এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ভ্রমণ  ঘুমক্কড়

  • দলমার কোলে কোলে

    নরেশ জানা
    ভ্রমণ | ঘুমক্কড় | ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | ২৯৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • পর্ব ১
    ছবি: রমিত চট্টোপাধ্যায়


    দলমার কোলে কোলে

    বুরুডির গভীর কালো জলে ফুটে উঠল সোমত্ত নারীর ঠোঁট! আমি ক্যামেরার ক্লিকে তাকে ধরে ফেললাম, ম্যাট ফিনিশ গাঢ় খয়েরি লিপস্টিক। আমি ঠিক ২০ বছর আগে যখন বুরুডি এসেছিলাম তখন এই যুবতী ঠোঁট দেখিনি। হয়ত সে ছিল, হয়ত কেন নিশ্চিত ছিল কিন্তু তখন ঝকঝকে দিনের আলো বলেই হয়ত সে তাঁর এমন গাঢ়, গভীর ওষ্ঠ যুগল দেখাতে লজ্জ্বা পেয়েছিল। যেমনটা আমি এখন লজ্জ্বা পাচ্ছি তাকে দেখতে, তার কাছে যেতে, কারন সেদিন আমি একা ছিলাম আর আজ আমাদের দলটায় দুই নারী, দুই কিশোরী এবং দু-দুজন পুরুষ। এখন আমার নিলাজ হওয়া চলেনা। তাই ক্লিক ক্লিক ক্লিক, ক্যামেরায় ধরে রাখলাম তাকে। আমি এই ঠোঁট শতদল কিংবা রুষতিকেও দেখাতে পারতাম, ওদের কাছেও ক্যামেরা ছিল কিন্তু দেখাইনি। পুরুষ সুলভ ঈর্ষা কিনা জানিনা। যেমনটা পুরুষ ভাবে, এ যখন আমার আবিষ্কার, তখন এ শুধু আমারই, একান্ত আমার।

    শনিবার, ২০শে আগস্ট যখন বুরুডি এসে পৌঁছালাম তখন ঘড়ির কাঁটায় বিকাল চারটা পঁয়তাল্লিশ। গত দু'দিন ধরে ঝাঁপানো বৃষ্টি একটু আগে বিশ্রাম নিতে শুরু করছে কিন্তু এ যে ক্ষনিকের তা বুঝতে খুব বেশি বুদ্ধি খরচ করতে হয়না। এখন হালকা মেঘ কিন্তু প্রচণ্ড গরম বুঝিয়ে দিচ্ছে যে কোনও সময় আবারও বৃষ্টি নামতে পারে। আমরা তাই তাড়াহুড়ো করছিলাম। ঝাঁপানো বৃষ্টির মধ্যেই সারাটা দিন কেটেছে। ঘাটশিলায় ঢুকতে ঢুকতে বেলা ১টা বেজে গিয়েছিল তাই হোটেলে না ঢুকে যতটা সম্ভব আজকের ঘোরা সেরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়াই ছিল। বুরুডির কথা আলাদা কিন্তু ঘাটশিলা আমার ৩৭ বছর আগে দেখা তবুও রাস্তাটা মনেই ছিল। ঠিক করলাম জাদুগোড়া হয়ে নারোয়া পাহাড় অবধি চলে যাওয়া যাক, বর্ষায় নারোয়ার অপূর্ব রূপ আমার দেখা হয়নি। মাঝপথে রাত মোহনার ফলস টা বাচ্চাদের ভালই লাগবে। কিন্তু গোটা রাস্তায় ঝমঝমিয়ে বৃষ্টির বিরাম নেই। যাত্রা শুরু করেছিলাম হলদিয়া থেকে। পাঁশকুড়ার পর আকাশ পরিষ্কার হল। তার আগে দেউলিয়া বাজারে গাড়ি থামিয়ে রুষতি আমাদের ফ্লাস্ক থেকে চা খাওয়ালেন। পরের স্টপেজ একেবারে গুপ্তমনি। ধাবায় রুটি তড়কা চেটেপুটে খেলাম, এবার রুষতির গরম পানীয়, এবার কফি। না এরপর আর দাঁড়াইনি। লোধাশুলি পেরিয়ে মোহনপুরের জঙ্গলে সেই যে বৃষ্টি শুরু হল সেই বৃষ্টি চলল বহড়াগুড়া অবধি। এরপর ধলভূমগড় অবধি একটু বিশ্রাম নিল বৃষ্টি তারপর আবারও টানা ঝমঝম। এ বৃষ্টি থামবে বলে মনে হয়না তাই ঠিক হল গাড়িতে থেকেই বেশিরভাগটা দেখে নিতে হবে। আমাদের হাতে দেড় দিন, বৃষ্টির জন্য থেমে থাকলে ঘোরা হবেনা।

    খড়গপুর চৌরঙ্গী থেকে শুরু হয়ে সদ্য শেষ হওয়া ফোর লেনের জাতীয় সড়ক সব কিছু ওলটপালট করে দিয়েছে। রাস্তা জুড়ে অজস্র আন্ডারপাশ সমস্ত চেনা জায়গাকে আড়াল করে অচেনা করে দিয়েছে। নিমপুরায় পথের পাশেই থাকা সিঙাড়া সিংয়ের ধাবা কিংবা মুন হোটেল এখন পথের নীচে, লোধাশুলির মাহাত হোটেলও নজরে পড়েনি। মোহনপুরের যে ঘন জঙ্গলের জন্য জাতীয় সড়কের ওপর সূর্যের আলো পড়তনা তাও এখন নির্বিরোধী, ফর্সা। ঘাটশিলারও তাই অবস্থা। তারই মধ্যে আন্দাজে দ্বিতীয় আন্ডারপাশের পাশ দিয়েই বেঁকে জাদুগোড়া-মুসাবনির রাস্তা ধরেছি। ৩৭ বছর পরেও এরাস্তা বড় চেনা! ঝাঁপানো বৃষ্টির মধ্যেই একটুও অসুবিধা হয়নি রাস্তা চিনতে। ডানদিকে টুমানডুংরি আর মৌভান্ডারক আর বাঁয়ে হিন্দুস্থান কপার লিমিটেডকে রেখে দিব্যি আমরা উঠে পড়লাম সুবর্নরেখা সেতুর ওপর। সেতু পেরিয়ে ডাইনে কয়েকশ মিটার গিয়ে রাতমোহনা। পরিকল্পনা ছিল নারোয়া থেকে ফেরার পথে এখানেই সূর্যাস্ত দেখে হোটেলে ফিরব কিন্তু ঝাড়খণ্ডের মাথায় তখন প্রবল নিম্নচাপ, গত দু'দিন সূর্যের মুখই দেখেনি এখানকার মানুষ ফলে সূর্যাস্ত দুরস্ত। পরিকল্পনার বদল হল। ৩৭ বছর আগে মুসাবনি গিয়েছিলাম কিন্তু এবার যাবো উলটো রাস্তায়, জাদুগোড়া হয়ে নারোয়া। তাই সুরদা মোড় থেকে ডাঁয়ে মুড়ে ওপরে ওঠা, এই রাস্তারই নাম মুসাবনি-জামসেদপুর রোড। নিচে মুসাবনি ওপরে জামসেদপুর। আমরা চলেছি জামসেদপুরের দিকে। সুরদা মোড় থেকেই জাদুগোড়ার পথে ডানদিকে সার দিয়ে ডুংরি। আদতে মালভূমির টিলা কিন্তু আমরা মোটামুটি ভাবে এদের পাহাড় বলতে পারি। পথের ওপর ছোট ছোট জনপদগুলির নাম অদ্ভুত। তিরেঙা, কেঁদাদি, নেত্র, চপরি, কুমিরমারী, রোয়ম, রাখা। জাদুগোড়া

    মোড়ে গিয়ে কিন্তু আমরা মূল রাস্তা ছেড়ে সোজা চললাম। চওড়া ওই রাস্তাটা হাতা-মুসাবনি রোড নামে নিচে নেমে বাঁয়ে চলল। অপেক্ষাকৃত কম চওড়া রাস্তা মুসাবনি -জামসেদপুর রাস্তা ধরে আমরা নারোয়ার পথে। তার আগে পেরিয়ে এলাম ভটিন, ঝরিয়া, ধোবনি, রাজদা।

    আগেই বলেছি এ রাস্তাটা আমার কাছে নতুন। ৩৭ বছর আগে আমি জাদুগোড়া অবধি এসেছিলাম, সালটা ১৯৮৫। একটু নেমে কেন্দাডি, ভদ্রলোকের ভাষায় এর নাম হয়েছে সিদ্ধেশ্বর পাহাড়। ঘাটশিলায় নিজের গৌরীকুঞ্জের বাড়ি থেকে নাকি এই পাহাড়ের দিকে অনিমেষ তাকিয়ে লাবটুলিয়ার স্রষ্টা ধ্যান করতেন। সেবার আমার সঙ্গে ছিল গোটা আটেক ছোকরা, তাদের কেউ ফার্স্ট ইয়ার, কেউ সেকেন্ড ইয়ার। আমি নিজে থার্ড ইয়ার। হৈ হৈ করে পাহাড়ে ওঠা গিয়েছিল। কিন্তু এবার সেটা সম্ভব নয়, বিশেষ করে যেভাবে বৃষ্টি চলছে। আর তারচেয়েও বড় কথা, শুরু থেকেই ডুবিয়েছে আমাদের গাড়িটা। যাইহোক সেকথা পরে। যেহেতু সেবার জাদুগোড়া অবধি শেষ যাত্রা ছিল তাই এবার আমরা বাকি পথটার জন্য গুগল ট্র্যাকিংয়ের ওপর ভরসা করলাম। ড্রাইভার মৃত্যুঞ্জয় দাস বলল সে এই গাড়ির ট্র্যাকিং সিস্টেম বোঝেনা কারন এই গাড়িটা সে আগে কখনও চালায়নি। তবে অবশ্য তাতে অসুবিধার কিছুই হলনা। আমাদের সঙ্গে থাকা দুই কিশোরী দায়িত্ব নিল মোবাইলে ট্র্যাকিং করার। এখানে নেট ভালো কাজ করছিলনা আমাদের কারুরই মোবাইলে। মৃত্যুঞ্জয়ের মোবাইলটা অবশ্য সেই কাজে লাগল। গুনগুন আর শালিক সেই কাজের দায়িত্ব নিল এবং গোটা সফরেই তারা এই কাজটা ভালো ভাবেই সামলে ছিল।

    এখানে আমাদের দলটার একটা পরিচয় দিয়ে রাখা ভালো। দলটিতে রয়েছে আমার সহকর্মী কাম ভ্রাতৃপ্রতিম শতদল ওর স্ত্রী রিয়ান আর ওদের ক্লাশ ফাইভে পড়া মেয়ে ঝিলমিল। রুষতি রিয়ানের বড় দিদি। রুষতির মেয়ে ক্লাশ ইলেভেনে পড়া রাগিনী, রাগিনীর বাবা শুভাশিস। জাদুগোড়া থেকে ভটিন পেরুনোর সময় রাগিনীই প্রথম বলল, " আমরা কিন্তু একটা খুবই খারাপ জায়গার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। এখানকার রেডিয়েশন মারাত্মক হাই।" বিষয়টা আমি জানতাম কিন্তু কথাটা ঘোরানোর চেষ্টা করলাম। বললাম, "হ্যাঁ, এটা পুরোপুরি মাইনিং জোন। কপার, ম্যাঙ্গানিজ, বক্সাইট আর কিছুটা ইউরেনিয়াম মেলে এখানে।" কিছু নয়, "ভালোই ইউরেনিয়াম পাওয়া যায় এখানে। খুবই ডেঞ্জারেস জোন।" রাগিনী, গুনগুন করে উঠল। ততক্ষনে আমরা রাজদা ফরেস্টে এসে পৌঁছেছি। এখানেই এসে আমরা থামলাম। বাঁ দিকে দাঁড়িয়ে আছে নারোয়া পাহাড়। নারোয়ার পেছন দিকের গ্রামগুলো কাসিডি, দামুডি ইত্যাদি। আর আমাদের দিকে নারোয়া পাহাড়ের পাদদেশে এই জায়গাটার নাম পাথরভাঙা। সবুজ গাছপালায় মোড়া নারোয়া পাহাড় আর তার ঠিক নীচেই বড় বড় পাথরের সারিকে পাশ কাটিয়ে কুলুকুলু রবে বয়ে আসছে ঘন নীলজলের একটা নদী যার নাম গুডরু বা গড়া (গনা)। দু'পাশের রাজদার (রাজদহ) জঙ্গল চিরে লাফিয়ে লাফিয়ে নামা তার। যেন ভীষন তাড়া, এই ঝিমঝিমে বর্ষায় কাঁখে জলের গাগরি নিয়ে সে যাচ্ছে অভিসারে নারোয়া পাহাড় পেরিয়ে নদী চলেছে গালুডির কাছে সুবর্ণরেখায় অকুলি বিকুলি মিলিত হতে। সবাই সেই সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে পড়েছিল। জাদুগোড়া নিয়ে প্রসঙ্গটা চাপা পড়ে গেল। আরও চাপা পড়ে গেল যে বিষয়টা তা'হল ওই নারোয়া পাহাড়েই রয়েছে সেই ইউরেনিয়াম খনিটা। ভারতের মোট উৎপাদিত ইউরেনিয়ামের ২৫% জোগায় এই সুন্দরী নারোয়া। বর্ষায় এই নদীর রূপ একরকম। আর শীত কিংবা গরমে এলে অন্যরূপ দেখতে পাওয়া যাবে। পেছনে পাহাড়টা না থাকলে রাজদার জঙ্গল চিরে আসা নদীটাকে মনে হবে সুন্দরবনের কোনও নদী। দু'পাশের গাছগুলো হামলে পড়েছে নদীর দুপাশে। পুরো নদীটা শুয়ে আছে পূর্নগর্ভা নারীর মত। অন্যসময় অবশ্য নদীর গর্ভ থেকে জেগে ওঠে বিশাল বিশাল পাথরের চাঁই।

    ইউসিএল বা ইউরেনিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেডের আবাসনগুলোকে ডান দিকে রেখে এবার আমাদের নারোয়া ছাড়ার পালা, এসেছি যে পথে ফিরতে হবে সেই পথেই। অন্যসময় হলে রোয়মের কাছ থেকে বাঁদিক নিয়ে দিগরি আর বড়াপাহাড়কে পাশ কাটিয়ে গুডরুর পাশে পাশে দিব্যি গালুডি পৌঁছে যেতে পারতাম। তারপরই তো ব্যারেজ পেরিয়ে মহুলিয়া, আমাদের হোটেল। কিন্তু ঝুঁকি নেওয়া গেলনা গাড়িটার জন্যই। ফিরতে হল সেই সুরদা মোড় হয়েই। আর ফিরতে যখন সেই জাদুগোড়া হয়েই হল তখন এই বেলা ছোট্ট করে জাদুগোড়ার কথাটা বলে ফেলাই ভালো। জাদুগোড়া নামটার মধ্যে একটা জাদু আছে বটে কিন্তু এর ট্র্যাজেডিটা তার চেয়েও বড়।





    ক্রমশ...




    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
    পর্ব ১
  • ভ্রমণ | ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | ২৯৩ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    চিড় - Sarthak Das
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন