এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  রাজনীতি

  • আরজি কর কাণ্ড - তথ্য এবং গুজব - সেপ্টেম্বর ১৭-১৮

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | রাজনীতি | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২২৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ১। শিয়ালদা কোর্টে অভিজিৎ মণ্ডল এবং সন্দীপ ঘোষকে হাজির করানো হয় ১৭ তারিখ। সিবিআই জানায়, মূল ঘটনায় এখনও পর্যন্ত একজনেরই ( সঞ্জয় রাই) এর যোগ পাওয়া গেছে।  এঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগটা প্রমাণ লোপাটের। অভিজিৎ এর উকিল অভিযোগ অস্বীকার করেন, গ্রেপ্তারিটাকেই বেআইনী বলেন এবং প্রশ্ন করেন, যদি কর্তব্যে গাফিলতি হয়, তো তার জন্য গ্রেপ্তারের কী প্রয়োজন। যতবার ডাকা হয়েছে, ততবারই গেছেন অভিজিৎ। আদালতও বলে আলাদা এফআইআর করা উচিত ছিল। এবং একাধিকবার প্রশ্ন করে, কোনো প্রমাণ কি আছে, যাতে বোঝা যায় এঁরা জড়িত? 
    সিবিআই কোনো প্রমাণ দেখায়নি। তারা সবদিক খতিয়ে দেখছে বলে। এবং সেই জন্যই হেফাজতে নেওয়া দরকার। আদালত তিনদিনের হেফাজত মঞ্জুর করে।

    সুপ্রিম কোর্ট এবং শিয়ালদা কোর্ট, সব মিলিয়ে দেখলে নানারকম ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এখনও একজনই অভিযুক্ত, তিনি যে নন কেউ বলছেনা। প্রমাণ লোপাটে জড়িত যাঁরা, তাঁদের সংগ্রহ করা প্রমাণের ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার সেই অভিযুক্ত। তাহলে লোপাট হল কী? এই নিয়ে নানা জল্পনা বাজারে চলছে। সেসব এখানে উল্লেখ করা হলনা, তবে আন্দাজ করা যায়, হয় ভয়াবহতম কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা একেবারেই প্রকাশ করা যাচ্ছেনা, তেমন হলে সেটা প্রশাসনের ভিত নাড়িয়ে দেবে। অথবা এজেন্সি পরস্পরবিরোধী কথা বলছে, যেটা হলে এজেন্সির বিশ্বাসযোগ্যতা তলানিতে ঠেকবে। কোনটা জানার কোনো উপায় নেই। কারণ কোনো আপডেট নেই। 

    ২। ফোন-কাণ্ডে ধৃত কলতান দাশগুপ্ত কোর্টে জামিন পাননি। নিচের কোর্টের পর ১৮ তারিখ হাইকোর্টে ওঠে। বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ছিলেন আইনজীবী। রিপোর্ট অনুযায়ী তিনি তিনটি বক্তব্য পেশ করেন। ক। গ্রেপ্তারটাই বেআইনী, কারণ কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়নি। । খ। কেউ যদি কাউকে ফোন করে, এবং অন্যজন শোনে, তাহলে তাকে কীকরে অভিযুক্ত বলা যায়। গ। যদি ধরেও নেওয়া যায় অভিযোগ সত্যি, তাহলে তার সর্বোচ্চ শাস্তি তিন বছরের। কী করে তার জন্য জামিন না দেওয়া যায়। বিচারকও প্রশ্ন তোলেন, যে, কেউ ফোন করে কিছু বললেই কীকরে গ্রেপ্তার করা যায়? 

    লক্ষ্যণীয়, শুনানিতে ফোনকলটা যে জাল, বা কথোপকথনটা যে হয়নি, রিপোর্ট অনুযায়ী সরাসরি এরকম দাবী কেউ করেননি। আদালত কোনো রায় দেয়নি। সরকারের বক্তব্য শুনে আগামীকাল জানাবে জামিন হবে কিনা। হোক বা না হোক, তার পরেও অবশ্য মামলা চলবে। তাতে যদি জানা যায়, যে, ফোনটাই জাল, তো পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা তলানিতে ঠেকবে। কিন্তু যদি উল্টোটা হয়, অর্থাৎ, ফোনটা জাল নয়, তাহলে, এমনকি ওটা একান্তই বিশ্রম্ভালাপ, ষড়যন্ত্র নয়, এটা হলেও, কলতানের দলের মুখ পুড়বে। 

    এটা নিয়েও প্রচুর জল্পনা বাজারে। কিন্তু "সূত্র"তে ভরসা না রাখাই ভাল। বিশেষ করে অডিও ক্লিপ জড়িত থাকলে। কার্যবিবরণীতে নজর রাখুন।

    ৩। রাত-দখলের রাতে আরজিকরের হামলায় কতজন গ্রেপ্তার, কী অগ্রগতি হচ্ছে, এই নিয়ে আজ অবধি কলকাতা পুলিশ কোনো আপডেট দেয়নি। আজ একটামাত্র খবর পাওয়া গেছে, যে, এই ব্যাপারে ৪৪ জন ধৃতকে আদালতে তোলা হয়েছে। এবং তাঁদের পরিবারের লোকেরা বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। এই হামলা নিয়ে তুমুল রাজনৈতিক চাপান-উতোর হয়েছিল। কিন্তু এখন সব পক্ষই চুপ। পুলিশও আপডেট দিচ্ছেনা, যে, এর পিছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র তারা আবিষ্কার করেছে কিনা। আক্রান্ত ডিসি নর্থ নিজেই অপসারিত। মিডিয়াও এই ঘটনাটা নিয়ে পুরো নীরব, যেখানে পুলিশকে চেপে ধরার দরকার ছিল। 
    https://www.anandabazar.com/west-bengal/kolkata/44-arrested-people-got-jail-custody-in-rg-kar-hospital-attack-case-dgtl/cid/1546734

    ৪। মুখ্যসচিব এবং জুনিয়ার ডাক্তারদের বৈঠক আবার ব্যর্থ হয়েছে। কর্মবিরতি চলবে। এই লেখা লেখার সময়ও দুপক্ষের বিশদ বিবরণ পাওয়া যায়নি। কাল পেলে রাখা যাবে। 

    -------------
    পরিশিষ্টঃ 
    নিচে অভিজিৎ এবং কলতান দুটোরই সূত্র-ইত্যাদি দেওয়া হল।   

    ১। সেপ্টেম্বর ১৭, শিয়ালদহ কোর্টের বিবরণী। অভিজিৎ সংক্রান্ত। বিচারক ছিলেন শিবাশিস দে। তিনটে সূত্র থেকে এই কথোপকথন নেওয়া হয়েছে। হুবহু না হলেও মোটামুটি মিলেছে। তিনটে সূত্রই নিচে দেওয়া হল। 

    ওসির আইনজীবীঃ আমার মক্কেলকে কোন ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানানো হয়নি। তিনি সরকারি কর্মী। গ্রেপ্তার করতে হলে তাঁর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। তাতে ফল না হলে সরকারের কাছে জানাতে হবে, প্রয়োজনে আদালতে যেতে হবে। এটাই আইন। 
    যদি আমার মক্কেল এফআইআর করা বা অন্য কাজে দেরি করে থাকেন তাহলে তাঁকে গ্রেপ্তার করার প্রয়োজন নেই। যতবার সিবিআই তাঁকে ডেকেছে তিনি সহযোগিতা করেছেন। 
    আদালতঃ  আপনাদের কাছে কোনও তথ্যপ্রমাণ আছে? যেটার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে ওসি টালা অভিজিৎ মণ্ডল ও আর জি করের তদানীন্তন অধ্যক্ষ  সন্দীপ ঘোষ জড়িত? ( একাধিকবার এই প্রশ্ন হয়) 
    সিবিআইয়ের আইনজীবীঃ আমরা সবদিক খতিয়ে দেখছি। খুব প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছ তদন্ত।   
    সিবিআইয়ের আইনজীবীঃ তিনদিনে ধৃত দুজনের ফোনের কল ডিটেইলস খতিয়ে দেখা হয়েছে। আরও সন্দেহজনক মোবাইল নম্বর পাওয়া গিয়েছে। তাই দুজনকে হেফাজতে নিয়ে আরও জেরা করার প্রয়োজন রয়েছে। এসব ছাড়াও আরও অনেকের সঙ্গে ফোনে কথা বলার কারণও খতিয়ে দেখছে সিবিআই। দুজনেই প্রশ্নের উত্তর এড়াচ্ছেন। তাই আরও তিনদিনের হেফাজতের চাওয়া হচ্ছে।  
    ওসির আইনজীবীঃ অভিজিতবাবু তদন্তকারী অফিসার ছিলেন না, সহযোগী ছিলেন। আর তদন্তে যুক্ত থাকা অফিসারকে সরকারি পদ্ধতি মেনে গ্রেপ্তার করা হয়নি। আর সিবিআই বলছে তিনদিনে অভিযুক্তদের ফোন খতিয়ে দেখছে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে। তাহলে অভিজিতবাবুকে গ্রেপ্তার করার কী প্রয়োজন ছিল! তাঁর মক্কেল ন’বার হাজিরা দিয়েছেন।
    আদালত  এজেন্সিকেঃ আপনারা ষড়যন্ত্রের কথা বলছেন। খুন ও ধর্ষণে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে নাকি তথ্যপ্রমাণ লোপাটে ষড়যন্ত্র হয়েছে? আপনাদের কাছে কোনও তথ্য আছে কি? যার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে তাঁরা খুন ও ষড়যন্ত্রে যুক্ত? 
    সিবিআই আইনজীবীঃ সবদিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। 
    আদালতঃ যদি ধর্ষণ ও খুনের আগেই গোটা ষড়যন্ত্র হয়ে থাকে, তাহলে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে তো সেটার আলাদা এফআইআর হওয়া উচিত। 
    সিবিআইয়ের আইনজীবীঃ এই দিকটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। হতে পারে, এই ঘটনার আগে ষড়যন্ত্র হয়েছে। আর সন্দীপ এবং ওসির মধ্যে আগে থেকে যোগাযোগ ছিল। এমনও হতে পারে তাঁরাই সঞ্জয়কে ডেকে নিয়ে এসেছিলেন। সিভিক সঞ্জয়ের সঙ্গে ওসি’র যে কথা হয়েছে, তার প্রমাণ মিলেছে। তাঁরা এখনও পর্যন্ত ধর্ষণ কাণ্ডে একজনের যোগ পেয়েছেন। তবে তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। ফরেন্সিক পরীক্ষার রিপোর্টও হাতে আসেনি।  তাই এটা গণধর্ষণের ঘটনা নয়, এখনই আমরা বলছি না। তদন্ত চলছে। 
    সিবিআইয়ের আইনজীবীঃ  সন্দীপ ইচ্ছাকৃতভাবে এফআইআর করতে দেয়নি। তাহলে ওসি এফআইআর করবেন না কেন? এটা ষড়যন্ত্র। নির্যাতিতার বাবা-মা সিবিআইয়ের কাছে দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। সাধারণ মানুষও অভিযোগ করেছেন। সমস্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। 
    এই পর্বে সিবিআইয়ের কাছে কেস ডায়েরি দেখতে চায় আদালত। তা খুঁটিয়ে দেখার পর সন্দীপ এবং অভিজিৎকে তিনদিনের জন্য ফের সিবিআই হেফাজতে পাঠান বিচারক।  

    অভিজিৎ-সন্দীপ সম্পর্কিত খবরের সূত্রঃ 
    https://bartamanpatrika.com/kolkata/cid/12/detail-news/id/581219
    https://m.sangbadpratidin.in/article/kolkata/rg-kar-case-sandip-ghosh-and-abhijit-mandal-again-gets-three-days-cbi-custody/985497
    https://epaper.anandabazar.com/imageview_79634_3194365_4_71_18-09-2024_5_i_1_sf.html

    ২। কলতান সম্পর্কিত খবরের সূত্রঃ 
    https://www.anandabazar.com/west-bengal/calcutta-high-court-seeks-report-form-state-on-arrest-of-kalatan-dasgupta-dgtl/cid/1546666

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২২৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:71a7:c32a:ca3e:c9cf | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৭:৪৯537795
  • 'আর সন্দীপ এবং ওসির মধ্যে আগে থেকে যোগাযোগ ছিল। এমনও হতে পারে তাঁরাই সঞ্জয়কে ডেকে নিয়ে এসেছিলেন'
    - ইন্টারেস্টিং   
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:7539:71e8:10e1:1a69 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১০:০১537797
  • যা মনে হচ্ছে, সিবিআই অ্যাস ইউসুয়াল ঝোলাতে শুরু করেছে। 
     
    পিসি যেদিন রাতে ডাক্তারদের মিটিং এর জন্য যাকলো সেদিন রাতে হঠাত করে টালার ওসিকে গ্রেপ্তার করা হলো, নিয়মমাফিক প্রোটোকল না মেনে। পিসিস ডাক্তারদের বেশ কিছু দাবী মেনে নিল, ফলে তাদের আন্দোলনের জোর আর আগের মতো থাকলো, সুপ্রিম কোর্টেও তাদের আইনজীবি বললেন তারা কাজে ফিরে যেতে চায়, তারপর সিবিআইও কেমন মিইয়ে গেল। 
     
    এগুলো অবশ্য সবই কোইনসিডেন্স।  
     
    তবে কিনা, প্রধানসেবক দিল্লিতেও আর পবতেও ন্যারেটিভটা কন্ট্রোল করতে পারছে না। কেজরি আর দিদিই বারবার ইনিশিয়েটিভ নিয়ে চলেছে।  
  • রঞ্জন | 2402:e280:3d02:20a:4bed:f2fe:488e:15a9 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১:১৪537816
  • একটা কথা।
    ভারতের সংবিধানের আর্টিকল  25(3) অনুসারে কাউকে তার নিজের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে বাধ্য করা যায় না।
    সে পুলিশের প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারে। চুপ করে থাকতে পারে।
    আমেরিকার 5থ সংশোধনী।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন