এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বনলতা | 172.69.62.177 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৩:২৩431490
  • কাব্যভাষার ব্যাপারটা আলাদা লেভেলের তো বটেই, নইলে এত বছর ধরে এত নাচানাচি কিসের আর ...
  • Atoz | 162.158.187.176 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৫৮431489
  • একশ্রেণীর লোকের খুব পছন্দ এই ধরণের ব্যখ্যা। বেশ একটা "আমি ক্রেতা আমি ক্রেতা আমি উপভোক্তা আমি উপভোক্তা" ভাব আসে মনে হয়। আমি কিনতে পারি, ও নিজেকে বিক্রি করে উপভুক্তা হয়, বেশ একটা পরোক্ষ বিজয়লাভ ! পিতৃতন্ত্র একেবারে রন্ধ্রে রন্ধ্রে। কে যে কোথা দিয়ে ধরা পড়ে যাচ্ছে হয়তো নিজেরাও বোঝে না। কোথা দিয়ে যে মিসোজিনি ঢুকে পড়ছে সেও বুঝতে পারে না।
    এই একই জিনিস দেখি কিছু কিছু স্পেসিফিক বিখ্যাত গল্পের ক্ষেত্রে। একেবারে একধারসে উল্লাসে লাফিয়ে ওঠে গল্পগুলোর উল্লেখ পাওয়া মাত্র। ঃ-) শকুনি যেন বলছে, "এই জিতলাম এই জিতলাম।"
  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৫৬431488
  • নাটোরের নৌটংকী - মনে ধরল খুব :-)
  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৫৫431487
  • গুগল ট্রাস্লেটে - হা-হা-হা-হা।
    ওটা ভয়ানক কন্ড ঘটায়। :)
  • Atoz | 162.158.187.176 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৫২431486
  • উফ্ফ এই নাটোরের নৌটংকী আমি বিশ বচ্ছরের বেশি সময় ধরে শুনে শুনে একাকার। প্রথম মনে হয় বেরিয়েছিল নব্বইয়ের দশকে বড় হাউসের এক পত্রিকায়। "বনলতা, নাটোরের রূপাজীবা? --এরকম কোনো শিরোনামে। (এঁরা আবার রূপাজীবা কথাটা ব্যবহার করেন, মনে হয় বেশি সফিস্টিকেটেড শোনায় তাই। )
  • Du | 172.69.70.58 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৪৮431485
  • নাটোর নিয়ে গুরুতে আগেই লেখা হয়েছিল। তাই প্রতিদিন থেকে পাওয়া নয় এব্যাপারে এমনকি আমিও সাক্ষ্য দিতে পারি ঃ))
  • Atoz | 162.158.187.176 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৪৭431484
  • একলহমা,
    জানো, এডগার অ্যালান পো এর এই কবিতাটা গুগল ট্রাস্লেটে দিলাম। ইংলিশ থেকে বাংলা করে দিল। উফ্ফ সে যা কান্ড হল। ঃ-)
    আচ্ছা, "ক্যাম্পে" কবিতাটাও কি অনুপ্রেরণা পেয়েছিল এরকম কোনো অন্য কবিতা থেকে?
  • Atoz | 162.158.187.176 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৪৪431483
  • এলসিএম, অনেক ধন্যবাদ। পুরনো টইগুলো খুঁজে খুঁজে বের করা বেশ কঠিন।
  • Atoz | 162.158.186.23 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৩৪431482
  • কবিতাটা বহুমাত্রিকভাবে পড়া যায়। নানাভাবে দেখা যায়। পাঠকে পাঠকে অনেক অনেক বদলে যায় দেখা। এমনকি একই পাঠক আজ পড়তে পড়তে যেভাবে ভাবছেন, যে দৃশ্যকল্প দেখছেন, দশ বছর পরে যখন পড়বেন, হয়তো সম্পুর্ণ নতুন দৃষ্টিতে দেখবেন। সম্ভবতঃ সেই কারণেই "বনলতা সেন" একটি অসাধারণ সৃষ্টি। কোনো ছাঁচেই তাকে ফেলা যায় না। ভেবে দেখুন,চেনা চেনা নানা শব্দ দিয়ে তৈরী এক একটা লাইন, নাতিদীর্ঘ একটা কবিতা, তেমন কিছু সাংঘাতিক অচেনা বা উচ্চকিত কিছু নেই। কোমল বিনয়ী মগ্ন একটা স্বর। অথচ কী অনন্ত ব্যঞ্জনা!
  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:২১431481
  • @আতোজ
    @বনলতা
    সহমত :)
  • Atoz | 108.162.237.57 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:১৪431480
  • জীবনানন্দের নিজস্ব কাব্যভাষা অত্যন্ত স্বতন্ত্র, অত্যন্ত জোরালো, অত্যন্ত অন্যরকম, একেবারেই রাবীন্দ্রিক নয়। নতু পথের দিকে বাঁক নিয়েছে ভাষা, একটা প্যারাডাইম শিফট যেন।
    কিন্তু তাতেও জীবনানন্দের আলোর কবি, অনন্ত সূর্যোদয়ের কবি হতে বাধা হয় না।
    সূর্যোদয় কি রবীন্দ্রনাথের একার? ঃ-)
  • Atoz | 108.162.237.57 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:১০431479
  • "মুছে যায় পাহাড়ের শিঙে শিঙে গৃধিনীর অন্ধকার গান--
    আবার ফুরায় রাত্রি, হতাশ্বাস
    আবার তোমার গান করিছে নির্মাণ
    নতুন সমুদ্র এক, শাদা রৌদ্র,
    সবুজ ঘাসের মত প্রাণ-
    পৃথিবীর ক্লান্ত বুকে।"
    এ লেখা যে কবি লেখেন তাঁকে আলোর কবি বলেই মনে হয়।
  • বনলতা | 162.158.78.75 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:০৩431478
  • কি জানি আলাদা কি হচ্ছে সূর্যোদয়ই যদি হবে
  • o | 172.69.23.20 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৫৮431477
  • রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে জীবনানন্দের মূল পার্থক্যটা এসেনসিয়ালিস্টের সঙ্গে একজিস্টেন্সিয়ালিস্টের পার্থক্য বলে মনে হয়। রবীন্দ্রনাথ অসম্ভব খোঁজখবর রাখা লোক ছিলেন। ফলে যখন 'সভ্যতার সংকট' লিখছেন, তখন দেখুন কীভাবে সমসাময়িক পৃথিবীর অন্ধকার দিকগুলিকে তুলে আনছেন। যে জাপানকে দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন, তার হিংস্র রূপ দেখে শঙ্কিত হচ্ছেন। আবার ইংরেজরা ভারত ছেড়ে গেলেও তাতে যে আমজনতার খুব লাভ হবেনা সেটাও বুঝতে পারছেন। কিন্তু শেষে গিয়ে লিখছেন 'পরিত্রাণকর্তার জন্মদিন আসছে আমাদের এই দারিদ্র্যলাঞ্ছিত কুটীরের মধ্যে;' 'ঐ মহামানব আসে' ইত্যাদি। সব ক্ষতির পরে একটা ক্ষতিপূরণ আছে, এ বিশ্বাস রবীন্দ্রনাথের আজীবন ছিল। রবীন্দ্রনাথ যখন 'ইউনিভার্সাল মাইন্ড' বলে একটা জিনিস আমদানি করেন, সেটা স্রেফ এই ক্ষতিপূরণের ধারণাটিকে ইমপ্লিমেন্ট করতে। মানুষের মধ্যে একটা ভালর তপস্যা আছে এরকম একটা কথায় ভরসা করতেন। এই 'ভাল' যে একদিন হয়ে ওঠা যাবে এটাই তাঁর সবচেয়ে গভীর বিশ্বাসের জায়গা ছিল। আধুনিক কবিতার সমালোচনা করতে গিয়েও তাই বলছেন যে সমাজ যখন রোগগ্রস্ত, তার বিছানার পাশে বসে আলোর কথা বলতে হবে, অন্ধকার হতাশার কথা নয়। ছবি তত বুঝিনা, বুদ্ধদেব বসু লিখেছেন বটে রবীন্দ্রনাথের ছবি তাঁর ভেতরের অন্ধকার দিকটার প্রকাশ। কিন্তু ছবিতেও দেখুন সবসময় সিল্যুয়েট, ফোরগ্রাউন্ডে অন্ধকার, কিন্তু পিছনে ঐ দূরে একটি আলোর উৎস আছেই। 

    জীবনানন্দ, অপরপক্ষে, সম্পূর্ণ বিপরীত। সবচেয়ে অরাবীন্দ্রিক কবি। সুচেতনার শেষ স্তবক দেখুনঃ

    মাটি-পৃথিবীর টানে মানবজন্মের ঘরে কখন এসেছি,
    না এলেই ভালো হ’তো অনুভব ক’রে;
    এসে যে গভীরতর লাভ হ’লো সে-সব বুঝেছি
    শিশির শরীর ছুঁয়ে সমুজ্জ্বল ভোরে;
    দেখেছি যা হ’লো হবে মানুষের যা হবার নয়—
    শাশ্বত রাত্রির বুকে সকলি অনন্ত সূর্যোদয়।

    শেষ লাইন দেখুন। রাত্রিটাকেও তিনি শাশ্বত বলে মেনে নিচ্ছেন, আবার তার বুকেই অনন্ত সূর্যোদয়। দুটোই সত্য। দুটোর মাঝখানে সিসিফাসের মত মানুষ পাথর ঠেলে চলেছে অবিরাম। এইজন্যই জীবনানন্দ ভীষণ আলাদা। কল্লোল যুগের কবিরা, জীবনানন্দের পরের বামঘরানার কবিরা অনেক চেষ্টা করেও রাবীন্দ্রিক না হয়ে পারেননি। কবিতায় হাজার হাজার শ্রমিক মজুর আমদানি করলেও এক লাইনও নতুন কথা লেখা যায় না। কবিতার ভেতরে দর্শনের যে জায়গা, ততদূর পৌঁছতে খুব কম কবিই পারেন। জীবনানন্দ পেরেছিলেন।

    এটা তুলনামূলক আলোচনা স্রেফ। ছোটবড়র ব্যাপার নয়। :-)     

  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৫৪431476
  • পো এর কবিতাটা কিন্তু আলোর কবিতা বলেই ত মনে হয়।
  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৪৮431475
  • আরেকজনের সুরে বলতে ইচ্ছে করছে, বলুনতো, প্রেম কি দু দন্ডের বেশী শান্তি দেয়, কখনও?
  • বনলতা | 172.68.65.245 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৪২431474
  • পো এর কবিতাটা কিন্তু আলোর কবিতা বলেই মনে হয়েছিল
  • বনলতা | 172.68.65.245 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৪১431473
  • To Helen
    BY EDGAR ALLAN POE
    Helen, thy beauty is to me
    Like those Nicéan barks of yore,
    That gently, o'er a perfumed sea,
    The weary, way-worn wanderer bore
    To his own native shore.

    On desperate seas long wont to roam,
    Thy hyacinth hair, thy classic face,
    Thy Naiad airs have brought me home
    To the glory that was Greece,
    And the grandeur that was Rome.

    Lo! in yon brilliant window-niche
    How statue-like I see thee stand,
    The agate lamp within thy hand!
    Ah, Psyche, from the regions which
    Are Holy-Land!
  • বনলতা | 172.68.65.245 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৯431472
  • ঐ যে দু দন্ড শান্তি - এ তো ঠিক প্রেম নয়!
  • অর্জুন | 162.158.118.235 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৯431471
  • 'ভানু সিংহের পদাবলী' থেকে ধরলে রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যিক জীবন প্রায় ৬৪ বছরের। এই ৬৪ বছরের মধ্যে সকল কবি, লেখকই তাহলে তাঁর সমসাময়িক। 

  • lcm | 172.68.141.129 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৯431470
  • Atoz ,
    সার্চে এল - কবি জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’ কি তাহলে পুরুষ ছিলেন !!!
    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=8753

    অর্জুন,
    কি খুঁজছ?
  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৮431469
  • @বনলতা
    "বন্দরের কাছাকাছি নাটোরের মত জায়্গায় গিয়ে" প্রেম - হতে নেই, হতে পারে না, হয় না?
  • বনলতা | 172.68.65.245 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৬431468
  • হয়্ত সেটাই কবিতাটার জিনিয়াস! ভালো-মন্দ সব থিওরিতে ফিট করে
  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৪431467
  • @আতোজ
    এইভাবে ভাবতেও ভালো লাগছে।
  • অর্জুন | 162.158.119.58 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৪431466
  • কবিতাকে নির্দিষ্ট করে দেওয়া যায়না। প্রেম- অপ্রেম মেশানোও হতে পারে। জীবনানন্দের অনেক আগে ' বিশ্বকবি, দূর সিন্ধুপারে' বলে গেছেন 'To be or not to be......' 

  • বনলতা | 172.68.65.245 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৪431465
  • মনে হয় এই কন্ট্রা থিওরি সম্পূর্ণ বিপ্রতীপ বক্তব্য রাখছে - কবিতার মধ্যে আলো কিছু নেই।

    হাল ভাঙ্গা নাবিকেরা সহজেই বন্দরের কাছাকাছি নাটোরের মত জায়্গায় গিয়েছেন - এমন গপ্পো পড়া যায়!
  • অর্জুন | 162.158.118.245 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:২৯431464
  • @Icm, সার্চে পুরনো টই খুঁজে পাচ্ছিনা। 

  • Atoz | 108.162.238.118 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:২৭431463
  • আমার তো মাঝে মাঝে মনে হয় এ কবিতা ইতিহাসের কবিতা, অভিযাত্রীদের কবিতা। "অতিদূর সমুদ্রের পর হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা", সে যখন হারিয়ে যায় চিরকালের মতন, তার অবশেষ মিশে যায় পৃথিবীতে, সেই পৃথিবী যেন বনলতা, তাকে আশ্রয় দিয়েছে সবুজ ঘাসের দেশে, দারুচিনি দ্বীপের ভিতর। দিনের সংগ্রামের কোলহল পার হয়ে সে তখন চিরকালের মতন পৃথিবীর মুখোমুখি বসে সন্ধ্যাতারার আলোয় গল্প শুনছে, তাদের গল্প, তাদের অভিযান, তাদের হারিয়ে যাওয়া, তারও পরে আরো আরো অন্যদের--- কালের স্রোতে তারা মিথ হয়ে গিয়েছে, সেই গল্পই পৃথিবী বলছে, সে শুনছে।
  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:১৯431462
  • বনলতার পরিচয় নির্বিশেষে এই কবিতাটির প্রেমের কবিতা হওয়াতে কোন অসুবিধা হতেই হবে? কে জানে!
  • বনলতা | 172.68.65.245 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:১৮431461
  • কিন্তু এলেবেলে বলতে কি চাইলেন? অন্ধকার বনলতা ভার্সানটি তিনি সংবাদ প্রতিদিন থেকে পান্নি?

    জীবনানন্দের দাড়িদাদুকে ছাপান প্রচন্ড মুশ্কিল! দাড়িদাদু পুউউড়ো বিরাট কোহলি -পচ্চুর ফিটনেস, সব রকম শট হাতে! জীবুদা খুব জোর অজিন্ক রাহানে হলেও হতে পারে!

    জোকস আপার্ট, জীবনানন্দ কে কি রবিঠাকুরের ঠিক সমসাময়িক বলা যায়? পরবর্তী যুগে যুগে তো আরো আরো কমপ্লেক্স জীবনসংকট তৈরী হতেই থাকবে! যারাই এই নতুন নতুন সমস্যা এড্রেস করবে - সবাই দাড়িদাদুকে ছাপিয়েছে - এ বলা অনুচিত!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত