এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কবিতার সমলোচনা

    Kaushik
    অন্যান্য | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯ | ৫৩৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • vikram | 83.71.238.44 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ২৩:৫৮421602
  • আমরা একবার বাংলা পরীক্ষায় চোতা করছি। শুভ্রেন্‌দ্‌য়্‌বাবু হুংকার দিয়েছেন অ্যাই কি হচ্ছে! পেছুন থেকে উত্তর - স্যার, ওরা কাজ করে।
  • Tim | 71.62.121.158 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৩১421603
  • একখান ল্যালাজাতীয় পোশ্নো করি। অনেক সময় এরকম হয় যে, পড়তে আটকাচ্ছে না, মোটের ওপর ভালোই লাগছে। কিন্তু খতিয়ে দেখলে হয়ত দেখা যাবে টেকনিকালি ভুল, মানে ছন্দের নিয়মকানুন মানা হয়নি। তো এইসব ক্ষেত্রেও কি সেটাকে পাল্টে দেওয়া উচিত? হলে কেন? আমরা তো আসলে একটা ভাবপ্রকাশের মাধ্যম খুঁজছি, খুব যত্ন করেই চেষ্টা করছি কমুইনিকেট করার। সেখানে অঙ্কটা এত দরকারি কি আদৌ?
  • tatin | 70.177.57.163 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৪১421604
  • আসলে অংকটা থাকলে জিনিস-টা পড়তে/দেখতে ভালো লাগবে সেই সম্ভাবনাটা বেড়ে যায়। ক্রিকেটের মতন ভাবা যেতে পারে, ব্যাকরণ মেনে খেললে আউট না হয়ে রান তোলার চান্স বেশি--- অবশ্য ব্যাকরণ মানলেই যে রান উঠবে বা না মানলেই যে আউট এই গ্যারান্টী কেউ দেবেনা-- অই চান্সটা বাড়ে আর কি
  • Tim | 71.62.121.158 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৪৫421605
  • মাইরি, এই ক্রিকেটের কথাটা লিখেও গাম্ভীর্য বজায় রাখতে কেটে দিলুম। সেহওয়াগের কথা লিখছিলাম আরকি। :-)
    বুঝেছি, একমত।
  • lcm | 69.236.160.74 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৫৯421606
  • বাহ! কবিতাগুলো কম্পাইল করতে হবে না? সিনট্যাক্সে ভুল থাকলে এরর দেবে যে :-)
    দেখছো না, জনগণ কবিতার ফর্ম, ফর্মুলা, ডেফিনিশন নিয়ে কিরকম তক্কোটাই নাই করছে...
    কবি তাগাদা দিচ্ছে ফ্র্যাংক মতামতের জন্য, এক সমালোচক বলে ফেলেছে - ট্র্যাশ।
    কবি বলে - কেন ট্র্যাশ কেন? বুঝিয়ে দাও।
    সমালোচক বলে - আগে ট্র্যাশ নয় কেন বোঝাও।
    এক সমালোচক একেবারে পয়েন্ট ধরে ধরে বুঝিয়ে দিল (যেন জল) কেন ট্র্যাশ।
    কবি বলে - যাক ধরতে পেরেছে, বাঁ হাতে ইচ্ছে করে ভুল টাইপ করে দেখছিলুম কেউ ধরতে পারে কি না।
    এরপর কবি ডান হাতে ঠিক টাইপ করে আবার তাগাদা, এবার বলো দেখি কেমন।
    ...
    আহা! কি থ্রেড! পুজোর মুখে এত কবিতাময় নির্মল আনন্দ। ভারি মজা পেলাম...

  • Kaushik | 59.93.171.21 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১২:৫৯421607
  • আসার ইচ্ছে ছিল না, তবু lcmএর গল্পের শেষটুকু বলতে শুধু এলাম।

    সবাই শুনে খুশী হবেন, "অশিক্ষিত কবি" ডান হাত বাম হাত কোনো হাতেই "কবতে"(বা আরো হাস্যকর কিছু)লিখতে আর টইতে আসবে না। সুতরাং তাকে নিয়ে তীর্যক আলোচনাটা এখন থেকে বন্ধ হলে ভাল হয়।

    পুজোর আগে এ হেন অকারণ বিতর্ক সৃষ্টির জন্য দু:খিত।
  • lcm | 69.236.160.74 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৩:০৯421608
  • কেন ভাই কৌশিক, আসবে না কেন?
    ধুর, তুমি কি ভাবছ? বাকিরা সব যারা দুহাত ভরে কবিতা লিখছে, তাদের সব কবতে পড়ে আমরা সকলে আহ্লাদে গলে গেছি। আরে ধুর। সেসব কিছু না। সব, টাইম পাস। টাইম পাস।...
    সকালে জগিং, রাত্রে ডট্‌ কম্‌,
    ঘুগনি মেরে দিন দুপুরে বুকনি হরদম
    ...
  • shyamal | 24.117.233.39 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৬:১৮421609
  • এল সি এম,
    তোমার খেই ধরে, এবার হয়তো সমালোচক বলল, তুমি সব্যসাচী। তোমার বাঁ, ডান দুহাতই ট্র্যাশ। তাহলে?

    (যদিও আমি কবির কবিতা পড়িনি।)
  • Samik | 219.64.11.35 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৬:৪৩421610
  • কৌশিক,

    কবিতা লেখো। কিন্তু মনটা খোলা রেখো। আমাদের ভালো লাগলে ভালো বলি, না লাগলে খারাপ বলি। দুটোই মেনে নেবার মত মানসিকত রেখো। আর কথায় কথায় কেমন-হয়েছে কেমন-হয়েছে করে ফীডব্যাক চেও না। ভালো হলে লোকে আপসেই বলবে হুল্লাট হয়েছে। না হলে কেউ রা-ও কাড়বে না।

    সত্যি বলব? প্রথমবারেই তুমি বাজে সেন্টি খেয়ে গেছিলে। সেটাকে ঢাকতে একটা নির্জলা ঢপ দিয়েছিলে। যে তুমি একটা ভুলভাল কবিতা দিয়ে এখানকার জনতাকে "পরীক্ষা' করতে চাইছিলে, যে তারা "ধরতে পারছে' কিনা। ওটা তোমার নিজের পার্সপেক্টিভে ভুলভাল কবিতা ছিলও না, লেখার পরে ভেবেছিলে একখানা সূর্য সৃষ্টি করেছি, সবাই একে আহা-বাহা করবেই। তা যখন হল না, তখন তুমি পরীক্ষার বাহানা তুললে। ওটা নেহাৎই বাহানা ছিল, সেটা তুমিও জানো। স্বীকার করো আর না-ই করো।

    তুমি বড্‌ডো ঠোঁটফোলানো ... এত রাগ করে-না ...
  • omnath | 117.194.196.81 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০০:২০421612
  • তাছাড়া আমি কি সেকেন্ড টা নিয়ে কিছু কয়েছি? তাতেই সকলে মিলে বকে আমায় তুলো ধুনে দিল। অ্যাকচুয়ালি বলা যায়ই না। অই ঠোঁট ........
  • ranjan roy | 12.163.39.254 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০১:২৩421613
  • আসলে কৌশিক নতুন টইয়ে এসেছে। একানে সবাইকে নিয়ে খিল্লি হয়, মায় সম্পাদক ঈশান শুদ্ধু। বুড়ো রঞ্জন, কেডিদা আর আধবুড়ো ডিডি- কল্লোলের কথা নাই তুললাম।
    তুমি কি জান তোমার ক্রিটিক( ভাল ক্রিটিক!) শমীককে বে-থে (বেচারা থেরিয়াম) বলা হয়? তাতে শমীক ঠোঁট না ফুলিয়ে আরও বেশিবেশি করে ছড়ায় এবং হাসে।

    মোদ্দা কথা , খিল্লি করা "গুরুচন্ডালি'র ভ্যালু স্টেটমেন্টের অন্তর্ভুক্ত।
    কাজেই পারস্পরিক খিল্লি করার রাইট আমরা ছাড়বো না। এটুকু সেন্স অফ হিউমার সমস্ত গুরু ও চন্ডালের থেকে আশা করা যায়। নইলে বাল!
    বি: দ্র: "বাল'' অর্থ বাল ঠাকরে নয়। ইহা গুরুর লেক্সিকনে বাক্যালংকার ( নারীপুরুষ নির্বিশেষে)।
  • lcm | 128.48.7.66 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০৩:১৮421614
  • আহা শ্যামল, আমাকে বললে আমি তো শুধু 'তুমি সব্যসাচী' অবধি শুনব, বাকি টা শুনব নাকি :)
    আর ট্র্যাশ-এ তো ক্ষতি নেই, ঠিকঠাক রিসাইকেল করলেই হল। কিন্তু ট্যাঁশ বললে মুশকিল।

    কৌশিক আশাহত হয় নি নিশ্চয়ই। অভিজ্ঞ কবিদের এসব শুনে শুনে অভ্যেস হয়ে গেছে। রঞ্জনবাবু কিন্তু অল্প কথায় বুঝিয়ে দিয়েছেন যে খিল্লি নিয়ে বিচলিত হবার কিছু নেই।
  • arjo | 24.42.203.194 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:৫৬421615
  • তাতিনকে একটা এক্সেপশন দিয়ে যাই। সঞ্জয় মঞ্জরেকর, নিঁখুত টেকনিক, কিন্তু কিসুই করতে পারল না।
  • omnath | 117.194.199.82 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১২:০৬421616
  • এক্সেপশন কেন? তাতিনের লাস্ট লাইনটা মন দিয়ে পড় নাই।
  • rabaahuta | 121.241.111.12 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:১৯421617
  • টইপত্তর ফাঁকা
    কিরকম খাঁ খাঁ
    যেমতি বসন্ত দিনে
    চাল চুলোহীন এক
    নীড়হারা কাক
    আপনার মনে ডাকে

    কাকা

    কাকা

    কাকা
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:২৯421618
  • শেষের তিন লাইন বদলাও।

    কাকা

    কা

    বার্নাবু।

    তবে না পোমো কবিতা হবে!
  • Suvajit | 121.215.69.136 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:৪২421619
  • আমাদের স্কুলের বিশ্বনাথ স্যার একবার ওনার রচিত একটা দুলাইনের কবিতা শুনিয়েছিলেন -
    "সারাদিন দিনরাত ক্লান্তি
    আর চামড়ার গন্ধ, চামড়ার গন্ধ, চামড়ার গন্ধ।'
    তা শুনে একজন জানতে চেয়েছিলো, স্যার পার্ক সার্কাস স্টেশনের কাছে থাকেন কিনা।
  • rabaahuta | 121.241.111.12 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:৪৬421620
  • না না। আমার অন্ত্যমিল চাই। তাছাড়া, আমি তাহাদেরই লোক। ঐসব বার্নাবু-র মত শক্ত কথা আমি লিখিনা। আর এই যে কাকের আকুল হাহাকারে বিশ্বনিখিল তথা উন্মার্গগামী যুবসমাজের নৈর্ব্যক্তিক উদাসীনতার একাত্মতা, এতেই তো উত্তরাধুনিকতার সঙ্গে সনাতন দর্শনের আত্মিক যোগসুত্র স্থাপন করেছেন কবি।
  • rabaahuta | 121.241.111.12 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:৪৮421621
  • আমার কবিতার গঠনমূলক সমালোচনা দেখচি আমাকেই করতে হবে। বহুমুখি। আমি।
  • Samik | 219.64.11.35 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৮:৩৩421623
  • একটা মুখে কুলোচ্ছে না?
  • rabaahuta | 121.241.111.12 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৯:০০421624
  • গর্‌র্‌র্‌
    নিন্দুক দুর্জন চন্ডাল
  • vikram | 193.120.76.238 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৯:০১421625
  • মনে হলো এখানেই লিখে দেই। শরৎকুমার মুখোপাধ্যায়ের কবিতার বই ঘুমের বড়ির মতো চাঁদ থেকে, সপ্তর্ষি প্রকাশন ২০০৬, ৫০ টাকা, ৬৪ পাতা। এই কবিতাটা মোটামুটি দীপেনদার রেসিপি টেসিপি সব থ্রেড মিলিয়ে:

    রান্নাশিল্প

    ১। শুক্তো

    সাহিত্য রচনায় যেমন ভাষাজ্ঞান দরকার, রান্নায় তেমন উপকরণগুলোকে চিনতে হয়। কোনটার কী স্বভাব, কোনটার কেমন স্বাদ। বেগুন, কাঁচকলা, রাঙাআলু, মুলো, বড়ি - এক-একটি চরিত্র। একমাত্র তৎসম শব্দ উচ্ছে। শুক্তো হল দাম্পত্যপ্রেমের মতো অনন্য। উপাদেয়। তিতকুটে।

    বেগুন তুলতুলে, কাঁচকলা খসখসে, মুলো কচকচে, রাঙাআলু মোলায়েম, বড়ি ভদ্র, উচ্ছে তিতো কিন্তু হাকুচ নয়। এদের যত্ন করে মেলাতে হবে। এক চামচ পরিমাণ পোস্ত বেটে রাখো।

    দু'পলা তেল ঢেলে কড়ায় তাতিয়ে নাও। বড়িগুলো ভেজে ফেলো লাল করে। এবার অঙ্গুষ্ঠ-পরিমাণ আদা আর পাঁচ আঙুল জড়ো করলে যতটা ওঠে, ততটা মৌরি একসঙ্গে বেটে তেলের ওপর নাড়ো, শুক্তোর ব্যঞ্জনা।

    কাঁচকলা লম্বা, বেগুন চওড়া, মুলো সরু, রাঙাআলু ডুমো আর উচ্ছে ঝিরঝিরে করে কোটা আছে, কড়ায় ফেলে সাঁতলে নাও। এক বাটি জল ঢালো যাতে সব তরিতরকারিগুলো ডুবে যায়। নুন দাও, মিষ্টি দাও আন্দাজমতো। হলুদ না, লঙ্কা না।

    ঢাকা দিয়ে দাও, সিদ্ধ হোক। পনেরো মিনিট পর পোস্তবাটা দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে দাও। ঠাণ্ডা হলে পাতের প্রথমে পরিবেশন করবে। শুক্তো উতরে গেলে বুঝতে হবে রাঁধুনির সিসৃক্ষা আছে।

    ২। দই পাতা

    এক লিটার দুধ ঘন করে নাও। ঠাণ্ডা হতে দাও। একশো গ্রাম টক দই ঘেঁটে মসৃণ করে রাখো। ওদের মিলন হবে।
    মাটির পাত্র হলে ভালো। না হলে চিনেমাটির বাসন। দুধ কুসুম গরম থাকতে টক দই ভালো করে মিশিয়ে নাও। একটা কাঠের তক্তার ওপর দুধের পাত্রটি বসিয়ে ঢাকা দিয়ে দাও। তরপর মোটা কাপড় দিয়ে বেশ করে মুড়ে দাও যাতে ঠাণ্ডা হাওয়া না ঢোকে। উম পেলে মিলন সার্থক হবে। চার ঘন্টা ওইভাবে থাকুক। ঘর থেকে বেরিয়ে এসো। তারপর ঢাকনা খুলে দেখবে দই স্থির হয়ে গেছে। জল কাটছে। মাঝখানে নাড়াচাড়া করতে নেই। দই চমকে গেলে কখনোই বসবে না।
    দুধ কাটিয়ে ছানা করা সহজ, দই পাতা সহজ নয়। একজন সহানুভূতিশীল মানুষের স্নেহস্পর্শ পেলেই দুধ জমে দই হয়। দইয়ের মধ্যে প্রাণ আছে। সে প্রাণ স্পর্শকাতর, এ কথা স্মরণে রাখা উচিত। বাজারে যে মিষ্টি দই পাওয়া যায় তা অকবিতা।

    ৩। মোহনভোগ

    একশো গ্রাম সুজি। একশো গ্রাম চিনি। কুড়ি দানা কিশমিশ। আর একটা ছোটো এলাচ। দু'পলা ঘি বা তার বিকল্প তেল কড়ায় ঢালো। কড়কড়ে গরম হতে দাও। ছোটো এলাচটা সাঁড়াশি দিয়ে টিপে ছেড়ে দাও। একটু পরে সুজি ঢালো। নাড়তে থাকো। দেখবে সাদা সুজি আসতে আসতে লাল হয়ে উঠছে। ঠিক সময়ে জল মেশাও। ততটাই যাতে সুজিটা ডোবে, কিন্তু তলিয়ে না যায়। চিনি ঢালো। কিশমিশগুলো ছেড়ে দাও। নাড়তে থাকো। প্রথমে ছোটো ছোটো ভুড়ভুড়ি উঠবে, পরে, রান্না হতে হতে, ভট্‌ব্‌হট শব্দ হবে। একসময় জল মরে গিয়ে তেল ছাড়বে। সুগন্ধ বেরোবে।
    গ্যাস নিবিয়ে দাও। পাত্রে ঢালার আগে ছোটো এলাচটা ফেলে দিতে পারো। ওর কাজ হয়ে গেছে।
    এই হল মোহনভোঘ। রাখাল বালকের জন্য মা-যশোদা রান্না করতেন। তিনি অবশ্য জলের বদলে দুধ দিতেন। তার দরকার নেই। মনটা সৃজনশীল হলেই হল। খুন্তি নাড়া আর সাঁড়াশি ধরার মধ্যে মন কাজ করবে। যেভাবে কবিতা লেখা হয়। না হলে, ওই একই জিনিস হয়ে যাবে, যাকে বলে, হালুয়া।

    ৪। ফোড়ন

    কচি কাঁচা আম ফালা-ফালা করে কেটে নুন-হলুদ মাখিয়ে চড়িয়ে দাও। এক পলা গরম সরষের তেলে নেড়েচেড়ে ততটাই জল ঢালো যাতে আমটা সেদ্ধ হয়। আন্দাজমতো চিনি বা গুড় দাও। লালচে পাতলা ঝোল থাকবে। হয়ে গেল অম্বল। না, হল না। জল ঢালার আগে ফোড়ন পড়বে। অম্বলের ফোড়ন হল শুকনো লংকা আর সরষে। ফোড়ন হল ব্যঞ্জনের ব্যঞ্জনা।

    পুরুষ্টু আমের চাটনিতে গাঢ় কাই। ফোড়ন হল শুকনো লংকা আর পাঁচ ফোড়ন - মানে জিরে, কালোজিরে, মেথি, মৌরি আর রাঁধুনি। ভেজে গুঁড়ো করে ছড়িয়ে দিলে যে-গন্ধটা বেরোবে, তা সাত পুরুষ আগেকার ঠাকুমার হাতের, অর্থাৎ ঐতিহ্য।

    তেমনই পার্শে মাছের ঝালে সরষে বাটা, কাঁচা লংকা দিলেই চলবে না, কালো জিরে ফোড়ন চাই। নিরামিষ মসুর ডালে এক চিমটে মেথি। আলুর ছক্কায় হিং। ইংরেজি নাম আসাফেতিদা। পারস্য দেশের গাছের আঠা। কাবলিওয়ালার ঝোলায় বসে স্থলপথে ভারতে এসেছে। ব্যঞ্জনে গন্ধ আনতে কোথাকার জল কোথায় গড়িয়েছে। পাঁচটি ইন্দ্রিয়ের তৃপ্তি না হলে খাওয়া কেবল আহার, ভোজন নয়।

    ফোড়নের প্রসঙ্গে এত কথা বলা। এখন তাড়াহুড়োর যুগ। কুকার এসেছে। আভন আর মাইক্রোওয়েভ ঢুকেছে ঘরে ঘরে। খুন্তির কাজ নেই। পাঁচ - সাত মিনিটে খাবার রেডি। মুখে ঢুকিয়ে কাজে বেরিয়ে যাও। যেমন কবিতা না পড়ে খবরের কাগজ পড়া। সবই আছে কেবল ফোড়নের গন্ধ নেই।
  • Bratin | 117.194.99.70 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ২২:১২421626
  • বিক্রমের জবাব নেই :-))
  • ঘটু | 127.203.214.244 | ০১ মে ২০১৪ ২১:১৯421627
  • ওড়িআ ভাষার কবি রাজেন্দ্র কিশোর পণ্ডার 'দ্রোহবাক্য' কাব্যগ্রন্থ থেকে :-

    * বীজ বিক্ষেপ *
    প্রতি আজি প্রতি আসন্তাকালি
    প্রতি তিথি অক্ষিতৃতীয়া...
    মুঠিকি মুঠি বুণিযা ক্ষেতরে ক্ষেতরে ।
    যেউঁ বিহনর ডেণা অছি
    তাকু উড়েই দে পবনরে...
    যিএ পহঁরি জাণে তাকু ভসেই দে পাণিরে...
    আউ যিএ ফোড়ি জাণে
    পশেই দে পর্বত প্রমাণ পথর ভিতরে ।
    গুংডুচিগোড়রে পঠেইদে পড়িশা বগিচাকু
    শস্যাহারী পক্ষীর বিষ্ঠারে পঠেইদে
    সাতশ পংচাশ কোশ সুদূর বিন্দুর
    মহিম্ন গর্ভাধানকু !
    যেণে অনাউছু তেণে
    অসহ্য আতুরতারে ফাটিপড়ে ফল, বীজাধার;
    দেখ্-
    ফাটিপড়ে চারা, গুল্ম, লতা, কুংজ, দারু
    ফাটিপড়ে কানন কেদার ।
    সেরক মাণক মুঠাক
    সবু আজি ভরপূর...
    বুণিযা ।
    বুণিযা
    চরু ভুংজিথিবা যুবতীর ওদা কিআরিরে...
    বন্দীশালার অন্ধাররে...
    ঘরপছ বাড়িরে... নকসলবাড়িরে...
    পাংচমন পচিশ প্রকৃতিরে সলসল
    প্রত্যেক বিষ্ণুনাভিরে ।
    মুঠিকি মুঠি বুণিযা শূন্যরে, মাটিরে ।
    কেজাণি লুচিরহিছি কল্পাংকুর
    কেউঁ বিহন গোটিকর লাল্ অভ্যন্তররে !
    কেজাণি এথর অষ্টমরে না পরার্ধতমরে !
    কি হেব খলা খমার
    দুই পাদ তোর সর্বদা ক্ষেতরে ।
    সকল ভবিষ্যত কাল তোর দেই দে
    মুঠাএ তংডুল পরি
    কেউঁ এক চকুলিআ পণ্ডার থালরে ।
    দাইবারে দায় নাহিঁ তোর-
    অধিকার কেবল বুণারে !
    বুণ্ বর্ষা বুণ্ রক্ত বুণ্ লুহা বুণ কালি
    বুণ্ পরাগ বুণ্ উপল বুণ্ অংগার
    বুণ্ কাচ বুণ্ পারদ বুণ্ মাংস বুণ্ শূন্য...
    মুঠা খালি হোইগলে বি ছাটিরহিথা
    বুণিবার ভংগীরে ।
    প্রতি বর্গইংচ মাটি আজি দোআব্
    প্রতি বর্গইংচ নারী আজি গম্যা, গর্ভযোগ্যা...
    ধরতী আজি কুক্ষিকেবলা...
    উড়িযা ভাসিযা পশিযা উঠিআ বিক্ষিপ্ত হোইযা
    রে বন্য ব্যাকুল বিহনগদা !
    বুণি হোইযা বুণিহেউথা সবুআড়ে
    সবুবেলে ।
    ........

    *বীজবিক্ষেপ*
    প্রতিটি আজ আগামীকাল
    প্রতিটি তিথি অক্ষয়তৃতীয়া
    মুঠোর পর মুঠো বুনে যা খেতে খেতিতে।

    যে বীজের ডানা আছে
    তাকে উড়িয়ে দে পবনে
    যে সাঁতার জানে তাকে ভাসিয়ে দে জলে ...
    আর যে ফুঁড়তে জানে
    গুঁজে দে পর্বত প্রমাণ পাথরের ভেতর।
    কাঠবিড়ালির পায়ে পাঠিয়ে দে প্রতিবেশী বাগানে
    শস্যাহারী পাখির বিষ্ঠায় পাঠিয়ে দে
    সাতশ পঞ্চাশ ক্রোশ সুদূর বিন্দুর
    মহিম্ন গর্ভাধানকে!

    যত্র তাকাস তত্র
    অসহ্য আতুরতায় ফেটে পড়ে ফল, বীজাধার;
    দ্যাখ-
    ফেটে পড়ে চারা, গুল্ম, লতা, কুঞ্জ, দারু
    ফেটে পড়ে কানন কেদার।

    আড়ি কুনকে মুঠো
    সব আজ ভরপুর...
    বুনে যা।

    বুনে যা
    চরু গলাধঃকারী যুবতীর ভিজে লন-ঘাসে ...
    বন্দীশালার অন্ধকারে ...
    বাড়ির পেছনের বাগানে ... নকশী বাগানে ...
    পাঁচ কান পঞ্চায়ত প্রকৃতিতে সুড়সুড়ি
    প্রত্যেক বিষ্ণুনাভিতে।
    মুঠো কে মুঠো বুনে যা শূন্যতে, মাটিতে।
    কে জানে লুকিয়ে রয়েছে কল্পাঙ্কুর
    কোন্‌ গর্ভাধানের লাল অভ্যন্তরে!
    কে জানে এবার অষ্টমে না পরার্ধতমে!

    কী হবে গোলা, মাড়াই উঠোন
    দুই পা তোর সর্বদা খেতে।
    সকল ভবিষ্যত কাল তোর দিয়ে দে
    এক মুঠো চালের মতন
    কোনো এক চকুলিআ পাণ্ডার থালায়।
    বীজ তৈরির দায় নেই তোর-
    অধিকার কেবল বোনায় !

    বোন বৃষ্টি বোন রক্ত বোন অশ্রু বোন কালিমা
    বোন পরাগ বোন উপল বোন অঙ্গার
    বোন কাঁচ বোন পারদ বোন মাংস বোন শূন্য...
    মুঠো খালি হয়ে গেলেও সেঁটে থাক
    বপন ভঙ্গিমায়।

    প্রতি বর্গইঞ্চি মাটি আজ দোফসলা
    প্রতি বর্গইঞ্চি নারী আজ গম্যা, গর্ভযোগ্যা ...
    ধরিত্রী আজ কুক্ষিগতা ...
    উড়ে যা ভেসে যা ঢুকে যা উঠে আয় বিক্ষিপ্ত হয়ে যা
    ওরে বন্য ব্যাকুল বীজস্তূপ!
    বোনা হয়ে যা বোনা হতে থাক সর্বদা
    চরাচরে।
    ---------------------------
    টীকা—চকুলিআ উরিষ্যার এক শ্রেণির মানুষ এনারা মাধুকরী করেন। এনাদের এক হাতে বাঁশের আগায় বসান তালপাতার তৈরি ছাতা থাকে, অন্য হাতে ভিক্ষার থালা।
  • kahiptasha | 114.179.72.200 | ১২ জুলাই ২০১৫ ০৯:৪৬421628
  • কবিতার সমালোচনা বিষয়ে আমার বহুদিনের কিছু দাবী ছিল। মানে একটা সমালোচনা বিভাগ টাইপ থাকবে, সেখানে লেখা দেওয়া হবে আর সমালোচনা বেরিয়ে আসবে। তো সে যে নানা কারনেই ঠিক বাস্তবসম্মত দাবী নয় তাও বুঝি।
    আসলে নিজের যৎসামান্য লেখাপত্র নিয়ে প্রশ্ন আরকি। এক আধজন মাঝে মাঝে ভালো বলেছেন কখনো সখনো। বেশীরভাগ সময় আমি পদ্য ফর্মে লিখি, অনেকসময়ই ছন্দ টন্দ থাকে, আমার ধারনা যাঁরা পড়েন, হয়তো কবিতা ভেবেই পড়েন। তো এই লেখাগুলি কি কবিতা হচ্ছে, যদি হয়ে থাকে তাহলে কেন? একটা লেখাও যদি কবিতা ন হয়ে থাকে, তবে আমার কোন প্রশ্ন নেই। কিন্তু একটাও যদি কবিতা হয়ে থাকে, তাহলে কেন মানে ঠিক কোন গুণে হলো?
    যদিও এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ নয়, এইসব লেখাপত্রের কোথাও যাওয়ারও নেই, এইসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া বা না পাওয়ার ওপরও লেখা কিছুই না লেখা নির্ভর করে না।

    কিন্তু প্রশ্নটা আছে আরকি। তবে গুরুর মন্দ লোকেরা যে এইসব প্রশ্নের উত্তর দেবেননা তা কি আর আমি জানিনা।

    তাহলে আর এসব প্রশ্ন করারই বা কি মানে, তাও একটা ব্যাপার।

    অঢেল কচ্ছপ শুধু চিত্রকল্প খায় আর খেয়ে ফেলে দিঘীর দেয়াল
    সবুরের মেওয়া আর বিড়ালে শিকে, ফিকে হলে রাত ডাকে আজীবন বেঁচে থাকা ফ্যাকাশে শেয়াল।

    এই কবিতাটা চমৎকার হলো না?
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১৩ জুলাই ২০১৫ ০১:৫৬421629
  • কবিতাটা যাকে বলে একেবারে -
    মারহাব্বা মারহাব্বা, বহোৎ খুব। ঃ-)

    বেশী উত্তেজিত হয়ে গেলে আমি আবার বাংলার মধ্যে আরবী ফার্সী উর্দূ পুশতু হিন্দী ভোজপুরী ইত্যাদির মিশেল দিয়ে ফেলি বেখেয়ালে, জানেনই তো! ঃ-)
  • ranjan roy | 192.68.32.110 | ১৩ জুলাই ২০১৫ ১৯:৩৭421630
  • " বোবা চোখে হাট দেখে উদিত বলাকা"।
    --প্রেমেন্দ্র মিত্রের "পরাশর বর্মা ও কবিতার ঘন্ট" নামক ডিটেকটিভ গল্প দ্রষ্টব্য।
  • ranjan roy | 192.68.32.110 | ১৩ জুলাই ২০১৫ ১৯:৫০421631
  • সরি! সঠিক লাইনটা হবেঃ
    "বোবাচোখে হাট বসে উদিত বলাকা।"
    আর হুতোর আগে ২০১৪ এর পোস্টে জনৈকের উদ্ধৃত ওড়িয়া কবিতায় "ঘরপছ বাড়িরে।।। নকসলবাড়িরে।।।" এবং "চকুলিয়া" পড়ে বে্শ উত্তেজিত হয়ে উঠলাম!
    কারণ সিংভূমের চাকুলিয়ায় হেব্বি নকশাল অ্যাকশন হয়েছিল।

    কিন্তু এর পরে বাংলা অনুবাদ পড়ে জানলাম আসলে নক্শালবাড়ি= নকশীবাগান; আর চকুলিয়া= মাধুকরী করা মানুষ!!

    হাহুতাশ! হতাশ! ইত্যাদি।
  • দানবকৃষ্ণ | 215.174.22.27 | ১৩ জুলাই ২০১৫ ২১:০৪421632
  • রঞ্জনদা আবার হুতো বলছে। ও দমদি।

    তাছাড়া 'কবিতার ঘন্ট' নিয়ে কহিপ্তাশার ভাবাবেগে আঘাত লাগা উচিত কিনা সেটাও একটা প্রশ্ন।
  • একক | 24.99.33.103 | ১৩ জুলাই ২০১৫ ২২:২৮421634
  • অধুনা প্রকাশিত কবিতারা :একটি নির্মোহ ব

    toi খোলার সময় হয়েছে ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন