এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • শীতল মরুর শিল্পী

    Anindita Roy Saha লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০৩ জুলাই ২০২০ | ২৯২১ বার পঠিত
  • কুনজাঙ দোলমা দিল্লির তিব্বতী এলাকায় আস্তানা গেড়েছে। সে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসেছে বহুদূর থেকে। তার গ্রাম ও পাশাপাশি অঞ্চলের মধ্যে হাতে গোনা মাত্র কয়েকটি মেয়ের মধ্যে সে একজন। অনেক স্বপ্ন নিয়ে তার এতদূর আসা, স্বগোষ্ঠীর পেশা ছেড়ে, অনেক অনগ্রসরতার নিগড় ভেঙে। সেখানে পড়ে থাকলে যে আরো পিছিয়ে পড়তে হবে। হ্যাঁ, কুনজাঙ একটি অনগ্রসর উপজাতির মেয়ে। তাদের নাম চাংপা, তারা পৃথিবীর উচ্চতম শীতল মরু লাদাখের বাসিন্দা।

    চারিদিকে পাহাড় ঘেরা তুষার উপত্যকা চাংথাং। এটি লাদাখের উত্তর-পূর্বদিকের একটি অঞ্চল । পার্বত্য প্রদেশ লাদাখের পশ্চিমদিকে রয়েছে জম্মু ও বলতিস্তান, দক্ষিণে হিমাচলপ্রদেশের লাহুল-স্পিটি উপত্যকা আর পূর্বদিকে তিব্বত। জান্সকার, কারাকোরাম, লাদাখ আর হিমালয় পাহাড়ের কোলে অবস্থিত পৃথিবীর উচ্চতম ও শীতলতম মরুভূমি লাদাখ। এই অঞ্চলের উচ্চতা তিন থেকে ছয় হাজার মিটার। মাঝে বয়ে চলেছে শিয়ক , জান্সকার আর সিন্ধু নদী। এরই উত্তরাংশে রয়েছে চাংথাং উপত্যকা (33.962718 N, 78.203349 E)। প্রায় পাঁচ হাজার মিটার উচ্চতায় এই এলাকা। লাদাখের দুটি জেলা লেহ ও কারগিল। চাংথাং হল লেহ জেলার অন্তর্গত একটি মহকুমা, আমাদের কুনজাঙের জন্মস্থান।



    চাংথাংয়ের চাংপাদের সম্পর্কে বিশেষ কিছু বোধহয় জানি না আমরা। কিন্তু তাদের সৃষ্টি বিশ্ববিখ্যাত। পশমিনা। সুদূর মুঘল আমল থেকে চলে আসা একটি অনবদ্য শিল্পকর্ম এই পশমিনা শাল। চাংপাদের তৈরি পশম দিয়েই কাশ্মীরি কারিগররা বোনেন সূক্ষাতিসূক্ষ্ম শাল। অত্যন্ত দুরূহ প্রাকৃতিক পরিবেশ ও কঠিন জীবনযাত্রার মধ্যে চাংপা সম্প্রদায়ের মানুষ যুগ যুগ ধরে সৃষ্টি করে চলেছে সারা পৃথিবীর সেরা এই পশমী বস্তুটি। পশমিনা তাদের অন্নদাতা, পশমিনা তাদের পরিচয়। চাংপা জনগোষ্ঠীর জীবন ও জীবিকা এই পশমিনাকে ঘিরেই গড়ে উঠেছে। এটি শুধু একটি শিল্পসামগ্রী নয়, একটি পূর্ণাঙ্গ সংস্কৃতির নাম পশমিনা ।

    পশমিনা তৈরি হয় চেগু ও চাংথাংগী জাতের ছাগলের শরীরে উৎপন্ন লোম থেকে। তীব্র শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য যে ঘন লোম থাকে এই জাতের ছাগলের, তা গ্রীষ্মকালে ঝরে পড়ে বুকের নীচের দিক থেকে। তা সংগ্রহ করে হাতে তৈরি করা হয় পশমিনা উল। এতে কোনো মেশিন ব্যবহার হয় না, আঁচড়ানো থেকে শুরু করে উল বোনা পর্যন্ত সবটাই হাত দিয়ে করা হয়। এমনকি কোনো কৃত্রিম সাবান দিয়ে ধোওয়াও হয় না এই উল। আর তাতেই এই পশমিনা হয় নরম ও জেল্লাদার। এই পশমের সূক্ষ্মতা (তন্তুর ব্যাস) মাত্র বারো থেকে চোদ্দ মাইক্রন। একটি পশমিনা সাল বুনতে প্রয়োজন হয় গড়ে সাড়ে ছয়শো থেকে সাতশো গ্রাম পশম, যা আসে তিন বা চারটি ছাগল থেকে। এই শিল্পের কৌশল ও পরম্পরা বংশগত, চাংপা সম্প্রদায়ের মধ্যে বয়ে চলেছে এক প্রজন্ম থেকে পরের প্রজন্মে।



    এই সমৃদ্ধ শিল্পের বাহক কুনজাঙ তাহলে চলে এলো কেন সব ছেড়ে দিল্লিতে? শুধু সেই নয়, নতুন প্রজন্মের অনেক চাংপাই ছেড়ে দিচ্ছে এই পেশা। দেশের রাজধানী না হলেও অন্তত লেহ পর্যন্ত চলে আসতে চাইছে প্রায় সবাই। চাংথাংয়ের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের বিচারে অনেকটাই পিছিয়ে। তাছাড়া পশমিনা শিল্প ও বাণিজ্য আজ বহুবিধ সমস্যার সম্মুখীন। অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা আর পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষা, দুই দিক থেকেই আজ তাদের টিঁকে থাকার লড়াই। ফলত পশমিনা ঐতিহ্য হারাতে বসেছে প্রাচীন গৌরব ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা।

    চাংপা একটি যাযাবর উপজাতি। অল্প মাত্রায় স্বনির্ভর কৃষি ও মুখ্যত পশুপালন করেই চলে এদের জীবন। সব পরিবারেই আছে ছাগল, ভেড়া, ইয়াক, গাধা ইত্যাদি গৃহপালিত পশু, যার মধ্যে প্রধান হলো চেগু ও চাংথাংগী ছাগল। মূলত এটাই তাদের জীবিকার উৎস। অতিদরিদ্র এই উপজাতির মানুষেরা ঋতু অনুসারে ঘুরতে থাকে পশুর পাল সঙ্গে নিয়ে। দুর্গম এই অঞ্চলে তাপমান মাইনাস পয়ঁত্রিশ ডিগ্রী পর্যন্ত নেমে যায়। বছরের অধিকাংশ সময় তুষার-হাওয়া বয় ঘন্টায় চল্লিশ থেকে ষাট কিলোমিটার বেগে। এই দুর্বিষহ আবহাওয়ায় চলতে থাকে চাংপাদের পশুপালন ও পশমিনা উৎপাদন।

    চাংস্কাট-ভাষী চাংপারা প্রধানত বৌদ্ধ। এই সম্প্রদায়ের মানুষেরা মঠ-প্রধানের ভবিষ্যৎবাণী অনুসারে পশুচারণ ও যাযাবরবৃত্তি পালন করে থাকে। ইয়াকের লোম থেকে তৈরি ‘রেবো’ তাঁবুতে এদের বাস। সরকারি হিসেবমতো এখানে কেউ গৃহহীন নয়। আসল কারণটা এই যে মাথার ওপর ছাদ ছাড়া কারো পক্ষে বাঁচাই সম্ভব নয় এই ভয়ঙ্কর আবহাওয়ায়। হাসপাতাল বা ইস্কুল অপ্রতুল । স্থানীয় ‘আমচি’রা চাংপাদের চিকিৎসা করে। ইস্কুলে ছাত্র প্রায় হয় না। নেই শক্তি, পানীয় জল বা স্বাস্থকর পয়ঃপ্রণালী। অল্প কথায় এই হল চাংপাদের জীবনযাত্রা। এরই মধ্যে বৈচিত্র্য আনে নতুন বছরের উৎসব ‘লোসার’, চাংপা রমণীরা সজ্জিত হয় ‘গনচা ‘ পোশাকে। চাংপাদের মধ্যে আগে বহুপতিত্ব (polyandry) চালু ছিল। উনিশশো চল্লিশের পর তা আইন করে বন্ধ করা হয়েছে। বাকি রীতিনীতিতে তেমন পরিবর্তন কিছু হয় নি, মোটামুটি আগের মতোই রয়ে গেছে চাংপা সমাজ।

    শুরু থেকেই বিস্তর সমস্যা এই রুক্ষ কঠিন মরুপ্রদেশে। পশুচারণের জমি অঢেল নেই এই পার্বত্য উপত্যকায়। নেই যথেষ্ট পরিমাণ জল। পশুপালনের উন্নতির জন্য সরকারি উদ্যোগ থাকলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট নয়। চাংপাদের মতোই তাদের পশুরাও অপুষ্টিতে ভোগে। তাই দুইয়েরই মৃত্যর হার বেশি। অতিরিক্ত চাপের ফলে পশুচারণক্ষেত্রের উর্বরতা কমে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ও অশিক্ষার কারণে তাদের সম্মিলিত ও সমবায় পদ্ধতিতে উন্নয়ন সহজ নয়। সরকারি উদ্যোগগুলিতেও চাংপাদের প্রতিনিধিত্ব নামমাত্র। সব মিলিয়ে চাংথাং উপত্যাকার চাংপা জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন একটি বড় রকমের আর্থ-সামাজিক পরীক্ষা।

    কুনজাঙদের পরিবারে একশোটির মতো ছাগল আছে। একটি গড় চাংপা পরিবারের আর্থিক স্থিতি মোটামুটি এইরকমই। তা থেকে পশমিনা তৈরি হয় বছরে প্রায় কুড়ি-বাইশ কিলোগ্রাম। তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা প্রতি কিলোগ্রামের দাম হলে বার্ষিক আয় সহজেই হিসেবে করা যায়। এছাড়া আছে ইয়াকের উল আর ভেড়ার মাংস বিক্রি করা টাকা। সব মিলে এক বছরের আয় বড়োজোর দেড় থেকে দুই লক্ষ টাকা। নগদ টাকা ও বেচাকেনার প্রয়োজন শুরু হয়েছে প্রাচীন বিনিময় প্রথা বন্ধ হওয়ার ফলে। অথচ সরকারের তরফ থেকে নেওয়া হয়নি তেমন কোনো ব্যবস্থা যাতে চাংপারা পশমিনার বিপণন ও বাণিজ্যে যথাযোগ্য মূল্য পায়। একটি শাল তৈরির পেছনে পশমের যে দাম তারা পায়, তার তিন থেকে পাঁচ গুণ দামে শালটি বিক্রি হয় দিল্লির বাজারে। আন্তর্জাতিক বাজারে তার দাম আরো বহু গুণ বেশি। কারিগরদের পারিশ্রমিক হিসেব করেও বলা যেতে পারে যে, এর থেকে অনেক বেশি আয় পশম উৎপাদনকারীদের প্রাপ্য। পৃথিবীর বাজারে যার এতো দাম, সেই মহার্ঘ্য পশমিনার শিল্পীরা পড়ে আছে দারিদ্র ও অনগ্রসরতার অন্ধকারে।

    এই পিছিয়ে থাকা চাংপা সম্প্রদায় ধরে রাখতে পারছে না নতুন প্রজন্মকে। নতুন যুগের খবর নিয়ে শহুরে হাওয়া এসে পৌঁছেছে এই তুষারমরুর অন্দরে। এর অবধারিত ফল বাইরে যাওয়ার ঝোঁক। তাইতো কুনজাঙ ও তার বন্ধুরা বেরিয়ে পড়েছে চাংথাং থেকে দূরে, নিশ্চিন্ত ও আধুনিক জীবনের খোঁজে। একটি সুপ্রাচীন সমৃদ্ধ শিল্প ও তার শিল্পীদের আজ অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রাম। দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যে এগোতে হলে বাঁচাতে হবে সমস্ত প্রাকৃতিক সমাজকে আর সেই জনগোষ্ঠীকে দিতে হবে অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা। সাম্প্রতিককালে পর্যটনশিল্প লাদাখকে হয়তো আর্থিক উন্নতি দিচ্ছে। কিন্তু এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক অবস্থান ও পরিবেশগত ভারসাম্যের ওপর। আর তার ফল পড়ছে পশুপালন ব্যবস্থার ওপরেও । অতএব পশমিনা শিল্পেও দেখা দিচ্ছে সংকট। একই সঙ্গে আর্থসামাজিক উন্নয়ন আর পরিবেশের সংরক্ষণ- এই যুগ্ম সমস্যার সমাধান চাই। তবেই হয়তো নতুন প্রজন্মের চাংপারা আর ছেড়ে আসবে না তাদের জন্মভূমি, সারা বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্প পশমিনা বজায় রাখতে পারবে তার ঐতিহ্য আর সম্মান।

    _____________________________________________________________________

    কুনজাঙ দোলমা আমার ছাত্রী। গবেষণা পর্যবেক্ষণের ফাঁকে ফাঁকে জানতে পারা ওদের জীবনের সুখ-দুঃখের কাহিনী এখানে উপস্থাপন করলাম। হয়তো ওদের সম্পর্কে আমরা অনেকেই বিশেষ কিছু জানি না, আমি অন্তত আগে জানতাম না। ওর গবেষণাপত্র - Dolma, Kunzang. (2017), Pastures of Changthang: A Socio-economic Survey, Master’s dissertation, Department of Environmental Studies, University of Delhi ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৩ জুলাই ২০২০ | ২৯২১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন