এবারে কারা ইঁদুরকলে ঢুকবেন ... ...
'ভাড়ুদত্ত বলে মোর করমের ফল। আমার দুয়ারে জল হইল অঞ্চল।। উঠানে ডুবিয়া মরি না জানি সাঁতার। জটে ধরি মাণ্ড মোরে করিল উদ্ধার।।” ... ...
অশ্লীলতা কাকে বলে তা আজও জানি না ... ...
হুক্কা বার একবার ভিজিট করে দেখবেন ... ...
‘মৌলবাদ’ বস্তুটি যে আধুনিকতার বিরুদ্ধে এক প্রতিক্রিয়া এবং সেইহেতু তারই এক উপজাত, সে ব্যাপারে বোধহয় আর সন্দেহ থাকার কথা না। মৌলবাদ যতই ধর্মের সনাতন, মূল ও বিশুদ্ধ সারবস্তুতে ফিরে যাবার কথা বলুক, মূল্যবোধে যতই সংরক্ষণশীল হোক, এবং যতই প্রাচীন এক স্বর্ণযুগের মিথ নির্মাণ করে তাতে ফিরে যাবার ডাক দিক, তা আসলে নিতান্ত আধুনিক এক ‘ফেনোমেনন’ বা প্রপঞ্চ। শুনতে অসম্ভব লাগলেও, ভেতরের সত্যি এটাই। এ প্রপঞ্চ নির্মিত হয় আধুনিক পৃথিবীতে ধর্মের অপ্রাসঙ্গিক ও বিলুপ্ত হয়ে যাবার উদ্বেগের অভিঘাতে। ... ...
হারিয়ে যাওয়া মানুষ। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের এক সেনানীর কথা। ভাষা আন্দোলনের এক মানুষের কথা। ফুটবলের কথা। প্রদীপের আলোর কথা। ... ...
শেরপুরে পাকিস্তান বাহিনী প্রবেশ করে ২৬ এপ্রিল। তুমুল গোলাগুলি করতে করতে তারা প্রবেশ করে। প্রবেশের পরেই ত্রাসের রাজত্ব তৈরি করে তারা। সীমান্তবর্তী জেলা হওয়ায় বিশেষ গুরুত্ব ছিল এই এলাকার। ঝিনাইগাতী উপজেলার আহমদনগর উচ্চ বিদ্যালয়ে ঘাঁটি করে পাকিস্তান বাহিনী। রাজাকারদের সহযোগিতায় চলে হত্যা লুট ধর্ষণ। নালিতাবাড়িতে তৈরি হয় বিধবা পল্লী। পুরো শেরপুরে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ টি খণ্ড যুদ্ধ হয়েছিল যুদ্ধকালীন সময়ে। যুদ্ধ হয়েছে এমন জায়গা গুলোর মধ্যে কাটাখালি, রাঙামাটি গ্রাম, সূর্যদী, নালিতাবাড়ী ফরেস্ট ক্যাম্প, বারোমারী, নন্নী, ঝিনাইগাতী, নাচনমহুরী, নকশী, শ্রীবরদী, কর্ণঝোরা, কামালপুর, টিকারকান্দা, নারায়নখোলা, বড়ইতার, নকলার যুদ্ধ গুলোকে বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য করা যায়। ... ...
বলতে গেলে যা বলতে হয় তা বলা যায় ... ...
কী বিষয় কী বিষয় ... ...
বড়রা সব বড্ড পন্ডিত বলে চিরকালই ছোটমানুষদের কাছ থেকে শিখি আমি। জ্ঞানবুদ্ধি হওয়া ইস্তক রুক্ষতম জীবনযুদ্ধের ঠিক মাঝখানে দাঁড়ানো শাহানারার সঙ্গে যখনই দেখা বা কথা হয়, ওর কাছ থেকে আমি আবারো নীরব ধৈর্য, প্রগাঢ় আত্মসম্মান, অপরিসীম ভদ্রতাবোধ আর এক অদ্ভুত প্রশান্তির পাঠ নিই। ... ...
রবীন্দ্রনাথের সারমর্ম ? হাসালেন ! ... ...
যেমন ইচ্ছা ভেবে নিন ... ...
এ বছরের গোড়ার দিকে মোদী এবং সুভাষ বসুকে নিয়ে আনন্দ পট্টবর্ধন যা লিখেছিলেন, বঙ্গানুবাদে তা এরকমঃ "মোদী এবং আরএসএস কেন সুভাষ বসুকে ভালোবাসে, ভালো করে বুঝে নিন! সুভাষ যখন হিটলারের সঙ্গে নীতিগত বোঝাপড়ায়, তখন আরএসএস আর হিন্দু মহাসভা তার সঙ্গে আদর্শগত বোঝাপড়া করে ফেলেছে। হিটলারের আশীর্বাদ নিয়ে সুভাষ আজাদ-হিন্দ-ফৌজে যাদের নিয়োগ করেন, তাদের বেশিরভাগটাই সেইসমস্ত ভারতীয় সেনাদের থেকে, যারা জার্মান, ইতালিয়ান, এবং জাপানিদের হাতে ধরা পড়েছিল। হ্যাঁ, তাদের অনেকেই নাৎসিদের পক্ষে যুদ্ধ করে মারা গিয়েছিলেন। কিন্তু আরও, আরও অনেক বেশি ভারতীয় সৈন্য মারা যায় নাৎসিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।" এতে তথ্য এবং বোঝাপড়াগত কিছু ভুল আছে। কিন্তু তার চেয়েও বড় ব্যাপার হল, এই লাইনে বললে, তার ফলাফল কী হবে। আজাদ-হিন্দ-ফৌজ নাৎসিদের জন্য যুদ্ধ করে প্রাণ দিয়েছিল, সুভাষ-আরেসেসের একরকম করে বোঝাপড়া ছিল, এ কথা বললে, বঙ্গে ফ্যাসিবাদ-বিরোধিতা নিঃসন্দেহে লাটে উঠবে। ... ...
সব সময় গোমড়ামুখো গল্পের দরকার নেই ... ...
কুমিল্লা মশাই এক আশ্চর্য জায়গা। গেল শতাব্দীর দশ আর বিশের দশকে তিন বন্ধু গানে মশগুল থাকত। হিন্দি-উর্দুর বাগধারা ধার করে বলা যায় বলা যায় তিন বন্ধু একসঙ্গে হলে চার চাঁদ লেগে যেত। ... ...
নিজেকে উজাড় করার কৌম-প্রক্রিয়ায় ... ...
পাণ্ডুলিপি জমে উঠছে --- প্রকাশক নেই ... ...
বিদেশিনীর কলমে ... ...