এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • ইউনিফায়েড থিওরি: একটি আপাত অসম্ভব মিলনান্ত কাহিনী

    Tim
    বইপত্তর | ০৫ আগস্ট ২০০৭ | ৪৭০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tan | 131.95.121.132 | ০৭ আগস্ট ২০০৭ ২১:২৭390658
  • টিম,
    তারপরে আর বলছো না কেন?
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৭ আগস্ট ২০০৭ ২১:৪৫390659
  • এইবার একটা ছোট্ট বিরতি নিয়ে, বইটার রচনাশৈলী নিয়ে কয়েকটা কথা বলে নি। দুটো বই-ই খুব সহজ ভাষায় লেখা, এর মধ্যে ওয়েনবার্গের লেখাটা তো প্রায় পপুলার সায়েন্সের বই বললেই চলে। তাতে স্মৃতিচারণ আছে, ইতিহাস নিয়ে আলোচনা ও বিজ্ঞানের বিবর্তনের সাথে তাকে সম্পৃক্ত করে উদাহরণ দেওয়া আছে, এবং সর্বোপরি নবীন বিজ্ঞানীদের জন্যে সস্নেহ পরামর্শ আছে। স্মোলিনের বইটাও একইরকম বন্ধুত্বপূর্ণ ভাষায় লেখা, তবে এক্ষেত্রে যেটা আমায় আশ্চর্য করেছে তা হল বিষয়ের গভীরতা সঙ্কেÄও সমস্ত আলোচনাটাই অদ্ভুত সহজবোধ্য। এমনভাবে লেখা দুটো বই যে পড়তে শুরু করে ছেড়ে দেওয়া খুব কঠিন। এইসমস্ত অত্যন্ত গভীর অথচ সরলরৈখিক রচনা নিয়ে লেখাও খুব কঠিন হয়ে দাঁড়ায়, প্রতি পদে নিজের সীমাবদ্ধতা টের পাই।
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০২:৩০390660
  • স্মোলিনের বইতে পরের দুটো অধ্যায়ে আছে খানিকটা ইউনিফিকেশানের ইতিহাস আর খানিকটা স্পেস-টাইম কার্ভের জ্যামিতি। এই আঁকাবাঁকা স্পেস-টাইম কার্ভের ওপরেই দাঁড়িয়ে আছে সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ব। দেখানো হয়েছে, কিভাবে একটা বাড়তি ডাইমেনশান যোগ করে গ্র্যাভিটিকে সম ও অসমগতির সাথে বেঁধে দেওয়া যায়, এবং স্থিতি এবং বিভিন্ন রকম ত্বরণ নিয়ে গতিশীল অবস্থাকে আলাদা করে দেখার যে প্রবণতা ছিল, তা দূর হয়।
    EM থিওরি নিয়ে ম্যাক্সওয়েল সাহেবের যুগান্তকারী গবেষণার পর থেকেই আমরা জানি আলো সরলরেখায় চলে। তাই আমরা যখনই স্পেস জিওমেট্রি বোঝার চেষ্টা করি তখন আলোর সাহায্য নি। কিন্তু GTR বলে, গ্র্যভিটেশনাল ফিল্ডের উপস্থিতিতে আলো বেঁকে যায় (পরীক্ষামূলক প্রমাণ পাওয়া যায় ১৯১৯ সালে, আফ্রিকায়)। আবার কাছাকাছি কোন পদার্থের উপস্থিতিতে পাল্টায় গ্র্যাভিটিও পাল্টে যায়। মানে , ঘুরপথে দেখা গেল, পদার্থের উপস্থিতিতে আলোর গতিপথ পাল্টায়।
    এইভাবেই একসময় বোঝা গেল ইউক্লিডিয় জ্যামিতি দিয়ে আমাদের বাস্তব জগতকে ব্যাখ্যা করা যাবে না। ইউক্লিডিয় জ্যামিতিতে দুটি সমান্তরাল সরলরেখা কোনদিন মেলে না। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে দেখি, সমান্তরাল দুটি আলোকরশ্মি মিলে যেতেই পারে, যদি তারা কোন গ্রহ বা নক্ষত্রের নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে মেরুর দিকে চলতে শুরু করে। নিরক্ষীয় অঞ্চলে যখন তারা থাকে তখন সমান্তরালই থাকে, কিন্তু মেরুর নিকটবর্তী স্থানে তারা পরষ্পরছেদী। তাই গ্র্যাভিটিকে অন্তর্ভুক্ত করে স্পেসটাইমের নতুন জ্যামিতি প্রয়োজন হল। যেখানে কোনকিছুই নির্দিষ্ট নয়। ঠিক যেরকম প্রকৃতি নিয়ম। তাই GTR অজস্র পরীক্ষালব্ধ ফলের সর্বজনগ্রাহ্য ব্যাখ্যা দিল, সৃষ্টিতত্ব সম্পর্কে আমরা অনেক কিছু জানলাম, big bang এর কথাও তখনই প্রথম শোনা গেল।
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৩:৪৩390661
  • বাজে কিছু টাইপো হয়েছে। দু:খিত।
  • Blank | 65.82.130.9 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৩:৪৮390662
  • টাইপো আবার কি? বল বানান ভুল!
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৩:৫৪390664
  • আরে না, টাইপো-ই। কয়েকটা সেন্টেন্স এ একই কথা দুবার লিখেছি, বানান ভুলের খোঁজ করছিনা, সেতো আছেই নির্ঘাত।
  • tan | 131.95.121.132 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৩:৫৪390663
  • একটা টাইপো আছে টিম,এখুনি ঠিক করা দরকার। দুটো সমান্তরাল আলোকরশ্মি মেলে না, নিরক্ষীয় অঞ্চলে পরস্পর সমান্তরাল থাকা অক্ষরেখাগুলি মিলে যায় মেরুতে।
    তবে সমান্তরাল আলোকরশ্মিও বেঁকে এসে মিলে যায়।ওরা বেঁকে যায় যদি কোনো খুব ম্যাসিভ বস্তু বা সিস্টেমের দুই পাশ দিয়ে আসে। কারণ সেখানে স্পেসটাইম বেঁকে খোদল হয়ে আছ। এটাকে বলে গ্রাভিটেশনাল লেন্সিং।
  • tan | 131.95.121.132 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৩:৫৫390665
  • ঘোরতর ভুল,দ্রাঘিমারেখাগুলো হবে।
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৪:০১390666
  • ঠিক ট্যান। অক্ষরেখা বরাবর আলো ফেলে জ্যামিতি বোঝার উদাহরণ হিসেবে ওটা বলেছিলাম, বোঝার সুবিধের জন্যে। এইরকম একটা থট এক্সপেরিমেন্টের কথা পেলাম সদ্য। পুরোটাই কল্পনা।
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৪:১৩390668
  • হ্যাঁ, ঐ longitude মিলে যাওয়ার জ্যামিতি, যা পরবর্তীকালে Riemann Geometry নামে খ্যাতি পায়।
  • tan | 131.95.121.132 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৪:৩৩390669
  • খুব সুন্দর হচ্ছে টিম,চালিয়ে যাও।সহজ ভাষায় গভীর কথা। অনেক কিছু জানতে ইচ্ছে করছে আরো।

  • Tim | 204.111.134.55 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ০৫:০৯390670
  • Riemann Geometry র বিশদ বিবরণ এখানে আর দিলাম না। তবে গ্র্যাভিটির সাথে কোয়ান্টামকে মেলানোর যে চেষ্টা শুরু হয়েছিল তা প্রাথমিকভাবে সফল বলে মনে হলেও শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়। বাড়তি ডাইমেনশান যোগ করে সমাধানের যে সূত্র পাওয়া গেছিল সেটাও বাতিল হয়। এই সময় বেশিরভাগ পদার্থবিদ হতাশ হয়ে নতুন নতুন পার্টিকল আবিষ্কার করার দিকে ঝুঁকে পড়েন, স্মোলিনের ভাষায় যা, "" ক্যাটালগিং"" ছাড়া কিছুই নয়। এর কিছুদিন পরেই ৭০ এর দশকের গোড়ার দিকে স্মোলিন ফিজিক্স পড়তে শুরু করেন। এবং প্রথমেই অন্য দৃষ্টিকোণ থেকে ফিজিক্স তাঁর কাছে ধরা দেয়। সবকিছুর থিওরি তখন প্রায় পরিত্যক্ত হয়েছে। ইথারের অস্তিত্বে বিশ্বাস করায় ম্যাক্সওয়েল যেভাবে অপ্রস্তুত হয়েছিলেন, সেইভাবেই তখন আইনস্টাইনকেও আড়ালে অনেকেই মূর্খ বলছে ইউনিফায়েড থিওরি নিয়ে এত সময় "" নষ্ট"" করার জন্য। জীবন বড়ই জটিল।
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ১১:৩৯390671
  • যখন চারটে বলকে একসাথে আনা গেলনা তখন বিজ্ঞানীরা নব আবিষ্কৃত কণাগুলোকে নিয়ে পড়লেন। এর মধ্যে উন্নত পার্টিকল অ্যাক্সিলেটার এসে যাওয়ায় নিত্যনতুন সাব-অ্যাটমিক কণা বেরিয়ে বেশ লম্বা তালিকা তৈরী হয়েছে।
    কোয়ান্টাম থিওরি যখন বেশ শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে পড়েছে, অর্থাৎ তা রীতিমত ব্যবহারযোগ্য ""টুল"", তখন বিজ্ঞানীরা তার সাথে EM থিওরিকে মেলাবার চেষ্টা শুরু করলেন, পরে যার নাম হয়েছে ইউনিফায়েড ফিল্ড থিওরি।
    এই কাজটা মোটেই সহজ ছিলনা। কোয়ান্টামের আনসার্টেনটি, স্পেশাল রিলেটিভিটির সাথে মিলে অসীম সংখ্যক ভেরিয়েবল এবং তাদের মানের রকমফের ঘটাবে, ফলে সমস্ত হিসেবনিকেশ হয়ে যাবে সঙ্গতিহীন, এরকম একটা আশংকা ছিল। কারণ, রিলেটিভিটি বলে স্পেস কন্টিনিউয়াস। অর্থাৎ তা অসীম সংখ্যক ভেরিয়েবলের সমষ্টি। এবার প্রত্যেক ভেরিয়েবলের সাথে আনসার্টেনটি যুক্ত হয়ে দেখা যাবে যে কারুর মানই নির্দিষ্ট নয়, সদা পরিবর্তনশীল।

  • Tim | 204.111.134.55 | ০৮ আগস্ট ২০০৭ ১২:৪৭390672
  • প্রসঙ্গত, ইউনিফায়েড ফিল্ড থিওরি আজো অসম্পূর্ণই থেকে গেছে। অনেক আগে, kaluza-klein theory কিছুটা এগিয়ে ব্যর্থ হয় এই কাজে। তারপর ইউনিফায়েড ইলেক্ট্রো-উইক থিওরি তৈরী করে গ্র্যাভিটি আর স্ট্রং নিউক্লিয় বল ছাড়া বাকিদের একীভূত করা হয়, সেদিনের সেই বিজ্ঞানীদের মধ্যে ছিলেন ওয়েনবার্গ-ও, যার বই নিয়ে এই আলোচনা শুরু হয়েছে। পরে এই থিওরি-ই আরো একটু এগিয়ে নাম নেয় গ্র্যান্ড ইউনিফায়েড থিওরি, যেখানে স্ট্রং নিউক্লিয় বলকেও অন্তর্ভুক্ত করে ফেলা গেছে, পড়ে আছে শুধু গ্র্যাভিটি।
    এরপর থমকে যায় হঠাৎই চাকাটা। এনার্জি সংক্রান্ত বেড়াজালে আটকে এক্সপেরিমেন্টাল ভেরিফিকেশান বন্ধ হয়ে যায়। সুপারসিমেট্রি দিয়ে চেষ্টা চলছে বিভিন্ন সমাধানসূত্র বের করার, কখনো তা বিলকুল মিলে যাচ্ছে, কখনো একেবারেই মিলছে না।
    তাই পাশাপাশি এখন সবাই তাকিয়ে হালের স্ট্রিং থিওরি বা লুপ কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটির দিকে। যদিও এর মধ্যেই প্রায় পরিষ্কার হয়ে গেছে যে লুপ কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি সম্ভবত সফল হবেনা। শুধু টিকে আছে হেটেরোটিক স্ট্রিং থিওরি দিয়ে এগোবার আশা।
  • tan | 131.95.121.132 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ০৫:০৭390673
  • টিম,
    তারপর ? এই স্মোলিন সায়েব লুপ কোয়ান্টাম নিয়ে কাজ করতেন না?
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ০৫:১৯390674
  • হ্যাঁ, এটাই স্মোলিনের পছন্দের পথ। স্মোলিনের মতে স্ট্রিং, M আর LQG বা লুপ কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি একই মূল তত্বের ভিন্ন রূপ। কিন্তু তার আগে গেজ থিওরি, QED এগুলো নিয়ে দু-কথা বলা দরকার। বলছি একটু পরে।
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ১০:০৩390675
  • পল ডিরাকের বহুদিনের ব্যর্থ চেষ্টার পর ফাইনম্যান, শুইঙ্গার, ডাইসন এবং তোমোনাগার হাত ধরে দিনের আলো দেখে কোয়ান্টাম ইলেক্ট্রোডাইনামিক্স তত্ব, সংক্ষেপে QED
    QED তত্বে ইলেকট্রন এবং ফোটনের মধ্যে ইন্টার‌্যাক্‌শান ব্যাখ্যা করতে গিয়ে খুব সহজ একটা অ্যাপ্রোচ নেওয়া হয়। বলা হয়, ইলেকট্রন এবং ফোটনের গতি, এবং ইলেকট্রন কর্তৃক ফোটন এমিট বা অ্যাবজর্ব করা, এইগুলোর সম্ভাব্যতা অঙ্ক কষে বের করতে পারলেই চলবে। এদের নাম দেওয়া হয় ইভেন্ট। প্রথমেই একটা বড় ঘটনাকে ঐ তিনরকম "মৌলিক" ঘটনায় ভেঙ্গে নেওয়া হয়। তারপর স্পেসটাইম লেখচিত্র থেকে আলাদা আলাদা ইভেন্টের সম্ভাব্যতা স্ট্যাটিসটিক্স দিয়ে নির্ণয় করে তাদের গুণ করে গোটা ইভেন্টটার সম্ভাব্যতা বা "amplitude" বের করা হয়। এবার এই ফরম্যাটে পাউলির এক্সক্লুশান প্রিন্সিপল মেশালেই সমস্ত দিক বজায় থাকে। এবং এইভাবে সমস্ত অবিভাজ্য কণাদের পারষ্পরিক ইন্টার‌্যাকশান ব্যাখ্যা করা যায়।
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ১০:৫১390676
  • QED র ওপর নির্ভর করে আবার শুরু হল ইউনিফায়েড ফিল্ড থিওরিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ। প্রায় পঁচিশ বছরের নিরলস চেষ্টার ফলে সম্ভব হল এই কাজ। আমরা পেলাম gauge principle আর principle of spontaneous symmetry breaking বলে দুটি তত্ব। এরাই standard model এর মেরুদন্ড, সেই স্ট্যান্ডার্ড মডেল, ওয়েনবার্গের সূত্রে যা আগে আলোচনা করা হয়েছে।

  • Tim | 204.111.134.55 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ১২:৩৬390677
  • gauge principle এ সিমেট্রি কে কাজে লাগিয়ে তিনটে বলকে ইউনিফাই করা গেল। কিভাবে বল বা force সিমেট্রির সাথে রিলেটেড সেটা বোঝাবার জন্যে স্মোলিনের দেওয়া একটা উদাহরণ দেখা যাক।
    ধরা যাক, বেশ কিছু বিড়ালকে সমান দুটি দলে ভাগ করে তাদের যথাক্রমে ""পূবদিকের বিড়াল"" ও ""পশ্চিমদিকের বিড়াল"" নাম দেওয়া হল। এবার পরীক্ষা করে দেখা গেল যে দুই ধরণের বিড়ালই গড়ে সমান উচ্চতা পর্যন্ত লাফাতে পারে। অর্থাৎ আমরা বলতে পারি যে ""বিড়ালের লাফানো"" একটি সিমেট্রিক ব্যাপার, যা কিনা দিক-নির্ভর নয়। বা লম্ফদানকারী বিড়ালের দলগত উৎপত্তির ওপর পরীক্ষার ফল নির্ভর করছে না, তাই ব্যাপারটা সিমেট্রিক। এই মজার গল্প আসলে কিন্তু ঘুরিয়ে দেখাচ্ছে সিমেট্রি কিভাবে বলের পরিচয় দেয়, এক্ষেত্রে যেমন সিমেট্রিক একটা ঘটনার মাধ্যমে আমরা পেয়ে গেলাম গ্র্যাভিটেশনাল ফোর্সের কথা, কারণ বিড়ালের লাফ দেওয়া এবং কিছুটা উচ্চতায় পৌঁছানো আসলে তো গ্র্যাভিটির ওপরেই নির্ভর করে। সংক্ষেপে এই হল গেজ প্রিন্সিপল।
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ১২:৫৮390679
  • standard model এর অন্য যে অংশ, অর্থাৎ সিমেট্রি স্বতস্ফুর্তভাবে ভেঙ্গে যাওয়া, সেটাও খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা যায় আমাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা দিয়ে। আমরা যখন জন্মগ্রহণ করি, তখন আমাদের ভবিষ্যৎ সিমেট্রিক, অর্থাৎ আমাদের কাছে সমস্ত অপশন খোলা থাকে (তর্কের খাতিরে)। কিন্তু পরে যতই সময় এগিয়ে চলে ততই সিমেট্রি নষ্ট হয়ে সবার পথ আলাদা হতে থাকে। এইভাবেই প্রকৃতির নিয়মেই আপনা থেকেই সিমেট্রি ভেঙ্গে যায়, জীব বা জড়জগত, সবার ক্ষেত্রেই এই নিয়ম সত্যি। তাই সিমেট্রিক অবস্থানে থাকা পেন্সিল ( যাকে তার শিসের আগায় দাঁড় করানো হয়েছে) সেকেন্ডের ভগ্নাংশে পড়ে গিয়ে সিমেট্রি হারায়। এরেই কয় principle of spontaneous symmetry breaking
  • d | 192.85.47.11 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ১৪:৩৩390680
  • সবাই খালি বিড়াল নিয়ে প্রীক্ষা করে কেন কে জানে!! বিড়াল খুব খারাপ :(

    যাকগে, একটা বোকা প্রশ্ন করি। বিড়ালদের লাফ দেবার ক্যাপা ওদের দলগত উৎপত্তির উপর নির্ভরশীল নয় কিরকম? বিড়ালদের জিন ফ্যাক্টর ওদের লাফ দেবার ক্যাপা নির্ধারণ করে না? আমি বলতে চাইছি যে লুডমিলা আন্দোনোভা (Lyudemila Andonova) আর আমি যদি লাফাই, দুজনের ওপরেই তো মাধ্যাকর্ষণ বল কাজ করবে --- কিন্তু তাও দুজনে সম্পূর্ণ দুরকম উচ্চতায় লাফাব। তো, এটা কিরকম সিমেট্রি হল?
    এটা আমার কিরকম গোঁজামিল লাগছে।
  • d | 192.85.47.11 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ১৪:৫২390681
  • *পরীক্ষা
  • Tim | 204.111.134.55 | ০৯ আগস্ট ২০০৭ ২২:৩৮390682
  • d
    জিনগত বৈশিষ্ট্যের কথা তখনই আসবে যখন তুমি ভেবে চিন্তে সত্যিকারের দুটো দল বানাবে। অর্থাৎ সত্যিকারের দুটো আলাদারকম বিড়াল (বা মানুষ ) নিয়ে দল যদি বানাও। কিন্তু র‌্যান্ডাম কয়েকটা বিল্লি নিলে তারা গড়ে একরকমই লাফাবে। অবশ্য এটাও স্মোলিনের আরো একটা থট এক্সপেরিমেন্ট, এবং সিমেট্রিটা যদি থাকে তবেই পরীক্ষার ফল দুটো দলের জন্যে সমান হবে। আসল পয়েন্ট হল, সিমেট্রি থাকলে (তর্কের খাতিরে যা ধরে নেওয়া হয়েছে বইতে), সেটা কিভাবে বলকে সংজ্ঞায়িত করছে, সেই জায়গাটা। নিউক্লিয় বল নিয়েও এরকম থট এক্সপেরিমেন্ট আছে, যেখানে একটা নিউক্লিয়াস প্রোটন আর নিউট্রনকে আলাদাভাবে ট্রিট করছে না, অর্থাৎ, এখানেও দলগত বৈশিষ্ট্য চাপা পড়ে যাচ্ছে সিমেট্রিতে। এবং এক্ষেত্রে সিমেট্রি দিয়ে আমরা পৌঁছে যাচ্ছি নিউক্লিয় বলের ঠিকানায়। এরকম এক্সপেরিমেন্টাল সিচুয়েশান ভেবে ভেবে থিওরি এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অনেক সহজ হয়।
  • Tim | 204.111.134.55 | ১০ আগস্ট ২০০৭ ১১:৫০390683
  • স্ট্যান্ডার্ড মডেলের সম্পূর্নতায় আরেকটা মাইলস্টোন QCD বা কোয়ান্টাম ক্রোমোডাইনামিক্স তত্ব। কোয়ার্কদের বেঁধে রাখে যে স্ট্রং নিউক্লিয় বল, তাকে সম্পূর্নভাবে ব্যাখ্যা করা গেল এই তত্বের সাহায্যে। এইসবই হল ১৯৭৩ সাল নাগাদ। সবাই ভাবলেন এবার বাকি কাজটা মসৃণভাবেই এগোবে, এবং এমন দিন আর দেরি নেই যখন সবকিছুর তত্ব বা theory of everything এসে যাবে আমাদের হাতে। কিন্তু তা হল না।
    সত্যি বলতে কি, ব্যাপারটা যে খুব খারাপ দিকে এগোচ্ছে সেটা কেউই তেমন আঁচ করতে পারেননি।
    ইউনিফিকেশানের পথে এর পরবর্তী ধাপ সুপারসিমেট্রির প্রয়োগ। এই প্রসঙ্গেই LHC বা সমতুল্য অত্যাধুনিক পার্টিকল অ্যাক্সিলেটারের কথা আসে। এখনো পর্যন্ত সুপারসিমেট্রির কোন পরীক্ষামূলক প্রমাণ পাওয়া যায়নি। LHC র আশায় বসে আছেন সবাই। কিন্তু স্মোলিন বলছেন, সুপারসিমেট্রির পরীক্ষামূলক প্রমাণ পেলেও কাজটা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। তখনো পূর্বকথিত সেই ধ্রুবকগুলো ঝামেলা পাকাবে, হিগস বোসন নিয়ে কূটকচালি থেকেই যাবে। মোটকথা, ইউনিফায়েড থিওরির কাজের সেটাই চরম গন্তব্যস্থল নয়।
    এইভাবে একে একে স্ট্রিং থিওরির বিবর্তন আর কিভাবে তা বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনলো তাত্বিক পদার্থবিদ্যায় তা উঠে এসেছে স্মোলিনের বইতে। সেই তাত্বিক কচকচি এখানে প্রাসঙ্গিক নয়। যা প্রাসঙ্গিক তা হল এতসব করেও স্ট্রিং থিওরি মোটেই সব পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি। উত্তরোত্তর থিওরির চমক বাড়ছে, কিন্তু পরীক্ষামূলক প্রমাণের বহু দূরেই থেকে গেছে সবকিছু। এইভাবে চললে কোনদিনই কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাবে না থিওরি, অথচ ভুল প্রমাণ করা যাবেনা বলে বাতিল করাও মুশকিল এই তত্ব। তাই স্মোলিনের বইতে প্রচ্ছদে দেখা যাচ্ছে জুতোর ফিতেয় গিঁট পড়ে গেছে, বিজ্ঞান শুধু থমকেই যায়নি, এগোবার চেষ্টা করলেই উল্টে পড়ছে নিজের জুতোর ফাঁদে।
  • Tim | 204.111.134.55 | ১০ আগস্ট ২০০৭ ১২:২২390684
  • স্মোলিন সাহেব নিজেই লুপ কোয়ান্টাম নিয়ে কাজ করতেন এককালে। কিন্তু এখন তিনি নিজেই এই তত্বের ক্ষমতা নিয়ে সন্দিহান। তিনি স্ট্রিং থিওরির সাথেই তাঁর একদাপ্রিয় LQG কে আংশিক সত্যের পথ বলেছেন। তাঁর মতে, এই দুটো থিওরি যদি অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারত তাহলে তা এতদিনে আমরা দেখতাম। কিন্তু তা যখন হয়নি তখন বুঝতে হবে ব্যাপারটা প্রায় অসম্ভব। সুতরাং স্মোলিনের সদিচ্ছা নিয়ে প্রশ্ন তোলা কঠিন।
    কিন্তু বেশির ভাগ স্ট্রিং থিওরিস্টের আচরণ নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন স্মোলিন। তাঁর অভিযোগ (এবং তা আংশিক সত্যিও) নিজেদের থিওরিটা এখনো প্রামাণ্য দলিল হিসেবে পাশ না করিয়েই তন্তুবাদীরা যেরকম দাম্ভিকতাপূর্ণ আচরণ করছেন, সেটা আপত্তিকর। কেউ স্ট্রিং থিওরির বিপক্ষে কিছু বললেই তাঁরা এমনভাবে রে রে করে তেড়ে আসছেন, যেন সমস্তটাই পরীক্ষাগারে প্রমাণ হয়ে গেছে, সাফল্য শুধু সময়ের অপেক্ষা।
    তাই বইয়ের পরবর্তী কিছু অধ্যায়ে আলোচনা হয়েছে বিজ্ঞানচর্চার অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য নিয়ে। এই জায়গাটা স্মোলিনকে উদ্ধৃত করা ছাড়া উপায় দেখিনা :
    ""The task of forming the community of science will never be finished. It will always be necessary to fight off the dominance of orthodoxy, fashion, age, and status.There will always be temptations to take the easy way, to sign up for the team that seems to be winning rather than try to understand a problem afresh."
    এই ডমিনেন্স, দম্ভ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলেন রিচার্ড ফাইনম্যান। MIT তে পড়াশুনো কন্টিনিউ করার জন্যে ইন্টারভিউ বোর্ডে তাঁকে বিভাগীয় প্রধান বলেন :
    তুমি কেন MIT তেই পড়তে চাও ভবিষ্যতে?
    রি: কারণ MIT দেশের অন্যতম সেরা স্কুল।
    প্রধান: তুমি সত্যি-ই এইকথা বিশ্বাস কর?
    রি: অবশ্যই।
    প্রধান: তোমার বিশ্বাস নির্ভুল। আর ঠিক সেইজন্যেই তোমাকে আমরা রাখতে পারছিনা।
    হয়ত পরে এইজন্যেই ফাইনম্যান বিজ্ঞানকে "" সংগঠিত সন্দেহবাদ"" বলেছিলেন।

  • tan | 131.95.121.132 | ১০ আগস্ট ২০০৭ ২০:১০390685
  • সর্বনাশ! ফাইনম্যানকে এমন বললো!
    (স্বগত: অন্যেরে কি কইতো? )
    সেই বিভাগীয় প্রধানটি পরে কি বলেছিলেন জানতে ইচ্ছে হয়। মানে পরে যখন ফাইনম্যান নোবেল পেলেন আশা করি বিভাগীয় প্রধান তখনো জীবিত ছিলেন।
  • Tim | 204.111.134.55 | ১০ আগস্ট ২০০৭ ২০:২২390686
  • হ্যাঁ সেটা জানা গেলে বেশ হত। কে জানে, অটোগ্রাফ চেয়ে লোক পাঠিয়েছিলেন কিনা! :)
  • tan | 131.95.121.132 | ১০ আগস্ট ২০০৭ ২০:২৯390687
  • টিম,
    লেখার ফ্লো এর মাঝখানে এসব বলা উচিত না,কিন্তু আমি সামলাতে পারছি না।
    আরে পরে নিশ্চয় সেই বুড়ো মানুষটা হাসিহাসিমুখে ফাইন্ম্যানের কাঁধে হাত রেখে ছবি তোলাচ্ছিলো,প্রাক্তন গুরু হিসাবে! সাংবাদিকের বাড়ানো মাইক্রোফোন ধরে কইলো,"আমি আগেই জানতাম যে এই ছেলে একদিন কিছু একটা দুনিয়া উলটানো কাজ করবেই করবে।""
    এক দুর্মুখ সাংবাদিক বুড়াকে পুরানো কথা তুলে আপনি তখন অমন বলেছিলেন বলতেই বুড়া পাকা টোমাটোর মতন মুখ করে কইলো,"" আমি? না না আমি মোটেই ওসব বলিনি। আসলে ছেলেছোকরারা ভুল বুঝেছিলো। এতো একটা সিস্টেম্যাটিক প্রসেস কিনা! এতো আর ছেলেখেলা নয়! ছেলেটার দৃষ্টি প্রসারিত হবে বলেই না আমরা ওকে অন্যত্র পাঠালুম!""
    :-))))))
  • Tim | 204.111.134.55 | ১০ আগস্ট ২০০৭ ২০:৪০390688
  • :-)))
    এই প্রসঙ্গে আরেকটা ঘটনার কথা বলার লোভ সামলাতে পারছিনা।
    একটি কাফেটেরিয়ায় এক সুদর্শনাকে ইম্প্রেস করার চেষ্টায় ফাইনম্যান প্রচুর কাঠখড় পোড়াচ্ছেন, মেয়েটিও বেশ পজিটিভ, পান্ডিত্যের বহর দেখে সে জিগ্যেস করল:
    তুমি কি স্টুডেন্ট? গ্রাজুয়েট স্টুডেন্ট?
    রি: না। আমি একজন প্রফেসর।
    মেয়েটি: কি? কিসের প্রফেসর?
    রি: থিওরেটিকাল ফিজিক্স।
    মেয়েটি: এরপর তুমি বলবে তুমি অ্যাটম বম্ব প্রোজেক্টে কাজ করেছ।
    রি: হ্যাঁ তো! আমি লস অ্যালামো তে ছিলাম যুদ্ধের সময়।
    মেয়েটি: যথেষ্ট হয়েছে! মিথ্যুক কোথাকার! (রেগেমেগে চলে যেতে যেতে)
    :-)))
  • tan | 131.95.121.132 | ১০ আগস্ট ২০০৭ ২০:৪২390690
  • ইংরেজীতে তুই বলার উপায় থাকলে মেয়েটা বলতো-
    "তুই দুষ্টু,তুই বদমাশ,তুই মিছেকথা বলিস।"
    :-))))
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন