এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পুরানো স্মৃতি থেকে এক শকিং কাহিনী

    Zn
    অন্যান্য | ২৭ মে ২০১৩ | ২৪১৪২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 78.48.231.217 | ০৭ জুন ২০১৩ ১৯:৪৪609945
  • 'সমাজের মধ্যে ব্যাক্তি হিসাবে কোন মেয়েকে দেখা হতে পারে না যদি না তার কোন বিশেষত্ত্ব থাকে ।'

    ছেলেদের ব্যক্তি হিসেবে দেখা হবে, বিশেষত্ব না থাকলেও ?

    বিশেষত্ব বিষয়েও বিশদে হোক একটু।
  • প্রণব রায় চৌধুরী | 69.93.194.122 | ০৭ জুন ২০১৩ ১৯:৪৬609946
  • [ মানে ইনহেরিটেড মালে তারা সন্তানকে বঞ্চিত করতে পারে না - উইল নাল আ্যন্ড ভয়েড হয়ে যায় ৷ মানে আমি যদ্দুর জানি ৷]

    আমিও এই রকমই জানি ।

    [ আমার এক আত্মীয় তার সম্পত্তি থেকে বেশ কিছু সম্পত্তি রা কৃ কে দিয়ে গেছেন, বাকিটা ছেলেকে।] এটা হতেই পারে । হয়ত তাঁর নিজের অর্জিত সম্পত্তি বা পৈতৃক সম্পত্তি হলেও ছেলে হয়ত আপত্তি করেননি ও মেনে নিয়েছেন । বিবি পরোক্ষভাবে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারে আসলে কি । আমরাও উপকৃত হই ।
  • প্রণব রায় চৌধুরী | 69.93.194.122 | ০৭ জুন ২০১৩ ১৯:৫৫609947
  • @পাই

    ['সমাজের মধ্যে ব্যাক্তি হিসাবে কোন মেয়েকে দেখা হতে পারে না যদি না তার কোন বিশেষত্ত্ব থাকে ।'ছেলেদের ব্যক্তি হিসেবে দেখা হবে, বিশেষত্ব না থাকলেও ?]

    এ মা ছি ছি ! তাই কখনও হয় । সমাজে কাউকেই - সে ছেলে , মেয়ে , শিশু , বুড়ো , নপুংসক , সমকামী , বিসমকামি , - ব্যাক্তি হিসাবে দেখা হতে পারে না কেন না দেখলেই সমাজের বাঁধন আলগা হয়ে যায় । তবে বিশেষ অবস্থায় কাউকে - ওপরের বিভাগের যে কেউ - বিশেষ সুযোগ সুবিধা পেতে পারে । দুঃখিত মেয়েদের নিয়ে কথা হচ্ছিল বলে মেয়ে লিখেছি । ব্যাক্তি হিসাবে কাউকে দেখাটাই আমি ঠিক বলে মনে করি না , সবাই সমাজের অংশ ।
  • প্রণব রায় চৌধুরী | 69.93.194.122 | ০৭ জুন ২০১৩ ২০:১৮609948
  • @একেএ

    [ কঠিন ও প্রণব বাবু কিছু বয়স্কদের মতন যাঁরা দীঘায় ঢেউতেও সমস্যা দেখেন, বলাই বাহুল্য দীঘায় ঢেউতেও সমস্যা এসব নিয়েও দেখবেন।]

    এ রকম বলছেন কেন ? আমি যে সমস্যা দেখেছি ও দেখিয়েছি সেটা বাস্তব । তাকে [ দীঘায় ঢেউতেও সমস্যা ]বললে মনে লাগে । ভোটের প্রণালী - তার বিকল্প থাক বা না থাক , তা সবচেয়ে ভাল হোক বা না হোক - বলতে বোঝায় কোন এক ব্যাক্তির গোপনে তার প্রতিনিধি - প্রাথীদের মধ্যে - ঠিক করা । তা ঠিক করতে গেলে চিন্তা করতে হয় , খবরাখবর রাখতে হয় , আত্ম নির্ভর হতে হয় । তা আমাদের দেশের ভোটারদের গরিষ্ঠ পেটের খাবার যোগাতেই জিন্দেগী কাবার করে দেয় , পড়াশুনাই জানে না তো খবরাখবর , পুরোপুরি ভাবে মামা/দাদা নির্ভর - নিজের ইচ্ছায় কোন কাজ করার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারে না - তারা কি ঐ মুক্ত ও অবাধ ভোট প্রণালীতে অংশ নিতে পারে । আমি তাদের এই সমস্যার ভেবেছি ও বলেছি । সবাইকে চিন্তাশীল ভরপেট খাওয়া মানুষ - ওই আর কি গাওয়া ঘি আর টাটকা খাবার সবসময় পায় ও খায় - ভেবে নেওয়া শুধু তাদেরকে দিয়ে ভোট দেওয়ানোর জন্য এটা বুঝি কোন সমস্যা না ।

