যতই কালো রঙে বাঙালী পাত্রদের আপত্তি থাক, জগৎ জুড়ে কিন্তু কালো রঙ নিয়ে চিন্তা ভাবনার শেষ নেই। কবিরা কালো রঙে হরিণের চোখ দেখেন, আবার বিজ্ঞানীরা কালো রঙে ব্ল্যাক হোল খোঁজেন। তো সেই কৃষ্ণ জগতে, কিছুদিন আগেই ঘটে গেছে এক নতুন ঘটনা। নিউ ইয়র্কের Rensselaer Polytechnic Institute এর দুজন গবেষক বানিয়ে ফেলেছেন পৃথিবীর সবচেয়ে কালো বস্তু। গবেষকদের দাবী তাঁদের বানানো এই বস্তুটি ৯৯.৯% আলো শোষণ করে নেয়। বহুদিন ধরেই বিজ্ঞানীরা চেষ্টা চালাচ্ছেন সম্পুর্ণ কালো কোনো বস্তু তৈরি করতে। সম্পুর্ণ কালো বলতে বোঝায় এমন এক বস্তু যা ১০০% আলোই শোষণ করে নেবে। ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী অজয়ন এবং শন-ইউ লিনের তৈরী কালো বস্তুটি কিন্তু সেই লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ছুঁয়ে ফেলেছে। ... ...
কাদাখোঁচা পাখী দেখেছেন তো সকলেই। ছোট্টবেলায় ভাবতাম সত্যি হয়তো এরা কাদামাটি খায় ক্ষিদে পেলে। পরে জেনেছিলাম যে এরা নরম কাদামাটি খুঁড়ে পোকামাকড় বার করে খায়। আচ্ছা সত্যি কি এমন কোনো প্রাণী জীবজগতে আছে যারা কাদামাটি খেয়ে জীবন কাটায়? নাহ, এর উত্তর খোঁজার জন্য গুগল খুলে বসতে হবে না, এমনকি আফ্রিকার কোনো এক গভীর জঙ্গলের কোনো এক নাম না জানা প্রাণীর কথাও ভাবতে হবে না। ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের দিকে এক ছোট্ট দেশ আছে হাইতি নামে। সেই দেশের অজস্র মানুষ আপাতত মাটি আর কাদা খেয়েই দু' বেলা নিজেদের পেট ভরাচ্ছেন। ... ...
গত কয়েকদিন ধ'রে এই মানুষগুলোর মধ্যে থেকে যে লড়াকু মানুষগুলিকে বেরিয়ে আসতে দেখছি তাদের এর আগে দেখিনি। ... ...
কিছুদিন আগে মঙ্গল গ্রহের ধূসর প্রান্তরে একলা এক নারীকে দেখে যারা উৎফুল্ল হয়েছিলেন, তাদের জন্য একটা সুখবর আছে। কিছুদিন অপেক্ষা করলেই তাঁরা হয়তো দেখতে পাবেন কোনো এক বিশাল UFO বা স্পেসশিপ এসে থামলো তাঁদের বাড়ির সামনে, আর তার ভেতর থেকে বেরিয়ে এলো ভিনগ্রহবাসী নারীরা, গান গাইতে গাইতে। হয়তো তখন ভিনগ্রহবাসীদের কন্ঠে থাকবে Now let me hold your hand, I want to hold your hand । খুব অদ্ভুত লাগছে তো শুনতে? যদিও আজ শুক্রবারের রাত্রি, তবুও এই খবরটা আমি এখন লিখছি খুব ঠান্ডা মাথায়। আসলে সদ্য পাওয়া খবরে জানা গেছে যে NASA এইবারে মহাকাশে বীটল্সদের দের গান বাজাবে। ... ...
সীমান্ত লাগোয়া পশ্চিবঙ্গের গ্রামগুলোতে বিএসফএর অত্যাচার নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা। স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনের পূর্ণ মদতে বিএসএফ ঐ সব এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। ... ...
সেই যে রাজা মন্ত্রীর জামায় গন্ধ পেয়েছিলেন, সেই গন্ধ বিচার করতে সাহস করে কেউ এগিয়ে আসে নি, শের পালোয়ান ভীমসিং থেকে রাজার শালা চন্দ্রকেতু, সকলেই নিজ নিজ নাক এই বিচারে গলাতে অস্বীকার করেছিলেন। শেষমেশ ভাগ্যিস নবতিপর বৃদ্ধ নাজির হাজির ছিলেন, তাই সে যাত্রা শেষরক্ষা হয়েছিল। কিন্তু মজার কবিতাতেই শুধু নয়, গন্ধের ক্ষমতা আসলে মোটেই হেলাফেলা করার মত নয়। জীবনসঙ্গী / সঙ্গিনী বাছার ক্ষেত্রেও গন্ধবিচার যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক। ক্লেইম করছে একটি ডেটিং ওয়েবসাইট, সঙ্গী নির্বাচনের চাবিকাঠি নাকি আসলে লুকিয়ে আছে গায়ের গন্ধে। মেয়েরা পছন্দ করে সেই ছেলেদের, যাদের গায়ের গন্ধ তাদের নিজেদের গায়ের গন্ধের থেকে সবচেয়ে বেশি আলাদা। অ্যান্ড ভাইসি ভার্সা। ... ...
বিহার নামক রাজ্যটির আইনশৃঙ্খলা মেনে চলার সুনাম তেমন কোনোকালেই নেই। আর সেখানকার "আইনরক্ষক'দের তো যতটা পারা যায় এড়িয়ে চলাই ভাল। ... ...
শ্রী মহেশ প্রসাদ ভার্মাকে চেনেন? ... এই নামে না-ও চিনতে পারেন, কিন্তু মহাঋষি মহেশ যোগী বললে এক্ষুনি চিনতে পারবেন। জীবদ্দশায় তাঁর বিপুল ভ্রমণ, জীবনদর্শন ও কীর্তিকলাপের ডিটেইল খবরাখবর হয় তো আমরা উন্নাসিক তর্কপ্রিয় বাঙালিরা রাখি না, মোটামুটি তাঁকে এই জন্যেই চিনি যে, তিনি পপ গ্রুপ বীট্লসদের ধর্মগুরু ছিলেন, মানে বীটল্সদের শিষ্যত্বই তাঁকে বেশি খ্যাতি এনে দিয়েছিল, আর এ মাসের পাঁচ তারিখে তিনি ইহলোক ত্যাগ করেছেন। ... ...
গত মাসের ২৮ তারিখ কিছু নাছোড়বান্দা নর্মদা বাঁচাও কর্মী আর পালে পালে হাড়ে-হাভাতে আদিবাসীর দল খাণ্ডোয়ার রাস্তায় হল্লা করছিল। ... ...
ভারতে কিছু কিছু কমিউনিটির বিয়েতে অত্যধিক খরচাপাতি করার ট্র্যাডিশন আছে আমরা জানি। লাখ লাখ রুপিয়া উড়ে যায় এক রাতের বিয়েতে, তবে এ সব ঘোড়ারোগ কেবল ভারতীয়দেরই নয়। তৃতীয় ও অনুন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই এমন বিয়েতে খরচা করার রীতি আছে। যেমন মেক্সিকো। ওয়েডিং গাউন থেকে শুরু করে, খবরের কাগজের পাতায় প্রত্যেক অতিথি অভ্যাগতদের দ্বারা প্রকাশিত উইশের বন্যা, নিমন্ত্রিতদের আপ্যায়ন, চার্চের খরচ ইত্যাদি মিলিয়ে একটা বিশাল অঙ্কের টাকা সাধারণত কনের বাড়িকেই খরচ করতে হয়। এর পরেও, বর্তমানে প্রতি দশজোড়া বিবাহিত দম্পতির মধ্যে তিনজোড়া দম্পতির মধ্যে ঘটে যাচ্ছে বিবাহবিচ্ছেদ, ১৯৭০ সালেও যেখানে অনুপাতটা ছিল দশজোড়ায় একজোড়া। যেহেতু জীবন থেমে থাকে না, তাই বিচ্ছিন্ন দম্পতিরা আবার প্রত্যেকেই নিজেদের নিজেদের পছন্দসই সঙ্গী / সঙ্গিনী বেছে নেন, এবং চক্রবৎ এই চক্করে আর্থিকভাবে বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন মেয়েদের বাড়ির লোকই, কারণ বিয়ের সিংহভাগ খরচই তাঁদের পকেট থেকে মেটাতে হয়। ... ...
খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে লোকাল ট্রেনে ওঠার সময় তুলে ধরেন প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভেটারেন কার্ড। টিকিট ইনস্পেক্টরেরা ভাবেন দাদু বা ঠাকুর্দার কাছ থেকে পাওয়া কার্ড হয়তো। ... ...
--বাবা, বাবা, আমি বিট্টুর সাথে পুকুরে যাচ্ছি, সাঁতার শিখতে। -- আচ্ছা যাচ্ছো যাও, কিন্তু মনে রেখো, যদি ডুবে যাও, তা হলে আমি আর এ বাড়িতে ঢুকতে দেব না। ছোটবেলায় আনন্দমেলায় জোক্টা পড়ে বেশ নির্মল আনন্দ পেয়েছিলাম। কিন্তু সত্যি সত্যি যদি কেউ কাউকে এমনতরো হুমকি দেয়, "যদি মরে যাও, তবে কঠিন শাস্তি দেব'? ঠিক এমনটাই ঘটেছে দক্ষিণ ফ্রান্সের এক গাঁয়ে। সে গাঁয়ের নামটা বাঙালি জিভে কেমন উচ্চারণ হবে জানি না, Sarpourenx নাম তার। গ্রামের মেয়র কাউন্সিল অফিসে সম্প্রতি এক অর্ডিন্যান্স জারি করেছেন যে গ্রামের কবরখানায় ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই, তিলমাত্র ঠাঁই নাই। শবদেহে শবদেহে ওভারক্রাউডেড। অতএব যাঁদের গ্রামের কবরখানায় প্লট অ্যালট করা নেই, তাঁদের মরা বারণ। নিচে লেখা: Offenders will be severely punished . ... ...
কেরালার কোট্টায়ামের এক মেরীভক্ত হোটেলিয়ার দাবি করেছিলেন সুর্যের দিকে তাকালেই মা মেরীর অলৌকিক ছবি দেখতে পাওয়া যাবে। তা, এমন অলৌকিক ব্যাপার স্যাপারে বিশ্বাস করার জনতার কখনও অভাব ঘটে না, বিশেষত ভারতে। অতএব মা মেরীর অলৌকিক দর্শন পাবার আকাঙ্ক্ষায় দলে দলে লোক পূর্ণদৃষ্টিতে সূর্যের দিকে তাকিয়ে বসে থাকে। ফল, অন্তত পঞ্চাশজন লোক পাকাপাকিভাবে অন্ধ হয়ে গেছেন। কোট্টায়ামের এক জেলা হাসপাতালে ৪৮ জন ভর্তি হয়েছেন জ্বলে যাওয়া রেটিনা নিয়ে। সেই বিশ্বাসী হোটেলিয়ার আরও দাবি করেছিলেন তাঁর কাছে এক মেরীর মূর্তি আছে যা কাঁদলে চোখ দিয়ে মধুগড়ায়, কেটে গেলে রক্তের বদলে তেল আর সুগন্ধী বেরোয়। সেই কোথায় যেন কোন ধর্মের এক দেবতা শুনেছিলাম শুঁড়ের সামনে চামচে করে দুধ ধরলে চেটেপুটে দুধ খেয়ে নেন। সব ধর্মের অন্ধবিশ্বাসেই কী মিল! ... ...
মারুতি গাড়িতে আছে, আপনার বাড়ির সদর দরজায় আছে, ব্যাঙ্কের লকারে আছে, কিন্তু কখনও ভেবেছেন সদ্যোজাত শিশু চুরি রুখতেও অ্যান্টি থেফট ডিভাইসের ব্যবহার করা যায়? নরওয়ের অসলোর এক হসপিটাল কিন্তু ভেবেছে এই রকম, এবং হসপিটাল বোর্ড যদি সম্মতি দেয় তা হলে এই নতুন "কম-খরচের' যন্ত্র বসানো যাবে প্রতিটি নবজাতকের ক্ষেত্রে, রুখে দেওয়া যাবে শিশু চুরির যে কোনও ঘটনা। ... ...
সপ্তাহে চারদিন ভোর চারটে বেজে পনেরো মিনিটে টড ম্যাথিউজের দিন শুরু হয়। এগারো ঘন্টা কাজের পর ছুটি। আধ মাইল দূরের পাহাড়ঘেরা বাড়িতে তখন বেলা পড়ে এসেছে। স্ত্রী লোরি, দুই পুত্র ডিলান আর ডেভিনকে খানিকটা সময় দিতে না দিতেই, সময় ফুরিয়ে আসে। পরবর্তী সাত-আট ঘন্টা টড কাটান অন্য এক জগতে, আক্ষরিক অর্থেই যা মৃতদের দেশ। তাঁর কাজের টেবিলে ছড়িয়ে থাকে নানা আকারের অসংখ্য মানবকরোটির ক্ষুদ্র সংস্করণ, কম্পিউটারের স্ক্রিন জুড়ে অজস্র মুখ-- মর্গে তোলা আলোকচিত্র, স্কেচ, ফরেনসিক রিকনস্ট্রাকশান .... হাজার হাজার মুখ আন্তর্জালে ভেসে উঠতে থাকে। সেইসব মৃত মুখ, যাদের পরিচয় তো দূরের কথা, নামই জানা যায় নি। ... ...
ছোট্ট থেকে শুনে এসেছি। মা কানের কাছে মন্তর পড়ত, যখনই ডাক্তারের কাছে গেছি, ডাক্তারও ঐ একই মন্তর পড়ত, বেশি করে জল খাও, প্রচুর পরিমাণে জল খাও, শরীর ভালো থাকবে, স্বাস্থ্য ভালো হবে। কত বেশি? মোটামুটি আট আউন্স জলভর্তি আট গ্লাস প্রত্যেকদিন। তা হলেই একদম সুন্দর স্বাস্থ্য বজায় থাকবে, রোগব্যাধি সহজে কাছে ঘেঁষবে না। ইহা মার্কেটে কমনলি 8x8 rule নামে পরিচিত। কেবল আমাদের দেশের ডাক্তার নয়, সারা পৃথিবীতেই এই রকম একটা ধারণা চালু আছে। কিন্তু কীসের ভিত্তিতে এই ধারণা? এর কোনও বিজ্ঞানসম্মত এভিডেন্স আছে কি? এত জল খেতেই হবে কেন ভালো স্বাস্থ্য বজায় রাখতে হলে? ... ...
ভেড়াদের চাকরী দেবার জন্য জব-পোর্টাল এখনও তৈরী হয় নি বটে, তবে কিছু ভেড়া যে নিয়মিত চাকরী করছে, সম্প্রতি সে খবর পাওয়া গেল। ইটালীর তুরিন শহরের বিভিন্ন অংশে ও পার্কে ঘাস ছাঁটার জন্য দুই পাল ভেড়া নিয়োগ করা হয়েছে। লন-মোয়ার চালিয়ে ঘাস ছঁটতে যা খরচ হয়, দেখা গেছে ভেড়ারা খেয়ে সাফ করলে তার চেয়ে অনেকটা কম খরচে ঘাসের রক্ষণাবেক্ষণ ও ল্যান্ডস্কেপিঙের কাজ করা যাবে। ANSA জানিয়েছে প্রথম নিযুক্ত ভেড়ার পালটি এপ্রিলের ৩ তারিখ থেকেই Melsino Park এ ঘাস খেতে শুরু করে দিয়েছে। পরবর্তী দলটিও ৭ তারিখ থেকে কাজে লেগে গেছে। ... ...
World Wide Web(WWW) অর্থাৎ কিনা জগৎজোড়া জালের আওতায় যাঁরা আছেন, তাঁরা হরহামেশাই ইন্টারনেটে কিছু করতে গেলে বা ইমেইল প্রোফাইল বানাতে গেলে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দেন না। কখনও বাড়িয়ে, কখনও কমিয়ে, কখনও বা সম্পূর্ণ পালটে নিজের সম্পর্কে তথ্য দেন। ... ...
মাইনটিতে লেড-জিঙ্ক-সিলভারের আকরিক আবিষ্কার হয়েছিল কুড়ির দশকেই, পরের দশক থেকে উৎপাদন শুরু। এখন যদিও উৎপাদন কমে এসেছে, এই মুহূর্তে, তবুও সংবাদ শিরোনামে মাউন্ট আইজা। ... ...
গত নভেম্বর মাসে আদিবাসী বিক্ষোভ লালগড়কে আমাদের মিডিয়া মানচিত্রে এনে দিয়েছিল। জে এন ইউ র ছাত্রছাত্রীদের আদিবাসীরা জানালেন, নভেম্বরের ঘটনা কিন্তু আদৌ নতুন কিছু নয়। এরকম ই চলে আসছে গত আট বছর ধরে। নভেম্বরে যা নতুন হয়েছে,তা হলো,তাঁদের প্রতিবাদ। গ্রামের মানুষ জন শুনিয়েছেন, সেই ২০০০ সাল থেকে পুলিশি অত্যাচারের ধারাবিবরণী। কীভাবে 'রেড'এর নামে মাঝরাতে বাড়িতে পুলিশ ঢুকে বেধড়ক মারতে শুরু করতো, সব কিছু ভেঙ্গে তছনছ করে দিত, প্রতিটি পরিবারের অন্তত একজনকে কখনো না কখনো ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল মাওয়িস্ট আখ্যা দিয়ে। তিসাবাঁধের নাইকু মুর্মুকে কিভাবে পিটিয়ে মেরেছিল পুলিশ। নব্বই বছরের বৃদ্ধ নাইকু মুর্মুকে। স্কুলে পড়া মেয়েদের যৌন পীড়ন করা হয়েছে 'তল্লাশি' র নাম দিয়ে। মহিলাদের যৌনাঙ্গ প্রদর্শন করতে হয়েছে মহিলা বলে নিজেকে প্রমাণ করতে, রাত্রিবেলার পুলিশি রেডের সময়। যেকোনো নির্বাচনের আগে অন্তত তিরিশ চল্লিশ জনকে তুলে নিয়ে গেছে পুলিশ, 'মাওয়িস্ট' আখ্যা দিয়ে। ... ...