এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিপদে মোরে রক্ষা কর ....... মানে 'আত্মরক্ষা'

    কেলো
    অন্যান্য | ১২ আগস্ট ২০১২ | ১২০৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • VB | 161.141.84.239 | ১৩ আগস্ট ২০১২ ২৩:২৪571382
  • আমরা তো রীতিমত ক্লাস সেভেনের পাঠ্যেই পড়ে নিয়েছিলাম, "য পলায়তি স জীবতি"। একবার জাগ উল্টে সব জল পড়ে গেল, আমরা দৌড় দিয়ে পালালাম, নইলে হয়তো জাগ দিয়ে পেটাতো। ঃ-)
  • একক | 24.96.114.130 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০২:১০571383
  • যাক ,এতক্ষণে কিছু ফিসিবল কথাবার্তা হচ্ছে । আত্মরক্ষা করতে হলে জেনারেল ফিটনেস বাড়ান । সবার উপর ডারউইন সত্য ,,, ইত্যাদি ।
  • VB | 161.141.84.221 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০২:২২571384
  • পড়ে পড়ে কি আর তাইকুন্ডু শেখা যায়? ডাকযোগে কি গান শেখা যায়?
  • aka | 178.26.215.13 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০২:২৭571385
  • একবার মাসতুতো দাদার পরামর্শ অনুযায়ী ছোড়দাকে কাঁচি প্যাঁচ দিতে গিয়ে নিজেই প্যাঁচে পড়েছিলাম।
  • 4z | 209.7.156.34 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৩:০৪571386
  • নাহ, পড়ে পড়ে কোন মার্শাল আর্টই শেখা যায় না। তার জন্য একটু কষ্ট করে কম্পুটারটা অফ করে ঘরের বাইরে বেরতে হবে। একজান ভাল মাস্টারের কাছে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। তবে না।
  • 4z | 209.7.156.34 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৩:০৬571387
  • যার যা প্রশ্ন আছে করে ফেলো/ফেলুন। সামান্য যা জানি তার মধ্যে থেকে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
  • kk | 117.3.243.18 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৩:৫২571388
  • ও ফোর্জি,

    তুমি মার্শাল আর্ট্স নিয়ে ডিটেলে লিখছিলে, সেটা আর হবেনা? লেখো না, আমার অনেক প্রশ্ন আছে। পুরোটা পড়ার পরে সব করবো।

    পরামর্শের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।
  • | 151.0.10.17 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৫:২৭571389
  • গৌহাটি কেস টায় মেয়েটার সাথে যারা ছিল তারা পালিয়ে যায়, মেয়েটা পালাতে পারেনি তাই.........
  • কেলো | 120.227.243.36 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৮:০২571390
  • কলিদির মা র ক্ষেত্রে একটা কেঁদোগোছের কুকুর পোষা টা ভীষন ভালো অপশন। নিতান্ত একজন মানুষ রাখা যদি সম্ভব না হয় তবে কুকুরই সেকেন্ড বেস্ট অপশন। তবে কাব্লীদার ভুতোর মত মিশুকে কুকুর হলে চলবে না। ভুতো হচ্ছে লাব্রাডর রিট্রিভার। এরা শিকার করা পাখি বা খরগোশ খুঁজে কুড়িয়ে আনতে (রিট্রিভ করতে) ওস্তাদ। কিন্তু স্বভাবটি ভারী মিশুকে। কাব্লীদার বাড়ীতে যে এত ভাটুরে যান, ভুতো কাউকে কিচ্ছুটি বলে না। বরং কোল ঘেঁষে আদর খাওয়ার ধান্ধা থাকে।
    কাব্লীদা কোথাও বাইরে গেলে যখন বাড়িতে ফেরেন তখন ভুতো দরজায় চলে আসে। সে সময় ভুতোর মুখে কাব্লীদাকে একটা কিছু না একটা কিছু দিতে হবেই। সে রুমাল হোক বা ছাতা বা টিফিনবক্স। ভুতো সেইটে মুখে নিয়ে বীরদর্পে কাব্লীদার সামনে সামনে বাড়ীতে চুকবে। এটা হল ভুতোর ভাল জাতের রিট্রীভার হওয়ার লক্ষন। ওই রুমাল মাফলার বা টিপিনবক্সটা তখন ভুতোর কাছে কাব্লীদার করা সে দিনের শিকার, একটা পাখি কিম্বা খরগোশ।
    ঠিক একইভাবে কলিদির দেশের বাড়িতে যদি একখানি জার্মান শেপার্ড পোষা যায় তো সবচেয়ে ভাল হয়। কারন সে হল প্রকৃত পাহারাদার কুকুর। নেকড়ের হাত থেকে ভেড়ার পাল রক্ষা করাই তার অভ্যেস। বিরাট শরীর আর তেমনই গম্ভীর গলার আওয়াজ।
    ব্ল্যাকি আমার কাকার বাড়ীতে ছিল। সে একদিন দোতলার ছাদ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে একতলার জানালায় উঁকি মারা এক ছিঁচকে চোরকে ধরেছিল। ধরেও কিন্তু আঁচড়টি কাটে নি। অরন্যদেবের বাঘার স্টাইলে চোরটিকে মাটিতে পেড়ে ফেলে তার টুঁটির কাছে মুখ নিয়ে দাঁত খিঁচিয়ে করে গরগর করছিল। আর মাঝে মাঝে জোরে তার মালিকে ডাক দিচ্ছিল। চোর বাবাজী এত ভয় পেয়ে গিয়েছিল যে অনেক্ষন অব্দি ভয়ে কোন কথাই বলতে পারে নি। থানায় গিয়েও তার শরীরের কাঁপুনি থামে নি। অথচ চোরটার কাছে একটা মাঝারী মাপের ধারালো ছুরি ছিল। মানুষ হলে সে সেটা ব্যবহার করে ফেলত নিশ্চয়ই। ব্ল্যকির কাছে ট্যাঁ ফোঁ করতে পারে নি।
    কাকার বাড়ী গেলে আমার কোলের ওপর সামনের দুটো পা তুলে ব্ল্যাকি আদর খেত। কারো সঙ্গে কথা বলতে বলতে অন্যমনস্ক হয়ে আদর করা বন্ধ করে দিলে থাবা দিয়ে টেনে আমার ডান হাতটা ওর গলার কাছে নিয়ে যেত। মানে - গলাটা চুলকে দাও আরকি!! কাব্লীদার ভুতোরও ঠিক এই অভ্যাসটি আছে। ব্ল্যাকির গলার আওয়াজ এত গম্ভীর আর ভয় জাগানো ছিল, যে কাছাকাছি বসে ডাকলে বুকের মধ্যে গুড়গুড় করত। সেক্ষেত্রে ওর মাথায় চাঁটা মেরে বলতাম - চুপ কর.. আমার ভয় করছে দেখছিস না? ব্যাটা কি বুঝত কে জানে, কান দুটো শরীরের সঙ্গে লেপ্টে মুখ দিয়ে আদরের গরগর করত আর চোখদুটো হাসিতে চকচক করে উঠত। কাকা মারা যাওয়ার পর ব্ল্যকি আর বেশীদিন বাঁচে নি।
  • পাই | 82.83.82.13 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৮:১০570838
  • আমার মাসির বাড়ির কুকুর আমাকে কামড়েছিল। সে কথা অবশ্য ক্ষমা করিনি টইতে যাওয়ার কথা। কুকুর এবং আরো কাউকে কাউকে।
  • kk | 117.3.243.18 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৮:১৩570839
  • ওমা, আমারও ছোটবেলায় এক সুন্দর কুকুর ছিলো ব্ল্যাকি নামে। তাকে কারা যেন বাগানে নিয়ে গিয়ে ঘাড় মুচড়ে মেরে রেখে গেছিলো ঃ((
  • 4z | 209.7.156.34 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৮:৩৪570840
  • কলিদি,

    লিখব গো। মোবাইল থেকে বড় পোস্ট করতে ভল লাগে না আর অফিস থেকে ফিরে দুটো হনুমানের সঙ্গে দৌড়তে দৌড়তে অবস্থা খারাপ। যতক্ষণে তারা ঘুমোবে ততক্ষণে আমার ল্যাপটপ অন করার এনার্জীটুকুও বাকি থাকে না। এই যেমন একজন এখনও খাটের ওপর লাফিয়ে চলেছে। কখন ঘুমোবে কে জানে :(
  • kiki | 69.93.243.106 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ০৯:২৮570841
  • বাঃ ভালো টই। ফোর্জি নামটা কলি খুব ভালো দিয়েছে। কিন্তু ফোর্জি, তুমি আরেকটা টই শুরু করেছিলে, ঘোরার সেটার ক্ষি হলো?

    ইস্স্স্স্স্স্স্স আমার একটা ব্ল্যাকি পোষার সখ আবার চেগে উঠলো। কিন্তু আমায় আর ছেলেকে বলে দেওয়া হয়েছে লোকে পাপ কল্লে ডগির হাগুমুতু পোস্কার করে। তার আড়ালে যে কড়া মেসেজটা দেওয়া হয়েছে যে, বাড়ীতে ভৌ পোষা যাবে না। অবিশ্যি আমার কুঁচো ফ্ল্যাটে ঘোড়ার মাথা একটা ব্যালকনি ও নেই। তাই আমিও একটু কিন্তু করি। নইলে দেখো এই আমি আর ঋভু ও তো একাই থাকি। আর আমাদের ফ্লোরে ও তো ক্ষেউ ই থাকে না।ঃ(

    আর কলি, রিমি যেমন বল্লো, আমি ও যখন আমার শাসুমার সাথে আমাদের সেই ভেঙে দেওয়া , তখন থাকা জাহাজ বাড়ীটায় ছোট্ট ঋভুকে নিয়ে একা থাকতাম( মা নিজেও এখন একা থাকেন) তখন মা আমায় ঐ কৌশল গুলো ই শিখিয়েছিলেন। কোন আওয়াজ শুনলেই আমরা চাদ্দিকের আলো গুলো আগে জ্বেলে দিতাম। তারপর জোরে কথা বলতে শুরু করতাম। আর কিছু না, সতর্ক আছে দেখালেও একটু সুবিধা পাওয়া যায়। মোবাইলে জোরে কথা ও বলতে পারেন। বলতে কি এখন মনে হয়, আমার প্রথম মা আমায় একটা ডল বানিয়ে রাখতে চেয়েছিলো। আর দ্বিতীয় মা আমায় যতই কষ্ট দিক বাস্তব জগতের সাথে লড়তে শিখিয়েছেন অনেক বেশী। অনেক প্রাকটিকাল মানুষ এসব ব্যাপারে।
  • কেলো | 120.227.243.36 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ১০:২৭570842
  • আমার আরো একটা জিনিস স্ট্রাইক করল। দে দির মেয়ে এখনো সাঁতার সাইক্লিং শুটিং বা মার্শাল আর্টের একটাও জানে না? কেন?
    দে দি সেদিন ওর ক্লাস নাইন বললেন না? নাইন মানে তো ছোটটি নয়। ওকেও ডল বানিয়ে রাখতে চান নাকি? মানুষটার নিজের ইন্টারেস্ট না থাকলে অবশ্য আলাদা কথা। তবে ইন্টারেস্ট তো গ্রো করাতে হয় তার বাবা মা কেই।
    আমার তো নিজের ছেলেমেয়ে নেই, তাও কত্ত কত্ত ছেলেমেয়েকে আমি আমার জীবনদর্শনে অনুপ্রানিত করিয়েছি।
    এই ... যেমন কাল স্যানদিদিকে করালাম। :)
  • কেলো | 120.227.243.36 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ১০:৩৩570843
  • ** দুসটু লোকে অবশ্য বলে আমি তাদের মাথাটি খেয়েছি!!
  • de | 213.197.30.4 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ১১:০৮570844
  • নাইন না কেলোদাদা -- এইট, সাঁতার , সাইক্লিং জানে তো, তবে রেগুলার প্রাকটিস করার সময় হয় না ঃ(((, বই মুখে বসে থাকাই তার বেশী পছন্দ, সে কথা তো আগেই লিখলাম। আমিই জোর করে ব্যায়াম আর ট্রেডমিল ইত্যাদী করাই!

    আমি বেশী চাপে রাখার চুড়ান্ত বিপক্ষে, পড়াশুনো, গানবাজনার পরে তার হাতে সময় খুব কম, সেটাও ঠিক! ওর পুরো সময়টা নানা রকম অ্যাকটিভিটি দিয়ে আমি ভরে দিতেই পারি, তাতে নিজের সঙ্গে নিজে সময় কাটাতে পারবে না তো!

    তবে চিন্তা করবেন না, মা অলরেডি অনুপ্রাণিত ঃ))--

    মার্শাল আর্ট শেখাবোই, খোঁজ-খবর নিচ্চি একটু। আজকাল এতো বেশী অলিতে গলিতে মার্শাল আর্টের ক্লাস -- তবে বেছে নেওয়ার ক্রাইটেরিয়াগুলো খুব একটা জানিনা এটাই সবচেয়ে ভাবাচ্চে --

    পিপি আর রিমিকে অনেক অনেক ধন্যবাদ লিং আর মূল্যবান মন্তব্যের জন্য!
  • Du | 127.194.200.112 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ১৮:২৫570845
  • একটা পাঞ্চিং ব্যাগ বাড়িতে রেখে অ্যাগ্রেশন একটু ডেভেলপ করাতে পারো। আমরা তো তাও দু বোনে চুলোচুলি করতাম, এ জিনিশটারও তো দরকার থাকে।
  • nina | 22.149.39.84 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২১:১৬570846
  • আহা কাব্লিদার ভুতুটার জন্য মন কেমন করে উঠল--একদিনই মোলাকাৎ তবু বেশ আপন করে নেয়--জুলজুলে চোখে।
    জার্মান শেপার্ডের প্রতি আমার অগাধ ভালবাসা----জীবনের প্রথম একুশটা বছর একদিনও তাদের ছাড়া থাকিনি----কুকুর জাতটাই বড় ভাল--কেন যে মানুষ রেগে যায় তাকে কুকুর বল্লে--কুকুরেরই রেগে যাবার কথা!
  • kd | 69.93.195.182 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২১:১৯570847
  • কেলো, ভুতো রিট্রিভার, তবে ল্যাব না, গোল্ডেন। আমেরিকায় আমার প্রথম ছানা ছিলো ব্ল্যাক ল্যাব - জিনজিন। এরা কিন্তু বেশ ভালোই গার্ড ডগ - জিনজিন বাড়ির পেরিমিটার জানতো - রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া কারুর (প্রাইমারিলি ইস্কুলের ছেলেমেয়ে) বাড়ির লনের ওপর পা পড়লেই হ'লো। প্লাস চেহারাও সুবিধের না - কুচকুচে কালো ৪২ কিলো শরীর, লাল চোখ আর বিশাল দু'টো কেনাইন - ওই নিয়ে মুখের সামনে দু'ফুট দূরে একটা হাঁক দিলে কারুর প্যান্ট হলদে হওয়া অসম্ভব না।

    জার্মান শেপার্ড ডগ, ডোবারমান বা কোলি ভালো গার্ড ডগ। রটি বা পিট বুল ভালোই তবে ফ্যামিলি ডগ হিসেবে ঠিক না, এ'গুলো ভীষণ ভাবে ওয়ান ম্যান ডগ আর বড় টেম্পারেন্টাল। তার থেকে আরও বিপদ, এরা অ্যাটাক মোডে থাকলে মালিকের "রিলিজ" অর্ডার ইগনোর করতে পারে।

    আর ভুতো! অনমিত্র বলেছে কোন্দিন এসে ভুতোকে চুরি করে নিয়ে যাবে। এ দেবে গার্ড?

    কিকি, হাগুমুতু কোন ইস্যুই না, ভুতো নিজে থেকেই (আমাদের কিসুই করতে হয়নি) তিন মাস বয়স থেকে ট্রেন্‌ড। ওদের দিনে তিনবার বাইরে নিয়ে গেলেই হ'লো। হ্যাঁ শরীর-টরীর খারাপ হ'লে আলাদা কথা।

    হনু, আমি নিউ হ্যাম্পশায়ারে না - আমি থুরো, এমারসন, ডিকিনসনের পাড়ার লোক। তবে আপাততঃ "দিদি"র পাড়ায়।
  • rimi | 178.26.205.19 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২২:১৪570849
  • আমার ছিল এক নেড়ি কুকুর। নাম কুতুয়া। তার যেমন বড়সড় চেহারা, তেমনি তেজ, আর তেমনি স্বাধীনচেতা! তাকে দড়ি তো দূরের কথা, চেন দিয়েও বেঁধে রাখা যেত না। প্রচন্ড শক্তিতে চেন ছিঁড়ে বাড়ির বাইরে চলে যেত। তারপর যখন রাস্তা দিয়ে দৌড়ত, ঝুলন্ত চেনে ঝুন ঝুন আওয়াজ হত, মনে হত চানাচুরওয়ালা যাচ্ছে।

    স্বাধীনচেতা হলেও তার কর্তব্যপরায়ণতা ছিল মারাত্মক। "কুতুয়া" বলে ডাক দিলেই, যত দূরেই থাকুক, ঠিক হাঁফাতে হাঁফাতে এসে হাজির হত। আমাদের বাড়িতে গেট খুল্লে ক্যাঁচ করে একটা বিশেষ শব্দ হত। সেই শব্দ শুনলেও কুতুয়া যেখানেই থাকুক, এসে হাজির হত। পাঁচিল টপকে বাড়ির ভিতরে ঢুকে আগন্তুকের বুকের উপর দুই পা দিয়ে মানুষের মতন খাড়া হয়ে দাঁড়াতে। বলা বাহুল্য, নেড়ি কুকুরের এই খবরদারি কোনো মানুষ ভালোভাবে নিত না। কত লোক যে আমাদের উপর রেগে আগুন হয়ে আমাদের বাড়ি আসা বন্ধ করে দিয়েছিল তার ইয়ত্তা নেই। ওদিকে তারাই, অবাক হয়ে দেখতাম, পাড়ার অ্যালসেশিয়ানগুলোর দিকে কেমন শ্রদ্ধা ভরে তাকাত। বিশেষত বামপন্থীরা।

    কুতুয়ার যাবতীয় কাজকম্মো আমাকেই সামলাতে হত, কারণ বাড়ির কেউ নেড়ি কুকুরকে কোনো রকম সম্মান করত না। পটি ট্রেনিংএর আগে যেখানে সেখানে অপকম্মো করলে আমাকেই সেসব পরিষ্কার করতে হত। কুতুয়ার অসুখ করলে আমিই দৌড়ে ভেটের বাড়ি যেতাম। তিনি ছিলেন আমার বন্ধুর বাবা, ডাকলেই আসতেন। একবার কুতুয়ার পেট খারাপ হওয়ায় সে কিছুই খাচ্ছিলো না। কাকু বল্লেন, "গরম রসোগোল্লা খাওয়া ওকে।" সেই গনগনে দুপুরে রিক্সা নিয়ে গিয়ে সারা খড়দা খুঁজে গরম রসগোল্লা নিয়ে এসে কুতুয়াকে নিজে হাতে খাওয়ালাম। বলা বাহুল্য, বাড়ির কেউ খুশি হয় নি।

    কিন্তু কুতুয়া এসবের মূল্য খুবই বুঝত। আমার সম্পর্কে সেও খুব প্রোটেক্টিভ ছিল। আমি পড়তে গেলে সে পিছন পিছন যেত, বাইরে বসে অপেক্ষা করত। পড়া শেষ হলে আবার রিক্সার কিম্বা সাইকেলের পিছনে পিছনে আসত। আমি তখন রাতে ট্রেন লাইন পেরিয়ে এক জায়গায় পড়তে যেতাম। কুতুয়াও ট্রেন লাইন পেরোতো রিক্সার পিছন পিছন। বলেইছি, অত্যন্ত স্বাধীন চেতা কুকুর, অনেক বারণ করেও কোনো লাভ হয় নি। খুব ভয় লাগত, যদি কাটা পড়ে?

    সেই কুতুয়া একদিন হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে গেল। অনেকবার ডাকলেও আর সে ফিরে এল না। কি হয়েছিল কে জানে!! তারপর থেকে আর কুকুর পোষার ইচ্ছে হয় নি।
  • kk | 117.3.243.18 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২২:২৩570850
  • রিমি ,
    একটা পাঁচ ঠ্যাং মাকড়সা আর সোনারুপোর মাদুলি জোগাড় করতে পারলে হয়তো কুতুয়া ফিরে আসতো।
  • কেলো | 120.227.243.36 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:১৭570851
  • হ্যাঁ হ্যাঁ ভুতো গোল্ডেন ই বটে। ওর কালারটিও গোল্ডেন। আমারই ভুলো মন, কি বলতে কি বলেছি।

    তবে পুকুর চুরির মত কুকুরও চুরি যায় তো! শুনবেন কুকুর-চুরির গল্প?
    আমার ছোটমামার ছিল মোটর গ্যারেজ। সে এলাহী ব্যাপার, বিশাল জায়গা জুড়ে প্রায় সাম্রাজ্য। ছোটমামা কোত্থেকে একটা মংগ্রেল যোগাড় করে আনলেন। রাতের বেলা স্ক্র্যাপ চুরি হয়ে যায়, সেটা এ ঠেকাবে এই আশায়। কুকুরটা গাড়ী চড়তে ভারী ভালবাসত। ওর পছন্দ ছিল ছোটখাট সালুন কার নয়, ফুল পাঞ্জাব বডি ট্রাক। তখনকার দিনে বেডফোর্ড বা মার্সেডিজ ট্রাকের ইঞ্জিনটা সামনে বের করা থাকত।তার দুপাশে মাডগার্ডের সামনে অনেকখানি জায়গা খালি থাকত। সেখান দিয়ে বেয়ে সোজা ছাদে গিয়ে উঠত। সেখানেই শুয়ে থাকত। তারপর কি হল বুঝতেই পারছেন, একদিন হঠাত্ তাকে আর পাওয়া যায় নি। কোন ট্রাকের ছাদে চেপে কোথায় চলে গেছে কে জানে। রোজ গাদা গাদা ট্রাক ঢুকছে বেরোচ্ছে।
    আজ পর্যন্ত মা আর অন্যন্য ভাইবোনরা চিরকুমার ছোটমামাকে আওয়াজ দেন - তুই বিয়ে না করে ভালই করেছিস বুঝলি, যার কুকুরই অন্য লোকের সঙ্গে চলে যায়, তার.................. ইত্যাদি।
  • কেলো | 120.227.243.36 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:২৫570853
  • আমি ফোর্জিদিদি ও ডিডিদাকে দুটি প্রশ্ন করতে চাই..
    ১) আচ্ছে ফের্জিদিদি, এই মার্শাল আর্ট জিনিসটা কি একবার শিখে ফেল্লেই কাজ হয়? পরে আর কোন চর্চা না করলেও চলে? এই যে দে দি বললেন তাঁর মেয়ে সাঁতার জানে, সাইক্লিং জানে। আর একটু চাপ দিলে হয়ত বলবেন একটু আদটু শ্যুটিং ও করেছিল এককালে। কিন্তু কোনটারই চর্চা নেই কারন সময় নেই। সময় বের করে তাই উনি মার্শাল আর্টও শিখিয়ে ফেলতে চাইছেন। শেখার পরে সেটারও সাঁতার সাইক্লিং এর গতিই হবে নিশ্চয়। এতেও কাজ হবে? মানে একবার বেল্টটা হাসিল করে ফেলতে পারলে কি চর্চা না করেও স্রেফ জামা তুলে বেল্টটা দেখালেই চোরডাকাত চোঁ চাঁ ভাগবে? (বেল্ট না হয়ে বন্দুক হলে নাহয় কথা ছিল।)
    ২) আচ্ছা ডিডিদা, এই যে মানুষের হাতের জিনিস ফেলে যেটা নেই সেটার দিকে আকর্ষন এ সম্বন্ধে কি ঠাকুর কিছু বলে গেছেন ?
  • nina | 22.149.39.84 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:২৫570852
  • রিমি
    ইস! মনটা কেমন করে উঠল রে--- কেন যে আমরা ওদের ভাষা একটুও বুঝত এপারিনা ! ওরা অথচ আমাদের সব কথা কেমন বোঝে। কুকুর-জাতির সঙ্গে আমার খুব পটে---
    আমাদের সাদা অ্যালশেসিয়ান---ডেভিল (ম্যান্ড্রেক্সের থেকে নেয়া নাম) ডাক নাম বিল---যেমন সুন্দর দেখতে তেমনই সুন্দর স্বভাব। বাবা হাইকোর্ট থেকে ফেরার সময় দূরে গলির মুখে গাড়ীর আবাজ ( কি করে পেত কে জানে) পেলেই বেশ একটা পোজিশন নিয়ে নিত--ছিলে ছেঁড়া ধনুকের মতন তীরবেগে ছুটত যেই না বাবা দরজা দিয়ে ঢুকত----বাবাও ছফুট --বিলও তাগড়া---দুজনেই টাল খেত আনদে---
    তো বাবার হঠাৎ একটা সার্জারি হল--যেদিন বাড়ী ফিরবে , মা বল্ল বিলকে বেঁধে রাখব নইলে ঘারে লাফালে মুস্কিল। বাব বল্ল কক্ষনো না--ও লাফাবে না--ও খোলা থাকবে। বাবাই ছিল বাড়ীর বস--বাবর না --তো না ই!
    বিল যথারীতি পোজিশন নিয়ে রেখেছে ( ভগবান জানে কি করে বুঝল বাবা আসছে গাড়ীতে) বাবা ঢুক্ল--গালে খোঁচা দাড়ি একটু , রোগাহয়ে গেছে--গলার আবাজও কেমন যেন ক্ষীন হয়ে গিছল---
    বাব ঢুকে --ডাকল
    বিলবাবু
    বিল কেমন যেন ঐ সামনের পা দুটোটানা পেছনের পাটা উঁচু--মানে ছুটত তারপরই তীরের মতন---
    স্তব্ধ হয়ে গেল---তারপ্র কেঅম্ন গলায় একটা ডুকরে ওঠা আবাজ--সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে বাবার কাছে গিয়ে আস্তে আস্তে হাত পায়ের পাত চাটতে লাগল--ঐ রকম ডুকরে কি সব বলতে লাগল আর বিশ্বাস কর চোখে জাল
    ধ্যুস--আমারও চোখে জাল------
  • nina | 22.149.39.84 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:২৭570854
  • * জল
  • কেলো | 120.227.243.36 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:৩১570855
  • যা বললেন নীনাদি, আমিও দেখেছি বহু মানুষেরই কুকুরকে বোঝার মত বুদ্ধিটুকুও নেই।
    সেই সব মানুষকে সেলাম, যাঁরা নিজের কুকুরকে অন্তত চেনেন.........
  • VB | 161.141.84.239 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:৪০570856
  • কেলো, পুকুরে স্নান করতাম ছোটোবেলা, তখন সাঁতার শিখেছিলাম। মানে খুব সাঁতারু টাইপ না, এই একটু হাত পা দাপিয়ে জল কেটে এগোনো, ডুব সাঁতার বা চিৎসাঁতার পারি না, বাটারফ্লাই ও না। কিন্তু তারপর এখন? সব ভুলে গেছি ? বহুদিন তো পুকুরে নামিনি, পরীক্ষা করার সুযোগ কোথায়? সুইমিং পুল শ্যালো, দাঁড়িয়ে যেতে পারলে আর ডুববার চান্স নেই, তাই সেখানে টেস্ট হবে না।
    তবে সাইক্লিং ভুলিনি, এখনো চালাতে পারি। ঃ-)
    শুটিং জানি না, বন্দুক ছাড়া সেটা শেখা তো যাবে না।
  • nina | 22.149.39.84 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:৪৩570857
  • কেন কেন --ও কেলোদাদা কুকুর কে বুঝতে শুধু " টুকু " বুদ্ধিই যথেষ্ট বুঝি?
    মানুষকে কুকুর বল্লে , মানুষ রেগে যায় কিন্তু আমার মতে কুকুরের ই রাগ হওয়া উচিৎ!
  • aka | 178.26.215.13 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:৪৪570858
  • সাঁতার, সাইকেল এবং ট্রেনে চড়া কোনটাই একবার শিখলে কেউ ভোলে না। গাছে চড়ার ক্ষেত্রেও তাই। কিন্তু আমি গাছে চড়তে পারি না। নারকোল বা তাল কিছুতেই সম্ভব না।
  • কেলো | 120.227.243.36 | ১৪ আগস্ট ২০১২ ২৩:৫৯570860
  • সবাই বলেন সাঁতার একবার শিখলে ভোলে না। কথাটা হয়ত সত্যি। আমি ছোটবেলায় শিখেছিলাম। তারপর আবার কলেজে পড়ার সময় শুরু করলাম। আজও শেষ করি নি। মাঝখানের দীর্ঘদিনের গ্যাপের পর যখন নেবেছিলাম। তখন দেখেছিলাম ডুবে যাই না বটে, কিন্তু খুব একটা কাটতেও পারি না। সুইমার হিসেবে কোয়ালিফাই করার জন্য মিনিমাম যেটুকু সেটুকুও হচ্ছে না। আবার নভিশ হিসেবে শুরু করে হৃত শক্তি পুনরুদ্ধার করতে হয়েছিল। তাই তারপর থেকে আর ছাড়ি নি। ভালও লাগে, তাই আপ্রান চেষ্টা করি চালিয়ে যাবার।

    সাঁতার সাইক্লিং আর শ্যুটিং এর জীবনদর্শনটা কিছুটা ঠাট্টা, দেখলেন না স্যানদিদি সেটা ধরে ফেলে কিরকম আওয়াজ দিলেন। তবে অস্বীকার করব না আমি তিনটেই ভালবাসি। ছোটবেলা শুনেছি বৃটিশরা নাকি এই তিনটে তাদের ছেলেমেয়েদের করায়ই করায়। ;)

    আপনার ওরকম লিস্ট করে কোনটার কি অবস্থা সেটা জানানো দেখে হেসে ফেললাম। তবে সাইক্লিং নিশ্চয়ই সুযোগ পান বলে করেন। পারলে সাঁতারও কাটুন না। সাঁতার ভীষন জেনারেল ফিটনেস বাড়ায়। কলিদিকে জিজ্ঞেস করুন। পিপিদি যেমন সাঁতার আত্মরক্ষার কোন কম্মে লাগবে বলে আওয়াজ দিয়েছেন তার উত্তর কি হবে জানেন? ১) জলে পড়লে অবশ্যই আত্মরক্ষার কাজে লাগে। পৃথিবীর তিনভাগ জল সেটা ভুলবেন না। আর ২) ওই জেনারেন ফিটনেস। যন্ত্র নিয়ে ব্যায়ামে সারা শরীরের ব্যয়াম হয় না। সাঁতারে হয়।

    এইসব কারনেই আমি সাঁতার চর্চা করতেই বলছি, GNU/লিনাক্স নয়। নয়তো ওটাও আমার জীবনদর্শনের পার্ট :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন