এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • গন্তব্যের গোড়ায়

    Salil Biswas লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৫ মে ২০১৪ | ১৪৩৯ বার পঠিত
  • প্রথম জানতে পারি দীপাঞ্জনের (রায়চৌধুরি) কাছ থেকে, শ্রমজীবী হাসপাতাল একটি স্কুল তৈরির কথা ভাবছে। আমি কি আগ্রহী? আগ্রহী তো বটেই, এই রকম যে কোনো প্রচেষ্টায় আমি আগ্রহী। কিন্তু এই স্কুল তৈরির কথা শুনে শুনে কান পচে গেছে, ‘আপনাকে বলছি স্যার’ পড়লেই স্কুল করার কথা মনে পড়ে, আর ক’দিন পরেই আরও অনেক ভালো ইচ্ছার মত এও উপে যায়। না, না, এনাদের কথা শুনে মনে হচ্ছে এঁরা সিরিয়াস। স্কুলটা ওঁরা করতে চাইছেন আমাদের পদ্ধতি মেনে, আমাদের একেবারে ফ্রি হ্যান্ড দেবেন। দরিদ্র কিন্তু মেধাবী ছেলেমেয়েদের নিয়ে হবে স্কুল। পুরো ফ্রি, থাকা খাওয়া সব নিয়ে, বলতে গেলে চব্বিশ ঘণ্টার স্কুল। তোমার কাছে একদিন ওনাদের পাঠাবো? “দরিদ্র কিন্তু মেধাবী”, এই শব্দবন্ধটি আবার একটু গোলমেলে। অনেক প্রশ্ন জাগায়, কোয়েসচেন বেগিং। যাই হোক, বললাম, পাঠাও। শুনেছি ওঁরা ভালো কাজ করেন। কিন্তু হঠাৎ স্কুল কেন? ওঁরা একটা ডাক্তারী কলেজ করার কথা ভাবছেন, তারই প্রস্তুতি। আমি আর একবার থমকালাম। কোনো অন্য উদ্দেশ্য নিয়ে কাজে নামলে ঠিক ভরসা জাগে না। তবু ভাবলাম, দেখাই যাক।
    কিন্তু কী সাহায্য করব আমি? আমি তো সেই বেলুড় নিয়মিত যেতে পারব না। তবু ভাবলাম, দেখাই যাক।
    ফোনে ঠিক করে নিয়ে এক সন্ধ্যেয় আমার বাড়ি এলেন ভট্টচাযদা (ফণীভূষণ ভট্টাচার্য), কৃশানু (মিত্র) আর বিদ্যুৎ (ভৌমিক) এলেন আমার বাড়ি। অনেক কথা হল। অনেক কথা পরিষ্কার করে শুনলাম।
    শ্রমজীবী হাসপাতাল প্রধানত চলে মানুষের শ্রম ও অর্থ অনুদানে। আর রোগীদের কাছ থেকে পাওয়া চিকিৎসার ন্যায্য খরচ থেকে। কিন্তু নিঃস্বার্থ শ্রম ছাড়া এমন হাসপাতাল চলে না। দেখা যাচ্ছে, যে আদর্শ এই এত মানুষকে এরকম একটা “ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো” গোছের কাজে টেনে এনেছে, সেই প্রেরণায় যেন ভাটা পড়ছে, লোকের অভাব দেখা দিচ্ছে কাজ করার, “আমরা” ধারণার জায়গায় “আমি”-র ভাবনা প্রাধাণ্য পাচ্ছে। যৌথতার ভাবনা যেন ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। কেন এমন হচ্ছে? মনে হচ্ছে, পড়াশোনার জায়গাটাতে আগের চাইতে অনেক বেশি করে গোলমাল পাকাচ্ছে। মনে হচ্ছে, একেবারে কৈশোর থেকে অন্য রকম শিক্ষা হয়ত যৌথতার মূল্যবোধ সঞ্চারিত করতে পারবে।
    তাই গড়ে তোলা হবে একটি অবৈতনিক, আবাসিক স্কুল যেখানে পড়তে আসবে দরিদ্র ঘরের ছেলেমেয়েরা, বিভিন্ন জনজাতির ছেলেমেয়েরা। ক্লাস এইট ধাপ থেকে সুরু করে আপাতত এদের মাধ্যমিক পাশ করানোই লক্ষ্য। স্কুল হবে শ্রীরামপুরে, বেলুড়ে নয়। শ্রীরামপুর শ্রমজীবী হাসপাতালের কাছেও নয়। কাছেই নর্থ পয়েন্ট ইংলিশ স্কুল তাদের বাড়ি আমাদের ব্যবহার করতে দেবে কোনো পূর্বশর্ত ছাড়াই, আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের মাধ্যমিকে বসার আইনী ব্যবস্থাও তারাই করে দেবে। বস্তুত ওরা আমাদের চাইছে ওদের পরিচালন সমিতিতেও। স্কুলবাড়ি তো আছেই, খেলার মাঠও আছে।
    যৌথতার শিক্ষা তো এমনি পড়াশুনায় হবে না, তার জন্য চাই অন্যতর ভাবনা, যে ভাবনা হবে শ্রমজীবী হাসপাতালের আদর্শের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। নিপীড়িতের শিক্ষাবিজ্ঞান বা বারবিয়ানা স্কুলের শিক্ষাচিন্তা এখানে শিক্ষাদানের ভিত্তি হবে। এব্যাপারে আমার আর দীপাঞ্জনের পূর্ব অভিজ্ঞতা এই স্কুলের কাজে লাগবে, সেই কারণে আমাদের কাছে এসেছেন ওনারা।
    কীভাবে ক্লাস হবে, শ্রেণীকক্ষে কতটা সময় দেওয়া হবে, ছাত্রসংখ্যা কত হবে, এসব ঠিক করা হয়নি। সে সব আমাদেরই করতে হবে। বিষয়-বিন্যাসও আমাদের হাতেই থাকবে। শিক্ষণ-পদ্ধতিও তাই।
    এই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ করে তারপর উচ্চ মাধ্যমিক পার হয়ে, ছেলেমেয়েরা শ্রমজীবী হাসপাতালের নিজস্ব ডাক্তারী স্কুল থেকেই প্রশিক্ষণ নিয়ে চিকিৎসক হয়ে উঠতে পারবে। এই ডাক্তারী স্কুলকে সরকারী অনুমোদনের পাওয়াবার জন্য চেষ্টা করা হবে, না পেলে প্রাথমিক ভাবে এরা শ্রমজীবী হাসপাতালেই অভ্যন্তরীণ চিকিৎসা প্রকৌশলী বা স্বাস্থ্যকর্মী হিসাবে কাজ করতে পারবে। হাসপাতাল এবং শিক্ষার্থী উভয়েই উপকৃত হবে। যদি কেউ এই পরিকল্পনায় যোগ দিতে না চায়, সে অন্যতর কিছু করতে চাইলে তাকে কোনোভাবে আটকানো হবে না।
    অনুমোদনহীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসকের আইনী অবস্থান কী হবে? হাসপাতালে তাদের কাজ করা কি মানুষের কাছে বা চিকিৎসা-আইনের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে? বেশির ভাগ বেসরকারি হাসপাতাল তো চলে কয়েকজন আইনসিদ্ধ ডাক্তারের অধীনে কর্মরত প্রকৌশলী বা স্বাস্থ্যকর্মীদের দিয়েই, বলেন ভটচাজদা।
    কিন্তু সে তো পরের কথা। আপাতত আমরা স্কুলটা নিয়েই ভাবি না কেন। আপনারা যদি সাহায্য করেন, সঙ্গে আসেন, তাহলে কাজটা শুরু করতে পারি।
    মুশকিল। কী বলি?
    সঙ্গে তো আছি বটেই, কিন্তু কতটা, কি ভূমিকায়, সেটা নিয়ে সহসা কোনো কথা দিয়ে ফেলতে সঙ্কোচ বোধ করি। নিজের উপর আস্থা নানা কারণে কমে গেছে। যে কোনো একটা কাজে আমার নিজের মনোনিবেশের স্থায়ীত্ব নিয়েই আমি ভাবিত। কিছু রক্তমাংসের ছেলেমেয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে পরীক্ষা – ভয় পাই।
    তবু বলি, হ্যাঁ, আছি আপনাদের সঙ্গে। দেখা যাক না, কতদূর কী হয়। সারা জীবনে প্রকল্প তো কম শুরু করিনি, কম প্রকল্পের সঙ্গে থাকিনি। নাহয়, আরও একবার একটা ব্যর্থতা দেখব। ভটচাজদা প্রত্যয়ী মানুষ, বলেন কেন হবে না। এর পরে এই ‘কেন হবে না’ কথাটা ওনার মুখে শুনব অনেকবার।
    দীপাঞ্জন জানতে চাইল, কী মনে হয়? হবে কাজটা? মনে তো হয়। ওনাদের তো খুবই সিরিয়াস মনে হল। কিন্তু আমার তো সময় আর মনোযোগ দিতে পারাটা খুব অনিশ্চিত।
    ইংরেজি পড়ানোর পরিকল্পনাটা তো তুমি করে দিতে পারবে। তা পারব। চলুক, আরও কথাবার্তা চলুক না। দেখা যাক।
    শুভাশিস (মুখার্জি) একই কথা বলে। ওদের সকলকে বুঝিয়ে বলুন না, কীভাবে ইংরেজি পড়ানো যেতে পারে।
    বলতে গেলে এই শুরু। ১৯১৩ সালের প্রাক-বসন্তের দিনগুলোর পরে কেটে গেছে এক বছরের বেশি। কোথায় পৌঁছেছি এখনও জানি না। পরীক্ষাটা জারী আছে। আবার সেই একই কথা। দেখা যাক।
    অল্প কথায় শেষ করলাম এই অংশটা। অজস্র কথা বলব। চলুক কথা।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৫ মে ২০১৪ | ১৪৩৯ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    কমলাদি - Salil Biswas
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • π | 24.139.209.3 (*) | ১৫ মে ২০১৪ ০৬:২৪72939
  • এই এক্সপেরিমেন্টটার ফল দেখার জন্য সত্যি আগ্রহী।
  • ? | 127.194.194.202 (*) | ১৫ মে ২০১৪ ০৭:০৫72940
  • ১৯১৩?
  • π | 24.139.209.3 (*) | ১৫ মে ২০১৪ ০৭:৪১72941
  • ওটা তো বোঝাই যাচ্ছে, ২০১৩।
  • Biplob Rahman | 212.164.212.61 (*) | ১৬ মে ২০১৪ ০৩:১৫72943
  • শুভ উদ্যোগে সর্বাত্মক সমর্থন!

    আমি নিজেও কিছুদিন হলো একটি বস্তিবাসীদের স্কুলের কাজে জড়িত হয়েছি, জানি- মধ্যবিত্তরাই এসব মোষ তাড়ানোর কাজে যাহোক এগিয়ে আসে, উচ্চবিত্তর কুকুরের জন্মদিন করার টাকা আছে, স্কুলের জন্যে টাকা নেই।
    চাদা তুলতে গিয়ে খুব তিক্ত অভিজ্ঞতা হচ্ছে, তবু আমরা হাল ছাড়ছি না।

    'আমাদের পাঠশালা' নিয়ে একবার ব্লগ লিখেছিলাম, পড়ার অনুরুধ সকলকে:

    http://biplobcht.blogspot.com/2013/09/blog-post.html?spref=bl
  • partha kayal | 127.194.234.109 (*) | ১৬ মে ২০১৪ ০৩:৫৪72942
  • আমি স্কুলটি দেখতে আগ্রহী। কার সাথে যোগাযোগ করব? [email protected]
  • ranjan roy | 24.99.98.184 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৮:১৭72944
  • সলিলবাবু,
    স্কুলটি একবার দেখতে চাই, আপনার সঙ্গে কথা বলতে চাই। [email protected]
  • Salil Biswas | 213.147.88.10 (*) | ২২ মে ২০১৪ ০৬:০৬72945
  • ফোন করুন ... ৯৮৩১১১৯৮৭৭
  • সলিল বিশ্বাস | 213.147.88.10 (*) | ২২ মে ২০১৪ ০৬:০৮72946
  • ্লিখতে ভুল ... ওটা ২০১৩ হবে। ক্ষমা করবেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন