এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • গান্ডুর গল্প

    সুরজিৎ লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ১৮ জুলাই ২০১২ | ১১০১ বার পঠিত
  • এই বহুচর্চিত সিনেমাটি শুরু হল কিভাবে? লিখছেন শুরুর কুশীলবদের একজন।


    ২০১০ সালের  ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুর দিকে কৌশিকের ফ্ল্যাটে আমি আর কৌশিক মুখোমুখি বসে, ওর  সামনে রাখা  ছোটো  কালো নরম গোলাকার একটি পিণ্ড, আমার সামনে রাখা একটি গ্লাসে চায়ের লিকারের রঙের তরল,  বাইরে বিকেল চলে গেছে, সন্ধ্যা তখনও আসেনি, ঘরের আলো জ্বালা হয়নি, ফলত ঘর থেকে বাইরে তাকালে যে আলো, কেউ ভাবলে ভাবতে পারে যে ভোর হচ্ছে, এখুনি সূর্য উঠবে, আসলে এইমাত্র সে ডুবলো।  সূর্যের  এই  ডুবে যাওয়াকে আমি অনেকবার সূর্যোদয় বলে ভুল করেছি। এবারো করলাম আর তখন  আমাদের মধ্যে যে কথাবার্তা হয় তা এই –


    ১ 
    কৌশিকঃ আমরা ফিল্ম নিয়ে কী  করতে চাইছি সেটা এই কলকাতায় কেউ বুঝতে পারছে না।
    সুরজিৎঃ  কেন? আমাদের ভাষা বুঝতে পারছে না? নাকি স্টাইল  বুঝতে পারছে না? 
    কৌশিকঃ কেউ কিছু বুঝতে পারছে না। এতদিন কলকাতায় কাজ করছি, ‘লাভ ইন ইন্ডিয়া’র মতো ডকুমেন্টারি ফিল্ম, যা ইউরোপের সব কটা মেজর টিভি চ্যানেল দেখিয়েছে, এরকম একটা ছবি করার পরও আমরা কোনও প্রোডিউসার পাচ্ছি  না।
    সুরজিৎঃ বুঝতে পারছে না কেন ?
    কৌশিকঃ আমরা গান্ডু বলে। ওদের বোঝাতে পারছি না
    সুরজিৎঃ নাকি ওরা গান্ডু বলে, বুঝতে পারছে না?
    কৌশিকঃ আমাদের সবার মধ্যে একটা গান্ডু লুকিয়ে আছে।
    সুরজিৎঃ  তবে কি ওদের ভেতরের গান্ডুকে আমরা চিনতে পারছি না? তাই আমরা ওদের              বোঝাতে পারছি না?
    কৌশিকঃ  অথবা ওরা আমাদের ভেতরের গান্ডু কে চিনতে পারছে না, তাই বুঝতে পারছে না।  
    সুরজিৎঃ   তাহলে আমাদের আর ওদের গান্ডুর মধ্যে একদিন পরিচয় করিয়ে দিলেই হয়।
    কৌশিকঃ  তার আগে আমাদের গান্ডুর ব্যাপারটা লিখতে হবে।
    সুরজিৎঃ  বেশ। আমরা যেভাবে গান্ডুকে চিনি, সেটা লিখে ফেলা যাক।
    কৌশিকঃ  গান্ডুর নাম জানি না, ওকে সবাই গান্ডু বলে ডাকে।      
    সুরজিৎঃ  ও তো নিজের আসল নাম বলে না, বলে আমি গান্ডু।
    এই ভাবে শুরু হল গান্ডুর গল্প লেখা।             

        

    অভ্র বসু তাঁর ‘বাংলা স্ল্যাং – সমীক্ষা ও অভিধান’ গ্রন্থে লিখেছেন গান্ডু  একটি বিশেষ্য পদ। এর অর্থ – ১. বালিশ।  ২. যৌনইঙ্গিতবাহী গালাগালি। ৩. বোকা। ৪। বদমায়েশ। 
    সত্রাজিৎ গোস্বামী তাঁর ‘বাংলা অকথ্য ভাষা ও শব্দকোষ’ গ্রন্থে জানাচ্ছেন গান্ডু র অর্থ ১. বালিশ  ২.অনুভূতিহীন নির্বোধ ব্যাক্তি।

     ‘বালিশ’ ব্যাপারটা আমার বেশ লেগেছে। বালিশ নিজে একটি জড় পদার্থ, তার কোনও অনুভুতি নেই। কিন্তু আমাদের জীবনে ‘বালিশ’ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি জিনিস।  তাই আমাদের সমাজে গান্ডুও একটি প্রয়োজনীয় চরিত্র, গান্ডুকে ছাড়া আমরা বাঁচতে পারি না।
     তো এই গান্ডু সকালে পাড়ার চায়ের দোকানে চা খেতে গেছে।  সেখানে পাড়ার দুটো ছেলে লালু আর তোপসে বসে চা খাচ্ছে। তাদের মধ্যে এরকম কথাবার্তা হয়।

     লালুঃ ওই দ্যাখ গান্ডু এসেছে।
    তোপসেঃ আচ্ছা, এ মালটাকে দাসবাবুর নতুন ফ্ল্যাট থেকে বেরোতে দেখেছি।
    লালুঃ আরে দাসবাবু তো ওর মায়ের টেকার। লাস্ট চার বছর ধরে রেগুলার নিচ্ছে।
    তোপসেঃ ওই জন্যে শালা মা আর তার গান্ডু ছেলেকে নিজের একটা ফ্ল্যাটে রেখেছে। উফ, মা টা যা সেক্সি না ফাটিয়ে...
    লালুঃ ওখানে লাগাতে যেও না, দাসবাবু কেটে হাতে ধরিয়ে দেবে।

    এই সব শুনে গান্ডু এক চুমুকে চা টা মেরে দিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যায়। কোথায় যাবে সে? ওর কোনও বন্ধু নেই। পাড়ার সাইবার কাফে ‘দাসনেট’, সেখানে যায়। ঘন্টার পর ঘণ্টা ইন্টারনেটে পর্ন সাইট সার্ফ করে। ওর কোনও পয়সা লাগে না, কারণ মালিক দাসবাবু। দুপুরে বাড়ি আসে। মা খেতে দেয়, গান্ডু খায়। এরপর দাসবাবু আসে হুইস্কির পাঁইট নিয়ে। মা আর দাসবাবু ঘরে ঢুকে যায়। মুশকিল হল নতুন ফ্ল্যাট। ঘরে দরজার বদলে নীল প্লাস্টিকের পর্দা ঝোলানো। তাই ঘরের ভেতরের সব  আওয়াজ বাইরে থেকে শোনা যায়। গান্ডু খেতে খেতে  দাঁতে দাঁত চেপে মায়ের শীৎকার শোনে। এক সময় অসহ্য হলে নিজের ঘরে ঢুকে যায়। ছোটো ফ্ল্যাট সেখানেও পর্দা পেরিয়ে শীৎকারের শব্দ এসে পৌঁছয়। গান্ডু কী করবে ভেবে পায় না, প্রচণ্ড রাগে জলের কুঁজো লাথি  মেরে ভেঙে ফেলে। সারা ঘর জলে ভরে যায়। তার মধ্যে উলঙ্গ গান্ডু শুয়ে থাকে।      



    নেট সার্ফ করতে করতে একদিন  গান্ডু আমেরিকান র‍্যাপ মিউজিক শুনে ফেলে। ব্যাপারটা ওর খুব ভাল লাগে। নেটে র‍্যাপ শুনে শুনে ও  নিজের মোবাইল ফোনে কিছু গান ডাউনলোড করে আর সর্বক্ষণ  কানে হেডফোন গুঁজে ওই গান শোনে। একদিন হেডফোন কানে গুঁজে রাস্তায় একটু হিপ হপ স্টাইলে বডি নাচাচ্ছে  এমন  সময় একটা রিক্সা ওকে ধাক্কা মারে। গান্ডু  ছিটকে পড়ে। ঝটতি উঠে বলেঃ
    গান্ডুঃ কী রে কানাচোদা দেখে চালাতে পারিস না? হর্ন নেই?
    রিক্সাওয়ালা গান্ডুকে এক চড় মেরে বলেঃ
    রিক্সাঃ কালাচোদা কানে প্লাগ লাগিয়ে রাখলে আর শুনবি কী করে?
    একটু হাতাহাতি হয়। রিক্সাওয়ালা কুং ফু  স্টাইলে মারে। যদিও সে মার্শাল আর্ট  জানে না, কিন্তু ওরকম হাত পা চালায়।  গান্ডুই মার খায়। শেষে  যে যার পথ ধরে।
    কিন্তু এরপর থেকে গান্ডু আর রিক্সাওয়ালার রাস্তায় দেখা হলে ওরা একে অপরকে দেখে মুচকি হাসে। একদিন দেখা গেল গান্ডু রিক্সায় বসে আর রিক্সাওয়ালা হাসি মুখে ওকে নিয়ে চলেছে। রিক্সা গিয়ে থামে রেললাইনের ধারে। রিক্সাওয়ালা রিক্সাটাকে একটা ভাঙ্গা  টিউবওয়েলের সঙ্গে চেন দিয়ে বেঁধে তালা দিয়ে চাবিটা পকেটে রেললাইনে ওঠে।  দাঁড়িয়ে থাকা একটা মালগাড়ির পাশ দিয়ে খানিকটা হেঁটে দরজা খোলা একটা খালি মালগাড়ির খোলে ওরা  উঠে পড়ে। সেখানে রিক্সা (রিক্সাওয়ালাকে গান্ডু ‘রিক্সা’ বলে ) গান্ডুকে প্রথম পাতা খাওয়ায়। পাতা খেয়ে ওরা দুজন মালগাড়ির দরজায় মাথা রেখে শুয়ে পড়ে। বাইরে থেকে দেখা যায় দুটো মুন্ডু ঝুলে আছে।
    গান্ডুঃ কী খাওয়ালি গুরু? এতো ফুল্টুস মস্তি।
    রিক্সাঃ  একি বাঁ......  তোর  কানে প্লাগ গুঁজে গান শোনা নাকি? এ হল সারা বডিতে প্লাগ গুঁজে     দেওয়া।
    গান্ডুঃ  কাল আবার আসবি তো?
    রিক্সাঃ আমি তো রোজ আসি।
    গান্ডুঃ এই ট্রেনটা চলছে নাকি?
    রিক্সাঃ না, শান্টিং হচ্ছে।
    ওদের দুজনের মাথা দুলতে থাকে।
    গান্ডুঃ কী হবে তাহলে?
    রিক্সাঃ কিছু হবে না।  
    গান্ডুঃ আমরা নামবো কী করে?
    রিক্সাঃ ট্রেন থামলে।
    গান্ডুঃ ততক্ষণ এখানে.......
    রিক্সাঃ দোল খেয়ে যা।
    গান্ডুঃ  বাড়ি যাব না?
    রিক্সাঃ বাড়িতেই তো আছিস।
    গান্ডুঃ ওঃ, আই লাভ ইট।
    রিক্সাঃ এবার বুঝেছিস তো মস্তি কাকে বলে? এ বাঁ..... তোমার দশ টাকার চোলাই প্যাকেট নয়।
    গান্ডুঃ এ একেবারে সুপার ধুনকি।
    রিক্সাঃ আর র‍্যাপ মারিও না কাল থেকে.......
    গান্ডু; তুই বাঁ... র‍্যাপের কী বুঝিস? যা জানিস না তা নিয়ে কথা বলিস না। রিক্সাঃ তুই বোঝ তোর ওই ঝাঁটের র‍্যাপ......  এই ভাবেই গান্ডুর গল্প শুরু হয় আর  চলতে থাকে।
     


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১৮ জুলাই ২০১২ | ১১০১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • গান্ধী | 213.110.243.22 (*) | ১৯ জুলাই ২০১২ ০২:৫৬90439
  • এই লেখাটার মানে কি? সিনেমাটা তো দেখেছি। এখানে কি চিত্রনাট্যটা দেওয়া হবে পুরো?

    আর কেউ এটাতে কমেন্ট করছেনা কেন?
  • riddhi | 74.134.27.67 (*) | ১৯ জুলাই ২০১২ ০৯:৩৪90440
  • বাহ ! দিকে দিকে আতেলরা গান্ডু নিয়ে নানা বুলি কপচাছেন, কিন্তু এবারে আসল জনতা খাপ খুলেছেন দেখে খুব ভাল লাগছে।
    চিত্রনাট্য পুরোটা কি দেয়া যাবে? আর গান্ডু র কন্সেপ্ট নিয়ে পরিচলক লেখক দের চিন্তাভাবনা নিয়ে আরও কিছু কিস্তি ল্হলে ভাল হয়। এই 'রিকশা' চরিত্র টি কি বাস্তব থেক নেয়া? এই জন্য বলছি যে 'লাভ ইন ইন্ডিয়া' ডকুমেন্টারি তে কিউ বলেন, একজন রিস্কা তাকে প্রথম পানুর সাথে পরিচয় করান।
  • কৌস্তভ | 213.147.88.34 (*) | ২১ জুলাই ২০১২ ০৩:৪৭90441
  • দারুন লেগেছে , গান্ডু নিয়ে আরও অনেক জানতে ইচ্ছা করে , 'লাভ ইন ইন্ডিয়া' আর 'গান্ডু' দুটো দুই রকম মাস্টারপিস
  • riddhi | 179.233.209.95 (*) | ২৩ জুলাই ২০১২ ১০:২৩90443
  • ১) তাৎপার্য আবার কি? বাঙ্গালী মহিলা টাইম পাস করার জন্য রঃসঃ গাইছে। রিতপুরন্নোর ফিল্মে মেয়েরা শোবার আগে বোতল থেকে জল খায় কেন? চারুলাতার তাস খেলার তাৎপর্য কি? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়েই ঔপন্যাসিক বলেছেন 'জীবন কাটিয়া গেল, উত্তর পাইলাম না'

    ২) টাকাটা দাশবাবু দেবে না কি গান্ডুর বাপ দেবে? দরজা নিয়ে কোন টেকনিকাল ঝামেলা আছে, এটা নিয়ে বোধহয় এখানে লেখাও আছে, পরে দেখে লিখব।

    ৩) গান্ডুকে থাপ্পর মারার সিন টা? ওটা তো শক থেকে। আর ছেলে তো মাকে চুদতে আগেই দেখে নিয়েছে ছেলে। তখন আবার ঘোমটা লাগানোর কি দরকার?

    আর ঋ-র থাক থাক চর্বি যে দেখতে পায়, তার প্রথমে চোখের দাক্তার পরে ভাল কাউন্সেলর এর কাছে যাওয়া দরকার
  • নিশান | 110.2.110.125 (*) | ২৩ জুলাই ২০১২ ১২:৩৫90442
  • সবই বুঝলুম, দু একটা জিনিসে আরবিট রকমের ধন্ধ রয়ে গেলো

    ১) কমলিকার উদাস হয়ে জানালার ধারে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তাৎপর্য কি?

    ২) মা যদি জানে ঘরে ছেলে আছে তাহলে দরজা খুলে সঙ্গমের তাৎপর্য কি? কোন fetish?

    ৩) ছেলে থাকাকালীন ঘরের মধ্যে full dorsal nudity র তাৎপর্য কি? হাল্কা incest?

    আর btw

    ঐ মিয়াও সিনে যার চাগবে তার পাতি ডাক্তার দেখানো উচিৎ, আর ওরকম থাক থাক চর্বিতে ঐ পোষাক মোটেই মানায় না! ঋ এর উচিৎ ম্যাও practice এর সাথে সাথে জিম জয়েন করা! যে লাইনে যা সম্বল!

    আর সাদা বাংলায় ওটা আদৌ কোন সিনেমা হয়নি!
  • question | 131.241.218.132 (*) | ২৪ জুলাই ২০১২ ০৭:২৩90444
  • ঋ ম্যাও সেজেই বা blowjob দিতে গেল কেন - animal sex ?গান্ডুকে penetration করাতে দেখা যায় নি শুধু masterbate করাতে দেখা গেছে , সেটা কি তার impotency ? কমলিকা সংগম শেষে গন্ডুর ঘরে বন্ধ দরজায় টোকা মেরেই বা দরজা খোলালো কেন? শুধু ছেলে কে চড় মারতে (সে তো পরেও মারতে পারত) নাকি উন্মুক্ত চর্বিবহুল গুরু নিতম্ব প্রদর্শনের জন্যে ? ফেটিশ হলে তো স্তন যোনি কে তোয়ালে ঢেকে আসত না?
    Q এর কাছে আপাতত এই জিজ্ঞাস্য
  • nishan | 110.2.110.125 (*) | ২৪ জুলাই ২০১২ ০৯:১৯90445
  • দেখিয়েছিলাম বৈকি, বললো কোনো সমস্যা নেই :)
  • নিশান | 110.2.110.125 (*) | ২৫ জুলাই ২০১২ ০৩:১০90447
  • চোখের ডাক্তার এই ছবিগুলো পাঠালো :) কাউন্সেলার অ্যাটেস্ট করে দিয়েছে :)

    https://docs.google.com/open?id=0B3JRaZDxS5fFY2Y5aDV2MXBzdXM
  • নিশান | 110.2.110.125 (*) | ২৫ জুলাই ২০১২ ১২:০৩90446
  • তবে আমি এখন নরম গোলাকার পিণ্ডের বদলে ঘাসের রঙের মত কিছু পাতা বাদামী আরো কিছু পাতার সাথে মিশিয়ে টিউবের আলোর রঙের কাগজে ভরে একটা ধোঁয়ার মত জিনিস (যেটা আসলে ধোঁয়াই) টানছি, আর তার সাথে লেখা, কমেণ্ট আর সিনেমার কথা ভেবে ব্যাপক খিল্লির মত অনুভূতিতে মুখের পেশী হাসির মত করে বাঁকাচ্ছি (হাসছি)

    ভাগ্যিস চায়ের লিকারের রঙের তরল খাইনি বাবা :)
  • Sri | 122.110.129.27 (*) | ০৭ আগস্ট ২০১২ ০৬:০৬90448
  • নিশান দা'র সাথে একমত।। ঃ)
  • ডেব | 111.221.136.203 (*) | ০৫ জানুয়ারি ২০১৫ ০৫:৫০90449
  • ডিনির্মাণ -

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন