এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  রাজনীতি

  • আরজি কর কাণ্ড - তথ্য এবং গুজব - সেপ্টেম্বর ১৫

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | রাজনীতি | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭৮৭ বার পঠিত | রেটিং ৪.৩ (৩ জন)
  • ১।  সকাল শুরু হল কলতান দিয়ে। আগেরদিন যে অডিও ক্লিপ 'ফাঁস' হয়েছিল, সিপিএম নেতা কলতান দাশগুপ্তকে তার একটি কণ্ঠস্বর হিসেবে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করেছে পঃবঃ পুলিশ। তারা একটা সাংবাদিক সম্মেলনও করেছে, অভিযোগটা যথাযথ বলে। সিপিএমের রাজ্য ​​​​​​​সম্পাদক ​​​​​​​ক্লিপটিকে ​​​​​​​জাল, এবং ​​​​​​​পুরোটাকেই ​​​​​​​চক্রান্ত ​​​​​​​বলেছেন। ​​​​​​​মোসাদ, সিআইএ, ​​​​​​​এদের ​​​​​​​কাছ ​​​​​​​থেকে ট্রেনিং ​​​​​​​নিচ্ছে কলকাতা ​​​​​​​পুলিশ, বলেও ​​​​​​​দাবী ​​​​​​​করেছেন (যদিও ​​​​​​​গ্রেপ্তারটা করেছে ​​​​​​​রাজ্য ​​​​​​​পুলিশ)।

    সেলিমের লিখিত বিবৃতিটি পুরো পাইনি। পেলে লিংক দিয়ে দেব। আপাতত ​​​​​​​মৌখিক ​​​​​​​বিবৃতিটি ​​​​​​​রইল। ​​​​​​​


    এই ​​​​​​​ধরণের ​​​​​​​সন্দেহজনক ​​​​​​​অডিও ​​​​​​​ক্লিপ, ​​​​​​​এই ​​​​​​​আন্দোলনের ​​​​​​​শুরু ​​​​​​​থেকেই ​​​​​​​ঘুরে ​​​​​​​বেড়াচ্ছে। কোনোটাকেই ​​​​​​​যাচাই ​​​​​​​ছাড়া ​​​​​​​মেনে ​​​​​​​নেবার ​​​​​​​কোনো ​​​​​​​কারণ ​​​​​​​নেই। ​​​​​​​এটাকেও ​​​​​​​নেই, ​​​​​​​বিশেষ ​​​​​​​করে ​​​​​​​উচ্চস্তরের ​​​​​​​রাজনীতি ​​​​​​​জড়িয়ে ​​​​​​​থাকার ​​​​​​​সম্ভাবনা। ​​​​​​​পুরোটাই প্রমাণসাপেক্ষ। ​​​​​​​"প্রমাণ না হওয়া পর্যন্ত নির্দোষ" - এইটা এই মুহূর্তের সবচেয়ে বড় দাবী হবার কথা, কারণ উড়ো খবরের বন্যায় যেকোনো রকম বিশ্বাস তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে এখন। ফলে আদালতের ​​​​​​​জন্য ​​​​​​​অপেক্ষা ​​​​​​​করে ​​​​​​​থাকা এবং নিয়মিত আপডেট চাওয়া উচিত। তবে প্রমাণিত ​​​​​​​হলে ​​​​​​​দল হিসেবে সিপিএম ​​​​​​​এর সম্পূর্ণ ​​​​​​​মুখ ​​​​​​​পুড়বে, ​​​​​​​আর ​​​​​​​প্রমাণিত ​​​​​​​না ​​​​​​​হলে ​​​​​​​রাজ্য ​​​​​​​পুলিশের ​​​​​​​বিশ্বাসযোগ্যতা ​​​​​​​বলে কিছু ​​​​​​​থাকবেনা, এই ​​​​​​​নিয়ে ​​​​​​​কোনো ​​​​​​​সন্দেহ ​​​​​​​নেই।

    এই প্রসঙ্গে আরেকটা কথা উঠে এসেছে, যেটা সেলিমও বলেছেন। রাত দখলের রাতে আরজিকরের ​​​​​​​ভাঙ্চুরের ​​​​​​​তদন্ত ​​​​​​​করছিল ​​​​​​​কলকাতা ​​​​​​​পুলিশ। ​​​​​​​তারা ​​​​​​​ঢাকঢোল ​​​​​​​পিটিয়ে ​​​​​​​সমাজমাধ্যমে ​​​​​​​ছবি ​​​​​​​পোস্ট ​​​​​​​করে অপরাধী ​​​​​​​খুঁজছিল। ​​​​​​​কিছু গ্রেপ্তারও হয়। কিন্তু ​​​​​​​তারপর ​​​​​​​কী ​​​​​​​হল, ​​​​​​​কে ​​​​​​​জড়িত, ​​​​​​​এই ​​​​​​​নিয়ে ​​​​​​​কোনো ​​​​​​​আপডেট ​​​​​​​নেই। ​​​​​​​এই ​​​​​​​আপডেটের ​​​​​​​দাবীটা ​​​​​​​খুব ​​​​​​​যুক্তিসঙ্গত হলেও, জোরালো ​​​​​​​এখনও ​​​​​​​না। ​​​​​​​

     
    ২। দিনের বেলা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উপস্থিত হন ধর্ণামঞ্চে। বলেন,  যদি ডাক্তাররা কাজে ফিরতে চান, তা হলে তিনি দাবীগুলি সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করবেন। সিবিআইকে অনুরোধ করেন দোষীকে ফাঁসি দেবার জন্য। ডাক্তারদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবেন না বলে নিশ্চিন্ত করেন। ডাক্তাররা জবাবে বলেন, তাঁরা পাঁচ দফা দাবী নিয়ে যে কোনো জায়গায় আলোচনায় বসতে চান। এবং কাজে ফিরতে চান। মুখ্যমন্ত্রীর আসাকেও তাঁরা সদর্থক ভূমিকা হিসেবেই নিচ্ছেন। 


    এরপর মুখ্যমন্ত্রীকে ছাত্ররা একটি চিঠি লেখেন। তাতেও এই সুরটিই ছিল। এবং আলোচনায় বসার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর সুবিধামতো উপযুক্ত সময় ও স্থান জানাতে অনুরোধ করা হয়। জবাবী মেলও আসে দ্রুত। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর বাড়িতে ১৫ জন ডাক্তারকে আসতে অনুরোধ করেন, সন্ধ্যা ৬ টায়। সেই মতো জনা ৪০ ডাক্তার বাসে চড়ে উপস্থিত হন মুখ্যমন্ত্রীর আবাসস্থলে। সেখানে লাইভ স্ট্রিমিং এবং রেকর্ডিং নিয়ে নানা জটিলতা তৈরি হয়। সরকারের তরফে সরকারের অবস্থান পরিষ্কার করা হয়েছিল আগেই, যে, স্ট্রিমিং হবেনা, রেকর্ডিং করে সুপ্রিম কোর্টকে দেওয়া হবে। ডাক্তাররা প্রথমে স্ট্রিমিং এর দাবী করেন। তারপর নিজেদের ভিডিওগ্রাফারকে ঢুকতে দেবার দাবী করেন। ডাক্তাররা জানান, যে, রেকর্ডিংটা দরকার, অবিশ্বাসের জন্য না, তাঁদের নিজেদের সাথী আন্দোলনকারীদের কাছে স্বচ্ছতার জন্য। সাথীরা কেন নেতাদের কথা বিশ্বাস করবেন না, ব্যাখ্যা করেননি। কিন্তু কোনোটাই নতুন করে মেনে নেওয়া হয়নি।
     


    এরপর নানা নাটকীয় কাণ্ড ঘটে। মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং দরজার বাইরে বেরিয়ে এসে আলোচনায় ঢুকতে অনুরোধ করেন। বলেন, যে, চিঠি-চাপাটিতে এই ব্যাপারটা আগেই পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে এবং এরকম কোনো দাবীও চিঠিতে ডাক্তাররা করেননি। তিনি বলেন মিটিং মিনিটসে উভয় পক্ষের সই করে সেটা দেওয়া যেতে পারে। একান্তই আলোচনা না হলে চা খেয়ে যেতেও অনুরোধ করেন। 
    https://www.youtube.com/live/XX-LqJLFpuk?si=VA9k7xul6tV3mnaC

    কিন্তু তাতে বরফ গলেনি। ডাক্তাররাও আরও একদফা আলোচনা করেন এবং সব মিলিয়ে প্রায় ঘন্টা আড়াই পরে জানান, যে, তাঁরা ওই শর্তেই আলোচনা করতে রাজি। তখন মুখ্যসচিব এবং স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বেরিয়ে পড়েছেন। তাঁরা জানান, এত দেরিতে আর আলোচনা সম্ভব না। ছাত্ররা ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং অভিযোগ করেন, যে, তাঁদের কার্যত ঘাড়ধাক্কা দেওয়া হয়েছে। যদিও সেই কথোপকথনের ভিডিওও এসেছে, যা দেখে, তেমন কিছু আদৌ মনে হয়নি।

    https://www.youtube.com/live/ZAvlTGKyyDg?si=T-Ui-jB8ujqsAzTW

     
    ৩। সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসিকে সিবিআই গ্রেপ্তার করেছে, খুন এবং ধর্ষণের মামলায়, এই খবর আসে, ঠিক এই সময়েই। নেটে জল্পনা ছড়িয়ে পড়ে, মুখ্যমন্ত্রী এই সংক্রান্ত কোনো কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়াতেই আসলে আলোচনা করেননি।  বলাবাহুল্য, এটা যাচাই করার কোনো উপায় নেই। সিবিআই যেহেতু কখনই কোনো আপডেট দেয়নি, ফলে কী কারণে গ্রেপ্তার জানা মুশকিল। তবে সংবাদমাধ্যম যথারীতি "সূত্র" উল্লেখ করে জানাচ্ছে, খুন-বা ধর্ষণে অভিযুক্ত থাকার অভিযোগে না। মূলত দেরিতে এফআইআর, ফলে তদন্তকে ভুল পথে চালনা এবং তথ্যপ্রমাণ লোপাট, এইসব কারণেই এই গ্রেপ্তার। 

    আন্দোলনকারীরা এই গ্রেপ্তারিতে উৎফুল্ল হয়ে ওঠেন। তবে এক্ষেত্রেও "প্রমাণ না হওয়া পর্যন্ত নির্দোষ" নীতিই মেনে চলা উচিত। তারও আগে কোন কারণে গ্রেপ্তার সেটাও জানা দরকার। এবং সিবিআইকে নিয়মিত আপডেট দিতে চাপ দেওয়া দরকার। এই শেষটা একেবারেই দেখা যাচ্ছেনা। যদিও কলকাতা পুলিশের মতো সিবিআই এর সাম্প্রতিক ট্র‌্যাকরেকর্ডও প্রশ্নচিহ্নের একেবারেই ঊর্ধ্বে না। নানা কেসে তারা বহু লোককে গ্রেপ্তার করছে, এবং তাঁরা বিচারের পর ছাড়া পাচ্ছেন, এ তো দেখাই যায়। সিবিআই এর কর্মদক্ষতা এবং আনুগত্য নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠেছে, যে প্রশ্নগুলো করতে আন্দোলনকারীদের দেখা যাচ্ছেনা। কেন্দ্র এর প্রতি তাঁদের অতি-নরম মনোভাবের অভিযোগ আগের দিনই উঠেছে। 

    তবে অভিযোগ যাই হোক, মুখ্যমন্ত্রীর এই নিয়ে অস্বস্তিতে পড়ার যথেষ্ট কারণ আছে। কারণ, এখন দেখা যাচ্ছে, একজন অভিযুক্তকে তিনি সাসপেন্ড করার  বদলে অন্য জায়গায় বদলি করেছিলেন। হতেই পারে, তিনি জানতেননা, কিন্তু স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে নৈতিক দায়িত্ব তাঁরই হবার কথা।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭৮৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৬:৫৮537643
  • নানারকম নিউজ আছে। এফ-আই-আর করতে দেরি টা মূলত আপনি যা লিখেছেন, তার প্রায় সমার্থক। ওটা থাক। আরও খবর এলে সবকটা কোলেট করে পরে লেখা যাবে। 
  • . | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৭:০১537644
  • আগামী ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কলতানকে পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
     
    আনন্দবাজার অনলাইনের খবর
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:606a:6ea3:e70b:f4e | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৭:৪০537645
  • সন্দীপ ঘোষ আর অভিজিত মন্ডলকে গ্রেপ্তার এর আপডেটেড খবর এখানে আছেঃ 
     
     
    The Central Bureau of Investigation (CBI) on Saturday arrested RG Kar Medical College and Hospital’s ex-principal Sandip Ghosh and a police officer for alleged delay in the registration of the FIR and missing evidence in the postgraduate trainee doctor’s brutal rape and murder in Kolkata. The arrested police officer is Tala Police Station SHO Abhijit Mandal.
    The agency submitted a petition to the CBI court on Saturday evening, seeking the custody of Sandip Ghosh, accusing him of being involved in causing “considerable delay in registration of FIR in conspiracy with others” and thereby “leading to deliberate destruction of vital evidence”. The central agency has also mentioned in the petition that Ghosh “committed the offence with malafide intention of safeguarding the prime accused and other co-accused persons, if any”.
    ....
    “During the investigation of the instant case, the involvement of Dr Sandip Ghosh, Ex-Principal, R.G. Kar Medical College & Hospital has emerged in deliberate destruction of evidence by not declaring death of the victim immediately, considerable delay in registration of FIR in conspiracy with others which led to destruction of vital evidence in this grave and heinous crime of rape and murder and thereby committing clear offences punishable u/s 238, 199 /w 61(2) of BNS-2023 with the malafide intention to safeguard the main accused and other co-accused persons, if any,” the senior CBI officer added in the petition.
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৭:৪৯537646
  • জুড়ে দেব। বা কাল দেব। আর কটা রিপোর্ট আসুক। কোর্টেও তো দেবে আজ। কংক্রিট খবর হয়তো কিছু আসবে।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:606a:6ea3:e70b:f4e | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৭:৫০537647
  • "ডাক্তাররা জানান, যে, রেকর্ডিংটা দরকার, অবিশ্বাসের জন্য না, তাঁদের নিজেদের সাথী আন্দোলনকারীদের কাছে স্বচ্ছতার জন্য"
     
    এটা নিয়ে অনুমান করতে পারি। দিদির বহু পুরনো ট্র‌্যাক রেকর্ড আছে মিটিং এ এক কথা বলার, তারপর বেরিয়ে এসে বা দুয়েকদিন পর অন্য কথা বলার। সিঙ্গুর আন্দোলনএর সময়ে বুদ্ধবাবুর সাথে মিটিং এ এগ্রিমেন্ট হয়ে যাওয়ার পর (সরকারি বয়ান অনুযায়ী) দিদি উল্টো কথা বলেছিলেন, আরও এরকম দুয়েকবার হয়েছিল, আবছা মনে পড়ছে। কাজেই এটা স্বাভাবিক যে যাঁরা মিটিং করতে ভেতরে ঢুকছেন তাঁরা নিজেদের দিকটা ক্লিয়ার রাখতে চাইবেন। মিটিং পর বেরিয়ে এসে তাঁরা অন্যদের বললেন কি কথাবার্তা হলো, তারপর ধরা যাক অফিসিয়াল ভার্শান আরেকরকম বেরোল, তখন স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠবে। 
     
    ডাক্তাররা লাইভ স্ট্রিম এর দাবী থেকে সরে এসেছিলেন, মিটিং এর ভিডিও বানানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এটাও মেনে না নেওয়াটা পুরোপুরি অযৌক্তিক। এখন যেখানে ফোনেও চমতকার ভিডিও করা যায়, আলাদা কোন ব্যবস্থাও লাগে না, সেখানে উনি কেন রাজি হচ্ছেন না কে জানে। আর রেকর্ডিং তো অন্তত দশ পনেরোটা ফোনে করা যায়, কাজেই কোন পক্ষেই ট্যাম্পার করারও সুযোগ থাকবে না। 
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৮:০০537648
  • এটা অ্যাকচুয়ালি আগের দিনে একটু লিখেছি। আমি কোনো আইনী রেফারেন্স পাইনি লাইভ না করার। উনি রাজি নাই হতে পারেন। আমি তাতে বিশেষ দোষও দেখিনা । কিন্তু আইনী কিছু পাইনি। জুড়ে দেব।
     
    অবভিয়াসলি আপনার আন্দাজ, মানে লেখার প্রথম অংশটা জুড়বনা। :-)
  • aranya | 2601:84:4600:5410:fc2b:e13e:8aa0:f305 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৮:০৯537649
  • 'তবে এক্ষেত্রেও "প্রমাণ না হওয়া পর্যন্ত নির্দোষ" নীতিই মেনে চলা উচিত।'
    - এটা দুঃখের বিষয়, যে মমতা এবং অভিষেক এই নীতি মানেন নি। মেয়েই খুন হওয়ার পরের দিনই মমতা গ্রেপ্তার হওয়া সিভিক ভলান্টিয়ারের ফাঁসী চান। অভিষেক আরও এক ধাপ এগিয়ে তাকে এনকাউন্টার করে দিতে বলেন। 
    কোর্টে তার অপরাধ এখনও প্রমাণিত হয় নি 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:606a:6ea3:e70b:f4e | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৮:১২537650
  • লাইভস্ট্রিমে কোন কারনে রাজি না হলেও, দু পক্ষের ভিডিও রেকর্ডিং এ কেন রাজি হলেন না বোঝা মুশকিল। উনি কিন্তু সরকারের তরফে ভিডিও রেকর্ডিং এ রাজি। তাহলে দু পক্ষেই কেন রেকর্ডিং করা যাবেনা? 
     
    অবশ্যই, আন্দাজটা জুড়তে হবে না :-)
  • aranya | 2601:84:4600:5410:fc2b:e13e:8aa0:f305 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৮:১৪537651
  • 'কারণ, এখন দেখা যাচ্ছে, একজন অভিযুক্তকে তিনি সাসপেন্ড করার  বদলে অন্য জায়গায় বদলি করেছিলেন। হতেই পারে, তিনি জানতেননা, কিন্তু স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে নৈতিক দায়িত্ব তাঁরই হবার কথা'
     
     - 'হতেই পারে, তিনি জানতেননা' - smileysmiley। তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী, দলের প্রধান, রাজ্যের প্রধান। তাও তিনি জানতেন না, বিভিন্ন সরকারী হাসপাতালে এত বছর ধরে সিন্ডিকেট কি কি আপরেশন চালাচ্ছে, তার দলের কে কে কাটমানি পাচ্ছে 
     
    তিনি কিছুই জানতেন না। সবই এখন জানলেন। হতেই পারে smiley
  • aranya | 2601:84:4600:5410:fc2b:e13e:8aa0:f305 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৮:১৭537652
  • 'সিঙ্গুর আন্দোলনএর সময়ে বুদ্ধবাবুর সাথে মিটিং এ এগ্রিমেন্ট হয়ে যাওয়ার পর (সরকারি বয়ান অনুযায়ী) দিদি উল্টো কথা বলেছিলেন'
    - এটা মনে আছে। রাজভবনে মিটিং হয়। পরের দিন কাগজে বেরোয় , সমাধান সূত্র পাওয়া গেছে। দু পক্ষ ই রাজি। সরকার ক্ষতিপূরণ বাড়াবে। ভূমিহীন ক্ষেতমজুর দেরও ক্ষতিপূরণ এর আওতায় আনা হবে। 
    এর দু এক দিন পরেই দিদি পাল্টি খান , উল্টো কথা বলেন 
  • হিজি-বিজ-বিজ  | 2603:8000:a403:4186:4e1d:2d03:503f:26fd | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১২:১১537654
  • ডিসিদার দেওয়া রিপোর্ট টা থেকে একটা জিনিস পরিষ্কার সন্দ্বীপ ঘোষ কে তাড়াতাড়ি নয় বস্তুত দেরি করে জন্য , যাতে কিনা এভিডেন্স নষ্টও হতে পারে সে কারণেই  অভিযুক্ত করেছে ( এমন নয় যে উনি কিছু এভিডেন্স লুকিয়ে ফেলেছেন)। সোশ্যাল মিডিয়া তে যে গল্প গুলো ঘুরছিলো;  যেগুলো আসলে  দাবি বলাই ভালো, যে উনি তাড়াহুড়ো করে পোস্ট মর্টেম করিয়েছেন সেটা আদতে ভুল। একদিন রেখে দিলেই বরং মুশকিল হতো।  
  • হিজি-বিজ-বিজ | 2603:8000:a403:4186:4e1d:2d03:503f:26fd | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১২:১৫537655
  • " উনি রাজি নাই হতে পারেন। " হ্যাঁ এম্নিতেই লোকজনে ওই দশ লক্ষ টাকার ব্যাপারটা নিয়ে প্রচুর এডিটেড ভিডিও ছেড়েছে তো। এটা নিয়েও যে করবে না তার গ্রান্টি কি? 
  • . | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৬:৩০537659
  • আরও চারজন সিবিআইএর র্যাডারে। 
    চারজন ফ্রম লালবাজার। একজনকে সিবিআই গতকাল জেরাও করেছে।
    গুজব?
     
  • . | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৬:৩৮537660
  • "৩। সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসিকে সিবিআই গ্রেপ্তার করেছে, খুন এবং ধর্ষণের মামলায়, এই খবর আসে, ঠিক এই সময়েই। নেটে জল্পনা ছড়িয়ে পড়ে, মুখ্যমন্ত্রী এই সংক্রান্ত কোনো কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়াতেই আসলে আলোচনা করেননি।  বলাবাহুল্য, এটা যাচাই করার কোনো উপায় নেই। "
     
    উপায় নেই কেন?
    টালা থানার প্রাক্তন ওসিকে যখন হাসপাতালগুলো অ্যাডমিট করছিল না, মুখ্যমন্ত্রীই তো বকে দিয়েছিলেন, কেন ভর্তি নিচ্ছে না বলে। উনি কী করে খবর পাচ্ছিলেন?
    কাজেই টালা থানার ওসির গুরুত্ব মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নগন্য নয়।
    তার ওপর টাইমলাইন মিলে যাচ্ছে। ডাক্তারদের তোয়াজ করে করে বাবা বাছা বলে আলোচনা করতে চাচ্ছিলেন নিজের শর্তে, যেই না টালা থানার প্রাক্তন ওসি অ্যারেস্টেড হলো, অমনি তিনি অন্যমুখে হাঁটলেন কেন?
    ঐ সময়ে ওখানে উপস্থিত ছিল রাজীব কুমার। খবর নিশ্চয় পৌঁছে গেছল সর্বাগ্রে। কমন সেন্স না থাকলেও এটা তো পুরো মিলে যাচ্ছে।
  • . | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৭:৩৪537662
  • কাজী আলি আফতাব এর ওপরেও নির্যাতন করেছিল সন্দীপ ঘোষ। 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:9c5a:37b:c787:f0aa | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৭:৫৪537663
  • "হ্যাঁ এম্নিতেই লোকজনে ওই দশ লক্ষ টাকার ব্যাপারটা নিয়ে প্রচুর এডিটেড ভিডিও ছেড়েছে তো। এটা নিয়েও যে করবে না তার গ্রান্টি কি"
     
    আমার মনে হয় অনেকে মিলে যদি আলাদা আলাদা করে রেকর্ডিং করতো, বা সেই অনুমতি যদি দেওয়া হতো, তাহলে কারুর পক্ষেই একা এডিট করা সম্ভব হতো না। অনেকটা ব্লকচেন লেজারের মতো আর কি :-)
     
    তবে এই যে সন্দীপ ঘোষ আর অভিজিত মন্ডলকে এভিডেন্স ট্যাম্পারিং এর জন্য গ্রেপ্তার করা হলো, এটা একটা গুরুত্ত্বপূর্ণ ব্যাপার হতে পারে। যদি সিবিআই কোর্টে এস্টাব্লিশ করতে পারে যে এরা এভিডেন্স ট্যাম্পারিং করেছে, তাহলে অবধারিত ভাবেই প্রশ্ন উঠবে কেন করেছে। এই দুজনের মোটিভ কি। তাহলে মনে হয় আসল অপরাদীদের শনাক্ত করার পদ্ধতি শুরু করা যাবে। ঐ ডিটেকটিভ গল্প আর কি, মোটিভ। 
  • Ranjan Roy | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২০:০৫537665
  • আলোচনা ভেস্তে যাবার প্রশ্নে আমার একটা প্রশ্ন ছিল। 
     
    ভিডিও রেকর্ডিং না হলেও আলোচনার শেষে যে যে বিন্দুতে দু'পক্ষই সহমত আর যে গুলো পেন্ডিং সেগুলোর সামারি করে মিনিটস্‌ অফ দি মিটিং তৈরি হলে এবং তাতে দু'পক্ষই সিগ্নেচার করলে অসুবিধে কোথায়? সাইন করার আগে মিনিটস্‌ এর  ল্যংগোয়েজ এবং পয়েন্টস পড়ে সংশোধনের দাবি করা যায়।
      এবং মডিফায়েড না হলে  সাইন করতে অস্বীকার করা যায়।
    সেই মিনিটস বাইরে এসে সাথীদের দেখালে কী অসুবিধে হত, যেখানে একজন-দু'জন নয়, পনেরোজন আন্দোলনকারী আলোচনায় অংশগ্রহণ করতেন। 
    তারপর মমতা কী করে স্ট্যান্ড বদলাতেন? আর সেটা করলে ওনারই ক্রেডিবিলিটি মাটিতে মিশে যেত। নন্দীগ্রামের সময় উনি ছিলেন বিরোধী নেতা, এখন মুখ্যমন্ত্রী। 
      আন্দোলনরত ছাত্রদের নেতৃত্বের মধ্যে কোথাও কী আস্থার অভাব রয়েছে?
      এবার কী হবে? 
    কাল থেকে তো সমস্ত রকম ধর্ণা সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা, ৩০ তারিখ পর্য্যন্ত!
      নতুন রণনীতি? 
    অপেক্ষায় আছি। 
  • . | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২০:৪২537667
  • ১ মাননীয়াকে বিশ্বাস করা যায় না বলেই স্বচ্ছতা বজায় রাখার কথা হয়েছিল। শেষে তো ওরা "মিনিটস" এই রাজি ছিল যদিনা টালার ওসিকে সিবিআই পাকড়াও করার ঘটনায় মাননীয়ার প্রায়োরিটি নিমেষে বদলে যেত।
    ২ কিসুই বদলাবে না। ওরা পুলিস বা কোর্টকে ভয় পায় না। নকশাল আমলে পুলিশ যেমন পেঁদিয়ে লাট করে সব সিধে করে দিয়েছিল, এবার সেসব তো হচ্ছে না, এরা রাষ্ট্রদ্রোহী বা খুনী না, এরা সুবিচারের জন্য আন্দোলন করছে, খুনোখুনির রাজনীতি করছে না। সর্বোপরি এরা বুদ্ধিতে ক্রেম দ লা ক্রেম, এলি তেলি না।
  • হিজি-বিজ-বিজ | 2603:8000:a403:4186:4e1d:2d03:503f:26fd | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১:৫২537668
  • সিবিআই আল্টিমেটলি কিছুই প্রমান করতে পারবে না। খুব বেশী  হলে ওই সঞ্জয়কেই দোষী সাব্যস্ত করবে। এখন শুধুই হাওয়া  গরম করেছে। হয়ত প্রধানসেবক বা মোটা ভাই এর নির্দেশ থাকতে পারে। 
  • হিজি-বিজ-বিজ | 2603:8000:a403:4186:4e1d:2d03:503f:26fd | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১:৫৪537669
  • "সর্বোপরি এরা বুদ্ধিতে ক্রেম দ লা ক্রেম,"  হ্যাঁ ডাক্তার রাও নিজেদের তাই ভাবে। 
  • . | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৩:২১537671
  • কয়েকটা অবজারভেশন। নানান আলোচনার মারপ্যাঁচে কিছু কিছু জিনিস ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে।
    অবজারভেশনে সেসবেরও কিছু কিছু লিখছি।
    ১) "নির্যাতিতার বিচার চাই"!
    "নির্যাতিতা"? 
    না। নিহত। শুধুই নির্যাতিতা হলে তিনি নিজেই এ মামলার অংশ নিতে পারতেন। কিন্তু তিনি নি হ ত
    বেশ কিছু লোক যৌন নির্যাতন কে মৃত্যুর চেয়েও ভয়ানক মনে করে। এই মানসিকতার থেকেও অনেকে সমস্যা হতে পারে।
    ২) হত্যা হয়েছে। ক্রিমিনাল কেস। অর্থাৎ রাষ্ট্র বনাম হত্যাকারী। রাষ্ট্রের তরফে থাকবে পিপি অর্থাৎ পাবলিক প্রসিকিউটার। সেটা রয়েছে। এর বিপরীতে ক্রিমিনালদের জন্য আইনজীবি আছে। এখন হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তদের নানান কুকর্মে সাহায্যের অভিযোগ রয়েছে রাষ্ট্রেরই বিরুদ্ধে।
    এক্ষেত্রে তারা পুলিশ, যারা আইনরক্ষা করা এবং নাগরিকের সুরক্ষার জন্য রাষ্ট্র কর্তৃক নিযুক্ত বেতনভুক কর্মচারী। তাহলে তো কেসটা রাষ্ট্র বনাম রাষ্ট্র হয়ে গেল। একদল পুলিশের পক্ষ নিয়েছে, অন্যদল নিহতের বিচারের পক্ষে।
    ৩) একটা গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নির্বাচনে জিতে আসা সরকার যদি ধরনা আন্দোলনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে, পুলিশের সাহায্যেই, তাহলে সে পুলিস স্টেট। সেটা গণতান্ত্রিকত ব্যবস্থার পরিপন্থী।
    ৪) ডাক্তারেরা কর্মবিরতি করতে পারে না, এর কারণ হিসেবে নানান আইন, নানাভাবে ভয় দেখানো, দলীয় রাজনীতির স্টেনসিলে ফেলে দাগিয়ে দেওয়া, উশকে দেবার যে সব কর্মকাণ্ড চলছে, এবং দুঃখজনকভাবে নিজস্ব রাজনৈতিক ফায়দা তোলার তাগিদেই নানান দল এগুলো করে চলেছে আপাত স্বচ্ছতার মুখোশ পরে।
    কিন্তু তারা ভুলে যাচ্ছে যে ( বা ইচ্ছে করেই) ডাক্তারেরা নিজেদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত, এবং সেই চিন্তা সুস্থ চিন্তা। একজন মানুষ তার নিজস্ব নিরাপত্তাকে তুচ্ছ করে কোনও কাজ করতে বাধ্য নয়, তা সে যতই তার পেছনে রাষ্ট্র্রের কত টাকা খরচ হয়ে থাকুক না কেন। অন্ততঃ  স্বাধীন দেশের সুস্থ সমাজে এটা অযৌক্তিক।
    ৫) ডাক্তারদের যারা এখনও চাপ দিয়ে কাজে ফেরাতে চাচ্ছে, তা সে চাপ নানানরকমের, কখনও সাইকোলজিকাল, কখনও প্রত্যক্ষ শাসানি, তারা কিন্তু এটা বুঝতে পারছে না যে তাদের অসুখ বিসুখ জন্ম মৃত্যুতেও এই ডাক্তারদের কাছেই যেতে হবে। অথচ সামান্য একটু ব্যাপার, শুধু স্বাস্থ্যব্যবস্থাটাকে সুস্থ করার দাবি রেখেছিল এই ডাক্তারেরা। কিন্তু শাসক এবং যারা হুমকি টুমকি দিচ্ছে, তারা স্বাস্থ্যব্যবস্থা থেকে দুর্নীতি উচ্ছেদ করতে একদম নারাজ। তারা গোল গোল করে ভয়- পার্টিবাজি-সেন্টু এই পথে ঘুরছে। দুর্নীতি থেকে সরে আসবার শর্তটুকু শাসক মানতে নারাজ।
    ৬) কেস, মামলা, কতগুলো ধরপাকড়, কতগ্রাম বীর্য, হি সেইড শী সেইড কপচানি, মিথ্যে, গুজব, নিজস্ব স্কোর সেটল করা, ফ্রাস্টেশন ভেন্ট আউট করবার জন্য নানাবিধ আক্রমণ, এসব চক্রবৎ চলবেই, বিশেষ করে বাঙালি বুদ্ধিজীবি সমাজে এগুলোকেই ইন্টেলেকচুয়াল আড্ডা বলা হয়ে থাকে, সেসব বদলাবার নয়, কিন্তু এখন যে আন্দোলনটা হচ্ছে, সেটা দুর্নীতি ও শাসকনিয়ন্ত্রিত ক্রিমিনাল কেসের বিরুদ্ধে। 
     
    আরও পয়েন্ট মনে পড়লে আবার লিখব।
    একটা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ডেভিলস অ্যাডভোকেট হয়ে মজা দেখা বা যুক্তি সাজানোর আড্ডা যে সমাজে হয়, সেই সমাজ বা জাতি .... থাক, কিছুই বলার নেই।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:71e7:ddd9:2023:5b2a | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০০:০৫537672
  • 'কারণ, এখন দেখা যাচ্ছে, একজন অভিযুক্তকে তিনি সাসপেন্ড করার  বদলে অন্য জায়গায় বদলি করেছিলেন। হতেই পারে, তিনি জানতেননা, কিন্তু স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে নৈতিক দায়িত্ব তাঁরই হবার কথা'
     
    - এটাও মনে রাখা উচিত, যে গ্রেপ্তার হওয়া ওসি অভিজিৎ কে কয়েকটা প্রাইভেট হাসপাতাল ভর্তি করেনি বলে মমতা রেগে যান এবং তার অফিসার নারায়্ণ নিগম কে বলেন ঐ হাসপাতাল গুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। 
     
    যাদের বিরুদ্ধে প্রথম থেকেই অভিযোগ, দেখা যাচ্ছে তাদের বাঁচানোর জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী খুবই সক্রিয়। 
     
    এবং,  হতেই পারে, তিনি কিছুই জানতেননা smiley
  • . | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০০:১৭537673
  • বহরমপুরে তিনজন ট্রান্সজেন্ডারের ওপর সন্দীপ ঘোষ যৌন নির্যাতন করেছে বলে প্রকাশ্যে বললেন কাজী আলি আফতাব। সন্দীপ ঘোষ আঁচড়ানো কামড়ানোর ব্যাপারেও পারদর্শী ছিল, বললেন কাজী আলি আফতাব।
    এসব কেস রেজিস্টার্ড হয় নি। সে সমাজমাধ্যম থেকে রূপান্তরকামীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের আহ্বান করত এবং যৌন নির্যাতন করত বলে এঁর অভিযোগ।
    কাজেই নিহত ডাক্তারের ধর্ষণকাণ্ডে সন্দীপ ঘোষের পার্টিসিপেশন থাকতে পারে।
  • . | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০০:৪৩537675
  • ধৃত সঞ্জীব দাসের (কলতান ফোন রেকর্ডিং) গডফাদার পার্থ চ্যাটার্জি (অপা)। সোর্স সঞ্জীব দাসের ফেসবুক। শতরূপ ঘোষ জানিয়েছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:

RGKar
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন