বাংলা সংস্কৃতি মঞ্চের রাজ্য সভাপতি সামিরুল ইসলাম বলেছেন, “কৃষকদের জন্য আইন হলেও কৃষকেরা এই আইন চাইছেন না, এরপরেও কেন বিজেপি সরকার এই আইন প্রত্যাহার করছে না স্পষ্ট, কারণ আইন বানানো হয়েছে আম্বানি-আদানিদের জন্য। এই লড়াই শুধুমাত্র কৃষকদের না, সাধারণ মানুষেরও। কারণ এই আইনের জেরে কৃষকের পাশাপাশি আম-জনতা বিপুলভাবে আক্রান্ত হবেন।” ... ...
রাজ্যের করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় যে সমস্ত চিকিৎসক, নার্স ও চিকিৎসা কর্মীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন তাদের সাহায্য করার জন্য স্টুডেন্টস হেলথ সব সময় প্রস্তুত রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে যদি কোনো চিকিৎসক ও চিকিৎসা কর্মীর বাসস্থানের প্রয়োজন হলে নিন্মোক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। নিখরচায় (হোমের নিজের বাড়ি হলে) বা অতি স্বল্প খরচায় আমরা তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করতে সংকল্প বদ্ধ রইলাম। ডা: অমিতাভ ভট্টাচার্য্য সাধারণ সম্পাদক স্টুডেন্টস হেলথ হোম ... ...
এর মধ্যে যেটা জানা, তা হল চাকরি বাকরি হারানোর মধ্যেই লাফিয়ে বাড়ছে করোনার কেসের সংখ্যা। সিএনএনএর সঞ্জয় গুপ্তার মতে, এখন যে তথ্য জানা যাচ্ছে, সেটা আসলে দুসপ্তাহ আগের। এবং কার্যত সংখ্যাটা প্রতিদিনই দ্বিগুণ হচ্ছে। ফলে সংখ্যাটা এখন কোথায়, এবং কোথায় গিয়ে ঠেকবে, বলা কঠিন। অবশ্য, এসবই খুব বেশি হলে আন্দাজ। আসল সংখ্যা কী, তার মাপ কী, কী অভিঘাত, কেউই জানেন বলে মনে হচ্ছেনা। প্রভূত রোগির আশঙ্কায় নিউ-ইয়র্কের গভর্নর জানিয়েছেন, পরীক্ষামূলকভাবে একটি ভেন্টিলেটার দিয়ে দুজন রোগির চিকিৎসা করে দেখা হবে। ব্যাপারটা নিঃসন্দেহে নতুন এবং জটিল। চিকিৎসা নিয়ে অন্যান্য জটিলতাও আছে। যথেষ্টই আছে। আমেরিকায় চিকিৎসা ব্যবস্থা সরকারি নয়, পুরোটাই বীমানির্ভর। বীমাকোম্পানিরা জানিয়েছে, যে, করোনার পরীক্ষা হবে বিনামূল্যে, কিন্তু চিকিৎসার খরচ পুরোটা তারা বহন করবেনা। এখন শোনা যাচ্ছে, সব ক্ষেত্রে পরীক্ষাও বিনামূল্যে হচ্ছেনা। অর্থাৎ কাগজেকলমে পরীক্ষা বিনামূল্যেই বটে, কিন্তু তার সঙ্গে সার্ভিস চার্জ, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ফি, ইত্যাদি হাবিজাবি যোগ করে, কাউকে নাকি ৩০০০ ডলারও বিল করা হয়েছে। ... ...
এসব শুনতে বলছি কেন? কোন মেডিক্যাল কলেজের ঝামেলা বা কে মার খেল বা কে হোস্টেল না পেল তাতে আপনার আমার দিন গুজরানে সরাসরি কিছু যায় আসে না তো ঠিকই, কিন্তু আসতেও তো পারে কখোনো। হঠাৎ করে আপনার নিজের বা কাছের কারোর শরীর খারাপ তো হতেই পারে। এমনই অবস্থা, যে মেডিক্যাল কলেজের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট এ (CCU) তে ভর্তি করতে হল। জানেন এই CCU এর ডেপুটি ইনচার্জ কে? এমন একজন ডাক্তার, যিনি ২০১৬ সালে এমবিবিএস পাশ করেন। CCU এর কাজ, অর্থাৎ ক্রিটিকাল কেয়ারে কাজের জন্য প্রথামত কোনো বিশেষ প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রী তার নেই। উপরন্তু তিনি পাশ করার পর বড়জোর দুবছর রোগী দেখেছেন (যদিও এই দুবছরে কতদিন ডিউটি দিয়েছেন তার খবর যদি আপনি সঠিক ভাবে নেন তাহলে আপনি বাকরুদ্ধ হবেন এ নিশ্চিত) । ... ...
"সারা বাংলা জুড়ে যেভাবে ফ্যাসিস্ত আগ্রাসন শুরু হয়েছে, তার বিরুদ্ধেই আমাদের এই লড়াই। আগামী দিনে এই আন্দোলনকে আমরা কলকাতার বাইরে অন্যান্য জেলা ও গ্রামে পৌঁছে দিতে চাইছি প্রবলভাবে। এই দুঃসময়ে আমরা গুটিকয়েক সাংস্কৃতিক কর্মী ফ্যাসিবাদী হামলাকে প্রতিহত করতে পথে নেমেছি।" ... ...
গত ২৬ শে জুলাই থেকে SSKM হসপিটালের নার্সিং স্কুলের সামনে নার্সেস ইউনিটির নেতৃত্বে সারা রাজ্যের নার্সদের অবস্থান বিক্ষোভ চলছে। এই আন্দোলনের কারণ কি? অনেকের মুখেই প্রচারিত হচ্ছে, এটা নার্সদের মাইনে বাড়ানোর দাবি। কিন্তু, এটা ভুল। আসল কারণ কি তবে? ... ...
সাদা চোখে তথ্য হিসেবে যেটুকু এখনও দেখা যাচ্ছে, বাংলায় যে টাকা বরাদ্দ হয়েছে, তার উল্লেখযোগ্য অংশ খরচ হবে কলকাতা-শিলিগুড়ি সড়কের জন্য। ... ...
আইলা এলো। তান্ডব চালালো। ধ্বংসাবশেষ রেখে গেলো। গতকালের সরকারী হিসেব বলছে, দুই বাংলা মিলিয়ে মৃত ২৬৪, গৃহহীন পাঁচ লাখ, মোট ক্ষতিগ্রস্ত পঞ্চাশ লক্ষাধিক। বেসরকারী হিসেব অবশ্য ই অনেক বেশি। আর সবরকম হিসেবের বাইরেও হয়তো থেকে যাবে অনেক জায়গা, অনেক মানুষ। বাঁধ ভেঙ্গে সম্পূর্ণ প্লাবিত হয়ে যাবার পর যে জায়গাগুলিতে পৌঁছানোই এক দায়। সন্দেশখালি, যোগেশগঞ্জ, হেমনগর, গোসাবা, বাসন্তী, পাথরপ্রতিমা - সুন্দরবন অঞ্চলের এসব জায়গা স্বাভাবিক অবস্থাতেই জলতলের অনেকটা নীচে, ছয় থেকে নয় ফুট। বাঁধ বিনা বসবাস ই সম্ভবপর নয়। তাই বাঁধ ভাঙ্গলে জোয়ারজলে গ্রাম গুলি নিশ্চিত ভাবে নিশ্চিহ্ন। ঝড়ের পরের দিন ই আমাদের কিছু বন্ধু পৌঁছানোর চেষ্টা করেছিলেন এরকম কিছু জায়গায়। যোগেশগঞ্জ দক্ষিনবঙ্গের শেষপ্রান্তের একটি বদ্বীপ - যেখানে রায়মঙ্গল নদী সাগরে মিশেছে। যোগেশগঞ্জ আর সাগরের মাঝে ছোট ছোট দ্বীপগুলোতে মানুষের বাস নেই, আছে ঘন ম্যানগ্রোভ - সুন্দরবন। শহর কলকাতা থেকে এমনিতে লাগে ছ-সাত ঘন্টা। শিয়ালদা থেকে ট্রেনে বসিরহাটের আগের ষ্টেশন ভ্যাবলা। সেখান থেকে ম্যাটাডোর বা ট্রেকার ধরে ন্যাজাট। ন্যাজাট থেকে যোগেশগঞ্জ যাওয়ার বোট পাওয়া যায়। অথবা ধর্মতলা বা শিয়ালদা থেকে বাসে করে ধামাখালি গিয়ে সেখান থেকে যোগেশগঞ্জের বোট ধরা। আইলার পর অবশ্য এই দুটি রুটের কোনোটিতেই যাওয়া যাচ্ছে না। কারণ হাসনাবাদের পর কোনো রাস্তাই আর অক্ষত নেই। ... ...
'যদি'গুলোকে সব নদীর পাড়ে নিয়ে গিয়ে ভাসিয়ে দেবার সময় এসেছে। কারণ এইগুলিই এদেশের ধর্ষণ সংস্কৃতির শক্ত খুঁটি। গলা তুলে বলতে হবে কোনও যদি নয় আর, সে মধ্যরাত হোক কী ভোরের আবছা, প্রয়োজনে নারী যখন খুশি তখন বাইরে যেতে পারবে। বা ঘরে ফিরতে পারবে। ওড়না নিক না নিক, নারীর পোশাকের কারণে তাকে ধর্ষিতা হতে হয় বলে যারা মনে করে, তারা একান্তই মূর্খের স্বর্গে বাস করছে। ... ...
যাঁরা স্টল দিচ্ছেন, তাঁদের থেকে কোনও টাকা পয়সা দিতে হবে না। আয়োজনকারীরা জানিয়েছেন, তাঁরা মূলত ক্রাউডফান্ডিংয়ের উপরেই এ ব্যাপারে নির্ভর করছেন। প্রায় চার লক্ষ টাকা খরচ হচ্ছে এই আয়োজনে। অতিমারীজনিত প্রয়োজনীয় সাবধানতা অবলম্বনের জন্য স্টলগুলির মধ্যে নির্দিষ্ট দূরত্ব তো রাখা হচ্ছেই, একইসঙ্গে উদ্যোক্তাদের তরফ থেকে স্যানিটাইজার ও মাস্কের ব্যবস্থাও রাখা হচ্ছে। ... ...
সিদ্ধার্থের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ওয়ার পত্রিকায় ২৬ জানুয়ারি আইটিও-র কাছে কৃষকমৃত্যুর ঘটনা নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল, তাতে সরকারি বয়ানের বিপ্রতীপ এক বয়ান প্রকাশিত হয়। সে প্রতিবেদনে, মৃত কৃষকের পরিবারের লোকজনের বয়ান উদ্ধৃত করা হয়, যাঁদের অভিযোগ, মৃতদেহের শরীরে বুলেটের চিহ্ন রয়েছে। ... ...
গতকাল যখন পার্ক সার্কাসের একটি খাবারের দোকানের সামনে জমায়েত হচ্ছিলেন বেশ কিছু এনআরসি বিরোধী কর্মীরা, তখন পুলিশ এসে বলে ওই স্থানে জমায়েত করা যাবে না। কারণ, ওই জমায়েতের নাকি কোনও অনুমতি নেই। অথচ নির্বাচন কমিশনের থেকে প্রাপ্ত অনুমতিপত্র দেখানো হলেও তাঁরা বলেন, অনুমতিতে বলা নেই যে ঐ স্থানে জমায়েত হয়ে মিছিল শুরু করা যাবে। আর কথা বাড়ালে গ্রেপ্তার করা হবে। কোনও কথা বাড়ানোর সুযোগই দেওয়া হল না, সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার করা হলো প্রসেনজিত বসু, মনজর জমিল, ইমতিয়াজ আলি মোল্লা, অমিতাভ চক্রবর্তী-সহ দশজনকে। ঘটনাচক্রে আমরা কয়েকজন তখন একটু দূরে দাঁড়িয়ে। পুলিশ এসে আমাদের বলল, এইখানে জমায়েত করা যাবে না। আমরা উল্টে বললাম, দু’জন মানুষ কলকাতার বুকে দাঁড়িয়ে কথা বলাও অপরাধ নাকি? এটা কি উত্তরপ্রদেশ? ... ... ...
পরঞ্জয় গুহঠাকুরতার বক্তব্যে প্রাধান্য পায় দাঙ্গা এবং সাম্প্রদায়িক বিভাজনের ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকার কথা। এই দেশের রাজনৈতিক সামাজিক প্রেক্ষিতে গণমাধ্যমের সচেতন ব্যবহার যে কতটা জরুরি এবং সেই সচেতনতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে সৎ স্বাধীন সাংবাদিকতাকে কতটা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে যেতে হয় সে প্রসঙ্গও উঠে আসে। ... ...
গত শুক্রবার বাবা মারা গেছেন। মেডিকেল কলেজ নন-কোভিড দের জন্য বন্ধ করে দেওয়ায় বাবার চিকিৎসাও বন্ধ ছিল। গরীবের তো অ্যাপোলো নেই৷ ৪ দিন হস্পিটালে ভর্তি ছিল বাবা। কিন্তু তাতে রোগের চিকিৎসার উপযুক্ত পরিকাঠামো ছিলো না। ভেন্টিলেশনের পেশেন্টের ব্লাড টেস্টের রিপোর্ট বেসরকারি ল্যাব থেকে যতদিনে আসার কথা তার আগেই পেশেন্ট মারা যাচ্ছে। রাত ১২ টায় একটা হস্পিটাল পেশেন্টকে বের করে দিতে চায় ভেন্টিলেশন নেই বলে। না, কোনোরকম ব্যবস্থা করে দিতেও তারা চায়নি। অবশেষে ৫ ঘন্টা টানাপোড়েনে ভর্তির ব্যবস্থা হয় অন্য হস্পিটালে। ... ...
এই সময়টা অদ্ভুত। এমন অনেককিছু চারপাশে ঘটে চলেছে, যা হয়তো ঘটার কথা ছিল না। এমন অনেক মানুষের সঙ্গে আলাপ হয়ে যাচ্ছে, যাঁদের সঙ্গে হয়তো আলাপ হত না কোনওদিন। চোখের সামনে বদলে যাচ্ছেন মানুষ। পাহাড়ের মতো বড় হয়ে যাচ্ছেন কেউ, কারও ওজন হয়ে যাচ্ছে পাখির পালকের মতো হাল্কা।রাস্তাঘাট, চেনা শহর, পরিচিত মুখ- বদলে যাচ্ছে সবকিছুই। অন্ধকার বাড়ছে। তাই প্রতীকদার মতো আকাশপ্রদীপদের পাশে পাশে থাকাটা জরুরি। ... ...
৫০০ সংগঠনের যৌথ মঞ্চ 'সংযুক্ত কিষাণ মঞ্চ'-এর নেতৃত্ব বাংলার নির্বাচনকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বাংলায় বিজেপি-কে একটিও ভোট না দেওয়ার আবেদন করছেন, তাঁরা বলছেন এই ভোটে বিজেপি-কে উচিৎ শিক্ষা দিন। সিঙ্গুরে অনুষ্ঠিত কৃষকদের এই মহাপঞ্চায়েতের সভা পরিচালনা করেন পশ্চিমবঙ্গ কৃষি কো-অর্ডিনেশন কমিটির আহ্বায়ক তেজেন্দ্র সিং বল। সভায় উপস্থিত ছিলেন সিঙ্গুর কৃষি জমি রক্ষা কমিটির কর্মী-সমর্থকেরা। ... ...
হাথরস ঘটনার প্রতিবাদে পথে নেমেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। গোটা দেশ আজ অন্ধকারে ডুবে গেছে বলে হাতে টর্চ নিয়ে গোটা দেশে আলো জ্বালানোর বার্তা দেন তিনি। তাঁর কথায়, 'আমরা নাকি পুজো করতে দিই না, যোগীজি কেন দুর্গাপুজো করতে দিচ্ছেন না? মমতা দি মন্দির, মসজিদ, গীর্জা নিয়ে রাজনীতি করে না। সবাইকে নিয়ে চলি আমরা। ওয়ান নেশন, ওয়ান পলিটিক্যাল পার্টির দিকে এগোচ্ছে। রাষ্ট্রপতি শাসনের দিকে এগোচ্ছে দেশে। ... ...
কোলকাতা মেডিকেল কলেজে পুরনো হস্টেলের কিছু ছবি ... ...
আপনাদের যদি মনে হয় লক ডাউন উঠে এসেছে সব কিছু আবার আগের মতন স্বাভাবিক হয়ে যাবে, খুব ভুল ভাবছেন, আমার উদাহরণ বাদ দিলাম কিন্তু মানুষের হাতে আর একদম পয়সা নেই, এদিকে সরকারের রান্নাঘর গুলিও সব বন্ধ হয়ে গেছে, একটা অদ্ভুত বিচ্ছিরি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আপনাদের মনে হবে বাড়িয়ে বলছি কিন্তু বিশ্বাস করুন লক ডাউন এর সময় তাও বা যারা খেতে পাচ্ছিল এখন তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ... ...
এই মিছিলের নাম, ‘India March for Science’। কেন এই মিছিল? এ বছর নতুন নয়। ২০১৭ সাল থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিজ্ঞানসমাজ তাঁদের দেশের সরকারকে বারংবার অনুরোধ করছিল, যেন অবৈজ্ঞানিক চিন্তা, কুসংস্কার, ইত্যাদির, সরকারি খরচে প্রসার রদ করা হয় এবং বিজ্ঞানমনস্কতার চর্চা করা হয়। সরকারি নীতি – তা সে পরিবেশ বিষয়কই হোক, বা স্বাস্থ্যসম্পর্কিত, যেন বিজ্ঞান-অনুসারী ও কল্যাণকামী হয়। ভারতের বিজ্ঞানকুলও তার ব্যতিক্রম ছিল না। এঁদের দাবি ছিল, বিজ্ঞানমনস্কতার প্রসার ও প্রচার, সংবিধানের 51(A) ধারা অনুযায়ীই, আমাদের কর্তব্য। এই সব দাবি নিয়ে এবং বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞান-আন্দোলনের সমর্থনে ভারতও হাঁটতে থাকে প্রতি বছর, ২০১৭ থেকে ২০১৯। ... ...