এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • পহেলি ঝাঁকি ও তারপর : বাবরি ধ্বংসের পঁচিশ বছর

    souvik ghoshal লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৫ ডিসেম্বর ২০১৭ | ১৭৯৫ বার পঠিত
  • ১৯৯২ সালের ৬ডিসেম্বর ভারতের ধর্ম নিরপেক্ষতার চরিত্র সম্পর্কে এক মৌলিক প্রশ্ন উঠে পড়ে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের মধ্য দিয়ে। মসজিদ ধ্বংসের সঙ্গেই স্লোগান উঠেছিল “ইয়ে তো পহেলি ঝাঁকি হ্যয়/ অব তো কাশী মথুরা বাকী হ্যয়”। কারা কীভাবে এই ধ্বংসকাণ্ডের ক্রীড়নক তা নির্দিষ্টভাবে খতিয়ে দেখতে নরসীমা রাও এর নেতৃত্বাধীন তত্কালীন কেন্দ্রীয় সরকার ঘটনার দু সপ্তাহ পরে গঠন করেন এক সদস্যের লিবারহান কমিশন। লিবারহান ছিলেন অন্ধ্র প্রদেশ উচ্চ ন্যায়ালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি। এই কমিশনের রিপোর্ট দেওয়ার কথা ছিল তিন মাসের মধ্যে। বাস্তবে অবশ্য এর মেয়াদ ৪৮ বার বাড়ানো হয় এবং সতেরো বছর পর বিচারপতি মনমোহন সিং লিবারহান তার রিপোর্ট ইউ পি এ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের কাছে জমা দেন ৩০ জুন ২০০৯ এ।
    বাবরি মসজিদ তৈরি হয়েছিল প্রথম মুঘল সম্রাট বাবরের নির্দেশে, ১৫২৭ সালে। উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যার রামকোট পাহাড়ের ওপর তৈরি এই মসজিদকে ১৯৪০ সালের আগে পর্যন্ত বলা হত ‘মসজিদ ই জনমস্থান’। একে ঘিরে বিতর্ক দীর্ঘদিন ধরেই দানা বাঁধে। অনেকে মনে করেন এখানে একটি মন্দির ছিল এবং সেই মন্দির ভেঙে বাবরের নিযুক্ত অযোধ্যার প্রশাসক মীর বাকী এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। বাবরের আত্মজীবনী বাবরনামাতে এই ঘটনার কোনও উল্লেখ নেই তবে বাবরের সমকালীন সময়ের ঐতিহাসিক নথি ‘তারিখ ই বাবরি’তে বলা হয়েছে বাবরের সেনারা চান্দেরীতে অনেক হিন্দু মন্দির ধ্বংস করে। অন্যদিকে ঐতিহাসিক ও পুরাতত্ত্ববিদদের অনেকেই সেখানে কোনও মন্দির ভাঙার প্রমাণ নেই বলে মত প্রকাশ করেছেন। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া উত্তরপ্রদেশের এলহাবাদ হাইকোর্ট এর লক্ষনৌ বেঞ্চ এর নির্দেশে বাবড়ি মসজিদ এলাকায় একটি সমীক্ষা চালায়। তারা দশম শতাব্দী নাগাদ তৈরি এক হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্বের সম্ভাবনার কথা তাদের রিপোর্টে বলে। এর আগে আর্কিওলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে ১৯৭৫-৭৬ সাল নাগাদ করা বি বি লাল এর নেতৃত্বাধীন পুরাতাত্ত্বিক সমীক্ষার রিপোর্টেও এরকম মত প্রকাশ করা হয়েছিল।
    বাবরি মসজিদকে ঘিরে স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই কিছু উত্তেজনা তৈরি হয়। ১৯৪৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর এই মসজিদে রাতের অন্ধকারে রেখে দেওয়া হয় রামলালার মূর্তি। প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহরু এই ঘটনাকে এক বিপদজনক সঙ্কেত বলেই মনে করেছিলেন এবং উত্তরপ্রদেশের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী গোবিন্দবল্লভ পন্থকে বলেছিলেন ওই মূর্তি ওখান থেকে সরিয়ে নিতে। ফৈজাবাদের ডেপুটি কমিশনার কে কে নায়ার অবশ্য এই কাজ করতে সম্মত হন নি এবং মূর্তিটি সেখানেই থেকে যায়। একজন পুরোহিত সেখানে বছরে একবার পুজোর অনুমতি পান। রাজীব গান্ধী তাঁর প্রধানমন্ত্রীত্বকালে এই স্থিতাবস্থায় প্রথম পরিবর্তন আনেন। তিনি রাম জন্মভূমি বাবরি মসজিদের তালা খুলে সেখানে হিন্দুদের সর্বজনীন পুজোর অধিকার দেন। এই ঘটনার এক মাস আগে শাহ বানু মামলায় তিনি আদালতের রায়কে বিশেষ আইন বলে উলটে দিয়ে মুসলিম শরিয়ত এর নির্দেশ চালু করেছিলেন। এ নিয়ে দেশ জোড়া আলোড়ন তৈরি হয়। রাম জন্মভূমি বাবরি মসজিদ এর বিতর্কিত সৌধের তালা খুলে হিন্দুদের পুজোর অধিকার দিয়ে তিনি এর ক্ষতিপূরণ করতে চাইলেন এবং স্থিতাবস্থা ভেঙে বিতর্কের নতুন অধ্যায়ের জন্ম দিলেন।
    বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এর তালা খোলার দাবি সংক্রান্ত আন্দোলন এই ঘটনার প্রেক্ষিতে নতুন উচ্চতায় পৌঁছল। তারা এবার দাবি করল নতুন মন্দির নির্মাণের। করসেবকদের আন্দোলন শুরু হল। ১৯৮৯ এর নির্বাচনে রাম মন্দির আন্দোলনের আবেগকে কাজে লাগিয়ে বিজেপি ব্যাপক সাফল্য পেল এবং ১৯৯২ সালে আদবাণী অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের লক্ষ্যে গুজরাট থেকে শুরু করলেন তার রথযাত্রা। ডিসেম্বর মাসে লক্ষাধিক করসেবক জড়ো হলেন অযোধ্যায় এবং ৬ ডিসেম্বর প্রকাশ্য দিবালোকে ভেঙে দেওয়া হল বাবরি মসজিদ।
    এই ধ্বংসকাণ্ডের কয়েকটি নির্দিষ্ট দিককে খতিয়ে দেখার জন্য তৈরি করা হয় লিবারহান কমিশন। এর মধ্যে ছিল –
    ১) ধ্বংসের ঘটনা পরাম্পরাকে খতিয়ে দেখা ২) এই ঘটনায় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, অন্যান্য মন্ত্রীবর্গ, উত্তর প্রদেশ সরকারের কর্তাব্যক্তি এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্তাদের এই ঘটনার পেছনে দায় দায়িত্ব ৩) উত্তরপ্রদেশ সরকারের তরফে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনও খামতি ছিল কীনা ৪) সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনাগুলি ৫) সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়।
    কমিশন সতেরো বছর পর যে রিপোর্ট পেশ করে তাতে আটষট্টি জনকে এই ঘটনার জন্য বিভিন্ন মাত্রায় দায়ী করা হয়। বাবরি ধ্বংস কর সেবকদের স্বতঃস্ফূর্ত আবেগের বহিঃপ্রকাশ – বিজেপির করে আসা এই ধারাবাহিক দাবিকে উড়িয়ে দিয়ে কমিশন বলে এটি ধ্বংসলীলা ছিল এক সুপরিকল্পিত চক্রান্ত। এই ঘটনায় বিজেপির সর্বোচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্বের দায়ের কথা কমিশন বলে, যার মধ্যে ছিলেন এল কে আদবাণী, অটল বিহারী বাজপেয়ী, মুরলী মনহোর যোশী এবং বিশেষ করে উত্তর প্রদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কল্যাণ সিংহ। সঙ্ঘ পরিবার এর বিভিন্ন শাখা, বিশেষত তার মুখ্য সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে এই ধ্বংসকাণ্ডের জন্য প্রধানভাবে দায়ী করা হয়।
    কমিশন উত্তর প্রদেশের তৎকালীন বিজেপি সরকারের মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিংকে কড়া ভাষায় অভিযুক্ত করে। সঙ্ঘ পরিবার যা যা চেয়েছিল কল্যাণ সিং এর সরকার তাই তাই করেছে বলে কমিশন মন্তব্য করে। পরিকল্পিতভাবে সরিয়ে দেওয়া হয় সেই সমস্ত আধিকারিকদের যারা সঙ্ঘের কার্যকলাপে বাধাস্বরূপ ছিলেন। নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ইচ্ছাকৃতভাবে ঢিলেঢালা করে তোলা হয়। তারা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট এর কাছেও মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়। কলরাজ মিশ্র, উমা ভারতী, গোবিন্দাচার্য, শঙ্কর সিং বাঘেলা, বিনয় কাটিহার, সাক্ষী মহারাজ প্রমুখ বিজেপি নেতাদেরও কমিশন এই ঘটনার জন্য প্রত্যক্ষভাবে দায়ী করে। কমিশন অবশ্য নরসীমা রাও এর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারকে এই ঘটনার জন্য দায়ী বলে মনে করে নি, যা খানিকটা অবাক করার মতো ব্যাপার।
    স্বাধীন ভারতের ইতিহাসের অন্যতম প্রধান কলঙ্কজনক অধ্যায়টি সংঘটনের জন্য যারা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে দোষী তাদের কারোরই শাস্তি হয় নি এই রিপোর্ট প্রকাশের এত বছর পরেও। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন দ্বিতীয় ইউ পি এ সরকার দোষীদের শাস্তিদানের যথেষ্ট উদ্যোগ নেয় নি। আর কেন্দ্রের বর্তমান বিজেপি সরকার কোনও উদ্যোগ নেওয়া দূরে থাক, দেশ জুড়ে নতুন করে অসহিষ্ণুতার বাতাবরণ তৈরি করে চলেছে। বাবরি ধ্বংসের পঁচিশ বছরটিকে আর এস এস শৌর্য দিবস হিসেবে দেশজুড়ে সাড়ম্বরে পালন করছে। ভারত জুড়ে অসহিষ্ণুতা, সাম্প্রদায়িকতা, স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে, ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে যে আন্দোলন চলছে, বাবরি ধ্বংসের ক্রীড়নকদের শাস্তির দাবি তার অন্যতম বিষয়।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৫ ডিসেম্বর ২০১৭ | ১৭৯৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • নবেন্দু দাশগুপ্ত | 127.194.200.169 (*) | ০৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:৪০61552
  • এখানে বি বি লাল যিনি আর এস এস-এর মতাম্বলি পুরাতাত্বিক বলে পরিচিত তাঁকে কোড করার মানে বুঝলাম না।
  • সিকি | 116.222.157.200 (*) | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:১৬61553
  • বিনয় কাটিহার নয়, কাটিয়ার।

    কাটিহার বিহারের একটা জায়গার নাম।
  • এলেবেলে | 212.142.80.55 (*) | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৩৮61554
  • 'ভারত জুড়ে অসহিষ্ণুতা, সাম্প্রদায়িকতা, স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে, ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে যে আন্দোলন চলছে, বাবরি ধ্বংসের ক্রীড়নকদের শাস্তির দাবি তার অন্যতম বিষয়।'

    তাই ? পশ্চিমবঙ্গ মানে যে রাজ্যকে আমরা তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ রাজ্য বলে ভাবতে ভালোবাসি সে রাজ্যে রাস্তার মোড়ে মোড়ে স্থাপিত হয়েছে শনিমন্দির নয়তো লোকনাথবাবার মন্দির । অজস্র চ্যানেল জুড়ে রোজ চলে জ্যোতিষীদের রমরমা । থানায় জোরকদম চলে কালীপুজো, বীরভূমে নতুন উদ্যমে শুরু হয় হনুমানপুজো । 'বড়মা'-র আশীর্বাদ পেতে মঞ্চের একদিকে বসে থাকেন মুকুল রায় অন্যদিকে গৌতম দেব । ত্বহা সিদ্দিকির পা ধোওয়া জল খেতে বামেদেরও আপত্তি নেই, তৃণমূলেরও । আর দেশের প্রধানমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবিদার হঠাৎই 'শিবভক্ত' হয়ে পড়েন এবং জ্যোতিষীদের পরামর্শ মোতাবেক মনোনয়ন জমা দেন ।

    এঁদের শাস্তির দাবি জানানো হবে না ?
  • amit | 340123.0.34.2 (*) | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৯:১৩61558
  • ভালো আর্টিকল dc-।
  • pi | 4512.139.122323.129 (*) | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ১১:১৩61555
  • তুললাম।
  • dc | 7823.62.90067.156 (*) | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ১১:৪৩61557
  • এই লেখাটা টইতে দিয়েছিলাম, এখানেও দিয়ে দিলাম। ভীষন ভালো লেগেছেঃ

    https://thewire.in/politics/babri-masjid-narendra-modi-bjp
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন