এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • ইজুশ অন্তি অর্কর এর গওঅ গন

    T
    গান | ১৮ নভেম্বর ২০০৯ | ২৫২৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Blank | 170.153.65.102 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৯:১১429817
  • আমার কাছে আছে, এক খানাই ' জগতের আনন্দ জোগ্যে' (ইহা বানান ভুল না)। এক গোছা পুরনো গানের সাথে। এখন ফের চালালাম,
    'জঁগরের আনন্দ জগ্যে, আমার নিমন্ত্রনো্‌ও'
  • Blank | 170.153.65.102 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৯:১২429818
  • দীনু ঠাকুরের গুলো অমনি ই লেগেছে। অথচ সব পুরনো রেফারেন্স মানেই দীনু ঠাকুর কে নিয়ে একটা ইসে হই চই ভাব।
  • Souva | 122.162.71.51 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৯:২২429819
  • @Blank

    ওহ। ঠিক কয়েসেন। শখ করে পুরাতন রবীন্দ্রসংগীত বা ঐ রকম নামের একটা গানের সিডি কিনেছিলুম। একবার শোনার পর আর সাহস করে দ্বিতীয়বার শুনতে পারিনি। পাছে রবীন্দ্রসঙ্গীত শোনার ইচ্ছেটাই চলে যায়!

    ঐ সিডিতে দীনু ঠাকুরের গুটিকতক গান ছিল। "রবীন্দ্রনাথের গানের কান্ডারী'র গান শুনে বেজায় মর্মাহত হয়েছিলাম। যদিও উনি বোধহয় গ্রামার মেনেই গান করতেন।
  • . | 219.64.66.70 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২১:২৫429820
  • লাইন ধরে বোঝাবার কি দরকার। শ্রোতার কাছে আসল বস্তু ও নকল পদার্থের তফাৎ ধরতে তো কানই যথেষ্ট। পীযুষবাবুর "আজি শ্রাবওণ ঘনও গহওন মোওহে" আর দেবব্রতর "শ্রাবণঘনগহনমোহে" শুনলেই হয়।

    http://www.esnips.com/doc/cdf20f75-5ad1-42d2-ad77-c34e085dd05d/Aaji-shraban-ghono-gahan

    http://www.esnips.com/doc/8a42938c-2c78-44d7-88f9-a82aecd92d95/AJI-SHRABON-GHANO-GAHAN_PIJUSH-KANTI-SARKAR

    প্রসঙ্গত:, এই গান পীযুষবাবুর গাওয়া অপেক্ষাকৃত ভালো গান। দেবব্রত এই গান একটু বেশি বয়সে গেয়েছেন। তখন গায়কী হাঁপ-আক্রান্ত। রেকর্ডিঙে শ্বাস নেওয়ার শব্দগুলো স্পষ্ট। সেইভাবে দেবব্রত নিজের গায়নের টেকনিককে পাল্টাচ্ছেন, সাজিয়ে নিচ্ছেন।

    পীযুষবাবুর হাঁপানি ছিল বলে তো কোনোদিন শুনি নি।
  • . | 219.64.66.70 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২১:২৮429821
  • অ! ব্ল্যাঙ্কি বটুক মৈত্রের গানের কথা বলছিলি। আমি ভাবি জ্যোতিদাদার গানের রেকর্ডিং তুই কোথায় পেলি।
  • . | 219.64.66.70 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২১:৩০429822
  • শৌভবাবু একটু ভুল বুঝেছেন। পীযুষবাবু নিয়মের আনাচ কানাচ জানতেন। কিন্তু এক নিয়ম ভেঙে অন্য নিয়ম গড়তে যে কন্ঠসামর্থ্য লাগে তা তাঁর ছিল না। অতএব অতিরিক্ত নাটুকেপনার প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল।
  • a x | 143.111.22.23 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:০৮429823
  • রেজওয়ানাকে মাঝ থেকে ঠুকে দিল কেন শৌভ? রেজওয়ানার কি দোষ?

    সাহানা আর পীযুষকে আমার মোটামুটি এক কারণে খারাপ লাগে। বেসিকালি ন্যাকা লাগে। মানে একজনের ঐ ফ্যাসফেসে আদো আদো আরেকজনের কেমন একটা অদ্ভূত affected উচ্চারণের জন্য। কিন্তু তাও সাহানাকে পীযুষের থেকে কম খারাপ লাগে, সবকিছু নিয়েও সাহানার গান স্বাভাবিক মনে হয়।
  • I | 59.93.242.107 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:০৮429824
  • সৌভ, শক্তি-সুনীলের যে ঘটনার কথা কইছেন, তাতে সংশ্লিষ্ট গাইয়ের নাম উস্তাদ আমীর খাঁ। গুলাম আলি কিংবা ফৈয়াজ খাঁ নন।
  • I | 59.93.242.107 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:০৯429825
  • *শৌভ
  • d | 59.161.37.254 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:১৩429827
  • এদিকে সাহানার আলতোমত ন্যাকা ন্যাকা ভাবটা আমার আবার দিব্বি লাগে শুনতে।
  • a x | 143.111.22.23 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:১৩429828
  • যে আমি একেবারেই গান ফান শুনিনা, সেই আমি রেজওয়ানার এই গানটা আমি প্রথমবার বোধহয় বার ২০ শুনেছিলাম টানা।

    http://www.esnips.com/doc/f958bbc1-e14f-457e-803a-fea26d9fcd99/Jao-re-anantadhhame
  • pi | 72.83.210.50 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:১৬429829
  • এই আরেক জন, অনেক চেষ্টা করেও যাঁর গান ভালো লাগাতে পারি নি মোটে। রেজওয়ানা।
  • a x | 143.111.22.23 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:১৯429830
  • আরে কেন খারাপ লাগে বল, বলতেই হবে এমন না, বুঝতে চাইছি।
  • pi | 72.83.210.50 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:১৯429831
  • তবে অক্ষদার দেওয়া গানটা আগে শুনিনি। এটা বেশ লাগলো।
  • pi | 72.83.210.50 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:২৬429832
  • কেন ভালো লাগে সেটার জন্য ই তো চেষ্টা করেছিলাম, শুনতে। নইলে আমি সচরাচর ভালো লাগানোর জন্য আলাদা করে চেষ্টা করিনা :)
    রেজওয়ানার গান টানেনি একদম। গলা, গায়কী, কিছু দিয়েই না।
    খারাপ লেগেছে বলবো না, সাধারণ লেগেছে। আলাদা করে ভালো লাগার মত কিছু না।
  • pi | 72.83.210.50 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:৩৪429833
  • মানে, ওনার গান সবাই এত ভালো বলে বলেই বারবার শুনে ভালো লাগানোর কি ভালো লাগে কিনা দেখার একটা চেষ্টা করেছিলাম আর কি। লাগেনি।
  • nyara | 216.145.54.158 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ২৩:০১429834
  • আমি ফুটকিবাবুর সঙ্গে বড়হাতের ক দিলাম।

    গানের প্রথম শর্ত গানকে সুরে গাইতে হোবে। ইন্টারপ্রিটেশন-ফ্রিটেশন বাদ মে। দেবব্রত প্রথম শর্তটা পূরণ করেছিলেন। তরপরে ওনার ইন্টারপ্রিটেশনের কথা আসে। পীযুষবাবুর যে কটা গান শুনেছি, সেখানে উনি আবেগে অভিভূত হয়ে সুর থেকে সরে গেছেন মাঝে মাঝে।

    তো কারুর যদি একটু সুর কম, একটু বেসুরো কিন্তু ওভালোডেড উইথ ইমোশন গান ভাল লাগে তো লাগে।
  • ranjan roy | 115.184.52.222 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০০:০২429835
  • শান্তিনিকেতনে পড়া এবং নীলিমা সেনের কাছে গান শেখা আমার ভাইবৌ একটু বিশুদ্ধবাদী , পীকাস শুনে নাক সিঁটকায়। আর আমি ও আমার শান্তিনিকেতনে পড়া ভাই মহানন্দে বুঁদ হয়ে শৌভ'র এবং অন্যদের বলা অ্যালবাম ও আরো দুটো শুনি।
    আই-পত্রিকার মজলিশে এ' নিয়ে বলতে গিয়ে নিয়মিত গান শেখা ও গাইয়ে বন্ধুদের থেকে খুব প্যাঁক খেয়ে গুরু'তে ভয়ে ভয়ে মুখ খুলিনি।
    এখন শুধু আমার ভালোলাগার বর্ণনা দিয়ে পালাবো,--- তোরা যে যা বলিস ভাই!
    অন্যদের বলা সেই অশ্বক্ষুরধ্বনিসমন্বিত গানটার "" সে সুর বাহিয়া---'' অপূর্ব পিস্‌ টার কথা ছেড়েই দিলাম।
    আমার ভালোলাগা:
    এক, একটি গানের অন্তরায় উনি যখন গান"" বৈশাখের শীর্ণ নদী, ভরা বরষায় জল না পায় যদি'', আমি দেখতে পাই আমার পিসতুতো বড়দিকে, সংসারের জোয়াল টানতে টানতে যাত ঘরবাঁধার স্বপ্ন অধরাই থেকে গেছে।
    দুই, যখন "'আমার সোনার বাংলা'' গানে ইচ্ছাকৃত ভাবে উচ্চারণে গ্রামীণ বাঙাল টোন আনেন,
    উদাত্ত কন্ঠে গান," লাগে সুধার মত,' বা ""তোর বদন খানি মলিন হলে'' তে প্রথাসিদ্ধ পরিশীলিত রাবীন্দ্রিক "মতো'' বা ""বদোন'' না বলে বলেন "" মত-অ'' বা ""বদ-অ-অন'',
    তখন বুঝতে পারি রবীন্দ্রনাথ এই সুরটি নিয়েছিলেন পূববাংলার লোককবি ও সহজিয়া গায়ক গগন হরকরার থেকে।
  • ranjan roy | 115.184.52.222 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০০:২১429836
  • তিন,
    আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে-- "ওগো কাঙাল, আমারে কাঙাল করেছ,''
    প্রথম কাঙাল উচ্চারণের পর যে গমক লাগিয়ে উনি তারসপ্তকে দ্বিতীয় ""কাঙাল'' এ পৌঁছুলেন তাতে ঠিক অশিক্ষিত পটুত্ব মনে হল না।
    অন্তরাটা দেখুন-- প্রতিদিন আমি নবনব ধনে, তুষিব তোমারে সাধ ছিল মনে।
    আমার নবজন্ম ঘটল, এক নারীতে পরিবর্তিত হলাম।
    এই জন্মকে স্থায়ীরূপ দিল সঞ্চারীতে পীযূষের অমোঘ উচ্চারণ---আমার বুকের বসন ঘেরিয়া তোমারে পরানু বাস, আমার ভূবন শূণ্য করেছি পুরাতে তোমার আস।।
    অজান্তে দেখি আমার চোখের থেকে জল পড়ছে।
    হয়তো ন্যাড়াবাবুর কথাই এ'ব্যাপারে শেষ কথা, না, যুক্তি দিয়ে আমি ওনার বক্তব্য খন্ডন করতে পারছি না।
    কিন্তু সংগীতচিন্তার অন্য ধারাওআছে।
    ভিলাইয়ে সেতারী পন্ডিত বুধাদিত্য মুখার্জীর ঘরে বসে আড্ডা দিচ্ছি। ( তখনও উনি পন্ডিত তকমাধারী হন নি।)
    ওনার বাবা -কাম-গুরুর কাছে মাত্র বাংলা টপ্পা শুনে নানা প্রশ্ন করছি।
    রেডিওতে বাজছিল পন্ডিত রামনারায়ণের সারেঙ্গী। একটি তান এমন লাগলো যে বিমলবাবু "আহা- আহ-- কেয়াবাৎ'' করে উঠলেন।
    বুধাদিত্য নাক কোঁচকালো--- বাবা, বিবাদী স্বর লাগলো, রাগবিচ্যুতি হল যে!
    বিমলবাবু রেগে গেলেন-- ফরগেট ইয়োর রাগ! আসল লক্ষ্য রসসৃষ্টি। রামনারায়ণ এখানে জেনে বুঝে বিবাদীস্বর এমন ভাবে এমন জায়গায় এমন করে লাগালেন যে অপূর্ব রসসৃষ্টি হল, সেটাই আসল কথা। রাগভ্রষ্ট হলে বয়েই গেল।
    তবে গুডলেংথ বলে ক্রসব্যাটে লিফট করা তেন্দুলকরকেই মানায়, রামা-শ্যামাকে নয়।
  • nyara | 209.131.62.144 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০১:৪২429838
  • রঞ্জনদা যে কী বলেন! আমি তো কোন ছার, আর্টের ও রসসৃষ্টির ব্যাপারে কারুর কথাই শেষ নয়। আপনি যে বিবাদী স্বর লাগনোর উদাহরণ দিয়েছেন সে ব্যাপারে দাড়িবুড়োর বহু-উদ্ধৃত একটি উক্তি আছে। "রাগের কাছে আমাদের কি এমন দাসত্ব যে সব সময়ে রাগের নিয়ম মেনে চলতে হবে? যেখানে মনে হবে শুদ্ধ গা লাগাতে হবে রসসৃষ্টির জন্যে সেখানে আমি শুদ্ধ গা-ই লাগাব তাতে জয়জয়ন্তী থাকুন কি মরুন।" (প্যারাফ্রেজড) এ ব্যাপারে কোন কন্টেস্ট নেই। রসসৃষ্টিতে পসন্দ আপনা-আপনা, কারণ এটা সাবজেক্টিভ।

    যেটা সাবজেক্টিভ নয়, সেটা হল সুরের প্রয়োগ। তালের ব্যবহার। গা লাগনোর জায়গায় কেউ মা লাগিয়ে নতুন রসসৃষ্টির চেষ্টা করতে পারেন (স্বরলিপি থেকে বেরিয়ে গেলেন)। সেটা ব্যক্তিগতভাবে আমার ভাল লাগতে পারে, না-ও পারে, কিন্তু তা নিয়ে বিশেষ তর্ক নেই। অন্তত: পারফরমেন্স নিয়ে। কিন্তু কেউ যদি ঘরেও নহে পারেও নহে ধরণের কোন একটা নোট লাগান, য গা-ও নয়, মা-ও নয় - মাঝামাঝি কিছু একটা - যেটা এস্টাব্লিশড ডায়াটোনিক স্কেলে পড়ল না, শ্রুতিও নয়, সেক্ষেত্রে বেসুরো লাগবে।

    এমন নয় যে আমার কান সেরকম তৈরি। আমি উদাহরণ দিচ্ছি। পারফেক্ট পিচ কারুর কানে লাগবেই। এটা রসসৃষ্টির ডোমেন থেকে বেরিয়ে এক্সিকিউশনের ডোমেনে চলে গেল। এখানে আর সাবজেক্টিভ ব্যাপার নেই।

    আমার ব্যক্তিগতভাবে পীযুষবাবুর একটা লেকচার-ডেমো খুব ভাল লেগেছে ১৯৯৪ সালে। তারপর উদ্‌যোগ করে কিছু গানপত্তর জোগাড় করি। সেগুলো বিশেষ সুবিধের লাগেনি। আমার মনে হয়েছে ইন্টার‌্যাক্টিভ সেশনে পীযুষবাবুর যে আকর্ষণ, সেটা ওনার রেকর্ডেড ভার্সানে সম্পূর্ণ অনুপস্থিত।
  • . | 219.64.66.70 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০১:৪৮429839
  • এগজ্যাক্টলি। রঞ্জনদা বলছেন রাগবিচ্যুতির কথা। আমরা বলছি সুরবিচ্যুতির কথা। রাগবিচ্যুতি হলে রসসৃষ্টিতে বাধা পড়ে না। পড়লে রবীন্দ্রসঙ্গীত ব্যাপারটাই থাকত না। কিন্তু সুরবিচ্যুতি হলে কানে পীড়া দেয়। যেটাকে ইংরিজিতে বলে off-key। সেখানে রসসৃষ্টির কোনো অজুহাতই খাটে না।
  • Tim | 198.82.16.249 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৫:১৭429840
  • এতক্ষণে সমস্যাটা খানিক বোঝা গ্যালো। পী-কা-স'র গায়কী অনেক্কটা ঘরেও নহে পারেও নহে। অনেক লোকের ভাল্লাগলো, এদিকে ভুল, তাহলে অসুবিধে নেই (কানকে পীড়া দিলেও নেই)। শুধু সমালোচকের ভালো লাগে, বাকিরা বোর হয়- তাইলেও ঠিক হ্যায়। অল্পস্বল্প কিছু লোকের ভালো লাগে বলেই অসুবিধে। মাঝামাঝি কিসু হলেই গোলমাল। তখন রসজ্ঞ তাকে রেয়াজ কত্তে বলবেন।

    রেজওয়ানার গান একটুও চেষ্টা না করেই ভালো লাগে। এইরকম সহজেই যাদের গান ভালো লাগে আমি তাদের গানই শুনি।
  • Abhyu | 97.81.82.64 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৫:৪৫429841
  • খুব ভালো বলেছিস। সহজেই যাদের গান ভালো লাগে তাদের গান শোনাই ভালো।

    আমার আবার পী-কা-স-র গান সহজেই খারাপ লাগত। তাই বেশি শোনার চেষ্টা করি নি।
  • aka | 24.42.203.194 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৬:৫৩429842
  • হ্যাঁ ঐজন্যই আমি কিশোর কুমার শুনি, গোবিন্দা/পরেশ রাওয়ালের সিনিমা দেখি, আরও কি কি যেন সব করি। সব মনেও থাকে না।
  • lcm | 128.48.7.75 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৬:৫৬429843
  • এক বন্ধুর কাছ থেকে শুনি পী-কা-স এর কথা। এ যুগের দেবব্রত - বিদ্রোহী শিল্পী - নিজস্ব ঘরানা - প্রতিষ্ঠানবিরোধীতার প্রতীক.... ইত্যাদি বলল। একটা সিডি পেলাম। শুনলাম কয়েকটা গান। ধুর! কোথায় দেবব্রত-র ঐ ভয়েস, আর.... । বেশ হতাশ হয়েছিলাম।
  • lcm | 128.48.7.75 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৭:০২429844
  • প্রসঙ্গত মনে পড়ল, প্রতুল মুখোপাধ্যায়-এর কথা। আমি বাংলায় গান গাই -- গানটি সুন্দর, কিন্তু প্রতুল বাবুর গলা, ইয়ে মানে .... বেশ.....
  • pi | 128.231.22.89 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৩৪429845
  • পীযূষকান্তির অনেক গানের ই অংশ বিশেষ খুব ভালো লাগে। সবটা না। হয়তো ঐ সুরের বিচ্যুতিতেই ভালোলাগার চটকাটা কেটে যায়। সুরের বিচ্যুতি মানে নোটেশন বহির্ভূত স্বর প্রয়োগের কথা বলছিনা, ও নিয়ে আমার কোন বিশুদ্ধতাবাদিতা নাই, থাকলে তো খেয়াল ই ভালো লাগতো না , যেখানে শিল্পীর আপন খেয়ালে কয়েকটি স্বরের মধ্যে মোটামুটি একটা চলন বজায় রেখে যথেচ্ছ বিস্তার করার অবাধ স্বাধীনতা। কিম্বা ঠুমরী। ডিগ্রী অব ফ্রিডম আরো এক কাঠি বেশি।

    কিন্তু অন্য সুর আর বে-সুরের মধ্যে তো একটা তফাত আছে। ফুটকিদা ও ন্যাড়াদা অনেকটাই লিখেছেন। এই ধ্রুপদী সঙ্গীতের কথা টেনেই আবার বলা যায়, একটা রাগ স্পেসিফিক স্বর বা চলনের বাইরেও অন্য রাগের অন্য স্বরের গলিঘুঁজিতে ঘুরে বেরিয়ে ঘরে ফিরে আসার স্বাধীনতাও আছে। কিন্তু পুরো ব্যাপারটা 'সুরে' থাকে। সেইটি জরুরি। নইলে কানে লাগে।
    তো, কোথাও কোথাও পীযূষকান্তিকে বেসুরো লাগে। আর সেখানে অন্য কোনো অংশের ভালো লাগার ঘোরটা কেটে যায়। এটা আমার ক্ষেত্রে হয়।
    তবে , ঐ যে বল্লাম, কিছু অংশ ভালো লাগে, আর সেই ভালো লাগার ইম্প্যাক্ট অন্য কারো ক্ষেত্রে অনেকটাই প্রবল হতে পারে, যে সুরের বিচ্যুতিটা ধর্তব্যে আসে না বা কোনো ফ্যাক্টর ই হয়ে দাঁড়ায় না। সেটা হতেই পারে। এই জায়গাটুকু খুব ই সাবজেক্টিভ। এনিয়ে তক্কো করে লাভ নাই। :)
    এক জন থেকে অন্য জনার কথা তো পরে, নিজের ই কোনো এক সময়ের পাগলের মত ভালো লাগা কিছু এখন কেমন ধুর লাগে বা ভাইস-ই ভার্সা !

    নেট এফেক্ট, ভালো লাগলো, সেটাই বড় কথা।
    কারুর কেন ভালো লাগে না, তার বিশ্লেষণ শুনে ভালো লাগা কিছু খারাপ লাগানোর চেষ্টা করার ও মানে নেই, আবার অন্যের কেন ভালো লাগে তার ব্যবচ্ছেদ পাঠ করে খারাপ লাগা জিনিশ ভালো লাগানোর চেষ্টা করার ও তেমন মানে হয় না। লাগলে এমনি ই লাগবে। এই হল মোদ্দা কথা । :)

    তবে আর একটা জিনিশ ও একটু অস্বস্তিকর লাগে। না না, অঙ্গভঙ্গি নিয়ে কোন কথা বলছি না, ও নিয়ে কছু সমস্যা নাহি আছে। বিজাতীয় বাদ্যযন্ত্র নিয়ে তো নাই ই , ইন ফ্যাক্ট অন্যরকমের যন্ত্রানুষঙ্গ অনেক সময় ই ভালোলাগার একটা অন্য মাত্রা এনে দ্যায়, যেমন ঐ সাহানার গানের পরতে পরতে অর্ণবের বাজনা, এমনকি , এমনকি জম্পেশ লাগে পাগলা হাওয়ার সাথে সাথে তালবাদ্যের বিক্রম ও । :)
    অস্বস্তিটা লাগে, যদি প্রায় প্রতিটা শব্দেই তার মানানসই আবেগ প্রয়োগ করার চেষ্টা করা হয়, কেমন একটু স্পুনফিডিং এর চেষ্টা লাগে। সুরের নিজস্ব ফ্লোতে, সম্পূর্ণ কম্পোজিশন মিলিয়েও তো একটা আবেগের আবহ তৈরি হয়, নয় কি ?
    গান তো আর মূকাভিনয় নয় যে প্রতিটা শব্দের অর্থ ফুটিয়ে তুলতে হবে। এবং সচেতন ভাবে। হ্যাঁ, এইটা আরেকটা আপত্তির জায়গা। নিয়ম ভাঙা টা যদি খুব সচেতন ভাবে নিয়ম ভাঙার জন্য ই করা হয়, আর সেটা পদে পদে বোল্ড আন্ডারলাইন করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়, সেটাও দৃষ্টিকটু। মানে শ্রুতিকটু আর কি।
    কই, দেবব্রত বিশ্বাসের গানে এত নিয়ম ভাঙাভাঙি সঙ্কেÄও নিয়ম ভাঙার একটা আয়াসসাধ্য ব্যাপার তো কিচু নজরে আসেনা। তাই ভালো ও লাগে বেশি।
  • Samik | 122.162.75.236 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৩৭429846
  • প্রতুলকে দিয়ে তুলনা বোধ হয় করা ঠিক হবে না। পীকাস-র ভয়েস নিয়ে কোনো কথা নাই। রবীন্দ্রসঙ্গীতে সদাসর্বদা ব্যারিটোন ভয়েস হতেই হবে এমন কথা নেই।

    পী-কা-স আমার প্রথম শোনা একটা অ্যাসর্টেড ক্যাসেটের সেটে। চৈত্রপবনে মম চিত্তবনে। আক্ষরিক অর্থে টোটাল ক্যাওড়ামি মনে হয়েছিল। পরে আরও কিছু শোনার চেষ্টা করেছি, কিন্তু ওই ... সহজেই খারাপ লেগে গেছিল।

    আমি রবীন্দ্রসঙ্গীতের বিশুদ্ধতায় বিশ্বাসী টাইপের কোনো স্টেটমেন্ট দেব না। আমি তাল বুঝি, সুরের অল্পস্বল্প কান আছে, জ্ঞান নেই। শুধু ছোটোবেলা থেকে কেবলমাত্র রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনে বড় হয়েছি।

    শুনেছি আরো অনেক কিছু, হারানো দিনের গান, অনুরোধের আসর, গণসঙ্গীতগুচ্ছ, কিন্তু দাদুর গানের কাছে কোনো কিছু না-বুঝেই নতিস্বীকার করেছি। কী যে আছে ঐসব গানের কথায় সুরে, জানি না, কিন্তু ঠিক যে ভাবে সোজাসুজি ভেতরে এসে ঢোকে গানগুলো, তেমন আর কোনো গান পারে নি। হয় তো সেই জন্যেই দাদুর গান সম্বন্ধে আমি ওভার-কনশাস। কিছু না জেনে বুঝেই। চিরাচরিত সুবিনয় রায় চিন্ময় চট্টো সাগর সেন হেমন্ত মুখো ছেড়ে যেদিন প্রথম দেবব্রতর গলায় শুনলাম কেন চেয়ে আছো গো মা, মুখপানে, গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠেছিল। সেই না-বোঝার বয়েসেও। ঐ একই গান শুনেছি কত লোকের মুখে, আমার মায়ের গলাতেও, কিন্তু সেই জিনিস, সেই আকুতি, এরা তোমায় কিছু দেবে না, দেবে না, মিথ্যা কহে শুধু কত কী ভানে! ... আর কেউ পারল না।

    কিচ্ছু জানতাম না, তাঁর সাথে বিশ্বভারতীর কী ক্ষার, কী নিয়ম তিনি ভেঙেছেন, কিন্তু লোকটা পুরো পাগল করে দিলেন।

    সেই তুলনায় পীযূষ শোনা অনেকটা বড় হবার পরে। ছিয়ানব্বই সাল টালে কি? প্রথম শ্রবণেই অশ্রদ্ধা। যেমন, ঐ ন্যাড়াদা লিখল, প্রথম শুনেই জঘন্য লেগেছিল ইন্দ্রনীল সেন। পীড়াদায়ক। ঐ একই সময়ে আগে পরে এলেন কত গায়ক, শ্রীকান্ত আচার্য, স্বাগতালক্ষ্মী, লোপামুদ্রা, ভালো লাগল কিন্তু প্রত্যেকেরই গান, বেশ ভালো লাগল। এলেন বন্যা। কিছু আগেই এসে গেছেন ইন্দ্রাণী সেন। দুজনের একজনকেও ভালো লাগল না।

    কেন ভালো লাগল না, ঠিক বোঝাতে পারব না। হয় তো সেই ওভার-কনশাসনেস থেকেই কান রিজেক্ট করে দিয়েছিল তাদের, রবীন্দ্রসঙ্গীতে "কিছু একটা' আছে। তুমি যত খুশি এক্সপেরিমেন্ট করো, সেই কিছু একটা না অ্যাচিভ করতে পারলে গোটা গানটাই বৃথা। বন্যার, ব্যক্তিগতভাবে, উচ্চারণভঙ্গী আমার ভালো লাগে না, আর ইন্দ্রাণীর গলায় যন্ত্রানুসঙ্গসমেত রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনলে একটাই উপমা মাথায় আসে: ঠিক যেন পেঁয়াজ রসুন মাংসের কালিয়া দিয়ে মেখে সত্যনারায়ণের সিন্নি তৈরি হচ্ছে।

    সুমন গাইলেন রবীন্দ্রসঙ্গীত, নতুন করে। ঐ একই সময়ে। সব না-হলেও, অনেক গান, বেশ ভালো লাগল। মূলত গীটার নিয়ে রবীন্দ্রগানে এক্সপেরিমেন্ট তিনিও তো করলেন।

    রবীন্দ্রসঙ্গীতের একটা প্রপার সুরের ডেফিনিশন আছে, যেখান থেকে সরে গেলে সেটা স্বসুরারোপিত রবীন্দ্রসঙ্গীত হয়ে দাঁড়ায়। লোকে তা নেবে কিনা, সেটা লোকের চয়েস। পীযুষকান্তির রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনে আমার ঐটা মনে হয়। নিজের সুর দেওয়া রবীন্দ্রসঙ্গীত।
  • pi | 128.231.22.89 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৪৩429847
  • নিজের সুর দেওয়া রবীন্দ্রসঙ্গীত হলেও আমার আপত্তি নাই। নজরুলের কত গান ই তো তাই। খেয়াল ঠুমরী র কথা তো বল্লাম ই । সুরের এই স্বাধীনতা, বৈচিত্রটা বরং বেশ উপভোগ ই করি।
    নিজের সুর দেওয়া হোক। কিন্তু সেটা 'সুরে' হোক । এইটুকুই দাবী, আমার শ্রবণসুখের জন্য।
  • pi | 128.231.22.89 | ১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ১০:০৩429849
  • আর , অন্যরকম বেখাপ্পা সুর লাগানো ও ঠিক না, অনেক সময় ই মনে হয়েছে, যে নোট টা লাগাবেন ভেবেছেন, ঠিকঠাক লাগালে ভালৈ হত, কিন্ত লাগেনি। একটু কম লেগেছে। কোমল গান্ধারের জন্য যে কম্পাঙ্ক নির্দিষ্ট, সেটার চেয়ে অন্য কিছু লাগালেন। আর সেটা বেশ কানে লাগে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন