এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • কমলকুমার ও কলকাতার কিস্‌সা

    r
    বইপত্তর | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ | ৫১৮৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r | 125.18.104.1 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৫:৩৩408233
  • বিংশ শতাব্দীর প্রাইভেসির গরিমা সঙ্কেও কেচ্ছাসাহিত্যের আকর্ষণ দুরতিক্রম্য। বস্তুত: কিস্‌সা, কেচ্ছা, পরনিন্দা পরচর্চা এবং পি এন পি সি- বহু নামের পিছনে একই আত্মন্‌ সমহিমায় বিরাজমান। কেচ্ছা এবং সাহিত্যের এই সংলগ্ন অস্তিত্বে কিঞ্চিৎ অস্বস্তির উদ্রেক হলে রামায়ণ মহাভারতের পুনর্পাঠে সেই অসহজ ভাব কেটেও যেতে পারে। যখন রামায়ণ এবং মহাভারত কবিকল্পিত মহাকাব্যের রূপ নেয় নি, সেই বর্তমানে উভয়ই হল প্রতাপশালী বনেদী পরিবারের সুবিস্তৃত কেচ্ছাবিবরণ। বাংলাসাহিত্যের কেচ্ছার ক্লাসিক রূপ হুতুম প্যাঁচার নকশা, যা পরবর্তীকালে তার বিকল্প ভাষাভঙ্গী এবং সামাজিক ইতিহাসের প্রত্যক্ষদর্শিতার জন্য ক্লাসিকে উন্নীত। অনিরুদ্ধ লাহিড়ী লিখিত "কমলকুমার ও কলকাতা কিস্‌সা" গ্রন্থটি যাবতীয় সুপাঠ্য কেচ্ছাসাহিত্যের মতই- মজা পেতে পারেন, খচে যেতে পারেন, বা শাপশাপান্তও অতীব সম্ভাব্য, কিন্তু অবহেলা করতে পারবেন না। পাঠক অবহেলাও করেন নি। অনুষ্টুপ শারদীয়া সংখ্যার এই প্রবন্ধটি তালপাতা প্রকাশন বইরূপে বের করার প্রায় এক বছরের মধ্যে তাই তিনটি সংস্করণ। এই বইবিমুখ সময়ে কয়টি বাংলা বইই বা এই দুর্লভ সৌভাগ্যের মুখদর্শন করেছে?
  • r | 125.18.104.1 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫১408244
  • কেচ্চাসাহিত্যের কেচ্ছার রসবস্তু বাদ দিয়ে সাহিত্য অংশটিতে একধরনের বিশিষ্ট নৈতিকতা থেকে উদ্ভূত খেদালাপ প্রায় অনিবার্য। হুতুম প্যাঁচার নকশা থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক বুদ্ধবিরচিত "সারস্বতে" তার প্রকট উপস্থিতি। এই বইটিও তার ব্যতিক্রম নয়। বঙ্গসংস্কৃতির নিম্নগামিতার প্রেক্ষাপটকে হাইলাইটিত করার জন্যই লেখক "সিংহপুরুষ" কমলকুমার এবং কমলকুমার সংলগ্ল যাবতীয় মনুষ্যেতর যদিচ জনপ্রিয় মহাজনকে বেছে নিয়েছেন। বস্তুত: লেখকের আইডিয়া সংবাহনের মাধ্যম সম্পর্কে বিরাগ ও বিতৃষ্ণা থাকলেও অনেক সময়ই খেদোক্তির মূলবস্তুর সাথে মতৈক্য পোষণ অসম্ভব নয়। যথা:

    "সংকটের চরিত্রকে বোঝার ব্যাপারে এই যে মজ্জাগত অনিচ্ছে, সাংস্কৃতিক ঐচিত্যবোধ ও বুদ্ধির বেঘোর ঘুম প্রাথমিকভাবে তার কারণ হল সমাজমননের অপুষ্টিজনিত নিরুদ্যম নিষ্ক্রিয়া; তলিয়ে দেখলে, ব্যাপকতম অর্থে বুদ্ধির এই যে খরা, তার অন্তত একটি কারণ খুঁজতে হবে অন্যত্র- বিশিষ্ট একটি গোষ্ঠী হিসেবে জৈব বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে, তাঁদের উপর ন্যস্ত বুদ্ধিজীবিতার মানের প্রায়-সর্বাঙ্গীণ অবনমনে, ফলত তাঁদের উদ্বেগজনক দায়িত্বচ্যুতিতে। অঘটন যা ঘটেছে তা হল, সমাজমননে শিক্ষিত বুদ্ধির সংবাহনে যা ছিল সজাগ বুদ্ধিজীবিতা তা অনেকাংশে পর্যবসিত হয়েছে সাংস্কৃতিক রুচির ঠিকেদারিতে, ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দ্বারা নিযুক্ত পেয়ারের ফড়ে বা দালালের বৃত্তিতে।"

  • r | 125.18.104.1 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৬:০৫408255
  • তবে আমরা বঙ্গসংস্কৃতির ধারক-বাহক বা অঙ্গসংবাহক, কিছুই নই যেহেতু, বড়জোর মহাজনসঙ্গবঞ্চিত কোটি গ্রাহকের কয়েকজন, অতএব সাংস্কৃতিক অবনমনের বিশ্লেষণের সুগম্ভীর প্রক্ষাগৃহ থেকে কেচ্ছার সরস প্রাঙ্গণেই অধিকতর স্বচ্ছন্দ বোধ করব। এমনকি অনিরুদ্ধবাবুর মতানুযায়ী বঙ্গসংস্কৃতির "সিংহপুরুষ" কমলকুমার নিয়েও কোনো বিশদ আলোচনা আপাতত: স্থগিত রাখব। অনিরুদ্ধবাবু যেহেতু কাউকেও মোটামুটি ছেড়ে কথা কন নি, অতএব বিভিন্ন মহলকে খিস্তি ও চিমটির মধ্যে ভারসাম্যাবস্থা থাকবে আশা করা যায়। যদিও চিত্রপরিচালক বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের বেলা ব্যাপারটা খালি খিস্তি থেকে কিস্তিতে গালির পর্যায়ে পৌঁছেছে, কিন্তু সে প্রসঙ্গ পরে। পঠনের সুবিধার্থে আমরা নিম্নলিখিত চার বর্গ থেকে কিছু উদাহরণ উপস্থাপিত করব: সনামে চিমটি, বেনামে চিমটি, নিরামিষ চুটকি ও আমিষ চুটকি। অবশ্যই প্রথম বর্গটি সর্বাপেক্ষা কৌতূহলপ্রদ। দ্বিতীয় বর্গটি পাঠক- পাঠিকার বৌদ্ধিক ধাঁধাঁর ভান্ডার হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ।
  • r | 198.96.180.245 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৯:৫১408266
  • শুরু করা যেতে পারে একটি অপেক্ষাকৃত নিষ্পাপ চিমটি দিয়ে:

    "নিজস্ব লোকশিল্প সংগ্রহ দেখাবার জন্য ওঁকে বাড়িতে ডেকেছেন বিষ্ণু দে। চিমটি একটি কি কাটা চাই-ই চাই? লোকশিল্প তো, ওঁর টিপ্পনী" "বাঁকুড়ার ঘোড়া, শান্তিনিকেতনের মোড়া সবই তো আছে, তবে সর্বাঙ্গসুন্দর হত সামনে একটি বকনা বাছুর বাঁধা থাকলে।"

    বিষ্ণু দে সম্পর্কিত আর একটি চিমটি, যা তত নিষ্পাপ নয়, এবং যা পরে কমলকুমারের স্ত্রী দয়াময়ী মজুমদারকে প্রতিবাদে বাধ্য করে:

    "ওঁর কাছে শোনা একটি ঘটনা বলছি। সঙ্গে কবি বিষ্ণু দে প্রণতি দে এবং নবযুগ আচার্য। একসঙ্গে কোথাও যাচ্ছিলেন কি? বাচিক চিমটি কমলবাবুকে কাটতেই হবে, তাই দুম্‌ করে বলে বসলেন: "দাঁড়ান মশায়, একটু মুতে আসি"। ছিটকে গেলেন কবিজায়া, "ছি: ছি:! কমলবাবু, আপনার জিভে কোনো লাগাম নেই।"
  • I | 59.93.211.176 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২২:২৬408277
  • না:, বইটা কিনিয়ে ছাড়বে দেখছি।
  • omnath | 117.194.193.14 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:০৯408288
  • কিনো না, হেভি দাম। অনুষ্টুপের শারদীয় সংখ্যাটা যোগাড় করে ফ্যালো।
  • Paramita | 63.82.71.141 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:৫৫408299
  • তাই চেনা চেনা লাগছে।
  • r | 59.161.114.51 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৫৭408309
  • ইন্দো, অনুষ্টুপের প্রবন্ধ লেখকের কথায় এই লেখার "সংক্ষিপ্ততর" রূপ। তার উপর দুইশ ছিয়াত্তর পাতার বইটির পরিশিষ্ট ও সংযোজন শুরু হয়েছে একশ পঁচাশি পৃষ্ঠা থেকে যা অনুষ্টুপে নেই।
  • r | 59.161.114.51 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:০৮408310
  • বইটিতে এই "নবযুগ" আচার্যের সম্পর্কে তিক্তকষায় মন্তব্যের সংখ্যাও প্রচুর, এবং শঙ্খ ঘোষ প্রমুখ এই অকৃতদার নির্লোভ গুণী সম্পাদক সম্পর্কে অনিবার কেচ্ছা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। একটি উদাহরণ:

    "আমেরিকা থেকে ফিরে পৃথ্বীশ নিয়োগী এসেছেন শান্তিনিকেতন সূত্রে তাঁর পুরোনো বন্ধু সত্যজিৎ রায়ের বাড়িতে। ঠিক হয়েছে, ভারতীয় মন্দির ভাস্কর্য এবং মন্দির-গাত্রে উৎকীর্ণ মূর্তি নিয়ে আলোচনা করবেন সেদিন, এবং আলোচনা অনুলিপি করে মুদ্রিত হবে সম্পাদকের পত্রিকায়। চমৎকার প্রস্তাব! ধরা যাক পত্রিকাটির নাম নক্ষত্র। টেপ রেকর্ডার হাতে স.. (সম্পাদক: নক্ষত্র) নিজেও হাজির বিশপ লেফ্রয় রোডে। মুদ্রিত হতে দেখা গেল সেদিনকার আলাপচারিতা শিল্প বিষয়ে দুই মহারথীর মধ্যে কেবল সীমাবদ্ধ ছিল না; স..-র সশব্দ উপস্থিতির সাক্ষ্য অনুলিপিতে পর্যাপ্তরূপে বিদ্যমান; প্রতি পৃষ্ঠায় তা একবার বা দুবার হয়তো। আলাপচারিতায় সশরীরে হাজির ছিলেন না বলার জো নেই। শুধু তাই নয়, তাঁর মূল্যবান মন্তব্যগুলি- যেমন, 'বা:, এটা তো বেশ ভাববার কথা"; অথবা, "তা, এদিকটা নিয়ে তো আগে ভাবিনি" ইত্যাদি- সংক্ষিপ্ত সন্দেহ নেই; কিন্তু এগুলি কি, ঈর্ষাপরায়ণ ব্যক্তিরা যে যা বলুন, ভাবমর্যাদায় ওঁদের সমকক্ষতা দাবি করে না? অবশ্যই করে।"
  • r | 59.161.114.51 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৫408234
  • আরও কিঞ্চিৎ:

    "সংগঠন গড়ার ক্ষমতা ক্ষুরধার বুদ্ধি এবং পান্ডিত্য মি. দত্তের ছিল নিশ্চয়, কিন্তু তাঁর সাফল্যের চরিত্রকে প্রতি পদে যা খর্ব করে চলেছিল তা হল তাঁর ব্যক্তি-বিশ্বাস নাট্য-অভ্যাস ও নাট্য-ভাবনার স্তরে স্তরে সিঁধিয়ে থাকা স্থূল অসততা।"

    আরও:

    "মতের অনড় বালখিল্য উগ্রতাবশত যিনি সুস্থতা হারিয়ে বসেছেন, বুদ্ধি থাকলেও তিনি মতান্ধ।......শেক্‌সপিয়ার ও ব্রেখটের বঙ্গীয় উত্তরসূরীটির সব কর্মকান্ডই নির্লজ্জ এবং চূড়ান্তরূপে অসৎ এক নাটুকেপনার দ্বারা সর্বাঙ্গীণভাবে দষ্ট।"

  • nyara | 64.105.168.210 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৫২408235
  • বুদ্ধদেব দাসগুপ্ত সম্বন্ধে আরও বড় ও বেশি খেউড় গেয়েছেন অনিরুদ্ধবাবু। ২০০৫-এ দেশে গিয়ে সুবর্ণরেখার ইন্দ্রনাথবাবুর কাছে যখন লেখাটার কথা উল্লেখ করেছিলাম, উনি বেশ পোলাইটলি কিন্তু ডিসমিসিভলি উড়িয়ে দিয়েছিলেন বলে মনে হয়েছিল। হতে পারে আমার সঙ্গে ভাল আলাপ পরিচয় নেই বলে বিশেষ কিছু বলেননি।
  • r | 59.161.114.51 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:১২408236
  • আরও:

    "বুদ্ধদেব বসু কি এঁর উদাহরণ মাথায় রেখেই একদা মন্তব্যটি করেছিলেন যে সাংবাদিক হলে আর সাহিত্যিক থাকা যায় না?....পত্রিকায় এক সময়ে নিয়মিত প্রকাশিত ওঁর সাপ্তাহিক কলমটি বন্ধ করবার জন্য মাতোয়ারা অবস্থায় অনেকের পরিচিত, এবং প্রিয়, পুলিশের একজন খুব বড়ো সাহেব পুলিশি কৌশল অবলম্বন করে একবার নাকি কেড়ে নিয়েচিলেন ওঁর পকেটের কলম- তাতে করে অবশ্য পত্রিকায় কলমটি বন্ধ করা যায় নি।"

    অন্য একজন:

    "শক্তিদের বন্ধুস্থানীয়, মোটামুটি মাঝারি মাপের সরকারী কর্মচারী, প্রত্থম যৌবনে একটি কবিতার বই নামিয়েছিলেন বটে, গুণগত মানে যা-ই হোক, তবে গত পঁচিশ-তিরিশ বছর ধরে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় পরিবেশন করে আসচেন পুন:চক্রায়িত অসুস্থ মজামশকরা: রিসাইকল্‌ড সিক জোকস।"

    সতীকান্ত গুহর রবীন্দ্র পুরষ্কারপ্রাপ্তি প্রসঙ্গে:

    "আশিস সান্যাল অমরেন্দ্র চক্রবর্তী মণীন্দ্র রায়েদের অন্য হিসাব। তাঁদের বাদ দিচ্ছি। পুরস্কার-টুরস্কারের মাধ্যমে সাহিত্যজগতে দ্রুত নিজেকে প্রতিষ্ঠা করবার জন্য যে উদ্যোগটি তিনি নিলেন, তাতে অন্নদাশঙ্করের মতো মানুষ কেন যোগ দিলেন তা আমার কাছে আজও রহস্য। অর্থাভাব? হয়তো। তবে প্রেমেন্দ্র মিত্রের ব্যাপারটা জলবৎ তরলম্‌। "থাকি অত্যন্ত অনাড়ম্বর দরিদ্র পরিবেশে; খাই আলুপোস্ত; দিনের শেষে বড়জোর এক পাঁইট বাংলা। টাকাপয়সার আমদানি অনিয়মিত। বড়োলোক যদি হাত ঝারেহ্ন আমার কাছে তা পর্বত। নেব না কেন? নিজের জন্য কোনোদিন কিচ্ছুটি করিনি; ওর জন্যে কী করতে যাব? করবই বা কেন? আমার নামটি ধার নিলে ওঁর যদি সুবিধা হয়, হোক; মাসান্তে টাকাকড়ি গুন নেব কিন্তু।" নিয়েও ছিলেন।"

    নকশালপন্থী পাঠক পাঠিকা পড়ুন:

    "এই ইন্টেলেকচুয়াল টিটানিজম বা হঠকারিতা ত্রৎস্কির চরিত্রের একটি প্রধান সূচক। মাও-এর চিন্তাকে গুরুত্ব দেবার প্রশ্ন ওঠে না, তবে মার্কস বা লেনিনের ভাবনায় এই ভুল ঝোঁক অনুপস্থিত। কোলকুঁজো ইতালীয় বামনটির ক্ষেত্রেও একই কথা।"

  • r | 59.161.114.51 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:২২408237
  • এই একতরফা তর্জার আসরে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ও বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত চাঁদমারির মূল কুশীলব। অন্যদিকে বালাই ষাট, মানে মানে কোনোক্রমে সত্যজিৎ রায় রক্ষা পেয়েছেন। যদি সত্যজিৎ রায়ের সার্বিক মূল্যায়ন প্রণিধানযোগ্য:

    "আবার এটা ঘটনা যে পরস্পরের পরিচিত কোনো একজনকে সত্যজিৎ কবুল করেছিলেন, 'আমাদের মধ্যে কমলই ছিল সত্যিকারের প্রতিভাবান।" সম্পূর্ণ সঠিক কারণেই- যে অর্থে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বা জীবনানন্দ প্রতিভাবান, মেধার মানে অনস্বীকার্য ক্ষমতা সঙ্কেÄও বিষ্ণু দে বা বুদ্ধদেব বসু নন- সত্যজিৎ সম্পর্কে এ জাতের সহৃদয় ছাড় কিন্তু কমলবাবু কখনো দেন নি।

    তারই পাদটীকা:

    "শজারু আর শেয়ালের সেই বিখ্যাত প্রতিতুলনাটা মনে পড়ছে নিশ্চয়- প্রাচীন আচার্যদের কে যেন লিখেছিলেন না? শজারু অনেক কিছু দেখে না, দেখে কেবল একটা বড়ো জিনিস; শেয়াল দেখে হরেক জিনিস, একটা কোনো বড়ো জিনিস কদাপি নয়। একশো বা তার বেশি যদি হয় প্রতিভার লক্ষণ, স্বভাবতই স্থূল অঙ্কপাতে, দশ-পনেরোটি এলাকায় সত্যজিৎ পেয়ে এসেছেন সত্তর থেকে নব্বই। কোনো একটি এলাকায় একশো দেড়শো পেতে ক্ষতি কি ছিল? প্রতিভা বামাচারী। তার মধ্যে থাকে অন্ধ জেদ, হাভাতে সনির্বন্ধ একপেশেমি। বড়ো বাড়ির পুত্রটির তা ছিল কি?"

  • r | 59.161.114.51 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৩২408238
  • বুদ্ধদেব দাশগুপ্তসংক্রান্ত খেউড় এতই দীর্ঘায়িত এবং বহুপৃষ্ঠাব্যাপী, সেই অধ্যয়নপ্রচেষ্টার ভার পাঠকপাঠিকা নিজেরাই বহন করুন। বরং সুনীল গঙ্গোপাধায় সম্পর্কিত এক চিমটি দিয়ে এই পর্ব শেষ করি:

    "সুনীলবাবু যে খারাপ লেখেন তা বোঝাবার জন্য কথাগুলি লিখছি না। এটা যে সত্যি তলে তলে উনিও মনে হয় কথাটা জানেন।....অবশ্য যোগ্যতার প্রশ্ন না-তুলে সুনীলবাবু ভালোই করেন। তা করলে এরকম একটি দুর্বিনীত প্রশ্ন তো একদিন তাঁকেও শুনতে হতে পারে: একশো কোটির দেশে সাহিত্য প্রতিষ্ঠানের চূড়া যে আলো করে বসে আছ, যোগ্যতায় হ্যারল্ড রবিন্‌সের চাইতে তুমি, দাদা, তত কী ভালো? এ সেই "নেই তাই খাচ্ছ" গোছের মামলা হয়ে গেল না কি?"
  • d | 117.195.44.173 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:৪০408239
  • ভাবছি ..... আমি কি দু চারখান কথা লিখব...... না: থাক এখন।
  • h | 203.99.212.224 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৯408240
  • র, একবার এই বইখান দিও তো, পড়বো।
  • b | 135.20.82.164 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৯:৫২408241
  • বলছিলাম কি, কমলকুমারের শতবর্ষ। গুরুজন কেউ দায়িত্ব নিয়ে একটা গাম্বাট লেখা নামান দেখি।
  • /\ | 212.79.203.43 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১১:১৫408242
  • আরাইশো টাকা দিয়ে প্রতিবিম্ব আর দুশো টাকা দিয়ে কবিতীর্থ কিনে ন্যান। আর কিছু লিখতে লাগবো না। আরো কিছু লেখার ইচ্ছে চিড়বিড়োলে হিরণ্ময় গাঙ্গুলীর সাথে কথা বলে নিয়েন।

    ঠাট্টা বাদ্দেন, অগ্রন্থিত কমলকুমারের লেখাপত্র কেউ ছাপতে আগ্রহী? বেশ কিছু লেখাপত্র, প্রবন্ধ, গল্প
    উপন্যাস, নাটক ইত্যাদি আছে বিভিন্ন পত্রিকায়। জনতা সেসব সংগ্রহ করেও রেখেছে। সিরিয়াসলি ভালো বই করেন দেখি একটা। দামটা দয়া করে কম রাখবেন।
  • ন্যাড়া | 172.233.205.42 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১১:১৮408243
  • আজকে অন্য ব্যাপারে একবার "সুহাসিনীর পমেটম" খুলেছিলাম। বাংলা দেখে আবার টাকে উঠে গেল। একমাত্র আনন্দ প্রকাশিত গল্পসমগ্রটা পড়া যায় ভদ্রভাবে।
  • souvik | 132.175.8.43 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ২০:০২408245
  • agranthit kamalakumaar to aachhe already।
  • souvik | 132.175.8.43 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ২০:০৩408246
  • অগ্রন্থিত কমলকুমার তো আছে already
  • /\ | 212.79.203.43 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ২০:৫২408247
  • ধুর সে তো অতি ভাটের দু চারটে লেখা খুঁজে পেতে। চটি বই। আরো অনেক অগ্রন্থিত ভালো বড়, গুরুত্বপূর্ণ লেখা রয়েছে ওঁর। গেল বইমেলায় "কোমল গান্ধার" পত্রিকায় একটা এমন লেখা ছেপেছিল। যাকে বলে "উজ্জ্বল উদ্ধার"। প্রকাশকমহলের যোগাড় করার মুরোদ নাই বলে বই হিসেবে পাওয়া যায় না। আর যাঁরা ভালোবেসে যোগাড় করেছে তাঁরা লোককে ঐ নিয়ে ব্যবসা করতে দেবে না। এই চলছে।

    ঋত্বিক ঘটকের এমন প্রচুর অগ্রন্থিত লেখা, অভিনয় পত্রিকার সম্পাদকীয় ইত্যাদি রয়েছে। কিন্তু ট্রাস্ট কিছু কাউকে ছাপতে দেবে না। এই সবই চলে। সত্যজিতের ইলাস্ট্রেশনের সব কালেক্ট করতে পেরেছে কোনো বইতে এখনো? চিত্রনাট্য সমগ্র টা কেউ ছাপছে কিনা কে জানে। আস্তে আস্তে সবই হারিয়ে যাবে।

    ফেসবুকে বিমল দাস কে নিয়ে গ্রুপে ভালো কাজ হচ্ছে। ওঁর আঁকাগুলো, ইলাস্ট্রেশন গুলো খুঁজে জমিয়ে রাখা হচ্ছে।
  • /\ | 781212.194.230123.43 | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৭:৩৪408248
  • জনতা, একটা কমলকুমার সংক্রান্ত রিপোজিটরি করতে চাই। সফটে এবং /অথবা হার্ডে। কার কাছে কমলকুমার সংক্রান্ত কি কি বই, পত্রপত্রিকা (বিশেষ সংখ্যা/ক্রোড়পত্র) আছে - জানাবেন? শুধুমাত্র নিজের সংগ্রহই জানাবেন, বিবলিওগ্রাফি একটা পাওয়া যায় আর তাতে নানা দুষ্প্রাপ্য লেখালেখির খবর আছে, তা দিয়ে পড়ার কোনো সুরাহা হবে না। আমার এটুকু আছে।

    কমলকুমারের নিজের লেখা
    - গল্পসমগ্র - আনন্দ
    - উপন্যাসসমগ্র - আনন্দ
    - প্রবন্ধ সংগ্রহ - চর্চাপদ
    - অগ্রন্থিত কমলকুমার - অবভাস
    - কমলকুমার মজুমদারের চিঠি - আদম

    বিশেষ সংখ্যা
    - শব্দপত্র
    - উত্তরাধিকার
    - বিভাব

    সম্পর্কিত বই
    - কমলকুমার মজুমদারে উপন্যাসের করণকৌশল - শোয়াইব জিবরান - বাংলা একাডেমি, ঢাকা
    - কমলকুমার কলকাতা : পিছুটানের ইতিহাস - আনন্দ
    - ১৬ নং ম্যান্ডেভিল গার্দেন্স - দীপংকর দাশগুপ্ত - তালপাতা
    - আমার স্বামী কমলকুমার - দয়াময়ী মজুমদার - আদম
    - কমলকুমার বোধিনী - উদয়ন ঘোষ
    - কমলকুমার : রেখাবলী দেবাসিস্‌ তরফদার - ভাষালিপি
  • এলেবেলে | 2345.110.674523.56 | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ২২:০৩408249
  • @/\ লিখেছেন 'ঋত্বিক ঘটকের এমন প্রচুর অগ্রন্থিত লেখা, অভিনয় পত্রিকার সম্পাদকীয় ইত্যাদি রয়েছে। কিন্তু ট্রাস্ট কিছু কাউকে ছাপতে দেবে না।' কিন্তু সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত 'চলচ্চিত্র মানুষ এবং আরো কিছু'-তে তো ওই পত্রিকার সম্পাদকীয়গুলো ছাপা হয়েছে। 'Cinema and I'-তে উল্লিখিত গোটা দশেক প্রবন্ধ ছাড়া বাংলায় লেখা সব প্রবন্ধই মুদ্রিত আকারে রয়েছে সঞ্জয়বাবুর বইটিতে। তাহলে কি @/\ ঋত্বিকের আরও অগ্রন্থিত লেখার কথা বলছেন বা সেই লেখাগুলোর খবর রাখেন? এই ব্যাপারে বিস্তারিত বলার অনুরোধ রাখছি।

    কমলকুমার সম্পর্কিত একটি লুপ্ত পত্রিকা এই অধমের সংগ্রহে আছে যেখানে অমিয়ভূষণ তাঁর সাক্ষাৎকারে কমলকুমার সম্পর্কে তাঁর মত জানিয়েছেন। এই প্রকল্পটির ব্যাপারে আমি আগ্রহী। যদি আমার সংগ্রহে থাকা পত্রিকাটি এই প্রকল্পের কাজে লাগে তবে জানাবেন। ও হ্যাঁ, সংগ্রহে আছে প্রতিভাস প্রকাশিত প্রশান্ত মাজী সম্পাদিত 'কমলকুমার ১০০' গ্রন্থটিও।
  • সৈকত | 342323.176.4556.100 | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ২২:৩৫408250
  • এলেবেলেবাবু অমিয়ভূষণের জে সাক্ষাৎকারের কথা লিখলেন সেটা কোন পত্রিকায় ছিল বলতে পারবেন ? এ যেন আমিও পড়েছি, এটা কী সেটাই যে 'অন্তর্জলি যাত্রা' সম্বন্ধে এরকম বলেছিলেন যে ঘাটের মড়াকে নিয়ে উপন্যাস তিনি লিখবেন না, এরকম কিছু ? কিছুতেই মনে আসছে না কোথায় পড়েছি। ঃ-)
  • এলেবেলে | 2345.110.674523.56 | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ২৩:২৯408251
  • @সৈকত, 'এলেবেলে'ই বলুন, এলেবেলেদের শেষে 'বাবু' অত্যন্ত দৃষ্টিকটুও বটে!

    এই টইটায় @--এর সাথে সামান্য 'ঝগড়া'টা বাদ দিয়ে পড়ুন।
    http://www.guruchandali.com/default/2018/03/29/1522283520000.html?commentPage=1#comments
  • /\ | 781212.194.011223.40 | ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ ০০:১৫408252
  • এলেবেলে যোগাযোগের উপায় জানাবেন?

    বইয়ের তাক ঘেঁটে আরো দুটো উদ্ধার হল

    বিশেষ সংখ্যা
    - কবিতীর্থ - কমলকুমার সংখ্যা - ১৪২০

    সম্পর্কিত বই
    - কমলপুরাণ - রফিক কায়সার - একুশে পাবলিকেশন্স লিমিটেড, ঢাকা
  • /\ | 90056.160.011223.3 | ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ ১০:৩৬408253
  • ফেবুগুরুতে আপনার সন্ধানে পোস্ট করলাম এলেবেলে, একটু টোকা দেবেন সেখানে ...
  • সৈকত | 340112.99.675612.98 | ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৩:৩০408254
  • @এলেবেলে।

    পড়লাম। আপনি যে সাক্ষাৎকারের কথা লিখেছেন সেটাই আমি পড়েছিলাম কিনা মনে পড়ল না। ঃ-) যাই হোক, ধন্যবাদ।
  • এলেবেলে | 2345.110.563423.1 | ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ ২১:৪৮408256
  • @সৈকত, আচ্ছা নিন ওই সাক্ষাৎকারের আরেকটু পড়ুন।

    অন্তর্জলী যাত্রার শেষে গিয়ে ওই যে বুড়ো বয়সে একটা বিয়ে-টিয়ে দিল, ওটা কি একটা গ্রেট থিং হতে পারে? এত ক্ষমতা, কিন্তু theme is not great enough. আমাকে বললে ওই থিমে লিখব না। ওই ক্ষমতা, ওই দুর্দান্ত ক্ষমতা, ওই ছবি এঁকে যাচ্ছেন কিন্তু কী আঁকছেন? ওইখানেই আমার আমার আপত্তি, কমলকুমারকে পড়তে হবে conclusion এর আগে পর্যন্ত। ওঁর ভাষাটা একটা স্বচ্ছ কাপড়ের মতো সরে সরে যাচ্ছে আর পেছন থেকে ছবি উঠে আসছে - এটা অসম্ভব পাওয়ারফুল জিনিস, কিন্তু আমার দুঃখ যে 'ইউলিসিস'-এর মতো কোনও থিম নিয়ে উনি লিখলেন না।

    আপনি কি এটাই পড়েছিলেন?

    @/\, ফেবুগুরুতে আমি নেই। তবে বইমেলায় গুরুর স্টলে আপনার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার ইচ্ছা রইল। শুধু নামটা জানাবেন?!!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন