এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক

  • খিড়কী  থেকে  সিংহদুয়ার

    স্বাতী রায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | ১১৫২ বার পঠিত
  • রু’র এক বন্ধু বলেছিল এটা। স্বাধীনতার আগের কথা। তার ঠাকুর্দা পশ্চিমের একটা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। ঠাকুমা প্রতিবেশিনীকে বোঝাচ্ছেন ইঞ্জিনিয়ার কি। অনেক এটা ওটা বলেও বোঝানোর চেষ্টায় ফেল । তখন বলেছিলেন, উয়ো যো চেয়ারমে বৈঠকে হাতৌরা পিটতা হ্যায়। ইঞ্জিনিয়ার শব্দটা সমাজে তখন প্রায় অচেনা।

    স্বাধীনতার পরের ভারত। দেশ গড়তে হবে। প্রবল উদ্দীপনা। ১৯৫৬ এ দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা। মহলানবিশ মডেল। স্তরে স্তরে শিল্প-স্থাপন। কোর শিল্প, বড় সরকারের হাতে। কিছু শিল্প থাকল বেসরকারি হাতে। চাবিকাঠি সরকারের হাতে। উৎপাদনমাত্রা, দাম সব সরকার নির্ধারিত। লাইসেন্সরাজের জমানা। দেশজুড়ে শিল্পের স্বপ্ন দেখালেন নেহেরু। ডাক দিলেন দেশের মানুষকে। দেশ গড়তে হবে। চাই ইঞ্জিনিয়ার। দলে দলে ছাত্র ভর্তি হতে ছুটল ইঞ্জিনিয়ারিংএ। কোয়ালিটি ইঞ্জিনিয়র চাই। তৈরি হল আইআইটি। মান বাঁধা হল উঁচুতারে। আত্মনির্ভর হতে হবে।

    ১৯৪৭ সালে দেশে কলেজ হাতে গোনা। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ পঁয়ত্রিশের কাছাকাছি । কাজেই ছাত্রসংখ্যাও সহজেই অনুমেয়। বছরে ১৮৫০। সেখান থেকে ১৯৭৫ সালে কলেজের সংখ্যাটা পৌঁছায় ৪৩৭ এ। বারো গুণেরও বেশি। এদিকে দেশের এক্সপোর্ট নামমাত্র। যা তৈরি হয়, তা শুধু দেশে বিক্রি হয়। নেহেরু মারা গেছেন। দেশে শিল্প বেড়েছে বটে। কিন্তু চাকরী বাড়ছে বছরে মাত্র ৩% হারে। তাহলে এত ইঞ্জিনিয়র কি হবে? ফল সারপ্লাস। পশ্চিমবঙ্গে রেজিস্টার্ড বেকারদের মধ্যে ইঞ্জিনিয়র ১৩.৫%। ১৯৭১ সাল।

    ইতিমধ্যে একটা ঘটনা ঘটল। ১৯৬৮ সালে খুলল টিসিএস। অল্পসময়েই তারা স্বর্ণডিম্বটি চিনিয়ে দিল। বডিশপিং। ইধারকা ইঞ্জিনিয়র উধার। ডলারের সবুজ হাতছানি। রাষ্ট্র আর পুরো চোখ বুজে থাকতে পারল না। মোট রপ্তানির থেকে তখনো আমদানি বেশি। ব্যালান্স অফ পেমেন্ট টলটলায়মান। অগত্যা। কিছুটা পলিসিগত ছাড় দিতেই হল। ঢেউ-কুচকুচ খেলায় সার্ভিসের উপর দিকে ওঠা শুরু। তবে কম্পিউটার তখনো সন্দেহের বস্তু। রাজনীতিকদের কাছে তো বটেই। ব্যুরোক্র্যাটরাও সেই তালে তাল দেন।

    শিক্ষাবিদরা কিন্তু খুবই উৎসাহিত। বিশেষত প্রফেসর রাজারামন। কানপুর আইআইটিতে কম্পিউটার সায়েন্সে এমটেক চালু হয়েছে অনেক দিন। ১৯৬৬ তে। ১৯৭৮-এ বি টেকও । অন্য আই আই টি, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোও পিছিয়ে নেই। যাদবপুরেও নতুন করে কম্পিউটার সায়েন্স পড়ানো শুরু হয়েছে। এবার আর ডিপ্লোমা না। পুরোদস্তুর বি টেক চালু। ১৯৮১ তে। ইঞ্জিনিয়ররা হার্ডওয়ার বানাবে। সেই সঙ্গে সিস্টেম সফটওয়ার। মানে অপারেটিং সিস্টেম ইত্যাদি। যে সব সফটওয়্যার ছাড়া কম্পিউটার চলবে না।
    কিন্তু তার পর? ম্যানেজারদের চোখের সামনে সব তথ্য জোগাড় করে এনে সাজিয়ে ধরবে, এমন সফটওয়্যারও তো চাই। চাই বিভিন্ন বিজনেস অ্যাপ্লিকেশন। এগুলো কে বানাবে? আগামী পাঁচ বছরে দেশে সাড়ে সাতশ সফটওয়্যারের লোক লাগবে। ১৯৮০ সালের ভবিষ্যতবাণী। রাজারামন বললেন, গ্র্যাজুয়েটদের ব্যবহার করো। নতুন শিক্ষাক্রম চাই। মাস্টার্স অফ কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশান। খানিক কম্পিউটার সায়েন্স। খানিক সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং আর সিস্টেম অ্যানালিসিস। খানিক অঙ্ক। অপারেশন রিসার্চে লাগবে। খানিক ম্যানেজমেন্ট। ম্যানেজারদের ভাষা বুঝতে হবে। হাঁসজারু বললে, তাই। ব্যতিক্রমী ভাবনা বললে, তাই।

    হৈ-হৈ করে চালু হল এমসিএ । ১৯৮২। দিল্লি, পুনা, জেএনইউ। ঝাঁ ঝাঁ করে চালু করে ফেলেছে নতুন কোর্স। প্রথম এক-দু বছরের মধ্যেই। পশ্চিমবঙ্গে অবশ্য একটু লেটে। ১৯৮৮ তে। দক্ষিণে যাদবপুর। উত্তরে নর্থবেঙ্গল। একযোগে। বিই কলেজ ১৯৯১ তে।

    কি হয় সেই সব ইঞ্জিনিয়রদের, যারা বেকার বসে ছিলেন? সে প্রশ্ন কেউ তোলে না। হয়তো তাঁদের কেউ কেউ ব্রিজ কোর্স করলেন। ততদিনে বাজারে হই হই করে চলছে এনআইআইটি। গন্তব্য সফটওয়্যার। চার বছর সিভিল বা ইলেকট্রিক্যাল বা অন্য কিছু পড়ে কেন লোকে চাকরী পাবে না? বাধ্য হয়ে কেন সফটওয়্যারের কাজ করবে? সে প্রশ্ন যদি বা কেউ করেনও, কেউ শোনে না । চাকরী তো পাওয়া গেল। আবার কি চাই। অবশ্য এই প্রশ্নটা রুকেও একটু অস্বস্তিতে ফেলে। চারবছর সেও তো অন্য বিষয় পড়েছে। প্রতি সেমেস্টার ১২ টাকায়। ১২ টাকায় কিই বা হয়। বাকী টাকা তো দেয় সরকার। ট্যাক্সের টাকায়। সে পড়াই বা দেশের কোন কাজে লাগল? ধুস, অত ভাবা যায় না!

    যাদবপুরের প্রথম ব্যাচের এমসিএ শুরু সায়েন্সের ছাতার তলায়। একবছর পরে দিক বদল। ততদিনে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর আলাদা ডিপার্টমেন্ট হয়েছে। তারপর থেকে এখানেই। চার নম্বর ব্যাচ রুদের। ততদিনে প্রথম ব্যাচ বেরিয়ে গেছে। তারা কি সবাই ক্যাম্পাস ইন্টারভিঊতে চাকরী পেল? উল্টোরকম খবরই হাওয়ায় ভাসে। খুবই কমজনের সে সৌভাগ্য হয়েছে। তাহলে?

    সে ভাবার সময় নেই এখন। ক্লাস শুরু হয়ে গেছে জোরকদমে। সেই সঙ্গে যুদ্ধও। কম্পিউটার নিয়ে। আটতিরিশ জন ছাত্র। তাদের জন্য বরাদ্দ গোটা বারো-চৌদ্দ সিস্টেম। তারও একটা দুটো সিনিয়ররা দখল করে থাকে। এদিকে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়ার তাড়া। গ্রুপ অ্যাসাইনমেন্ট। দু’জন করে প্রতি গ্রুপে। সবাই ভোরবেলা ছোটে কলেজে। থুড়ি ইউনিভার্সিটিতে। ইউনিভার্সিটিকে কলেজ বললে অনেক বন্ধু রেগে যায়। মাস্টার্স ডিগ্রীর জন্য পড়ি। এখনো বাচ্চা আছি নাকি আমরা? ল্যাবে হাতেখড়ি হয় পাসকাল দিয়ে। টার্বো-পাসকাল। বোরল্যান্ড কোম্পানির তৈরি। সে কোম্পানির বয়সই মাত্র বছর আষ্টেক। খুব অবাক লাগে রু’র। কোন আমেরিকার পশ্চিম উপকূলে বসে বানানো! আর তাই নিয়ে কাজ চলছে কলকাতায় বসে। অনুভবে জুড়ে যায় ক্যালিফোর্নিয়া আর কলকাতা। গোটা পৃথিবীর সঙ্গে একটা যোগসূত্র তৈরি হয়। গা-টা শিরশির করে ওঠে। এমনটা আগে কখনো মনে হয় নি। টার্বো মানে বুঝতে ডিকশনারির পাতা উল্টোতে হয়। বাংলা-মাধ্যমের পড়া। ইংরাজীর শব্দের ভাঁড়ার ছোট।

    ম্যাগনাম ল্যাবের সামনে ভিড় জমে। দরজা খোলার অনেক আগে থেকেই। অনেক দিন রু’রা লাইনের পিছনে পড়ে। প্রথম লটে জায়গা হয় না। তখন কাগজে কলমে প্রোগ্রাম লেখে। পার্টনার আর রু। বার বার চেক করে। যাতে মেশিনে বসলে প্রথম চেষ্টাতেই চলে প্রোগ্রাম। কোন ভুলভ্রান্তি ছাড়াই। সে সৌভাগ্য হয় না। প্রোগ্রাম লিখে-টিখে কমপাইল করতে দেয়। বন্যার মত ভুলের পর ভুল বেরিয়ে আসে। এই ভুলগুলো বোঝা সহজ। সময় লাগে যদিও। একটা একটা করে ঠিক করে দুজনে। কিছুটা পরীক্ষা করে। তারপর স্যারকে ডাকে। স্যার এসে কয়েক সেকেন্ড দেখেন। অবহেলায় ধরিয়ে দেন প্রোগ্রামের ত্রুটি। অপ্রস্তুত হয় দু বন্ধু। মাথা চুলকায়। আবার ঠিক করতে বসে। ডিবাগিং। সেই কবে হাভার্ডের রিলে সিস্টেমে মথ আটকে ছিল। গ্রেস হপারের দল সেটাকে ছাড়িয়েছিলেন। খাতায় লিখে রেখেছিলেন, debugging the system. সেই থেকে কথাটা চালু। রু’র মনে পড়ে চিত্রকূট মন্দিরের কথা। বাঁদরগুলো একে অপরের গায়ের উকুন ছাড়াচ্ছিল। কি অসীম ধৈর্য! হাড়ে হাড়ে বোঝে, কেন ডিবাগিং বলে।

    কাজ করে শুধুই ডস-এ। নতুন অপারেটিং সিস্টেম। এতদিনের ছিল শুধু ইউনিক্স। সে রাজত্বে উড়ে এসে জুড়ে বসেছে। কানাঘুষোয় শোনে বিল গেটস বলে একজনের নাম। অন্য ইউনিভার্সিটিতে পড়া বন্ধুরা বকুনি দেয়। বলে, ইউনিক্স শেখ। বই পাঠিয়ে দেয়। বলে, পড়। নাহলে চাকরী পাবি না। চেষ্টাও করে। কিন্তু মজা পায় না। এমনি করে একটা বছর কাটে। ডাইরিতে লিখে রাখে, হার্ডওয়্যার: আইবিএম পিসি কম্প্যাটিবল। সফটওয়্যার: টার্বো-পাসকাল। এমএস কোবল। পরে বায়োডেটা বানাতে কাজে লাগবে। বায়োডেটার একটা নতুন নাম শিখেছে। মাঝে মাঝে কায়দা করে আওড়ায়, রেজ্যুমে।

    রু’র কম্পিউটারে ভয় কিন্তু রয়ে যায়। যদি যন্ত্র বিগড়ে যায়! সে ভয় কাটে দ্বিতীয় বছরের গোড়ায়। স্যার চ্যালেঞ্জ করেন। বলেন, কিচ্ছু হবে না। দেখাও দেখি একটা কম্পিউটার খারাপ করে। সব দায়িত্ব আমার। এইবার সাহস বাড়ে রু’র। খানিক এদিক, ওদিক করে। সত্যিই তো, কিছুই তো হয় না। এতদিনে যন্ত্রটাকে ভালবাসতে পারে। ভরসা ফেরে। আর ভাবে, ইস এই ভরসাটা যদি প্রথম থেকে পেত!
     
     (ক্রমশঃ )
     
    (সমতট  বর্ষ ৫১ সংখ্যা ৩ ও ৪ এ পুর্ব প্রকাশিত )

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | ১১৫২ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    মতি - asiskumar banerjee
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২৩:১৭504188
  • আহ সেইই কোবল।  সেই বিজ্ঞাপনের মত বলতে পারি আমার যাবতীয় উন্নতির মূলে হল কোবল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন