এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • একটা ভয়ের গল্প

    Abhijit Majumder লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০১ অক্টোবর ২০১৫ | ২৮১৪ বার পঠিত
  • যা লিখতে চলেছি সেটা নিজের কাছেই অবান্তর, পাগলামো, প্যারানইয়া মনে হচ্ছে। কিন্তু যে ভয়টা মনের মধ্যে ঘুরছে সেটাকে না লিখেও স্বস্তি পাচ্ছি না। ভয়টা হয়তো অমূলক, কিন্তু বিপদটা যদি কণামাত্রও সত্যি হয় তাহলে আমাদের সবার সাবধান না হয়ে উপায় নেই। আর সেই ভয়ের নাম ফেসবুক।
    এই অব্দি পড়ে যারা ধরে নিয়েছেন আমি ডিজিটাল ইন্ডিয়া বা নেট নিউট্রালিটি নিয়ে লিখতে বসেছি তাদের জানিয়ে রাখি, না আমি নেট নিউট্রালিটি নিয়ে লিখছি না। ইন্টারনেট ডট অর্গ নিয়েই এই লেখা, কিন্তু আমার ভয়টা নেট নিউট্রালিটি থেকেও বড়। অনেক বড়।

    ২০১২তে সান ফ্রান্সিস্কোতে একটা কনফারেন্স-এ উপস্থিত ছিলাম। সেখানে গুগল-এর একজন বড়কর্তা বিগ ডাটা নিয়ে টক দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি একটা কথা বলেন। গুগলের পদ্ধতি অনুযায়ী, আপনি গুগল করলে প্রথমে কি দেখতে পাবেন সেটা অনেকাংশে নির্ভর করে আপনি কি ভাবে নেট করেন তার ওপর। মানে ধরুন আজ আমি প্রথমবার গুগল করছি। আমি সার্চ দিলাম মোদি। এবার অনেকগুলো লিঙ্ক এলো। এগুলো সব আনবায়াসড কেন না গুগল জানে না আমি কোন দিকে। কিন্তু ধরা যাক, আমি বেছে বেছে মোদি সংক্রান্ত ভালো লিঙ্কগুলো খুললাম। এর পরের বার যখন সার্চ করব, তখন গুগল আমাকে বেশি করে ভালো মোদির লিঙ্ক দেখাবে। স্বভাবতই আমি সেগুলোতে বেশি ক্লিক করব। এইভাবে একটা সেলফ বায়াসিং চক্র তৈরি হবে। এই চক্রের একটা সমস্যা হল, ক্রমশঃ আমার ভাবনা চিন্তা আরো বেশি বায়াসড হয়ে যাবে। আর সেটা হবে আমার অজান্তেই। আমি নিজে ভাবছি, আমি তো গুগল করে সব রকমের খবর-ই পড়ছি, আমি নিজে তো কিছু বাছাবাছি বা চেরি পিকিং করছি না। কিন্তু খবরগুলো যে আমার কাছে একটা ছাঁকনির ভেতর দিয়ে আসছে সেটা ভুলে যাচ্ছি। আর এর ফলে জন্ম হচ্ছে এক চূড়ান্ত পোলারাইজেশানের। আওরংজেব সম্পর্কে গুগল করে আপনি যা জানতে পারছেন সেটা আমি গুগল করে যা জানতে পারছি তার থেকে সম্পূর্ন আলাদা। অর্থাৎ পুরো পপুলেশানটা দু ভাগে ভাগ হয়ে যাচ্ছে, একদল জানছে আওরংজেব ভালো, আরেকদল জানছে আওরংজেব খারাপ। এর ফলে মধ্যপন্থার আর কোনও জায়গা থাকছে না।

    এর সাথে ফেসবুকের কি সম্পর্ক? সম্পর্ক এখানেই যে ফেসবুকের নিউজ ফীডও কিন্তু ম্যানুপুলেটেড হতে পারে। ভুলে যাবেন না, আপনি ফেসবুকে কি ধরনের খবর/পোস্ট দেখবেন, সেটার ওপর কিন্তু আপনার কোনো নিয়ন্ত্রন নেই। যারা কখনো কোনও ফেসবুক পেজ চালিয়েছেন তারা জানেন যে যদি আপনি ফেসবুককে টাকা দেন, তাহলে তারা আপনার পেজটা বেশি বেশি করে অন্যদের দেখাবে। আর এই অন্য কারা হবে সেটাও আপনি ঠিক করে দিতে পারেন। মানে, আপনি ফেসবুককে টাকা দিয়ে বলতে পারেন আপনার গো-মাংস ভক্ষন বিরোধী পেজটা তাদেরকে বেশি বেশি করে দেখাতে যারা ইতিমধ্যে বিজেপির পেজকে লাইক করেছে। তার ফলে কি হবে? যারা বিজেপির পেজ লাইক করেছে তারা হয়ত সবাই গো মাংস বিরোধী নন। কিন্তু তাদের মধ্যে একটা অংশ বার বার একই জিনিষ দেখার ফলে ধীরে ধীরে সেই দিকে বায়াসড হয়ে যাবেন। সব থেকে সমস্যার ব্যাপার হচ্ছে, এই পুরো ঘটনাটাই ঘতে যেতে পারে আমার আপনার অজান্তে।

    এই অব্দি পড়ে যাদের কাছে এটা একটা গাঁজাখুরি থিওরী মনে হচ্ছে তাদের জানাই এই পুরোটা কিন্তু আমার কষ্টকল্পনা নয়। ফেসবুক এমন ঘটনা ইতোমধ্যেই ঘটিয়েছে। আর সেটা তারা নিজেরাই জানিয়েছে তাদের প্রকাশিত গবেষনা প্রবন্ধে। তারা ৬,৮৯,০০৩ জন ফেসবুক ব্যবহারকারিদের গিনিপিগ বানিয়ে তাদের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখিয়েছে যে ব্যবহারকারির নিঊজ ফীডকে কন্ট্রোল করে তারা ব্যবহারকারীর মুড নিয়ন্ত্রন করতে পারে। সবথেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে এই গিনিপগ বানানোর খেলাটা চালানোর জন্য ব্যবহারকারিদের কাছ থেকে আলাদা করে কোনও সম্মতি নেওয়ার প্রয়োজন হয় নি। কেননা,আপনি যেই মুহূর্তে ফেসবুকের টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন মেনে নিয়েছেন, তখনই আপনি ফেসবুককে আপনার নিউজ ফীড কন্ট্রোলের অধিকার দিয়ে দিয়েছেন। আর সেই অধিকার কাজে লাগিয়ে তারা চাইলে আপনার বা আমার ভালো বা মন্দ থাকা নিয়ন্ত্রন করতে পারে। এর থেকেও বেশী কিছু তারা নিয়ন্ত্রন করতে পারে কি না বা এর থেকেও ভয়ঙ্কর কোনও মস্তিষ্ক প্রক্ষালন গবেষনা তারা চালাচ্ছে কি না, সেটা কিন্তু আপনি বা আমি কেউই জানি না। এই যে গবেষনাটার কথা এক্ষুনি বললাম সেটাও কিন্তু তারা নিজেরা যতক্ষন না জানিয়েছে আমরা কেউই জানতে পারি নি।

    প্রশ্ন উঠতেই পারে, যে এই নিয়ন্ত্রন করে ফেসবুকের কি লাভ? তার উত্তর জানতে গেলে দেখতে হবে, এই নিয়ন্ত্রনের ফলাফল কতদুর অব্দি যেতে পারে। অথবা অন্যভাবে বলতে গেলে, আমাদের জীবনকে ফেসবুক সত্যিই কতটা প্রভাবিত করতে পারে? এই প্রশ্নের উত্তরে আমি উদাহরন দেব আরব বসন্তের। আরব বসন্তের বিদ্রোহে ফেসবুকের অবদান কতটা ছিল, তা বিতর্কের বিষয়। যেটা বিতর্কের নয় সেটা হল, সোশ্যাল মিডিয়া এই বিদ্রোহে একটা বড় ভূমিকা পালন করেছে। আরব বসন্ত ছাড়াও ফেসবুকের মাধ্যমে বেশ কিছু সদর্থক আন্দোলন হয়েছে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু সদর্থক হোক বা নংর্থক, আন্দোলন যদি ফেসবুকের হেডকোয়ার্টার থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়, সেটা নিঃসন্দেহে ভয়ের। আর একটু ভাবলেই বুঝবেন, সেটা হওয়া কিন্তু সম্ভব (হচ্ছে এমনটা বলছি না)।

    একটা কল্পিত উদাহরন দেই। ধরুন, কলকাতার কোনও অঞ্চলে সাম্প্রদায়িক অশান্তি শুরু হল। এইবার কিছু মানুষ, কিছু গোষ্ঠী কিছু উস্কানিমূলক পোস্ট করবে। কিছু মানুষ শান্তিমূলক পোস্টও করবেন। যদি বিনা ছাঁকনিতে এই সব পোস্ট নিউজ ফীডে ছড়াতে থাকে, কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি ফেসবুক কোনও কারনে শুধু মাত্র বিদ্বেষমূলক পোস্টই দেখায় আর শান্তিমূলক পোস্ট চেপে দেয়, তাহলে?তাহলে কিন্তু ফেসবুক চাইলে পূর্বপরিকল্পিতভাবে গুজব ছড়ানোয় সহায়তা করতে পারে। আর সেটা পারে, আইনি গন্ডীর ভেতরে থেকেই।

    কিন্তু, এই প্রভাব তো প্রচলিত মিডিয়াও করতে পারে। শুধু ফেসবুককে দোষ দেওয়া কেন?

    হ্যাঁ পারে, কিন্তু সেখানে অনেক প্লেয়ার রয়েছে। বড়, মাঝারী, ছোট, কর্পোরেট, স্বাধীন - বিভিন্ন মাপের, বিভিন্ন মতবাদে বিশ্বাসী প্রচারমাধ্যম। তারা একে অন্যকে নিউট্রালাইজ করার কাজ করে। তাছাড়া এই ধরনের প্রচারমাধ্যমের গতি অনেক ধীর। কিন্তু ভাবুন তো ফেসবুক (এবং তার কিনে নেওয়া হোয়াটসাপ) এর ধারে কাছে আসার মত আর কোনও সোশ্যাল মিডিয়া আছে কি? একমাত্র ছিল অর্কূট, সেও লড়াইতে হেরে বিদায় নিয়েছে। এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ফেসবুকের একচ্ছত্র আধিপত্য। এর ওপর যদি নেট নিউট্রালিটি চলে যায়, তাহলে কিন্তু দেশের একটা বড় অংশ কি খবর দেখবে তা নিয়ন্ত্রন করবে ফেসবুক। বনিকের মানদন্ড শর্বরি পোহালে পালটে যাবে না তো?

    কেউ বলতে পারেন, আমি ফেসবুককে বড় বেশী গুরুত্ব দিয়ে ফেলছি না তো? কতদূর প্রভাবিত করবে ফেসবুক? ভারতের মত এত বিশাল দেশে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে এই মিডিয়া?

    এই জায়গাটাতেই ঢুকে পড়ছে ইন্টারনেট ডট অর্গের গল্প। এখনও অবদি ভারতীয় সমাজে ফেসবুকের পেনিট্রেশন অনেক হলেও কোনো সর্বভারতীয় স্তরে সামাজিক পরিবর্তন আনার মত যথেষ্ট নয়। হোককলরবএর মত শহরভিত্তিক আন্দোলন ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে পরতে পারলেও, গ্রামাঞ্চলে কোনও পরিবর্তন আনার ক্ষমতা ফেসবুকের নেই। ইন্টারনেট ডট অর্গের হাত ধরে সেই ক্ষমতাই কিন্তু আমরা উঠিয়ে দিতে চলেছি ফেসবুকের হাতে। আমাদের সামাজিক নিয়ন্ত্রনের অধিকার আমরা দিয়ে দিতে চলেছি একটি বিদেশী বানিজ্যিক সংস্থার হাতে। ইন্টারনেট ডট অর্গের হাত ধরে যদি কাল কোনো বিদেশী (অথবা স্বদেশী) শক্তি ভারত জুড়ে অস্থিরতা তৈরী করতে চায়, তার জন্য আমরা যথেষ্ট তৈরী তো? আগুন লাগলে তখন কুয়ো খুঁড়তে বসলে কিন্তু কোনও লাভ হবে না।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০১ অক্টোবর ২০১৫ | ২৮১৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • R | 131.241.218.132 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১১:৫৪70127
  • ঘামের ফোঁটায় কুমীর দেখা হচ্ছে মনে হচ্ছে।
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১২:০১70128
  • আরো ভয়ের গল্প শুনতে হলে ধৈর্য ধরুন। সে হচ্ছে ডীপ ওয়েবের গল্প। গুগুল করে তার দেখা মেলে না। ভূতুড়ে কাণ্ডকারখানা হয় সেখানে। অতল জলের আহ্বান।
  • অভিজিৎ | 103.21.127.60 | ২০ অক্টোবর ২০২০ ০৮:২১98653
  • আমার ২০১৫-র লেখাকে দেখে যাদের ঘামের ফোঁটায় কুমীর মনে হয়েছিল, "সোশ্যাল মিডিয়া' ওয়েব ডকুমেন্টটা দেখার পর তাঁদের মতামত কি?

  • আর | 2402:3a80:a41:9ba0:2165:8359:798f:92c0 | ২০ অক্টোবর ২০২০ ০৮:৪১98654
  • সেই।   এই  R কি আর আসেন ?

  • D | 2402:3a80:ab0:ccae:bb8:15a:608b:77a7 | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১১:২৮102880
  • The new religion dataism is here already.

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন