বাংলায় যাকে বলা হয় টোটো কোম্পানি ... ...
নোবেল কমিটির হান্স এলেঘ্রেন জানালেন ডায়মন্ড / ডিবভিগ নির্দেশ দিয়েছেন ব্যাঙ্কের সমস্যা কোথা থেকে উৎপন্ন হয় । আরসেই সঙ্কট থেকে পরিত্রাণের পথ দেখিয়েছেন বেরনানকে। কি সেই পথ ? টাইটানিক জাহাজে সকলের জন্য লাইফ বোট ছিল না। এবার জ্বলন্ত হাওয়াই জাহাজ থেকে প্রাণ বাঁচানোর জন্য প্যারাসুটের ঘোষণা করলেন বেরনানকে। । বেল আউট । সেটি কি নতুন আবিষ্কার ? ... ...
চিঠি-চাপাটির জাদুবাস্তবতা................. ... ...
হে হে....না পড়েও মন্তব্য করা যায় ... ...
(আমার এ রচনা বিভিন্ন সিঁড়ি নিয়েই। হঠাৎ করেই একদিন অন্যমনায় ছিলাম। সে সময়ে মাথার মধ্যে ছোটবেলার আমাদের বাড়ির এক প্রাচীন আমলের সিঁড়ির নানান ঘটনা ভেসে উঠল অতর্কিতেই। ভাবলাম লিখেই ফেলি। এই নিয়ে গুগুল মামার শরণাপন্ন হতেই দেখলাম - ওরে বাবা, এই সিঁড়ি নিয়েই হয়তো একটা বিরাট রচনা নামিয়ে ফেলা যায়। সারা বিশ্বের নানান সিঁড়ি, সেগুলোর ইতিহাস, সবচেয়ে বড় কথা সেই আদিম যুগ থেকে কতই না পরিবর্তন হয়ে আজকের গতিমান লিফট থেকে এস্ক্যালেটর। আমারই চোখে দেখা কত কিছুই। স্মৃতির মননে ছোট বেলা থেকে কলেজ জীবন পেরিয়ে চাকরি জীবন। সব কিছুর সাথেই জড়িয়ে আছে এই সিঁড়ি।) চেনা যাচ্ছে ? সিঁড়ির ধাপ নিয়ে কি অসাধারণ বর্ণনা। গল্পগুচ্ছে’র প্রথম গল্প। ঘাটের কথা’। এটি প্রকাশিত হয় ভারতী পত্রিকার কার্তিক ১২৯১ সংখ্যায়। পল্লীগ্রামের একটি সাধারণ মেয়ের সারাটা জীবনকে রবীন্দ্রনাথ কি অসম্ভব নিপুনতায় ফুটিয়ে তুলেছিলেন। ... ...
বাস থেকে নেমে হেঁটে আসার সময়ে রাস্তাটা দেখতে দেখতে এলাম – যদি চাবিটা দেখতে পাই। বাড়ির যত কাছাকাছি আসছি তত বুক ঢিপঢিপানি বাড়ছে। গেট খুলে সিঁড়ি দিয়ে উপরে এসে দেখলাম দরজা বন্ধ এবং শুধু ছিটকিনি দেওয়া, নো তালা। এবার কী দেখব ভেতরে গিয়ে ? কাঁপা হাতে ছিটকিনি খুলে ঘর যেমন রেখে গেছিলাম তেমনি রয়েছে, আর তালা এবং চাবি যেখানে থাকার কথা সেখানেই তারা শোভা পাচ্ছে। আহা, তখন যে ঠিক কেমন অনুভূতি হয়েছিল সেটা বোঝানো আর ‘পাউরুটি আর ঝোলা গুড়ের’ কম্বিনেশন কেন ‘সবার চাইতে ভাল’ সেটা ব্যাখ্যা করা একই রকম কঠিন কাজ। ... ...
একজন বালকের কবিতা অনুবাদ করছে একজন বুড়ো ... ...
সেকেলে লোকেদের গ্যাঁজা আর একেলে লোকেদের গ্যাঁড়াকল ... ...
সেই মেয়েটা ... ...
পুতিনকেও ছাড়েনি রাশিয়ার গোঁড়া চার্চ.......................... ... ...
শেষ বয়সের দাপট.... ... ...
হায় পুতিনের দেশ.... ... ...
গুরুদের মহাগুরুর জার্নালের কিছুটা................... ... ...
ওনারা ভেবেছিলেন হাবিলদার লোকটা কেমন করে কবি হতে পারে ? ও তো ইংরেজি-মাধ্যমে পড়েনি...গেঁয়ো... ... ...
ব্যাঙ্ক না হয় ঘরে বসে আপনার টাকা পেলো, সেখানে আপনি ঝুঁকি নিলেন। এবার এক গুচ্ছের লোকের কাজ হলো খদ্দের খুঁজে সেই টাকা এবং তা থেকে বর্ধিত টাকা ধার দিয়ে জুতসই সুদ আদায় করা –ব্যাঙ্ক ঝুঁকি নেবে সেই খদ্দেরের ওপরে । তবেই না সেই জমা টাকা থেকে কোনো আয়ের মুখ এবং আপনার প্রসন্ন হাসি দেখা যাবে। এই বিভাগের কর্মী চায় বেশি ঋণ দিতে - সেটি নগদ উধার, ক্রেডিট কার্ড, বাড়ি জমি কেনার মর্টগেজ , গাড়ি কেনা, বিদেশ ভ্রমণ যাই হোক না কেন । কারণ ব্যাঙ্কের মুনাফা, তাদের দক্ষতা এবং বোনাস মাপা হবে ঋণদানের পরিমাণ ও তা থেকে উৎপাদিত আয় দ্বারা। স্বভাবতই তাদের অ্যান্থেম হলো- প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে , আরও আরও দেবো ধার । ... ...