এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • মোদির সামনে মিডিয়া নতজানুঃ গুজরাত দাঙ্গা নিয়ে তথ্যপূর্ণ একটি নিবন্ধ সরিয়ে নিল DNA

    প্রতীক সিনহা লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০৯ মে ২০১৪ | ১৯৫৪৮ বার পঠিত
  • ২০১৪র সাধারন নির্বাচন যে কথাটা সর্বাগ্রে প্রমাণ করল,  তা হল – ভারতীয় মিডিয়ার আর যাই থাক না কেন, মেরুদণ্ড নামক বস্তুটি নেই। নরেন্দ্র মোদির ফ্যাসিবাদি কার্যকলাপের বিরুদ্ধে অওয়াজ তোলার এদের না আছে সদিচ্ছা, না আছে সৎ সাহস। এদের মধ্যে কেউ কেউ তো আবার সক্রিয় ভাবে হাত ও মিলিয়েছেন মোদির সঙ্গে। মিডিয়া হাউস গুলো দিনের পর দিন সাংবাদিকতার নামে যা করে গেছে তা হল – মোদি বন্দনা – মোদির প্রোপাগ্যান্ডা। মোদির বেশ কয়েকটা  "ফিক্সড"  ইন্টারভিউ দেখলে ব্যাপারটা আরো স্পষ্ট হয়। সাজানো লাগে। এই সমস্ত "ফিক্সড" ইন্টারভিউগুলোতে মোদিকে স্নুপগেট বা সাজানো এনকাউন্টার নিয়ে একবারও জবাবদিহি করতে হয় না। থাকে না কোনো প্রতি-প্রশ্ন। তাঁর মুখ নিঃসৃত বাণীই প্রশ্ন কর্তার কাছে ধ্রুব সত্য।


    DNAতে প্রকাশিত গুজরাত দাঙ্গা নিয়ে একটা নিবন্ধ যখন রাতারাতি ইন্টারনেট থেকে লোপাট হয়ে যায়, তখন মিডিয়ার এই মেরুদন্ডহীনতা সম্পর্কে সন্দিহান হওয়ার আর অবকাশ থাকে না। কেন উড়িয়ে দিতে হল নিবন্ধটা কে রাতারাতি? নিবন্ধকার শেহজাদ পুনাওয়ালা কংগ্রেসি হলেও নিবন্ধে করা প্রত্যেকটি দাবির সপক্ষে নথি ছিল, বক্তব্যের সাথে তথ্য ছিল। তা থাকা সত্ত্বেও DNAকে কেন সেটা উড়িয়ে দিতে হল? কেনই বা DNA কর্তৃপক্ষকে নতজানু হয়ে মোদিকে তুষ্ট করতে হবে?


    নিবন্ধটি প্রথমে এই URLএ প্রকাশিত ছিল http://www.dnaindia.com/analysis/standpoint-mamata-banerjee-calls-narendra-modi-butcher-of-gujarat-here-are-9-mythbusters-on-2002-post-godhra-riots-1983270। শেহাজাদ পুনাওয়ালার নিবন্ধটি এখানে প্রকাশ করা হল।

     




    যাঁরা হঠাৎ করে গুজরাত দাঙ্গার সত্যকে ভুলে মোদির জনসংযোগ বাহিনী সৃষ্ট কিছু মিথ্যা "মিথ"কে সত্যের আসনে বসিয়েছেন, তাঁদের স্মৃতি ও বিবেকের পুনর্জাগরনের জন্যঃ


    মিথ ১। গোধরা পরবর্তী হিংসাকে নরেন্দ্র মোদির সরকার আয়ত্ত্বে নিয়ে এসেছিলো ২-৩ দিনের মধ্যেই।


    সত্যিঃ যে হিংসালীলাকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে আয়ত্ত্বে নিয়ে আসার কথা বলা হচ্ছে, তা মাত্রাভেদে অন্তত মাস দুয়েকের বেশি সময় ধরে চলে। সময় যত গড়িয়েছে, বেড়েছে মৃত্যু, বেড়েছে ক্ষয়ক্ষতি।


    সূত্রঃ বিচারপতি J.S. Verma র নেতৃত্বে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সর্ব শেষ অর্ডার- http://nhrc.nic.in/guj_finalorder.htm


    মিথ ২। গুজরাত পুলিশ দল নির্বিশেষে দাঙ্গাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়।


    সত্যিঃ "পুলিশের সামনেই মুসলমানেদের বাড়ি ঘর পুড়ছিলো। আমরা কয়েকজন মহিলা পুলিশের কাছে সাহায্যের চাইতে যাওয়ার কথা ভাবছিলাম কিন্তু পুলিশ আমাদের বল - ভেতরে যা, আজ মুসলমানেদের শেষ সময় উপস্থিত।"


    সূত্রঃ PW219 নং নথি। এই নথি নরোদা পাটিয়া মামলায় ব্যবহৃত হয়। এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন মায়াবেন কোদনানি, যিনি কিনা তৎকালীন মোদি সরকারের ক্যাবিনেটের সদস্যা ছিলেন। এই কোদনানিই হত্যাকামী জনতার নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন।  http://www.cjponline.org/gujaratTrials/narodapatiya/NP%20Full%20Judgmnt/Naroda%20Patiya%20-%20Common%20Judgment.pdf


    মিথ ৩।  গোধরা পরবর্তী হিংসা স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনা মাত্র, এতে গুজরাত সরকারের কোনো রকম ষড়যন্ত্র নেই।


    সত্যিঃ দাঙ্গার প্রথম দিনেই রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীরা অহমেদাবাদের পুলিশ কন্ট্রোল রুমের দখল নিয়ে নেন। তাঁদের উপরে  স্পষ্ট নির্দেশ ছিল – বিপদগ্রস্ত মুসলমানদের বাঁচানো চলবে না।


    ভোটার লিস্ট দেখে মুসলমানদের চিহ্নিত করে টার্গেট করা হয়।


    সূত্রঃ Report of Human Rights Watch, April 2002, Vol. 14, No. 3(C). http://www.hrw.org/reports/2002/india/India0402-03.htm#P446_77680




    মিথ ৪।  মোদির নিরপেক্ষতার কারনেই মায়াবেন কোদনানি দোষী সাব্যস্ত হন।


    সত্যিঃ “বেস্ট  বেকারি  এবং  নিষ্পাপ  শিশু ও অসহায়  মহিলারা  যখন  পুড়ছিল,  তখন  আধুনিক  নিরোর  দল  অন্য  দিকে  তাকিয়ে  বসেছিল  -  সম্ভবত  দোষিদের  কীভাবে  আড়াল  এবং  রক্ষা  করা  যায়,  সে  কথাই ভাবছিল।”


    “ন্যায়  ও  বিচার   কিছু  “খেলুড়ে   বালকদের”  হাতে  পড়ে  ছেলেখেলায়  পর্যবসিত  হয়েছিলো।  রক্ষক  যখন ভক্ষকে  পরিণত  হয়,  তখন  ন্যায়,  অনুশাসন,  সত্য  বা  বিচার  -  এ  সব  কোনো কিছুরই  আর  কোনো  মানে থাকে  না।  গণ  অনুশাসন  ও  জনহিত  যেন  পরিণত  হয়েছিলো  শহীদ ও শহীদ  বেদিতে।”


    “উপরোক্ত  ঘটনাবলী  থেকে  মনে  হয়  যে  অভিযুক্ত  বিচার  প্রক্রিয়াকে  অযৌক্তিক  ভাবে   ব্যাহত  করতে  চাইছে। এরকমও  মনে  হচ্ছে  যে  অতিরিক্ত  সেশন  জাজ  ও APP (শ্রীযুক্ত  রঘুবীর  পান্ড্যা,  এই  কেসের  সরকারি  আইনজীবি, যিনি  কিনা  তৎকালিন  বিজেপির  সদস্য  ছিলেন  ও  ভদোদরার  ২০ নং  ওয়ার্ডে  বিজেপির  টিকিটে  ১৯৯৬  সালে লড়েওছেন !)  নিজেদের  কর্তব্য  পালনে  কোনোরকম  তৎপরতা  দেখাননি।”


    সূত্রঃ  Supreme Court in Zahira Habibulla H Sheikh And Anr vs State Of Gujarat And Ors on 12 April, 2004 CASE NO.: Appeal (crl.) 446-449 of 2004.

    http://indiankanoon.org/doc/105430/




    মিথ ৫।  মোদি গোধরা পরবর্তী হত্যালীলাকে কখনোই নৈতিক সমর্থন দেননি।


    সত্যিঃ  গোধরা পরবর্তি ঘটনায় নিউটনের তৃতীয় সূত্র আওড়ানোর কথা প্রথমে অস্বীকার করলেও জিটিভির ফুটেজ দেখানো হলে মোদির কাছ থেকে কোনো প্রত্যুত্তর পাওয়া যায়নি। (Annexure 4A)


    সূত্রঃ Editors Guild Fact Finding Mission Report dated 2002.

    http://www.sabrang.com/gujarat/statement/report.htm#Meeting%20with%20Narendra%20Modi




    মিথ ৬। মোদির একমাত্র লক্ষ্য হল উন্নয়ন। ২০০২ এর দাঙ্গা পরবর্তী সময়তেও ওঁনার ভাষণ কখনো সাম্প্রদায়িকতার বিষ মাখানো ছিলো না।


    সত্যিঃ মোদির নথিভুক্ত ভাষণ “মাসের পর মাস বিরোধিরা আপার পদত্যাগ দাবি করতে থাকে। যখন সত্যিই পদত্যাগ করলাম, তখন ওরা বুঝে পেল না কি করবে। দিল্লি ছুটল ম্যাডামের কাছে। ওরা বুঝতে পেরেছিল যে নির্বাচন কমিশনার লিংডোই ওদের একমাত্র ত্রাতা। কদিন আগে কিছু সাংবাদিক আমায় জিজ্ঞেস করলেন "লিংডো কি ইতালি থেকে এসেছেন?" আমি বললাম, আমার কাছে তো ওনার ঠিকুজি কোষ্ঠি নেই, রাজীব গান্ধীকে জিজ্ঞেস করে দেখতে হবে। তখন সেই সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলো "ওদের মোলাকাত কি কোনো গির্জায় হয়?" বললাম, হতে পারে!


    লিংডো আহমেদাবাদ আর ভদোদরায় এসে আধিকারিকদের সাথে অশ্লীল ভাষায় কথা বলেন। গুজরাতিরা কখনো ও ভাষায় কথা বলবে না, আমাদের শিক্ষা দীক্ষা তেমন নয়। তারপর লিংডো বললেন, নির্বাচন হবে না। আমি ওঁকে জিজ্ঞেস করতে চাইঃ এ সিদ্ধান্ত কি উনি সংখ্যালঘুদের সাথে বৈঠক করে নিয়েছেন? সংখালঘুরাই কি ভারতের একমাত্র নাগরিক? সংখ্যাগুরুরা কি কেউ নয়? সংবিধান কি শুধু সংখ্যালঘুদের জন্য? উনি কি একবারও গোধরায় নিহতদের পরিবারের লোকজনদের সাথে দেখা করেছেন? কেন করেন নি? তাঁদের একবারও জিজ্ঞেস করেছেন, পরিস্থিতি নির্বাচনের অনুকূল কিনা? কেন? জেমস মাইকেল লিংডো (মাইকেল কথাটির ওপর জোর দিয়ে), গুজরাতের জনতা তোমাকে এ প্রশ্নগুলো করছে।”


    সূত্রঃ http://www.outlookindia.com/article.aspx?217399




    মিথ ৭।   নরেন্দ্র মোদি মার্কিন ভিসার জন্য কখনো আবেদন করেননি।


    সত্যিঃ “The Chief Minister of Gujarat state, Mr. Narendra Modi, applied for a diplomatic visa to visit the United States. On March 18, 2005, the United States Department of State denied Mr. Modi this visa under section 214 (b) of the Immigration and Nationality Act because he was not coming for a purpose that qualified for a diplomatic visa. Modi’s existing tourist/business visa was also revoked under section 212 (a) (2) (g) of the Immigration and Nationality Act. Section 212 (a) (2) (g) makes any foreign government official who “was responsible for or directly carried out, at any time, particularly severe violations of religious freedom” ineligible for a visa to the United States. The Ministry of External Affairs requested that the Department of State review the decision to revoke his tourist/business visa. Upon review, the State Department re-affirmed the original decision.” This decision applies to Narendra Modi only. It is based on the fact that, as head of the State government in Gujarat between February 2002 and May 2002, he was responsible for the performance of state institutions at that time. The State Department’s detailed views on this matter are included in its annual Country Reports on Human Rights Practices and the International Religious Freedom Report. Both reports document the violence in Gujarat from February 2002 to May 2002 and cite the Indian National Human Rights Commission report, which states there was “a comprehensive failure on the part of the state government to control the persistent violation of rights of life, liberty, equality, and dignity of the people of the state.”


    সূত্রঃ ভারতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডেভিড মালফোর্ডের বয়ান, ২১ শে মার্চ ২০০৫। http://2001-2009.state.gov/p/sca/rls/rm/2005/43701.htm


    মিথ ৮। বাজপায়ী মোদিকে কখনো  "রাজধর্ম" পালন করার উপদেশ দেননি, কখনো মোদিকে ভর্ৎসনা করেননি।


    সত্যিঃ সে সময়ে রাজ্য সরকার যে নিজের কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছিল, সেই অভিযোগের উত্তরে বাজপায়ী বলেন, তিনি রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলবেন। তিনি বলেন "সরকারি কর্মচারি ও রাজনৈতিক নেতাদের নিজের কাজ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা উচিৎ"। আহমেদাবাদের শাহ আলম ক্যাম্পে বাজপায়ী বলেন, "গোধরার ঘটনা নিন্দনীয়,  কিন্তু তারপরে যা ঘটল,  তা এক কথায় উন্মত্ততা।" এক আবেগ বিহ্বল ভাষণে তিনি বলেন, ''উন্মত্ততার জবাব উন্মত্ততা হতে পারে না। সকলের জীবন, সম্পত্তি ও সম্মন রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সরকারেরই..... এখানে ভেদাভেদের কোনো স্থান নেই"।


    সূত্রঃ  বিবিসির রিপোর্ট, ৪ই এপ্রিল,  ২০০১।  http://news.bbc.co.uk/2/hi/south_asia/1910008.stm




    মিথ ৯।  স্মৃতি ইরানির মতন মোদির সমালোচকেরা আজ যে মোদি ভজনা করছেন, এর পেছনে সুযোগসন্ধানি মনোবৃত্তি নেই।


    সত্যিঃ দিল্লির মুসলিম অধ্যুষিত চাঁদনিচক থেকে সংসদিয় নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পরে ইরানি কি বলেছেন তা একবার দেখে নেওয়া যাক।

    "গুজরাত নিয়ে কথা হলেই লোকে দাঙ্গার কথা বলে গুজরাতিদের কোনঠাসা করে। তাই অটলজী ও বিজেপির প্রতি আমার সম্মান প্রদর্শনের জন্য আমি এই পদক্ষেপ নিতে দ্বিধান্বিত নই (মোদির অপসারণের দাবিতে অনশন)"।


    সূত্রঃ  টাইমস অফ ইন্ডিয়া,  ১২ই ডিসেম্বর, ২০০৪।


    http://web.archive.org/web/20140430084943/http://timesofindia.indiatimes.com/india/Tulsi-to-go-on-fast-unto-death/articleshow/956389.cms


    উপরোক্ত তথ্যসূত্র গুলি একত্রিত করতে সময় লেগেছে মাত্র এক ঘণ্টা। ভাবলে অবাক লাগে – যে সকল দুঁদে সাংবাদিক সেদিনের দাঙ্গা নিজেদের চোখে দেখেছেন, তাঁরা কেউ মোদিকে তাঁর আজকের মিথ্যাগুলি নিয়ে চেপে ধরলেন না।  হয়ত বা তাঁরা ও স্মৃতি ইরানির মতই প্রতি রাতে নিজেদের বলেন  "হে রাম".....




    http://www.truthofgujarat.com/indian-media-continues-prostrate-modi-dna-deletes-factual-anti-modi-article-gujarat-riots/   থেকে কৌশিক ঘোষ কর্তৃক অনূদিত ।

     


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ০৯ মে ২০১৪ | ১৯৫৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Roy | 24.96.25.121 (*) | ০৮ মে ২০১৪ ০৬:৩৬87507
  • অমিতাভবাবুর বক্তব্য বুঝলাম না।
    প্রতীক যে ৯টি মিথ নিয়ে তথ্য কোট করে্ছেন সেগুলো হয় মিথ্যে, নয় সত্যি!

    যদি মিথ্যে হয় তো পাল্টা ডকু দিয়ে দেখান মিথ্যে, ওকে ধমকাচ্ছেন কেন?
    আর 'মুসলিম তোষণ' নিয়ে আপনার বক্তব্যের সমর্থনে তথ্য দিন, শুনতে আগ্রহী। কিন্তু ধমকানো ?
  • Amitava | 133.211.41.126 (*) | ০৮ মে ২০১৪ ০৭:৪২87503
  • আপনার নিজের মতামত জনগণ এর নাম করে না চালালেও চলবে। যখন নির্লজ্জ ভাবে কিছু নেতা নেত্রী মুসলিম তোষণ করেন, ভোট ব্যাঙ্ক এর জন্য, তখন কিন্তু এত অভিযোগ ওঠে না। কেও বলে না হাজার হাজার কাহ্স্মিরি পণ্ডিত কে কাশ্মির থেকে রক্ত গঙ্গা করে তাড়ানো হয়েছে। সো called সেক্যুলার নেতা রা ভুলে যান কি ভাবে হিন্দু দের অপার অত্যাচার হচ্ছে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ এ। যারা এই তোষণ পলিটিক্স এ বিশ্বাস রাখতে চান, তারা রাখুন না, বাকিদের জ্ঞান না দিলেও চলবে।
  • সিকি | 135.19.34.86 (*) | ০৮ মে ২০১৪ ০৮:০৪87504
  • খুবই প্রেডিক্টেবল উত্তর। :) ও তোর দলের লোককে লাথি মেরেছে, অতএব তুইও ওর দলের লোককে খিমচে দে। :)
  • de | 69.185.236.52 (*) | ০৮ মে ২০১৪ ০৮:২৮87506
  • এই আর্টিকলটা ভাটে পোস্ট করলে অনেক বড় হবে - তাই এখানেই দিলাম, সিকির ভাটপ্রশ্নের প্রেক্ষিতে -

    <The Government of India has failed Kashmiri Pandits as they are still living as refugees in their own country. The state as well as the central government has not taken substantial measures till date for the return of Kashmiri Pandits back to the valley, says Varad Sharma

    Exactly 24 years ago, on January 19, 1990, the biggest ever exodus of people happened since the partition of India. The minority Hindus of Kashmir, Kashmiri Pandits, fled the valley leaving behind their homes and homeland to save themselves from persecution at the behest of Islamic extremists/terrorists.

    Around four to five lakh Kashmiri Pandits were displaced due to militancy in Kashmir valley. Every year since that day, Kashmiri Pandits commemorate January 19 as Kashmiri Pandit Holocaust/Exodus Day, hoping to go back to their homes one day.

    Terrorism in Kashmir valley started with the ethnic cleansing and genocide of Kashmiri Pandits in 1989-1990. Ethnic cleansing refers to an attempt to create ethnically homogeneous geographic areas through the expulsion or forcible displacement of persons belonging to particular ethnic groups. United Nations defines ethnic cleansing as rendering an area ethnically homogeneous by using force or intimidation to remove from a given area, persons of another ethnic or religious group.

    The so-called freedom movement (Azaadi) in Kashmir was joined by many local Kashmiri Muslims (and not all). They opted for guns for the so-called Azaadi which never was attained. The main purpose of terrorism in Kashmir was to create a valley homogenous in its religious (read Islamic) character. The minority Kashmiri Pandits were forced to leave the valley to create such homogeneity. If the majority community of the valley had not supported the insurgency, there probably wouldn’t have been any exodus of the minority community.

    Ethnic cleansing sometimes involves the elimination of all physical vestiges of the targeted group through the obliteration of monuments, cemeteries, and houses of worship. Death or displacement may also be involved in ethnic cleansing where a population is identified for removal from an area or a region. With the rise of insurgency and Islamic extremism in Kashmir, houses of minority Hindus were burned and temples were destroyed. Also, notices were pasted on the walls of Kashmiri Pandit houses telling them to leave the Kashmir valley or to die.

    Genocide may possibly be used as means to carry out ethnic cleansing. Genocide is defined as the deliberate and systematic destruction, in whole or in part, of an ethnic, racial, religious, or national group.

    Article 2 of the 1948 United Nations Convention on the Prevention and Punishment of the Crime of Genocide defines genocide as any of the following acts committed with intent to destroy, in whole or in part a national, ethnical, racial or religious group, as such:

    Killing members of the group;

    Causing serious bodily or mental harm to members of the group;

    Deliberately inflicting on the group conditions of life, calculated to bring about its physical destruction in whole or in part;

    Imposing measures intended to prevent births within the group;

    Forcibly transferring children of the group to another group.

    On June 11, 1999, the National Human Rights Commission, in a ruling stated that “Against the stern definition of the Genocide Convention, the Commission is constrained to observe that while acts akin to genocide have occurred with respect to Kashmiri Pandits and that, indeed, in the minds and utterances of some of the militants a genocide-type design may exist, the crimes against the Kashmiri Pandits are near-Genocide and not Genocide.”

    The United Nations Secretary General Kofi Annan at the 60th Session of the Commission on Human Rights in Geneva on April 7, 2004 said, “Wherever civilians are deliberately targeted because they belong to a particular community, we are in the presence of potential, if not actual, genocide.”

    What happened in 1990s in Kashmir was ethnic cleansing of Kashmiri Pandits marked with genocide.Kashmiri Hindus were killed by terrorists in 1989 and afterwards until they left the valley. Prominent Kashmiri Pandits who were killed are Pandit Tika Lal Taploo, Justice Neel Kanth Ganjoo, poet Sarwanand Koul ‘Premi’ and his son, advocate Prem Nath Bhat, Lassa Koul (Director, Doordarshan Kendra – Srinagar).

    Though the official figure of Kashmiri Pandit killings is 219, Kashmiri Pandit Sangharsh Samiti, a valley-based organisation, suggests that 399 Pandits were killed and the list of Pandit killings is still incomplete. A survey was done in 2008 and 2009 to find the precise number of Pandits killed. The survey revealed that 302 members of the community were killed in 1990 alone. Such selective killing of minority Hindus of Kashmir amounts to genocide.

    Armed insurgency was a movement to secede the state of Jammu and Kashmir from India and Pandits were seen as living symbols representing India in Kashmir. They were seen as obstacle in the path of the so-called Azaadi from India. The valley was cleansed of Pandits because they had a tilak on their forehead. It is worthy to mention that there were some good neighbours of Pandits (belonging to the majority community of Kashmir) who advised them to leave as they also knew that the Valley wasn't safe for Pandits anymore.

    What has changed for the exiled Kashmiris in these 24 years? Have those responsible for making Kashmiri Pandits homeless been prosecuted in these years? Are the killers of minority Hindus punished for their barbaric acts? It is ironic that there has not been a single judicial enquiry about the exodus and killings of Kashmiri Pandits.

    The Government of India has failed Kashmiri Pandits (who are the aborigines of Kashmir valley) as they are still living as refugees in their own country. The state as well as the central government has not taken substantial measures till date for the return of Kashmiri Pandits back to the valley. If they had taken any, the return would have happened. How long will the Government of India take to wake from its deep slumber to address the issues concerning Kashmiri Pandit refugees?

    This January 19, 2014, Kashmiri Hindus will enter in 25th year of their exile. Remember Lord Ram’s exile was of 14 years but the exile of his followers from the Kashmir valley still continues. It has been 24 years and there are still no answers — answers about the exodus, the killings, the human rights violations, the justice and the return (back to Kashmir valley on their own terms).

    Journalist Vir Sanghvi is so right when he wrote in his article on the 22nd anniversary of the exile of Kashmiri Pandits, “…when this anniversary passes, when bloggers have moved on to other subjects and something else is trending on twitter, that the Kashmiri Pandits will be exactly where they have been for the last two decades: nowhere people with no homeland to call their own.”>
  • Biplob Rahman | 212.164.212.61 (*) | ১১ মে ২০১৪ ০২:২৬87508
  • 'সো called সেক্যুলার নেতা রা ভুলে যান কি ভাবে হিন্দু দের অপার অত্যাচার হচ্ছে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ '

    @অমিতাভ, তো? এ জন্যে ভারতে মুসলিম খুন করে শোধ তুলতে হবে? খুবই হীন মানসিকতা। ধিক্কার জানাই।
  • Born Free | 132.163.38.70 (*) | ১১ মে ২০১৪ ০২:৫৯87509
  • 'সো called সেক্যুলার নেতা রা ভুলে যান কি ভাবে হিন্দু দের অপার অত্যাচার হচ্ছে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ '

    @অমিতাভ, তো? এ জন্যে ভারতে মুসলিম খুন করে শোধ তুলতে হবে? খুবই হীন মানসিকতা। ধিক্কার জানাই।

    Ekmot।
  • Ekak | 24.99.116.202 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০১:২৯87604
  • "না, ওভাবে বললে, ইতিহাসে গিয়ে, চাপ আছে। একদা সব মানুষ ই জন্মদিনের পোষাকেই ঘুরত। আজ ঘোরেনা তো। যা ছিল, তার রেপ্লিকা বানানোর জাস্টিফিকেশন নেই। আজ যখন সমস্ত দেবদেবীর ছবিতে কাপড় চোপ্ড় বা গয়না পরিয়ে জনসমক্ষে আনাই দস্তুর তখন দুম করে পানু আঁকার মানে কি?"

    সরি বস এ যুক্তিটা ঠোঙ্গা হয়ে গেছে :)) মানুষের ইভলিউসনের সঙ্গে যদি এটা তুলনীয় হত তাহলে পুজোর মন্ত্রে যে নগ্ন শরীর বর্ণনা সেটা আমাদের ওই একই ইভোলিউশন মেনে তুলে দেওয়া উচিত ছিল নয় কি ? ঠিকই তবলেছেন আপনি মানুষ সভ্য হয়েছে , মেয়েদের যৌন চিহ্ন দেখানো এখন অসভ্যতা তাহলে এক কাজ করি , দেবী কে যোনিমুদ্রা দেখানোর অপরাধে পুরুত মশাই কে বুক করে দি কেমন ??? :) :) :)

    দেখুন ধর্ম কী তা কিছু অছাটে ছাগল আর ধর্ম বিকৃতি কারী রাইট এক্সট্রিম শিখিয়ে দেবেনা । একটা গোবলয় কেন্দ্রিক কালচার কে হিন্দু ধর্মের নামে চালানো হবে আর সেটা না মেনে নিলেই ধর্মবিরোধী ? লিবারেল হতে আমার বয়ে গেছে ওসব যুক্তির পথে আমি যাবই না এই রাইট এক্সট্রিম ছাগল গুলোর সাথে । বিজেপি ও আরেসেএস এর উত্থান সনাতন হিন্দুধর্মের লজ্জা । ওরা ধর্ম বিরোধী । একপাল লুম্পেন হটাত চাঁদা তুলে "বিনাপানি সংঘো" খুলে পুজোয় মাতলে যেমন তাদের ধর্ম নিয়ে কথা বলার অধিকার জন্মায় না এদেরকেও সেই চোখেই দেখি । কাজেই এদের সঙ্গে কেন অত শিল্পীর স্বাধীনতা , লিবেরালিস্ম নিয়ে ভাটাবো বলুন তো । দে আর নট অযর্থ অফ ইট ।
  • pi | 233.176.125.113 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০১:৩৬87605
  • পুনের দাঙ্গা আর ঐ টেকিকে মারা নিয়ে বিজেপি সমর্থকদের বক্তব্য কী, একবার স্পষ্ট করে জানতে পারলে ভালো হত।
  • ~` | 69.160.210.2 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০২:১০87606
  • পুজোর মন্ত্রে নগ্ন শরীর? দেবী কে যোনিমুদ্রা?
    - এসব আপনি ছাড়া আর কেউ জানে? যাদের বাড়িতে পুজো ফুজো হয় তারা জানে? পুজোর মন্ত্র বাংলায় অনুবাদ করে পড়তে বলুন পুরোহিতদের। গৃহকর্তা ঘাড় ধরে বাড়ি থেকে বাইরে বার করে দেবে।
    ইয়ার্কি না, আজ থেকে কয়েক দশক আগে এক সাহিত্যিক নিজে বিয়ের সংস্কৃত মন্ত্রের বাংলা অনুবাদ করে সেই টেক্সট বাংলায় পড়ে এক জনতার বিয়ে দিয়েছিলেন। কায়স্ত হয়েও, পৌরহিত্য করে। সে টেক্সটে গুচ্ছ পানু ছিল। সেই নিয়ে সেকালেও প্রচুর বিতর্ক ও জনরোষের সম্মুখীন হতে হয়েছিল। আজও সেই অনুবাদ করা মন্ত্রের কপি জনতা লোকসমক্ষে আনতে চায় না, পাঁচ মাস ধরে ঘোরাচ্ছে। সাধারণ নর্ম বা ব্যবহৃত সমাজবিধির বাইরে গেলেই রিপার্কেশন হবে। কেউ সে সম্ভাবনা জেনে বুঝে রিস্ক নিয়ে ও সেপথে হাঁটেন। এবার হ্যাঁ ম্যাক্সিমাম জনতা ছাগু, তাদের জন্য অঢেল কাঁঠালপাতা দরকার - সে নিয়ে আর দ্বিমত কি? ঃ-)

    আর এই যে "কিছু অছাটে ছাগল আর ধর্ম বিকৃতি কারী রাইট এক্সট্রিম গোবলয় কেন্দ্রিক কালচার হিন্দু ধর্মের নামে চালা"চ্ছে, সেটাকে সার্বিক ভাবে কমব্যাট করার কথা, প্রকৃত অর্থে ধর্ম কি (যা আপনি মনে করেন), তা দিয়ে, কিছু ভাবা গেছে? না ব্যক্তিগত তর্কের সময় আপনার ধর্মের ধারণা ঠিক, ওদের টা ভুল এই ভাবেই চলবে? মানে চালাতেই পারেন, তবে আমার মনে হয় না এভাবে ক্রমশ আরো আরো বেশি জনতাকে ওদের ধর্মের ধারণায় সাবস্ক্রাইব করা থেকে আটকাতে পারা যাবে। মহা মহা হিলেলে শত সহস্র আপত্তিকর প্রথা মেনে শুভবিবাহ উজ্জাপন করছেন, সারা জীবন বিবাহচিহ্ন ধারণ করছেন, তা কিছু র‌্যাডিকাল হিউম্যানিস্টের যতই অযৌক্তিক হাস্যকর মনে হোক। এ জিনিস হিন্দুধর্ম নামক কনসেপ্ট ম্যানুফ্যাকচারিং এর ক্ষেত্রেও সত্যি নয়? এই লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল থেকে রাজ্য ও দেশস্তরে সে আভাস পাওয়া যাচ্ছে না?
  • hindu | 213.94.240.251 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৩:৪৯87510
  • হিন্দুদের এ হেন অন্যায় বরদাস্ত করা উচিত নয় । কিন্তু একবার অন্ততঃ কেউ বলুন যে মুসলিমদের অন্যায়্টাও অন্যায় । না কি তাতে ভয় পাচ্ছেন যদি IM বা SIMIর হিট লিস্টে নাম উঠে যায় ঃ)
  • সিকি | 135.19.34.86 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:০১87511
  • ক-রে কমললোচন শ্রীহরি
    খ-রে খগ আসনে মুরারি
    গ-রে গরুড় ...
  • সুমন | 213.171.245.38 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:০৯87512
  • চেপে যান দাদা ওদের অন্যায় নিয়ে বলতে গেলে এখানের জনতা কেস খেয়ে জাবে। তারচে হিন্দু দেবদেবি দের নিয়ে এখানকার পাব্লিক খিল্লি করবে ওদের প্রফেটকে নিয়ে তো কিছু বলতে পারবে না তাই রামসিতাকে নিয়ে যাইচ্ছা বলে মস্তি করে নেবে। হিন্দুরা কি এমইনিএমনি এককাট্টা হচ্ছে নাকি এঅসব সাইটে যতো আমাদের ধর্মকে তুচ্ছ করা হবে আমরা ততো বিজেপিকে ভোট দেবো।
  • সিকি | 131.241.127.1 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:১৮87513
  • জয় শিরিরাআম। :-)
  • jhiki | 190.214.232.82 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:৩৭87514
  • আবার রামকে শুধুমুধু টানাটানি কেন? বিসমিল্লা বা আমেন বলুন ঃ))
  • SC | 34.3.22.185 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:৪২87515
  • মুসলিমদের অন্যায় তাও অন্যায়।
    নেন, বলে দিলাম।
    এরপরে?
  • AM | 113.21.126.60 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:৪৩87516
  • হিন্দুরা এক হন , বিজেপিকে ভোট din, কোনো আপত্তি nei, কিন্তু হিন্দু রাষ্ট্র হবার মানে ki, হিদুত্ববাদ কাকে বলে সেটা বুঝে তারপর ভোট Deben। হিন্দু রাষ্ট্র মানে কিন্তু সুধু মুসলমানদের ধরে পেটানো noy, আপনি Jodi প্রেমিকাকে নিয়ে পার্কে bosen, আপনাকেও পেটানো হতে pare, আপনি মাল্লু খেলে আপনাকে ঘরে ঢুকে কান্মুলে দিতে pare, আপনি বিষ্যুদবার কি মাংস খাবেন সেটাও ঠিক করে দিতে pare। আপনার মেয়ে বা বন কত ঝুলে স্কার্ট পর্বে সেটা পারার দাদা ঠিক করে দিলে মেনে নিতে পারবেন তো?
  • SC | 34.3.22.185 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:৪৭87517
  • আমার রাগটা লাগে জাস্ট দেখলে যে এদিকে অন্য সমস্ত ব্যাপারে যথেষ্ট বুদ্ধির পরিচয় রাখেন, কিন্তু মনে মনে মুসলিম দের পেটাও, একসাথে হিন্দু কে ভোট দাও। উপরে আবার একটা ডেভেলপমেন্ট এর গল্প দিয়ে সেটাকে ঢাকার চেষ্টা।
  • সিকি | 135.19.34.86 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:৫৫87519
  • সবে তো শুরু। একজন, দুজন। আরও বাড়বে সংখ্যায়। তখন আর রাগ দেখাতেও সাহস পাবেন না।

    জয় শিরিরাম।
  • সুমন | 213.171.245.38 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৪:৫৫87518
  • ভাই সবাই নিজের কোলে ঝোল টানে। এই দেখো--

    আমার রাগটা লাগে জাস্ট দেখলে যে এদিকে অন্য সমস্ত ব্যাপারে যথেষ্ট বুদ্ধির পরিচয় রাখেন, কিন্তু মনে মনে হিন্দু দেবদেবিদের তুচ্ছ করো ওদের নিয়ে রসালো, অলোচনা করো একসাথে মস্তি নাও। উপরে আবার একটা লেফ্ট আতলামোর গল্প দিয়ে সেটাকে ঢাকার চেষ্টা।
  • SC | 34.3.22.185 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:০০87520
  • ঠিকাছে তো। আপনি মুসলিম দের আল্লা কে খিস্তি করুন, ওকে নিয়ে কার্টুন আঁকুন। তসলিমার মত বই লিখুন।
    তারপরে লেনিনের সিফিলিস আছে, তাই নিয়ে "মস্তি নিন"। কেউ তো বারণ করেনি।
    এগুলোর সাথে মুসলিম পেটানোর একটা fundamental পার্থক্য আছে। সেটা আপনি নিজেও খুব ভালো করে জানেন।
  • সুমন | 213.171.245.38 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:০৬87521
  • আমি কোন ধর্মকেই নিয়ে মস্তি নিনা। তবে আমার ধর্মকে তুচ্ছ করার রোগ অনেকের অনেক্দিন থেকে ছিল।

    সেটা আপনি নিজেও খুব ভালো করে জানেন।
  • SC | 34.3.22.185 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:০৮87522
  • থাকতেই পারে। আপনার ধর্ম সম্পর্কে অন্য লোকের কোনো অপিনিয়ন রাখার অধিকার নেই নাকি?
    আপনার ধর্ম কি জানি না, তবে সেখানে মনেহয় "tolerance " শব্দটা নেই।
  • সুমন | 213.171.245.38 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:১৯87523
  • আমার ধর্ম হিন্দুধর্ম। না ভাই আমার কোন ট্লারন্স নেই যদি এসব পড়ি--

    সীতা নিয়ে যায় নি তো। বাল্মিকী ওদের নিয়ে গেছিল রাজসভায়। লব, কুশ আর তৎসহ সীতাকে। বেসিকালি ঘাড় থেকে নামাতে চাইছিল। ভয়ও ছিল হয়তো কুশের পরে আরো এধরণের কেস হয়ে যেতে পারে। জনতার জন্য প্রয়োজণীয় টুপিটাপা সহই গেছিল ।

    ইরানে গিয়ে কার্টুন একে দেখো না টলারএন্স কাকে বলে তুমিও বুঝে জাবে যখন পাথর ছুড়ে মারবে তখোন।
  • SC | 34.3.22.185 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:২২87524
  • তাহলে ইরানে যারা পাথর ছোঁড়ে তাদের সাথে আপনার কোনো পার্থক্য নেই?
    বা:।
  • সিকি | 135.19.34.86 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:২৬87525
  • উরিশশালা! বাঙালি তালিবান!! মাইরি এই প্রথম দেখলাম, তাও ভাচ্চুয়ালি। জ্যায় হো! জ্যায় শিরিরাম!!!
  • সুমন | 213.171.245.38 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:২৭87526
  • আরে ভাই এসব আতেল কথা বলোনা যতো খুসি। আমার দেশে বসে আমার ধর্ম নিয়ে ফাজলামো করলে আমিও আমার পার্টি বুঝে ভোট দেব আমার মতো সরকার বনাবো। কাম খতম।
  • সিকি | 135.19.34.86 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:২৮87527
  • এর পর জগন্নাথের "নেড়ে দেএ" জোক, কিংবা শিবঠাকুরের "মহম্মদ, চায়ে লাও" টাইপের জোক মার্কেটে শেয়ার করলেও পাথর খেয়ে মরতে হতে পারে?
  • SC | 140.49.1.1 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:২৯87607
  • তো তাহলে কি আসারাম বাপুর বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না? মানে উনি তো কারুর কারুর ধর্মগুরু।
    আমার তো মনেহয় লোকটা একটা ফ্রড।

    এখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট আছে। গুলিয়ে দেওয়া উচিত নয়।
    কোন কাজ 'উচিত', আর কোনটা আইনত, এর মধ্যে পার্থক্য আছে। সেটা সবচেয়ে জরুরি। অন্য লোকের উচিত আমি নাও মানতে পারি। আমি আসারাম কে ফ্রড বললাম, অসারামের অসাধারণ শিষ্যরা আমার বাপ মা তুলে খিস্তি মারলো, আমাকে ফ্রড বললো। এসবই ঠিক আছে, কিন্তু এর মধ্যে স্টেট এর কোনো রোল নেই।
  • সিকি | 135.19.34.86 (*) | ০৫ জুন ২০১৪ ০৫:২৯87528
  • জিওঃ পাগলা, দ্যাট্‌স দা স্পিরিট। জয় শিরিরাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন