এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  অন্যান্য

  • ভোটুৎসবে ভাট - কর্ণায়ু সূত্র - পুলির ফালতু ফান্ডা

    সমরেশ মুখার্জী লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ০৬ মে ২০২৪ | ২২০ বার পঠিত
  • | | | | | | |


    জুনের মেঘলা দুপুরে লাঞ্চের পর সৌমেন, মৌমিতা ও পৌলমী সৌমেন‌দের ফ্ল‍্যাটে আড্ডা দিচ্ছে। সৌমেন ওর একমাত্র শ‍্যালিকা পৌলমীকে আদর করে পুলি বলে ডাকে। আড্ডা‌র মাঝে একসময় পুলি বলে, জানেন সৌম‍্যদা, শুনেছি যাদের কান ছোট হয় তারা নাকি স্বল্পায়ু হয়। বালাই ষাট, দিদিভাই‌য়ের কান দুটো যেন ছোট‌ই মনে হচ্ছে। আপনার কান কিন্তু স্বাভাবিক।

      মৌ বলে, তাহলে তো ভালো‌ই, এমনি‌তে আমার থাইরয়েড, প্রেশার আর সুগার আছে। ছোট কানের দৌলতে আমি বেশ ওর আগেই চলে যাবো। ও আমার আগে গেলে মুশকিল। 

    সৌমেন বলে, তুমি আগে চলে গেলে আমার কী হবে? 

    মৌ বলে, কী আবার হবে। কিছুদিন খারাপ লাগবে। যত‌ই হোক এতদিনের অভ‍্যাস। তার‌পর সেই অভাব‌‌বোধও ক্রমশ অভ‍্যাস হয়ে যাবে। রাঁধুনী, কাজের লোক রাখবে। না হয় কোনো বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাবে। তোমার জগৎ তো আমার থেকে বিস্তৃত তাই আমার অবর্তমানে তোমার খুব একটা অসুবিধা হবে বলে মনে হয় না। অমোঘ পরিণতি নির্মোহভাবে মেনে নেওয়ার মানসিকতা‌ও তোমার আছে। সংসারে তোমার বাঁধন‌‌ও আলগা। তাই দীর্ঘ দিন মহানন্দে একা একা ঘুরে বেড়াও। তখন কদাচিৎ আমায় ফোন করো। 

    সৌমেন বলে, তার মানে বলতে চাইছো আমি খুব আত্মকেন্দ্রিক, তাই তো?

    মৌ বলে, খুব না হলেও কিছুটা তো বটেই - তুমি নিজের দুনিয়ায় থাকতে ভালো‌বাসো। তাই বেশ আত্মমগ্ন‌ও বটে। কারুর প্রতি তোমার টান আন্তরিক হলেও আকুল‌তা কম। এটা যে খারাপ‌, তা বলছি না। মহাজনরা তো বলেন‌ই - মায়া‌র বাঁধনেই কষ্ট বেশি। তাই বেড়ানো, ব‌ই পড়া, লেখালেখি এসব নিয়ে আমার অবর্তমানে‌ও তোমার জীবন মোটামুটি ভালো‌ই কেটে যাবে। কিন্তু আমার জগৎ‌ মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ‌কে নিয়ে। তুমি, নীলু, মা, বাপী, পুলি, ওর বর, মেয়ে এইসব। নীলু বড় হয়ে কাজে কর্মে ব‍্যস্ত হয়ে পড়বে। হয়তো দু্রে চলে যাবে। তখন তুমিই আমার সঙ্গী। আমি বুড়ি হয়ে গিয়ে গুটগুট করে হাঁটবো, তুমি আমায় হাত ধরে রাস্তা পার করাবে। জ্বরজারি হলে তোমার হাতে সেবা খাবো। তাই তুমি না থাকলে আমি খুব একলা হয়ে যাবো। কী নিয়ে থাকবো? তাই ভেবে দ‍্যাখো, আমার আগে চলে যাওয়াই ভালো।

      সৌমেন মুখ ঝামটা দেয়, সেবা খাবো, গুটগুট করে হাঁটবো, হুঁঃ, আদিখ‍্যেতা আর ধরছে না। পুলির ঢপের ফান্ডা শুনে এমন ভাবে বলছো যেন ট্রেনে‌র টিকিট, হোটেল বুকিং‌ করা‌ই আছে এবার নির্দিষ্ট দিনে ট্রেনে উঠলেই হয়। দ‍্যাখো, কে, কার আগে যাবে তা অনিশ্চিত। ছোট থেকে ঘরে বদরাগী বাবা বা বাইরে তিরিক্ষে শিক্ষকদের কানমলা খেয়ে লম্বকর্ণ বিটলে‌ও পরে পুলিশের গুলিতে অকালে টপকে যেতে পারে। তার বেলা? আমার হাতের আয়ুরেখা‌ও অসমাপ্ত। জ‍্যোতি‌ষ মতে এর অর্থ ষাটের পর যে কোনো সময় অপঘাতে মৃত‍্যু। ৫৮ হতে চললো, মানে ক‍্যালেন্ডারের বাকি পাতা ফুরোলো বলে। তাহলে? তোমার ছোট কান না আমার থমকানো আয়ুরেখা - কোন ফান্ডা আগে ফলবে কে বলতে পারে? তাই এসব ফালতু কথা না ভেবে যতদিন মানুষ বাঁচবে যে যার মতো চেষ্টা করবে জীবনকে  উপভোগ করতে, এটাই সার কথা। মরতে একদিন সবাই‌কে হবে। বিদেশে জীবদ্দশাতেই কবরখানায় পছন্দ‌মাফিক জায়গা বুক করে রাখে। সে ঠিক আছে - preparation for the inevitable - তবে যাওয়া নিয়ে অবান্তর প্রসঙ্গে ভাবলে থাকার আনন্দ‌ই মাটি হয়।

        সেদিন আড্ডায় ওখানেই ইতি হয়। দু বোন লাঞ্চের পর যায় হাওড়ায় বাপের বাড়ি। কয়েকদিন থাকবে ওখানে। নীলু আছে কর্ণাটকে কলেজ হোস্টেলে। সৌমেন থেকে যায় ছিমছাম উপনগরী‌তে ওদের আটতলার ফ্ল‍্যাটে। যুক্তিবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক, কুসংস্কার‌মুক্ত - প্রকাশ‍্যে পরে থাকা এহেন সব আলখাল্লা থেকে পুলির কথায় নির্জন ঘরে উঁকি মারে কিঞ্চিৎ ভাবিত সত্তা। মুঠোফোনে‌র জ্ঞানসমুদ্রে খোঁজে পুলি যা বলে গেলো তার কোনো ভিত্তি আছে কিনা। আন্তর্জালে পুলির ফান্ডার - অর্থাৎ ছোট কানের সাথে অকালমৃত‍্যুর সম্ভাবনা - এমন কোনো যোগসূত্র পাওয়া গেল না। বরং জানা গেল বয়েসে‌র সাথে শারীরিক সামর্থ‍্য, রূপে‌র জৌলুস কমলেও বাড়তে থাকে কানের দৈর্ঘ্য। হয়তো মাধ‍্যাকর্ষণের আকর্ষণে। তবে সে বৃদ্ধির হার খুবই সামান্য। এক যুগে হয়তো দু মিলিমিটার।

      পরদিন সকালে সৌমেন বাজারে যায়। ফুটপাথে একটা সাদা ছাগল ল‍্যাম্পপোষ্টে বাঁধা রয়েছে। আগেও বেশ কয়েকবার ওখানে দেখেছে ওকে। মিষ্টি দেখতে। নিরীহ ভাবভঙ্গি। সেদিন বছর চারেকের একটা বাচ্চা ছেলে তার গলা জড়িয়ে কপালে হাত বুলোচ্ছে। ছাগলটা মাথা নীচু করে আদর খাচ্ছে। সুন্দর দৃশ‍্য। সৌমেন কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে দেখে। শিশুটি একটু বাদে ওকে ছেড়ে রাস্তার উল্টোদিকে কয়েকটি বাচ্চার সাথে খেলতে চলে যায়। 
    আর তখনই সৌমেনের চোখে পড়ে ছাগলটির কান দুটো। অস্বাভাবিক লম্বা! খরগোশের কান যে বড় হয় তা সবাই জানে।  সেদিন একটা ডকুতে কিছু লম্বা কানের প্রাণী দেখাচ্ছিল। আফ্রিকা, এশিয়ার মরু অঞ্চলের এক প্রকার মাইক্রো ক‍্যাঙারুর মতো পুঁচকে ইঁদুর দেখালো - লাফিয়ে লাফিয়ে চলে - নাম তার জারবোয়া (Jerboa) - তার ইয়াব্বড় বড় কানের দৈর্ঘ্য নাকি তার শরীরের দুই তৃতীয়াংশ। দেখালো মরুশেয়াল ফেনেক ফক্স (Fennec fox)  - শিয়ালকুলের পুঁচকে সদস‍্য - সেও মরু অঞ্চলের বাসিন্দা। 
     
    কিন্তু কোনো ছাগলের যে নেকটাইয়ের মতো এতো দীর্ঘ, প্রায় বুক অবধি ঝোলা কান হয়, তা আজ অবধি দেখে নি সৌমেন। আগেও কয়েকবার দেখেছে ছাগলটাকে এখানে, কিন্তু ওর কানের দিকে এভাবে নজর পড়ে নি। তাহলে আজ কেন পড়লো? পুলির কথা শুনে ওর‌ও কি মানসিক দৌর্বল‍্য দেখা দিলো? পুলির ঐ ফর্মুলা কি ছাগলের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য? তাহলে এ‌ও হয়তো দীর্ঘায়ু হবে! যাঃ, কী সব ভাবছে পাগলের মতো। আপন মনে হেসে সৌমেন এগিয়ে যায় বাজারে‌র দিকে।

       একা মানুষের রোজ বাজারে যাওয়া‌র দরকার পড়ে না। দুদিন পর আবার বাজারে যায় ও। সেদিন ল‍্যাম্পপোষ্টে বাঁধা সেই ছাগলটিকে দেখতে পায় না। বরং সেখানে চেয়ার পেতে বসে আছে একটি বয়স্ক লোক। নিরীহ কৌতূহলে তাকেই জিজ্ঞাসা করে, আচ্ছা, এখানে কয়েকদিন ধরে বড় কান‌ওয়ালা একটা সাদা ছাগল বাঁধা থাকতো, কোথায় গেল সেটা? 

       ওদিকে বেশ কয়েক ঘর মুসলিম পরিবারের বাস। যাকে জিজ্ঞাসা করলো সৌমেন, সেও এক চাচা। তিনি বলেন গতকাল বকরিদ ছিল তো, তাই …. চাচা নিজের গলায় হাতের পাঞ্জা টেনে হালালের ইংগিত করেন। এবার বোঝে সৌমেন। তাই ওকে তোয়াজ করে পাতা টাতা খাইয়ে জি‌ইয়ে রাখা হয়েছিল এতোদিন। 

       এক্ষেত্রেও কানের দৈর্ঘ্যের সাথে আয়ুর যোগসূত্র‌ ধোপে টিকলো না। তাহলে পুলির ফান্ডা ঢপের‌ই হবে। একটু হালকা বোধ করে বাজারে‌র দিকে এগিয়ে যায় সৌমেন। 

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | |
  • অন্যান্য | ০৬ মে ২০২৪ | ২২০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:15d3:fd29:b8e2:7a79 | ০৬ মে ২০২৪ ১০:৫৩531435
  • কিন্তু ছাগলের কান আর মানুষের কান কি এক? 
  • সমরেশ মুখার্জী | ০৬ মে ২০২৪ ১২:২১531441
  • @ dc লান, 
     
    পুলির ঢপের ফান্ডা ছিল, "... যাদের কান ছোট হয় ...."। ও স্পেসিফিক‍্যালি বলেনি - " মানুষের কান ছোট হলে..."  তবে পুলি ওটা দিদিভাই‌ অবধি এক্সট্রা‌পোলেট করেছি‌ল বটে। আর রাজনৈতিক নেতা নেত্রী‌রা যেভাবে মানুষ‌কে গরু ছাগলের মতো ট্রিট করেন সেসব দেখে সৌমেনের মনে হয়েছিল পুলির ফান্ডা হয়তো মানুষ ছাগল সবার ক্ষেত্রে‌ই সুপার‌ইম্পোজিশন, জাক্সটাপজিশন ইত্যাদি হতে পারে। 
     
    এসব নিছক ভোটুৎসবের মরশুমে খেজুরে ভাট ... সিরিয়াস৯ নেওয়ার কিছু নয় laugh
     
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:15d3:fd29:b8e2:7a79 | ০৬ মে ২০২৪ ১৩:০৮531444
  • সে তো অবশ্যই laugh
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০৬ মে ২০২৪ ১৩:২৬531448
  • পড়েছি, মজার গল্প।
     
    "সংসারে তোমার বাঁধন‌‌ও আলগা। তাই দীর্ঘ দিন মহানন্দে একা একা ঘুরে বেড়াও। তখন কদাচিৎ আমায় ফোন করো। "
     
    তবে এটা কি কিঞ্চিৎ আত্মজৈবনিক ? laugh
     
  • সমরেশ মুখার্জী | ০৬ মে ২০২৪ ১৭:৫০531463
  • "তবে এটা কি কিঞ্চিৎ আত্মজৈবনিক ?"

    না, না, একেবারেই তা নয়। ঐ যেমন Vicarious Pleasure বলে একটা ব‍্যাপার আছে না, এটাও তেমনি একটা কিছু, ধরা যাক  Vicarious Projection - যদিও এমন কোনো টার্ম হয় বলে জানা নেই।
     
    যেমন বহু লোক দল বেঁধে ঘোঁট পাকায় - তেমনি আবার বহুলোক একা একা বেড়াতেও যায়। তাই এই গুল্পে পুলির দিদি‌ভাই ও কথা বলে পুলির জ‍্যাম্বু সৌম্য‌দাকে। এখানে লেখক অনুপস্থিত। 

    যেমন মহারাজা ছনেন্দ্রনাথের কৃষ্ণনগরে গিয়ে গোপাল ভাঁড়ের বাড়ি খুঁজে বেড়ানোর কাহিনী পড়ে আমার একবার‌ও মনে হয় না তা রমিতেন্দ্রনাথের ছোটবেলা‌র আখ‍্যান wink
  • Kishore Ghosal | ০৭ মে ২০২৪ ১১:৫১531478
  • বিহারে জনৈক "কর্ণবিলাসী" ভদ্রলোকের পাল্লায় পড়ে ছাগলের কান-চচ্চড়ি খেতে হয়েছিল। একটা খাওয়ার পরেই আমার ব্যাপারটা ঠিক মনঃপূত হয়নি...ভদ্রলোক এতটুকু বিড়ম্বিত না হয়ে নিজের* সবকটা কান এবং আমার * বাকি কানগুলিও কচরমচর চিবিয়ে খেলেন। আজকাল ছাগলের কান দেখলেই সেই ভদ্রলোকের কথা মনে পড়ে।  
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন