এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তৃণমুলী পরিবর্তনকামী বুদ্ধিজীবিদের ভূমিকা

    mousumi mukherjee
    অন্যান্য | ০৬ অক্টোবর ২০০৯ | ১২৫৩৭৩ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aga | 168.26.215.13 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০০:১৮420811
  • অক্ষ, এতে প্রমাণিত হল ফ্রান্সে থাকতে হলে ফরাসী শিখতে হবে। কিন্তু গ্লোবাল ল্যাঙ্গোয়েজ হিসেবে ইংরিজির প্রাধান্য খর্ব করা গেল না। জার্মানীতে গেলেও তাই। কিন্তু আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ইংরিজির বিকল্প নাই। উইকিতেই দেখো কত লোক ইংরিজি বোঝে, বলে, লেখে। তার ধারে কাছে অন্য কোন ল্যাঙ্গোয়েজ আছে কিনা।

    আর ভারতের ক্ষেত্রে ইংরিজি এখনো ওয়ান অফ দা অফিসিয়াল ল্যাঙ্গোয়েজ। এটা যদি কলোনিয়াল হ্যাংওভার হয় তাই সই। কি কারণ আমার কিছু যায় আসে না। আমি জানি সরকারী চাকরি করতে গেলে আমাকে হিন্দি এবং ইংরিজি অথবা ইংরিজি জানতেই হবে। বাংলা দিয়ে হবে না।

    তাও যদি প:ব: সরকার ভারতে রাষ্ট্রীয় ভাষা শেখানোর দিকে নজর দিত বুঝতাম। কিন্তু তার বদলে বাংলা। যা কিনা মাত্র দুটো ভৌগলিক অঞ্চলে ব্যবহৃত হয়। সেটা হবে বিকল্প!!
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০২:১১420812
  • যা:। ছিল উন্নয়ন, হয়ে গেল ইংরিজি। তাই নিয়েই দুপয়সা দিই।

    খুব আদর্শ অবস্থায়, কম বয়সই ভাষা শিক্ষার উপযুক্ত সময়। নিজের ছেলেকে দেখে বুইছি। কোনো শেখানো ছাড়াই বাংলা, ইংরিজি দুটোই ঠিকঠাক তো বলেই, এমনকি ইশকুলে আর বাড়িতে আলাদা অ্যাকসেন্টে কথা বলে। আমাদের দিক থেকে একটা জিনিসেই শুধু চাপ দেওয়া হয়েছিল, যে, বাড়িতে বাংলা বলতেই হবে। মাঝে মাঝে একটা ভাষার শব্দ অন্য ভাষায় ঢুকিয়ে ফেলেনা তা নয়, কিন্তু মোটের উপর গুলোয়না। ইদানিং ইশকুলে স্প্যানিশ শেখাচ্ছে, তাতেও কিছু গুলোচ্ছে বলে দেখিনি। কোনো চাপও নেই। কদিন পরে আমি গুছিয়ে হিন্দি ফিলিমও দেখাবো ঠিক করেছি, যাতে ঐ ভাষাটাও রপ্ত হয়। (যাঁরা জানেন না, তাঁদের জন্য বলে দিই, আমার ছেলের বয়স পাঁচ, পড়ে কিন্ডারগার্টেনে)

    তবে এটাও ঠিক, এর সঙ্গে গ্রামের প্রাইমারি ইশকুলের পরিস্থিতির অনেক তফাত। গুচ্ছ ছাত্রছাত্রী, টিচাররা গড়গড়িয়ে অন্য ভাষা বলতে পারেন না, তাঁদের নিজেদের মধ্যেই একটা ভীতি কাজ করে, তাঁরা বাচ্চাদের মধ্যে একটা অন্য ভাষার আবহাওয়া কিকরে তৈরি করবেন?

    কাজেই প্রশ্নটা ঠিক ক্লাস সিক্স না ক্লাস ওয়ানের না। প্রশ্নটা পরিকাঠামোর। তার মধ্যে উপযুক্ত পদ্ধতি, শিক্ষক শিক্ষিকাদের ট্রেনিং, সবই অন্তর্ভুক্ত। সেটা ঠিক হলে, ভাষা শেখানো ব্যাপারটাই সহজ হয়ে যায়। ধরুন, আমার যা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, তাতে দেখেছি, যে, ভাষা শেখাতে হলে রোজ যদি এক ঘন্টার কার্টুন দেখানো হয় বাচ্চাদের তাতেই ভাষা শেখার কাজ অর্ধেক হয়ে যায়। অন্য কোনো এফর্টই লাগেনা।

    এবার কার্টুন দেখানো মানে কার্টুন জোগাড় করা বা বানানো। ইশকুলে টিভি কি ভিসিআর কি প্রজেক্টর দেওয়া। শিক্ষদের ট্রেনিং দেওয়া, কিভাবে দেখালে অপটিমাম ফললাভ হবে, ইত্যাদি ইত্যাদি জড়িত। সেই জন্য প্রথমে দরকার পরিকাঠামো তৈরি। প্ল্যানিং। তারপরে কাজে নামা উচিত। সে ক্লাস ফোরেই হোক বা ওয়ানে বা সিক্সে।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০২:২৫420814
  • এখানে অবশ্য একটা কথা ধরেই নিয়েছি, যে, ইংরিজি পড়াতেই হবে বাচ্চাদের। সেটা, ঐ গিভন দা সিচুয়েশন আর কি। কিন্তু সিচুয়েশনটা কেন এরকম সে নিয়ে কোনো কথা বলিনি। সেটাও মনে হয় বলা দরকার।

    এই প্রসঙ্গে আর্য যেমন বলেছে, যে, ইংরিজি একটা স্বীকৃত আন্তর্জাতিক ভাষা, সেটা একশবার ঠিক, কিন্তু আমাদের দেশের ইংরিজি নিয়ে হাহাকারটা শুধু বোধহয় সেই জন্য নয়। লোকে ভারতে ঠিক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ইংরিজি শেখেনা। শেখে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে। পরীক্ষার মাধ্যম হিসেবে। বহির্জগতের সঙ্গে পরিচিত হবার, চাকরি পাবার একমাত্র উপায় হিসেবে। কারণ, একটু হাইফান্ডা চাকরির পরীক্ষা, ইন্টারভিউ ইংরিজি ছাড়া দেওয়া যায়না। শুধু কলসেন্টার নয়, যেকোনো জায়গায়। উচ্চশিক্ষা ইংরিজি ছাড়া পড়ানো হয়না। ভালো বইপত্তর ইংরিজি ছাড়া নেই।

    এইগুলো কেন নেই, সেটা বোধহয় কলোনিয়াল হ্যাং ওভার ছাড়া ব্যাখ্যা করার কোনো উপায় নেই।
  • nitai | 152.2.181.204 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০২:২৫420813
  • উন্নয়ন নিয়ে:- কিছুদিন আগে বিকাল্পের আলোচনা র সুত্র ধরে DWD মডেল নিয়ে অমিত ভদুড়ীর ও আরো কয়েক্‌জনের লেখার লিন্‌ক দেওয়া হয়েছিল। খুব ইন্টরেস্টিঙ রিড। গ্রামীন মানুষদের ক্রয়্‌ক্‌ষমতা বাড়িয়ে তুলে অস্তে আস্তে আভ্যন্তরীন বাজরের প্রসার হবে, আরো কর্মসস্থান হবে-এই হল মোটামুটি আইডিয়া। এখন এতে সামগ্রিক ভবে অর্‌থ্‌নীতি তে একটা ছাপ ফেলবে, এটা বোঝা যায়, কিন্ত সেই ইম্প্যাক্ট এর পরিমাপ টা ঐ ক্রয়্‌ক্‌ষমতা বৃদ্ধির সমানুপতিক হবে না কি? ইন দ্যট কেস, এই পসিটিভ এফেক্ট যেটা আসছে, সেটা কি ওভার অল দারিদ্‌র্‌য, urbanunemployement ইত্যাদি সমস্যা গুলোকে নালিফায় করার পক্ষে যথেশ্‌ট? ইভেন ইন দ্য লঙ রান? হলে মেকানিজম টা কি?

    দ্বিতীয়্‌ত: এইখানে http://www.policyproposalsforindia.com/national-rural-employment.html বলছে
    Manyeconomistsattributeincreasinglabourscarcityinagriculture, risingfoodpriceandinflationtoNREGA.Manycriticsfeelthatbyfocusingontheemploymentandnotontheproduction, theschememerelyredistributestheproceedsofalimitedproduction.Theschemenodoubtinflatesdemandbut, withoutcorrespondingincreaseinproductionofusefulasset, leadstoinflation.
    লাস্ট দুটো লাইন বেশ লজিকল লাগল।

  • aga | 168.26.215.13 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০২:৪২420815
  • হ্যাঁ এটাও তো বললাম। কলোনিয়াল হ্যাংওভার হলে কলোনিয়াল হ্যাংওভার। মোদ্দা কথা চাকরি পেতে হলে ইংরিজি ছাড়া চলবে না। আমি চাকরি প্রার্থী হিসেবে চাইব ইংরিজি শিখতে। বিকল্প গড়ে তোলার অপূর্ব বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির গিনিপিগ হতে নয়। সিঁড়ি তৈরি না করে মই কেড়ে নিলে তো গাছের সামনে বসে হাত পা ছড়িয়ে কাঁদা ছাড়া উপায় নেই। মুশকিল হল এই অদ্ভূত বিকল্প পদ্ধতি অন্য অনেক কিছুর মতনই এমনই সাম্যের প্যাকেজে মোড়া যে আইডিয়াটা খুব সহজে বিক্রি হয়, বিশেষত কলকাতায়। খুবই মারাত্মক।
  • h | 61.95.144.10 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৪:৩১420816
  • দ্যাখ ভাই, ছোটো থেকে প্রচুর বাচ্চা ইংরেজি তে ফেল করতো। এটা ফ্যাক্ট। এইবার বাজে পড়ানো তার একটা কারণ হতেই পারে। আর যেখানে ইংরেজি ছোটো থেকে পঢ়ানো হয়, সেখানে একেবারে ইংরেজিতে লোকে শেক্ষপীয়র হসসে কিসু তা নয়।

    আমার জেনেরালি, যেটা অবজারভেশন, সেটা হল, ইংরেজি টেকস্ট বই, যে ভাবে পড়ানো হয়, ফর অল প্র্যাকটিকাল পারপস হরিবল। আমাদের ক্লাস থ্রী/ফোরে লর্না ডুন পড়ানো হত। অ্যাবসোলিউটলি কোন অর্থ আছে কী? আমার যত প্লেবিয়ান বা বেশি বাঙালী বাড়ির বন্ধু, গম্ভীর ভাবে ইংরেজিতে ফেল করতো। আর আমি যেহেতু ছে্‌হাটো থেকে যেকোনো ইবেরেল বাড়ির ছেলের মত, ক্রিকেট কমেϾট্র শুনি আর স্টেটসম্যান পড়ি, আমার অসুবিধে হত না। পরে কোন মত ঠ্যাকন দিয়ে মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিকে ইংরেজিতে পাশ করার পরে দেখা গেল, তারা বেশির ভাগ ই আমার থেকে পড়াশুনোয় ঢের ভালো, কারণ ততদিনে তাদেরো আর ভাষার চাপ নেই।

    তারা জাস্ট নাকানি চোবানি খেত গোল্ডেন ট্রেজারি আর হেকসপীয়ার পড়ার সময়ে। ডিকেন্সে অসুবিধে হত না, কারণ বাংলা অনুবাদে গপ্পটা পড়ে নিত। আমাদের মাধ্যমিকে, বিশ্বভারতীর মাধ্যমিক, টোটাল শ দুয়েক স্টুডেন্ট পার ব্যাচ, তাই আপামরের কথা ভেবে, বাংলায় মার্চেন্ট অফ ভেনিস বা জুলিয়াস সিজারের উত্তর করা যেত।
    গোটাটাই ফার্স, কলোনীর ফার্স, বিপিও র অ্যাকসেন্ট নিউট্রালাইজেশনের মত রসিকতা, কি আর করা যাবে, বিকল্প নাই, ছিলো -ও না। হবার কথা অবশ্য ছেল।

    এখন ঐ এন সি আর টি ইত্যাদি হওয়াতে কিছুটা হয়তো পরিস্থিতি কিছুটা বদলেছে। ব্রিটিশ কাউন্সিলের একটা রিসার্চে অনেক দিন আগে, একবার বেরিয়েছিল, মিজোরাম আর মেঘালয়ে ইংরেজি টেকস্ট বই য়ের মান সবচেয়ে ভালো। পশ্চিমবঙ্গ সহ অনেক রাজ্যেই বেশ বাজে।

    মিড ডে মিল হওয়াতে অ্যাটেন্ডেন্স বাড়েনি যারা বলছেন, তারা পাতি ঢপ দিচ্ছেন। আমার এখনো কিছু যোগাযোগ আছে। বন্ধু বান্ধব রা অনেকেই মাস্টার। যেটা ব্যাপার, সব জায়্‌গায়, অনেক কে খাওয়ানোর মত জায়গা নেই, রোজ বিয়ে বাড়ি চালানো সোজা না, আলাদা কিচেন স্টাফ নেই অনেক জায়্‌গায়। সরকারের নিয়ম হল আধ ঘন্টা বা চল্লিশ মিনিটে খাওয়া শেষ করতে হবে গোটা স্কুলে, সেটা প্রায়শই হয় না ইত্যাদি।

    তো মিড ডে মিলের সুযোগ নিয়ে, অনেক কিসুই পড়ানো যেতে পারে, শুধু ইংরেজি কেন।

    আর বিকল্প না করেই যেটা আছে, সেটা ড্রপ করা বলতে যা বলছিশ, সেটা নিয়ে আলোচনা করতে গেলে ল্যাংগুয়েজ ডিবেটের অনেক গভীরে ঢুকতে হবে। আপাতত: মমতা সরকারে এসে সকলে টেম্পেস্ট লিখুক, ডেরেক দা আছেন, তার পরে দেখছি :-)
  • h | 61.95.144.10 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৪:৪৩420817
  • কোন দেশে কী ভাষা চলে, সেগুলোর মধ্যে কটাই বা ইংরেজি, এটা কোন ইসুই নয়। জেনেরালি লোকে জানে, বিদেশে চাগরি করতে গেলে, বা বিদেশে পড়তে গেলে, যতটুকু ইংরেজি দরকার শিখে নেব। আমাদের বন্ধু জাপানী ছেলেটা, পি এইচ ডি করতে এসে ইংরেজি শিখে, সকলের আগে পি এইচ ডি করে চলে গেল। গম্ভীর ভাবে। জাস্ট দিনে ষোল আঠেরো ঘন্টা খেটে।

    মূল বিষয়টা অন্য জায়গায়। দুটো মেনলি। বহু জাতিক বহু ভাষী দেশে, প্রধান একটা ভাষা কী হবে? বিশেষ করে যখন ল্যাংগুয়েজ নিয়ে এত কিসু এথনিক জাতীয়তাবাদের একটা ট্রাডিশন, রাজ্য তৈরীর রাষ্ট্র তৈরীর একটা ট্রাডিশন এলাকায় আছে। একটা ল্যাংগুয়েজ যদি মডেল হয়, যেটা অবভিয়াসলি ভ্রান্ত, তাইলে ইংরেজির গুরুঙ্কÄ বাড়বেই। এর পরে হল ইংরেজির সঙ্গে আমাগো ক্ষমতালাভের আলোক ও চাগরী প্রাপ্তির যোগাযোগ। সেটা কন্টিনিউড।

    আরেকটা দিক হল, বিকল্প তৈরীর সবচ্যে বড় প্রবলেম হল, দু ধরণের শিক্ষা ব্যবস্থা প্যারালেলি তৈরী হওয়া। দু ধরণের শিক্ষিত লোক। একদল শিক্ষিত। আরেক দল ইংরেজি শিক্ষিত। মোটামুটি এটা বছর শ দুয়েক আগেকার সমস্যা। আমরা পুষে রেখেছি। এখন যেরকম হয়েছে, মেয়ে দুরকম, শিক্ষিত, আর কনভেন্ট শিক্ষিত, ছেলেও দু রকম, শিক্ষিত আর কম্পুটারালা শিক্ষিত। ইত্যাদি।

    এই ডিসপ্যারিটি ম্যানেজ করার ক্ষমতা রাজ্য সরকারের বাবারো নেই। তবে আশা করা যায়, অচিরেই যখন নর্দমায় দুধ মধু বইবে, তখন সব প্রবলেম সলভ হয়ে যাবে। লোকে বাঁশ খেলে বস কে বলবে এট টু ব্রুটে :-)
  • kallol | 115.184.15.52 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৬:২৭420818
  • এই সুতোটা চরিত্রে উপেন্দ্রকিশোর (সুকুমার রায়ের বাবা) - ছিলো রুমাল হয়ে গেলো নিহারীকা।
  • PT | 203.110.243.21 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৮:৪৫420819
  • এইভাবে ভাবা যায় কি?

    ১। সিক্স পর্যন্ত মাতৃভাষায় শিক্ষা হল। দেখুন অনেক বছর আগে রবিঠাকুর শিক্ষায় মাতৃভাষা মাতৃদুগ্‌ধ বলেছিলেন। যারা নাকি (?) কবিকে বুর্জোয়া বলত তারা এই তত্বকে আপন করল আর যারা কবি বলতে বিবশ হয় তারা এর বিপক্ষে চলে গেল।

    ২। সিক্স থেকে টেন পর্যন্ত preliminary english শেখানো হল। কেউ যদি এর পরে পড়া ছেড়েও দেয় তার ইংরিজি সম্বন্ধে ধারনা থাকল। সে তার সন্তানকে কোলে বসিয়ে cat, bat শেখাতে পারবে।

    ৩। ইলেভেন-টুয়েলভে যে stream-এই পড়ুক না কেন ইংরিজি পড়া বাধ্যতামূলক। কেননা এর পরে ছাত্ররা উচ্চশিক্ষাতে যাবে।

    ৪। BA, BCom, BSc, BE এমনকি ITI লেভেলে এক থেকে দুবছর ইংরিজি (technical, say how to write a report) শেখানো হবে।

    এই লিস্টে রাজনীতি, ভোটের জন্য calculation, মিড-ডে-মিল ইত্যাদি বাদ রাখা হয়েছে।
  • Ishan | 173.26.17.106 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:২৯420821
  • সিক্সটা রবিঠাকুরের সময়ের তত্বানুসারী। এখন হিসেব বদলে গেছে। বিশ্বাস করুন, সত্যি সত্যি ভালো করে ভাষা শেখা যায় একদম ছোট্টোবেলায়। বয়স যত বাড়বে, শিখতে ততো বেশি এফর্ট দিতে হবে।

    অবশ্যই এটা আইডিয়াল কন্ডিশন।
  • Ishan | 173.26.17.106 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:৩৯420822
  • হ্যাঁ, আমি ব্যক্তিগতভাবে সিক্স টিক্সও না, ইংরিজি ফিংরিজি একেবারে তুলে দেবার পক্ষে। প্রায় সমস্ত স্তর থেকে।

    ধরুন, একটা ছেলে, ধরুন ক্লাস টেন পাশ করে কাঠের কাজ করবে, কি ব্যবসা করবে, কি কেরানিগিরি করবে, তার ইংরিজি জানার দরকার টা কি? ফালতু চাপ। বরং ছোটো থেকে কাঠের কাজ কি খাতা লেখা শিখলে কাজ দেবে।

    আবার, ধরুন, একটা ছেলে কি মেয়ে উচ্চশিক্ষা করবে, তারই বা ইংরিজি জানার দরকার টা কি? বইগুলোকে অনুবাদ করে ফেললেই হয়। সারা পৃথিবীর গুচ্ছ দেশ পারছে আমরা পারবনা কেন?

    এর বাইরে চাট্টি প্রফেশন থেকে যায়, যাদের ইংরিজি জানা দরকার। ধরুন, যারা কল সেন্টারে, বা দোভাষী। তারা ছোটো থেকে কাঠের কাজের বদলে ইংরিজি শিখুক, ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে, কোনো অসুবিধে নেই।

    তবে, আবার, এটাও আইডিয়াল কন্ডিশন। :)
  • h | 203.99.212.224 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:৪৫420823
  • ছোটোবেলাতেই সবচেয়ে ভালো শেখা যায়, এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। আমার খুব প্রিয় একটা বাচ্চা হিলারিয়াস কেস। মা র সঙ্গে বাংলায়, আমেরিকার বাবার সঙ্গে ইংরেজিতে, স্কুলে ফরাসী তে আর, ডে কেয়ারে গম্ভীর ভাবে আরবী বলে। কোন চাপ ই নেয় না। সকলে এক সঙ্গে থাকলে, বেড়া তে গেলে, ডে আউটে গেলে, একেকটা বাক্য একেকটা ভাষায় বলে।

    এইটাতে এমনি কোন প্রবলেম, নাই, আমার তো হেবি হিংসে চারটে ভাষা, বেসিকালি স্প্যানিশ, ইটালিয়ান টাও সহজে পারবে, তাইলে ছটা ভাষায় উপন্যাস কবিতা খবরের কাগজ পড়তে পারবে। যে কোন ভাষায় চাগরি করতে পারবে। তবে এইগুলো যাকে বলে উন্নত দেশের গরীব পাড়ায় বসবাসের মস্তি। সিচুয়েশনটা প্রচুর আলাদা।

    আমার ধারণা আমি আর বছর পাঁচেক বিদেশে থাকলে, স্প্যানিশ আর টার্কিশ টা কাজ চালানোর মত শিখে যেতাম। কারণ এ কথা সকলেই জানে, আমার বয়স ভীষন কম। জাস্ট কগনিশন ডেভেলপ করছে :-)
  • dukhe | 122.160.114.84 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:৫৫420824
  • আলোচনাটা নতুন একটা সুতোয় নিয়ে গেলে ভালো হয় । বা যদি কোন সুতো ইতোমধ্যে থেকে থাকে ।
  • Ishan | 173.26.17.106 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:৫৭420825
  • কেন? এটা তো দিব্বি বারোয়ারি টই। শিগ্গিরি আমরা রসমালাই বা ফুটবল নিয়েও এখানে কথা বলব মনে হচ্ছে। :)
  • dukhe | 122.160.114.84 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১০:০১420826
  • ইন ফ্যাক্ট, রসমালাইটা এক্ষুণি শুরু হতে পারে । মিড-ডে মিলে রসমালাই দেওয়া হয়/উচিত কি না - এ নিয়ে বক্তব্য রাখুন । রসমালাইয়ের সাইজ কত নম্বর ফুটবলের মত হওয়া উচিত ?
  • kallol | 115.184.114.212 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১০:০৫420827
  • হ্যাঁ, হ্যাঁ চলুক।
    বামফ্রন্ট সরকার তো ৩২ বছরে ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আরও অন্যসব উচ্চশিক্ষার বইগুলো বাংলায় করে ফেলতে পারতো। সীমিত ক্ষমতাতেই করা যেতো। বিপ্লব করতে বা কেন্দ্রে সরকারে আসতে হতো না। তাহলে বোঝা যেত মাতৃভাষার উপর সত্যিকারের দরদ আছে। তা নয় খালি স্টান্টবাজি।
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১০:২৮420828
  • ইশানের মতন একই যুক্তিতে - বহু মেয়ে আছে যারা কোনোমতে ব্যচেলর অবধি পড়ে মন দিয়ে সংসার করছে। তাদেরই বা পড়াশুনো শেখানোর দরকার কি ছিল? শুধু খানিক বাংলা আর হোম সায়েন্স পড়ালেই কাজ চুকে যায়!!!

    ইংরিজী শিখতে পারাটা একটা অপর্চুনিটি, যেটা কলোনিয়াল হ্যাংওভারের দরুণ আমাদের দেশে আছে,তার ফলে বহু সুযোগ সুবিধাও আমরা ভোগ করে আসছি, তার মধ্যে একটা হচ্ছে গুরুচন্ডালীতে বড় বড় কথা বলার সুযোগ। (এত গুরুগম্ভীর তঙ্কÄ¡লোচনার বেশির ভাগই গুগুল কাকুর দৌলতে, ইংরিজী না জানলে কি আর হত? এই তালিকা বাড়িয়ে লাভ নেই, ইংরিজী জানার সুযোগ সুবিধাগুলো যারা বেশি ভোগ করে, তারাই এর বিরুদ্ধে বেশি সোচ্চার হতে পারে)। তো, এই অপর্চুনিটিটাকে বন্ধ করে কি লাভ? ইংরিজী শিখেও পরে ইচ্ছা হলে কাঠের কাজ শেখা যায়, কিম্বা কেরানি হওয়া যায়। অপশান বেশি থাকাটাই তো মানুষের কাম্য, যে কারণে তৃতীয় বিশ্বের লোকেরা প্রথম দুনিয়ার মাটি কামড়ে পড়ে আছি, থাকি।

    আর একটা প্রশ্ন, পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ আছে কি যে কলোনিয়াল হ্যাংওভার সম্পূর্ণ ঝেড়ে ফেলতে পেরেছে?

    সমস্ত উচ্চ শিক্ষার বাংলা অনুবাদ করা সম্পর্কে একটাই কথা বলার আছে - অবাস্তব পরিকল্পনা। যদি এই পরিকল্পনা কোনোদিন সফল হয়, বাংলায় উচ্চশিক্ষার সব বই টই হয়ত হবে, কিন্তু হয় উচ্চশিক্ষা মাথায় উঠবে, নয়ত পাবলিশারের লালবাতি জ্বলবে।
  • dukhe | 122.160.114.84 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১০:৪৬420829
  • আমি শুনেছি ইংরেজিতেও নাকি ভালো ভালো বইটই আছে । কিন্তু এখনো ইংরেজি শিখে উঠতে পারিনি । বড় হয়ে পড়ব ।
  • PT | 203.110.243.21 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১০:৪৯420830
  • @ Ishan

    আওয়াজ দেওয়া যেতেই পারে। কিন্তু আমেরিকা ছাড়া আর যে দেশগুলো technological advancement-এ আমাদের কান মুলে দেয় আর প্রতি বছর নোবেল ঘরে তোলে তারা কেউ-ই তাদের বাচ্চাদের ক্লাস ওয়ান থেকে অন্য ভাষা শেখায় না।

    এবারে একটু ব্যক্তিগত কথা বলতেই হয়। আমি প্রায় চল্লিশ বছর বয়সে জার্মানী তে দুমাস ভাষা শিখেছি। দেশে ফিরে অনভ্যাসে তার অনেকটাই ভুলেছি কিন্তু শেখার পরে পরেই দোকানে গিয়ে জার্মান ভাষাতে কেনাকাটা করতে পারতাম। মাত্র দুমাসে!!

    আরো জানাই যে আশির দশকে যখন সুইডেনে ছিলাম তখন ভাষা শিক্ষার ক্লাসে বৃদ্ধা ইরানি বা সিলেটের প্রত্যন্ত গ্রামের মাঝবয়সী (ইংরিজি না জানা) মানুষদের ছমাসের মধ্যে ভাঙ্গা swedish-এ কথা বলতে দেখেছি।

    বড় হলে ভাল ভাষা শেখা যায়না টা অত্যন্ত প্রাচীনপন্থী তত্ব।
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১১:০১420832
  • পিটিমশাই, চল্লিশ বছর বয়সে ভাষা শিখে দোকানীর সঙ্গে কথোপকথন অবশ্যই করা যায়। কিন্তু তার বেশি কিছু করা মুশকিল আছে।

    আমার এক বন্ধু হেলসিংকিতে একটা নামী ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি করছে, ওকে অ্যাডমিশান পাবার জন্যে টোয়েফেল দিয়ে একটা বেশ বড় স্কোর করতে হয়েছিলো। ওর স্ক্যান্ডিনেভিয়ান গাইড কিন্তু পেপার লেখেন পড়েন ইংরিজিতেই, নইলে ইন্টার্ন্যাশনাল জার্নালে পাবলিশ হইবে না তো!

    আমার ছোটো বোন জাপানে ইয়োকোহোমা ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি করছে, ওকেও টোয়েফেল দিতে হয়েছে। ওর জাপানী গাইড, বলাই বাহুল্য, পেপার টেপার ইংলিশেই লেখেন। নইলে পড়বে কে?

    তো এইসব সুবিধেগুলো খুব সহজে আমরা পেতে পারি ছোট থেকে ইংরিজি শেখার সুযোগটা ছিল বলেই।

    কলোনিয়াল হ্যাংওভারের কথাই যদি হল তাহলে তো ট্রেন বাস প্লেন টেন তুলে দিয়ে গরুর গাড়ী কিম্বা টম্‌টম চড়লেই হয়। ট্রেন চালানোর মতন কঠিন কাজ না শিখে গরীব লোকজন দিব্বি গরুর গাড়ী চালিয়ে দু পয়সা আয় করতে পারবে!!
  • sinfaut | 203.91.193.7 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১১:১৩420833
  • "বড় হলে ভাল ভাষা শেখা যায়না টা অত্যন্ত প্রাচীনপন্থী তত্ব" -

    স্টিভেন পিংকার পড়ে আবার পুনর্বিবেচনা করুন।
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১১:১৮420835
  • হায় রে কলোনিয়াল হ্যাংওভার কি আর শুধু ইংরিজি তুলে দিলেই যায়?

    বড়বেলায় ভাষা শেখা ভালো নাকি ছোটোবেলায় - হেইডা বুzআর জন্যিও হেই ইংলিশ বইই পড়ন লাগব!!!!!!
  • PT | 203.110.243.21 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১১:১৮420834
  • @ rimi

    অন্যের মুখে ঝাল খাওয়ার এই এক সমস্যা। আমি যেহেতু উচ্চশিক্ষা/গবেষণার কাজেই যুক্ত কাজেই আমাকে এইসব গপ্প শুনিয়ে লাভ নেই। আপনার আত্মীয়দের কাছ থেকে খোঁজ নিন যে জাপানী/ফিনিস guide-রা কত বছর বয়স থেকে ইংরিজি শিখেছে এবং ওদের ইংরিজির quality আমাদের থেকে better কেন?

    আপনি আসল issue টা মিস করেছেন। আমার আগের posting-থেকে জানতে পারবেন যে উচ্চশিক্ষার জন্য ইংরিজির কথা সেখানে লেখা আছে। আর সময় থাকলে এটা পড়ে দেখবেন: http://jaihindimagazine.blogspot.com/2009/04/indians-cant-write-proper
    -english.html


    আপনি যেহেতু সরাসরি আমার নাম করে posting-টা লিখেছেন তাই শুধু আপনাকেই জানাই যে জার্মানীতে আমি দোকান দেখতে যাইনি-গিয়েছিলাম Alexander von Humboldt Fellow হিসেবে। আপনার গবেষক আত্মীয়দের কাছ থেকে জেনে নেবেন এটা খায় না মাথায় দেয়।
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১১:৩০420836
  • ওরে বাবা আমার আত্মীয়রা এতসব জানে না!! তারা এতো পন্ডিত নয়!

    তবে ওদের গাইডদের ইংরিজির কোয়ালিটি আমাদের থেকে ভালো - এটা তাহলে ইংরিজি বড়বেলায় শেখার জন্যে!! জানা রইলো, আমার ছেলেকে আমি কিছুতেই মাধ্যমিকের আগে ইংরিজি শিখতে দেব না, মরে গেলেও না।

    আর ইয়ে, আপনি কি গবেষনার কাজগুলো সব জার্মানীতেই ছাপিয়েছিলেন? জার্মান শেখার জন্যে কি জার্মান টু বাংলা বই বা ডিকশনারি পাওয়া যায়? বিশুদ্ধ কৌতূহল, আর কিছু নয়!

    তবে যে লিংকটা দিলেন সেটা কাজ করছে না, জয়হিন্দি ম্যাগজিন তো নেইই বলছে।
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১১:৪১420837
  • না: আর রাত জেগে খামোখা বাজে তক্কো করব না। পালাই। ইংরিজি নিয়ে এত সময় খরচ করাটাও কলোনিয়াল হ্যাংওভার। যাই "জুতো নিয়ে জুতোজুতি" পড়ি আরাম করে :-))
  • Arpan | 216.52.215.232 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১১:৪৮420838
  • ভারতের মত একটা বহুভাষী দেশে একটা তো কমন ল্যাংগুয়েজ লাগবে। সেইটা হতে পারে হয় ইংরেজি, নয়ত হিন্দি। যদিও দ্বিতীয়টা নিয়ে অনেক প্রদেশের মানুষজনেরই দ্বিমত আছে। কিন্তু কমন ভাষা লাগবে এইটা স্বীকার করাটা কি কলোনিয়াল হ্যাংওভার? জানতে ইচ্ছে রইল।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১১:৫৪420839
  • ইশানের পোস্টে অল্টারনেটিভ জায়গার কথা যখন উঠলোই তখন দুটো কথা বলি। বারাসাত/মধ্যমগ্রামও নয় - কেন বলি।

    মোটামুটি সল্লেকের শুরু (প্রাক সিপিএম আমলে) থেকেই প্ল্যানিংটা ভুল দিকে গেছে। কলকাতার এক্সটেনশন হওয়া উচিত ছিলো পশ্চিমে - পূর্বদিকে নয়। কেন?

    (১) কলকাতার অরিজিনাল ঢাল (জমির) পূর্বদিকে। সল্লেক, এবং তার পরে রাজারহাট ইত্যাদি হওয়ায় ন্যাচারাল ঢালটা নষ্ট হয়ে গেছে। কলকাতায় এখন জল জমার একটা বড় কারণ এইটা।

    (২) এই উপনগরী তৈরীর সমস্ত মালপত্র আসবে/আসছে হাওড়ার দিক থেকে (লরিতে)। গঙ্গার ওপর ব্রীজ মোটে তিনটে, আগে তো আরো কম ছিলো। এবং কলকাতার রাস্তাঘাটের প্ল্যানিং এই এত্ত মালপত্র নিয়ে আসা অসংখ্য লরির পক্ষে খুব কম বল্লে কম বলা হয়।

    (৩) পরিবেশের ওপর প্রভাব - ভেড়ি বোজানো, সবজির ক্ষেত নষ্ট - এসবের ডাইরেক্ট এফেক্ট আছে। রাজারহাটের জমি সিঙ্গুরের চেয়ে কোনো অংশে কম ছিলো না। এছাড়াও প্রচুর পাখি আসতো আগে - সেসব গেছে।

    (৪) পশ্চিমে হলে যেটা হত সেটা হল সকলকে গোটা কলকাতা ডিঙিয়ে এইদিকে চাকরি করতে আসতে হত না। বরং সে¾ট্রাল কলকাতা পশ্চিমে তৈরী উপনগরীর অনেক কাছে হত। কোনা এক্সপ্রেসওয়ের ধারে আজ যেটা হচ্ছে সেটাই আইডিয়াল জায়গা ছিলো কলকাতা এক্সটেনশনের।

    সল্লেকের শুরু থেকেই কলকাতাকে পূর্বদিকে বাড়িয়ে যে ভুলটা শুরু হয়, ১৯৯৪ অনওয়ার্ডস প:ব: সরকার সেই ভুলটাকে আরো বাড়িয়ে নিয়ে গেছে - রাজারহাট/নিউটাউন বানিয়ে। যতদূর মনে পড়ছে ফসেট থেকে একদম প্রথমদিকে এই প্রকল্পগুলোর সমস্যার কথা বলার চেষ্টা হয়েছিলো, কিন্তু কিছু নেতার সুনজরে থাকার জন্যে রিপোর্টগুলোতে কালো কালি দিয়ে এগুলো মুছে দেওয়া হয়েছিলো - পুরো ব্যাপারটাকে প্রি-এম্পট করা হয়। কিন্তু ১৯৯৪ অনওয়ার্ডস খুব একটা গণ্ডগোল হয়নি কেন? কারণ এইদিকটায় সকলে "মিল-বাটকে' খেয়েছিলো।

    যাকগে - ব্যাক টু ইংলিশ, এবং আমি ঘুমোতে গেলাম।
  • PT | 203.110.243.21 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১২:০৪420841
  • @ rimi

    হ্‌ত্‌ত্‌প://জইহিন্দিমগইনে।ব্লোগে্‌স্‌পাত।ওম/২০০৯/০৪/ইন্দিঅন্স-অন্ত-য়্রিতে-প্রোপের-এনি্‌গ্‌লশ।হ্‌ত্‌ম্‌ল

  • Arijit | 61.95.144.122 | ০৩ নভেম্বর ২০০৯ ১২:০৪420840
  • http://tinyurl.com/y9gy324 - sums it all up?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন