এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অফ শর্ট স্কার্টস এন্ড হাই হিলস

    নয়নতারা লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১২ জুন ২০১৭ | ১০৬২৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • amit | 213.0.3.2 | ১৩ জুন ২০১৭ ০৯:০০366455
  • কল্লোল দা,, কোনো মহিলাকে তার দেহের কোন অংশ নিয়ে প্রশংসা করবেন, সেটা একান্তই দুজনের ব্যক্তিগত সম্পর্ক। তাই নিয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই, মূল লেখাটা কিন্তু আদৌ নরনারীর সম্পর্কের বিশ্লেষণ করা হচ্ছে না, পাবলিক প্লেস এ কিছু মর্কটের অসভ্যতা নিয়ে হচ্ছে। এখানে ধরে নিচ্ছি যারা অসভ্যতা করছে, তারা আদৌ মেয়েটার পরিচিত নন। একটু থিওরি থেকে বেরিয়ে নিজের চারপাশে দেখুন। নিজের চেনা মেয়েদের জিগেশ করে দেখুন ।

    তিন বছর পরে দেশে বেড়াতে এসে আমার নিজের মেয়েদের (দুজনেই টিন এজেড ) কলকাতায় রাস্তায় যা অভিজ্ঞতা হয়েছে, তাকে বাজে বা তিক্ত বললে কম বলা হয়। ছোটবেলা থেকে বাইরে থাকার কারণে এরা এই ধরণের অসভ্যতা যে হতে পারে, সেটাই ধারণা করতে পারেনি, তাকে ঠেকানো তো দূরের কথা। তারা কেও কিন্তু মিনি স্কার্ট পরে রাস্তায় বেরোয় নি, সালোয়ার বা প্যান্ট টপ পরেই গেছিলো। বসে ওঠা এভোইড করা গেলেও ট্রেন এ ওঠা ওঠা এড়ানো সম্ভব নয়, এবং সব সময় তাদের কে লেডিস কামরা তে আলাদা যেতে বলাও সম্ভব নয়। মেয়েরা বলেই দিয়েছে খুব দরকার না পড়লে যেন আর না আসা হয় ।
  • amit | 213.0.3.2 | ১৩ জুন ২০১৭ ০৯:০৯366456
  • আর আরো একটা কথা বলি, কোনো অচেনা মেয়েকে গায়ে পড়ে, তার অমতে তার চোখের বা চুলের প্রশংসা করাও কিন্তু এখানে হ্যারাসমেন্ট ধরা হয়, যদি মেয়েটি অভিযোগ করে। অফিস হলে চাকরি যাওয়া প্রায় নিশ্চিন্ত। "তার অমতে" কথাটাকে underline করলাম।
  • sm | 113.52.254.230 | ১৩ জুন ২০১৭ ০৯:৫২366457
  • মূল সমস্যা থেকে সব্বাই দূরে আছেন। সমস্যা টা কি ভাবে এড্রেস করবেন ও তার সমাধান কি।
    এই যৌন হেনস্থা পৃথিবীর সব দেশেই কম বেশি বিদ্যমান। কল্লোল বাবুর প্রথম অংশের সঙ্গে একমত। সাবধানের মার্ নেই। একজন নারী কলকাতা বা পৃথিবীর যে কোনো বড়ো শহরেই একেলা নিরাপদ নন। কমবেশি।
    আমি যদি রাত্রি ২ টো নাগাদ ডক এরিয়ায় ঘোরাঘুরি করি বা অনুরূপ বিদেশের কোনো শহরে। তাহলে লুঠ পাঠ, জখম, রাহাজানি -সময়ের অপেক্ষা। নারী হলে তো বিপদ শত গুনে বেশি।
    তাহলে বসে, ট্রামে , ট্রেনে কি করা উচিত।
    যথা সম্ভব নিজের প্রটেকশন নিয়ে রাখা।আত্ম রক্ষার কৌশল শিখে রাখা। এবং দরকার পড়লে স্রেফ চেঁচানো। এতেই অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব।
    প্রশাসনের কি করা উচিত। এতে হলো সবচেয়ে বড়ো প্রশ্ন। কলকাতা শহরে বা পব তে কিভাবে প্রশাসন সামলাবে সেটা সম্পূর্ণ এরিয়া নির্ভর।
    কলকাতায় সুবিধা - বাসে লেডিস সিট্ আছে। দরকারে বৃদ্ধ -বৃদ্ধার জন্য সিট্ বাড়ানো উচিত। ট্রেনে লেডিস কম্পার্টমেন্ট এর সংখ্যা বাড়ানো উচিত। সবচেয়ে ভালো হয় লেডিস স্পেশাল ট্রেন ও বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি।
    এমন কি বড়ো বড়ো ট্যাক্সি কোম্পানি গুলোর লেডিস স্পেশাল ক্যাবের বন্দোবস্ত রাখা উচিত। অর্থাৎ ওই ক্যাব গুলির ড্রাইভার ও প্যাসেঞ্জার হবে শুধুমাত্র নারী। বাচ্চা বা বয়স্ক বৃদ্ধ ও বৃদ্ধা সহযাত্রী হতে পারে মাত্র।
    এতে করেই অনেকটা সমাধান হয়ে যাবে।
  • pi | 57.29.241.77 | ১৩ জুন ২০১৭ ০৯:৫৩366458
  • এখানে ঠিক যায়না, তবুও রাখলাম। চাড্ডি বলে টলেআর কী হবে।দেশের বেশিরভাগ লোকেই এইভাবেন। সিনেমাহল বা মলে গেলেই আর 'ওয়েল কালচারড' থাকা যায়না।সেখানে ছোট পোশাক যে কী ভাবে ভাবা হবে,বোঝাই যায়। বেসিক্যালি এটাও এই পিতৃতন্ত্রই। মেয়েরা ঘরে থাকবে, ঘরের লোকজনের সেবা করবে,বাইরে ঘুরে বেড়াবে না,তবেই 'ভাল' মেয়ে। পোশাকও তাই। ঢেকে রাখতে হবে,যাতে বাইরের লোক না দেখে। পুরোটাই ঐ সম্পত্তির মানসিকতা থেকে। ঢেকে রাখতে বলাটাও কিন্তু সেই পিতৃতন্ত্রকে রিইনফোর্স করাই হয়ে যায়। আর সাবধানতার জন্য কেউ বললে, সেটাও ঐ রিগ্রেসিভ চিন্তাকেই ওপড়ানোর বদলে আরো পোকত করে দেয় না কি ?

    Rabri Devi expressed her wish for ‘desi girls’ during the 70th birthday celebrations of husband and RJD chief, Lalu Prasad Yadav at their residence. Rabri said she would prefer daughters-in-law who do not like cinema halls and going to malls. She also said that she would want a “well-cultured” bride, especially for her son Tej, who according to her, is very religious. “Cinema hall aur mall jane wali ladki nahi chahiye. Ghar chalaane wali, bade buzurg ka aadar karne wali, jaise ki hum hain, waisi ladki chahiye.
  • S | 184.45.155.75 | ১৩ জুন ২০১৭ ০৯:৫৭366459
  • এখানে একটা জেনারেশন গ্যাপের সমস্যাও আছে। আমি কোনোদিন মলে যাইনি, সিনেমা হলে যাইনি। অতেব আমার পুত্রবধুও (নিজের মেয়েদের ক্ষেত্রে কিন্তু সেইটা চলবে না) তেমন ভাবেই অপ্রেস্ড থাকবে। এইসব আরকি।
  • :) | 69.160.210.3 | ১৩ জুন ২০১৭ ১০:১৬366460
  • এসেম ভালো বলেছেন কিন্তু, পৃথিবীটা দুটো ভাগ করে দিলেই হয়। একদিকে সব মেয়েরা থাকবে, আর একদিকে সব ছেলেরা। দেখা সাক্ষাৎ ও হবে না, ঝামেলাও না। মাঝে মাঝে পোষা গরু বা কুকুরদের মতো পাল খাইয়ে আনলেই বংশগতি সৃষ্টিরহস্য বজায় থাকবে। একস্ট্রিমিটি কমাতে চাইলে ওই সিনেমাহলে আগে যেমন লেডিজ সীট থাকতো, কোএড পড়াশুনা তুলে দেওয়া ইত্যাকার আরকি। ভালো ভালো।
  • cm | 127.247.201.121 | ১৩ জুন ২০১৭ ১১:২৩366461
  • সুস্থ ইন্টার‌্যাকশনের স্কোপ না থাকলে বা কম থাকলে ঐ হবে।
  • robu | 213.132.214.83 | ১৩ জুন ২০১৭ ১১:২৬366462
  • "অর্থাৎ ওই ক্যাব গুলির ড্রাইভার ও প্যাসেঞ্জার হবে শুধুমাত্র নারী।" - ওই নারী ড্রাইভার কোন্নগরে ড্রপ দিয়ে যখন পরের ট্রিপ এর জন্য একা একা সেক্টর ফাইভ ফিরবে তখন?
  • Rabaahuta | 233.186.97.136 | ১৩ জুন ২০১৭ ১১:৩৩366463
  • আমি লুঙ্গীবিদ্বেষের কঢ়ি নিন্দা করছি।
  • b | 135.20.82.164 | ১৩ জুন ২০১৭ ১১:৫৮366466
  • বাসে ট্রামে পুরুষদের ওপরে হাত চালানো পুরুষ ও নারী-ও আছেন। সম্ভবতঃ সংখ্যাটা অনেকটাই কম। কিন্তু আছেন।
  • Rabaahuta | 233.186.97.136 | ১৩ জুন ২০১৭ ১২:০৯366467
  • কদিন আগে দেখলাম কলকাতায় এক ভদ্রলোককে রেস্তোরার দারোয়ান লুঙ্গী পরেছেন বলে ঢুকতে দিচ্ছিলেন না। শেষে ম্যানেজার এসে দেখে বললেন, না, এতো ঠিক লুঙ্গী নয়, আপনি আসুন।
    প্রকৃত লুঙ্গী হলে হতো না।

    যাউগ্গা, যৌন হয়রানিকে সোজাসাপ্টা ভায়োলেন্স, আইন্শৃন্খলার সমস্যা এইসবের সমমর্যাদা দিলে বোধয় এক্টু সুরাহা হতো। ক্রিকেটপ্রসঙ্গে সৈকতদার একটা সাম্প্রতিক লেখায় মনে হয় এই লাইনে চিন্তা দেখলাম। যদি ঠিক বুঝে থাকি।
  • Rabaahuta | 233.186.97.136 | ১৩ জুন ২০১৭ ১২:৫৩366468
  • তাতিনের ক'টা স্কুলে... পড়ে মনে পড়ে গেল। বেকারজীবনে যখন টিউশনি করতাম তখন পরস্পরের ছাত্রছাত্রীদের সুখদুঃখ বিষয়ে আলোচনা হতো। তো সুকন্যা'র ছাত্রীদের বাধ্যতামূলক স্কার্টের মাপ আর ট্রাম বাসের বিড়ম্বনার কথা শুনেছিলাম; তাতে আমাদের বিস্ময় অন্যত্র, ছোট শহরের বাংলা স্কুলে মেয়েদের লাঞ্ছনা হতো স্কার্টের মাপ কোনক্রমে নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য থেকে একটুও কম হয়ে গেলে। উল্টো রকম যে হতে পারে তা আমাদের কাছে নতুন খবর ছিল।
    ছেলেদের ছিল এইট পর্যন্ত হাফপ্যান্ট, নাইন থেকে ফুল। লম্বারা খুবই বিড়ম্বনা বোধ করতো ক্লাস এইটে। অতিরিক্তি হুমদো হয়ে গেলে বিশেষ অনুমতি পাওয়া যেত এইট থেকে ফুল প্যান্ট পরার, তাদের রেলই হতো অন্যরকম। হুমদোনেসের পরিমাপ তো সাবজেক্টিভ।
    যাই হোক, এইসব বৃথা প্যাচাল মার্জনা করবেন।
  • কল্লোল | 233.186.208.69 | ১৩ জুন ২০১৭ ১৩:৩৩366469
  • অমিত। আপনার মত বুঝতে পারছি না। হয়তো আমার বুদ্ধির দোষ। তবু আপনার লেখাগুলি বারবার করে পড়ছি আর গুলিয়ে যাচ্ছে।
    Name: amit IP Address : 213.0.3.2 (*) Date:13 Jun 2017 -- 05:43 AM
    শুধু চাউনি দিলে বা ভ্রু কোঁচকালে তো সমস্যা ছিল না, কিন্তু কিছু মর্কট যে ভিড়ের সুযোগে মেয়েদের গায়ে এসে পড়ে, সুযোগ বুঝে হাত দেয় সেটাই তো সমস্যা।
    Name: amit IP Address : 213.0.3.2 (*) Date:13 Jun 2017 -- 07:48 AM
    ছাগল কেন হতে যাবে ? একটা মেয়ে যদি মিনি স্কার্ট পরে ওঠে, তার পা দেখে যদি কারোর উত্তেজনা জাগে, কেও একবার দেখে নিজেকে সামলে মুখ ঘুরিয়ে নেয়, কেও বার বার ঊকি মেরে দেখতে থাকে , কেও হা করে দেখতে থাকে। কথাটা সেটা নিয়ে হচ্ছে না। যে যেভাবে দেখতে চায় দেখুক, যদিও বাইরের দেশে হা করে দেখাটাও সেক্সচুয়াল হ্যারাসমেন্ট এর মধ্যে পড়ে এবং পুলিশ নন স্টকিং অর্ডার দিতে পারে। কিন্তু দেখা তা এক জিনিস, আর ভিড়ের সুযোগে কারোর গায়ে হাত দেওয়া কিন্তু সরাসরি প্রাইভেট সস্পেস ভায়োলেশন।
    Name: amit IP Address : 213.0.3.2 (*) Date:13 Jun 2017 -- 09:09 AM
    আর আরো একটা কথা বলি, কোনো অচেনা মেয়েকে গায়ে পড়ে, তার অমতে তার চোখের বা চুলের প্রশংসা করাও কিন্তু এখানে হ্যারাসমেন্ট ধরা হয়, যদি মেয়েটি অভিযোগ করে। অফিস হলে চাকরি যাওয়া প্রায় নিশ্চিন্ত। "তার অমতে" কথাটাকে underline করলাম।
    Name: কল্লোল IP Address : 233.186.125.5 (*) Date:13 Jun 2017 -- 08:05 AM
    অমিত। আপনিই ভেবে দেখুন, চোখ দিয়ে মেয়েটির গা চাটা অব্দি আপনি মেনে নিচ্ছেন!!! জিভ বা হাত দিয়ে চাটলেই ব্যক্তিগত পরিসর লঙ্ঘিত হয়!! তাহলে আর যৌন হেনস্থা কাকে বলে??
    আপনি কোন নারীর রূপের প্রশংসা করছেন অযাচিতভাবে।
    =======================================
    আপনি বলছেন চাউনি বা হা করে দেখায় আপনার এদেশে আপত্তি নেই? বিদেশে আপত্তি আছে? - বুঝলাম না।

    আপনি হয়তো জানেন না স্টকিং এদেশেও বেআইনী। তাকানো, ইঙ্গিত করা, এমনকি মেয়েটির অমতে কথা বলতে চাওয়াও যৌন হেনস্থার মধ্যে পরে।

    আপনি "তার অমতে" underline করলেন আর আমি যখন লিখলাম "আপনি কোন নারীর রূপের প্রশংসা করছেন অযাচিতভাবে" তখন "অযাচিতভাবে" কথাটা খেয়ালই করলেন না।
    বিষয়টা ওখানেই একজনের অমতে তার পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করাটাও ব্যক্তিগত পরিসর লঙ্ঘন করা। সেটা বুঝুন।

    পুরুষতন্ত্র ঘাপটি মেরে থাকে চিন্তায়। তাই এটা বলতে বাধে না যে, চাউনি বা হা করে তাকানো অবধি ঠিক আছে। "ঠিক আছে কি? না কোনভাবেই নেই। শুধু গায়ে হাত দিলেই ব্যক্তিগত পরিসর লঙ্ঘিত হয় না। কারুর অমতে, তাকালেও হয়, কথা বলতে চাইলেও হয়।

    এটাই যখ্ন বাস্তব, তখন যা খুশী তাই পরুন, শুধু মনে রাখবেন পুরুষতন্ত্রের লোলুপ দৃষ্টি সুযোগ খুঁজছে। সাবধানে থাকুন। নিজের সম্মান নিজের হাতে।
  • S | 184.45.155.75 | ১৩ জুন ২০১৭ ১৪:২৭366470
  • শুনেছিলাম যে ১৩ সেকেন্ডের একটা রুল আছে। তার থেকে বেশি সময় ধরে একভাবে তাকিয়ে থাকলে হয়রানির আওতায় পরে।
  • Ishan | 180.202.22.2 | ১৩ জুন ২০১৭ ২০:০৮366471
  • তবে এখন মনে হয় এসব কমেছে। শিওর না। পরোক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। কলকাতা গিয়ে ভিড় বাসে বেশ কয়েকবার উঠেছি। অটো তো বটেই। মেয়েরা এখন অনেক বেশি অগোছালো। আগের মতো বর্ম দিয়ে সব ঢেকে সিঁটিয়ে থাকেনা। এমনকি অটোয় পুরুষদের মতো ঘাড়ের উপর উঠে বসে, তখন বিরক্ত হয়ে একটু চেপেচুপে বসুনও বলতে হয়। অবশ্য আমাকে এখন দেখলে বুড়ো দাদু মনে হয়, তাও হতে পারে। :-)
  • কল্লোল | 233.186.227.3 | ১৩ জুন ২০১৭ ২২:২৮366472
  • কলকাতায় নারী চর্চা বেড়েছে সমাজে, ফলে কিছু তো কাজ হয়েইছে। আজকাল মেয়েরা বিনা দ্বিধায় অটোর সামনের সিটে বসে পড়ে। বাসে লেডিস সিট বেড়েছে। আমাদের কলেজবেলায় মাত্র চারটে সিট থাকতো, এখন বাসের ড্রাইভারের বাঁদিকটা পুরোই মেয়েদের। অর্থাৎ মেয়েরা অনেক বেশী রাস্তায় বের হচ্ছে। মেয়েরা আগের চাইতে সাধরণভাবে বেশী প্রতিবাদী।
  • Ishan | 180.202.22.2 | ১৩ জুন ২০১৭ ২২:৩৩366473
  • এত লেডিজ সিট বানানোর মানে বুঝিনা। বাসে বা মেট্রোয়। ট্রেনে অমানুষিক ভিড় হয়, সেটাতে ঠিকই আছে।
  • pi | 57.29.133.119 | ১৩ জুন ২০১৭ ২২:৫১366474
  • অগে গণধর্ষণের ঘটনা এরকন ছিল নাকি এখন বেশি? গণধর্ষণ আগে হয়ে আনরিপোর্টেড থাকত, এই অপশনও এলে অবশ্য আরো জটিল হয়ে যাবে।
  • sm | 37.131.212.255 | ১৩ জুন ২০১৭ ২৩:৫০366476
  • এসেম ভালো বলেছেন কিন্তু, পৃথিবীটা দুটো ভাগ করে দিলেই হয়। একদিকে সব মেয়েরা থাকবে, আর একদিকে সব ছেলেরা। দেখা সাক্ষাৎ ও হবে না, ঝামেলাও না
    ---
    "অর্থাৎ ওই ক্যাব গুলির ড্রাইভার ও প্যাসেঞ্জার হবে শুধুমাত্র নারী।" - ওই নারী ড্রাইভার কোন্নগরে ড্রপ দিয়ে যখন পরের ট্রিপ এর জন্য একা একা সেক্টর ফাইভ ফিরবে তখন?
    ---
    শুনেছিলাম যে ১৩ সেকেন্ডের একটা রুল আছে। তার থেকে বেশি সময় ধরে একভাবে তাকিয়ে থাকলে হয়রানির আওতায় পরে।
    --
    তিন বছর পরে দেশে বেড়াতে এসে আমার নিজের মেয়েদের (দুজনেই টিন এজেড ) কলকাতায় রাস্তায় যা অভিজ্ঞতা হয়েছে, তাকে বাজে বা তিক্ত বললে কম বলা হয়। ছোটবেলা থেকে বাইরে থাকার কারণে এরা এই ধরণের অসভ্যতা যে হতে পারে, সেটাই ধারণা করতে পারেনি, তাকে ঠেকানো তো দূরের কথা।
    -------------
    টুকরো টুকরো কমেন্ট-দিব্যি কোলাজ বানানো যায়।
    S , লিখলেন ১৩ সেকন্ডের বেশি তাকালেই যৌন হয়রানি।যদি সত্যি হয়; তাহলে আইন নিজেই নারী পুরুষ বিভাজন করে দিয়েছে।গন্ডী ও কেটে দিয়েছে। যদিও অতীব ঢপের আইন।
    এর মানে যে যার মতন, যে কাউকে প্রিডেটর বানিয়ে দিতে পারে।
    উদাহরণ - একজন নিরীহ গ্রামের ছেলে; সুন্দরী স্টাইলিশ মেয়েটির দিকে ১৪ সেকন্ড তাকালেই সে প্রিডেটর আখ্যা পাবে।কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আসল প্রিডেটর খালি তাকিয়ে সময় নষ্ট করে না।
    দুই ,ওই নারী ড্রাইভার কোন্নগরে ড্রপ দিয়ে যখন পরের ট্রিপ এর জন্য একা একা সেক্টর ফাইভ ফিরবে তখন-
    এটা কর্মজীবনে অনেক মেয়েই করে থাকে। নতুন কিছু নয়। যেমন নাইট ডিউটি দিয়ে ফেরা ডাক্তার, নার্স ,মহিলা পুলিশ ইত্যাদি। এরা বছরের পর বছর এই কাজ করে যাচ্ছে। নিজেদের প্রিডেটর দের হাত থেকে রক্ষায় করে চলেছে। তাঁদের কাছেই জানতে চাওয়া উচিত কৌশল টি কি?
    তিন,আমার নিজের মেয়েদের (দুজনেই টিন এজেড ) কলকাতায় রাস্তায় যা অভিজ্ঞতা হয়েছে, তাকে বাজে বা তিক্ত বললে কম বলা হয়-- একদম সত্যি কথা। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লেখা।
    তাহলে কলকাতার লোকজন কি বেশি খারাপ পৃথিবীর অন্যান্য সিটির চাইতে?
    উত্তর সম্ভবত -না। কারণ ,এই ইউনিক সমস্যা টি কলকাতায় ট্রামে, বাসে, ট্যাক্সি তেই অধিকাংশ সময় ঘটে থাকে।
    উন্নত ইউরোপিয়ান সিটিতে এই মোলেস্টেশন বা হেনস্থার ইন্সিডেন্ট বেশি ঘটে নিজের বাড়িতে, গভীর রাতের পার্টিতে ,পাবে বা এলিওয়েস গুলিতে।
    তাহলে কলকাতা বা লন্ডনের সঙ্গে মিল বা অমিল কোথায়? মিল হলো প্রিডেটর সব জায়গাতেই মজুত।অমিল হলো স্থান নির্বাচন।
    দু ক্ষেত্রেই প্রিডেটর সেই জায়গা বেছেছে; যেখানে ধরা পড়ার চান্স কম। কেনা জানে কলকাতার ভিড় ট্রেন, বাস বা ট্যাক্সিতে সিসি টিভি নেই কিন্তু লন্ডনে আছে। তাই শিকারী ভিড়ে ঠাসা পার্টি বা এলিওয়েস বেছে নিয়েছে।
    সমস্যার সমাধান করতে গেলে; এই জায়গা গুলোতেই ধ্যান দিতে হবে। অর্থাৎ কলকাতার ক্ষেত্রে বেশি করে লেডিস স্পেশাল বাস, ট্যাক্সি ট্রেন বাজারে ছাড়তে হবে।সিনেমা হলে লেডিস অনলি রো রাখতে হবে, পথে ঘাটে লেডিস টয়লেট আলাদা করে বেশি বানাতে হবে। ইউরোপের মতন ইউনিসেক্স টয়লেট করলে চলবে না।
  • Ishan | 180.202.222.2 | ১৪ জুন ২০১৭ ০৪:৩১366477
  • ধ্যান দিতে হবে আবার কী? একি হিন্দি ভাষা নাকি?
  • amit | 213.0.3.2 | ১৪ জুন ২০১৭ ০৬:৪১366478
  • কলকাতা বা দিল্লি এর লোক বেশি খারাপ, এই ভাবে বলা হয়তো ওভার সিমপ্লিফিকেশন । কিন্তু বেশ কিছু দেশে ঘুরে এবং দীর্ঘ সময় থেকে একটা খুবই জেনেরিক ধারণা হয়েছে আমাদের দেশে পাবলিক প্লেস এ বা ট্রান্সপোর্ট এ খুচরো ছ্যাচরামীটা বড্ডো বেশি। এটা আবার বলি এগুলো খুবই জেনেরিক ধারণা। কাওকে অভিযোগ করা নয়। লোক , স্থান বা কাল হিসেবে সবই পাল্টে যায়, কারোর বোম্বে বা চেন্নাই কে দিল্লির থেকে সেফ মনে হয়, কেও আবার অন্য ভাবতেই পারেন। কিন্তু কলকাতা যে দিল্লিতে বেশি থাকার সুবাদে হোক, বা নিজের বাজে অভিজ্ঞতার জন্যই হোক, এই ধারণা গুলো গড়ে উঠেছে ।

    কলকাতায় বা দিল্লিতে বসে ট্রামে ভিড়ের সুযোগে গায়ে হাত দেওয়া যতটা শুনেছি বা দেখেছি, গার্লস কলেজের সামনে বাইক নিয়ে hooligan দের রাউন্ড দেওয়া যতটা দেখেছি, ততটা কিন্তু অন্য কোথাও দেখতে পাইনি। সিঙ্গাপুর , সাংহাই বা লন্ডনে বাস ট্রেন এ কম ভিড় হয়না, কিন্তু এই জিনিস দেখা যায়না । এটা শুধু ক্যামেরা এর ওপর চাপানো মুশকিল। বিদেশে co-এড এর দৌলতে হোক বা অন্য কিছু, বাচ্ছাদের ছোটবেলা থেকে বেটার সোশ্যাল এডুকেশন দেওয়া হয় , বাড়িতে, স্কুল বা অন্য কোথাও । সিরিয়েল killer বা রেপিস্ট এর কথা হচ্ছে না, সে সব দেশেই আছে , কথা হচ্ছে একদম সাধারণ মানুষ , যারা ক্রিমিনাল নয় , নিজের বোন বা মেয়ের সাথে এক জিনিস হলে তারা নিজেরা প্রতিবাদ করে , কিন্তু তবুও নিজেরা ভিড়ের সুযোগে বজ্জাতি করে , তাদের কথা ।

    Sm-এর প্রপোসাল গুলো ভালো নিশ্চয় কিন্তু শুধু ক্যামেরা বসিয়ে policing করে একটা সমাজ চলে না, ছোট থেকে শেখানোটাও দরকারি । সব জায়গাতে কি আর লঙ্কাগুঁড়ো নিয়ে ঘুরবে মেয়েরা ?
  • amit | 213.0.3.2 | ১৪ জুন ২০১৭ ০৬:৫৭366479
  • ও হ্যা, বিদেশ বলতে মেইনলি ইউরোপ , US, অস্ট্রেলিয়া বা সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া বা চীন এর কোথায় বলতে চেয়েছি নিজের অভিজ্ঞতার নিরিখে। মধ্যপ্রাচ্যে কয়েক বছর ছিলুম, সেখানে মেয়েদের যে আদৌ সম্মান আছে তা মনে হয়নি, অবশ্য সবাই গাড়িতেই চড়ে বেশি, এখন তারা ভিড় বসে উঠে কি করতে পারে তা জানা নেই। এর মধ্যে আর অন্য অর্থ না খুঁজলেও চলবে।
  • নয়নতারা | 175.91.227.94 | ১৪ জুন ২০১৭ ২২:৩৯366480
  • আমার মনে হয়, "৫, ১০ এর বেশি খুচরা নাই" "দেখবি আর জলবি" টাইপ-এর কমেন্ট-এর মতো "এটা আপনার শোবার ঘর নয়, সব নারী আপনার বৌ/বান্ধবী নয়" টাইপের স্লোগান বাস, ট্রেন-এ তৈরী করে দিলে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।
  • sm | 52.110.147.132 | ১৪ জুন ২০১৭ ২৩:০৭366481
  • ওটা কোনো সমাধান নয়। অনেকটা পকেট মার্ হইতে সাবধান, লুটিশের মতন।
    একটু বুদ্ধি খরচ করতে হবে। ট্রেন আর ভিড় বাসের মধ্যে খেয়াল করে দেখুন। দেখবেন স্বল্প পরিসর হলেও ভিড় বাসে এরকম হেনস্থা ,তুলনামূলক ভাবে ট্রেন এর কয়েক গুন্ বেশি ।
    কেন?
    কারণ ট্রেন এ অধিকাংশ মহিলা যাত্রী লেডিস কম্পার্টমেন্ট এ উঠে যায়। যারা দূর পাল্লার যাত্রী বা পরিবারের অন্য সদস্য দের সঙ্গে ভ্রমণ করছেন;তারাই (মহিলা যাত্রী )বেশির ভাগ জেনেরাল কম্পার্ট মেন্টে ওঠেন। দরজার কাছে অর্থাৎ ভিড়ে ঠাসা ভালনারেবল জোনে ,মহিলা যাত্রীরা কম দাঁড়ান।
    এটাই লেডিস কম্পার্টমেন্ট থাকার সাফল্য।
    সে রকম তো বাসে করা সম্ভব নয়। তাই কিছু বাস ও ট্যাক্সি কে লেডিস ওনলি করলে ভালো ফল মিলবে বলেই মনে হয়। অন্তত সাধারণ যুক্তি তাই বলে।
    যেমন গ্রামে ঘরে ঘরে শৌচালয় হলে ,মহিলা দের হেনস্থা ও দুর্ভোগ দুই ই কমবে। সম্পত্তি এক বলিউড ষ্টার ও বোধ হয় এমন কথা বলেছেন।
  • কল্লোল | 233.186.102.195 | ১৫ জুন ২০১৭ ০৭:৫৫366482
  • এসএম।
    আপনাদের কথাবত্তা শুনে মনে হতেছে শুদ্ধু ট্রেনে বাসেই মেয়েদের হেনস্তা হতে হয়। রাস্তায় চলতে চলতে কিছুই হয় না।
    এই যে আলাদা কামরা, আলাদা বাস, আলাদা ট্যস্কি, এগুলো সবই উচ্চবিত্ত বা যাদের অনেক সময় আছে তাদের জন্য। অপিসের সময়, স্কুল-কলেজের সময় কখন একটা লেডিস পেসাল আসবে তার জন্য বসে থাকা হয়্তো যায়, কিন্তু বাবুর বাড়ি কাজে যেতে গেলে, বাজারে পসরা নিয়ে বসতে গেলে, ওসব বিলাসিতা শিউলি, জাহিদাদের চলে না।
    দুগ্গাপূজো-টুজোতে তো আলাদা রাস্তাই কত্তে হয় তবে - প্যান্ডেলের ভিতর নয় বাইরেও।

    আর লুটিস!!! নয়নতারা। আপনার ধরেই নিয়েছেন মাত্র গুটিকতক পুরুষ এসব করে। তারাও এতো ভদ্র যে ঐ লুটিস দেখলেই হাত গুটিয়ে বসে থাকবে।

    আপনাকে চলাফেরা কত্তে হবে আপনার দায়িত্বে। বিপদ আসবেই, সে শুধু যৌন হেনস্থা কেন? অন্য নানা রকমের বিপদও তো হতে পারে। ছিনতাই হতে পারে (বাইকে করে গলার চেন চিনিয়ে নেওয়া তো খুব আখচার ঘটে), পকেটমার/ব্যাগমার হতে পারে, গড়ি-বাইক বা নিদেনপক্ষে সাইকেলের ধাক্কা লাগতে পারে। সে সব তো আপনাকেই সামলাতে হবে।
  • sm | 52.110.167.102 | ১৫ জুন ২০১৭ ০৯:৩১366483
  • কল্লোল বাবু ,অনেক টা বুঝতে পেরেছেন। ওপরে লেখিকার পোস্ট পড়ে মনে হয়েছিল-অনেক টা রাগ ও হতাশা মিশ্রিত লেখা। কিছু পুরুষ মানুষ এতো অসভ্য কেন?
    কিন্তু কোনো সমাধানের উপায় বাতলানো হয় নি। এই অসভ্যতা একটা পেশার মতন। ঠিক যেমন পকেট মারি ও ছিনতাই একটি পেশা।
    ধরা যাক একটি শপিং মলে খুব চুরি হচ্ছে। তা ,পুলিশ কি ভাবে সামলাবে?সবার পেছনে খোচড় লাগবে?লিশ্চয় নয়।
    সে ,বিভিন্ন স্ট্র্যাটেজিক পয়েন্ট -যেমন ক্যাশ কাউন্টার ,এক্সক্যাসলেটর ,লিফ্ট এগুলোর কাছে লোক মোতায়ন করবে। তেমনি লেডিস ওনলি ক্যাব বা ট্রেন ;এগুলো হলো স্ট্র্যাটেজির অঙ্গ।
    আমাদের সময়ে লেডিস কম্পার্টমেন্ট ছিল না। এখন একটা থেকে দুটো হয়েছে। মোটামুটি ভাবে সিংহভাগ মহিলা যাত্রী, একোমোডেট করে নিতে পারেন।
    শিউলি ,জাহিদরা ভোর পাঁচটা থেকে রাত্রি ৯ টা অবধি লেডিস কম্পার্টমেন্টেই মাথা উঁচুকরে নির্বিঘ্নে যাতায়াত করে ।এতে কোনো বিলাসিতার ব্যাপার ই নেই।
    গ্রামে শৌচালয় ও রাস্তায় আলো দেওয়া এমন ই একটি সদর্থক পদক্ষেপ।
    একশো দিনের কাজে বেশি বেশি স্থানীয় মহিলা নিযুক্তি ও এমন একটি স্ট্র্যাটেজির অঙ্গ। এতে করে ঘর বাড়ি ও নিজের বাচ্চা ছেলে মেয়ে দের অরক্ষিত রেখে দূরে কাজ করতে যাওয়ার বাধ্য বাধকতা কমে।
    মেয়েদের বেশি স্কুল তৈরী করলে ও সাইকেল দিলে ও অনেকটা বিপদ কমে।
    এর পরেও যেটা থেকে যায়-সেটা হলো নিজের আত্ম রক্ষার ব্যবস্থা ঠিক ঠাক বজায় রাখা।অসতর্ক হলেই মুশকিল।
  • কল্লোল | 233.186.120.237 | ১৫ জুন ২০১৭ ১৬:৩৮366484
  • এসএম। অসভ্যতা পেশা নয়। নেশা। পকেটমার, ছিনতাইকারীরা শখ করে এসব করে না। অসভ্যতা একটা মানসিকতা। এটা পাল্টাতে গেলে দীর্ঘ লড়াই চাই। যেখানেই মেয়েদের নিয়ে নিম্নরুচির আলোচনা হবে, মেয়েদের হেয় করে খোশ গপ্পো চলে, সেখানেই প্রতিবাদ করুন। এ ধরনের আলোচনা, ট্রেনে, বাসে, ক্লাবে, অফিসে, পাড়ায় পাড়ায় প্রায়ই হয়। আমার আপনার পরিচিতরাই করে। সেখানে সোচ্চার হন।
  • sm | 52.110.142.59 | ১৫ জুন ২০১৭ ১৭:০০366485
  • আংশিক সত্যি কথা। বহু লোক ই পকেট মারি ও ছিনতাই ,রাহাজানি করে; ইচ্ছে করে।সৎ পথে পয়সা রোজকার কঠিন বলে।
    তঞ্চকতা একটি নেশা ;যেটিকে বহু লোক পেশা হিসাবে নিয়ে থাকে। দুধে ভেজাল ,ঘি তে ভেজাল,রেস্টুরেন্টে উচ্ছিষ্ট দেওয়া,মাছে ফরমালিন মেশানো,মড়ার বরফে শরবত তৈরী করে বিক্রি করা এদিকেই ইঙ্গিত করে।
    কিছু লোক যে মহিলা দের উত্তক্ত করবে ,আশ্চর্য্যের কি আছে?
    আর প্রতিবাদ !কিভাবে আপনি প্রতিবাদ করে থাকেন?
    যারা খোশ গল্প কে পেশা বা নেশা হিসাবে নিয়েছে-আপনার কথা শুনবে কেন?
    তাহলে হিন্দি বা বাংলা সিনেমা ,থিয়েটার ই বন্ধ করে দিতে হয়। নারীর এতো চরম অবমাননা তো আর কোথাও এমন ভাবে প্রদর্শিত হয় না।
  • কল্লোল | 233.186.232.71 | ১৫ জুন ২০১৭ ২২:০৪366487
  • দেখাই যাচ্ছে আমাদের মত পুরোপুরি মিলছে না। আমাদের মতান্তর থাকলো।
    ভালো থাকবেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন