এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tan | 131.95.120.60 | ১০ জুন ২০০৭ ০৪:২৫390253
  • দারুণ জমেছে,ডিটেল লিখবেন প্লীজ, কিচ্ছু বাদ দেবেন না।

  • shyamal | 24.119.209.168 | ১০ জুন ২০০৭ ০৮:৩৯390254
  • সেই ছবিটা এখনো চোখে ভাসে। ভারতের জেনারাল জগজিত সিং অরোরা আর পকিস্তানের পরাজিত জেনারাল নিয়াজি বসে surrender এর কাগজপত্রে সই করছেন। পূবে অত সহজ হয়েছিল কেন? আট মাস ধরে গেরিলাদের সঙ্গে যুদ্ধে পাক মিলিটারি তখন ক্লান্ত। আর যথেচ্ছ লুটপাট আর রেপ করার ফলে ডিসিপ্লিন না থাকার মত। আর দেশের জনতার সাপোর্ট নেই। সে জায়গায় ভারতীয় সেনা যখন বাংলাদেশে ঢোকে, জনতার বিরাট সাপোর্ট পায়।
    এছাড়া logistics। রসদের জন্য এদের পশ্চিম পাকিস্তানের দিকে তাকিয়ে থাকতে হত যা আসবে জাহাজে। ভারতীয় নেভি কোন জাহাজ ঢুকতে দেয়নি। যত দূর মনে পড়ে, ভারতের একটা ফ্রিগেট ডুবেছিল আরব সাগরে কিন্ত পাক দু তিনটে বড় জাহাজ ডুবিয়েছিল ভারতের সাবমেরিন।
    যুদ্ধে জিতে ইন্দিরা হয়ে গেলেন আন্তর্জাতিক নেত্রী। সেটা শেষ অবধি বজায় ছিল। ১৯৮৪তে যখন আততায়ীর গুলিতে মারা গেলেন তখন আমি আমেরিকায়। নিউ ইয়র্ক টাইমসে আট পাতা জুড়ে ছিল হত্যার খবর, ইন্দিরার জীবনকাহিনী ইত্যাদি। আজ অবধি আমি কোন নেতার জন্য টাইমসকে অত স্পেস দিতে দেখিনি।
    যাই হোক, ইন্দিরা ক্ষীপ্রতা আর বুদ্ধিমত্তার সাথে যুদ্ধ conduct করেছিলেন। ১৯৭২এ ভোট করলেন। বিপুল মেজরিটি নিয়ে জিতলেন। পশ্চিমবঙ্গেও। হয়তো কিছু রিগিং হয়েছিল। কিন্তু না হলেও জিততেন।যুদ্ধ জয়ের পরে খুব কম নেতাকে হারতে দেখা গেছে।
    দেশবন্ধুর নাতি এটর্নী সিদ্ধার্থশংকর রায় হলেন নতুন মুখ্যমন্ত্রি।
  • Riju | 221.134.46.5 | ১০ জুন ২০০৭ ১২:৪৩390255
  • শ্যামল দা চালিয়ে যান।
    আরেক্টু ডিটেল্‌স বলুন তো।আমার জানার কৌতুহল হচ্ছে যে এই ৯০ হাজার পাক যুদ্ধবন্দী সেনাকে এমনি ই কেন ছেড়ে দেওয়া হল?বিশ্বের সব জায়গায় তো এই নীতি ই ফলো হয় যে "নাথিং ইস আনফেয়ার ইন লাভ অ্যান্ড ওয়ার"। ইন্দিরা কেন ওদের মুক্তির বিনিময়ে কাশ্মীর পুরো কবজা করলেন না? উনি তো বাবার মত অত অপরিণামদর্শী দেশনেতা ছিলেন না,নিশ্চয় ভেবেছিলেন্‌কাশ্মীর থেকে পাক কে ধুয়ে দিলে কংগ্রেস সেই পলিটিকাল মাইলেজ আগামী অনেক গুলো ভোটে পাবে প্লাস সাউথ ইস্ট এশিয়াতেও শক্তির লড়াই তে অনেক টা এগিয়ে থাকা যাবে?সেভেন্থ ফ্লিটের ভয় না সোভিয়েট পাশে দাঁড়ায় নি?চীনের রোল কি ছিলো?
  • shyamal | 24.119.209.168 | ১০ জুন ২০০৭ ১৬:১০390256
  • এই রে শক্ত শক্ত প্রশ্ন। এর জন্য স্মৃতি যথেষ্ট নয়। গুগল দেখতে হল। তাতে আবার কিছু জিনিষ মনে পড়ে গেল। প্রথমত: সোভিয়েতরা পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। সেভেনথ ফ্লিটের পেছনে আসছিল সোভিয়েত জাহাজ। কিন্তু আমার ধারনা তারা ইন্দিরাকে এও বলেছিল যে দক্ষিণ এশিয়াতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করার তাদের ইচ্ছা নেই।
    চীন পাকিস্তানকে disappoint করে ছিল। চীনের তখন অন্য দিকে interest বেশি। সেটা হল বিশ্বের সঙ্গে নিজেকে integrate করা। অর্থাত ping pong diplomacy নামে যেটা খ্যাত। তারা তখন অপেক্ষা করছে নিক্সন কবে দেশে আসবে তার। এর মধ্যে একটা যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়া তারা লাভের মনে করেনি।
    ১৯৭২এ সিমলা এগ্রিমেন্ট। পাকিস্তান যুদ্ধবন্দী ছাড়ানোর negotiation এর জন্য পাঠাল ভুট্টোকে। ভুট্টো ইন্দিরার সঙ্গে বৈঠক করলেন। ইন্দিরা প্রোপোজাল দিলেন যে কাশ্মিরে লাইন অফ ক®¾ট্রাল হোক আন্তর্জাতিক সীমানা। ভুট্টো নাকি তার উত্তরে বলেন , ম্যাডাম, আমি যদি দেশে গিয়ে বলি আমি এই পেয়েছি negotiate করে তবে দেশের লোক আমাকে আস্ত রাখবেনা। ইন্দিরা শুনে গলে গেলেন। সেই ভুলের মাশুল আজও দিতে হচ্ছে।
  • dd | 202.122.20.242 | ১০ জুন ২০০৭ ২০:৪৪390257
  • মধ্য ষাঠ থেকে মধ্য সত্তর- পশ্চিমবংগের সংস্কৃতির খুব খুব জম জমাট অবস্থা। বিশেষত: নাটকের। সেই স্বর্ণযুগের কথা কেউ কেউ দেখেছেন,সবাই শুনেছেন।

    আরেকটা উল্লেখযোগ্য উপাদান ছিলো মিনি বা অনু পত্রিকা। যতো পাঠক তত লেখক তত সম্পাদক। অজস্র অসংখ্য মিনি পত্রিকা বার হলো। ছোটো পকেট ডায়ারীর সাইজ। পাতার সংখ্যাও কুড়ি তিরিশ চল্লিশ। ব্যাস। খুব খরচ সাপেক্ষ নয়। কোনো রকমে একটাও যদি বিজ্ঞাপন পাওয়া যায় তাহলেই পুরো খরচ উঠে আসে।

    এরকম কত মিনি ম্যাগ বেড়িয়েছিলো। একটি ও টেঁকে নি।
  • I | 172.214.248.10 | ১১ জুন ২০০৭ ০২:৪৫390258
  • ডিডি,
    তুষার রায়ে একটু ছোট্ট ভুল আছে। ওটা এরকম হবে :
    " পুলিশ,
    কবিকে দেখলে টুপিটা তোর খুলিস।'

  • I | 172.214.248.10 | ১১ জুন ২০০৭ ০৩:৪০390259
  • এই টুকরোটুকু তুলে দেওয়ার লোভ সামলাতে পারলাম না : "Indians are "a slippery, treacherous people", said president Richard Nixon. "The Indians are bastards anyway. They are the most aggressive goddamn people around," echoed his assistant for national security affairs, Henry Kissinger. The setting: a White House meeting on July 16, 1971, during the run-up to the India-Pakistan war which ultimately led to the birth of Bangladesh, erstwhile East Pakistan.

    The US State Department recently declassified some of the Nixon White House tapes and secret documents that bring to light the way in which the Nixon administration went about the Bangladesh saga, reflecting the potential of mindsets and personal equations taking precedence over ground realities in White House decisionmaking."


    (সূত্র : এশিয়া টাইমস অনলাইন, ২৩ জুন, ২০০৫)

  • shyamal | 24.119.209.168 | ১১ জুন ২০০৭ ০৩:৪৭390260
  • এতদিন আমেরিকায় সবাই মেনে নিয়েছিল যে গত ৭০ বছরের সবচেয়ে বাজে প্রেসিডেন্ট নিক্সন। এখন বর্তমান বুশ সেইটা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে।
  • I | 172.214.248.10 | ১১ জুন ২০০৭ ০৪:৪০390261
  • CIA : সকলি কি মায়া?
    William Blum -এর মোটকা বই আছে, Killing Hope নামে। পড়ে দেখতে পারেন।
  • shyamal | 24.119.209.168 | ১১ জুন ২০০৭ ০৭:৫২390263
  • ১৯৭২ থেকে ১৯৭৭ সিদ্ধার্থ রায়ের জমানা। সে সময় নাম করেন সুব্রত মুখার্জি, প্রিয় দাশ মুন্সী, গনি খান এবং আরো অনেকে যাঁদের মধ্যে এখনো অনেকে রাজনীতিতে জড়িয়ে। তবে সে সময়ের দুটো জিনিষ উল্লেখযোগ্য - নকশাল দমন আর এমার্জেন্সী।
    সিদ্ধার্থ রায় প্রথমটা খুব ভাল ভাবে করতে পেরেছিলেন। আমি জানিনা সিপিএম কর্মিরা খুশি হয়েছিলেন কিনা। প্রচুর আইন বহির্ভুত টেকনিক নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু নকশালরা ভারত রাষ্ট্রের প্রতি যুদ্ধ ঘোষনা করেছিল। এটা law and order সমস্যার চেয়ে অনেক বড় ছিল। এটা ছিল গনতন্ত্র এবং সংবিধানের বিরুদ্ধে জেহাদ। কাজেই যুদ্ধের perspective থেকে দেখলে ঠিক কাজ করা হয়েছিল। যুদ্ধে সেনার কাজ শত্রু সেনাকে খুঁজে বের করে মারা -- তাকে বিচারকের কাছে নিয়ে যাওয়া নয়। নকশালরাও একই ভাবে যুদ্ধ চালিয়েছিল। কোন পুলিশ বা সিআরপি পেলে তার বিচার করেনি। সেদিক দিয়ে দেখলে দুই দল সমান।
    কিছু দিনের মধ্যে খবর আসতে শুরু করল যে নকশালরা আত্মসমর্পণ করছে। বা গ্রামবাসীরা ৫ জন নকশাল ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। ১৯৭২ এর আগে সাধারন অরাজনৈতিক মানুষ কোলকাতায় রাত আটটার পরে বাড়ির বাইরে থাকতে ভয় পেত। সেই ভয়টা আস্তে আস্তে কেটে যেতে লাগল।
    এছাড়া নকশালদের মধ্যে খতম আর বদলার রাজনীতি নিয়ে বিভেদ দেখা দিল। জরুরী অবস্থার শুরুতে ১৯৭৫ এ একটা নয় ,সাত সাতটা সিপিআইএমএল পার্টি ব্যান করা হয়েছিল।
  • I | 172.159.18.34 | ১১ জুন ২০০৭ ১৩:১১390264
  • পুলিশের কাজ কি যুদ্ধ করা?
    গণতন্ত্র এবং সংবিধানের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করলেই কি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অধিকার জন্মে যায় জেহাদীদের খুন করার? গণতন্ত্রের এরকম মানে দাঁড়িয়েছে নাকি এখন?
    গণতান্ত্রিক অধিকার-টধিকার নামে কিসব আছে বলে যেন শুনতে পাই !
  • I | 172.159.18.34 | ১১ জুন ২০০৭ ১৩:৫১390265
  • আর কয়েক হাজার মানুষের গণ-ভ্যাসেক্টমি? নকশালপন্থী সন্দেহে নিরীহ মানুষকে বিনা বিচারে খুন? বিরোধীমাত্রেই(এমনকি নিজের দলের হলেও) ধরে ধরে জেলখানায় আটক করা? সেও গণতন্ত্র? যুদ্ধের perspective-এ ঠিক কাজ? কোল্যাটারাল ড্যামেজ?
  • dd | 122.167.150.54 | ১১ জুন ২০০৭ ১৫:২৩390266
  • ৭৫ - ৭৬।

    টেকনলজির অভুতপুর্ব চমক।

    মামা আমেরিকান কোম্পানী থেকে এনে দিলেন LED ক্যালকুলেটর। ব্যাটারী চালিত নয়। কেবল দিয়ে সকেটের সাথে লাগিয়ে ক্যালকুলেশন করা যেত। লাল রঙের সব নাম্বার। অতো বড় কোম্পানীতে ফিনান্স ডিরেক্টর আর আমার ছাড়া আর কারু ক্যালকুলেটর নেই। আমার জাঁক দেখে কে ?

    ঐ সাথে সাথেই এসে গেছে LED ডিজিট্যাল ঘড়ি। টাইম জানতে চাইলে ডায়ালের পাশে ছোটো বাটন দাবান। ফট করে ডায়ালে ফুটে উঠবে লাল রংএর নম্বর। তবে ঐ ঘড়ি দেখতে গেলে দুটো হাত লাগে।

    এর কিছুদিন পরেই এসে যাবে LCD ডিজিটাল ঘড়ি। ভয়ানক দাম । NRI আত্মীয় স্বজনের দাক্ষিন্যে সেও একটা পেয়ে গেছিলাম্‌চার পাঁচ বছর পর।
  • dd | 122.167.150.54 | ১১ জুন ২০০৭ ১৫:২৮390267
  • আর জীনসের প্যান্ট নিয়ে একটা ধর্ম সংকট ছিলো।

    এটা কি কালচার ? ইয়াংকি না চীনা ? কমিউনিস্টরা কি জীনস পরে ? আমরা একটু সন্দেহের চোখে দেখতাম। আদতে ফ্যাশনটা আমেরিকান কিন্তু চীনারা সবাই পরে। ছেলে মেয়ে বুড়ো মদ্দা।

    সত্তরের দশকের শেষে একটি জিনস পেলে আমার সোস্যাল ইন্ডেক্স চড়লো হু হু করে। ফ্যাশনের হদ্দ মুদ্দ। কিন্তু সভা সমিতিতে ওটা পরে যাওয়া যেতো না। শ্রাদ্ধ বাড়ীতেও না। অফিসে তো নাই ই ।

  • hutum | 61.95.167.91 | ১১ জুন ২০০৭ ১৫:৩৭390268
  • এ:! সদ্য পঞ্চাশের ছেলেছোকরারাও দেখচি বুড়ো হয়ে গ্যালো! অ্যাকনি কিরম আত্মজেবনী লিকচে! আমি বলে আমাদের সময়্‌কার জয় মিত্তির-নকু ধর-ছুঁচো মল্লিক-নবো মুন্সীদের কতাই অ্যাকোনো নিকে উটতে পাল্লুম না।
  • dd | 122.167.150.54 | ১১ জুন ২০০৭ ১৫:৩৮390269
  • আর এখন যা কলকাতার কৃষ্টি ও সংস্কৃতির অচ্ছেদ্য অংগ - সেই মিনি বাস ও শুরু হয়েছে।

    মিনি তখন ছিলো বেঁটে বাস। তাতে দাঁড়ানো যেতো না। গদী মোরা সীট। বসলেই প্রচুর গর্ব হতো ,মনে হতো কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডের কোনো কেষ্ট বিষ্টু আমি। জালনা দিয়ে দেখতাম সাধারন বাসে (মানে গর্মেন্ট আর পাবলিক বাস - ওটাই নাম ছিলো) ভীড়ে ঠাসাঠাসি আম জনতা । উপছে পরছে। মরুক গে।

    সাতাত্তরে মায়না বাড়লে দুই বন্ধু মিলে কিনে আনলাম ব্রীফকেস, বাপরে, তার আভিজাত্যই আলাদা। হাতে ব্রীফকেস মানেই কেস অফিসার। ও আর বলতে হবে না।
  • dd | 122.167.150.54 | ১১ জুন ২০০৭ ১৫:৪১390270
  • আরে হুতুম। এই সূতো যে কুল্লে ৬০-৭০এর দশক। এখানে ছেলে ছোগরারাই খেলবে।
  • shyamal | 24.119.209.168 | ১১ জুন ২০০৭ ১৫:৫০390271
  • I,
    আপনার প্রথম পোস্টের জবাব দিচ্ছি প্রথমে। আপনার কথায় ফ্যালাসি আছে। তাহলে নকশালরা চাইছিল গণতন্ত্রকে উচ্ছেদ করতে আবার at the same time চাইছিল গণতন্ত্রের প্রোটেকশন। এটাকি ডুডুও খাব , টামাকুও খাব হয়ে গেলো না? যাঁরা নকশাল যুগ দেখেননি তাঁরা আজকের মাওবাদীদের দেখছেন। ব্যাপারটা একই। আমার মতে কোন গ্রুপ যখন মানুষ মারে তখন পুলিশের দায়ীত্ব সেই গ্রুপকে ধরা। কিন্তু যখন তারা পুলিশ মারে, সেটা রাস্ট্রের প্রতি যুদ্ধ ঘোষনা। তখন ব্যাপারটা যুদ্ধের রূপ নেয়।
    আপনার দ্বিতীয় পোস্টের উত্তর পরে দিচ্ছি।
  • kallol | 192.77.110.18 | ১১ জুন ২০০৭ ১৭:৪৬390272
  • শ্যামল - দারুণ হচ্ছে। আমার একটাই দাবী আছে, রাখা না রাখা আপনার ইচ্ছে। আর একটু ব্যক্তিগত হোক এই স্মৃতিচারণ।
  • tan | 131.95.121.135 | ১১ জুন ২০০৭ ২১:৫৮390274
  • পুলিশ, ওরে পুলিশ,ওরে পুলিশ-
    কবির সঙ্গে দেখা হলে টুপিটা তোর খুলিস।
    ----আমি আবার এরকম শুনেছিলাম।:-))))
  • I | 81.129.181.72 | ১১ জুন ২০০৭ ২২:৪২390275
  • শ্যামলবাবু,
    আপনি তো আমার সঙ্গে কথা বলছেন, আমারই কথায় ফ্যালাসি খুঁজে পেয়েছেন, নাকি? তাহলে নকশালরা কি চাইছিল সে প্রসঙ্গ ওঠে কেন? আমি কি কোথাও লিখেছি, নকশালরা এই চাইছিল, ঐ চাইছিল? আপনি প্রথমে একটি মনগড়া স্টেটমেন্ট বানালেন, সেটি আমার মুখে বসালেন, তারপর তার বিরোধিতা করলেন।
    আপনার শেষ পোস্টে লিখেছেন -"আমার মতে....।'পরের বাক্যটি লক্ষ্যণীয়-"কিন্তু যখন তারা পুলিশ মারে সেটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা।' এটাও কি আপনারই মত? না ভারতীয় সংবিধানে এমন কোনো ধারা রয়েছে? পুলিশ মারলেই তাকে যুদ্ধপরিস্থিতি ধরে নিয়ে হত্যাকারীকে ইচ্ছেমত মেরে ফেলা যায়, বিচারের তোয়াক্কা না করে?এমন কথা বলছে, ইন্ডিয়ান পেনাল কোড? আমি সত্যি জানতে চাইছি।
    যেমন আরো জানতে চাইছি, রাষ্ট্র সত্তরের দশকে সত্যি-ই তেমন কোনো যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল কিনা;করলেও সে যুদ্ধ লড়া পুলিশের কাজ কিনা(যে প্রশ্নের উত্তর এখনো দেন নি),পুলিশ আর সেনাবাহিনী এক কিনা, ফেক এনকাউন্টারে মানুষ মারা পুলিশের কাজ কিনা,সত্যিকারের যুদ্ধেও যুদ্ধবন্দীদের ধরে ইচ্ছেমত মেরে ফেলা যায় কিনা-সে পুলিশই মারুক, কি সেনাবাহিনী....

    আপনি নিজেই অবশ্য বলেছেন "প্রচুর আইনবহির্ভূত টেকনিক নেওয়া হয়েছিল'। সবশেষে যদিও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন "সেদিক দিয়ে দেখলে দুই দল সমান'।

    না, শ্যামলবাবু সমান নয়। একদিকে রয়েছে একটি ঘোষিতভাবে
    গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, যে তার নিজের সংবিধান অনুযায়ী নাগরিকদের সাম্যের অধিকার, স্বাধীনতার অধিকার ও শোষণের হাত থেকে বাঁচবার অধিকার দেয়(ভারতীয় সংবিধানের প্রথম তিনটি fundamental right ),কিন্তু নিজেরি আইনের তোয়াক্কা না করে নির্বিচারে মানুষ মারে, অন্যদিকে একটি গোষ্ঠী , যারা লুকোছাপা না করে মানুষ মারে। একদিকে বিশাল পুলিশবাহিনী, মিলিটারি ও প্যারামিলিটারি, একটা গোটা দেশের টাকাকড়ি-অস্ত্রশস্ত্র, অন্যদিকে সীমিত কিছু মানুষ , সীমিত রসদ, সীমিত অস্ত্র।
    আমি নকশালপন্থীদের stray police killing-এর নিন্দা করছি। তা করতে গেলে আমায় অবশ্য ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সন্ত্রাসবাদী ধারারও নিন্দা করতে হয়-এক যাত্রায় পৃথক ফল তো আর হয় না!
    আপনি অন্তত: পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের নিলাজ হিপোক্রিসির নিন্দা করুন।
  • a | 155.201.35.50 | ১২ জুন ২০০৭ ০১:৩০390276
  • ইন্দো দাদা

    শ্যামল বাবু একটা অন্য perspective থেকে লিখছেন, আর ওনার মতামত দেবার অধিকার ও ওনার ই।

    সবাইকে politically correct কথা বলতেই হবে, এটা আড্ডাঘরে চলে না। আমার অনুরোধ flow টাকে থামিও না। আর এই টইটার প্রথম কয়েকটা post এর মূল সুর টা ধরা আছে। তাই এদ্দুরে এসে এই কথা খুব আশ্চর্য লাগলো।

    শ্যমল বাবু আপনি চালিয়ে যান। আরো যারা আছেন তারাও
  • I | 81.129.181.72 | ১২ জুন ২০০৭ ০২:০১390277
  • না না, সরি সরি।
    আমারো লিখেই মনে হলো ঠিক হয় নি।
    শ্যামলবাবু, আপনি নিজের মত করে লিখুন। তক্কো পরে হবে। তক্কো করতে গেলে সত্যি ফ্লো নষ্ট হয়ে যাবে।
  • Du | 67.111.229.98 | ১২ জুন ২০০৭ ০৩:০৮390278
  • ষাট সত্তরে (তার আগে পরেও হয়তো) অবশ্য আমরিকাতেও বাচ্চারা নিয়মিত পরমানু যুদ্ধের ড্রিল করতো - অদৃশ্য জুজু রয়েছে সব জায়গাতেই
  • shyamal | 24.119.209.168 | ১২ জুন ২০০৭ ০৩:২৮390279
  • আমি মনে করি ইন্দো ওনার strong মত জানিয়ে ঠিক কাজ করেছেন। এটা আড্ডা, কাজেই সব সময়ে মেপে ঝুকে কথা বলা যায়না। সেটা সবার পক্ষেই সত্যি।
    আমি আগেই বলেছি পুলিশ বেআইনি কাজ করেছিল। কিন্তু,given the circumstances ঠিক কাজ করেছিল কি? মনে হয় বেশির ভাগ মানুষের স্বার্থে করেছিল। যারা খুন করেছিল বা করিয়েছিল তাদের প্রতি আমার বিন্দুমাত্রও সহানুভুতি নেই। তাদের যদি পুলিশ false encounter এ মেরে থাকে আমার কাছে সেটা দোষের নয়। কিন্তু আমি নিশ্চিত যে কিছু নিরীহের প্রাণ গেছিল। সেজন্য আমি একশো বার পুলিশের নিন্দা করতে রাজি আছি। অন্তত: তাদের পরিবারকে ক্ষতিপুরণ দেওয়া উচিত ছিল।
    নকশালপন্থীদের সীমিত রসদ বলে তারা সন্ত্রাস সৃষ্টির অধিকার পেয়ে গেলো কি করে বুঝলাম না।
    অন্য দিকে ভাবুন সত্যিই যদি নকশালরা বলশালী হয়ে উঠত তো কি হত। চীনে মাওয়ের সাংস্কৃতিক বিপ্লবে এক কোটি লোক মারা যায়।অজস্র কমিউনিস্ট- বিরোধীকে খুন করা হয়। এগুলো well documented। ভারতে সেটার পুনরাবৃত্তি অনেকেই হয়তো চাইতনা।
  • Blank | 65.82.130.9 | ১২ জুন ২০০৭ ০৩:৫১390280
  • শ্যামল দা,
    আপনি এই টই টা তে আপনার আগের কথা লিখে যান। তর্ক না হয় অন্য টই তে হবে। এক খানা খুলে নিলেই হলো।
  • shyamal | 24.119.209.168 | ১২ জুন ২০০৭ ০৪:৫৩390281
  • জরুরী অবস্থা ডাকা হল কেন? wiki থেকে তুলে দিচ্ছি। রাজ নারায়ন ইন্দিরার কাছে ভোটে হেরে মামলা করেন। এলাহাবাদ কোর্টে ১৯৭৫এ রায় বেরোয় ইন্দিরা সরকারী মেশিনারী ভোটের কাজে লাগিয়েছিলেন। যেমন, যেই মঞ্চের থেকে বক্তৃতা দিয়েছিলেন সেটা রাজ্য পুলিশ বানায় আর তার বিদ্যুত সরবরাহ করে রাজ্য বিদ্যুত পর্ষদ। এ সমস্ত " গুরুতর অন্যায়ের " জন্য তাঁর ইলেকশন null and void হয় আর জজ বলেন ইন্দিরা ছয় বছরের জন্য ভোটে দাঁড়াতে পারবেননা। The Times of London described it as 'firing the Prime Minister for a traffic ticket'. টক এবাউট লঘু পাপে গুরুদন্ড। বোঝাই যাচ্ছে জজ politically biased ছিলেন। ব্যাস, ইন্দিরাকে গদি থেকে নামানোর চেষ্টা চলতে লাগল। ইন্দিরা তখন ভুল করলেন। তিনি সুপ্রীম কোর্টে আপিল করে গদিতে বসে থাকতে পারতেন। কিন্তু তিনি ছেলে সঞ্জয়ের পরামর্শে জরুরি অবস্থা ঘোষনা করলেন। তবে একথা আমি বলছি ৩০ বছর বাদে কারণ hindsight is 20/20
    কে কে সমর্থন করেছিলেন? জে আর ডি টাটা, খুশবন্ত সিং, মাদার টেরেসা।
    নানা রকম পোস্টার পড়তে লাগল। " কথা কম, কাজ বেশী "।ইত্যাদি। হঠাত দেখি পাড়ার স্টেট ব্যাঙ্কে যেখানে কর্মচারীরা ১০-২০ তে এসে চা-টা খেয়ে ১০-৩০ য় কাজ শুরু করতেন, সেখানে তারা ৯-৫৫ য় এসে হাজির। তখনকার দিনে দূরপাল্লার ট্রেন বহু লেট করত। কখনো ২৪ ঘন্টা।কিন্তু তখন আমার মাসি দিল্লি থেকে এসে বলল, কি রে সব ট্রেন ঠিক সময়ে চলছে।
    যাকে বলে ঠেলার নাম বাবাজি।
    কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই "নাসবন্দি" নিয়ে কানাঘুষো চলতে লাগল। পশ্চিমবঙ্গে বিশেষ হয়নি। কিন্তু বিহার, ইউপিতে ব্যাপক হারে।আমার এক মেশো ইউপিতে ডাক্তার। শুনলাম তাকে বলা হয়েছে মাসে এতগুলো vasectomy করাতে হবে। এ সবই সঞ্জয়ের প্ল্যান। জনসংখ্যা কমালেই গরিবী দূর হবে।
    রেডিও, কাগজ সর্বত্র সেন্সর শুরু হল। সঞ্জয়ের এক সভায় কিশোরকুমারকে ডাকল ফ্রি তে গান করার জন্য। কিশোর সোজা বললেন আমি পয়সা ছাড়া গাইনা। ব্যাস রেডিওতে কিশোরের গান বাজানো বন্ধ হল।
    বহু বিরোধী নেতা জেলে গেলেন। ইন্দিরা সুপ্রীম কোর্টে জিতলেন।
  • kallol | 192.77.110.18 | ১২ জুন ২০০৭ ০৯:৪৪390282
  • আরো কয়েকজন জরুরী অবস্থা জারী করাকে সমর্থন করেছিলেন : বিনোবা ভাবে - বলেছিলেন ""এটা অনুশাসন পর্ব''। সোভিয়েৎ সরকার - বলা হয়েছিলো ""দক্ষিণপন্থী অভ্যুত্থানকে ঠেকাতে সঠিক পদক্ষেপ''।
    আর একটা অনুরোধ সক্কলকে (জ্ঞ্যান দিচ্ছি না , কিন্তু সেরকমই শোনাচ্ছে) : শ্যামলকে ওর মত লিখতে দাও। ওর মত নিয়ে / তথ্য নিয়ে / বিশ্লেষণ নিয়ে অন্যমত/আপত্তি থাকতেই পারে , সেটা নিয়ে অন্য সুতোয় এসো প্রাণ খুলে ঝগড়া করি।
  • B | 59.93.169.154 | ১২ জুন ২০০৭ ১২:৩৩390283
  • তাহলে কি এটা মোনোলগ-ই হবে? মাঝে মধ্যে আসতে পারবে শুধু "চালিয়ে যান" বা "দারুণ" বা ........ ??

    এখন থেকে তাহলে থ্রেড-এর বদলে নতুন করে আরেকটা "আমার নিজস্ব মত" বলে "সুতো" নয়, একটা "দড়ি" অথবা "কাছি" খোলা হোক।

    এরকম একটা প্রসঙ্গে সামান্য প্রশ্নেই/মন্তব্যেই/দৃষ্টিআকর্ষণেই যাতে লেখক/প্রতিবেদকের কাছায় টান না পড়ে এবং তিনি যাতে কাছিমের কামড় দিয়ে তথ্য/মত/বিশ্লেষণ নয়, "শ্রুত/জনশ্রুত/কিছু মাধ্যম প্রচারিত" কাহিনীকেও নিজের লেখার সাথে মিলিয়ে মিশিয়ে পেশ করার সময় কামড়ে/আঁকড়ে বসে থাকতে পারেন।

    ষাটের অন্যতম সবচেয়ে বেশী তাৎপর্য্যপূর্ণ জায়গার যে দিকটাকে শ্যামল লেখেনই নি(স্মৃতি বিশ্বাসঘাতকতা করেছে), অথচ তার পাশে "অন্য কিছু অভিজ্ঞতা"র পুঙ্খানুপুঙ্খ-প্রায় বর্ণনা করেছেন(স্মৃতি ঔঙ্কÄল্য ফিরে পেয়েছে), তারপরে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসেই।

    ১৬ই ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৬ বসিরহাটে জনতার সাথে পুলিশের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত হয় ৬ জন (যুদ্ধ?)। পরের দিন, ১৭ই ফেব্রুয়ারী বসিরহাটে স্বরূপগঞ্জে (রঞ্জনবাবু উল্লেখ করেছেন, কিন্তু শ্যামল কিছুই বলেন নি) ছাত্র-যুবকের বিক্ষোভ মিছিলে হঠাৎই পুলিশ গুলি চালায়। নিহত হন তেঁতুলিয়া মাল্টিপারপাস হাইস্কুলের ছাত্র নুরুল ইসলাম আর গুরুতর আহত হয় ওই স্কুলেরই ক্লাস সিক্সের ছাত্র মনীন্দ্র বিশ্বাস। এর দুদিনের মধ্যেই হাবড়ায় নিহত হন আলি হাফেজ, আর আহত হয়ে হাসপাতালে মারা যান কালু মণ্ডল।

    অন্য অনেক ঘটনাকে টপকে গিয়ে নিদেনপক্ষে এ ঘটনাটাও কি বলার দরকার নেই? ১৯৬৭-র ২৫শে মে পুলিশের গুলিতে (অথবা যুদ্ধে?) ধনেশ্বরী দেবী, সামসারি শৈবানী, গাউদ্রোউ শৈবানী, সোনামতী সিং, ফুলমতী দেবী, সুরুবালা বর্মন, সীমাশ্বরী মল্লিক নামের সাত মহিলা , নয়নেশ্বরী মল্লিক, খর সিং মল্লিক নামের দুই পুরুষ ও দুজন শিশুর মৃত্যু ঘটে। নামগুলোর দরকার নেই, ঘটনাটারও উল্লেখ হয় নি। অথচ বহু খবরের কাগজেই তা প্রকাশ পায়। কোথায় তা বলার দরকার নেই, সেটা প্রত্যেকেই জানেন বা অনুমান করতে পারেন।

    এ প্রশ্ন বা প্রসঙ্গোল্লেখ আসবে না?? :-)))
  • kallol | 192.77.110.18 | ১২ জুন ২০০৭ ১৪:৩১390285
  • এই দ্যাখো, বি খচে গেছে। আরে শ্যামল ওর মতো করে সময়টাকে দেখেছে। সব ঘটনা ওকে ছুঁতে নাও পারে। ধরো শ্যামল শুরু করেছে লালবাহাদুর শাস্ত্রী মারা যাবার খবর দিয়ে। সেটা ভারতের রাজনীতির ক্রান্তিকাল। ইন্দিরার নাটকীয় উত্থান। শাসকদের মধ্যে লড়াই - পুরোনো/নতুনের কায়েমী/প্রগতির লড়াই বলে আখ্যাত হচ্ছে। সেটা আমার লেখাতে আসে নি। আমি বরং তখন প্রাক নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে বুঁদ। এ তো হতেই পারে। তক্কো করতে না করিনি (আমি কোন হরিদাস যে সেটা করব)। শুধু বলছি শ্যামলের flowটা যেন ব্‌য়্‌হত না হয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন