৬ চাঁদ চাঁদনি চন্দ্রধর চন্দ্রকান্ত নাকেশ্বর। শেওড়াফুলির শাকচুন্নি নাকের পাটায় দুটো শূন্যি, আমার গলায় ঘেঁটুর মালা! বললে - তুঁমিই প্রাঁণেশ্বর!
গত বৃহস্পতিবার ত্রিপুরা পুলিশ জানিয়েছে উত্তর ত্রিপুরায় আইন শৃঙ্খলা একেবারেই "স্বাভাবিক" ছিল, এবং সেখানে কোনও মসজিদ ভাঙচুর বা পোড়ানো হয়নি। কিন্তু ঘটনা কি একেবারেই তাই? কিছুই যখন ঘটেনি তাহলে ত্রিপুরা হটাৎ শিরোনামে এলো কেন?কেনই বা নিজেরদের মসজিদ রক্ষা করার জন্যে একজোট হলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দিচ্ছে?পুলিশের এই দাবির ঠিক দুদিন আগে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর সংখ্যাগুরু মুসলিমদের আক্রমণের বিরোধিতা করে ত্রিপুরায় এক মিছিলের ডাক দেয় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। বাংলাদেশের ঘটনাকে হাতিয়ার করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ সেই মিছিলের শুরু থেকেই ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে এবং পরিস্থিতি এমন তৈরি করে যেখানে মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা মুসলিম পরিবারদের বাড়ি, দোকান ... ...
মেয়েটি আজকাল পুরাই মহিলা হয়ে যাচ্ছে ইনবক্স এ অধিকার ওয়ালা মেসেজ পাঠাচ্ছে . আমাকে পটাচ্ছে আমিও হালকা মজা পাই . আমিতো কারো সাথে এখনো ফেভিকল হইতে পারলাম না তাই মহিলা গুলি যখন আমাকে পটাতে চায় আমি একটু পটি . যাক হালকা যৌনতার মৌনতা ভাঙ্গে এবং ইমাজিন করি পৃথিবীর নিয়মে ..এই মহিলা টা আসলে আমাকে পছন্দ করে আমি বুঝিকিন্তু কেমন পছন্দ ওটা জানিনা এখনো ... ...
হাগিস মৌসুমী ঘোষ দাস বাথরুমের দরজা খুলে ঢুকতেই বুকটা ছ্যাঁত করে উঠলো সিদ্ধেশ্বরীর। যত রাতেই শোন না কেন, বেশ কয়েকবার বাথরুমে যেতেই হয় তাঁকে। দরজার পাশে হাগিসটা পড়ে আছে এখনো। কাল ওনাকে নিয়ে যাবার আগে লুঙ্গি পালটে সেই যে হাগিসটা খুলে রাখা হয়েছে আর ফেলা হয়ে ওঠেনি। কাল ঘর ভর্তি লোকের মধ্যে কারোই খেয়াল ছিল না হাগিসটা ফেলার কথা। দাহকার্য সেরে ওদের ফিরতে ফিরতে সেই রাত সাড়ে বারোটা। তারপর এটা ওটা সেরে শুতে শুতে রাত দেড়টা। সারাদিনের শ্রান্ত শরীর ঘুমের কোলে ঢলে পড়েছিল। বাথরুমে ঢুকে হাগিসটা দেখে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। শেষের দিকে বিছানাতেই সব সারতেন বলে হাগিস পরিয়ে রাখা হত। ... ...
জীবনের প্রথম ছবি যেটি দেখেছি সে হল গুপি গাইন বাঘা বাইন। তারপর তাঁর ছবি দেখতে দেখতেই বড় হয়ে ওঠা। পাশাপাশি যখন অন্যান্য দেশি, বিদেশি পরিচালকদের কাজ দেখতে শুরু করলাম, তখনও তাঁর স্থানচ্যুতি ঘটেনি। ক্রমে প্রত্যাশা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই ক্রিটিক্যাল চোখ তৈরি হয়েছে। তাও সত্যজিত রায়ের অবদান বেশ কিছুটা। ছবি দেখতে দেখতে শেখা। মানে দেখতে শেখা। ভাবতে শেখা। কিছু কথা উঠেই আসে। তাঁকে প্রগাঢ় সম্মান জানিয়েই উঠে আসে। ... ...
কি কি মানদণ্ড থাকলে অথবা সংবিধানের কি কি নিয়মানুবর্তিতা মানলে এই স্তম্ভের ধারক ও বাহক হওয়া যায়? আচ্ছা মিডিয়া হাউস এর তো মালিক থাকে, আবার মালিকপক্ষও থাকে( Board of Directors) আর এরা তাদের মিডিয়া হাউস কে বাণিজ্যিক দিক থেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং মুনাফা অর্জন করার জন্য বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার থেকে বিজ্ঞাপনও নেয় বা নিতে হয়। তাহলে এই স্তম্ভ তো একটা ব্যাবসা বলেই মনে হচ্ছে বর্তমান সময়ে। ... ...
কোরা ডট কম এ একজনের প্রশ্ন ছিল - একজন দক্ষিণ ভারতীয় আর একজন উত্তর ভারতীয় মানুষের মধ্যে পার্থক্য কী? সেই প্রেক্ষিতে আমার অল্প অভিজ্ঞতা নিয়ে এই লেখা ঘটনা ২০১৬ নভেম্বর স্থান: থামেল, কাঠমান্ডু, নেপাল আমি মাঝে মাঝে নেপাল যাই এবং কাঠমান্ডুতে একটা হোটেলে থাকি। একদিন বিকেলে হোটেলের ছাদে রেস্টুরেন্টে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম, নেপালী-ইউরোপিয়ান-ইন্ডিয়ান অনেক মানুষ ছিল, তো দিল্লি থেকে যাওয়া একটা ছেলে (উত্তর প্রদেশের লোক সম্ভবত) আমার সাথে আলাপ করার চেষ্টা করতে গিয়ে প্রথমেই জানতে চাইলো আমি ইন্ডিয়ার কোন অঞ্চল থেকে এসেছি? (হিন্দিতে) ... ...
গরমের ছুটি পড়েছে স্কুলে, কিন্তু মামাবাড়ি যাবার কোনো আলোচনা শুনছি না এবার মা, বাবার মুখে। কি ব্যাপার! রুক্ষ গরমের ছুটিতে বন্ধুদের ও পাওয়া যাবে না। উদ্বিগ্ন হয়ে মায়ের কাছে জানতে চাওয়ায় খবর পেলাম আমাদের নতুন ঘর হবে, বলতে গেলে বাড়ি। একই জমিতে পাশাপাশি বাড়ি। তখন ক্লাস এইট কি নাইন। আজ প্রায় ২৪ বছর বাদে সেই স্মৃতি রোমন্থন করে বুকের ভেতরের পুকুরে সেদিন কতখানি ঢেউ উঠেছিল তা বোঝাতে পারব কিনা জানি না। ... ...
সাতসকালে উঁচকপালে চেঁচান – ‘অংকা, বংকা! / ডাক্তার ডাক, বুকে কেমন বাজছে টরেটংকা। / যত চাড্ডা, নাড্ডা, / খুঁড়ছে আমার গাড্ডা, / শেষকালে কি পান্তাভাতে জুটবে পোড়ালংকা’?
লকডাউনের সন্ধ্যে। বাড়ি ফাঁকা। পুজোর মরশুমে বই নিয়ে বসে থাকতেও ইচ্ছে করছিল না–হয়তো দু-বেলা দুমুঠো ভাতের অভাব বা দেশে চাকরি কোনোটাই নেই বলেই। একমনে সিলিং ফ্যান দেখতে দেখতে চোখ গেল ঘরের কোণে দেওয়ালের ফাটা দাগটায়। হালকা ফাটা দাগটার একেবারে শেষ প্রান্তে কোত্থেকে যেন একটা মাকড়সা এসে জাল বুনেছে। জীর্ণ হলুদ রঙের দেওয়ালে ফাটা দাগ আর মাকড়সার জালের ধূসর বলিরেখা যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছিল বাড়িটার বয়স হয়েছে। ঠাকুমারও বয়স হয়েছিল। বয়স বাড়লে সবারই যেন একটা অদ্ভুত রকমের অসুখ করে–সে বাড়ি, গাড়ি, জামা, জুতো হোক, বা মানুষ। ... ...
“অধিবাসের কুলো মাথায় আমাদের পুত্রবধূ নেহা-র প্রবেশ যখন মন্দিরে দেবীর আমন্ত্রণের জন্য পূজারীর দ্বারা, উপলব্ধি করতে পারছিলাম - আমার দাদুভাই, ঠাম্মা, বাবা, মা, কাকুমণির আশীর্বাদ ঝরে পড়ছে ওনাদের বংশের নববধূর উপর অকাতরে।“ - লিখছেন সুপ্রিয় দেবরায়
বর্ষা যাই যাই করছে। আকাশ, বাতাস প্রকৃতিতে অদ্ভুত এক আনন্দের ছোঁওয়া জাগে যেন এই সময়। নীল আকাশের বুকে ধবধবে সাদা মেঘ দলে দলে ইতিউতি ভেসে চলেছে, কাজের শেষে ছুটি পাওয়ার আনন্দে। ধূ ধূ সবুজ মাঠ, প্রান্তরের রূপ দেখে চোখ যেন ফেরানো যায় না। রাস্তার ধার ঘেঁষা জঙ্গলে এক এক গাছের এক একরকম সবুজ সাজ। গাছে গাছে রঙবেরঙের পাখি, প্রজাপতি, মৌমাছিদের তো ব্যস্ততার শেষ নেই যেন। ঘরের কাছ দিয়ে বয়ে যাওয়া শীর্ণ নদীটির শরীরেও লেগেছে যৌবনের পরশ। শিশির ভেজা সবুজ ঘাসে সকালের প্রথম লালচে হলদে রোদ্দুরে জড়োয়ার ঝিকিমিকি।প্রকৃতির রাজ্যে পালাবদলের সূচনা হয়েছে। এমন এক সকালে বেরিয়ে পড়লাম নীলপাহাড়ের সঙ্গে আলাপের ইচ্ছা নিয়ে – ঘরের জানলা দিয়ে এতদিন যাকে মুগ্ধ নয়নে চেয়ে দেখেছি।মনের ... ...
CD কি? যা DC নয়। তাহলে DC কি? যা AC নয়। তাহলে AC কি CD না CD নয়? এইটা নিয়ে সমস্যা আছে। উপপাদ্য, সম্পাদ্য ইত্যাদি হলে প্রতিপাদ্য বিষয় অন্য হত। কিন্তু কমপ্যাক্ট ডিস্ক সিডি হলে আজ থেকে আনুমানিক পঁচিশ বছর আগে কী ছিল আমার মনে, তা-ই স্বপনপুরের দূরগত অতীতের মতো ভেসে ওঠে। AC, DC কারেন্ট তখন শোনাই যেত, সেই নিয়ে তামাশাও ছিল নানা রকম। AB বললেই মনে পড়ে অনেক স্যার অ্যাটেনডেন্সের খাতায় অনুপস্থিত লিখতেন ওটা দিয়ে। অনেকে ডট দিতেন। আমি এখন ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্সে ভরসা করি। BA বললে যা যা মনে হয় তার বয়স তখনও আসেনি। BA করতে পরে যাদবপুরে আসব। ... ...
কৃষি অর্থনীতির হাত ধরেই গ্রামীণ বাংলার ঘরে ঘরে কোজাগরী পূর্ণিমায় আবাহন হত মা লক্ষ্মীর গৌতম চক্রবর্তী সেই চাঁদ এখনো ওঠে। সেই পূর্ণিমা এখনো ভাসে। আকাশ বাতাস ভাসিয়ে পূর্ণিমার জোয়ারে দশদিক আজও ম্লান হয়ে যায়। শুধু তেমনভাবে শোনা যায় না সেই শাঁখের ধ্বনি আর মা কাকিমাদের উলু দেওয়া। হারিয়ে গেল সেই সময়কার ঘিয়ের প্রদীপ, তিলের নাড়ু, ফুলুরি, সন্দেশ, চিড়ে নারকেল, আখ। বাংলার ঘরে ঘরে সেই লক্ষ্মীপুজোর রাত ছিল অনেকটা রূপকথায় পড়া রাতের মত। ... ...
কুমিল্লার ঘটনায় এবং তার পর বাংলাদেশে পুজোর সময় বহু মন্ডপ আক্রান্ত। সবাই জানেন। যেটা জানা নেই, সেটা হল, হিন্দু 'ভির'রা কী করছেন? নিন্দায় ফেটে পড়েছেন? মিছিল-টিছিল করেছেন? বাংলাদেশ দূতাবাসে ডেপুটেশন দিয়েছেন? নিদেনপক্ষে নিন্দে করে একটা বিবৃতি? ছাপ্পান্ন ইঞ্চি কি একটা চিঠিও লিখেছেন? নাঃ। বালাই ষাট। বরং উল্টোটা। তথাগত রায় বলেছেন, বাংলাদেশে হিন্দুরা ভালো আছেন। সে হয়তো হাসিনার আমলে হিন্দুরা সব মিলিয়ে ভালই আছেন, কিন্তু কুমিল্লার ঘটনার পর, নিন্দা নেই, হুঙ্কার নেই, স্রেফ মিনমিন করে বলা, হিন্দুরা তো ভালই আছেন। ভাবতে পারছেন? এই নাকি হিন্দু 'ভির'? ওদিকে বাংলার মুসলমানের মুক্তিসূর্য আব্বাস কী বলেছেন? হেবি হুঙ্কার ঝেড়েছেন। হনুমানের পায়ের কাছে কোরান? হালুম। যা ... ...
মহীনের আশায় আশায় - সৈকত বন্দ্যো ভার্সন। এটা এখানে মায়ের কাছে মাসির গল্প শোনালেও লিখতে হচ্ছে। অনেক শ্রুতিকথা মাথায় এলো। যেখানে সাক্ষী শুধু সুরকালা দুটি কান। বিশেষ করে মনে পড়ছে বাঁকাশ্যাম দাসের গানের কথা, যিনি গ্রাম থেকে শ্রীনিকেতনে আসতেন প্রতি বূধবার, বাবাদের আত্মীয়সম সহকর্মী শ্যামাপ্রসন্ন সেনকর্মকার মশাই গানের ব্যাপারে শেষকথা ছিলেন, শচীনকর্তার ভক্ত ছিলেন, তবু তিনি বাঁকাশ্যামকাকু এলে গানে আপত্তি করতেননা, নিজে বাউল খুব পছন্দ করতেননা, আসলে নিজে বাউন্ডুলে হলেও হিপি ঝোঁক মোটে সইতে পারতেননা। একচিলতে কোয়ার্টারে র বারান্দায় একবার বাঁকা শ্যামের গান রেখর্ড করেছিলেন জাপানি গবেষক ইয়োকো হায়াসি, যিনি নাম জিজ্ঞেস করলে বলতেন, ওনার নাম ইয়োকো মানে সাগরিকা। ... ...
দুর্গাপুজো নিয়ে কিছু লিখিনি। ইপ্সিতা যথারীতি অনুরোধ পাঠিয়েছিল, তবুও লিখিনি। সময় পাইনি বা অন্য অজুহাত দেবার কথা ওঠে না - লিখতে স্রেফ ইচ্ছেটাই হয়নি। দুর্গাপুজোর ক'টা দিন নিজেকে নিরন্তর বিচ্ছিন্ন মনে হতে থাকে। লিখিনি, কারণ এখন আর পুজো বিষয়ে আমার কোনো অবস্থান নেই - পক্ষে বা বিপক্ষে। দুর্গাপুজো আমার পুজো নয়, আমার উৎসবও নয়। বাঙালির "শ্রেষ্ঠ" উৎসবও নয়, সে নিয়ে আর তর্কে যাবার অর্থ দেখি না - তবে এটা একটা কার্নিভালের মত। তার বিরোধিতা করাটাও এখন সময় নষ্ট মনে হয় - যখন আমার পিতার লাশের বুকের ওপর উঠে রাষ্ট্র নৃত্য করছে, আমার ভাইয়ের শরীরের ওপর দিয়ে চলে যাচ্ছে ক্ষমতাসীনের কনভয়, ... ...
আরিয়ানা খান ধরা পরেছে ক্রুজ জাহাজের বিলাসবহুল পার্টি থেকে। আপনি নাক সিঁটকাচ্চেন, বড়লোক বাপের বিগরানো ছেলে, এ খবর দেখে আমাদের লাভ কি? লাভ হবে কিনা জানি না, তবে ক্ষতি কিন্তু হবে না একথা ভেবে না। সব জড়তা কাটিয়ে এই শহর কিন্তু যুবক হয়ছে, এখন সেও রাত জেগে পার্টি-টার্টি করে। তোমার তাতে কি। আপনি না জানলেও, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম জানে এসব পার্টিতে, ছেলেমেয়েরা বিনামূল্যে প্রবেশ করতে পারে। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে সব কিছু বিনামূল্যে। আসলে বিপদের কথা এটাই মেয়েদের বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে, একটু বুকের ভাঁজ দেখাতে পারলে পৃথিবীটা তাদের হাতের মুঠোয়। সোশ্যাল মিডিয়া চোখ রাখুন দেখবেন খোলামেলা পোশাক পরে ছবি পোষ্ট করতে ... ...
#স্বরোচিত -- ভ্রমন কাহিনী " আমার দেখতে চাওয়া " -- বইয়ের লেখা থেকে একটি গল্পঃ #ছোটগল্পঃ " জীবনের জন্য হাঁটা " © প্রদীপ দে।::::::::::::::::::::::::::::::::::::মাঠে বসে আছি। বেংগালুরুর বিটিএম মহানগর উদ্যান।চারিপাশ রেলিং দিয়ে ঘেরা। তার পাশ দিয়ে টালি বাঁধানো রাস্তা। সবাই হাঁটছে। চারপাক মারছে বারবার। আমি বসে দেখছি এক একজন সামনে দিয়ে কতবার যে যাচ্ছে, সবাইকেই চেনা হয়ে যাচ্ছে।দুইজন মহিলা বন্ধু পরস্পর গল্প করতে করতে বার কয়েক পার হয়ে গেল। খুব হাসি সঙ্গে গল্প।ভাষা বুঝতে না পারলেও ওদের আনন্দ অনুভব করতে অসুবিধা হল না।কিছুক্ষণের পর দুই জনের পিছনে এবার এক যুবককে যেতে আসতে দেখলাম। অনেকেই যাচ্ছে আসছে কিছু ... ...
অণুগল্পঃ "পজিটিভ প্রদীপ দে আর বলবেন না, ঝামেলার একশেষ! -- কি হলো হাঁদুবাবু, ট্যুর সেরে কবে ফিরলেন?-- আরে এইতো প্লেন থেকে নেমেই দৌড়ে এলাম এই চায়ের দোকানে, কি ঝামেলাই না বেঁধেছে!--