    যতক্ষণ না বলবেন আমাদের চিন্তায় গলদ কোথায় , ততক্ষণ [তো কথা হল, এসব বলে লাভ নেই যদ্দিন না উপযুক্ত অল্টারনেটিভ দেখাতে পারছেন তদ্দিন এটাই বেস্ট। লিভ উইথ ইট। ] এ সব কথা অর্থহীণ ।
  • aka | 85.137.153.97 | ০৭ জুন ২০১৩ ২০:৩৩609949
  • ভোট দিতে গেলে কি কি চিন্তা করতে হয়? খবরা খবর রাখতে হয়?
  • আমাদের দেশের ভোট প্রক্রিয়া | 69.93.194.122 | ০৭ জুন ২০১৩ ২০:৪৭609950
  • আমাদের দেশে সাংবিধানিক গণতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচনের মাধ্যমে শাসক ঠিক করা হয় । কেন্দ্র স্তরে এমপি , রাজ্য স্তরে এমএলএ । এমপি দের গরিষ্ঠেরা মিলে কেন্দ্রে শাসক ও গরিষ্ঠ এমএলএ রা মিলে রাজ্য শাসন । এই শাসক গোষ্ঠী নিযুক্ত করা হয় ৫ বছরের জন্য যদি না আগেই অন্য কোন কারণে তার পতন হয় । তাই সাধারনতঃ প্রতি ৫ বছর অন্তর কেন্দ্র ও রাজ্য স্তরে ভোট হয় । প্রার্থীদের মধ্যে কাকে আমার নিজের প্রতিনিধি হিসাবে পছন্দ সেটা গোপনে বলাকেই ভোটদান বলে । এই প্রক্রিয়া সম্বন্ধে কিছু আলোচনা হোক না ।
  • sosen | 111.63.160.154 | ০৭ জুন ২০১৩ ২০:৫৬609952
  • "সন্তান ধারন ও লালনপালন করে বড় করাটাই মেয়েদের প্রধান কাজ । তাই যদি কোন মেয়ে সুন্দর ভাবে করে ফেলে থাকে তো তার প্রধান কাজ তো করা হয়ে গেছে ।"
    হুম।
  • Ishan | 214.54.36.245 | ০৭ জুন ২০১৩ ২১:২২609953
  • "আমিও যেহেতু কোনো পথপ্রদর্শকের রোলে নেই, স্থিতাবস্থাই রেখে দিতে হবে এরকম কোনো দাবিও নেই। আমিও যুক্তির জবাবে যুক্তি দিয়ে কথা বলছি। আপাতত সেইটে স্থিতাবস্থারই যুক্তি। মেয়েদের জন্য পৃথিবী (ভারত/ পশ্চিমবঙ্গ/কলকাতা) যাতায়াতযোগ্য নয়, এইটে মেনে নেওয়া হল কি? তো বক্তব্য এইটেই ছিল, যদি যাতায়াতযোগ্য না থাকে তবে হয় প্রোটেক্টেড হয়ে যাতায়াত করতে হয়। নতুবা যাতায়াতযোগ্য করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পেইন নিতে হয়। যাতায়াতযোগ্য করে তোলার জন্যে যারা পেইন নিচ্ছেন তাদের সেলাম ও শ্রদ্ধা, আমি আপাতত প্রোটেক্টেড হয়ে যাতায়াত করাতে বিশ্বাসী।"

    ওমনাথের এই বক্তব্যটি পছন্দ করলাম। যদিও মেয়েদের জন্য ভারত বা পশ্চিমবঙ্গ বা কলকাতা যাতায়াতযোগ্য নয়, এটা অ্যাবসলিউট সেন্সে একেবারেই মেনে নেওয়া হলনা। এটা মেনে নিলে যে মহিলারা যাতায়াত করেন, নিয়মিত যাতায়াত করেন, তাঁদের অতিমানবী ভাবতে হয়। পশ্চিমবঙ্গে অতিমানবীর সংখ্যা এত বেড়ে গেছে, ভাবা খুবই অ্যাবসার্ড।

    তবে পছন্দের যায়গাটা এই, যে, এখানে ঔচিত্যের জায়গা ছেড়ে ওমনাথ নিজের বিশ্বাসে এসে পৌঁছেছে। তা, যারযার বিশ্বাস তার তার নিজের। সেখানে হাত দেবার কোনো প্রশ্নই নেই। যদিনা "আমি বিশ্বাস করি রাস্তা যাতায়াতের অযোগ্য অতএব কারোরই বেরোনো অনুচিত", এরকম একটা জায়গায় বিষয়টা নিয়ে যাওয়া হয়। বা "প্রত্যেকেই তার পরিবারের সণ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিক"। কে কি করবে, পরিবারের সঙ্গে কথা বলবে নাকি সুপ্রিম কোর্টে যাবে, সে তার নিজের ব্যাপার। সেই চয়েসটা টপকানো হলে মুশকিল।প্রথমদিকের বক্তব্যে সেরকম একটা ফ্লেভার পচ্ছিলাম, তাই আপত্তি করেছিলাম।
  • S | 175.112.121.245 | ০৭ জুন ২০১৩ ২২:৩৭609954
  • প্রণব বাবু যে সাজেশন দিচ্ছেন যেমন মেয়েদের কাজ হচ্ছে সন্তান ধারনের আগে নিজেকে প্রস্তুত করা, তার একটা ভাল দিক আছে। সন্তান ধারণের উপযুক্ত হলে মেয়েদের খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে সমাজ খুব যত্ন নেবে আশা করি। বাড়িতে খাবার যদি লিমিটেড থাকে তাহলে আগে মেয়েদের খাইয়ে তারপর পুরুষরা খেতে পারবে।মেয়েরা পরিমাণমত প্রোটিন, ভিটামিন, আয়রণ, ফলিক অ্যাসিড ইত্যাদি পাচ্ছে কিনা তার চার্ট বানাতে হবে। এতে করে ভারতে মেয়েদের অপুষ্টির খানিক সুরাহা হতে পারে।
  • Zn | 161.141.84.215 | ০৭ জুন ২০১৩ ২৩:৪৬609955
  • প্রণব
    সমাজ সমাজ করে মুখে ফেনা তুলছেন, কেউ নাকি স্বাধীন নয়, পুরুষ নারী সবাই সমাজের জন্য বলিপ্রদত্ত।
    তাহলে ব্যক্তিগত সম্পত্তিহীন ব্যক্তিগত সম্পর্কহীন ঐ আর্টিফিশিয়াল সিলেকশনের সমাজ এর ব্যাপারে টুঁ শব্দটি করেন্না যে বড়? ঐ যে বুড়ো হাক্সলি সায়েবের সেই ব্রেভ নিউ ওয়ার্ল্ড?

    আসলে আপনার সমাজবাদ একটি সুবিধাজনক সমাজবাদ, সেখানে হেটেরোসেক্সুয়াল পুরুষ এর প্রভুত্ব নিরঙ্কুশ। তারা সব ব্যাপারে প্রভু ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারী, মহিলারা নিরন্তর রাধাবাড়া খাওয়ানো পা টেপা পাখা নাড়া ইত্যাদি সেবা করে যাবেন বিনা প্রশ্নে। শুধু তাই না পিতামহ-পিতা-পুত্র-পৌত্র-প্রপৌত্র এই লাইনটিও বজায় রেখে যাবেন সন্তানধারণ ও পালন করে করে। লক্ষ্য করুন, সন্তান কিন্তু পাচ্ছে পিতৃপিতামহের পরিচয়, মা কেবলমাত্র ধারিনী ও সেবাকারিনী, সারোগেট মাদারের মতন।

    এই "সমাজ" আপনার অভিপ্রেত হতে পারে, কিন্তু একটু থেমে ভেবে দেখুন দেখি মহিলাদের এখানে ইন্সেন্টিভ কী? কেন তারা এই সমাজে খাটবে? দিনের শেষে তার হাতে কী রইলো?
  • Zn | 161.141.84.215 | ০৮ জুন ২০১৩ ০০:০০609957
  • প্রণব,
    কী হোলো, জেগে আছেন নাকি ঘুমাচ্ছেন? কিছু জবাব দিন!
    ঠক ঠক ঠক! ঃ-)
  • কঠিন | 127.194.194.101 | ০৮ জুন ২০১৩ ০০:০০609956
  • ঈশান কি বাসে ট্রামে লেডিজ সীট ও ট্রেনের লেডিজ কামরা, স্পেশাল লেডিজ ট্রেন তুলে দেওয়ার পক্ষে?
  • কঠিন | 127.194.194.101 | ০৮ জুন ২০১৩ ০০:০৬609958
  • একে একটা চেনা বালির বস্তা দিয়ে যান, ও প্রণববাউ।
  • Zn | 161.141.84.215 | ০৮ জুন ২০১৩ ০০:০৯609959
  • কেউ এই পয়েন্টটা কেন তোলেন না আমি মাঝে মাঝে বুঝি না। যেকোনো অর্থ রোজগারের ক্ষমতা বা সামর্থ্য সে চাকরি করেই হোক বা ব্যব্সার অংশীদার হয়ে বা নিজের ব্যব্সা চালিয়ে যেভাবেই হোক, রোজগার করার ক্ষমতা যেকোনো মানুষকে (নারী বা পুরুষ বা তৃতীয় জেন্ডার যাই হোক) আত্মবিশ্বাস আর আত্মগৌরব দেয়। একজন মহিলা যদি জানেন যে তিনি অর্থ রোজগার করে নিজের সন্তান ও পরিজনদের খাওয়াতে পরাতে পারবেন, স্বামীর ভালোমন্দ কিছু হয়ে গেলে অথৈ জলে পড়বেন না, এটা তাকে শুধু আত্মবিশ্বাসই দেয় না, একধরনের নিরাপত্তা বোধও দেয়।

    এইটাই মনে হয় পুরুষশাসিত সমাজের প্রভুদের খুব অপচ্ছন্দ, কারণ মহিলাটি যদি সম্পূর্ণভাবে পুরুষের উপরে নির্ভর করে থাকে খাওয়া পরা থেকে শুরু করে ছেলেপিলের শিক্ষাদীক্ষা সবকিছুর জন্য, তাহলে পুরুষের পক্ষে তাকে কন্ট্রোল করা অনেক সহজ, সেতো তখন রিমোটে চলা রোবটের মতন, ফান্ডামেন্টাল বস্তুগুলোর জন্যই তো তাকে পুরুষের উপর নির্ভর করতে হচ্ছে!

    কিন্তু মহিলার যদি নিজস্ব উপার্জন থাকে তাহলেই সে নিজের মতামত দিতে থাকবে, সে খাওয়া কি জামাকাপড় বিষয়েই হোক কি বাচ্চাদের স্কুলের ব্যাপারেই হোক কি অন্য কোনো ব্যাপারে। কারণ সেও ইকুয়ালি পাওয়ারফুল এসব প্রোভাইড করার জন্য। অর্থাৎ সমানে সমানে কোলাকুলি হয়ে যাচ্ছে। দরকার হলে পুরুষটির মতের বিরূদ্ধেও যেতে পারবে যদি তার সেটা দরকার মনে হয়।

    এটাই মনে হয় বড় ভয় এই পুরুষদের! পুরুষপ্রাধান্যের মূল চাবিকাঠিটি যে ঐটাই!
  • Zn | 161.141.84.239 | ০৮ জুন ২০১৩ ০১:৩২609960
  • প্রণব জিঙ্কের প্রশ্নগুলো এড়িয়ে যান প্রতিদিন। সম্ভবত সচেতনভাবেই এড়িয়ে যান।
    কেন??????
  • কঠিন | 127.194.201.154 | ০৮ জুন ২০১৩ ০৮:২০609961
  • হাত নিশপিশ করলে বস্তা দিন বা না দিন, ঘুষি চলবেই। ঃ-)
    (Zn 08 Jun 2013 -- 12:09 AM)
    কেউ এই পয়েন্টটা কেন তোলেন না আমি মাঝে মাঝে বুঝি না। যেকোনো অর্থ রোজগারের ক্ষমতা বা সামর্থ্যই শুধুমাত্র বা একমাত্র মানুষকে আত্মবিশ্বাস আর আত্মগৌরব দেয় না। আত্মবিশ্বাস আর আত্মগৌরব এর জন্য শুধুমাত্র অর্থ উপার্জন করাই প্রয়োজন, এটা একরকমের মানসিক বায়াস। অবশ্যই যার যার ব্যক্তিগত বায়াস। এই মতটিকে সার্বজনীন শ্রেষ্ঠত্বের তকমা দেওয়া আত্মমুগ্ধতারই নামান্তর। একজন মানুষ যদি জানেন যে তিনি অর্থ রোজগার করে নিজের সন্তান ও পরিজনদের খাওয়াতে পরাতে পারবেন, উপার্জনশীল স্পাউসের ভালোমন্দ কিছু হয়ে গেলে অথৈ জলে পড়বেন না, এটা তাকে শুধু আত্মবিশ্বাসই দেয় না, একধরনের নিরাপত্তা বোধও দেয়, একথা একদম ঠিক। তবে তার জন্যে তাকে নিরন্তর উপার্জন করে যেতে হবে, স্পাউসের ভালোমন্দ কিছু হয়ে যাওয়ার অপেক্ষায়, এইটেই শুধু ঠিক নয়। উপার্জন করার যোগ্যতা অর্জনই বড় কথা। সেইজন্যেই শিক্ষা প্রয়োজন। সেইজন্যেই উপার্জন করার যোগ্যতা অর্জন দরকার। এমনকি কিছুদিন উপার্জন করে দেখে নিলেও চলে যে- হ্যাঁ পারি। পারব।
    বাকি পুরোটাই চেনা পুরুষতন্ত্রের সংজ্ঞার দিকে ঘুষোঘুষি। পরিবারের মধ্যে ভালোবাসা আর পারস্পরিক সম্মান মর্যাদার জায়গা তৈরি হলেই আর "অন্যের উপর নির্ভর" করার মানসিকতা আসার কথা নয়। দুটো শরীর দুটো মন যখন এক, তখন সংসারে যে টাকা আসছে সেটা ওর, আমার নয়, আমি ওর টাকায় প্রতিপালিত এই বোধটাই আসার কথা নয়। একাত্ম বোধটাই মূল। আর সে বোধটা না থাকলে সম্পর্কটারই কোনো মানে থাকে না। দুজনে যে একই এই জায়গাটা ছেড়ে, আমি আলাদা, ও আলাদা এই ইন্ডিভিজুয়ালিটি বাড়তে থাকলেই আমার টাকা, ওর টাকা এই সব আসবে। আমাদের টাকা এই ভাবনাটাই থাকবে না। আমাদের খাওয়া পরা, আমাদের সন্তান এই ভাবনা থেকে বেরিয়ে, আমার খাওয়া পরা, আমার সন্তানের পড়াশুনো এইসব ভাবার মানেই, আপনি সম্পর্কটার মূল মাধুর্যের জায়গা থেকে সরে এসেছেন, বা সেখানে প্রবেশই করেন নি। নিজের মতামত দিতে তার কখনো কুন্ঠা থাকার কথা নয়। সেও ইকুয়ালি ইকোনোমিকালি পাওয়ারফুল হলে (উপার্জন করার যোগ্যতা অর্জন যদি হয়ে থাকে তবে তো সে ইকুয়ালি পাওয়ারফুল তো বটেই) বা না হলেও (যদি সে যোগ্যতা নাও থাকে) কোলাকুলি যখন হয়েছে, তখনই সমান হওয়াও হয়েছে। এমপাওয়ারমেন্টও তখনই হয়েছে। ওটা আলাদা করে কিছু করে অর্জন করতে হয় না। বিয়ে করার অর্থই এই একুয়াল এমপাওয়ারমেন্ট। বিয়ে করা মানেই এই সমান হওয়ার আশ্বাস/বিশ্বাস/প্রতিজ্ঞা। সহধর্মিনী অর্ধাঙ্গিনী শব্দের মধ্যেই এই সমানত্বের অঙ্গীকার রয়েছে। এই সমানত্ব অর্জন করার জন্য আলাদা করে রোজগার করার দরকার নেই। যারা এই সমানত্ব অর্জন করার প্রিরিকুইজিট একমাত্র চাকরি করাকেই ধরে নিয়েছেন তারাই যে সারসত্য জেনেছেন এমটা তাই নাও হতে পারে।
    অবশ্যই এ আমার সারমন বা কোনো খাপ পঞ্চায়েতি অনুজ্ঞা নয় যে মেয়েদের চাকরি করা চলবে না, বা দরকার নেই। আমি বিবাহিত দম্পতির সম্পর্ক বলতে যা বুঝি সেটাই লিখলাম। ক্ষেত্রবিশেষে এর রকমফের হতে পারেনা, সেকথাও বলছি না। কোথাও কোনো পরিবারে যে পারস্পরিক সমান সম্মান ও ভালোবাসার জায়গা থেকে সরে গিয়ে এক্স্প্লয়টেশন হয় না সেকথাও বলছি না। তবে সেখানে পরিবারের মূল ভিত বিশ্বাস ভালোবাসার জায়গাটাই আর নেই । সেখানে দাঁড়িয়েও সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্যে চাকরি করে সমানাধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই না করে ছিঁড়ে যাওয়া সম্পর্কের সুতোটুকুর মায়া না করে বেরিয়ে আসাই দরকার মনে হয়। কারণ সেক্ষেত্রে সমান ভাবনাটা যদি অন্যের মধ্যে না থেকে থাকে, চাকরি করেই শুধুমাত্র সেই ভাবনাটা জাগানো যাবে, এটাও একটা অ্যাজাম্পশন, যেটা সত্যি নাও হতে পারে।
  • cm | 37.59.105.142 | ০৮ জুন ২০১৩ ০৯:১২609964
  • কঠিনবাবুকে গুচ্ছ ক দিলাম। স্ত্রী পুরুষের বিবাহিত সম্পর্কের ভিত্তি কোথায় বোঝা দরকার।
  • cm | 37.59.105.142 | ০৮ জুন ২০১৩ ০৯:১৮609965
  • তাই মেয়েদের কাজকরার যুক্তিটা অন্যত্র। কাজ না করাটা তাদের বিদ্যার বুদ্ধির অপচয় তাই। আমরা নিশ্চয়ই চাইবনা মাদাম কুরী হেঁসেল ঠেলে জীবন নষ্ট করুন।
  • প্রণব রায় চৌধুরী | 69.93.200.184 | ০৮ জুন ২০১৩ ১০:২৭609966
  • @দস্তা

    [প্রণব জিঙ্কের প্রশ্নগুলো এড়িয়ে যান প্রতিদিন। সম্ভবত সচেতনভাবেই এড়িয়ে যান।
    কেন??????]

    একদম ঠিক কথা । শুধু আপনি নন আরও কয়েকজনের প্রশ্ন আমি এড়িয়ে যাই । বা বলা যেতে পারে আত্মরক্ষার্থে বাধ্য হয়েই তা করতে শিখেছি । তবে এখনও যে এ বিদ্যেতে পাকা হইনি তার প্রমাণ এই পোস্টটার উত্তরে লিখছি । এড়িয়ে যাই কেন না এঁরা কারণে অকারণে - শুধু তাঁদের মর্জী অনুযায়ী - কোন যুক্তির ধার না ধেরে - দমাদ্দম যেখানে সেখানে ঘুঁশি মারেন , শুধু শরীরের ওপরেই মারা উচিৎ , নীচে নয় এ সব নিয়মের তোয়াক্কা না করে । তাঁরা - তাঁদের নিজস্ব গঠিত আপাত যুক্তিতে ভাবেন আমি বা আমার যুক্তি তাঁদের ঘুঁশি মারার জন্য সদাব্যগ্র ও ভয়ে থাকেন যে তাঁদের না চাইতেই পাওয়া অট্টালিকা না ধ্বসে যায় ।
    যাই হোক আমার এখানে বা কোনখানে লেখার বা আলোচনা করার উদ্দেশ্য কাউকে ঘুঁশি মারা না শুধু আনন্দে সময় কাটান আর সবচেয়ে বড় কথা মাথার ব্যায়াম করা - যা আমার বয়সে আমার কাছে মনে হয় শরীর মনকে চাঙ্গা রাখার একমাত্র উপায় আর তার সাথে উপরিপাওয়া বেশ কিছু লোকের নৈকট্য । তা এখানে এসে প্রথমেই বুঝে গেছি নৈকট্য ভুলে যেতে হবে । এখানে সবাই সমান্তরাল রেখায় চলে , যত দিনই যাক আর যত দূরেই একসাথে চলুক , মধ্যবর্তী দূরত্ত্ব একই থাকে বা আর একটু স্পষ্ট করে বললে দু্রত্ত্ব যেন এক থাকে বা বাড়ে সে চেষ্টাই সবাই - বা বেশীর ভাগ - করে থাকে । সাধারণতঃ এ রকম গোষ্ঠীতে আমি খাপ খাই না আর পেছিয়ে যাই । তবে এখানে এখনও চালিয়ে যাচ্ছি কেননা মাথার ব্যায়ামটা ভালই হচ্ছে । তা আপনাদের মত কয়েকজনের সাথে বাক্যালাপে মাথার ব্যায়াম তো হয়ই না উলটে মাথা বাঁচাবার চেষ্টাতেই ব্যাস্ত থাকতে হয় । আর তাই দূরে দূরে থাকাটাই ঠিক বলে মনে করতে বাধ্য হয়েছি ।

    শুধু একটা উদাহরণ আপনাদের স্টাইলের । কোন একটা লেখায় মহিলাদের রোজকার করার গুনগান গাওয়ার পরে লিখছেন [স্বামীর ভালোমন্দ কিছু হয়ে গেলে অথৈ জলে পড়বেন না, এটা তাকে শুধু আত্মবিশ্বাসই দেয় না, একধরনের নিরাপত্তা বোধও দেয়।] যার থেকে এগুলো বোঝা গেল -
    ১) স্বামীর যদি ভাল মন্দ না হয় তাহলে মহিলা অথৈ জলে পড়েন না আর পড়তে ভাবেন ভেবে রোজকার করেন ।
    ২) আত্মবিশ্বাস ও নিরাপত্তা বোধের জন্যই মহিলা রোজকার করেন , টাকা উপায় করে সংসার চালানর জন্য না । তা যদি হত ত স্বামীর ভালমন্দ হোক আর না হোক তাঁকে রোজকার করতে হত। আত্মবিশ্বাস বা নিরাপত্তা তাতে আসুক বা না আসুক ।
    ৩) যা লেখা হয়েছে তা থেকে মনে হয় স্বামী সাধারণ অবস্থায় - ভালমন্দ কিছু না হয়ে থাকলে - যা রোজকার করেন তাতেই সংসার চলে যায় আর ওই মহিলার চাকরী স্বামীর ভালমন্দ হলে আত্মবিশ্বাস ও নির্ভরতা বাড়াতে কাজে লাগতে পারে ভেবে করা ।

    না না আমি কোন উত্তর চাইছি না । শুধু অনুরোধ করছে বুঝতে আপনাকে ও আপনাদের মত অন্যদের ও বাকী সবাইকে আমি কেন আপনার প্রশ্ন এড়িয়ে যাচ্ছি ।
  • প্রণব রায় চৌধুরি | 69.93.200.184 | ০৮ জুন ২০১৩ ১০:৩২609967
  • @সিএম

    [তাই মেয়েদের কাজকরার যুক্তিটা অন্যত্র। কাজ না করাটা তাদের বিদ্যার বুদ্ধির অপচয় তাই। আমরা নিশ্চয়ই চাইবনা মাদাম কুরী হেঁসেল ঠেলে জীবন নষ্ট করুন।]

    জানি না আপনি মাদাম ক্যুরীর সাক্ষাৎ উত্তরাধিকারী কিনা । তবে এটা নিশ্চয় স্বীকার করেন সব মেয়েরা মাদাম ক্যুরী না ।
  • প্রণব রায় চৌধুরী | 69.93.200.184 | ০৮ জুন ২০১৩ ১০:৪১609968
  • @সিএম

    [কাজ না করাটা তাদের বিদ্যার বুদ্ধির অপচয় তাই]

    ১) কাজ বলতে কি রোজকার বোঝাচ্ছেন ? হেঁসেল ঠেলাটা বুঝি কাজ না , বিনা পরিশ্রমেই করা যায় ? টাকা উপায় না করা গেলেই বুঝি তা অকাজ ? রবীন্দ্রনাথ লেখার জন্য কত টাকা উপায় করেছেন এটাই কি তাঁর লেখা কাজটার মাপকাঠি ? না কি লেখাটা কোন কাজই নয় ?

    ২) বিদ্যে বুদ্ধি আপনি কি চেষ্টা করেও অপচয় করতে পারেন । হ্যাঁ কাজে লাগাতেও পারেন নাও পারেন কিন্তু অপচয় কি করে করবেন ?
  • cm | 37.59.105.142 | ০৮ জুন ২০১৩ ১০:৪৬609969
  • না তবে মেয়েরা বাচ্চা বিয়োনো এবং স্তন্যদান ছাড়াও আরো বহু ভাবে সমাজে অবদান রাখতে পারে। শুধুমাত্র ডিম্বকোষকে নিষিক্ত করা ছাড়া এমন কোন কাজই দেখছিনা মেয়েরা পারেনা। তাই সমাজ চায় তারা অবদান রাখুন এবং তাই ঘটছেও।
  • lcm | 34.4.162.218 | ০৮ জুন ২০১৩ ১০:৫৪609970
  • না, না, তা কেন। সমাজে সবাই অবদান রাখে তো।
    কিন্তু, পৃথিবীতে নতুন জীবনের জন্ম দেওয়া এবং তা লালনপালন করা খুব গুরুত্বপূর্ন কাজ - সামাজিকভাবেও। গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
  • cm | 37.59.105.142 | ০৮ জুন ২০১৩ ১১:০০609971
  • ১) দেখাঅ দেখি আমি কোথায় বলেছি হেঁসেলঠেলা গুরুত্বপূর্ণ কাজ নয়। নিজে যেখানে খেতে ভালোবাসি অমন কথা বলতে পারি! তবে তার দায় খালি মেয়েদের কেন হবে তা বুঝিনা।

    ২) তেমনি এও বুঝিনা মেয়েরা বাইরের কাজ কেন করবেনা। বা করতে হলেই তাদের মাদাম কুরী হতে হবে কেন? আপনি কি আইনস্টাইন?
  • cm | 37.59.105.142 | ০৮ জুন ২০১৩ ১১:১৮609972
  • শিশুর জন্মদান এবং লালনপালন অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ তাবলে লসাগু নিশ্চয়ই মেয়েদের সামাজিক অবদানের ক্ষেত্রকে ও দুটিতেই সীমায়িত করতে চাননা। বা তারা গবেষণা করব বললেই নোবেলের বায়না ধরেন না।
  • প্রণব রায় চৌধুরী | 69.93.215.40 | ০৮ জুন ২০১৩ ১৩:১৫609973
  • @সিএম
    [না তবে মেয়েরা বাচ্চা বিয়োনো এবং স্তন্যদান ছাড়াও আরো বহু ভাবে সমাজে অবদান রাখতে পারে। শুধুমাত্র ডিম্বকোষকে নিষিক্ত করা ছাড়া এমন কোন কাজই দেখছিনা মেয়েরা পারেনা। তাই সমাজ চায় তারা অবদান রাখুন এবং তাই ঘটছেও।]
    কে আপত্তি করেছে ? বাস্তব তো বলে মেয়েরা সন্তান ধারণ ও পালন ছাড়া আরও সমাজের আরও অনেক কাজ করে বলেই মানুষের উন্নতি ত্বরাণ্বিত হয়েছে । ইতিহাস বলে চাষ করার পদ্ধতি নাকি প্রথম মেয়েরা আবিস্কার করেছিল যার ফলে মানুষ যাযাবর জীবন থেকে স্থায়ী জীবনে এসেছিল , ফলমূল আহরণ আর পশু শীকার করেই জীবন কাটাতে হয়নি । সমাজে তারা সেই আদি যুগ থেকেই অবদান রেখেছে , এখনও রাখছে , পরেও রাখবে । তাদের - শুধু মেয়েদের কেন , ছেলেদেরও - অন্য কাজ বা অবদান রাখার মতো কাজে দারুন ভাবে সম্মতি রয়েছে ও সে অনুযায়ী স্বীকৃতিও রয়েছে । কিন্তু এ কারণে তো মেয়েরা তাদের মূল ও প্রধান কাজ - সন্তান ধারণ ও পালন - অবহেলা করতে পারে না বা নাকের বদলে নরুনের মতো সন্তান ধারণ ও পালনের বদলে অন্য কাজ - সে যতই সমাজে অবদান রাখুক - করা সঠিক বলতে পারে না । অবদান রাখুক - কেউ কেন সব মেয়েই রাখুক কিন্তু মুল কাজে অবহেলা না করে ।

    [না, না, তা কেন। সমাজে সবাই অবদান রাখে তো।]

    সন্তান ধারণ ও পালন ছাড়া সাধারণ মানুষ ( ৯৯.৯৯৯ % ) - সবাই ছেড়ে দিন অন্ততঃ লাখে এক/আধ জন - কি অবদান রাখে বলবেন কি ?
    [কিন্তু, পৃথিবীতে নতুন জীবনের জন্ম দেওয়া এবং তা লালনপালন করা খুব গুরুত্বপূর্ন কাজ - সামাজিকভাবেও। গুরুত্বপূর্ণ অবদান।]

    তা নিজেই তো বোঝেন । তবে আর কি করে বলছেন এটা কাজই নয় , অন্যগুলো ( ঠিক বলেননি কোনগুলো ) ই কাজ ।

    [ ১) দেখাঅ দেখি আমি কোথায় বলেছি হেঁসেলঠেলা গুরুত্বপূর্ণ কাজ নয়। নিজে যেখানে খেতে ভালোবাসি অমন কথা বলতে পারি! তবে তার দায় খালি মেয়েদের কেন হবে তা বুঝিনা।]

    খুব ভাল কথা । কেই বা এ কথা বলল যে এটার দায় শুধু মেয়েদের । মেয়েরা তাদের সন্তান ধারণ ও পালনের দায় স্বীকার করলেই সমাজ বর্তে যায় । তবে মেয়েরা যদি যুক্তিবতী ও সংবেদনশীল হয় তবে নিজেরাই বুঝবে ওই ওপরের দায় স্বীকার করলেই হেঁসেলের দায়টা নিজে থেকেই মাথায় নিতে হয় । আমি অন্ততঃ তাই বুঝি ।

    [২) তেমনি এও বুঝিনা মেয়েরা বাইরের কাজ কেন করবেনা। বা করতে হলেই তাদের মাদাম কুরী হতে হবে কেন? আপনি কি আইনস্টাইন?]

    এটা কিন্তু রাগের কথা হয়ে গেল ! মেয়েরা বাইরের কাজ করবে না কে কখন বলেছে ? যদি কেউ কোন সময়ে বলে থাকে , একেবারে ভুল ও অযৌক্তিক কথা । তবে ওই আগে যা বলা হয়েছে তাদের মূল কাজে এ কারণে অবহেলা করা উচিৎ হবে না । তবে ভিন্ন রুর্চিহি লোকঃ , এটা আমার মত । অন্যদের অন্য রকম হতেও পারে । তাদের যুক্তি জানতে চাই যাতে আমার মত পরিবর্তন করতে পারি ।

    [শিশুর জন্মদান এবং লালনপালন অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ তাবলে লসাগু নিশ্চয়ই মেয়েদের সামাজিক অবদানের ক্ষেত্রকে ও দুটিতেই সীমায়িত করতে চাননা। বা তারা গবেষণা করব বললেই নোবেলের বায়না ধরেন না।]

    উত্তর নিশ্চই আগেই পেয়ে গেছেন । সীমায়িত যেমন করা যায় না তেমনি নিজের ক্ষেত্র ছেড়ে - বা বাসের অযোগ্য বলে - অন্য ক্ষেত্রে বিচরণ করাতেও রাজী হওয়া যায় না ।
  • rivu | 209.234.155.34 | ০৮ জুন ২০১৩ ১৩:২৪609975
  • এই তইটা একটা বিচ্ছিরি নেশা হয়ে গেছে। যাকগে, আবার কেঁচে গন্ডুষ করি। প্রণব বাবু, লাস্ট পোস্টে, "তবে ওই আগে যা বলা হয়েছে তাদের মূল কাজে এ কারণে অবহেলা করা উচিৎ হবে না"। এই খানে মেয়েদের মূল কাজ তার মানে সন্তান ধারণ ও পালন। আচ্ছা, ছেলেদের মূল কাজ কি?
  • | 116.196.243.6 | ০৮ জুন ২০১৩ ১৩:৩৪609976
  • পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বেশিরভাগ পুরুষই চায় নিজে কম কাজ করতে, নারীদের দিয়ে বেশি কাজ করাতে, না হলে তাদের তন্ত্র টেঁকে না!
    তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেওয়া হ​য় যে মেয়েদের শারীরিক শক্তি কম, সে হিসাবেও বর্তমান সমাজে কাজের ধরন অনুযায়ি চাকরি-বাকরি তথা বাইরের কাজই মেয়েদের জন্য উপযুক্ত​। ঘরের কাজে তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি শারীরিক শক্তির দরকার প​ড়ে আর সন্তানপালনে আরো বেশি শারীরিক শক্তি দরকার হ​য় সুতরাং বেশিশক্তিমান পুরুষেরই ঘরের কাজ করা উচিত। কিন্তু বেশিরভাগ পুরুষ একদমই খাটতে চায় না তাই বেশি খাটাখাটনির কাজ মেয়েদের দিয়ে করানোর জন্য যুক্তি সাজায়! এটা পুরুষতান্ত্রিক চাল ছাড়া কিছু না।
    তাই মাতৃতান্ত্রিক সমাজের মধ্যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঘরের কাজ ও সন্তানপালন পিতাকেই করতে দেখা যায় ।
  • dukhe | 127.194.236.15 | ০৮ জুন ২০১৩ ১৪:৪৭609977
  • @ক্দ,
    ১) "মনে রাখবেন, যাঁরা ন্যায্য/ স্বাভাবিক উত্তরাধিকারী (স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে), তাঁদের সম্পত্তি দিয়ে যেতে না-চাইলে তার কারণও স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করতে হবে উইলে। তা না-করলে, সেই উইল পরে আদালতে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে।"

    http://www.anandabazar.com/archive/1130606/6bisoy1.html

    ২) আমার হিন্দুধর্ম। বহুবিবাহ করতে গেলে আমাকে পুলিশে ধরবে। (দীর্ঘশ্বাস)
  • dukhe | 127.194.236.15 | ০৮ জুন ২০১৩ ১৪:৪৮609978
  • আগের পোস্ট kd কে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন