিড় করছে, “স্বাধীনতা, আমার স্বাধীনতা!” হাহাকার আর্তনাদে ভেংগে পড়েছিল ডেসমণ্ড।
    এরপর কয়েক রাত সে গীর্জা থেকে বেরয়নি। গুমরে গুমরে মরেছিল আর হাউ হাউ কান্নায় মাথা ঠুকেছিল পাথরের গায়ে। তারপর আবার এক ঝড়জলের রাত্রে তার গীর্জার দরজায় টোকা পড়েছিল। দরজা খুলে দেখেছিল, তিনজন উজ্জ্বল তরুণ। নতুন মুক্তিযোদ্ধা। তাদের সারা গায়ে বর্ষার জল, আর মুখে হাসি। তারা বলেছিল “আমরা এসেছি”।
    এটা কোনো সত্যিকারের ঘটনা নয়, যদিও বাস্তবে এরকম হাজার হাজার ঘটেছিল। উপন্যাসটির নাম “একাত্তরের যীশু”। লেখক শাহরীয়ার কবীর। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে লেখা এই উপন্যাসের শেষে গিয়ে দেশদ্রোহীরা বিশ্বের প্রথম মানবতাবাদী মানুষটির সংগে এক আসনে বসে গিয়েছিল।
    একটা ব্যাপারে নিশ্চিত থাকুন। আজ থেকে বহু বছর বাদে আপনার সন্তান-সন্ততিরা আপনাকে জিজ্ঞাসা করবেই, যে, যখন সরকার, পুলিশ, কোর্ট, এবং মিডিয়া মিলে উমর খালেদ, কানহাইয়া কুমার, সোনি সোরী সহ সমস্ত দেশদ্রোহীদের ক্রুশে চড়াচ্ছিল, আপনি তখন কোন পক্ষ নিয়েছিলেন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | ১০০৮৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Sakyajit Bhattacharya | 74.233.173.177 (*) | ০৬ মার্চ ২০১৬ ০৪:৩২58048
  • আরে এটা কী বাগ রে বাবা। আমাকে নাম লেখার জায়গস দিচ্ছে না। শাক্যর নামে পোস্ট হচ্ছে। ওপরের পোস্টটা আমার।
  • dc | 132.164.132.211 (*) | ০৬ মার্চ ২০১৬ ০৫:০৪58051
  • লেখাটা ভালো লাগলো, খুব প্র্যাক্টিকাল ভিউপয়েন্ট থেকে লেখা।
  • xyz | 53.252.140.8 (*) | ০৭ মার্চ ২০১৬ ০৩:১০58052
  • .মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন : ফেসবুক ও হোয়াটস্ অ্যাপে ঘুরে বেড়াচ্ছে ---

    Roopa Ganguly
    1 hr · Tollygunge, India ·
    On JNU matter some Questions to be answered:

    1. Apparently Kanahiya is 29 yrs old. Even a Phd program or even MBBS gets done by 29 yrs. Wonder what course he is doing which is never ending or does not intend finishing?

    2. Students coming from middle class families get down to working by 25 or latest by 28 yrs. This guy comes from such a poor background wonder how he can afford it not to work and earn?

    3. Now he hires the country's best lawyers to defend him, wonder who is footing the bill and why ?

    4. Most of these so called students register in universities to avail subsidised hostel stay & subsidised canteen food. Why should our tax money be used for such students who occupy the hostel permanently and deserving students have to look for PG accommodations. Why the tax payer be burdened with tax for these politically ambitious students.
    Let the respective political party fund their fun

    5. He went for 3 months canpaigning for Bihar elections. Wonder what happenned to classes and who funds this?

    6. Please realise these are not students. They are politicians in making , let them fight it out.
    Why is India being punished by their rubbish news on TV & newspaper.
    Only for TRP.
    And ndtv, Indiatoday is no different

    7. All they want is to destabilise the growth story in vested political interest of the opposition.

    8. They do not appear innocent students by any stretch of imagination. Nor do they genuine...!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন