এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বীফ খাবার স্বাধীনতাঃ কার স্বাধীনতা? কিসের স্বাধীনতা?

    Sakyajit Bhattacharya লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০১ অক্টোবর ২০১৫ | ৭৩৫২ বার পঠিত
  • নয়ডার কাছে দাদরীতে বিফ খাবার অপরাধে পিটিয়ে মারা হল মহম্মদ ইখলাককে। তার প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছে নানা রঙ এর মিডিয়া। সোসাল মিডিয়াতেও প্রতিবাদে মানুষজন ডাক দিচ্ছেন বিফ ফেস্টিভাল আয়োজন করার। নিজেদের প্রোফাইল রাঙ্গাচ্ছেন নানা বর্ণ এবং স্বাদের গরুর মাংসের ডিশে। বিপজ্জনকভাবে ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে এই সব ছবি এবং এই মেসেজ পৌঁছনো যাচ্ছে যে আমরা লিবারালরা ব্যক্তিমানুষের স্বাধীনতায় খাঁড়া নেমে আসলে সহ্য করব না। কিছু প্রাসংগিক প্রশ্ন তোলা থাকুক এই সূত্রে।

    আমরা কি একবারো ভেবে দেখেছি যে আমরা এই এনলাইটেন্ড এবং এনটাইটেল্ড লিবারাল সমাজ গরু খেল না শুওর খেল তাতে কারোর কিস্যু এসে যায়না? নিজেদের জন্মার্জিত প্রিভিলেজের কারণেই আমাদের খাবার এবং না খাবার অধিকার সুরক্ষিত আছে। বড়জোর প্রতিবেশী বা পাশের কলীগের ভুরু কোঁচকানো ছাড়া আর বিশেষ ঝাম পেতে হয় না অন্য ধরণের খাবার খেলে, উলটে আমরা আবার তাদের সামনে বেশি বেশি করে এসব খেয়ে তাদের ঝাঁট জ্বালাতে মজা পাই ! এসব-ই আমাদের কাছে খেলা। ফেসবুকে প্রচুর হিন্দুত্ববাদী আছে কাজেই তাদের জ্বালাবার জন্য বিফের ছবি দেওয়া হোক। কেউ তাতে বদারড হয় না, বরং হিন্দুত্ববাদীরা রেগে গিয়ে চারখানা গালি দিলে বেশ যুদ্ধজয়ের আনন্দ অনুভব করি। মুশকিলটা হল, প্রচুর মানুষের কাছে এই খাবার বা না খাবার অধিকার ঠিক খেলার জায়গায় নেই আর। তাদের প্রাণ দিতে হচ্ছে বীফ খাবার জন্যে। আমরা যখন বীফের ছবি লাগাচ্ছি তখন তাদের মনে হওয়া স্বাভাবিক যে যে অধিকার সুরক্ষিত করার জন্য আমায় মরতে হচ্ছে সেগুলোকে নিয়ে আমরা ফেলে ছড়িয়ে খাচ্ছি। আমরা জাস্ট প্রতিবাদ প্রতিবাদ খেলছি নিজেদের মধ্যে। এই সেন্স অফ অ্যালিয়েনেশনকে দূর করবে কে?

    বরং আমরা কেন নিজেদের এই প্রশ্ন করছি না যে আমার প্রিভিলেজড কাস্ট/ক্লাস পজিশনে থেকে যে জিনিস খাবার অধিকার অতি সহজে করায়ত্ব তা কেন লাখ লাখ নট-সো-প্রিভিলেজড মানুষজনের কাছে পৌঁছয় না? যত সহজে বুক বাজিয়ে বলতে পারি “আমি গরু/শুওর খাই” আমার ফ্ল্যাটের পাশের বস্তির রমাকান্ত (বা আমিনা) কেন তত সহজে বুক বাজিয়ে বলতে পারে না যে সে গরু (বা শুওর) খায়? খেলেও কেন ভয়ে বলতে পারে না? কেন তাদের কাছে এই অন্যরকম খাবার ব্যাপারটা এখনো প্রায় বিপ্লব, এবং আমার কাছে সেটা অতি সহজে করায়ত্ব? গরীব মানুষের মধ্যে সেন্স অফ কমিউনিটি ফিলিং কিভাবে কাজ করে, একঘরে হয়ে যাবার বা খুন হয়ে যাবার ভয় কিভাবে তার ইচ্ছেকে দাবিয়ে দেয় সেগুলো অ্যানালাইজ করি না কেন? আর সেগুলো অ্যানালাইজ না করে জাস্ট নিজের বিফ খাবার ছবি তুলে ধরে কি প্রমাণ করতে চাইছি, যে আমরা আরো প্রিভিলেজড? তাতে করে এক ইঞ্চিও এগনো যাবে এই ইস্যুতে?শুধু তো মুস্লিম নয়, এই দেশের প্রচুর গরীব হরিজন চামার দলিতেরা গরু খান, আদিবাসীরা গরু খান। এত সস্তায় প্রোটিন মিলবে কোথায়? তাদের খাবার অধিকার বিপন্ন কিন্তু আমার খাবার অধিকার সুরক্ষিত। এই শ্রেণী এবং জাতপাতের ইস্যুকে ভুলে গিয়ে শুধুমাত্র ইন্ডিভিজুয়াল ফ্রিডমের জায়গা থেকে এই ইস্যুকে অ্যাড্রেস করব কেন?

    সম্ভবত ইন্ডিয়ান স্টেট-ও এটাই চায়। যত বেশি করে ক্লাস/কাস্ট কোয়েশ্চেনগুলো থেকে এই ইস্যুকে আইসোলেট করে শুধুমাত্র ব্যক্তিস্বাধীনতার প্রশ্ন হিসেবে তুলে ধরা হবে তত বেশি করে এই ইস্যু তার নিজের ধার হারাবে। ভোঁতা হয়ে যাবে দিনে দিনে। তখন প্রতিবাদের মাত্রা হবে ততটুকুই যতটুকুতে স্টেটের গায়ে আঁচড় পড়বে না- কতিপয় প্রিভিলেজড ইন্টেলেকচুয়াল নিজেদের মধ্যে বিফ ফেস্ট আয়োজন করে তার ছবি সোসাল মিডিয়াতে পোস্ট করবেন এবং নিজেদের কাঁধ নিজেরা চাপড়াবেন প্রতিবাদ করেছেন বলে। আর ঠিক সেই সময়তেই বিহার ইউ পি বা হরিয়ানার প্রত্যন্ত গ্রামে আরো কয়েকজন মুসলমান বা দলিত খুন হবেন গরু খাবার অপরাধে। আমাদের কিছু যাবে আসবে না কারণ আমাদের কাছে ইস্যুটা নয়, নিরাপদ প্রতিবাদের দ্বারা নিজের মহত্ব দেখানোটাই আসল উদ্দেশ্য ছিল।

    বরং ইমিডিয়েটলি যেটা করা যেত তা হল সঙ্ঘবদ্ধভাবে গিয়ে বস্তিতে বা গ্রামাঞ্চলে সেইসমস্ত মার্জিনালদের নিয়ে মাংস খাবার উৎসব আয়োজন করার, যাঁদের জীবনে কি খাবেন বা কি খাবেন না সেটা সত্যি-ই একটা বড় ইস্যু।তাঁদের কাছে এই মেসেজ পৌঁছে দেবার যে আক্রান্ত শুধু মুস্লিমেরাই নন, বরং সব সম্প্রদায়ের গরীব মানুষেরাই। আর এই লড়াইতে আমরা তাঁদের পাশে আছি। এই ঘটনায় তাঁদের জীবন ম্যাটার করে, আমাদের নয়। সেসব না করে উলটে এই সোসাল মিডিয়াতে গরুর ডিসের ছবি দেওয়াটা এক বিশ্রি ইন্সেন্সিটিভিটি মনে হয়, কারণ যেগুলো আমরা নিরাপদে করতে পারি সেই অপরাধে অন্য অনেকের প্রাণ যায়।

    ২০০২/০৩ সালে হরিয়ানায় বেশ কিছু দলিতকে পিটিয়ে মারা হয়েছিল পরপর কয়েকটা ঘটনায়। কারণগুলো এক-ই ছিল। হয় তারা মরা গোরু কাঁধে করে নিয়ে যাচ্ছিল চামড়ার কাজে, আর না হয় গরু কাটছিল নিজেদের খাবার জন্য। এই ঘটনাগুলো পরে ২০০৭/০৯/১১/১২ সালেও রিপিটেড হয়েছিল বেশ কয়েকবার। কেউ খুব একটা প্রতিবাদ করেনি। অন্তত এখনকার মতন কিছুই দেখিনি তখন। আমাদের কারোর কিছু যায় আসেনি কারণ আমাদের শ্রেণীস্বার্থে আঘাত লাগেনি। দলিত চামার হরিজনেরা তো মরেই থাকে এরকম খুচখাচ, কি আসে যায় ! আজ আমরা সরব কারণ লড়াইটা এখন আমাদের দরজায়। সরকার মিট ব্যান করছে, দুমদাম তুঘলকী আচরণ করছে। ওপেন মার্কেট ইকোনমিতে আমাদের স্বাধীনতা আজ বিপন্ন। এবং কার স্বাধীনতা? আমাদের নিও-লিবারাল শাইনিং দের স্বাধীনতা। তাই দিকে দিকে এত আওয়াজ। মার্জিনালদের স্বাধীনতা ভেবে দেখার সময়-ও আমাদের নেই কারণ তাদের স্বাধীনতা কখনো মনে হয় ছিলই না।
    সরি, ফেসবুক টুইটারে গরুর ছবি দিয়ে বা গরুর মাংস খেয়ে প্রতিবাদ করতে পারলাম না। ওটুকু ইন্সেন্সিটিভিটি নাহয় নাই-বা দেখালাম! ইস্যুটা মনে হয় আরেকটু বেশি সিরিয়াস।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০১ অক্টোবর ২০১৫ | ৭৩৫২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • কল্লোল | 111.63.207.64 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৫ ০৩:৩৩70130
  • যা লিখেছিস তা নিয়ে কোন দ্বিমত নেই। কিন্তু যেভাবে প্রতিবাদের কথা লিখেছিস সেটা করতে গেলে একটা সংগঠিত শক্তি লাগে। যাদের সেসব করার কথা তারা তো কিছুই করে না। ফলে কিছু ব্যক্তি মানুষ যদি তাদের মতো করেই প্রতিবাদ করে, তো করুক না। তাতে রাষ্ট্রের মোজা উৎপাটিত হয় কি না, সে অন্য প্রশ্ন। একেবারে যে হয় না, তাও নয়। তা না হলে ফেসবুকে বাল থ্যাকারের শেষযাত্রার বাড়াবাড়ি নিয়ে নিরীহ পোস্ট করে পুলিশের হুড়ো খায় লোকে? তা না হলে মেসেজ তিন মাস জমিয়ে রাখার কথা বলে কেন রাষ্ট্র!!
    আক্রমণটা এতোটাই কুৎসিত যে প্রতিবাদ যে আঙ্গিকেই হোক, স্বাগত।
  • pi | 24.139.209.3 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৫ ০৪:০১70131
  • কয়েকটা পয়েন্টে একমত।

    ফেবুতে এখন প্রচুর প্রস্তাব আসছে, বিফ ফেস্টিভালের জন্য। সেটা প্রিভিলেজড ক্লাসের জন্য না প্রান্তিক মানুষের জন্য হওয়া উচিত, সে তর্কের আগেও কিছু প্রশ্ন আছে।
    প্রথমতঃ বিফ ফেস্টিভ্যাল করা নিয়ে আপত্তি আছে। শুধু বিফ কেন ? হলে সব কিছু খাওয়া নিয়েই হোক। যার যা ইচ্ছা হবে, ভাল লাগবে, খাবে। অন্যে তার মত। এই পারস্পরিক সহিষ্ণুতার , ভাবাবেগে আঘাত লেগে গেল বলে গেল গেল রব না তোলার অভ্যেস তৈরি করাটা খুব দরকার মনে হয়।
    আর হ্যাঁ, জোর করে ভাববেগে আঘাত লাগানোর দরকারও দেখিনা। মানে উদ্দেশ্য তো যে যার নিজের পছন্দ অভ্যাসমত খেতে পারে, সেটা এনশিওর করা। অন্যে যেটা খায়না, সেটা নিয়ে তাকে উত্যক্ত করা নিশ্চয় নয়। ওরকম ইয়ং বেঙ্গলগিরি আজকের দিনে নিতান্ত বালখিল্যপনাই নয়, ক্ষতিকরও মনে হয়।
    তো, যেখানেই এই উৎসব আয়োজন করা হোক না কেন, এগুলো মাথায় রাখা হোক, সেটা চাইবো।
    অবশ্যই, প্রান্তিক মানুষের মধ্যে এই উৎসব অনেক বেশি এফেক্টিভ।

    আর কেন বিফ ফেস্টিভ্যাল , তাই নিয়ে যুক্তি শুনছি, বিফ ব্যান হয়েছে বলে। তো সেক্ষেত্রেও, কোলকাতায় , যেখানে ব্যান হয়নি, সেখানে এটা করার পয়েন্ট কী ? যেখানে হয়েছে, সেখানে করা হলে তাও মানে দাঁড়ায়।
  • Sakyajit Bhattacharya | 116.51.29.240 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৫ ০৪:২১70132
  • সমস্যা আছে। যে লড়াই মধ্যবিত্তের নিজস্ব লড়াই নয় তাকে আগ বাড়িয়ে কাঁধ দিতে যাবার যে সমস্যাআ থাকে সেই সমস্যা আছে। প্রতিবাদের এই মডেল যেটা ওপর থেকে নিচে আসছে, এতে মার্জিনাল হিন্দুই শুধু অ্যালিয়েনেটেড হবে না, মার্জিনাল মুস্লিম-ও হবে। কারণ যেটা আমাদের কাছে স্বাভাবিক অধিকার সেটা আদায় করতে গেলে তাকে প্রাণ দিতে হচ্ছে। স্টেট-ও এটাই চায়, যে এই করে লিবারাল বুর্জোয়াজিকে পুরো ক্লাস-কাস্ট কোয়েসচেন থেকে অ্যালিয়েনেট করে দেওয়া। এতে তাদের-ই সুবিধে।

    আমার বক্তব্য সিম্পল। পশ্চিমবংগের শহরে থাকা মানুষজন যেমন আমরা অনেকেই প্রেম করে বিয়ে করি। এটা আমাদের কাছে কোনো ব্যাপার না। বিহার বা ইউ পি তে প্রেম করার জন্য পিটিয়ে মারা হয়। এবার তার প্রতিবাদে কলকাতার কিছু বারিস্তা সিসিডি ঘোরা কাঁধে গিটার ঝোলানো ছেলেমেয়ে যদি এসপ্ল্যানেডে প্রেম-দিবস পালন করে আর লিওনার্দ কোহেন গায়, তা দিয়ে ওই বিহার ইউপি-র ছেলেমেয়েগুলোর জীবনের কিচ্ছু তো পাল্টাবেই না, বরং উলটে যেটা বিপদ হতে পারে যে তারা এগুলো দেখে আরো বিচ্ছিন্ন বোধ করবে। সেন্স অফ বিলঙ্গিংটা আসবে না। এই বিফ খাবার ক্ষেত্রেও সেম ব্যাপার ঘটছে।

    প্রতিটা মুভমেন্টের নিজস্ব ডাইমেনশন থাকে, ক্লাস ক্যারেকটার থাকে। সেগুলো বিশ্লেষণ না করে দুম করে আগমার্কা প্রতিবাদ করতে যাবার ফল সর্বদা ভাল হয় না
  • aranya | 154.160.5.101 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৫ ০৪:৩১70133
  • লেখাটা ভাল।

    কিন্তু 'স্টেট-ও এটাই চায়' - এটা কি ভাবে জানা গেল?
  • Arpan | 125.118.35.226 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৫ ০৪:৩৫70134
  • শাক্যর এইটা মনে হয়না জামাতিদের সাথে ঐক্য গড়ে তোলার ডাক দিলে এই দেশের মাইনরিটিদের ওপর আরো সন্দেহের বাতাবরণ তৈরি হয়?

    রাষ্ট্রও ঠিক এইটাই চায় না?
  • Du | 107.79.230.34 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৫ ১১:১৭70135
  • অন্যের প্রতিবাদ সম্বন্ধীয় লেখার চাইতে আশা করেছিলাম ঘটনাটার প্রতিবাদ করে গুরুচন্ডালীতে কিছু লেখা হবে।
    পাইকেও বিফ কি শুধু একটা ব্যান করা খাবার? হিন্দুধর্মের আধিপত্যের কোন প্রশ্ন নেই এই ব্যানে বা পিটিয়ে মারার ঘটনায়?
  • b | 24.139.196.6 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০১:৫৭70136
  • প্রতিবাদের প্রতিবাদ। মাইরি।
  • ranjan roy | 192.69.73.221 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৩:১৪70138
  • পরিবারটির ফ্রিজের মাংসটা খাসির কি গরুর --সেটা পরীক্ষা করতে ল্যাবে স্যাম্পল দেওয়া হয়েছে।
    আমার আপত্তি -এহ বাহ্য। পরিবারটি যদি বীফ খেয়েই থাকে আর তাতে যদি কোন আইন ভাঙা হয়ে থাকে তবে তার বিচার ল এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি করবে।
    তার জন্যে কাউকে পিটিয়ে মারা?
    -- বিজেপির নেতা/এম এল এ ধর্মীয় ভাবাবেগের প্রশ্ন তুলে এই হত্যাকে লেজিটিমেসি দিচ্ছে, সেখানে তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন হবে না কেন? কেন কোন পেটি গ্রুপ গুজব ছড়িয়ে উস্কে সাম্প্রদায়িক টেনশন তৈরি করবে? ওদের কেন প্ররোচনা দেওয়ার জন্যে জেলে পাঠানো হবে না?
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৩:২৭70139
  • সেইটাইতো লিখেছিলাম ভাটে। ফরেনসিক টেস্ট ক্যানো?
    এখন ভেবে দেখলাম ফরেনসিক টেস্ট হলে গোরুর মাংস প্রমাণিত হলে তো কোন আইন ভাংছে না। মানুষের মাংস হলে সেটা অবশ্যই অপরাধ।
  • ঈশান | 202.43.65.245 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৩:৪৫70140
  • যদ্দুর জানি উত্তরপ্রদেশে গোমাংস খাওয়া দন্ডনীয় অপরাধ। মারা তো বটেই। আইনটা যুক্তিযুক্ত কিনা সে অন্য কথা, কিন্তু আইনটা আছে।
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:০০70137
  • সকলেই নিজ নিজ লাইনে খেলছে।
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:০৫70141
  • ধর্মনিরপেক্ষ দেশে এইরকম আইন? বিজেপি বানিয়েছে? ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া!
  • ঈশান | 214.54.36.245 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:১৭70142
  • উত্তরপ্রদেশের টা মনে হয় বিজেপি নয়। পঞ্চাশের দশক থেকেই আছে। আমি যদ্দুর জানি। তবে নিশ্চিত হবার জন্য কেউ কনফার্ম করলে ভালো হয়।
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:২৭70143
  • কেরল, পঃবঃ, নাগাল্যাণ্ড, ইত্যাদি রাজ্যে গোমাংসের ওপর কোন নিষেধাজ্ঞা দেখিনি। গোরু এবং শুকর - দুটোই। এত বেশী স্থানীয় আইন...
  • Arpan | 125.118.13.125 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৩৪70144
  • অনেক স্টেটেই আছে। তালিবানি আইন। কিন্তু আছে।
  • dd | 116.51.24.222 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৩৯70145
  • নাঃ। গো মাংসো খাওয়াটা অপরাধ নয়। গরু কোতোল করা বা গো মাংসো বেচা/কেনা করাটা বারণ।
  • sinfaut | 69.94.117.177 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৪১70146
  • মানে শুধু মরা গরু খাওয়া যায়!?
  • Arpan | 125.118.13.125 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৪৫70147
  • অন্য স্টেট কিনে এনেছি প্রমাণ করতে হবে।
  • dd | 116.51.24.222 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৪৮70148
  • কর্নাটকেই তো। বীফ কেনা বেচা হয় না। গরুর কোতল ও নয়। কিন্তু রেস্টুরেন্টে গিয়ে বীফ স্টেক দিব্বি পাওয়া যায়।
  • ঈশান | 214.54.36.245 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৫৮70149
  • উইকিঃ

    The Uttar Pradesh Prevention of Cow Slaughter Act, 1955 governs the slaughter of cattle in the state. Slaughter of cow (includes a heifer and calf) is totally prohibited. Transport of cow outside the State for slaughter is not permitted. The sale of beef is prohibited. The law defines "beef" as the flesh of cow and of such bull or bullock whose slaughter is prohibited under the Act, but does not include such flesh contained in sealed containers and imported into Uttar Pradesh. Anyone violating the Act can be punished with rigorous imprisonment of up to 2 years or fine up to ₹1,000 or both. The crime is treated as a cognizable and non-bailable offence.

    The Act permitted the slaughter of bull or bullock on obtaining a "fit-for-slaughter" certificate provided it was over the age of 15 years or had become permanently unfit for breeding, draught and any agricultural operations. However, the Government of Uttar Pradesh issued an ordinance in 2001, prohibiting the slaughter of cow and its progeny.
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:০৫70150
  • এতো একুশে আইন! এরম আইনের জন্যেই তো পাবলিক এধরণের কিরাইম করেও নিজেকে জাস্টিফাই করতে পারছে উপরন্তু ধর্মীয় ফ্যানাটিকদের উস্কানি তো সোনায় সোহাগা। অন্য রাজ্য থেকে বীফ ইমপোর্ট করা যাবে সেটা প্রমাণ করা তো খুবই মুশকিল।
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:০৬70151
  • ক্রাইম*
  • রৌহিন | 113.42.126.123 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ০৪:১৫70153
  • আলাদা করে "বীফ ফেস্ট" করাটা একটা বাড়াবাড়ি এটা আমিও মনে করি - কিন্তু শাক্যর সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত হতে পারলাম না - একটু বাঁধছে। আমি আগেও লিখেছি - আমাদের এই প্রিভিলেজড পোজিশনটাই একটা ডিসএডভান্টেজ হয়ে দাঁড়াচ্ছে না কি? আমরা ইন্টেলেকচুয়ালি প্রোটেক্টেড এবং আমরা কলকাতায় বসে গরু শুয়োর যা-ই খাই না কেন, যতই ফেসবুক কাঁপিয়ে লিখি কাম কিল মি - আমরা ভালই জানি এখানে কেউ আমাদের চট করে মারতে আসবে না (তবে মুম্বাই ম্যাঙ্গালোর দেখে এখন মনে হয় সেই দিন খুব বেশি দূরেও আর নেই) - তাই ফেসবুকে কিছু লিখবোই না? অবশ্যই ফিল্ডে নেমে কাজ করার দরকার আছে - অনেকে করিও - কিন্তু আবার অনেকেরই সেই অভিজ্ঞতা নেই (ওই প্রিভিলেজড পোজিশনেরই কারণে) - ফলে সেটা কেউ এক্ষুণি করতে গেলেও ওই "শৌখিন মজদুরী করতে এয়েচে" একথা শুনতে হতেই পারে (সেটা খুব মিথ্যাও নয়) - কিন্তু তাহলে সে কি করবে? কিছুই করবে না কারণ তার কোন রিস্ক নেই? আর ক্লাস স্ট্রাগলের প্রশ্নে হ্যাঁ এটা ক্লাস স্ট্রাগলই - কিন্তু সাম্প্রদায়িক সমস্যাও অবশ্যই আছে। আগে দলিতেরা গরু কাঁধে নিয়ে যাবার জন্য খুন হয়েছে এটা সত্যি - আবার এটাও ঘটনা যে এক্ষেত্রে আখলাক কিন্তু সেই অর্থে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া নন - বরং ওই গ্রামের নিরিখে তাঁকে মোটামুটি সম্পন্নই বলা চলে - কিন্তু তাতে তার মৃত্যুটা আটকায় নি। এবং তার চেয়েও বড় কথা গুজবটা রটেছে মন্দির থেকে - স্থানীয় পুরোহিতের প্ররোচনায় - এবং ঘটনাক্রম থেকে অনুমান করা চলে যে আখলাকের বাড়িতে হামলার ব্যপারটা পূর্ব-পরিকল্পিত ছিল এবং সম্ভবতঃ বহিরাগতরাও অংশ নিয়েছিল। এটা ভোটের মুখে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের রাজনীতির একটা অংশ বলেই মনে করি। সব শেষে আরেকটা কথা। এই ফেসবুক বা ব্লগে এই লেখা এবং প্রতিবাদের একটা গুরুত্ব অবশ্যই আছে বলেই মনে করি। আগে এই সুবিধাটা ছিল না - কিন্তু এই মুহুর্তে এটা জনমত গঠনের একটা গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি এই হাতিয়ার বেশ কিছুদিন ধরে পরিকল্পিতভাবে ব্যবহার করে আসছে। আমরা যদি অতি বিশুদ্ধতার দোহাই দিয়ে একে হ্যাটা করে চলি, ব্যবহার না করি তাহলে আমরাই পিছিয়ে পড়ব। যারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে বলে শাক্য ভয় পাচ্ছে তারা অনেকদিনই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে - তাদের ফিরে পেতে এটাও একটা অন্যতম পথ। এককালে আমরা ছোট ছোট ইশতেহার বের করতাম - ম্যানিফেস্টো ছাপাতাম - প্রযুক্তি আমাদের সেই কাজটাও কি অনেকটা সহজ করে দিচ্ছে না?
  • de | 24.97.139.95 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:২৫70154
  • কাউ স্লটারিং ভারতের বেশীরভাগ স্টেটেই ব্যানড! ইভন জম্মু-কাশ্মীরেও। প ব, কেরল, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম এইরকম কয়েকটা স্টেট বাদ্দিলে। তবে বাফেলো মিট অনেক স্টেটেই অ্যালাউড। মহারাষ্ট্রেও। কিছু স্টেটে আবার মোষ আর ষাঁড় দুটোই অ্যালাউড।

    আচ্ছা - গোমাংস কি মোষের মাংসের চেয়ে ভালো খেতে? দুটোরই একই রকম দাম। গোমাংস খাওয়া নিয়ে এতো কথা হয়, মোষের মাংস নিয়ে তো কোন কথা নেই? ওটাও তো কমদামী প্রোটিন, যেটা অ্যাভেইলেবল। কোন ব্যান নেই। আমি কখনো মোষ খাইনি - তাই জিগালাম।
  • Du | 107.79.230.34 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৩৬70155
  • গোমাংস খুবই ভালো খেতে। নইলে কি আর ধর্মের নামে বন্ধ করতে হত। কচ্ছপ, মাছ, বরাহ সবাই অবতার হয়েও এই প্রোটেকশন পায়নি।আমি একজনের কমেন্টে পড়লাম, এমনিতেও গাভীকে মাংসের জন্য হত্যা করাও হয় না। কুরবানীও দেওয়া হয় না।
    তবে এটা আমার জন্য খবর যে চিরকালই বীফ নিয়ে এইসব আইন ছিল!! কেউ কনটেস্ট করেনি!!
    যাগ্গে, এমনই ঠেলে দিচ্ছে কোনায় যে শেষ পর্য্যন্ত এই নিয়ে আমাদের কথাও বলতেও হচ্ছে!
  • de | 24.97.139.95 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ০৫:৪৩70156
  • গোমাংস জানি - মোষ জিগালাম- মানে কম্প্যারেটিভ স্টেটমেন্ট চাই!
  • robu | 122.79.35.104 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:০৯70157
  • বীফ আর ইয়াকের মাঙ্গস খেয়েছি, মোসের মাঙ্গস খাইনি।
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:৫৪70158
  • এই আইন বানানো হয়েছে হয়ত হিন্দু আইনপ্রণেতাদের তত্বাবধানেই। পঞ্চাশের দশক জাস্ট দেশবিভাগের পরে। এর আগে বেশ কিছু দাঙ্গা হয়ে গেছে। গোমাংস নিয়ে যাতে আর কোন ঝামেলা না হয়, আইনের অভিবাবকেরা এমনিই ভেবেছেন হয়ত। ষাট বছরের পুরোনো আইন। হিন্দুরা সংখ্যাগুরু ভারতে তা যতই সেকুলার বলা হোক না কেন। তাদের কাছে এটা নিষিদ্ধ মাংস। বহু মানুষ নিরামিষাশী। সস্তায় প্রোটিনের যুক্তি তাদের মানানো অসম্ভব। দেশ বিভাগের ব্যথা প্রত্যক্ষে বা পরোক্ষে অধিকাংশেরই ছিল, ধর্মীয় কারনে দেশ টুকরো হয়ে গেছল, তাই মুসলমানদের ওপরে রাগ, রাগ থেকে ঘৃণা। যে মাংস হিন্দুদের নিষিদ্ধ সেটা মুসলমানের খাদ্য- তাই গোরুখোরদের ওপরে রাগ ঘৃণা ওগরাতে গোমাংস ইন্ধন যোগায়। ওই অছিলায় অনেক বিষ ঢালা যায়।
  • Mmu | 102.90.20.135 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ১১:৩১70159
  • ষাড়ের মাংস সারা ভারতে নিষিদ্ধ বলেই জানি ।
    কেউ জানলে বলবেন।
  • b | 24.139.196.6 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ১২:৫৫70152
  • সেই কারণেই দিল্লির সর্বত্র যা পাওয়া যায়, তা মোষের মাংস, আদর করে যাকে "বাফ" বলে ডাকা হয়।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন